Tag: Mamdani

  • New York City Mayor: মামদানি কি পারবেন নিউ ইয়র্কে কমিউনিস্ট-কথিত স্বর্গরাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে?

    New York City Mayor: মামদানি কি পারবেন নিউ ইয়র্কে কমিউনিস্ট-কথিত স্বর্গরাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউ ইয়র্ক সিটির নয়া মেয়র (New York City Mayor) হয়েছেন জোহরান মামদানি (Zohran Mamdani)। বছর চৌত্রিশের এই মানুষটি অবশ্য এখনও মেয়র পদে শপথ নেননি। তবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন এই ডেমোক্র্যাট প্রার্থী। তাঁর জয়ে বিশ্বজুড়ে আনন্দে আত্মহারা ‘ওয়োক’ লবি। অথচ, মামদানি বামপন্থী জিহাদি হিসেবে পরিচিত। ‘ওয়োক’ লবির হাবভাবেই প্রকাশ, অচিরেই কমিউনিস্ট-কথিত স্বর্গরাজ্যের ধারণা বাস্তবায়িত হয়ে যাবে নিউ ইয়র্ক সিটিতে। ওই লবির উন্মাদনা দেখে মনে হয়, নিউ ইয়র্কের মেয়রই যেন পৃথিবীর সম্রাট, যিনি বিশ্বের সব জাতীয়তাবাদী ও দেশপ্রেমিককে ধ্বংস করতে চলেছেন।

    খবরের ভেতরের খবর (New York City Mayor)

    এবার ফেরা যাক খবরের ভেতরের খবরে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, নিউ ইয়র্ক হল ডেমোক্র্যাট পার্টির শক্ত ঘাঁটি। এই দলটি এতটাই বামঘেঁষা হয়ে গিয়েছে যে, তাদের কথা ও কাজ অনেক সময়ই কমিউনিস্টদের মতো মনে হয়। আমরা জানি, সাংস্কৃতিক মার্ক্সবাদী ও ‘ওয়োক’ প্রচার পশ্চিমী সভ্যতাকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে লাগামহীনভাবে অভিবাসনে উৎসাহ দেয়। এই লক্ষ্য পূরণের জন্যই নিউ ইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে ভোটারদের কোনও পরিচয়পত্র দেখাতে হয়নি। যার অর্থ হল, অবৈধ অভিবাসীরাও ভোট দিয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার জেরেই বিপুল ভোটে জয় মামদানির।

    মামদানির প্রতিশ্রুতি

    নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে মামদানি দরিদ্র ও নিপীড়িতদের জন্য প্রায় সবকিছুই বিনামূল্যে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। জানিয়েছিলেন, ধনী-সুবিধাপ্রাপ্তদের ওপর বাড়তি কর চাপিয়ে জোগাড় করা হবে ওই অর্থ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, গত একশো বছরে এই ধরনের সামাজিকতাবাদী পরীক্ষার পরিণতি বহুবার ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামদানির প্রতিশ্রুতিগুলির পরিণতিও আলাদা কিছু হবে বলে মনে হয় না (Zohran Mamdani)। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার একবার বলেছিলেন, “সোশ্যালিজমের সমস্যা হল এক সময় আপনি অন্যদের টাকাই শেষ করে ফেলেন।” জানা গিয়েছে, মামদানির জয়ের খবর পাওয়ার পর পরই নিউ ইয়র্ক ছেড়ে চলে যেতে শুরু করেছেন সম্পদ-স্রষ্টা ও কর্মদাতারা (New York City Mayor)।

    মামদানির আসল রূপ

    বিশেষজ্ঞদের মতে, বামপন্থীদের এই উচ্ছ্বাস বেশিদিন স্থায়ী হবে না। কিন্তু তাদের শাসন যতদিন থাকবে, ততদিন কোনও দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নীতিগুলি যে ধ্বংস ডেকে আনবে, তা অনুমান করতে হলে মামদানির নীতিগুলির ওপর ভালোভাবে চোখ বোলানো প্রয়োজন। তিনি নিদারুণভাবে ইহুদি-বিরোধী। তিনি বলেছেন, “বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যদি নিউ ইয়র্কে ঢোকেন, তবে তাঁকে গ্রেফতার করবেন।” তিনি ‘গ্লোবালাইজ দ্য ইন্তিফাদা’ স্লোগান দিয়ে ইহুদিদের বিরুদ্ধে এবং ইজরায়েলের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে হিংসা উসকে দিয়েছিলেন। হিন্দুদের প্রতি তাঁর ঘৃণা বিভীষিকাময়। এই মামদানিই একবার টাইমস স্কয়্যারে এক জেহাদি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, যারা হিন্দুদের উদ্দেশে গালিগালাজ করছিল।

