Tag: Modi Government

Modi Government

  • Modi Government: দীপাবলির আগে ভর্তুকিযুক্ত আটা, ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করছে মোদি সরকার, কোথায় কিনবেন?

    Modi Government: দীপাবলির আগে ভর্তুকিযুক্ত আটা, ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করছে মোদি সরকার, কোথায় কিনবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের মোদি সরকার (Modi Government) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ভারত আটা ব্র্যান্ড’ নামের ভর্তুকিযুক্ত গমের বিক্রি শুরু করল। এই ব্র্যান্ডের অধীনে প্রতি কেজি গম ২৭.৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। দীপাবলির আগে দেশ জুড়ে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে এই সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, গমের বাজারদর দেশের জায়গা অনুসারে এবং খাদ্যগুণের মান অনুসারে ৩৬ টাকা থেকে ৭০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, NAFED, NCCF এবং কেন্দ্রীয় ভাণ্ডারের মাধ্যমে ৮০০টি মোবাইল ভ্যান এবং সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য আউটলেটের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে এই ভারত আটা।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? 

    কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে ১০০টি ভ্যান উদ্বোধন করেছেন, যেগুলি থেকে ২৭.৫০ টাকা কেজিতে গম বিক্রি করছে সরকার। পীযূষ গোয়েলের মতে, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Government) প্রতিবারই হস্তক্ষেপ করেন যাতে মুদ্রাস্ফীতি সাধারণ মানুষের ওপরে প্রভাব না ফেলে। যে কারণে এর আগে সরকার সস্তায় ডাল, টম্যাটো, পেঁয়াজ বিক্রি করেছে।’’

    মিলছে ভর্তুকিযুক্ত ডাল ও পেঁয়াজ

    প্রসঙ্গত, শুধু আটা নয়, ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত ডাল’ এবং পেঁয়াজও বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত ডাল’ ৬০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। কেন্দ্র সরকারের আউটলেটগুলিতে পেঁয়াজ মিলছে ২৫ টাকা কেজিতে। কয়েকমাস আগে টমেটোর মূল্যবৃদ্ধি হতে থাকায় নেপাল থেকে টমেটো আমদানি করে কেন্দ্রীয় সরকার। মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে ভর্তুকিযুক্ত মূল্যে তা পৌঁছে যায় দেশের মানুষের কাছে। খাদ্য নিরাপত্তায় মোদি সরকার কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Government) ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন যে দেশের ৮০ কোটি মানুষকে আগামী পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে রেশন দেবে সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘সবক্ষেত্রেই এগিয়ে চলেছে দেশ’’, মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা সঙ্ঘ প্রধানের ভাষণে

    RSS: ‘‘সবক্ষেত্রেই এগিয়ে চলেছে দেশ’’, মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা সঙ্ঘ প্রধানের ভাষণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘সবক্ষেত্রেই এগিয়ে চলেছে দেশ, আমরা সৌভাগ্যবান যারা দেশের এই অমৃতকাল দেখার সুযোগ পেয়েছি। এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের জন্যই’’, মঙ্গলবার সকালে ঠিক এই ভাষাতেই মোদি সরকারে প্রশংসা শোনা গেল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের ভাষণে। দশমীতে সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলনের এক অনুষ্ঠানে এদিন নাগপুরে উপস্থিত ছিলেন মোহন ভাগবত। বিশ্বের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মানচিত্রে যে ভারতের গুরুত্ব ক্রমশই বাড়ছে, একথাও এদিন বলেন সঙ্ঘ প্রধান।

    কী বললেন সঙ্ঘ প্রধান?

