Tag: lotus

lotus

  • Birbhum: বিদেশের দুর্গাপুজোয় এবারও পদ্মফুলের জোগান দিচ্ছে বীরভূম

    Birbhum: বিদেশের দুর্গাপুজোয় এবারও পদ্মফুলের জোগান দিচ্ছে বীরভূম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোয় বঙ্গ থেকে পদ্ম পাড়ি দিচ্ছে বিদেশে। বীরভূমের (Birbhum) আহমদপুরের বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রামগুলি থেকে পদ্ম ফুল যাচ্ছে বিদেশে। তবে, তাদের চাষ করা পদ্ম বিদেশে যাচ্ছে, এতে যেমন গর্বিত পদ্মচাষিরা। অন্যদিকে, অতিবৃষ্টি ও অনাবৃষ্টিতে পদ্মচাষে ক্ষতিও হয়েছে এবছর। মিলছে না ন্যায্য মজুরি, আক্ষেপ পদ্মচাষি থেকে মহাজন সকলের।

    বীরভূম (Birbhum)  থেকে কোন কোন দেশে পাড়ি দিচ্ছে পদ্ম?

    গ্রাম বাংলার আনাচে কানাচে পুকুর, ছোট জলাশয় সর্বত্রই পদ্ম চাষ হয়ে থাকে। বীরভূমও (Birbhum) পদ্ম চাষের অনুকূল। আসছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। আর এই দুর্গাপুজোর উপকরণগুলির মধ্যে অন্যতম পদ্ম ফুল। বীরভূমের আহমদপুরের প্রত্যন্ত গ্রামগুলি থেকে এবার পদ্ম পাড়ি দিচ্ছে ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্ত সহ বিদেশেও। এখান থেকে কলকাতা, দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, মুম্বই প্রভৃতি জায়গায় পদ্ম যাচ্ছে। এমনকী, কালীপুজো, লক্ষ্মীপুজোতেও মেট্রো শহরগুলি পদ্ম ফুল যায় বীরভূমের আহমদপুর থেকে।

    বিদেশে একটি পদ্মের কত দাম?

    তবে, এবার দুর্গাপুজোয় এখান থেকে পদ্ম যাচ্ছে আমেরিকা, জার্মানি, থাইল্যান্ড, জাপান, নেপাল, ভূটান প্রভৃতি দেশে। পদ্ম বিদেশে যাচ্ছে, এতে স্বাভাবিক ভাবেই আপ্লুত পদ্ম চাষিরা। পাশাপাশি তাদের আক্ষেপ, এবছর অনাবৃষ্টি ও অতিবৃষ্টিতে ক্ষতি হয়েছে পদ্ম চাষে। তাই পদ্ম বিদেশে গেলেও সেই অনুযায়ী দাম মিলছে না। অনেক ক্ষেত্রে লাভবান হচ্ছেন মজুতদারেরা। আর মুনাফা পাচ্ছেন না পদ্ম চাষিরা। এক একটি পদ্ম ফুল মাত্র আড়াই থেকে ৩ টাকায় পদ্ম চাষিদের কাছ থেকে কেনেন মহাজনেরা। সেই পদ্ম তারা দোকানে দেন ৫ থেকে ৬ টাকায়। দোকান থেকে এই বাংলায় এক একটি পদ্ম ফুল বিক্রি হয় ৭ থেকে ১০ টাকায়। বাংলার বাইরে মেট্রো শহরগুলিতে এক একটি পদ্মের দাম হয় ১৩ থেকে ১৫ টাকা, কোথাও ২০ টাকা। আর বিদেশে পাড়ি দিলেই সেই পদ্ম ২ থেকে ৫ ডলারে বিক্রি হয়। যা ভারতীয় মুদ্রায় ১৫০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত।

    পদ্মচাষিদের কী বক্তব্য?

    পদ্মচাষি ও মহাজনেরা বলেন, বীরভূমের (Birbhum) আহমদপুর থেকে প্রতি বছরই দূরে দূরে পদ্ম ফুল পাঠানো হয়। লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজোয় পদ্ম যায়। সবচেয়ে বেশি দুর্গাপুজোয় পদ্ম পাড়ি দেয়। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে পদ্ম যাচ্ছে। আর আমেরিকা, জার্মানি, থাইল্যান্ড, জাপান, নেপাল ভূটানে পদ্ম যাচ্ছে। তবে, বাংলা থেকে বিদেশে পদ্ম পাড়ি দিলেও আমাদের মতো ফুল চাষিরা থাকেন সেই তিমিরেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lotus: অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কুঁড়ি, দুর্গাপুজোয় কতটা মিলবে অপরিহার্য পদ্মফুল?

