Tag: Madhyam

Madhyam

  • Nadia: শনিবার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা, চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি

    Nadia: শনিবার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা, চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ২রা মার্চ নদিয়ার পূণ্যভূমিতে পা রাখতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর তার জেরেই নিরাপত্তা বেষ্টনীতে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা নদিয়া (Nadia) এবং কৃষ্ণনগর শহর। কৃষ্ণনগর গভমেন্ট কলেজ ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে মোদির এই জনসভা। সেই সঙ্গে করবেন বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের ঘোষণা। লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রী আগমন যথেষ্টই রাজনৈতিক তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। উল্লেখ্য এই লোকসভার প্রাক্তন সাংসদ ছিলেন মহুয়া মৈত্র। টাকার বিনিময়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অপরাধে তাঁর সাংসদ পদ বাতিল হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা মামলায় তদন্ত করছে বলে জানা গিয়েছে।

    বিজপির বক্তব্য (Nadia)

    প্রধানমন্ত্রী আসার আগেই তাঁর সভাস্থলে চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি। বিজেপি কর্মী সমর্থক থেকে শুরু করে জেলা এবং রাজ্য নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই সভাস্থল পরিদর্শন করে গেছেন। আজ সকাল থেকেও প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থল পরিদর্শন করেন স্থানীয় বিজেপি কর্মকর্তারা। চলছে শেষ পর্বের চূড়ান্ত প্রস্তুতি। নদিয়া (Nadia) জেলা বিজেপির মিডিয়া কনভেনার সন্দ্বীপ মজুমদার বলেন, “শুধু জনসভাই নয়, জনসভা হওয়ার আগে গভমেন্ট কলেজ ময়দানের পাশেই আরও একটি সরকারি অনুষ্ঠান রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। যেখান থেকে মোদি বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। তবে এই সরকারি প্রকল্প উদ্বোধনের মধ্যে নদিয়া জেলা তথা কৃষ্ণনগরের মানুষও বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হবেন।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তবে প্রধানমন্ত্রীর নদিয়া (Nadia) জেলায় আগমনকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল কংগ্রেস। নদীয়া জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র দেবাশীষ রায় বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমন একটি জায়গা তাঁর সভাস্থল হিসেবে বেছে নিয়েছেন, যেখানকার সংসদ ছিলেন মহুয়া মৈত্র। যিনি একের পর এক প্রশ্নবানে সংসদে বিজেপিকে ধরাশায়ী করেছে। তাঁকে কালিমালিপ্ত করে সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিজেপি বুঝতে পেরেছে কৃষ্ণনগরের মাটিতে বিজেপির জয় কোনও ভাবেই সম্ভব নয়। তাই পায়ের তলার মাটি সরে যাওয়ার কারণেই আজ এই সভাস্থল কৃষ্ণনগরকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তবে বাংলার মানুষ বিজেপিকে আর বিশ্বাস করে না। বাংলার মানুষ লোকসভা ভোটে বুঝিয়ে দেবে তৃণমূল কংগ্রেসই একমাত্র ভরসা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: লোকসভার আগে দুই তৃণমূল সাংসদ শিশির-দিব্যেন্দু কি পদ্ম শিবিরে?

    Purba Medinipur: লোকসভার আগে দুই তৃণমূল সাংসদ শিশির-দিব্যেন্দু কি পদ্ম শিবিরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের (Purba Medinipur) বিজেপি বিধায়ক। অপর দিকে বাবা সাংসদ শিশির অধিকারী আনুষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূল ছাড়েননি। লোকসভার আগে এই তৃণমূল কাঁথির সাংসদকে নিয়ে ব্যাপক জল্পনা শুরু হয়েছে। তিনি যে তৃণমূলের সঙ্গে নেই সেই কথাও খুব স্পষ্ট করে জানিয়েছেন। অপর দিকে তমলুকের তৃণমূলের সাংসদ দিব্যেন্দু বললেন, “আমি দাদাকে নিয়ে গর্বিত, সুযোগ পেলেই বিজেপিতে যোগদান করব।” আগামী ৭ মার্চ বিজেপির মেগা জয়েনিং কর্মসূচি রয়েছে। তাই এই যোগদান সভায় দুই তৃণমূল সাংসদ যোগদান করবেন কিনা তা নিয়ে রাজনীতির আঙ্গিনায় জল্পনা তৈরি হয়েছে। লোকসভার আগে দুজন তৃণমূল কি তাহলে পদ্ম শিবিরে?

