Tag: ministry of home affairs

ministry of home affairs

  • Cyber Slaves Rescued: চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে সাইবার ক্রাইম করানো, কম্বোডিয়াতে উদ্ধার ৩৬০ ভারতীয়

    Cyber Slaves Rescued: চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে সাইবার ক্রাইম করানো, কম্বোডিয়াতে উদ্ধার ৩৬০ ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কম্বোডিয়াতে উদ্ধারকাজে বড়সড় সাফল্য পেল ভারতীয় দূতাবাস। জানা গিয়েছে বিগত কয়েক মাস ধরেই ৩৬০ জন ভারতীয় নাগরিককে মোটা বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কম্বোডিয়াতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপরে সেখানে তাঁদেরকে দিয়ে জোর করে সাইবার ক্রাইমের (Cyber Slaves Rescued) কাজ করানো হয়। বিষয়টি জানা মাত্রই ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারত সরকার এবং কম্বোডিয়ার ভারতীয় দূতাবাসের প্রচেষ্টায় এঁদের প্রত্যেককে উদ্ধার করা হয়।

    ভারতীয় দূতাবাস কী জানাল 

    সে দেশের ভারতীয় দূতাবাস নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছে, বিদেশে ভারতীয়দের উদ্ধার কাজে সদা তৎপর থাকে সরকার। উদ্ধার করা নাগরিকদের নিরাপদে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ওই এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে কম্বোডিয়া সরকারকেও ধন্যবাদ জানানো হয়েছে সহযোগিতার জন্য। জানা গিয়েছে, বিগত ৪-৫ মাস ধরেই মোট ৩৬০ জন ভারতীয়কে জোর করে সাইবার ক্রাইম করানো হয় (Cyber Slaves Rescued)। এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন ইন্ডিয়ান সাইবারক্রাইম কো-অর্ডিনেসন সেন্টারের  সিইও রাজেশ কুমার। প্রসঙ্গত, প্রথম ব্যাচে ৬০ জনকে ফেরানো হয়েছে দেশে। আগামী সপ্তাহে আরও  ৬০ জনকে ফেরানো হবে। এইভাবে ধাপে ধাপে প্রত্যেকে দেশে ফিরে আসবেন।

    উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন 

    দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কম্বোডিয়া, মায়ানমার, লাওস প্রভৃতি দেশগুলিতে সাইবার ক্রাইম এর ঘটনা বেড়েই চলেছে এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই লক্ষ্যবস্তু বানানো ভারতকে। এ নিয়ে ইতিমধ্যে চলতি মাসের ১৬ তারিখে ভারত সরকার প্রতিটি দেশের সঙ্গে ইন্টার-মিনিস্টিয়াল কমিটি তৈরি করেছে যাতে সাইবার হানা ঠেকানো যায়। ওই কমিটির চেয়ারম্যান (Cyber Slaves Rescued) করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের স্পেশাল সেক্রেটারিকে। এর পাশাপাশি কমিটিতে রয়েছেন বিদেশ মন্ত্রক, অর্থ মন্ত্রক, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি, ডিপার্টমেন্ট অফ টেলিকমিউনিকেশন, সিবিআই এনআইএ প্রভৃতির আধিকারিকরাও। ইতিমধ্যে এই কমিটির দুবার মিটিংও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Online Game: অনলাইনে গেমে আসক্ত! সতর্ক হোন, আর্জি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের

    Online Game: অনলাইনে গেমে আসক্ত! সতর্ক হোন, আর্জি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইনে (Online Games) গেম খেললে সতর্ক হোন। অনলাইন গেমের আড়ালে আর্থিক প্রতারণার ফাঁদ নতুন বিষয় নয়। অনেকেই এই ফাঁদে পড়ে যান নিজের অজান্তেই। তাই অনলাইনে গেম খেলার নেশা থাকলে অবিলম্বে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন, বলে জানাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Ministry of Home Affairs)।

    অচেনা লোকের সঙ্গে তথ্য শেয়ার নয়

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, অনলাইনে গেম খেলার সময় কোনও ব্যক্তিগত তথ্য গেমিং অ্যাপ বা মাধ্যমে শেয়ার করা উচিত নয়। ইউজাররা নিজের নামের পরিবর্তে অন্য নাম দিয়ে খেলুন। অন্যান্য কোনও ব্যক্তিগত তথ্যও অনলাইন গেমিং মাধ্যমে ফাঁস করা ঠিক নয়। এর ফলে বিভিন্ন ভাবে প্রতারণার শিকার হতে পারেন একজন গেমার। 