    এদিনের বক্তব্যে মোহন ভাগবত বলেন, ‘‘প্রতিবছরই জি২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রথমবার তা আমাদের দেশে অনুষ্ঠিত হল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা হাজির হন ভারতে। জি২০ সম্মলেনে সারা বিশ্ব ভারতের আতিথেয়তার প্রশংসা (RSS) করেছে। এটা আমাদের বড় পাওনা। বিবিধতার মাঝে থাকা মহান ভারতীয় সংস্কৃতির তাঁরা উপলব্ধি করেছে রাষ্ট্র নেতারা। ভারতের অগ্রগতি সারা বিশ্ব প্রত্যক্ষ করছে। সারা বিশ্বে ভারতের স্থান প্রথম সারিতে চলে এসেছে। আমরা আগে অর্থনীতিতে অনেক পিছিয়ে ছিলাম কিন্তু বর্তমানে আমরা ৫ নম্বরে উঠে এসেছি।’’ এশিয়ান গেমসে ভারতের ১০৭টি পদক জয়ের কথাও নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন মোহন ভাগবত। ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের জন্যই কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি গরিব মানুষের কাছ পর্যন্ত যে পৌঁছাচ্ছে সেকথাও বলেন সঙ্ঘপ্রধান (RSS)।

    গানের ভাষায় সঙ্ঘের কাজ বোঝালেন শঙ্কর মহাদেবন 

    এদিনের বিজয়া সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন জনপ্রিয় গায়ক শঙ্কর মহাদেবনও। তিনি বলেন, ‘‘আমেরিকা, ব্রিটেন সমেত সমগ্র ইউরোপ আমি দিনকয়েক আগেই ঘুরে এলাম। প্রত্যক্ষ করলাম আগের থেকে ভারতীয়দের সম্মান অনেক বেশি বেড়েছে।’’ দেশগঠনে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেব সঙ্ঘের ভূমিকা ঠিক কী? তা নিজের গানের ভাষাতেই বোঝান জনপ্রিয় এই গায়ক। তিনি বলেন, ‘‘স্বরলিপি যেমন গানের ভিত্তি হয়, যেকোনও গানকে তৈরি করে, তেমনই স্বয়ংসেবকরাও (RSS) হলেন দেশগঠনের ভিত্তি। যখনই দেশ বিপদে পড়েছে তখনই স্বয়ংসেবকরা এগিয়ে এসেছেন। অতীতে এমনটা বারবার দেখা গিয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহস্থালির রান্নার গ্যাসে ২০০ টাকার ভর্তুকি দিন কয়েক আগেই ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার (PM Ujjwala Scheme)। এবার আরও ৭৫ লাখ মহিলাকে নতুনভাবে এলপিজি সংযোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-র আওতায় দেশের ৭৫ লাখ মহিলাকে এমন সংযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পে আরও ১,৬৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে এবং তার অনুমোদন ইতিমধ্যে দিয়েছে মোদি সরকার। ২০২৬ সালের মধ্যে এই ৭৫ লাখ নতুন এলপিজি সংযোগ সারা দেশের মহিলাদের দেওয়া হবে। ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-য় (PM Ujjwala Scheme) ইতিমধ্যে উপভোক্তা রয়েছেন ৯.৬০ কোটি মহিলা। তারপরে আবারও নতুনভাবে ৭৫ লাখ মহিলা এই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছেন। অর্থাৎ মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ১০.৩৫ কোটি।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর?

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরেই সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এখনও পর্যন্ত উজ্জ্বলা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) অধীনে ৯.৬০ কোটি এলপিজি সিলিন্ডার বিতরণ করা হয়েছে। আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, আরও বেশি দরিদ্র এবং অভাবী মহিলারা যাতে এই প্রকল্পের সুবিধা পান, তার জন্য বিনামূল্যে আরও ৭৫ লক্ষ এলপিজি সংযোগ দেওয়া হবে।”