    কী বললেন শিশির অধিকারী (Purba Medinipur)?

    কাঁথির (Purba Medinipur) এই বর্ষীয়ান সাংসদ শিশির অধিকারী বলেন, “তৃণমূল করার জন্য আক্ষেপ তো অবশ্যই হয়। ভুল, একপ্রকার ভুল সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম। সে দিন যদি আর একটু এগিয়ে-পিছিয়ে ভেবে এগোতাম, তাহলে হয়ত অনেকের রাজনীতিতে জন্ম হত না। অনেকেই বিদায় নিত। এই জিনিস দেখতে হত না।” একই সঙ্গে  রাজ্যের দুর্নীতি সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, “এই বালু সেই বালু! এই পার্থ সেই পার্থ! ভাবতে পারিনা। লোকসভায় বিজেপির ৪২ আসনে ৪২ পাবে। ঠিক করে নির্বাচন হলে তৃণমূল একটিও আসন পাবে না। তৃণমূলের পাতা বড় বড় ফাঁদ ফাঁস হয়ে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ আর তৃণমূলে নেই।”

    দিব্যেন্দুর বক্তব্য

    লোকসভার আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) তমলুকের তৃণমূল সাংসদ দিব্যান্দু অধিকারী বলেন, “আর তো মাত্র কয়েকটা দিন। কারা যোগ দেবে আর কারা যোগ দেবে না তা ৭ তারিখেই স্পষ্ট হবে। আমি তৃণমূল দলে নেই ধরে নিতে পারেন। সাংসদ আছি। যতদিন মেয়াদ আছে আমি সাংসদ থাকব। দাদা আমাদের কাছে গর্বের দাদা। তাঁর জন্য আমাদের বুকটা সবসময় চওড়া হয়ে থাকে। সুযোগ পেলে অবশ্যই বিজেপিতে যোগদান করব। আগামীকাল হলদিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবো। সাংসদ হিসাবে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে দেড় বছরের ছেলেকে খুন  করেছিল মা, ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    Howrah: প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে দেড় বছরের ছেলেকে খুন করেছিল মা, ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের পুত্র খুনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত মাকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদলাত। একই সঙ্গে ফাঁসির শাস্তি ঘোষণা হয়েছে মায়ের প্রেমিকের বিরুদ্ধেও। এই রায় দিয়েছেন হাওড়া (Howrah) ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারপতি। ঘটনায় তীব্র শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

    ফলকনামা এক্সপ্রেসে ট্রলি ব্যাগে ছিল দেহ (Howrah)

    ঘটনার সূত্রপাত ঘটেছিল, ২০১৬ সালে। জানুয়ারি মাসের শুরুতেই হাওড়া (Howrah) রেল স্টেশনের ফলকনামা এক্সপ্রেসের ট্রলি ব্যাগের মধ্যে থেকে একটি শিশুর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করে হাওড়া জিআরপি পুলিশ। ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল। এরপর জিআরপি পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এরপর আজ দোষীদের শাস্তি ঘোষণা করে আদালত।

    স্বামীকে ছেড়ে শ্বশুর বাড়ি ত্যাগ করছিল মা

    স্থানীয় (Howrah) সূত্রে জানা গিয়েছিল, নিজের স্বামীকে ছেড়ে শ্বশুর বাড়ি ত্যাগ করেছিলেন হাসিনা সুলতানা। অন্ধ্রপ্রদেশের গুনটুর থেকে পালিয়ে প্রেমিক ভানু শাহর সঙ্গে চলে গিয়েছিলেন হায়দ্রাবাদের বানজারা হিলসে। এরপর দুই জনেই ঘর ভাড়া করে একসঙ্গে থাকছিলেন। কিন্তু এই প্রেমিক-প্রেমিকার কাছে পথের বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল হাসিনার ছেলে জিশান। এরপর জানা যায় প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে নিজের ছেলেকে খুন করে ফলকনামা ট্রেনে ব্যাগের মধ্যে রাখা হয় দেহ। অপর দিকে মেয়ের খোঁজ পেতে হাসিনার বাড়ির লোক ছবি দিয়ে থানায় নিখোঁজের রিপোর্ট লেখায়। এরপর সেই সূত্র ধরে শুরু হয় রেল পুলিশের তদন্ত। আবার ট্রেনের মধ্যেই জিশানের মৃত দেহের সঙ্গে মেলে ছবিও। এরপর অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে হাওড়া জিআরপি পুলিশ গ্রেফতার করে হাসিনা এবং তাঁর প্রেমিককে। এরপর মামলা চলে কোর্টে এবং অবশেষে আজ ফাঁসির শাস্তি দেয় আদালত।

