Tag: Maoist Leader

Maoist Leader

  • Nambala keshav Rao Encounter: মাথার দাম ছিল ১ কোটি! ছত্তিশগড়ে খতম শীর্ষ মাও-কমান্ডার কেশব রাও, নিহত আরও ৩০

    Nambala keshav Rao Encounter: মাথার দাম ছিল ১ কোটি! ছত্তিশগড়ে খতম শীর্ষ মাও-কমান্ডার কেশব রাও, নিহত আরও ৩০

    মাধ্যম ডেস্কঃ ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইতে নিকেশ মাওবাদী নেতা কেশব রাও (Nambala keshav Rao Encounter)। জানা গিয়েছে তাঁর মাথার দাম ছিল ১ কোটি টাকা। গোপন সূত্রে গোয়েন্দাদের তথ্যে খবর পেয়ে আবুঝমাড়ের জঙ্গলে অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। এরপর সেনাবাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। গুলি-পাল্টাগুলির বিনিময়ে ওই কুখ্যাত মাওবাদী নেতার মৃত্যু হয়েছে। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) পুলিশ প্রশাসন এবং কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ উদ্যোগের এই সাফল্যে বিরাট খুশি প্রকাশ করেছে ওয়াকিবহাল মহল।

    ৩০ জন মাওবাদী খতম (Nambala keshav Rao Encounter)!

    বুধবার সকালে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইতে কুখ্যাত মাওবাদী নেতার মৃত্যু (Nambala keshav Rao Encounter) হয়েছে। এই নাম্বালা কেশব রাওকে বাসবরাজের বলেও ডাকা হতো। ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে মারা পড়েছেন। তাঁর উপর ছিল সংগঠনের গুরু দায়িত্ব। একই ভাবে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের গুলির লড়াইতে মারা পড়ে আরও ৩০ জন মাওবাদীকে। প্রাথমিক ভাবে খবর পেয়ে আবুঝমাড়ের জঙ্গলে অভিযান চালায় বাহিনী। যদিও সরকারি (Chhattisgarh) ভাবে এখনও এই মাও নেতার মৃত্যুর খবর স্বীকার করা হয়নি।

    ১৯৭০ সালে যুক্ত হন কেশব

    নাম্বালা কেশব রাও (Nambala keshav Rao Encounter) ওরফে বাসরাজ ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মাওবাদি)-র জেনারেল সেক্রেটারি। ১৯৭০ সালের নকশাল আন্দোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। এরপর থেকেই পুলিশ তাঁর নাম হিটলিস্টে রাখে। অবশেষে ছত্তিশগড়ের জেলা রিজার্ভ গার্ডের হাতে নিহত হতে হয় তাঁকে। নানা সন্ত্রাস এবং ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। প্রশাসনের এই সাফল্যে উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা (Chhattisgarh) বলেন, “মোট ২৬ জনের বেশি মাওবাদী এনকাউন্টারে মারা পড়েছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে পুলিশ রীতিমতো তাল্লাশি চালাচ্ছিল। অভিযানের সময় একজন পুলিশ এবং এক সেনা-জওয়ান গুলিতে আহত হয়েছেন।”

    ২০২৬ সালের মধ্যেই ভারত হবে মাওবাদী মুক্ত

    উল্লেখ্য, গত দুসপ্তাহ আগে তেলঙ্গানা সীমান্তবর্তী কারেগুট্টা পাহাড়ের কাছে বিজাপুর জেলার (Chhattisgarh) জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১৫ জন নকশাল নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। ১৯ মে থেকেই মাওবাদী দমন অভিযানে জোরকদমে অভিযান চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি সরকার গঠনের পর থেকেই মাওবাদীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে রাজ্যের বিষ্ণুদেও সাইয়ের সরকার। লাল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যে বড় ঘোষণা করেছেন। তিনি বার্তা দিয়েছিলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে ভারতকে মাওবাদী মুক্ত করা হবে। লাল সন্ত্রাস সর্বাত্মক ভাবে শেষ করা হবে।”