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয়  এই প্রকল্প

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয় উজ্জ্বলা যোজনা (PM Ujjwala Scheme) প্রকল্প। ভারতবর্ষের প্রত্যন্ত প্রান্তের মহিলাদের উনুনে রান্না করতে নানা রকমের অসুবিধা হত। সবথেকে বড় সমস্যা দেখা দিচ্ছিল স্বাস্থ্য বিষয়ক। তার কারণ উনুনের ধোঁয়ায় একাধিক জটিল রোগের শিকার হচ্ছিলেন গ্রামাঞ্চলের মহিলারা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আনেন উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প। সেই লক্ষ্যে সারা দেশে দরিদ্র পরিবারগুলিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়। প্রতি বছর উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) আওতায় মহিলারা ১২টি করে গ্যাস সিলিন্ডার পান ১৪.২ কেজি ওজনের।  এই সিলিন্ডারগুলিতে ইতিমধ্যে ৪০০ টাকা করে ভর্তুকিও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • DA: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ফের ৩ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির হাতছানি

    DA: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ফের ৩ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির হাতছানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য খুব তাড়াতাড়ি মহার্ঘ ভাতা (DA) বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রের মোদি সরকার। এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন কেন্দ্রীয় কর্মচারীরা। ডিএ এক ধাক্কায় তিন শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে সূত্রে জানা গেছে। এই বৃদ্ধির পর কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের ডিএ-র মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৫ শতাংশ ।

    কীভাবে বৃদ্ধি হতে পারে ডিএ (DA)?

    কেন্দ্রের মোদি সরকার দ্রুত করতে পারে মহার্ঘ্য ভাতার বিশেষ ঘোষণা। প্রায় এক কোটির বেশি কর্মীর ডিএ (DA) বৃদ্ধি পাবে বলে জানা গেছে। বর্তমানে তাঁরা ডিএ পান ৪২ শতাংশ, তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াবে ৪৫ শতাংশে। প্রতি মাসেই কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রকের অধীনে লেবার ব্যুরো কনজিউমার প্রাইজ ইনডেক্স ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কারসের উপর ডিএ-র হার নিয়ে পর্যালোচনা করা হয় এবং তার সাপেক্ষেই রিপোর্ট নিয়ে পর্যালোচনা হয়। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে অল ইন্ডিয়া রেলওয়েমেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শিবগোপাল মিশ্র বলেছেন, আমরা মোট চার শতাংশ ডিএ বাড়ানোর কথা বলেছিলাম। কিন্তু সরকার বলেছে তিন শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। চলতি বছর জুলাই থেকে এই মহার্ঘ ভাতা কার্যকর করা হবে বলে জানা গেছে। শেষবার গত মার্চ মাসে এই ভাতা বৃদ্ধি করা হয় এবং তা কার্যকর করা হয় গত জানুয়ারি মাস থেকে।

    পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ কবে মিলবে?

    কেন্দ্র ডিএ বৃদ্ধির পথে গেলেও রাজ্য সরকারের কর্মচারীদের সেরকম কোনও খবর নেই। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতার জন্য সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে। কয়েকদিন আগেই কালীঘাটে হাজরা মোড়ে হরিশ মুখার্জি রোড ধরে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে মিছিল করে। এই মিছিলে খুব শোরগোল পড়ে যায়। পুলিশ কড়া নিরপাত্তার মধ্যে দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায় মিছিলকে পরিচালনা করে। এখনও ধর্মতলায় প্রাপ্য বকেয়া ডিএ-র দাবিতে অবস্থান-বিক্ষোভ করছেন রাজ্য সরকারের কর্মচারীরা। কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের জন্য সুখবর এলেও রাজ্যের কর্মচারীদের জন্য আপাতত কোনও ডিএ(DA) সংক্রান্ত খবর নেই।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে বাংলা পেয়েছে ২টি বন্দে ভারত, আরও ৬টি পেতে চলেছে বলে খবর। আধুনিকতা, নিরাপত্তা, বিশ্বমানের সুবিধা, গতি বন্দে ভারতকে ভারত জোড়া খ্যাতি দিয়েছে। বাংলার জন্য আবারও সুখবর। বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) মানচিত্রেও এবার জুড়তে চলেছে বাংলা। রেলমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, হাওড়া থেকে বারাণসী পর্যন্ত তৈরি হবে হাই স্পিড (High Speed Rail) রেল করিডর। প্রসঙ্গত, বর্তমানে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ পর্যন্ত দেশের মধ্যে প্রথম হাই স্পিড ট্রেন চলাচলের ট্র্যাক তৈরি হচ্ছে। এবার বাংলায় তৈরি হবে এই হাই স্পিড ট্র্যাক। দেশের হাই স্পিড ট্র্যাক তৈরিতে সাহায্য করছে জাপান। প্রসঙ্গত, ২৪টি বুলেট ট্রেন সংগ্রহ করতে ১১ হাজার কোটি টাকার দরপত্রও বানিয়েছে রেল। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেনগুলির গতি হবে সর্বোচ্চ ৩৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ১০টি কোচ থাকবে এবং ৬৯০ জন যাত্রী নিয়ে ছুটবে হাই স্পিডের ট্র্যাকে।