    প্রলোভনে পা দেবেন না

    অনলাইন গেম খেলতে গেলে গেমিং প্ল্যাটফর্মে অনেকের সঙ্গেই আপনার আলাপ হতে পারে যাঁরা আপনার পূর্বপরিচিত নন। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে পরিচয় হওয়া এই গেমাররা আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখাতে পারে। তারা একাধিক এমন স্কিমের কথা বলবে যার মাধ্যমে আপনি সহজে টাকা উপার্জ করতে পারবেন। এই ফাঁদে পা দিলে বিপদ অনিবার্য।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    বাচ্চাদের বিষয়ে সতর্ক

    বর্তমান প্রযুক্তির যুগে অনলাইন গেম বাচ্চাদের মধ্যে খুব জনপ্রিয়। এই গেমগুলি খেলার সময় ছোট বাচ্চারা যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়, সেগুলি সমাধান করতে পারলে তাদের খুবই আনন্দ লাগে। স্বাভাবিক ভাবেই শিশুরা তখন এধরণের আরো চ্যালেঞ্জ সফলভাবে মোকাবিলা করবার জন্য আরো উৎসাহী হয়ে পড়ে। এইভাবে তারা ক্রমশ অনলাইন গেমের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানে পার্সনাল কম্পিউটার, মোবাইল ফোন – সর্বত্র অনলাইন গেমের সন্ধান মেলে। এর ফলে শিশুরা সহজেই এই খেলাগুলির সন্ধান পায়। তার ফলে তাদের পড়াশোনা এবং সামাজিক জীবন ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের সতর্ক হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: সংসদের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের, গ্রেফতার পঞ্চম অভিযুক্ত

    Parliament Security Breach: সংসদের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের, গ্রেফতার পঞ্চম অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সংসদ ভবনে (Parliament Security Breach) যে ঘটনা ঘটে, তার তদন্তের নির্দেশ দিল অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, ওই তদন্তের দায়িত্বে থাকবেন সিআরপিএফের ডিরেক্টর অনীশ দয়াল সিং। অন্যদিকে সংসদ হামলার ঘটনায় গত কালই চারজনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এবার পঞ্চম জনকেও গ্রেফতার করতে সমর্থ হল দিল্লি পুলিশ। বুধবার রাতেই হরিয়ানার গুরুগ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে পঞ্চম অভিযুক্ত বিশাল শর্মাকে। বিশাল শর্মার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে সংসদে যারা স্মোক গ্রেনেড নিয়ে হামলা চালিয়েছে এবং বাইরে যারা স্লোগান দিয়েছে, তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছিল সে (Parliament Security Breach)। গোটা ঘটনায় ৬ জনের যুক্ত থাকার কথা জানতে পেরেছে দিল্লি পুলিশ। তবে এখনও পর্যন্ত ললিত ঝা নামের সেই ষষ্ঠ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ বা রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতি

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “লোকসভার সচিবালয়ের অনুরোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সংসদের (Parliament Security Breach) নিরাপত্তায় গলদের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ জারি করেছে। একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। যার দায়িত্বে থাকবেন সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল অনীশ দয়াল সিং। অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থা এবং বিশেষজ্ঞরা এই কমিটির সদস্য হিসেবে থাকবেন।” বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, “এই কমিটি সংসদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার কারণগুলি খতিয়ে দেখবে। এ ছাড়া কোথায় খামতি রয়ে গিয়েছে সেই সব দিক খতিয়ে দেখে তাদের সুপারিশ জানাবে। এই সংক্রান্ত রিপোর্ট যত দ্রুত সম্ভব জমা দেবে কমিটি।”

