Tag: Mithun Chakraborty

Mithun Chakraborty

  • Mithun Chakraborty: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    Mithun Chakraborty: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যে বিনিয়োগের জোয়ার আসবে। শিল্প আসবে। স্বনির্ভর হবে শিক্ষিত যুবকরা। চাকরির জন্য হা-হুতাশ করতে হবে না। রাজ্যের বাইরে পাড়ি দিতে হবে না। পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অনির্দিষ্ট ভবিষ্যতের হাতে ছেলে-মেয়েদের জীবন সঁপে দিতে হবে না। বিষ্ণুপুরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে পাশে বসিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)।

    কী বললেন মিঠুন

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্য নির্বাচনী প্রচার সারছেন মহাগুরু। রাজ্যে বিনিয়োগের আকাল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সরব বিরোধীরা। রাজ্যে যে বড় বিনিয়োগ আসেনি তা কখনও সরাসরি, কখনও ঘুরিয়ে মেনে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বিকল্প হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে। কিন্তু রাজ্যের এই নীতি যে ভ্রান্ত তা ইতিমধ্যে ছবির মতো স্পষ্ট। রাজ্যে কাজ না পেয়ে ভিনরাজ্যে গিয়েছেন লক্ষ লক্ষ দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক। প্রতিদিন ভিন রাজ্যে শ্রমিকদের দুরবস্থা চোখে পড়ে। এরই মধ্যে এদিন বিষ্ণুপুরে সভা করতে গিয়ে মিঠুন বললেন,  “যেদিন বিজেপি ক্ষমতায় আসবে সেদিন দেখবেন, বাংলায় জোয়ার এসেছে। এত বিনিয়োগ হবে যে দেখে ভাববেন এটা সত্যি নাকি স্বপ্ন।”

    আরও পড়ুন: পরের মাসেই টেট, পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনতে কী কী উদ্যোগ নিয়েছে পর্ষদ?

    উল্লেখ্য, রাজ্যে শিল্পায়নের প্রথম চেষ্টা সিঙুরেই মাঠে মারা গিয়েছিল বলে মত উদ্যোগপতিদের। যে ভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জেদ তৈরি হয়ে যাওয়ায়, একটা কারখানাকে ভেঙে ফেলতে বাধ্য করেছিল তা শিল্পপতিদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের। তার ওপর টাটা গোষ্ঠীর মতো সংস্থা, যারা গোটা বিশ্বে দেশের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে তাদের সঙ্গে এই আচরণ মেনে নিতে পারেনি উদ্যোগপতি সমাজ। যার জেরে সরকারে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দফায় দফায় শিল্প সম্মেলনের আয়োজন করলেও বিনিয়োগ আসেনি। ফলে অবধারিতভাবে বাংলার ছেলে-মেয়েদের কাজের খোঁজে ছুটতে হয়েছে ভিনরাজ্যে। পশ্চিমের সমৃদ্ধ রাজ্যগুলি তো বটেই, উত্তর-পূর্বে মিজোরামের মতো রাজ্যে খনিশ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে বোঘোরে প্রাণ হারাতে হচ্ছে কম বয়সী যুবকদের।

    তাই রাজ্যে এই পরিস্থিতির বদলের আহ্বান জানান মিঠুন। তিনি বলেন, তৃণমূলকে হারাতে বিরোধীদের একজোট হওয়া উচিত। শনিবার বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে তিনি বলেন, তৃণমূলের মতো শক্তিকে হারাতে গেলে মতাদর্শগত বিভেদ ভুলে সবার একজোট হওয়া উচিত। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ৫ দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। পাঁচ দিনের পশ্চিমবঙ্গ সফরের চতুর্থ দিনে শনিবার বিষ্ণুপুর পৌঁছন মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

  • Mithun Chakraborty: আজ বাঁকুড়ায় সভা মহাগুরুর! মিঠুনকে দেখতে হোটেলের সামনে ভিড়