    কোন কোন রুটে চলবে হাই স্পিড ট্রেন (High Speed Rail)? 

    বুধবার লোকসভায় দেশে হাইস্পিড(High Speed Rail) রেল নেটওয়ার্ক নিয়ে বক্তব্য রাখেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তাঁর ভাষণে উঠে আসে দেশে আরও ৭টি রুটে হাই স্পিড ট্রেন চালানোর কথা। এই ৭টি রুট হল, 
    হাওড়া-বারাণসী
    দিল্লি-বারাণসী
    দিল্লি-আহমেদাবাদ
    মুম্বই-নাগপুর
    মুম্বই-হায়দরাবাদ
    চেন্নাই-মহীশূর
    দিল্লি-অমৃতসর

    কবে নাগাদ সম্পূর্ণ হবে এই প্রকল্প?

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্য়েই ৭ টি রুটে ছুটবে ট্রেন (Bullet Train)। রেলমন্ত্রীর ঘোষণায় খুশি যাত্রী মহলও। ট্রেন হল দেশের লাইফলাইন। নয়া ট্রেন নেটওয়ার্ক অনেক বেশি শক্তিশালী হতে চলেছে বলে জানিয়েছে রেল। জাপানি সংস্থার সহযোগিতায় এখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। রেল সূত্রে আরও খবর মিলেছে, এই ট্রেন লাইন (High Speed Rail) দিয়ে দ্রুত গতির রেল চলাচল করবে। যার ফলে উন্নত হবে পরিষেবা। প্রসঙ্গত, দেশের নানা প্রান্তে এখনও পর্যন্ত মোট ৫০টি বন্দে ভারত ছুটছে। রেল পরিষেবা যেন দিন দিন উন্নত হয়েই চলেছে। মোদি সরকারের আমলে নতুন প্রাণ পেয়েছে ভারতীয় রেল। দেখছে লাভের মুখও। দেশে এখন আলোচনা বন্দে ভারত নিয়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • 7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের জন্য সুখবর! ১৮ মাসের ডিএ দেবে মোদি সরকার

    7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের জন্য সুখবর! ১৮ মাসের ডিএ দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলীর আগে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির পর কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের জন্য সুখবর। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর ও এইচ আর এ ভাতা বৃদ্ধি করতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    ১৮ মাস ডিএ বকেয়া (18 months DA arrears)

    কোভিডের কারণে কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মীরা ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ২০২১ সালের জুন মাস পর্যন্ত দীর্ঘ ১৮ মাস ডিএ বকেয়া পায়নি।দীর্ঘদিন ধরেই কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা ডিএ বৃদ্ধির দাবী জানিয়ে আসছিল। অবশেষে কেন্দ্র সরকার ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তিন কিস্তিতে এই ডিএ বকেয়াটি মেটাবে।

    লেভেল ৩ এবং লেভেল ১৩ ও ১৪ গ্রেড পে এর মাইনে বৃদ্ধি (Level 3,Level 13,14 Grade Pay Salary Hiked)