    বুধবারের ঘটনা

    প্রসঙ্গত, বুধবার শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Security Breach) চলাকালীন দুপুর একটা নাগাদ হঠাৎই লোকসভার গ্যালারি থেকে ভবনে ঝাঁপ দেয় ২ যুবক। তাদের হাতে ছিল স্মোক গ্রেনেড। জানা যায়, এক সাংসদের অতিথি কার্ড ব্যবহার করে তারা সেখানে ঢুকেছিল। অপরদিকে বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল এক মহিলা ও এক যুবক। পুলিশের দাবি তারা ঠিক করে যে দু জন সংসদের ভিতরে ঢুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। আর দুজন থাকবে সংসদের বাইরে। চারজনের মধ্যে কেউই দিল্লির বাসিন্দা নয়। এই পুরো পরিকল্পনাটি তারা করে গুরুগ্রামে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধন হতে বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। আর আগে, অযোধ্যায় (Ram Mandir) একটি উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলকে পাঠাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই দল সেখানে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে। তার কারণ রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে ইতিমধ্যেই সমাজ মাধ্যমে বিভিন্ন উস্কানিমূলক পোস্ট শুরু হয়েছে। যে কোনও ধরনের সাইবার হুমকির মোকাবিলা করার কাজে সর্বদা নিয়োজিত থাকবে এই দল। শুধুমাত্র পুলিশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা বা ড্রোনের মাধ্যমে নয়, তার পাশাপাশি সাইবার নিরাপত্তার দিকটিও অযোধ্যায় গুরুত্ব সহকারে দেখছে সরকার। এতেই বোঝা যাচ্ছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি কত বড় মেগা ইভেন্ট হতে চলেছে।

    কারা কারা থাকছেন এই বিশেষজ্ঞ দলে

    জানা গিয়েছে, এই দলে রয়েছেন ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের অফিসাররা, ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের অফিসাররা, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর আধিকারিকরা এবং ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের আধিকারিকরা। এর পাশাপাশি সাইবার বিশেষজ্ঞরাও রয়েছেন এই টিমে। সাইবার ক্রাইমের প্রতিটি পদক্ষেপেই কড়া নজরদারি রাখার জন্য তৈরি হয়েছে এই টিম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবারই বলেছেন যে, সারা বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক মুহূর্তের দিকে।

    বুধবার রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাজ্ঞণে

    ২২ জানুয়ারির আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে অযোধ্যায়। বুধবারই ফুল দিয়ে সাজানো একটি ট্রাকে করে রামলালার মূর্তিকে (Ram Mandir) নিয়ে আসা হয়। রামলালার মূর্তি যে পথ দিয়ে আসে তার দু’ধারে রাস্তার জনগণ জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুলতে থাকেন। মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা বলে জানা গিয়েছে এবং তা তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। এই মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে ২২ জানুয়ারি। মূর্তিটি তৈরি করতে কর্নাটকের কৃষ্ণ শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পাঁচ বছরের বালক রাম পদ্ম ফুলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁর এক হাতে একটি তীর এবং অপর হাতে একটি ধনুক রয়েছে।

    আমন্ত্রিত অতিথি ৭ হাজার

    প্রসঙ্গত প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ সম্পন্ন হবে। সেখানে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ২১ জানুয়ারি অযোধ্যাতে (Ram Mandir) পা রাখবেন। ৭ হাজার খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম নগরীতে। যার মধ্যে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলি, বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানী সহ অন্যান্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohammed Amin Khubaib: লস্করের লঞ্চিং কমান্ডার আবু খুবাইবকে জঙ্গি ঘোষণা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    Mohammed Amin Khubaib: লস্করের লঞ্চিং কমান্ডার আবু খুবাইবকে জঙ্গি ঘোষণা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমনে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জম্মু-কাশ্মীরের লস্কর-ই-তৈবার লঞ্চিং কমান্ডার মোহম্মদ আমিন ওরফে আবু খুবাইবকে (Mohammed Amin Khubaib) জঙ্গি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তাকে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ১৯৬৭-এর অধীনে সন্ত্রাসী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি লস্কর-ই-তৈবার মদতপ্রাপ্ত শাখা সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’-কে নিষিদ্ধ হিসাবে ঘোষণা করা হচ্ছে। গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে এটি ঘোষণা করা হয়। জঙ্গি দমনে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরইমধ্যে একটি হল গতকালের সিদ্ধান্ত।