    Mithun Chakraborty: আজ বাঁকুড়ায় সভা মহাগুরুর! মিঠুনকে দেখতে হোটেলের সামনে ভিড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যদি চপ না বিক্রি হয়ে থাকে, তাহলে ঢপ বিক্রি কর। এটা চলবে। এখন এটাই চলছে পশ্চিমবঙ্গে। বুধবার পুরুলিয়ার লোধুড়কায় বিজেপির পঞ্চায়েত কর্মী সম্মেলনে যোগ দিয়ে এমনই দাবি করলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Elections 2023) আগে ফের বিজেপি-র  (BJP) হয়ে রাজ্যে ভোটের ময়দানে নেমেছেন মহাগুরু। বাঙলায় বিজেপির বাজিও তিনি। সেই মতোই বাঙালি আবেগে শান দিয়ে পুরুলিয়া থেকে প্রচার শুরু করলেন বঙ্গসন্তান মিঠুন চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিন মিঠুন চক্রবর্তীর সাংগঠনিক বৈঠক ও পঞ্চায়েত কর্মী সম্মেলন রয়েছে বাঁকুড়ায়। তাঁকে দেখতে হোটেলের সামনে ভিড় করেছেন বহু মানুষ। গঙ্গাজলঘাঁটির দুর্লভপুরে আজ বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক রয়েছে। এরপর শালতোড়ার বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউড়ির বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন মিঠুন। মেনুতে রয়েছে ভাত-ডাল, সবজি, আলু পোস্ত, মাছ। নিজেই রান্না করেছেন বিধায়ক। বিকেলে মেজিয়া কলেজ মাঠে মিঠুনের সভা। আগামীকাল বিষ্ণুপুরের সোনামুখীতে কর্মসূচি রয়েছে মহাগুরুর।

    কী বললেন

    বুধবার পুরুলিয়ার জনসভায় আগাগোড়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শাসকদলকে নিশানা করে যান মিঠুন। এ দিন কর্মী সম্মেলন চলাকালীন এক বিজেপি কর্মী প্রশ্ন ছোড়েন, “আমার চপ বিক্রি হচ্ছে না। কোনও কাজও হচ্ছে না, তাহলে আমি কী করব দিদি? ” সত্যিই চপ বিক্রি হচ্ছে না নাকি, তাঁর কাছে জানতে চান মিঠুন। জবাবে ওই কর্মী বলতে শুরু করেন, “দিদি বলেছিলেন চপ বিক্রি করে…।” কথা শেষ করার আগে তাঁকে থামিয়ে মিঠুন বলে ওঠেন, “এ বার আমি একটা কথা বলি, কাউকে ছোট করে কোনওদিন কথা বলি না। আজও বলছি না। যদি চপ না বিক্রি হয়ে থাকে, তাহলে ঢপ বিক্রি কর। এটা চলবে। এখন এটাই চলছে পশ্চিমবঙ্গে।”

    আরও পড়ুন: ‘ডেঙ্গি মোকাবিলায় ব্যর্থ রাজ্য’, হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা

    জিএসটি বাবদ প্রাপ্য থেকে ১০০ দিনের কাজ, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের টাকা আটকে রেখেছে বলে  অভিযোগ  তৃণমূলের। সেই নিয়েও এ দিন মন্তব্য করেন মিঠুন। আবাস যোজনায় ঘর না পাওয়ার অভিযোগ জানান বিজেপি কর্মীরা। জবাবে মিঠুন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী এই ঘর যোজনার জন্য অনেক টাকা দিয়েছেন। সেটা দিল্লি থেকে পশ্চিমবঙ্গে আসে। ব্যাঙ্কে তার একটা নাম থাকে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। কিন্তু টাকাটা কোথায় যাবে? এখানে তো অলরেডি তার উপরে পোস্টার মেরে দিয়েছে! বাংলা আবাস যোজনা করে দিয়েছে! সেন্টার বলছে, আগে হিসেব দিন। টাকাটা কিছুদিনের জন্য আটকে রাখা হয়েছে। এটা সরকারের পয়সা। পাবলিকের পয়সা। এটা তোমার আমার পয়সা। সবাইকে হিসেব দিতে হবে।”

    বাঙালি খাবার ভীষণ প্রিয়

    পুরুলিয়ায় এদিন কাঁসার বাসনে বাঙালি খাবার দিয়ে মধ্যাহ্নভোজ সারেন ডিস্কো কিং। একেবারে বাঙালি মেনু। মাছ-ভাতে বাঙালি। এ প্রসঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তী বললেন, ‘‘বাঙালি খাবার আমার ভীষণ প্রিয়।  আমরা খাবার নিয়ে কথা বলব না তো কি বালি, কয়লা, গরু নিয়ে কথা বলব!’’ 