  • Maoist Encounter in Bastar: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমনে বড় সাফল্য যৌথবাহিনীর, ১ পুলিশ কর্মী সহ হত ২৩

    Maoist Encounter in Bastar: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমনে বড় সাফল্য যৌথবাহিনীর, ১ পুলিশ কর্মী সহ হত ২৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিসগড়়ে ফের মাওবাদী দমন (Maoist Encounter in Bastar) অভিযানে বড় সাফল্য পেল যৌথবাহিনী। বৃহস্পতিবার সকালে বিজাপুর এবং কাঁকের জেলায় দু’টি পৃথক সংঘর্ষের ঘটনায় অন্তত ২২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছেন। ছত্তিসগড়় পুলিশ জানিয়েছে, পাল্টা হামলায় নিরাপত্তাবাহিনীর এক জন সদস্যেরও মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত আরও দুই। এখনও দু’পক্ষের গুলির লড়াই চলছে।

    কোথায় কোথায় অভিযান

    বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে বিজাপুর ও দান্তেওয়াড়া জেলার সীমানায় দু’পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, ছত্তিসগড় (Chhattisgarh Encounter) পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা এ দিন সকালে গঙ্গালুর থানা এলাকায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে (Maoist Encounter in Bastar) নামেন। গঙ্গালুর থানা বিজাপুর জেলায়। প্রথম থেকে এলাকা ঘিরে চিরুনি তল্লাশি শুরু হয়। পুলিশ দেখেই এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা মাওবাদীরা। তাদের গুলিতে মারা যান ছত্তিসগড় ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডের এক পুলিশ কর্মী। এখনও পর্যন্ত বীজাপুরের জঙ্গল থেকে সংঘর্ষে নিহত ১৮ মাওবাদীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত হয়েছে মাওবাদীদের ব্যবহৃত রাইফেল ও বিস্ফোরক। এখনও গুলির লড়াই বন্ধ হয়নি। কাঙ্কেরের জঙ্গল থেকে পাওয়া গিয়েছে আরও চার মাওবাদীর দেহ। সূত্রের মতে, নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের শীর্ষ নেতাদের একটি দলকে বনাঞ্চলে ঘিরে ফেলেছে এবং দিনের শেষে মৃতদেহের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখনও তল্লাশি অভিযান চলছে।

    মাওবাদী দমনে পরপর অভিযান

    বস্তার (Maoist Encounter in Bastar) ডিভিশনের অন্তর্গত বিজাপুর এবং কাঁকের জেলার অবুঝমাঢ়ের জঙ্গলে গত কয়েক মাসে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-এর সশস্ত্র শাখা পিএলজিএ (পিপল্‌স লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর একাধিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত ৯ ফেব্রুয়ারি বিজাপুরে সিআরপিএফ এবং ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৩১ জন মাওবাদী গেরিলা নিহত হয়েছিলেন। গত ১৯ জানুয়ারি থেকে ছত্তিসগড়, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা আন্তঃরাজ্য অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী। ইতিমধ্যেই সংঘর্ষে দুশোর বেশি মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে ওই তিন রাজ্যে। নিহতদের তালিকায় রয়েছেন মাওবাদী কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জয়রাম ওরফে চলপতি। আত্মসমর্পণ করেছেন নিহত মাওবাদী নেতা মাল্লোজুলা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেণজির ভ্রাতৃবধূ বিমলা। তাঁর স্বামী মাল্লোজুলা বেণুগোপাল রাও ওরফে ভূপতি ওরফে বিবেক ওরফে সোনু নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

    মাওবাদী-মুক্ত দেশ গঠনের দাবি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    আগামী বছরের মার্চ মাসের মধ্যেই দেশ থেকে মাওবাদীদের (Maoist Encounter in Bastar) একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। চলতি বছরে ছত্তিসগড়ের বিভিন্ন এলাকায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযানে বড় সাফল্য পেয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০২৬ সালের ৩১ মার্চের আগেই আমরা দেশ থেকে নকশালবাদকে নির্মূল করব। যাতে তাঁদের জন্য দেশের কোনও নাগরিককে প্রাণ হারাতে না হয়। এই জন্য আমি আমার সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করছি।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ মতোই বিভিন্ন রাজ্যে মাওবাদী দমনে অভিযান চালাচ্ছে যৌথ বাহিনী। এদিনের অভিযানও তারই অঙ্গ।