    মোহম্মদ আমিন খুবাইবকে জঙ্গি হিসেবে ঘোষণা কেন্দ্রের

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, জম্মু ও কাশ্মীরের ডোডা জেলার কাথাওয়া গ্রামের বাসিন্দা ও দাউদ ভাটের ছেলে খুবাইব (Mohammed Amin Khubaib)। কিন্তু বর্তমানে পাকিস্তানে বসবাস করছে সে এবং লস্কর-ই-তৈবার জন্য সন্ত্রাসীদের লঞ্চিং কমান্ডার হিসাবে কাজ করছে। অর্থাৎ জম্মু-কাশ্মীরে লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গি গতিবিধির দায়িত্বে খুবাইব থাকলেও, বর্তমানে তিনি পাকিস্তানে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গিয়েছে, আবু খুবাইব আন্তঃসীমান্ত এজেন্সিগুলির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে এবং জম্মু অঞ্চলে এলইটি-এর সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপকে পুনরুজ্জীবিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে সে। এছাড়াও খুবাইব জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা, অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরবরাহ এবং সন্ত্রাসীদের অর্থ দেওয়া ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত।

    আরও পড়ুন: অঙ্কিতার থেকে প্রাপ্ত টাকা ববিতাকে আলাদা করে রাখার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, “কেন্দ্রীয় সরকার বিশ্বাস করে যে মোহাম্মদ আমিন খুবাইব সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত এবং তাকে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ১৯৬৭-এর অধীনে সন্ত্রাসী হিসাবে যুক্ত করা হবে।” প্রসঙ্গত, ব্যক্তি এবং সংস্থার কিছু বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ করার জন্য এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্যই বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন, ১৯৬৭ তৈরি করা হয়েছিল।

    অন্যদিকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে তৈরি হয় ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’। মূলত অনলাইনেই কার্যকলাপ চালায় এই জঙ্গি সংগঠন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, বেআইনিভাবে সীমান্ত পারাপার এবং অস্ত্র ও মাদক পাচারের সঙ্গেও যুক্ত এই সংগঠন। জম্মু-কাশ্মীরের সাধারণ মানুষদের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারতের বিরুদ্ধে উস্কানি দেয় এই সংগঠন, এমনটাও জানানো হয়েছে। ফলে দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট-কেও নিষিদ্ধ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

  • Mominpur Violence: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    Mominpur Violence: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ড (Mominpur Violence) নিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার। একবালপুর-মোমিনপুর সংঘর্ষের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোতায়েন করা নিয়ে আগেই আর্জি জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দাবি উঠেছিল এনআইএ তদন্তের। রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে এবার মোমিনপুরে তদন্ত শুরু করল এনআইএ (NIA)। সূত্রের খবর, মোমিনপুর মামলার সমস্ত নথি চেয়ে বুধবার এনআইএ-এর স্পেশ্যাল কোর্টে আবেদন করল এনআইএ (NIA)। কলকাতা পুলিশের থেকে সমস্ত কেস ডায়েরি ও নথি চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে এই মামলা পুনরায় দাখিল করা হয়েছে। মামলা দায়ের নথিও কোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯, ১৫২, ৩০৭, ৩৩২, ৩৫৩, ৪২৭, ৪৩৬, ও ৪,৫,৬, ২৪, ২৭ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাত রয়েছে আল কায়দা ও আইসিসের! মোমিনপুরের ঘটনায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডে রাজ্যের পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও আগেই উঠেছিল। এমনকি অভিযোগ উঠেছিল, সেখানকার ঘটনা ঠেকাতে ও নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হয়েছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata police)। লক্ষ্মী পুজোর আগের রাত থেকে এই হিংসা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে ঘিরে পুলিশ প্রশাসনের দিকে বারবার ব্যর্থতার আঙুল তুলেছে বিজেপি। এই ঘটনায় পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেওয়ায় বিজেপি ট্যুইটে বারবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছে ও এই পরিস্থিতির জন্য মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু রাজ্যের শাসক দল এই ঘটনাকে খুব একটা গুরুত্ব দেয়নি। ভোট ব্যাংক বাঁচাতে মরিয়া শাসকদল কোনওভাবে এই মামলা শেষ করতে চেয়েছিল, এমনই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

    আরও পড়ুন: একবালপুর-মোমিনপুর কাণ্ডের জেরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের আর্জি, জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

    রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গিয়েছে এমনটা অভিযোগ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজ্যপালের কাছে চিঠি পাঠিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।  হাইকোর্টও এই ঘটনায় কলকাতা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, মোমিনপুরের ঘটনায় পাঁচটি মামলা দায়ের হয়েছে। তার মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে একটি মামলা দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এনআইএ সূত্রের খবর, আইনি প্রক্রিয়া সাড়া হয়েছে এবার কলকাতা পুলিশের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলবে তদন্তকারী অফিসাররা। এরপরই দ্রুত কেস ডায়েরি হস্তান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Delhi liquor scam: আবগারি নীতি দুর্নীতিতে আরাভা গোপিসহ ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Delhi liquor scam: আবগারি নীতি দুর্নীতিতে আরাভা গোপিসহ ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির লেফটান্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার (Vinai Kumar Saxena) সাক্সেনা অনুমতি দেওয়ার একদিন পরেই, আবগারি কমিশনার আরাভা গোপি (Arava Gopi) এবং ডেপুটি কমিশনার আনন্দ তিওয়ারিকে (Anand Tiwari) সাসপেন্ড করল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (Ministry of Home Affairs)। আবগারি নীতি ২০২১-২২ (Delhi Excise Policy 2021-22) প্রণয়ন এবং কার্যকর করার ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ১১ আধিকারিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই।

    আরও পড়ুন: দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সিবিআই হানা! স্বাগত ট্যুইট মণীশ, কেজরির   

    আবগারিনীতি দুর্নীতি নিয়ে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার এবং লেফট্যান্যান্ট গভর্নরের মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব বেঁধেছে। সোমবার ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড করার অনুমতি দেন লেফট্যান্যান্ট গভর্নর। এই ১১ জনের তালিকাতেই ছিলেন গোপি এবং তিওয়ারি। এছাড়াও যাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁরা হলেন, পঙ্কজ ভাটনাগার, নরিন্দর সিং, নিরজ গুপ্ত, সেকশন অফিসার কুলজিত সিং, সুভাষ রঞ্জন, সত্যব্রত ভার্গভ, সচিন সোলাঙ্কি এবং গৌরব মান।  

    গত শুক্রবার সকালেই আবগারি নীতি দুর্নীতি মামলায় দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনা এর আগেই আবগারি নীতি নিয়ে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছিলেন। তাঁর দাবি ছিল, দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী আবগারি নীতি দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত এবং বিভিন্ন ব্যক্তিকে এই আবগারি নীতির মাধ্যমে সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে টাকা নিয়েছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: সিসোদিয়ার বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ জারি, সিবিআইয়ের জেরা ৩ অভিযুক্তকে

    ১৬ নভেম্বর ২০২১ সালে নয়া আবগারি নীতির প্রবর্তন করেছিল দিল্লি সরকার। নতুন নীতিতে মদ কেনার পদ্ধতির পাশাপাশি মদ বিক্রির পদ্ধতিতেও বিস্তর বদল নিয়ে আসা হয়েছিল। নতুন আবগারি নীতিতে সরকারি মদের দোকানগুলি বন্ধ করে ঢালাও বেসরকারি মদের দোকানগুলিকে মদ বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। দিল্লির সরকারের পরিকল্পনা ছিল, নতুন করে ৮৪৯টি মদের দোকান খোলার। গোটা শহররে ৩২টি অঞ্চল জুড়ে এই মদের দোকানগুলির খোলার পরিকল্পনা ছিল এবং প্রত্যেকটি জোনে ২৭টি করে মদের দোকান থাকার কথা ছিল। এবং একটি জোনের সবকটি দোকানই একজন লাইসেন্সধারীর অধীনে থাকবে। দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া আবগারি দফতরের দায়িত্বে ছিলেন।   

    আগের আবগারি নীতিতে দিল্লির মোট ৮৬৪টি মদের দোকানের মধ্যে চারটি সরকারি সংস্থা রাজ্যে ৪৭৫টি মদের দোকান চালাত এবং বাকি ৩৮৯টি দোকান বেসরকারি মালিকদের হাতে ছিল। 

    নতুন আবগারি নীতিতে দিল্লি সরকারের কোষাগারে ব্যাপক লাভের অঙ্ক ঢুকলেও, আবগারি লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে বেনিয়ম এমনকি আর্থিক দুর্নাীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই কারণে নতুন আবগারি নীতি বাস্তবায়নের ঠিক ৮ মাস পর তা প্রত্যাহার করা হয়। 