  • Mithun Chakraborty: দুর্নীতি থেকে হিংসা, শীর্ষে বাংলা! রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে হতাশ মিঠুন

    Mithun Chakraborty: দুর্নীতি থেকে হিংসা, শীর্ষে বাংলা! রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে হতাশ মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতি থেকে হিংসা বাংলা এখন সব কিছুতেই শীর্ষে। আগে বাঙালি বলে গর্ববোধ হতো আর এখন বাঙালি শুনলে লোকে হাসে। শহরে এসেই বাংলার সাম্প্রতিক অবস্থা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করলেন বাঙালির রোল মডেল মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। শীতের শুরুতেই শাসক-বিরোধী দ্বন্দে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayet Election) সলতে পাকানো চলছে। এরই মধ্যে শহরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার নির্দেশে বাংলায় দলের হয়ে প্রচারে এসেছেন মিঠুন। রাজ্যে পা দিয়েই এখানকার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে শাসক থেকে সংবাদ মাধ্যম সবাইকেই দুষলেন মহাগুরু।

    মিঠুনের কথা

    কলকাতা বিমানবন্দরে পা রেখে মিঠুন (Mithun Chakraborty) জানান, দলের সভাপতির নির্দেশে রাজ্যে এসেছেন। যা করবেন সবাই জানতে পারবেন তিনি লুকিয়ে কিছু করবেন না। ইদানিং বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে কটাক্ষের সুরে মিঠুন বলেন,  “বাংলার ইমেজ এখন ফাটাফাটি। সব জিনিস টপ গিয়ারে চলছে। দুর্নীতিতে নম্বর ওয়ান। হিংসায় নম্বর ওয়ান। এখন বাংলাকে হারানো মুশকিল আছে।” মিঠুনের দাবি, একটা সময় ছিল যখন বাঙালি বলে গর্ববোধ করা যেত। এখন কিছু বললে সকলে হাসে। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মিঠুন বলেন, “আগে একটা সময় ছিল যখন বাঙালি মানে গর্ববোধ করা যেত। সেটা যেন কোথায় একটা চলে গিয়েছে। যে জায়গায় চলে গিয়েছে বাংলা সেখান থেকে কী করে ফিরবে আমি জানি না। তবে এর জন্য আমরা সকলেই দায়ী।”

    আরও পড়ুন: সাংসদ ও বিধায়কেরা শাসক শিবির ছেড়ে বিজেপিতে আসতে চাইছেন! দাবি মহাগুরু মিঠুনের

    সংবাদ মাধ্যমের সমালোচনা

    ক্ষোভের সুরে মিঠুন (Mithun Chakraborty) সংবাদমাধ্যমেরও সমালোচনা করেন। বলেন, “মিডিয়া দায়ী। ভোটের পরে যে হিংসা হয়েছে, সেটা কতটুকু দেখিয়েছে মিডিয়া? দেখালে আজকে এই জায়গাটা আসত না। একটা রাজ্যে কোনও মিডিয়াই ছিল না যারা এই হিংসাকে দেখাবে। ৫৯ জন মানুষকে খুন করা হয়েছে। ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু, এক-দুজন ছাড়া কোনও সংবাদমাধ্যম সামনে আসেনি। আমি বিজেপির হয়ে কথা বলছি না। আমি এটা সাধারণ মানুষ হিসাবে বলছি।”