    Lotus: অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কুঁড়ি, দুর্গাপুজোয় কতটা মিলবে অপরিহার্য পদ্মফুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রকৃতির খামখেয়ালিপনায় দুর্গাপুজোয় পদ্মফুলের সঙ্কট দেখা দিতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পদ্মফুল চাষিরা। সময়ে বৃষ্টির অভাব এবং অসময়ের বৃষ্টিতে পদ্মফুল (Lotus) চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই কারণেই দুর্গাপুজোয় পদ্মফুল পাওয়া যাবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন জেলার পদ্ম চাষিরা। সেক্ষেত্রে দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথাও অনেকে উড়িয়ে দিতে পারছেন না। কারণ, পুজোয় পদ্মফুল একটি অতি আবশ্যিক উপকরণ। পরিস্থিতি প্রতিকূল হলে চাহিদা এবং জোগানের মধ্যে যে ভারসাম্য থাকবে না, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    ফুল চাষে পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাব (Lotus)

    পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট ও পাঁশকুড়া ফুল উৎপাদনে রাজ্যের প্রথম সারিতে। অন্যান্য ফুলের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পদ্মফুলের চাষ হয় কোলাঘাটের সাগরবাড় সহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামে। মূলত, রেল লাইনের পাশের জলাশয়গুলিতে পদ্মফুল (Lotus) চাষ হয়। চৈত্র মাস থেকে শুরু করে পদ্মফুলের চাষ চলে আশ্বিন-কার্তিক মাস পর্যন্ত। এই সময়ে অন্যান্য পুজোর পাশাপাশি মূলত দুৰ্গাপুজোকে লক্ষ্য রাখেন জেলার পদ্মচাষিরা। কারণ, এই ফুল দুর্গাপুজোয় অপরিহার্য হওয়ায় বাড়তি লাভের আশায় মুখিয়ে থাকেন পদ্মচাষিরা। কিন্তু এবার সেই আশায় বাধা হয়েছে প্রকৃ্তির বিরূপ আচরণ। পদ্মফুল চাষের জন্য এ বছর পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাব দেখা দেয় জুন-জুলাই মাসে। আর তাতেই জোগানে সমস্যা তৈরি হয়েছে।

    ফুল চাষিদের কী বক্তব্য?

    ফুল চাষিদের বক্তব্য, জলহাওয়া খুব খারাপ। জল বেড়ে গিয়েছে। কুঁড়িগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুজোয় জোগান খুব কম থাকবে। এখানকার যা পরিস্থিতি, তা দেখে মনে হচ্ছে, পুজোয় বাজার ভালো যাবে না। বারবার নিম্নচাপ হচ্ছে। আবহাওয়া তো সব খেয়ে যাচ্ছে। গাছ বাড়ছে, কুঁড়িও আসছে, কিন্তু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে, পুজোয় ফুলের চাহিদা অনুযায়ী জোগান দেওয়া যাবে কি না সন্দেহ রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dibyendu Adhikari: শান্তিকুঞ্জে ফুটবে আরও পদ্ম? শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দু শুনলেন মোদির ‘মন কি বাত’

    Dibyendu Adhikari: শান্তিকুঞ্জে ফুটবে আরও পদ্ম? শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দু শুনলেন মোদির ‘মন কি বাত’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাতায় কলমে এখনও তিনি তৃণমূলের সাংসদ। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মন কি বাত’ শুনলেন শুভেন্দু অধিকারীর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী (Dibyendu Adhikari)। রবিবার ছিল মোদির এই বছরের শেষতম পর্বের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। রাজ্যজুড়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা-সহ প্রত্যেক বিজেপি নেতা শুনেছেন মোদির বক্তব্য। তাহলে কি শুভেন্দুর ভাই তথা তৃণমূলের সাংসদ এবার বিজেপিতে যোগ দেবেন? এটা নিয়েই চলছে তীব্র জল্পনা। শান্তিকুঞ্জে কি তাহলে আরও পদ্ম ফুটবে?

    অনেক দিন ধরেই তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব (Dibyendu Adhikari)

    যদিও দিব্যেন্দু (Dibyendu Adhikari) এখনও তৃণমূলের সাংসদ। দলের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত তালানিতে ঠেকেছে। রাজ্য বা জেলার মধ্যে শাসক দলের কোনও অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায় না। বিরোধী দলের নেতা হিসেবে দাদা শুভেন্দু দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই সরকারের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগের কথা নিয়ে সরব হলেও এই তৃণমূল সাংসদ কোনও সময়েই প্রতিক্রিয়া দেননি। শাসক দলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের যথার্থতা রয়েছে, আর তাই হয়তো তৃণমূলের সাংসদ বুঝতে পেরেছেন। এই জন্যই তৃণমূলের হয়ে তিনি কোনও ব্যাটিং করেন না। ঠিক এমনটাই মনে করছেন জেলার বিজেপি নেতৃত্বরা। কিন্তু মোদির ‘মন কি বাত’ শোনার মধ্যে দিয়ে কি জল্পনা তৈরি করে দিলেন না দিব্যেন্দু?