  • Maoist Leader: কর্নাটকের জঙ্গলে এনকাউন্টারে খতম মাওবাদী শীর্ষ নেতা বিক্রম, ২০ বছর ধরে চলছিল খোঁজ

    Maoist Leader: কর্নাটকের জঙ্গলে এনকাউন্টারে খতম মাওবাদী শীর্ষ নেতা বিক্রম, ২০ বছর ধরে চলছিল খোঁজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের খাতায় ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ ছিলেন শীর্ষ মাওবাদী নেতা বিক্রম গৌড়া। দিনের পর দিন তাঁর খোঁজে তল্লাশি চালিয়েও খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল তদন্তকারীদের। ২০ বছর ধরে তাঁর খোঁজ চালাচ্ছিল কর্নাটক পুলিশ। কিন্তু কিছুতেই নাগাল পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে মিলল সাফল্য। সোমবার কর্নাটকের (Karnataka) উদুপির কাছে কাবিনেল জঙ্গলে রাজ্যের মাওবাদী (Maoist Leader) দমন বাহিনীর (এএনএফ) সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হয় বিক্রমের।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Maoist Leader)

    জানা গিয়েছে, উদুপি পুলিশের কাছে গোপন খবর আসে, ৫ জন মাওবাদী (Maoist Leader) হেবরি তালুকের কাছে এক দোকানে জিনিসপত্র কিনছিলেন। তাদের আচরণ দেখে স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হয়। স্থানীয়দের পক্ষ থেকে পুলিশে জানানো হয়। সেই খবরের ভিত্তিতে পুলিশের তরফে যোগাযোগ করা হয় অ্যান্টি নকশাল ফোর্সের সঙ্গে। এর পরই ওই এলাকায় অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী। সেখান থেকে কয়েক মিটার দূরে কাবিনেল জঙ্গলে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। পুলিশের উপস্থিতির খবর পেয়েই এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনীও। দীর্ঘক্ষণ দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ের পর এক মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়। পরে জানা যায় নিহত ওই মাওবাদী বিক্রম গৌড়া। এতদিন তাঁর খোঁজে ছিল পুলিশ। যদিও প্রথমদিকে পুলিশ জানতে পারেনি বিক্রমই ওই জঙ্গলে লুকিয়েছিলেন। হামলার পর দেহ উদ্ধার হতেই পুলিশ তাঁকে সনাক্ত করে।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী বললেন?

    রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি পরমেশ্বর বলেন, “রাজ্যে মাওবাদী (Maoist Leader) আন্দোলনের মুখ ছিলেন বিক্রম। কয়েক দশক ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। মাওবাদীর অন্যতম মাথা ছিলেন তিনি। তাঁকে ধরতে অভিযানে যেতেই বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালান মাওবাদীরা। বাহিনীর পাল্টা জবাবে নিহত হন বিক্রম। মাওবাদী নেতা নিহত হলেও তাঁর সঙ্গীরা গভীর জঙ্গলে পালিয়ে গিয়েছেন। তাঁদের খোঁজ চলছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: বস্তারে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাওবাদী নেত্রী নীতি-সহ ২২ জনের দেহ শনাক্ত