    সরকারি আইনজীবীর বক্তব্য

    হাওড়া (Howrah) কোর্টের সরকারি আইনজীবী অরিন্দম মুখোপাধ্যায় বলেন, “সমস্ত সাক্ষ্য প্রমাণ এবং তথ্যের ভিত্তিত্বে আজ দুই জনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে কোর্ট। বিচারপতি সন্দীপ চক্রবর্তী, মা এবং তাঁর প্রেমিককে ফাঁসির নির্দেশ দিয়েছেন।” অপর দিকে কোন্নগরে মাত্র ৮ বছরের শিশুকে নির্মম ভাবে হত্যার ঘটনায় মা এবং বান্ধবীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সূত্রে জানা গিয়েছে, মা শান্তা এবং বান্ধবী ইফ্ফাত পারভিনের মধ্যে সমকামী সম্পর্ক ছিল। কিন্তু শিশু কি তাঁদের সম্পর্কের কাঁটা ছিল? কে খুন করল? এই সব বিষয়ে এখন তদন্ত চলছে। যদিও খুনের কথা এখনও কেউ স্বীকার করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Avtar Saini: মহারাষ্ট্রে পথ দুর্ঘটনায় নিহত অবতার সাইনি, তিনি কে ছিলেন জানেন?

    Avtar Saini: মহারাষ্ট্রে পথ দুর্ঘটনায় নিহত অবতার সাইনি, তিনি কে ছিলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের নভি মুম্বইয়ে ক্যাবের ধাক্কায় নিহত অবতার সাইনি (Avtar Saini)। মুম্বই শহরতলির চেম্বুরের বাসিন্দা অবতার সাইনি ইন্টেলের সঙ্গে দীর্ঘদিন জড়িত ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা নাগাদ সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন অবতার। সেই সময় একটি দ্রুত গতিতে আসা ট্যাক্সির ধাক্কায় ছিটকে পড়েন ইন্টেল ইন্ডিয়ার প্রাক্তন প্রধান অবতার। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী তাঁর ছেলে এবং মেয়েকে এই মৃত্যুর কথা জানানো হয়েছে। তাঁরা ইতিমধ্যে ভারতে আসছেন বলে জানা গিয়েছে।

    কে ছিলেন অবতার সাইনি?

    ইন্টেল সংস্থার পেন্টিয়াম ৩৮৬ এবং ৪৮৬ মাইক্রোপ্রসেসরের ওপর কাজ করেছেন অবতার। পাশাপাশি, প্রসেসরের ডিজাইনেও নেতৃত্ব দেন অবতার সাইনি (Avtar Saini)। ৬৮ বছর বয়সী এই প্রবাসী ভারতীয় একজন উৎসাহী সাইকেল আরোহী ছিলেন তিনি। কয়েক বছর আগে অসুস্থতার কারণে তাঁর স্ত্রীবিয়োগ ঘটেছিল এবং তারপর থেকে মুম্বইতে এসে চেম্বুরে একাই থাকতেন। তিনি একটি সাইক্লিং গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সেই সঙ্গে তিনি ট্রেকিং বা সাইকেল চালানোর সময় সর্বদা নিরাপত্তা এবং সাবধানতা অবলম্বন করতেন। তিনি ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে ইন্টেল ছেড়ে দেন। তার পর মন্টালভো সিস্টেমের মতো বেশ কয়েকটি তথ্যপ্রযুক্তির কোম্পানির সঙ্গে কাজ করেছিলেন। যেখানে তিনি ২০০৫ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ভারতে ওই সংস্থার শীর্ষতম কর্তা ছিলেন।