    কী বললেন সাংসদ?

    দিব্যন্দু (Dibyendu Adhikari) বিজেপিতে যোগ দেবেন কি না সেই বিষয়ে কোনও মন্তব্য না করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনেক তৃণমূল নেতা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা করেন। আমি তেমন সাংসদ নই। যা করার আমি সামনা সামনি করি। তবে মোদিজির সঙ্গে আমার দেখা করার ইচ্ছে আছে। আমার অনেক কথা রয়েছে সুযোগ পেলে বলবো।”

    ১০৮ তম মোদির ‘মন কি বাত’

    গত রবিবারের মোদির ‘মন কি বাত’ ছিল ১০৮ তম পর্ব। এই অনুষ্ঠান নিজের অফিসে বসে শোনেন দিব্যন্দু। শুভেন্দু অধিকারী এবং আরেক ভাই সৌমেন্দু অধিকারীর চেষ্টায় ২০১৯ সালের লোকসভার পর বিধানসভা নির্বাচনে শান্তিকুঞ্জে পদ্মফুল ফুটিয়ে ছিলেন। তবে এই শান্তিকুঞ্জের দুই তৃণমূল সাংসদ শুভেন্দুর বাবা শিশির অধিকারী এবং দিব্যন্দু অধিকারী (Dibyendu Adhikari) কেউ বিজেপিতে যোগদান করেননি। তবে মোদি-অমিত শাহের সভায় শিশির অধিকারীকে দেখা গেলেও দিব্যেন্দুকে কোনও প্রকার বিজেপির সভা-সমিতিতে দেখা যায়নি। আর তাই সামনেই লোকসভা নির্বাচন, ফলে শান্তিকুঞ্জে আরও পদ্মফোটে কিনা তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রে ও রাজ্যে একই দলের সরকার থাকার প্রয়োজনীয়তার কথা বারংবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর ভাষায়, এটা হল ডাবল ইঞ্জিন সরকার। শনিবার হিমাচল প্রদেশের এক জনসভায় ফের একবার ডাবল ইঞ্জিন সরকারের হয়ে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী। তারই সঙ্গে বললেন, পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দিলে তা আশীর্বাদ হয়ে পড়বে মোদির ঝুলিতে। তিনি বলেন, প্রার্থী কে, তা দেখার দরকার নেই। পদ্মফুল চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানে মোদিকে ভোট দেওয়া।

    ৬৮ আসনের হিমাচল প্রদেশে গত বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। সেই উপলক্ষেই এদিন জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন মোদি (PM Modi)। এ রাজ্যের সঙ্গে তাঁর যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই বলেন, জানতে চান কে বিজেপি প্রার্থী? আপনার কাউকে মনে রাখার দরকার নেই। শুধু মনে রাখুন, পদ্ম। হাতের পদ্ম দেখিয়ে মোদি বলেন, আমি পদ্ম নিয়ে আপনাদের কাছে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যদি ভোট দিতে গিয়ে পদ্মফুল চিহ্ন দেখেন, বুঝবেন এটাই বিজেপি। এটাই মোদি, যিনি আপনাদের কাছে এসেছেন। তিনি বলেন, পদ্ম চিহ্নে ভোট দেওয়া মানেই তা আশীর্বাদ হয়ে চলে আসবে আমার ঝুলিতে।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    মোদি (PM Modi) বলেন, দিল্লিতে মোদি সরকার রয়েছে। এখানেও মোদির হাত শক্ত করতে হবে। এ রাজ্যে ফের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে বিজেপির সরকার। এদিনের জনসভায় প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসকে একহাত নেন মোদি। বলেন, এর আগে দেশে কংগ্রেসের সরকার ছিল। তারা দেশে স্থিতাবস্থা চায়নি। নিজেদের স্বার্থেই ছোট ছোট রাজ্যেও তারা কখনওই স্থায়ী সরকার চায়নি। মোদি বলেন, এই স্বার্থপরের দল যখনই ক্ষমতায় এসেছে নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থেকেছে। সমাজ ভাঙার ষড়যন্ত্র করেছে। চক্রান্ত করেছে দেশের ঐক্য ভাঙার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস মানেই অস্থায়িত্ব, কংগ্রেস মানেই দুর্নীতি, কংগ্রেস মানেই স্বার্থপরতা এবং কংগ্রেস মানেই স্বজনপোষণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share