    কেন্দ্রীয় সরকারে প্রতিনিধি তথা দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনা দিল্লি সরকারে এই নতুন নীতিতে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সিবিআই তদন্তের আর্জি জানিয়েছিলেন। তারপরেই তদন্তের দায়িত্ব পায় সিবিআই। আর এই মামলাতেই সাসপেন্ড করা হয় আবগারি দফতরের এই আধিকারিকদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • FCRA Violation: ঘুষ দিয়ে এনজিও-র কারবার! দেশজুড়ে হানা সিবিআইয়ের, নজরে কেন্দ্রীয় আধিকারিক

    FCRA Violation: ঘুষ দিয়ে এনজিও-র কারবার! দেশজুড়ে হানা সিবিআইয়ের, নজরে কেন্দ্রীয় আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্তাদের ঘুষ দিয়ে দিব্যি চলছিল এনজিওর (NGO) কারবার। সেই কারবারের পর্দাফাঁস করতে দেশজুড়ে শুরু সিবিআই (CBI) তল্লাশি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের (ministry of home affairs) বিদেশি বিভাগের কয়েকজন আধিকারিকের বিরুদ্ধে ঘুষ(bribe) নিয়ে এনজিও-র লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগেরই তদন্ত করতে দেশের ৪০টি জায়গায় হানা দেয় সিবিআই।

    দেশের সর্বত্র ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে এনজিও। এগুলির বেশ কয়েকটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগও উঠেছে। আবার লাইসেন্স পেয়েও পরে আর তা পুনর্নবীকরণ করেনি বেশ কিছু এনজিও। অভিযোগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিদেশি বিভাগের কয়েকজন আধিকারিককে ঘুষ দিয়ে চলছে এনজিওগুলির এই রমরমা কারবার।

    সিবিআইয়ের এক মুখপাত্র জানান দিল্লি, রাজস্থান, চেন্নাই, হায়দরাবাদ, কোয়েম্বটুর এবং মাইসোর সহ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলেছে। তিনি জানান, এনজিও-র প্রতিনিধি, মিডিলম্যান এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কয়েকজন আধিকারিক ফরেন কনট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্ট (Foreign contribution regulation act ) লঙ্ঘন করছে। ঘুষের বিনিময়ে তাঁরা বিভিন্ন এনজিওকে সুবিধাও পাইয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ। এই সব অভিযোগের সারবত্তা জানতেই তল্লাশি অভিযান চলছে বলে জানান ওই আধিকারিক। সংবাদমাধ্যমকে ওই আধিকারিক বলেন, প্রায় আধ ডজন সরকারি আধিকারিক ও অন্যান্য কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তল্লাশি চালানোর সময়। হাওলার মাধ্যমে ২ কোটির কাছাকাছি টাকা লেনদেন হয়েছে বলেও জানান তিনি।

    ফরেন কনট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্ট বিভাগটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ফরেনার্স ডিভিশনের একটি অংশ। এনজিওতে যে বিদেশি অনুদান আসে, তার অনুমতি দেয় এই বিভাগ। এরা যেমন এনজিওগুলির লাইসেন্স দেয়, তেমনি লাইসেন্স পুনর্নবীকরণও করে। এই বিভাগে কর্মরতদের একাংশের বিরুদ্ধেই উঠেছে ঘুষ নিয়ে লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগ। সেই অভিযোগের কিনারা করতেই দেশজুড়ে চলছে সিবিআইয়ের তল্লাশি অভিযান।

    জানা গিয়েছে, দেশে রেজিস্টার্ড এনজিও রয়েছে ১৬ হাজার ৮৯০টি। সরকার বাতিল করেছে ২০ হাজার ৬৭৯ এনজিও-র লাইসেন্স। ১২ হাজার ৫৪০ এনজিও তাদের লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করেনি বলেও অভিযোগ। সূত্রের খবর, সিবিআই অভিযুক্ত আধিকারিকদের গ্রেফতার করতে পারে। তদন্তকারীদের ধারণা, ওই আধিকারিকদের গ্রেফতার করতে পারলেই জানা যাবে কীভাবে ঘুষের বিনিময়ে চলছে এনজিও-র রমরমা কারবার।

     

LinkedIn
Share