    বিপ্লবের ডাক

    রাজ্যে শাসক দলের দুর্নীতি দূর করতে সাধারণ মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মিঠুন (Mithun Chakraborty)। তিনি বলেন, দিনের পর দিন রাস্তায় বসে আন্দোলন করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। তারপরও হুঁশ ফিরছে না বাংলার মানুষের। তাঁর কথায়, “কোনও পলিটিক্যাল সাপোর্ট না নিয়ে রাস্তায় বসেছে, আন্দোলন করছে, এটা অনেক বড় ব্যাপার। কোনও বিজেপি, সিপিএম বা কংগ্রেসের সাপোর্ট নেয়নি। কিন্তু, বাংলার মানুষের হল কী? যে বাংলাকে আন্দোলনের মুখ বলা হত, বিপ্লবের মুখ বলা হত সেই মানুষরা কোথায়? কেন পার্টিদের আসতে হবে? কেন লাগবে পার্টি? কালকে সব ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে যদি মাঠে মানুষ নেমে পড়ে। কিন্তু তারা কোথায়? আমি বিপ্লবের মধ্যে বড় হয়েছি। সেখানে এটা বুঝতেই পারি না কী করে হল। আমার মাথায় কিছু আসে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Panchayat Election: বুধবার থেকে রাজ্যে নির্বাচনী প্রচার শুরু মহাগুরুর! আজ কলকাতায় এলেন মিঠুন

    Panchayat Election: বুধবার থেকে রাজ্যে নির্বাচনী প্রচার শুরু মহাগুরুর! আজ কলকাতায় এলেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের শহরে তাপমাত্রার পারদ ওঠা নামার সঙ্গে সঙ্গেই রাজনীতির পারদও চড়ছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election)আসন্ন। তার আগে প্রচারে ব্যস্ত শাসক-বিরোধী দুই শিবিরই। কে-কাকে টেক্কা দেবে? চলছে সেই প্রস্তুতি। বিজেপির হয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে মঙ্গলবার রাজ্যে এলেন মিঠুন চক্রবর্তী ( Mithun Chakraborty )। সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন মহাগুরু।বুধবার পুরুলিয়ায় বিজেপির ( BJP ) পঞ্চায়েত সম্মেলনে যোগ দেবেন মিঠুন চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া, শুক্রবার বিষ্ণুপুর, শনিবার আসানসোলে সভা। রবিবার অনুব্রত-গড় বীরভূমে সভা করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। পঞ্চায়েত ভোটে ব্লক স্তরে সংগঠনকে মজবুত করাই লক্ষ্য, জানিয়েছেন বিজেপি নেতা।

    আরও পড়ুন: অপেক্ষা করুন, ছবি আসছে, সব সামনে আসবে! সারদা-প্রসঙ্গে মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর

    ময়দানে মহাগুরু

    পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) আগে জন সংযোগ বাড়াতে মিঠুন চক্রবর্তীকে (Mithun Chakraborty) ময়দানে নামাচ্ছে বিজেপি (BJP)। দলীয় সূত্রে খবর, ২৩ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত মিঠুন চক্রবর্তীর ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে  রাজ্যে। জেলায় জেলায় পঞ্চায়েত সম্মেলনেও অংশ নেবেন তিনি।  মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে জেলা সফরে থাকবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “মিঠুন চক্রবর্তী শুধু বাংলার নয়, গোটা দেশের আইকন। চলতি মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তিনি অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আগামী দিনে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি জেলার বিভিন্ন প্রান্তে প্রচার করবেন।”

    আরও পড়ুন: রাজ্যে সরকারের পতন আসন্ন! ফের ডিসেম্বর ডেডলাইনের হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    বাঙালি আবেগ