    বিগত দু বছর ধরে ডিএ বকেয়া ইস্যুটি মন্ত্রিসভার আলোচনা সূচিতে রয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, লেভেল ৩ গ্রেড পে কর্মচারীদের ডিএ বেড়ে ১১ হাজার ৮৮০ থেকে ৩৭ হাজার ৫৫৪ হতে পারে।
    এদিকে, লেভেল ১৩ ও ১৪ গ্রেড পে কর্মচারীদের ডিএ বেড়ে ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ২২০ টাকা ও ২ লক্ষ ১৮ হাজার ২২০ টাকা হতে পারে। আলোচনা সাপেক্ষে তা বাড়তে পারে বলে জানা গিয়েছে। 

    ডিএ ৪ শতাংশ(Dearness Allowance Hike 4 Percent)

    সেপ্টেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের ৪ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বাড়ানো হয়েছিল। ৩৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৮ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল।জানুয়ারি ২০২২ এর আগে কর্মীদের ডিএ ছিল ৩১ শতাংশ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ শতাংশে।
    এই ৪% ডিএ বৃদ্ধির ফলে দেশব্যাপী প্রায় ৬১ লক্ষ অবসরপ্রাপ্তদের পাশাপাশি প্রায় ৫০ লক্ষের বেশী সরকারি কর্মচারী উপকৃত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে 

    পরবর্তী ডিএ কবে বাড়তে পারে?(When Next DA will be increase)

    সরকারী কর্মীরা ২০২৩ সালের মার্চ মাসে পরবর্তী বর্ধিত ডিএ টি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারের রিপোর্ট অনুযায়ী বেতন কমিশনের সুপারিশে কেন্দ্র ৩ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ বাড়াতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Ujjwala Yojana: নারী দিবসে মোদি সরকারের উপহার, উজ্জ্বলা প্রকল্পে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি আরও ১ বছর

    PM Ujjwala Yojana: নারী দিবসে মোদি সরকারের উপহার, উজ্জ্বলা প্রকল্পে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি আরও ১ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার (PM Ujjwala Yojana) আওতায় ভর্তুকি পাওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরেও এই ভর্তুকির সুবিধা পাবেন উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় থাকা মহিলারা।  বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই বিষয়ে সোশ্যাল সাইটে জানান, নারীদিবসে নারীশক্তিকে উপহার। 

    নারীশক্তিকে উপহার

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জানান, ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারে (PM Ujjwala Yojana) প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় যাঁরা ৩০০ টাকা ভর্তুকি পাচ্ছিলেন, তাঁরা আগামী বছর পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন। প্রসঙ্গত, ২৯ অগাস্ট উজ্জ্বলা প্রকল্পে ২০০ টাকা ভর্তুকি বাড়িয়েছিল কেন্দ্র। ৪ অক্টোবর উজ্জ্বলার সিলিন্ডার পিছু আরও ১০০ টাকা করে ভর্তুকি বাড়িয়েছিল কেন্দ্র। এবার  সেই দামই আগামী এক বছর জারি রাখল কেন্দ্র। নতুন সময়সীমা অনুযায়ী ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই ভর্তুকি পাওয়া যাবে। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে সরকারি কোষাগার থেকে ১২,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    কারা, কতদিন পাবে এই সুবিধা

    এই সংযোগ পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত দেয় সরকার। যেমন আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে (শুধুমাত্র মহিলা), সেইসঙ্গে একই পরিবারে অন্য কোনও এলপিজি সংযোগ থাকলে সেই পরিবার এই কানেকশন পাবে না। উজ্জ্বলা প্রকল্পের অধীনে সরকার দরিদ্র পরিবারগুলিকে বিনামূল্যে এলপিজি সংযোগ দিয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৬ সালের ১ মে উজ্জ্বলা যোজনা (PM Ujjwala Yojana) চালু করেছিলেন। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশে এই প্রকল্পের অধীনে এখনও পর্যন্ত ৯.৬ কোটিরও বেশি এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবা কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের পরেই ট্যুইট করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনও। তিনি জানান, পিএম উজ্জ্বলা যোজনার সঙ্গে যুক্ত থাকা ১০ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী ১৪.২ কেজির গ্যাস সিলিন্ডারে ৩০০ টাকা করে ভর্তুকি পাবেন।        