    আটক চালক

    অবতার সাইনি (Avtar Saini) মৃত্যু প্রসঙ্গে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় ওই ট্যাক্সি চালকের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে মুম্বই পুলিশ। যার মধ্যে রয়েছে ২৭৯, ৩৩৭ এবং ৩০৪ নম্বর ধারা। একই ভাবে মোটরযান আইনে চালককে গ্রেফতার করে হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Reliance-Disney: রিলায়েন্সের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডিজনি, যৌথভাবে ৭০,৪৭২ কোটির বিনোদন ব্যবসা

    Reliance-Disney: রিলায়েন্সের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল ডিজনি, যৌথভাবে ৭০,৪৭২ কোটির বিনোদন ব্যবসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্সের সঙ্গে এবার গাঁটছড়া বাঁধছে ডিজনি (Reliance-Disney)। ৭০,৪৭২ কোটি টাকার বিনোদন ব্যবসা এবার এক সঙ্গে হবে। মুকেশ আম্বানির অংশই এই যৌথ ব্যবসায়ী সংস্থার মধ্যে বেশি পরিমাণে থাকবে। তাঁদের শেয়ার ৬৩ শতাংশ। একই ভাবে ডিজনির ভাগ থাকবে ৩৭ শতাংশ। এই প্রসঙ্গে মুকেশ আম্বানি বলেন, “দেশের বিনোদন জগতের জন্য এই চুক্তি ইতিহাস তৈরি করবে। ডিজনিকে রিলায়েন্স সব সময় সম্মান দিয়েছে এবং আশা করি আগামী দিনে আমরা সঙ্গে আরও কাজ করতে পারব।”

    ওটিটি প্লাটফর্ম আরও বেশি শক্তপোক্ত (Reliance-Disney)

    এবার দেশের ওটিটি প্লাটফর্ম আরও বেশি শক্তপোক্ত হল। ভারতে (Reliance-Disney) ব্যবসা করতে গেলে এবার থেকে আর ডিজনিকে কাঠখড় পোড়াতে হবে না। বিনোদনের ব্যবসায় বিগত কয়েক বছরে খুব একটা লাভ করতে পারেনি ডিজনি। সরাসরি ক্রিকেট সম্প্রচার দেখানোর স্বত্ব কেনার ক্ষেত্রেও ডিজনিকে বেগ পেতে হয়েছিল। বিশেষ করে ওটিটির ব্যবসায় মার খাচ্ছিল ডিজনি। তবে ওয়াকিবহল মহল মনে করছেন, এশিয়ার মধ্যে সবথেকে ধনী ব্যক্তি মুকেশ অম্বানির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধায় ডিজনির পক্ষে অনেকটাই ভালো কাজ হয়েছে। তাঁদের শেয়ার কম হলেও ব্যবসায় ব্যাপক লাভ হবে।

    শীর্ষে থাকবেন মুকেশের স্ত্রী নীতা আম্বানি

    এই গাঁটছড়া বাঁধার কথা ডিজনি (Reliance-Disney) এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ দুই সংস্থার পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে। দুই সংস্থা যৌথভাবে নতুন যে সংস্থা তৈরি করবে তার মাথায় থাকবেন মুকেশের স্ত্রী নীতা আম্বানি। এই গাঁটছড়ার মোট আর্থিক ব্যবসা প্রায় ৭০ হাজার ৪৭২ কোটি টাকার। মুকেশ আম্বানির সংস্থা এখন ১১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা খরচ করবে। তবে ডিজনি কত টাকা খরচ কড়া হবে সেই কথা এখনও  প্রকাশ করেনি তারা। তবে দুই কোম্পানির এক সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার ফলে ১২০টি টিভি চ্যানেল এবং দুটি স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম এক সঙ্গে কাজ করবে বলে জানা গিয়েছে। এই ব্যবসায়িক চুক্তির কথা ঘোষণা করে একসঙ্গে বিবৃতি দেয় ডিজনি এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। উভয় পক্ষের তরফ থেকে বলা হয়, ‘‘ভারতে বিনোদন ও খেলার সবচেয়ে বড় ওটিটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠবে এই সংস্থা।’’ 

            