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনেও মিঠুন চক্রবর্তীকে রাজ্যের নানা প্রান্তে সভা করতে দেখা গিয়েছিল। বলি-তারকার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে প্রচার সভা করে গেরুয়া শিবির। তাঁকে ঘিরে বাঙালির যে আবেগ এবারও তাকেই হাতিয়ার করা হয়েছে। এর মধ্যেই সাংগঠনিক তোড়জোড় শুরু করেছে বিজেপি। ‘শক্তি মণ্ডল’ তৈরি হয়েছে। আগামী দিনে তারা বুথ কমিটিও তৈরি করবে। দলীয় সূত্রে বলা হচ্ছে,পঞ্চায়েত ভোটে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাবে বিজেপি। সেই জন্য প্রচারের কাজে লাগানো হবে মিঠুন চক্রবর্তীকে।  পুজোর আগে গত সেপ্টেম্বরে কলকাতায় এসেছিলেন মহাগুরু। নিয়োগ দুর্নীতিতে টাকা উদ্ধারের ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি তখন তোলপাড়। সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে হতাশ মিঠুন বলেছিলেন, ‘‘এই পরিস্থিতি দেখে আমার হতাশ লাগছে। ৪৩ বছরের কেরিয়ারে ২০০ কোটি টাকা দেখিনি। আর কামাতেও পারলাম না।’’ তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলেও দাবি করেছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    China Covid: চিনে লকডাউনের প্রতিবাদে হাতিয়ার বাপ্পি লাহিড়ির গান ‘জিমি জিমি আজা আজা’! ব্যাপারটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাপ্পি লাহিড়ির ‘আইকনিক সং’ ‘জিমি জিমি আজা আজা’ সম্প্রতি চিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সেখানে এই গানটি এখন চিনাদের প্রতিবাদের গান হয়ে উঠেছে। তবে কীসের প্রতিবাদ, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। আসলে চিনে শুরু হয়েছে ‘জিরো কোভিড নীতি’। কোভিড-১৯ মহামারির বিরুদ্ধে সরকারের এই নীতির জেরে বর্তমানে লক্ষ লক্ষ চিনা নাগরিককে এখন ঘরবন্দি করে রাখা হয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই চিনের নাগরিকরা জিনপিং সরকারের এই নীতির প্রতিবাদ করার জন্য এক অভিনব পন্থা বের করেছেন। আর তার ফলেই মিঠুন চক্রবর্তীর ‘ডিস্কো ডান্সার’ ছবির গান ব্যবহার করে চিনারা তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন।

    চিনারা বাপ্পি লাহিড়ির কম্পোজ করা গানটির সুর নিয়ে সেই গানটিকেই নতুনভাবে ম্যান্ডারিন ভাষায় গেয়েছে ‘Jie mi, jie mi’। যা অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, ‘আমাকে ভাত দাও, আমাকে ভাত দাও।’ চিনা সরকারের এই নীতির ফলে সাধারণ মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, ফলে গানের সঙ্গে ভিডিও করে সেটাই টিকটকে তুলে ধরা হয়েছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে, চিনের এক নাগরিক এই গানের সঙ্গে খালি পাত্র নিয়ে প্রতিবাদ করছে। শুধু একজন নয় চিনে এমন ভিডিও অনেককেই করতে দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ফের লকডাউন চিনে

    প্রসঙ্গত, এই দেশ থেকেই প্রথম করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে পুরো বিশ্বে। তবে চিনে এখন করোনার তেমন দাপট না থাকলেও করোনা পুরোপুরি ভাবে শেষ হয়নি। ফলে এই নীতি নিয়েছে সেই দেশের কমিউনিস্ট সরকার। আর সেই কারণেই এখনও চিনের বিভিন্ন প্রদেশে জারি কঠোর লকডাউন। কিন্তু, এই পরিস্থিতিতে নাজেহাল চিনের বাসিন্দারাও। আর এর প্রতিবাদ জানানোর জন্য এই গান ও টিকটককেই বেছে নিয়েছে তাঁরা। তবে অনুমান করা হচ্ছে, এটি হয়তো এখনও চিনা সরকারের নজরে আসেনি। ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই ভিডিওগুলো সরিয়ে ফেলা হবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে।

     
  • Mithun Chakraborty: ‘‘হতাশ লাগছে, ৪৩ বছরের কেরিয়ারে…’’, কাকে খোঁচা দিলেন মিঠুন?