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • DA Hike: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    DA Hike: ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদি সরকার, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে ৪০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ফের সুখবর শোনাল মোদি সরকার। লোকসভা নির্বাচনের আগেই ৪ শতাংশ বাড়ল মহার্ঘ ভাতা (DA Hike)। এর ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা মূল বেতনের ওপর ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পেতে চলেছেন। এর আগে যা ছিল ৪৬ শতাংশ। শেষবারের মতো মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি পেয়েছিল ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে। চার মাসের মাথায় ফের তা বাড়ল ৪ শতাংশ। এর পাশাপাশি, এই দিনের ঘোষণার পরে রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার ফারাক হল ৪০ শতাংশ। জানা গিয়েছে, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন ৪৯ লাখ ১৮ হাজার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এবং ৬৭ লাখ ৯৫ হাজার পেনশন ভোগী। সপ্তম শ্রেণির পে কমিশনের সুপারিশের জেরে বৃদ্ধি পেল এই ভাতা। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার (DA Hike) পাশাপাশি তাঁদের যাতায়াতের ভাতা, ক্যান্টিনে খাওয়া-দাওয়ার ভাতা, ডেপুটেশন ভাতাও ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    বৃহস্পতিবার, মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী নরে ন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন, এই বর্ধিত হারের ডিএ দেওয়ার জন্য রাজকোষ থেকে ১২,৮৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ডিএ এবং ডিআর বছরে দুবার বাড়ানো হয়। একবার জানুয়ারিতে, আরেকবার জুলাই মাসে।

    বাড়ল উজ্জ্বলা যোজনার ভর্তুকির সময়সীমা

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। উজ্জ্বলা যোজনার গ্রাহকদের (DA Hike) এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারে যে ৩০০ টাকা করে ভর্তুকি দেয় সরকার, তার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এই কারণে সরকারের ব্যয় হবে ১২,০০০ কোটি টাকা। এদিন কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠকে উঠে আসে উত্তর-পূর্ব ভারতে শিল্পায়নের কথাও। জানা গিয়েছে, এজন্য  ১০,২৩৭ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ‘জোর করে পাঠানো হয় যুদ্ধে’! সাহায্যের আর্জি রুশ সেনার জালে পড়া ৭ ভারতীয়র

    Russia Ukraine War: ‘জোর করে পাঠানো হয় যুদ্ধে’! সাহায্যের আর্জি রুশ সেনার জালে পড়া ৭ ভারতীয়র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার রাশিয়ার সেনাবাহিনীর জালে (Russia Ukraine War) জোরপূর্বক ভারতীয় যুবকদের আটকে পড়ার ঘটনা সামনে এল। পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুরের বাসিন্দা একদল যুবক কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন, তাঁদেরকে যেন অতি দ্রুত এই ফাঁদ থেকে উদ্ধার করা হয়। তাঁদের অভিযোগ প্রতারণার মাধ্যমে সবাইকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয় এবং ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে (Russia Ukraine War) পাঠানো হয়। ১০৫ সেকেন্ডের ওই ভিডিওটি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে সাতজন যুবককে দেখা যাচ্ছে তাঁরা একটি ঘরে আটকে রয়েছেন। ঘরটি অত্যন্ত নোংরা এবং সংকীর্ণ। যুবকরা নিজেদের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি ওই ভিডিওতে প্রকাশ করেছেন।