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “এটা গ্রেফতার নয়, মিউচুয়াল অ্যাডজাস্টমেন্ট”, শাহজাহান প্রসঙ্গে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “এটা গ্রেফতার নয়, মিউচুয়াল অ্যাডজাস্টমেন্ট”, শাহজাহান প্রসঙ্গে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির জেলিয়াখালি যাওয়ার পথে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে স্বাগত এবং সংবর্ধনা গ্রহণ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের উপর আক্রমণের ৫৬ দিনের মাথায় মিনাখাঁ থেকে পলাতক তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানকে আজ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মানুষের আন্দোলন, জনরোষের কাছে প্রশাসন নতি স্বীকার করে কার্যত গ্রেফতার করেছে বলে মনে করছে বিজেপি। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন বলেন, “শাহজাহানের বিরুদ্ধে অ্যাকশান হওয়া উচিত। এখানে একটা বিরাট চক্র রয়েছে সিরাজ, জিয়াউদ্দিন, আলমগীরে সকলকে গ্রেফতার করতে হবে। ২০১৮ সালের ৩ জনকে খুনের মামলা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছি। আমরা চাই মামলায় সিবিআই তদন্ত করুক।”

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    জেলিয়াখালি যাওয়ার পথে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান সম্পর্কে বলেন, “এডিজি সুপ্রতীম সরকার মিথ্যা বলেছেন। হাইকোর্টের কোনও রকম স্থগিতাদেশ ছিল না। ২০০৬-০৭ সালে সিপিএমের আমলে সিঙ্গুরের বিরাট অপকর্ম করেছেন। ওঁর সম্পর্কে যত কম বলা যায় তত ভালো। তিনি তৃণমূলের শেখানো কথা বলছেন। পশ্চিমবঙ্গের পুলিশের ১০০ শতাংশ রাজনীতিকরণ হয়েছে। তৃণমূলের শাখা সংগঠন হল পুলিশ। সাংবাদিকদের বাড়িতে গিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে। এতে ড্যামেজ কন্ট্রোল হবে না। শাহজাহানকে ধরার আগে ডিআইজি ভাস্কর মুখার্জির গাড়িতে করে পুলিশ প্রথমে ফলতায় নিয়ে যায়, এরপর মিনাখাঁয় এনে বাড়ির পরিবারের সঙ্গে দেখা করানো হয়। সেখানে বাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলে আশ্বাস দেন যে কয়েক দিনের মধ্যেই ফিরে আসবেন। পুলিশের দলের মধ্যে আমার লোক রয়েছে। সূত্রে আমি আগেই জেনে গিয়েছি। মমতার পাশে কেউ নেই। আপনি যা যা পরিকল্পনা করবেন আপনার লোকেরা আমাকে খবর দিয়ে আপনার সমস্ত পরিকল্পনাকে ভঙ্গ করবেন।”

    আর কী বললেন?

    শাহজাহানের গ্রেফতার প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “এটা কোনও গ্রেফতার নয় মিউচুয়াল অ্যাডজাস্টমেন্ট। তাঁকে ফাইভ স্টারে রাখা হবে, মোবাইল ফোন সঙ্গে থাকবে। সবকিছুকে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যে থেকে কন্ট্রোল করবেন শাহজাহান। তাই আমাদের দাবি ওঁকে ইডির হেফাজতে চাই। সিবিআই অবিলম্বে মামলাকে হস্তক্ষেপ করুক। মানুষ চাইছে তাঁদের প্রতি অন্যায়ের বিচার হোক। কড়া শাস্তি চাই আমরা। ইডি আক্রান্ত হওয়ার পর পুলিশে কেস করেছে, তাই সবটাই পুলিশের দায়িত্ব ছিল। এই সব কিছুর সাফল্য ইডির। ইডি যদি না যেতো আর মূর্খ শাহজাহান যদি মারপিট না করত তাহলে এই কুকর্মের কথা মানুষ জানতেই পারতো না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করাতে হবে, দাবি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের

    Jalpaiguri: ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করাতে হবে, দাবি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্র-ছাত্রীদের বিক্ষোভে উত্তাল কলেজ ক্যাম্পাস। ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করাতে হবে, কার্যত এই দাবিতে বিক্ষোভ দেখালো টিএমসিপি। এই ঘটনা ঘটেছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ি সুকান্ত মহাবিদ্যালয়ে। কলেজের অধ্যক্ষের ঘরের সামনেই একত্রিত হয়ে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন পড়ুয়ারা। তাদের সকলের দাবি, ফার্স্ট সেমিস্টারে পাশ করাতে হবে। এই আজব দাবিতে অবাক শিক্ষকদের একাংশ। 

    বিনামূল্যে পরীক্ষার খাতার পুনর্মূল্যায়ণ চায় টিএমসিপি (Jalpaiguri)

    কলেজের (Jalpaiguri) অধ্যক্ষকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ দেখায় কলজে পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের দাবি, “ফেল করা ছাত্রদের পাশ করাতে হবে, সেই সঙ্গে পাশের জন্য খাতা দেখতে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া যাবে না।” এই বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিচ্ছেন শাসক দলের ছাত্র সংগঠন তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা কলেজগুলির প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষায় ৯০ শতাংশ পড়ুয়ারা ফেল করেছেন। এই ফেলের লিস্টে রয়েছে ধূপগুড়ি সুকান্ত মহাবিদ্যালয়ের পড়ুয়ারাও। এই কারণে ফেল করা পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়িয়েছে টিএমসিপি। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মূল দাবি হল, “বিনামূল্যে পরীক্ষার খাতার পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে। আর যদি পাশ না করানো হয়, তাহলে বৃহত্তর আন্দোলন হবে। ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অবহেলা চলবে না।”

    টিএমসিপির বক্তব্য

    অধ্যক্ষের (Jalpaiguri) ঘরের সামনেই বিক্ষোভ দেখান হয় কলেজের টিএমসিপি শাখার পক্ষ থেকে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্য অর্ধেন্দু চক্রবর্তী বলেন, “আমরা বিক্ষোভ করছি কারণ আমরা বিশ্বাস করি উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী ফেল করতে পারে না। ছাত্র-ছাত্রীদের নিশ্চিত ভাবে খাতা ভালো করে মূল্যায়ন করা হয়নি। গাফিলতি অবশ্যই হয়েছে। নয় তো একসঙ্গে এতো ফেল কীভাবে সম্ভব?” সংগঠনের আরেক সদস্য কৌশিক রায় বলেন, “আগেও আমরা টিএমসিপির পক্ষ থেকে আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এবার ইচ্ছে করে আবার ফেল করানো হয়েছে। এই আন্দোলনের দাবি সঠিক। আমরা ফেল করা ছাত্রদের পাশে রয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: কোন্নগরের শিশু খুনে ধৃত মা শান্তা জেলে বিরিয়ানি খেতে চান

    Hooghly: কোন্নগরের শিশু খুনে ধৃত মা শান্তা জেলে বিরিয়ানি খেতে চান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলে বিরিয়ানি খেতে চান কোন্নগরের শিশু খুনে ধৃত শান্তা ও তার বান্ধবী। আর যদি তা না পান তাহলে তদন্তে সহযোগিতা করবে না বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য ধৃত শান্তা শর্মাকে রাখা হয়েছে উত্তরপাড়া থানায়। অপরে বান্ধবী ইফফাত পারভিন বন্দি রয়েছে শ্রীরামপুর (Hooghly) মহিলা থানায়। উল্লেখ্য জেরা করার সময় পারভিনকে উত্তরপাড়া থানায় নিয়ে আসা হচ্ছে। জেলে বসে এই খাবারের আবদারে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে জেলায়।

    পুলিশ সূত্রে বক্তব্য (Hooghly)

    আট বছরের সন্তানকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছে মা এবং বান্ধবী। উল্লেখ্য যদিও কেউ এখনও পর্যন্ত খুনের বিষয় নিয়ে নিজের মুখে কিছুই স্বীকার করেনি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, “দুজনেই জেলের (Hooghly) খাবার খাইতে চাইছে না। সন্তান খুনের গ্রেফতার হওয়া শান্তা চেয়েছে বিরিয়ানি খেতে। তার বান্ধবী ইফফাত আবার চায় চাইনিজ খাবার খেতে। যদিও কাউকেই তাদের পছন্দের খাবার দেওয়া হয়নি। খাবারের জন্য কেউ তদন্তে সহযোগিতা করছে না।” এই আজব দাবিতে অবাক সকলে। শিশুখুনে অভিযুক্ত শান্তা এবং পরভিন ৯ দিন ধরে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যে বেশ কিছু সূত্র পেয়েছে। কিছু তথ্যপ্রমাণও পেয়েছে। ধৃতদের নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। কিন্তু দুজনে তদন্তে অসহযোগিতা করছে বলে বিষয় উঠে এসেছে।