    Mithun Chakraborty: ‘‘হতাশ লাগছে, ৪৩ বছরের কেরিয়ারে…’’, কাকে খোঁচা দিলেন মিঠুন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গা পুজোর (Durga Puja 2022) আগে কলকাতায় এসেছেন অভিনেতা তথা বিজেপি (BJP) নেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। প্রথমেই নিজস্ব ঢঙে কথা বললেন ‘মহাগুরু’। এখন একের পর এক দুর্নীতি নিয়ে জেরবার রাজ্য প্রশাসন। শাসক দলের এক-এক জন শীর্ষস্থানীয় নেতার কেলেঙ্কারি ফাঁস হচ্ছে। গরাদের পিছনে হেভিওয়েটরা। এই নিয়ে এদিন তৃণমূলকে বিঁধলেন মিঠুন। শনিবার হেস্টিংসে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সঙ্গে সাংবাদিক বৈঠক করেন ‘ফাটাকেষ্ট’। 

    সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘এই পরিস্থিতি দেখে আমার হতাশ লাগছে। ৪৩ বছরের কেরিয়ারে ২০০ কোটি টাকা দেখিনি। আর কামাতেও পারলাম না।’’ তবে সেই সঙ্গেই মিঠুন বলেন, ‘‘আমি কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে আক্রমণ করি না। কার নীচে, কত টাকা পাওয়া গেল, যাঁর টাকা তিনি বলতে পারবেন।’’

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-কন্যার ব্যাংকের নথি চাইল সিবিআই! মেয়ের অ্যাকউন্ট থেকেই কি লেনদেন?

    দক্ষিণ দিনাজপুরে বালুরঘাটে স্থানীয় সাংসদ সুকান্তর এলাকার নিউটাউন পল্লী পাঠাগারে দুর্গা পুজোর উদ্বোধন করতে যাওয়ার কথা মিঠুনের। বিজেপির অভিযোগ, জেলা সার্কিট হাউসে মিঠুনকে থাকতে দেওয়ার অনুমতি দেয়নি প্রশাসন। এপ্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপকে বলেন, ‘‘বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি।’’ তবে, বাঙালির পুজো নিয়ে মিঠুন বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের পুজো সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। হাজারো কষ্টের মধ্যে বাঙালি উৎসব পালন করবে।’’

    জুলাই মাসে কলকাতায় এসে মিঠুন বলেছিলেন, তৃণমূলের অনেক নেতা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। এদিন এসে সেই কথা ফের জানালেন তিনি। বললেন, ‘‘আই স্ট্যান্ড বাই। এখনও বলছি, তৃণমূলের ২১ জন বিধায়ক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।’’ যদিও তাঁরা কারা, সে বিষয়ে তিনি কোনও খোলসা করেননি।

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গে ১৭টি শাখা খুলে অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে পিএফআই, যোগ মাওবাদীদের সঙ্গেও

    শুক্রবারই শহরে পা রেখেছেন মিঠুন। রাতেই তিনি ট্রেনে রওনা দেবেন মালদহের উদ্দেশে। সেখান থেকে গাড়িতে যাবেন বালুরঘাট। সোমবার সকালে শিয়ালদহ পৌঁছবেন মিঠুন। উঠবেন নিউটাউনের হোটেলে। মঙ্গলবার সকালে আরামবাগের পুজো সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা মহাগুরুর।

  • Mithun Chakraborty: রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

    Mithun Chakraborty: রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে যোগদানের পর এই প্রথম বিজেপির রাজ্য দফতর মুরলিধর সেন লেনের অফিসে পা রাখলেন ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। জানালেন, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বিজেপির সঙ্গেই থাকবেন। এক সাধারণ কর্মীর মতোই দলের সব নির্দেশ পালন করবেন। কাজ করবেন বাংলার মানুষের জন্য। গত বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ছিলেন রাজ্য বিজেপির তারকা-প্রচারক। কিন্তু ভোটে দলের বিপর্যয়ের পর বঙ্গ-রাজনীতির ময়দানে তাঁকে আর সে ভাবে সক্রিয় হতে দেখা যায়নি। সোমবার ফের বঙ্গ রাজনীতিতে যোগ দিলেন ‘ডিস্কো-কিং’। এদিন রাজ্য বিজেপির সদর দফতরে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকের পর মিঠুন চক্রবর্তী  বলেন, ‘‘দল আমাকে যে কাজ দিয়েছে, তা করে যাব আমি। আমি রাজনীতি করি না, আমি মানুষ-নীতি করি। বাংলার মানুষের জন্য কাজ করতে চাই এবং সেটা করবও।’’