    Chhattisgarh: বস্তারে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাওবাদী নেত্রী নীতি-সহ ২২ জনের দেহ শনাক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তারে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর এক বিশেষ অভিযানে ৩১ জন মাওবাদী খতম হয়েছিল। এই মৃতদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত কুখ্যাত মাওবাদী নেত্রী সহ ২২ জনের দেহ শনাক্ত করা গিয়েছে। বস্তারের আইজি পি সুন্দররাজ জানিয়েছেন, এই মাওবাদী নেতাদের সন্ধান পেতে মোট ১ কোটি ৬৭ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। মৃতদের মধ্যে রয়েছে মাওবাদী নেত্রী নীতি ওরফে ঊর্মিলা। ওই নেত্রী মাওবাদী স্পেশাল জোনাল কমিটির সদস্যও ছিল। একা তার মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল ২৫ লক্ষ টাকা।

    একটানা ৪৮ ঘণ্টা মাওবাদীদের সঙ্গে লড়াই হয় বাহিনীর (Chhattisgarh)

    শুক্রবারে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) নারায়ণপুর থেকে দান্তেওয়াড়া জেলার সীমান্তবর্তী এলাকার অবুঝমাঢ়ের জঙ্গলে যৌথ অভিযান চালায় এসটিএফ এবং ডিআরজির বাহিনী। একটানা ৪৮ ঘণ্টা মাওবাদীদের সঙ্গে লড়াই হয় জওয়ানদের। ওরচা এবং বারসুর থানার অন্তর্গত নেনথুর-থুলথুলি জঙ্গলে দুপক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই হয়। এই অভিযানে সিপিআই (মাওবাদী) শাখার পিএলজিএ অর্থাৎ পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মির মোট ৩১ জনকে খতম করা হয়। সেই সঙ্গে উদ্ধার হয় প্রচুর পরিমাণে আগ্নেয়াস্ত্র। তার মধ্যে রয়েছে একে-৪৭, ৭.৬২ এসএলআর, ইনসাস। একই ভাবে পাওয়া গিয়েছে প্রচুর বিস্ফোরক। উল্লেখ্য ছত্তিশগড় রাজ্য গঠন হওয়ার পর থেকে এই অভিযানে সব থেকে বড় সাফল্য এসেছে। অবশ্য এর আগে কাঙ্কের জেলায় এক অভিযানে ২৯ জন মাওবাদীকে নিকেশ করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ চেন্নাইয়ের মেরিনা বিচে এয়ার শো দেখতে ১২ লক্ষ মানুষের জমায়েত! প্রবল গরমে মৃত ৫

    জওয়ানদের এই সাফল্য প্রশংসনীয়

    সাম্প্রতিক সময়ে মাওবাদী দমন অভিযানে এটা অনেক বড় সাফল্য বলে জানিয়েছে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) পুলিশ। নিরাপত্তা বাহিনীর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, ‘‘জওয়ানদের এই সাফল্য প্রশংসনীয়। তাঁদের অদম্য সাহসিকতাকে কুর্নিশ জানাই। ছত্তিশগড় থেকে নকশালবাদ শেষ করাই আমাদের লক্ষ্য। নকশালবাদ শেষ করেই আমাদের লড়াই থামবে। এর জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ আমাদের ডবল ইঞ্জিন সরকার।’’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ অগাস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বড় চ্যালেঞ্জ হল মাওবাদীরা। ২০২৬ সালের মার্চের পর এদেশে মাওবাদী থাকবে না বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের পরেই এমন সাফল্য এল মাওবাদী দমনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Purulia: মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গ্রেফতার পুরুলিয়ায়, মাথার দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকা

    Purulia: মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গ্রেফতার পুরুলিয়ায়, মাথার দাম ছিল ১০ লক্ষ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গলমহলের পুরুলিয়ায় (Purulia) ফের নতুন করে সশস্ত্র মাওবাদী কার্যকলাপ সক্রিয় করে তোলার ছক কষা হচ্ছিল। এবার পুলিশের জালে গ্রেফতার হল কুখ্যাত মাওবাদী নেতা সব্যসাচী গোস্বামী। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এর ফলে বড় রকমের নাশকতামূলক চক্রান্তকে নস্যাৎ করা গিয়েছে। এই মাওবাদী নেতা সিপিআই (মাওবাদী) শাখার কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান সদস্য। তার একাধিক ছদ্মনাম ওরফে বাবু, ওরফে কিশোর, ওরফে পঙ্কজ। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ এই মাওবাদী নেতার মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ১০ লক্ষ টাকা।

    উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাংলার করিডরের পরিকল্পনা (Purulia)

    সব্যসাচী গোস্বামীর বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলা থানা এলাকার এইচবি সোদপুর রোড ৬ নম্বর এলাকায়। তার পরিকল্পনায় ছিল উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাংলার করিডর রচনা করা। ২০২২ সালে অসমের গুয়াহাটিতে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে মাও কার্যকলাপের জন্য মামলা রুজু করা হয়েছিল তার নামে। বর্তমানে সে ছিল পূর্ব ক্ষেত্রের বুরোর সক্রিয় সদস্য। পুরুলিয়া (Purulia) থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই বড় সাফল্য এসেছে। শুক্রবার স্থানীয় বেলগুমা পুলিশ লাইনে তাকে আনার কথা। এরপর আদালতে তোলা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    মোট ৫ বার গ্রেফতার

    এই নিয়ে মাও নেতা সব্যসাচী গোস্বামী মোট ৫ বার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হল। ২০২১ সালে অসমের গোলাঘাট থেকে তাকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। ২০১৮ সালে মেদিনীপুরের গোয়ালতোড় থেকে এসটিএফ গ্রেফতার করেছিল তাকে। ঠিক তারও আগে ২০০৫ সালে একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার করেছিল সিআইডি। কিন্তু প্রত্যেক বার জামিন পেয়ে আন্ডার গ্রাউন্ডে চলে যেত সব্যসাচী। এছাড়াও ২০২১ সালে একাধিকবার যেমন-২০২২ সালে বাঁকুড়ার বাড়িকূল থানা এলাকায় এবং ২০২৩ সালে ঝাড়গ্রামের ধরমপুর থেকে বারবার পুলিশের হাতে এসেও অল্পের জন্য পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় সে। কিন্তু পুরুলিয়াতে (Purulia) বেশ কিছুদিন সক্রিয় ছিল এই মাও নেতা।

    অস্ত্র চালাতে পারদর্শী সব্যসাচী

    সিপিআই (মাওবাদী) কলকাতা সিটি কমিটির সম্পাদক হয়েছিল সব্যসাচী। ২০০৪ সালেই রাজ্য কমিটির সদস্য পদ পেয়েছিল এই মাওবাদী নেতা। ২০১৮ সালের পর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হয়। নোনাডাঙা উচ্ছেদ কমিটির সদস্য হিসেবে বিশেষ ভূমিকা ছিল তার। ছাত্রজীবনে নকশাল নেতা সন্তোষ রানার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল। মূলত তাত্ত্বিক মাওবাদী নেতা হলেও অস্ত্র চালাতে পারদর্শী সব্যসাচী। বাংলায় মাওবাদী সংগঠনকে শক্তিশালী করাই একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল তার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: তৃণমূল কর্মী হয়েছিলেন মাওবাদী! ১২ বছর ফেরার থাকার পর পুলিশের জালে

    Birbhum: তৃণমূল কর্মী হয়েছিলেন মাওবাদী! ১২ বছর ফেরার থাকার পর পুলিশের জালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগ্নেয়াস্ত্র সহ এক মাওবাদী নেতাকে বীরভূম (Birbhum) থেকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ১২ বছর ফেরার থেকেও শেষরক্ষা হল না। গ্রামে আত্মীয়ের বাড়িতে ফিরতেই মাওবাদী যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতা, এলাকায় সন্ত্রাস-সহ একাধিক অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতার করা হল। ধৃতের নাম বাবন সূত্রধর (৪৮)। তাঁর বাড়ি বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর থানার বেলিয়া গ্রামের পুকুরপাড়ায়।