    মামদানি পাকিস্তানের সমর্থক

    মামদানি পাকিস্তানের সমর্থক। প্রশ্রয় দেন জেহাদি ও খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের ভারতবিরোধী কার্যকলাপকে (Zohran Mamdani)। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি তাঁর বিদ্বেষ তীব্র। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, আজ আর কোনও গুজরাটি মুসলমান জীবিত নেই। কারণ ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গায় তারা সবাই নিহত হয়েছে (New York City Mayor)। এই ধরনের মিথ্যাচার ও অসততার নজির অনায়াসেই গড়তে পারেন মামদানি। তিনি বলেন, “যৌনকর্মকে অপরাধ মুক্ত করা উচিত।” তিনি মাদকাসক্তদের জন্য ‘সেফ ইনজেকশন সাইট’ তৈরির পরিকল্পনা করেছেন। শিশু-নির্যাতনের বিরুদ্ধে আইন শিথিল করার নকশাও ছকেছেন তিনি। বর্তমান আইনে শিশু-নির্যাতনের অভিযোগকারীকে নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে হয় না। কিন্তু মামদানি চান, অভিযোগকারীর পরিচয় প্রকাশ করা হোক, যাতে নির্যাতনকারী সহজেই তাঁকে ভয় দেখাতে বা আক্রমণ করতে পারে।

    মামদানির ‘কুইয়ার লিবারেশন’ নীতি

    মামদানি ‘কুইয়ার লিবারেশন’ নীতির মাধ্যমে নিউ ইয়র্ককে অবৈধ অভিবাসীদের আশ্রয়স্থল করে তুলতে চান। এজন্য ফেডারেল ইমিগ্রেশন এজেন্সির সঙ্গে সমস্ত সহযোগিতা বন্ধ করার পক্ষপাতীও তিনি। এই সংস্থাই অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। উল্লেখ্য, ‘কুইয়ার’ শব্দটির আওতায় মামদানি এমনদের বোঝান যারা নিজেদের বিড়াল, কুকুর, ছাগল বা অন্য কিছুর সঙ্গে ‘আইডেন্টিফাই’ করে (New York City Mayor)। নিউইয়র্ককে আইনশৃঙ্খলাহীন ও নৈরাজ্যের কেন্দ্র বানানোর পথে থাকা কাঁটা দূর করতে মামদানি সমর্থন করেন পুলিশের জন্য বরাদ্দ কমানোর ধারণা। ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ‘উন্মুক্ত সীমান্ত’ নীতি নিয়েছে, যাতে বেলাগাম অভিবাসন সম্ভব হয়। তাদের বিশ্বাস, এর বিনিময়ে তারা বড় ধরনের রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে পারবে (Zohran Mamdani)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যে নিউইয়র্ক একসময় আমেরিকার ঐশ্বর্যের শীর্ষ প্রতীক ছিল, সেটিই এখন পরিণত হতে চলেছে যৌনকর্মী, অবৈধ অভিবাসী, মাদকাসক্ত, সমকামী এবং শিশুকামপ্রবণদের আড্ডাখানায় (New York City Mayor)।

  • Anti Hindu: নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র হলেন ‘হিন্দু বিদ্বেষী’ ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জোহরান মামদানি

    Anti Hindu: নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র হলেন ‘হিন্দু বিদ্বেষী’ ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জোহরান মামদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউ ইয়র্ক সিটির ১১১তম মেয়র নির্বাচিত হলেন ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জোহরান মামদানি (Zohran Mamdani)। তিনি রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী কার্টিস স্লিওয়া এবং নিউ ইয়র্কের প্রাক্তন গভর্নর অ্যান্ড্রু কুয়োমোকে পরাস্ত করেন। মামদানি হলেন নিউ ইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র (Anti Hindu)। উগান্ডায় জন্ম নেওয়া বছর চৌত্রিশের এই ব্যক্তি কুইন্স স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য এবং ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট ৫০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়া মোট ভোটের মাত্র ৭ শতাংশের সামান্য কিছু বেশি পেয়েছেন। আর ৪০ শতাংশের একটু বেশি ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন কুয়োমো। চলতি বছরের জুন মাসে অনুষ্ঠিত ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারিতে কুয়োমোকে পরাজিত করেছিলেন মামদানি।

    মামদানির ঐতিহাসিক জয় (Anti Hindu)

    মামদানির এই ঐতিহাসিক জয়ের খবর এল এমন একটা সময়, যখন দেশজুড়ে ডেমোক্র্যাটরা বেশ কয়েকটি নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নরের নির্বাচনও। ডেমোক্র্যাটরা আরও পাঁচটি কংগ্রেশনাল আসনও দখল করে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এই নির্বাচনে প্রায় ২০ লাখ নিউ ইয়র্কবাসী ভোট দেন। ১৯৬৯ সালের পর থেকে এটি শহরের মেয়র নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোটারের অংশগ্রহণ। মামদানি গত এক শতাব্দীরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ মেয়র (Zohran Mamdani)। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শহর ও আর্থিক কেন্দ্রের প্রথম আফ্রিকায় জন্ম, ভারতীয় বংশোদ্ভূত মেয়র। তিনি প্রথম দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং প্রথম আফ্রিকায় জন্মগ্রহণকারী মেয়রও।