    সোমবার সকালেই কলকাতায় পৌঁছন মিঠুন। যদিও কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বেরোনোর সময় সাংবাদিকদের সব প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি। পরে সন্ধ্যা নাগাদ মিঠুন পৌঁছে যান বিজেপির দফতরে। সেখানে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। কিন্তু কী নিয়ে নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি মিঠুন। তিনি বলেন, “সব ঠিক সময় মতো জানতে পারবেন।” শুধু জানান, রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার তাঁকে কিছু কাজ দিয়েছেন। সেই কাজ তিনি করবেন। প্রসঙ্গত, সোমবার বৈঠকে সুকান্ত ছাড়াও হাজির ছিলেন রাহুল সিন্‌হা, রুদ্রনীল ঘোষ এবং বিজেপির মহিলা মোর্চার সভাপতি তনুজা চক্রবর্তী-সহ অন্য নেতারা। “কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশে আমি কলকাতায় এসেছি। তবে বাংলায়  আমার ‘বস’ (BOSS) সুকান্ত মজুমদার। ওঁর নির্দেশে বাংলার মানুষের স্বার্থে আন্দোলনে সামিল হব।” কেন্দ্রীয় নেতা রাহুল সিনহা ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের পাশে বসিয়ে একথা বলেন মিঠুন চক্রবর্তী।

    আরও পড়ুন: “বাংলার হারানো গৌরব ফেরাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ”, রাজ্য সফরে এসে নাড্ডা

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে টানা ৫৫ দিন বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে প্রচার কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন মিঠুন। কিন্তু ফলাফলে বঙ্গ জয়ের স্বপ্ন অধরাই থেকে যায় বিজেপির। যদিও এতে মোটেই তিনি হতাশ নন তা জানিয়ে মিঠুনের যুক্তি, পরাজয় হলেও বাংলায় বিজেপির উত্থানে তিনি খুশি। পরিসংখ্যান দিয়ে বিজেপির এই তারকা প্রচারক বলেন, “তিন থেকে আমরা সাতাত্তর হয়েছি। ৫৫ লক্ষ থেকে বেড়ে দু কোটি আঠাশ লক্ষ  মানুষ গত বিধানসভায় আমাদের সমর্থন জানিয়েছেন। তাই নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। আমি গতবারের থেকেও এবার বেশি সময় দেব। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে বিজেপি।”

    গত বিধানসভা নির্বাচনের ঠিক আগে ব্রিগেডের মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন মিঠুন। তার পর থেকে ভোটের সময় রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে রোড শো থেকে শুরু করে বহু প্রচার কর্মসূচিতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপি সূত্রে খবর, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে নজরে রেখেই আবার বাংলায় পাঠানো হয়েছে অভিনেতাকে। লোকসভা কেন্দ্র ধরে ধরে প্রচার চালানোর যে কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য নেতৃত্ব, সেই সব কর্মসূচিতে কাজে লাগানো হতে পারে মিঠুনকে। যদিও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কিছুই জানানো হয়নি গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে।

    রাজ্য বিজেপি-তে মিঠুন কী ভূমিকা পালন করতে চলেছেন জানতে চাইলে রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মিঠুনদা হেভিওয়েট প্রচারক, ইংরেজিতে যাকে স্টার ক্যাম্পেইনার বলি আমরা। স্বাভাবিক ভাবেই সেই অস্ত্রকে নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যবহার করা হবে। যুদ্ধে সবসময় তো পরমাণু বোমা ব্যবহার করা হয় না! আগে ছোটখাটো হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করা হয়। যখন পরমাণু বোমার প্রয়োজন হবে, আমরা চার্জ করব।”

  • New Movie Baap: বলিপাড়ায় নতুন ধামাকা! ‘বাপ’-এ এবারে একসঙ্গে বলিউডের চার তারকা

