Tag: Ministry of Civil Aviation

Ministry of Civil Aviation

  • Ministry of Civil Aviation: সমস্ত বিমান সংস্থার ওপর ভাড়ার সীমাবদ্ধতা আরোপ করল বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক

    Ministry of Civil Aviation: সমস্ত বিমান সংস্থার ওপর ভাড়ার সীমাবদ্ধতা আরোপ করল বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিগোর ফ্লাইট বাতিলের ফলে বেসামরিক বিমান চলাচলে বিরাট সংকট তৈরি হয়েছে। বাতিল এবং বিলম্বিত ফ্লাইটের পরিপ্রেক্ষিতে মূল্য বৃদ্ধি রোধ করতে বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Ministry of Civil Aviation) সমস্ত বিমান সংস্থার ওপর ভাড়ার সীমাবদ্ধতাকে আরোপ করেছে। এক বিবৃতিতে মন্ত্রক জানিয়েছে, “বিমান চলাচলে (IndiGo flights) সাময়িক সঙ্কটের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু বিমান সংস্থা অস্বাভাবিক ভাবে বেশি পরিমাণে বিমান ভাড়া আদায় করছে। ফলে জনসাধারণ সমস্যায় পড়ছে। তাই বিষয়টি কতটা উদ্বেগজনক তা ভারত সরকার নিরীক্ষণ করছে।”

    ব্যস্ত রুটে ন্যায্য এবং যুক্তিসঙ্গত ভাড়া নিশ্চিত (Ministry of Civil Aviation)

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Ministry of Civil Aviation) স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছে, “যাত্রীদের যে কোনও ধরণের সহযোগিতায় সরকার দায়িত্বশীল। সুবিধাজনক বিমান পরিষেবা এবং ভাড়ার অতরিক্ত মূল্য থেকে রক্ষা পেতে মন্ত্রক সমস্ত রকম সহযোগিতা করবে। সকল ব্যস্ত রুটে ন্যায্য এবং যুক্তিসঙ্গত ভাড়া নিশ্চিত করতে নিয়ন্ত্রক ক্ষমতা প্রয়োগ করেছে।” আর সেই অনুযায়ী, বিভিন্ন দূরত্বের জন্য বিমান সংস্থাগুলি সর্বোচ্চ কত ভাড়া নিতে পারে তাও প্রকাশ করেছে মন্ত্রক (IndiGo flights)। কেন্দ্রের ঘোষিত সীমা তালিকা অনুসারে, বিমান সংস্থাগুলি ৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বের জন্য সর্বোচ্চ ৭,৫০০ টাকা চার্জ করতে পারবে। ৫০০-১০০০ কিলোমিটারের জন্য, সর্বোচ্চ ভাড়া ১২,০০০ টাকা, ১০০০ থেকে ১৫০০ কিলোমিটারের জন্য, সর্বোচ্চ ভাড়া ১৫,০০০ টাকা এবং ১৫০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের জন্য, বিমান সংস্থাগুলি সর্বোচ্চ ১৮,০০০ টাকা ভাড়া নিতে পারবে। তবে এই ভাড়াগুলি হল মূল ভাড়ার জন্য উন্নয়ন ফি (UDF), যাত্রী পরিষেবা চার্জ (PSF) এবং কর এই বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত নয়।

    বিমান সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে টিকিট কাটার পরামর্শ

    মন্ত্রক (Ministry of Civil Aviation) জানিয়েছে ভাড়া স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বা পরবর্তী পর্যালোচনা না হওয়া পর্যন্ত ভ্রমণের জন্য ভাড়ার এই নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে। এই ভাড়ার মূল্য সকল ধরনের বুকিংয়ের জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে যাত্রীদের টিকিটের ক্রয়-বিক্রয় সরাসরি বিমান সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।  বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টিকিট গ্রহণ না করার আহ্বান জানিয়েছে মন্ত্রক। মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, বিমান সংস্থাগুলি ভ্রমণের জন্য সকল ক্ষেত্রে বিমান টিকিটের সহজলভ্যতা বজায় রাখবে এবং চাহিদা বৃদ্ধির কারণে প্রয়োজনে তারা সেক্টরগুলিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করবে।

    মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, ফ্লাইট বাতিলের (IndiGo flights) ফলে ক্ষতিগ্রস্ত সেক্টরগুলিতে ভাড়ার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এড়াতে বিমান সংস্থাগুলিকে অনুরোধ করা হয়েছে। বিমান সংস্থাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান করবে, যেখানে সম্ভব বিকল্প বিমানের বিকল্পগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ভাড়ার সর্বোচ্চ সীমার আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

  • Chandigarh Airport: শহিদ ভগৎ সিং- এর নামে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নামকরণ, জারি হল নোটিস

    Chandigarh Airport: শহিদ ভগৎ সিং- এর নামে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নামকরণ, জারি হল নোটিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের (Chandigarh International Airport) নাম বদলে শহিদ ভগৎ সিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (Shaheed Bhagat Singh International Airport) করার নোটিস জারি করল অসামরিক বিমান যোগাযোগ মন্ত্রক (Ministry of Civil Aviation)। ২৫ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বাধীনতা সংগ্রামী ভগৎ সিংকে শ্রদ্ধা জানাতে বিমানবন্দরের নাম বদলের কথা ঘোষণা করেছিলেন।

    ‘মন কী বাত’- রেডিও অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমার প্রিয় দেশবাসীরা, তিনদিন পর ২৮ সেপ্টেম্বর৷ এটা অমৃত মহোৎসবের একটা বিশেষ দিন ৷ সেই দিনে আমরা ভারতমাতার সাহসী সন্তান ভগৎ সিং-এর জন্মবার্ষিকী পালন করছি ৷ স্বাধীনতা সংগ্রামীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, এটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের এ বার থেকে নামকরণ হবে শহিদ ভগৎ সিং-এর নামে৷” গত ২৮ শে সেপ্টেম্বর শহিদ ভগৎ সিং- এর ১১৫তম জন্মদিবস পালিত হয়েছে পাঞ্জাবে। আর তারপরেই এই সিদ্ধান্ত।

    হরিয়ানার বিজেপি সরকার ২০১৬ সালে যখন নাম বদলের সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তাতে বাধ সেধেছিল পাঞ্জাব। বিমানবন্দরটির টার্মিনাল ভবন রয়েছে পাঞ্জাবের মোহালিতে। তাই পাঞ্জাব দাবি করেছিল, মোহালি বিমানবন্দর নাম দেওয়া হোক। ২০১৭ তে সেই ইস্যু নিয়ে বিতর্ক হয় রাজ্যসভাতেও। ৪৮৫ কোটি টাকা খরচ করে এই বিমানবন্দর তৈরি হয়েছিল রাজ্য এবং কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে।

    আরও পড়ুন: নবদ্বীপের রাসে রয়েছে হরেক কাহিনী! জানেন সেই গল্প? 

    অসামরিক বিমান যোগাযোগ মন্ত্রক জানিয়েছে, “দ্রুততার সঙ্গে চণ্ডীগড় বিমানবন্দরের নাম বদলে শহিদ ভগৎ সিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করা হচ্ছে।” সাধারণত, শহরের নামেই নামকরণ করা হয় বিমানবন্দরগুলির। কিন্তু বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে বিমানবন্দরগুলির নাম বদল করা হয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে সেই রাজ্যের বিধানসভায় পাশ করা হয় এই প্রস্তাব। এটি মূলত একটি সময় সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। কিন্তু চণ্ডীগড় বিমান বন্দরের ক্ষেত্রে নাম বদলের প্রক্রিয়ার সময় কমিয়ে এনেছে কেন্দ্র। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে ২২০টি বিমানবন্দর থাকবে। এমনই পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্র।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

LinkedIn
Share