    তদন্তকারী অফিসারের বক্তব্য

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই কোন্নগর (Hooghly) হত্যাকাণ্ডের এক তদন্তকারী অফিসার বলেন, “ধৃত দুই অভিযুক্ত মুখরোচক খাবার খেতে চাইছে। কেউ বিরিয়ানি আবার কেউ চাইনিজ খাবার। জেলের ডাল-ভাত বা রুটি কোনও পদই তাদের মুখে রোচে না। পছন্দের খাবার না পেয়ে মুখ বন্ধ করে রেখেছ দুই প্রধান অভিযুক্ত।”

    গত ১২ ফেব্রুয়ারি স্কুলছাত্র শ্রেয়াংশু শর্মার খুনের চারদিন পর তার মা এবং বান্ধবীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসে দাম্পত্য কলহ এবং শান্তা-পারভিনের সমকামী সম্পর্কের কারণ খুন হতে হয়েছে শিশুকে। তবে এখনও জেরায় কেউ হত্যার কথা শিকার করেনি। তার মধ্যেই অভিযুক্তদের আজব দাবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: নামেই পথশ্রী, আঙুল দিলেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ! এলাকাবাসী বন্ধ করল কাজ

    Murshidabad: নামেই পথশ্রী, আঙুল দিলেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ! এলাকাবাসী বন্ধ করল কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পথশ্রী প্রকল্পে মুখ্যমন্ত্রী ঢাকঢোল পিটিয়ে উন্নয়নের কথা বললেও বাস্তবের পরিস্থিতি একদম আলাদা। আজ মঙ্গলবার রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করায় এলাকার মানুষ ব্যাপক ভাবে সরব হয়েছেন। বিক্ষোভ দেখিয়ে রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিলেন মুর্শিদাবাদের (Murshidbad) হরিহরপাড়া এবং নবগ্রামের বাসীরা। গ্রামবাসীদের দাবি সিডিউল অনুযায়ী কাজ করা হোক। পাশাপাশি শাসক দলের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে বিজেপি।

    হরিহরপাড়ায় নিম্নমানের সামগ্রীর অভিযোগ (Murshidbad)

    নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা তৈরি করার অভিযোগে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভে বন্ধ হয়ে গেল রাস্তা নির্মাণের কাজ। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার মুর্শিদাবাদের (Murshidbad) হরিহরপাড়া থানার স্বরূপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের নুড়িতলা মাঠ এলাকায়। জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে ৪.২ কিলোমিটার রাস্তা, এক কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মাণের কাজ চলছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এখানে লোচনমাটি মাঠ থেকে স্বরুপপুর ঘোষপাড়া পর্যন্ত রাস্তার কাজ একেবারে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ হচ্ছিল। এদিন গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখিয়ে রাস্তার কাজ বন্ধ করে দেন। গ্রামবাসীদের অভিযোগ পাথর যেখানে ৯ ইঞ্চি মোটা রাস্তার কথা, সেখানে করা হচ্ছে মাত্র সাড়ে ৬ থেকে ৭ ইঞ্চি। আবার যেখানে ৩ ইঞ্চি হওয়ার কথা সেখানে দেড় ইঞ্চি হচ্ছে। এমনকী কাজের বোর্ড না টাঙিয়ে কাজ করছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসীরা।