    New Movie Baap: বলিপাড়ায় নতুন ধামাকা! ‘বাপ’-এ এবারে একসঙ্গে বলিউডের চার তারকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউডের (Bollywood) এই নতুন সিনেমায় এক, দুই নয়, একেবারে চারজন বড় বড় তারকাকে দেখা যাবে একই পর্দায়। বলিউড থেকে এই খবরটি আসা মাত্র সিনেমাপ্রেমীদের মধ্যে এক কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, এই সিনেমায় চারজন অভিনেতাই ‘অ্যাকশনের বাপ’। এক সঙ্গে জুটি বাঁধতে দেখা যাবে মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty), সানি দেওল(Sunny Deol), সঞ্জয় দত্ত (Sanjay Dutt)  এবং জ্যাকি শ্রফকে (Jackie Shroff)। তাই বলাই বাহুল্য যে এই সিনেমাটি একটি নতুন চমক নিয়ে আসতে চলেছে।

    পরিচালকের আসনে রয়েছেন বিবেক চৌহান(Vivek Chauhan)। ছবির যৌথ প্রযোজনায় জি স্টুডিও (Zee Studio) এবং আহমেদ খান (Ahmed Khan)। এই অ্যাকশন মুভির জন্য আহমেদ খান, জি স্টুডিওর সঙ্গে এই উদ্যোগ নিয়েছেন। এটিই বলিউডে প্রথম যে, একই সিনেমার পর্দায় একসঙ্গে দেখা যাবে বলিউডের চার তারকাকে।

    আরও পড়ুন: কিশোর কুমারের চারটি বিয়ে! এই বিষয়ে কী বললেন তাঁর পুত্র অমিত কুমার

    আশির দশকে এই চার অভিনেতারা বড়পর্দায় অ্যাকশনের ঝড় তুলেছিলেন। সেই ঝড়কেই ফের পর্দায় ফিরিয়ে আনতে চলেছেন পরিচালক। বলিউড সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, চলতি মাসেই শুরু হবে এই ছবির শুটিং। শোনা যাচ্ছে, এই ছবির শ্যুটিং মুম্বই-এর স্টুডিও ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় করা হবে। খবরসূত্রে জানা যায়, আশির দশকের এই অ্যাকশন স্টারদের বড় পর্দায় পুনরায় ফিরিয়ে আনতে চেয়েছেন আহমেদ খান, তবে কিছু ট্যুইস্টের সঙ্গে। তাই এবারে চারজনের জুটি বেঁধেছেন মুভির প্রযোজক টিম। গত একবছর ধরে এই ছবি নিয়ে আলোচনার পর জানা যায়, এই বছরেই শুরু হতে চলেছে শ্যুটিং।

    উল্লেখ্য, সানি দেওলের হাতে বর্তমানে ‘গদর ২’ (Gadar 2) এবং ‘চুপ’ (Chup)-এর মতো ছবিও রয়েছে। যদিও গদর তার ২০০১ সালের ব্লকবাস্টার, গদর-এর সিক্যুয়াল। ‘চুপ’ পরিচালনা করেছেন আর বাল্কি(R Balki) এবং এতে প্রধান চরিত্রে ডুলকার সালমানও (Dulquer Salmaan) রয়েছেন। অন্যদিকে সঞ্জয় দত্ত এবছর কেজিএফ ২ (KGF 2)-এ  এবং ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’ (Samrat Prithviraj’-এর মতো ছবিতেও অভিনয় করেছেন। এই বছরে তার অন্যান্য মুভির মধ্যে রয়েছে ‘শামশেরা’ (Shamshera)। এদিকে আহমেদ খান ওম: দ্য ব্যাটল উইদিন(Om: The Battle Within)-এর মুক্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এটি জুলাই মাসেই মুক্তি হতে পারে। তবে এই ‘অ্যাকশন বাপ’-দের একসঙ্গে দেখবার জন্য আগ্রহের সঙ্গে বসে রয়েছেন দর্শক সহ বলিপাড়াও।

    আরও পড়ুন:চার হাত, চার পা নিয়ে জন্মানো একরত্তি মেয়েকে নতুন জীবন দিলেন সোনু সুদ

LinkedIn
Share