    বেলারুশে নিয়ে গিয়ে জোর করে চুক্তিপত্রে সই করানো হয়

    ওই যুবকদের মধ্যে রয়েছেন গগনদীপ সিং যিনি গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর রাশিয়াতে গিয়েছিলেন নতুন বছরের উদযাপন করতে। তাঁদের সঙ্গে ছিল ৯০ দিনের ভিসা। জানা গিয়েছে, ওই যুবকদের বেলারুশে নিয়ে যাওয়া হয়। গগনদীপ জানিয়েছেন, তাঁদেরকে বেলারুশে (Russia Ukraine War) নিয়ে যায় এক এজেন্ট। আরও জানা গিয়েছে, বেলারুশে যেতে তাঁদের আলাদা ভিসা লাগবে এটা যুবকরা জানতেন না। যখন তাঁরা সেখানে পৌঁছান তখন তাঁদের কাছে ভিসা ছিল না। এরপরেই সেখানকার স্থানীয় পুলিশ যুবকদের দলটিকে গ্রেফতার করে এবং রাশিয়ার সরকারের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীকালে যুবকদের জোর করে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়।

    উদ্বিগ্ন পরিবার, কী বলছে বিদেশমন্ত্রক?

    শেষ পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, গগনদীপ সিং-এর পরিবার ইতিমধ্যে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তাঁর ভাই অমৃত সিং সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁরা ভীষণ চাপে রয়েছেন। কারণ তাঁদেরকে একধরনের চুক্তিপত্রে সই করানো হয়। যেখানে স্পষ্ট ভাবে লেখা ছিল, হয় তাঁদেরকে ১০ বছরের জন্য জেলে যেতে হবে অথবা রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। জানা গিয়েছে, ওই যুবকদেরকে ১৫ দিনের মিলিটারি ট্রেনিং-ও (Russia Ukraine War) দেওয়া হয় এবং তারপরেই তাঁদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। উল্লেখ্য, সাত জন যুবকের ওই ভিডিও নতুন কিছু নয়। এর আগে আরও প্রায় ২৪ জন ভারতীয় যুবক এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন। শুধু পাঞ্জাব বলে নয় একই অভিযোগ সামনে এসেছিল কেরল থেকেও। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণবীর জয়সওয়াল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ভারত সরকার যথেষ্ট সক্রিয় হয়েছে রাশিয়ান প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে এবং ওই ব্যক্তিদেরকে ফেরত আনার বিষয়ে। গত সপ্তাহতেই কুড়ি জনেরও বেশি ভারতীয়কে এমন পরিস্থিতি থেকে মুক্ত করতে সমর্থ হয় মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য (ফেয়ার অ্যান্ড রেমুনারেটিভ প্রাইস বা এফআরপি) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। কৃষক আন্দোলনের আবহে এই সিদ্ধান্ত চাষিরা খুশি হবেন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। বুধবারই একথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র (Modi Government)। এফআরপি বাড়ানোর প্রভাব উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানার মতো রাজ্যে পড়বে। এর মধ্যে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার সীমান্তে কৃষক আন্দোলন দেখা গিয়েছে। মহারাষ্ট্র, কর্নাটকের মতো রাজ্যের আখচাষিরাও এর ফলে উপকৃত হবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সব মিলিয়ে আখচাষিরা ভালোই লাভবান হবেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে (Modi Government) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আখের এফআরপি কুইন্টাল পিছু ২৫ টাকা বাড়িয়ে ৩৪০ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকের পরেই সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা করেন। প্রসঙ্গত, অন্য ফসলের ক্ষেত্রে যা ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি), আখের ক্ষেত্রে সেটিই হল এফআরপি। এই মূল্যেই চাষিদের কাছ থেকে চিনিকলগুলি আখ কেনে। অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘আখ চাষিদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই ১০.২৫ শতাংশ দাম বাড়াতে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির (Modi Government) এই পদক্ষেপ। আমরা আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা করছি। ভবিষ্যতেও আলোচনা চলবে।’’

    বুধবারও কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক কেন্দ্রের

    জানা গিয়েছে, আখচাষের খরচ এবং মূল্য কমিশনের (সিএসিপি) সুপারিশের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সরকার এবং অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে আগেই আলোচনা করেছিল মোদি সরকার। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। এরই মধ্যে গতকাল বুধবারও চণ্ডীগড়ের আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি মন্ত্রিসভার (Modi Government) দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share