    নবগ্রামে রাস্তার পিচ আঙুল দিয়ে তোলা যাচ্ছে

    এই জেলায় (Murshidbad) পথশ্রী প্রকল্পে নবগ্রাম ব্লকের ঘুরা-পাশ্লা গ্রাম পঞ্চায়েতের ১.৪০ মিটার রাস্তার নির্মাণের কাজ পেয়েছে এসএস এন্টারপ্রাইজ। ৩৮ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৫১ টাকার এই কাজ মিনারেলের বাড়ি থেকে দুর্গা মন্দির পর্যন্ত পিচ রাস্তা নির্মাণ হওয়ার কথা। কিন্তু এই কাজ শেষ হওয়ার পরেই এলাকার মানুষজন বিক্ষোভ দেখান। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা তৈরি হয়েছে আর তাই নতুন রাস্তার প্রলেপকে সামান্য আঙুল দিয়ে স্পর্শ করলে উঠে যাচ্ছে পিচ। ঠিকাদার সংস্থা যেভাবে পিচ দিয়ে রাস্তা তৈরি করছে তা দু একদিনের মধ্যেই রাস্তা নষ্ট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করেছেন এলাকাবাসীরা। অপরে ঠিকাদার সংস্থার কর্ণধার নবগ্রামের বুড়া পাঁচলাই তার কোনও খোঁজ মেলেনি। যোগাযোগ করলেও পাওয়া যায়নি।

    বিজেপির বক্তব্য

    রাস্তার প্রসঙ্গ নিয়ে বিজেপির জেলা (Murshidbad) সভাপতি শাখারভ সরকার বলেন, “রাজ্যের শাসকদল প্রশাসনকে ব্যবহার করে টাকা লুট করছে। রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রীর ব্যবহার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে নওদার বিডিও অফিসে ইডি-সিবিআই তাল্লশি করতে গিয়েছিল। আগামী দিনে তৃণমূলের সব চোরদের জেলে ভরা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: এলাকা দখল ঘিরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি!

    Paschim Medinipur: এলাকা দখল ঘিরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজির ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠল পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণা রোডের কোল্লা গ্রামে (Paschim Medinipur)। মঙ্গলবার সাত সকাল থেকেই দেখা যায় ঘটনাস্থলে পড়ে রয়েছে তাজা বোমা। গতকাল সোমবার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে নির্দল এবং তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষে ব্যাপক ভাবে চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল এলাকায়।

    প্রকশ্যে গোষ্ঠী কোন্দল (Paschim Medinipur)

    পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার চন্দ্রকোণা ২ নম্বর ব্লকের ভগবন্তপুরের কোল্লা গ্রামে জলসাকে ঘরে বিরাট গোলমাল বাধে তৃণমূলের দুই পক্ষের মধ্যে। এক পক্ষের দাবি, বোমা বাজি করে আমাদের জলসা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল ওরা। পালটা অপর পক্ষের দাবি, নির্বাচনী চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হয় এক নেতাকে। কিন্তু অপর পক্ষের পছন্দ না হওয়ায় আচমকা বোমা নিয়ে হামলা করে। ঘটনায় বিরাট উত্তেজনা শুরু হলে পুলিশ ঘটনা স্থলে ছুটে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল উত্তাল

    গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকেই এই কোল্লা গ্রাম (Paschim Medinipur) ব্যাপক রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। প্রত্যেক বার নিজেদের মধ্যে তৃণমূলের অন্দরে সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠেছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দলের টিকিট না পেয়ে কিছু তৃণমূল নেতা নির্দল হয়ে দাঁড়িয়ে জয় লাভ করেছিল। এরপর তাদের আবার দলে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এলাকায় বুথ সভাপতি এবং ব্লক সভাপতি রামকৃষ্ণ রায়ের সঙ্গে মূলত দ্বন্দ্ব বলে জানা গিয়েছে। নির্বাচনে আম চিহ্নে জয়ী প্রার্থীরা তৃণমূলে যুক্ত হলে ঝামেলার সূত্রপাত হয়।

    নির্দল-তৃণমূলের বক্তব্য

    এলাকার (Paschim Medinipur) বুথ তৃণমূল সভাপতি জিয়াউর রহমানের অনুগামী আব্বাস উদ্দিন খান বলেন, “আমি আম চিহ্নে জয়ী হলে বর্তমান তৃণমূলের কর্মীরা হামলা করে এবং এরপর বোমাবাজি করে।” অপর দিকে ব্লক তৃণমূলের সভাপতি হীরালাল ঘোষ বলেন, “জেলা তৃণমূল নেতৃত্বকে বিষয় সম্পর্কে জানিয়েছি, দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share