    সেভেন এমএম পিস্তল বাজেয়াপ্ত! (Birbhum)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১২ বছর ধরে বাড়িছাড়া ছিলেন ওই মাওবাদী নেতা। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পাশের জেলা মুর্শিদাবাদের নওদা থানায় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ ছিল। পুলিশও দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে খুঁজছিল। কয়েক দিন আগে তিনি বীরভূমের (Birbhum) গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে এসেছিলেন। ফেরার আগে থেকেই শাসকদলের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন তিনি। এদিকে বাবনের গ্রামে ফেরার খবর পেয়ে তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে রামপুরহাট থানার পুলিশ। বিশাল বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন রামপুরহাটের এসডিপিও ধীমান মিত্র। বাম আমলে বাবনের বোনকে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। তারপরই প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন বাবন। এলাকায় সন্ত্রাস ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। তাঁর কাছে থেকে সেভেন এমএম পিস্তল এবং পাঁচ রাউন্ড কার্তুজ পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে।

    কী বললেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা?

    তৃণমূলের বুথ সভাপতি অরুণ সূত্রধর বলেন, বাবন তো আমাদের দলের হয়ে কাজ করত। পরিবারে একটি দুর্ঘটনার জন্য ও বিপথে চলে গিয়েছিল। এখন সে নিজেকে শুধরে নিয়েছে। ও যাতে সঠিক বিচার পায়, তা আমরা দেখব।

    সংগঠনের মধ্যে বেশি গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, স্বীকার করলেন মাওবাদী নেতা

    আর মাওবাদী নেতা বাবন সূত্রধর বলেন, মাওবাদী সংগঠনে নাম লেখালেও বোনের প্রতি অবিচারের বদলা এখনও নিতে পারিনি। বেশ কয়েক বছর আমি জেলও খেটেছি। আমার কাছে অস্ত্র ছিল না। পুলিশ তা গুঁজে দিয়েছে। আর মাওবাদীদের মধ্যে আরও বেশি গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, খেয়োখেয়ি। তাই, তাদের পথ থেকে পিছিয়ে এসেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার দুই মাওবাদী নেতা, তাঁদের কাছে থেকে কী পেল পুলিশ?

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার দুই মাওবাদী নেতা, তাঁদের কাছে থেকে কী পেল পুলিশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে কি মাওবাদীরা নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠল। মুর্শিদাবাদ থেকে দুই মাও নেতাকে গ্রেফতার করার ঘটনা সেই সন্দেহকে নতুন করে উস্কে দিল। পুলিশ ধৃতদের কাছ থেকে পিস্তল ও বুলেট উদ্ধার করেছে। কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad)  সুতি থেকে মন্টু মল্লিক ও প্রতীক ভৌমিক নামে দুই মাওবাদী নেতাকে গ্রেফতার করেছে। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি পিস্তল ও ৬’টি বুলেট।

    চলছিল তথ্য জোগাড় (Murshidabad)  

    সাত মাস আগে মাওবাদী নেতা প্রদীপ মণ্ডল ওরফে ‘ডাক্তারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁকে জেরা করে কলকাতা পুলিশ জানতে পারে, বাংলাদেশ সীমান্তে ‘মাও করিডর’ তৈরির কাজ করছে ঝাড়খণ্ডের মাওবাদীরা। তথ্য পেয়ে পুলিশ দুই মাও নেতাকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে, মন্টু মল্লিক ওরফে রবি বা ভজা নামে পরিচিত। বেহালার সরশুনা এলাকার বারুইপাড়া রোডের বাসিন্দা তিনি। অন্যদিকে প্রতীক ভৌমিক ওরফে কাঞ্চনের বাড়ি নদিয়ার ধানতলায়। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ-এর হাতে আগেও গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। তখনই পুলিশ জানতে পারে, তিনি মাও কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত। তবে সে-ব্যাপারে পুলিশের হাতে উপযুক্ত কোনও প্রমাণ ছিল না।

    বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়ার পথে গ্রেফতার

    কিন্তু তাঁর ওপরে ধারাবাহিক নজরদারি চালিয়ে যায় পুলিশ। তাঁর মোবাইলও ট্র্যাক করা হয়। একটা সময় পুলিশ নিশ্চিত হয়, ঝাড়খণ্ড ও রাজ্যে মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন মন্টু এবং প্রতীক। তখন থেকেই প্রতীক ও মন্টুর ওপর নজর রাখতে শুরু করে এসটিএফ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ১৮ নভেম্বর গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সূতি এলাকায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে পুলিশ পৌঁছয়। পুলিশ জানতে পারে, ওই এলাকার একটি গোপন স্থানে দুই মাওবাদী নেতা বিশেষ বৈঠকে যোগ দিতে যাবেন। বাইকে করে যাওয়ার পথেই তাদের গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    Maoist Leader: এনআইএর জালে শীর্ষ মাওবাদী নেতা দীনেশ, শিখ সেজে ব্যবসা করছিলেন নেপালে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপাল (Nepal) থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড মাওবাদী নেতা (Maoist Leader) দীনেশ গোপ (Dinesh Gope) ওরফে কুলদীপ যাদব ওরফে বাদকু। ভারতের প্রতিবেশী এই দেশে শিখের ছদ্মবেশ ধারণ করে একটি ধাবা চালাচ্ছিলেন তিনি। রবিবার ঝাড়খণ্ডের খুন্তি জেলার বাসিন্দা দীনেশকে গ্রেফতার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ।

    ছদ্মবেশে নেপালে ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)

    গত বছর ৩ ফেব্রুয়ারি ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূমে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হয় মাওবাদীদের। ওই সংঘর্ষে মাওবাদীদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দীনেশ। তার পরেই গা-ঢাকা দেয় সে। যদিও দু দশক ধরে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন দীনেশ (Maoist Leader)। ছদ্মবেশে নেপালে গিয়ে বিরাটনগরে খুলেছিলেন একটি ধাবা। পুলিশের নাগাল এড়াতে মাথায় পাগড়ি পরে শিখ সেজে পরিচয় গোপন করে দিব্যি চালাচ্ছিলেন ব্যবসা। ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি বিরাটনগর থেকেই বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডে এরিয়া কমান্ডারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এই শীর্ষ মাওবাদী নেতা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, প্রতিবার ফোনে কথা বলার পর সেই সিম ও মোবাইল নষ্ট করে ফেলতেন দীনেশ। হঠাৎই একদিন ব্যক্তিগত নম্বর থেকে ফোন করেন এই ছদ্মবেশী। পুলিশ ফোনের অবস্থান লোকেট করে। বিরাটনগরে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    দীনেশের (Maoist Leader) বিরুদ্ধে মামলার পাহাড়

    সূত্রের খবর, শীর্ষ এই মাওবাদী নেতার (Maoist Leader) বিরুদ্ধে ১০২টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ঝাড়খণ্ড, বিহার ও ওড়িশায় খুন, অপহরণ, হুমকি, তোলাবাজি এবং পিএলএফআইয়ের হয়ে তহবিল সংগ্রহ করা সহ ১০২টি মামলা দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। দীনেশকে ধরিয়ে দিতে পারলে ৩০ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল। এর মধ্যে এনআইএ ঘোষণা করেছিল ৫ লক্ষ টাকা। আর ২৫ লক্ষ টাকা ঘোষণা করেছিল ঝাড়খণ্ড সরকার। বিরাটনগরে আটক করার পর তাঁকে নিয়ে আসা হয় দিল্লিতে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    ২০০৭ সালে গঠিত হয় পিএলএফআই। তার পর থেকে মাওবাদী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ওঠে খুন, জখম সহ নানা অভিযোগ। কয়লা ব্যবসায়ী, রেলের ঠিকাদার এবং শিল্পোদ্যোগীদের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে দীনেশের (Maoist Leader) সংগঠনের একাংশের বিরুদ্ধে। বেকার যুবক-যুবতীদের বাইক, মোবাইলের প্রলোভন দেখিয়ে অস্ত্র শিক্ষা দিত দীনের ওই সংগঠন। পরে তাদেরই কাজে লাগানো হত জঙ্গি কার্যকলাপে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share