Tag: mla

mla

  • Suvendu Adhikari: উঠল সাসপেনশন, বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন শুভেন্দুরা

    Suvendu Adhikari: উঠল সাসপেনশন, বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ সাত বিজেপি (BJP) বিধায়কের (MLA)। সাসপেনশন (Suspension) প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ধর্নায় বসেছিল বিজেপি। এদিন সাসপেনশন তুলে নেওয়া হতেই উঠে যায় ধর্নাও। সাসপেনশন উঠে যাওয়ায় এবার বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে পারবেন ওই সাত বিধায়ক।  

    বিধানসভায় বিশৃঙ্খলার অভিযোগে গত বাজেট অধিবেশনে সাসপেন্ড হয়েছিলেন শুভেন্দু সহ বিজেপির সাত বিধায়ক। সাসপেনশন জারি ছিল এই অধিবেশনেও। সাসেপনশন প্রত্যাহারের আর্জি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন বিজেপির সাসপেন্ডেড বিধায়করা। সাসেপেনশন প্রত্যাহারের দাবিতে ধর্নায়ও বসেছিলেন তাঁরা। তার পরেও প্রত্যাহার করা হয়নি সাসপেনশন।

    আরও পড়ুন : সুকান্তর পর শুভেন্দু! এবার হাওড়া যাওয়ার পথে বিরোধী দলনেতাকে আটকাল পুলিশ!

    এর আগে একবার সাসেপনশন তোলার প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। স্পিকার জানিয়েছিলেন, বিজেপির আনা প্রস্তাবে ভুল ছিল। যদিও রাজ্যের বিরোধী দলনেতার পাল্টা দাবি, প্রস্তাবে কোনও ভুল ছিল না।

    এদিন শুভেন্দুদের নয়া প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয় অধিবেশনে। শুভেন্দুদের সাসপেনশন প্রত্যাহারের প্রস্তাবে সায় দেয় তৃণমূলও। তার পরেই আনুষ্ঠানিকভাবে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দু সহ সাত বিজেপি বিধায়কের সাসপেনশন প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন। শুভেন্দু ছাড়াও যাঁদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হয়েছে তাঁরা হলেন, শঙ্কর ঘোষ, দীপক বর্মণ, মনোজ টিগ্গা, নরহরি মহাতো, সুদীপ মুখোপাধ্যায় এবং মিহির গোস্বামী।

    আরও পড়ুন : অফিসে পুলিশি হানা কেন? বিহিত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, এদিন বিএ কমিটির বৈঠকে হাজির ছিলেন না বিজেপির কোনও প্রতিনিধিই। তবে শাসকদলের বাকি সদস্যরা সম্মতি দিয়েছিলেন সাসপেনশন প্রত্যাহারের পক্ষে। তার পরেই সাসপেনশন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন স্পিকার।

    গত বাজেট অধিবেশনে সাসপেন্ড হয়েছিলেন শুভেন্দু সহ বিজেপির সাত বিধায়ক। এর মধ্যে আবার অসংসদীয় আচরণের জন্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছিলেন স্পিকার। বিধানসভায় তাঁর অফিসে বসার ক্ষেত্রেও জারি করা হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। এনিয়ে আদালতে যান শুভেন্দু। আদালত বিষয়টি মীমাংসার পরামর্শ দেয়। তার পর সোমবার পদ্ধতিগত ত্রুটির কথা বলে বিজেপি বিধায়কদের প্রথম আবেদনপত্রটি খারিজ করে দেন স্পিকার। আদালতের নির্দেশে এদিন ফের একবার আবেদন করেন শুভেন্দুরা।

     

  • Suvendu Adhikari: অফিসে পুলিশি হানা কেন? বিহিত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: অফিসে পুলিশি হানা কেন? বিহিত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগাম কোনও নোটিস ছাড়াই পুলিশ কেন হানা দিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার নন্দীগ্রামের (Nandigram) অফিসে? সোমবারই তা জানতে চেয়ে মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় (Jagdeep Dhankhar)। মঙ্গলবার বেলা ১২টা পর্যন্তও সেই রিপোর্ট জমা পড়েনি। এবার সেই একই প্রশ্ন তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta high court) মামলা দায়ের করলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। বিনা নোটিসে তাঁর অফিসে কেন পুলিশি হানা? প্রশ্ন তুলে আদালতের হস্তক্ষেপ চেয়ে মামলা করেছেন শুভেন্দু। মঙ্গলবার তাঁকে মামলা দায়ের করার অনুমতি দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। বৃহস্পতিবার হবে এই মামলার শুনানি।

    শুভেন্দুর অফিসে পুলিশ কেন? রাজ্যের রিপোর্ট চাইলেন ধনকড়

    পদমর্যাদায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সমান। তাঁর অফিসে হানা দিতে গেলে আগাম নোটিশ জারি প্রয়োজন। অথচ রবিবার সন্ধে নাগাদ আচমকাই নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কার্যালয়ে তল্লাশি চালায় পুলিশ। সেই সময় কার্যালয়ে ছিলেন না বিরোধী দলনেতা। কার্যালয়ে থাকা লোকজন বাধা দিলেও, পুলিশ তল্লাশি চালায় বলে অভিযোগ। খবর পেয়েই ক্ষোভ উগরে দেন শুভেন্দু। ট্যুইটে তাঁর অভিযোগ, আগাম নোটিস, সার্চ ওয়ারেন্ট ছাড়াই তল্লাশি চালিয়েছে পুলিস। একে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। 

    [tw]


    [/tw]

    সূত্রের খবর, শুভেন্দুর নির্বাচনী এজেন্ট মেঘনাদ পালের বাড়িতে প্রথমে হানা দেয় পুলিশ। তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে কয়েকটি অভিযোগ ওঠায় পুলিশ হানা দেয়। সেখানে তাঁকে না পেয়ে পুলিশ তল্লাশি চালায় শুভেন্দুর নন্দীগ্রামের কার্যালয়ে। ঘটনায় রাজ্যের মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব করেন রাজ্যপাল। বিহিত চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু।

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে প্রার্থী হন খোদ তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি বাজি ধরে শুভেন্দুকে। একদা বিশ্বস্ত সৈনিক শুভেন্দুর কাছে হাজার দুয়েক ভোটে ‘হেরে’ যান মমতা। শুভেন্দুর অভিযোগ, তার পর থেকেই নানাভাবে তাঁকে হেনস্থার চেষ্টা করছেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার(opposition leader) দাবি, নন্দীগ্রামে তাঁর কার্যালয়ে হানা দেওয়া তৃণমূল নেত্রীরই ষড়যন্ত্রের অঙ্গ। সেই কারণেই সার্চ ওয়ারেন্ট এবং আগাম কোনও নোটিস ছাড়াই হানা দেওয়া হয়েছে তাঁর কার্যালয়ে।

    আরও পড়ুন : ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

     

     

LinkedIn
Share