    হাউজিং কাউন্সিলর

    সংবাদ মাধ্যমে নির্বাচনের ফল ঘোষণা হতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁর অনুরাগীরা। ১ জানুয়ারি শপথ নেবেন তিনি (Anti Hindu)। উগান্ডার কাম্পালায় অভিবাসী বাবা-মায়ের ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন মামদানি। বেড়ে ওঠা ম্যানহাটনে। সেখানকার একটি পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা করেন তিনি। স্নাতক হন নিউ ইংল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এরপর তিনি হাউজিং কাউন্সিলর হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন। ভাড়াটিয়া অধিকার এবং আবাসন ব্যয়সাধ্যতার সমস্যাগুলির ওপর কাজ করেন তিনি। মামদানি মীরা নায়ারের ছেলে। এই মীরা নায়ারই নির্মাণ করেছিলেন ‘মনসুন ওয়েডিং’ এবং ‘সালাম বম্বে’র মতো বিখ্যাত চলচ্চিত্র। মামদানির বাবা মাহমুদ মামদানি উগান্ডার শিক্ষাবিদ। তিনি উপনিবেশবাদ এবং আফ্রিকান গবেষণা সম্পর্কিত পাণ্ডিত্যের জন্য পরিচিত। তিনিও ভারতীয় বংশোদ্ভূত।

    মামদানির পোস্ট

    জয়ের খবর পাওয়ার পর মামদানি এক্স হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যায়, মেট্রো রেলের দরজা খুলছে, আর দেওয়ালে লেখা, ‘জোহরান ফর নিউ ইয়র্ক সিটি’। মুহূর্তে ভাইরাল হয় ভিডিওটি। মামদানি বলেন, “এই শহর সবার। আমরা এক সঙ্গে ন্যায় ও সহানুভূতির পথে এগিয়ে যাব। নিউ ইয়র্ক এখন নতুন দিগন্তের দিকে হাঁটছে।”

    হিন্দু বিদ্বেষ

    রাজনীতির জগতে পা রাখার আগে মামদানি ছিলেন নিতান্তই এক অচেনা মুখ। কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এবং হিন্দু-বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের জেরে দ্রুতই তিনি চলে আসেন খবরের শিরোনামে। ২০২২ সালের (Zohran Mamdani) অগাস্টের একটি ভিডিওয় দেখা যায়, তিনি একটি মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এই মিছিলে থাকা লোকজন লাগাতার হিন্দুদের বিরুদ্ধে কুরুচিকর স্লোগান দিচ্ছিল। ঘটনাটি ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনকে তিনি একটি ‘মসজিদ ধ্বংসের উদযাপন’ এবং ‘নির্যাতনের অস্ত্র’ আখ্যা দেন (Anti Hindu)।

    মামদানির বিতর্কিত মন্তব্য

    মামদানি গত বছর নিউ ইয়র্ক সিটিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে ‘হিন্দুত্বের চরমপন্থা’ বলে দাবি করেছিলেন। তিনি এও বলেছিলেন, “গুজরাট দাঙ্গার সময় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুসলমানদের হত্যায় সাহায্য করেছিলেন।” মোদির সমর্থক হিন্দুদের তিনি ‘ফ্যাসিবাদী’ও আখ্যা দেন। মে মাসে নিউ ইয়র্ক ফোকাস আয়োজিত এক জনসভায় মামদানি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ বলে অভিহিত করেন। তাঁকে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তুলনাও করেন (Anti Hindu)। তিনি ‘গ্লোবালাইজ দ্য ইনতিফাদার’ মতো ইহুদি-বিরোধী গণহত্যামূলক স্লোগানকেও সমর্থন করেন।

    ইহুদি-বিরোধী গোষ্ঠীর কাছ থেকে অর্থ নেওয়ার অভিযোগ

    হিন্দু-বিরোধী সংগঠন ‘কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (CAIR)’ এবং অন্যান্য ইহুদি-বিরোধী গোষ্ঠীর কাছ থেকে অর্থ নেওয়ার অভিযোগের কালিও লেগেছে তাঁর গায়ে। ফোবর্সের তথ্য অনুযায়ী, মামদানির মোট সম্পদের পরিমাণ ২ থেকে ৩ লাখ ডলারের মধ্যে বলে অনুমান। এর বেশিরভাগই সম্পত্তি উগান্ডায় পারিবারিক মালিকানাধীন জমি থেকে। এর মূল্য দেড় থেকে আড়াই লাখ ডলারের মধ্যে। নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য হিসেবে তাঁর বার্ষিক বেতন ১.৪২ লাখ ডলার (Zohran Mamdani)।

    ট্রাম্পের হুমকি

    মামদানির জয়ের পর শুরু হয়েছে বিতর্ক। রিপালিকান শিবির থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁকে ‘চরমপন্থী ডেমোক্র্যাটিক রাজনীতির প্রতীক’ বলে আক্রমণ শানিয়েছেন। নির্বাচনের দিন সকালেই ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, “যদি মামদানি জেতেন, তবে আমি নিউইয়র্ক শহরকে ফেডারেল সরকারের অতিরিক্ত অর্থ সাহায্য বন্ধ করে দেব (Anti Hindu)।”

    এখন ট্রাম্প কী ব্যবস্থা নেন, সেটাই দেখার।

LinkedIn
Share