Tag: modi in usa

modi in usa

  • PM Modi: ‘‘মোদি ভালো বন্ধু, দরকষাকষিতে আমার থেকেও টাফ’’, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে মত ট্রাম্পের

    PM Modi: ‘‘মোদি ভালো বন্ধু, দরকষাকষিতে আমার থেকেও টাফ’’, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে মত ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সফরে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক সম্পন্ন হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মোদির সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, ‘‘আলোচনার টেবিলে দরকষাকষির ক্ষেত্রে আমার থেকেও ‘টাফ’ হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দরকষাকষির ক্ষেত্রে তাঁর সঙ্গে টেক্কা দিতে পারেন না। কারণ এক ইঞ্চিও জমি ছাড়েন না মোদি।’’ এদিন মোদিকে নিজের বই ‘আওয়ার জার্নি টুগেদার’-ও উপহার দেন ট্রাম্প (Donald Trump)। এই বইতে রয়েছে ‘হাউডি মোদি’ (আমেরিকায় মোদি ও ট্রাম্পের সভা) এবং ‘নমস্তে ট্রাম্প’-র (ভারতে মোদি ও ট্রাম্পের সভা) ছবি ও বর্ণনা। একইসঙ্গে ২০২০ সালে ভারত সফরে তাজমহলে যাওয়ার ছবিও মোদিকে (PM Modi) উপহার দিয়েছেন ট্রাম্প।

    ‘মোদি খুব ভালো বন্ধু’, বললেন ট্রাম্প

    একইসঙ্গে ট্রাম্প দাবি করেন, ‘‘জো বাইডেনের প্রশাসনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক তেমন ভালো ছিল না।’’ কিন্তু তাঁর আমলে ভারতের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের কথায়, ‘‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) আমেরিকায় এসেছেন এটা দুর্দান্ত ব্যাপার। দীর্ঘদিন ধরেই উনি আমার খুব ভালো বন্ধু। আমাদের দারুণ সম্পর্ক ছিল। ওই চার বছরে (আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম শাসনকাল – ২০১৬ সাল থেকে ২০২০ সাল) আমরা সেই দারুণ সম্পর্কটা বজায় রেখেছিলাম। আর আমরা ফের সেটা শুরু করেছি।’’

    কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী মোদী জানান ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। আরও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে দুই দেশ। মোদির (PM Modi) কথায়, ‘‘আমেরিকার মানুষ তো খুব ভালোভাবেই MAGA-র কথা জানেন – মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন (ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারের স্লোগান)। আর ভারতীয়রা বিকশিত ভারত ২০৪৭ (মিশনের) দিকে এগিয়ে চলেছেন। আমেরিকার ভাষায় সেটা হল – মেক ইন্ডিয়া গ্রেট এগেন (MIGA)। যখন আমেরিকা এবং ভারত একইসঙ্গে কাজ করে, তখন এই MAGA এবং MIGA জুড়ে হয়ে যায় সমৃদ্ধির জন্য মেগা জোট।’’

  • PM Modi: ‘‘মহাকাশ ও প্রযুক্তি নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা’’, মাস্কের সঙ্গে বৈঠকের পর লিখলেন মোদি

    PM Modi: ‘‘মহাকাশ ও প্রযুক্তি নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা’’, মাস্কের সঙ্গে বৈঠকের পর লিখলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর সঙ্গে বৈঠক হল টেসলার সিইও ইলন মাস্কের। এই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সপরিবারে দেখা করেন মাস্ক। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তানও হাজির ছিল। দীর্ঘক্ষণ ধরে কথা হয় দু’জনের। সূত্রের খবর, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে মাস্ক-মোদি বৈঠকে। ভারতে ‘স্টারলিংক’-এর ব্যবসা শুরু করার বিষয়েও আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, স্টারলিংক শীঘ্রই ভারতে তাদের ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু করতে পারে। বৈঠকের পরে মোদি এক্স মাধ্যমে পোস্ট করেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, মহাকাশ ও প্রযুক্তি নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।

    ব্লেয়ার হাউসে সম্পন্ন হয় বৈঠক

    গতকাল বৃহস্পতিবার, টেসলার সিইও ও স্পেস এক্স-এর মালিক, ইলন মাস্ক প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করতে ব্লেয়ার হাউসে পৌঁছন। মাস্ক ও মোদির এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল সহ অন্যান্য আধিকারিকরাও। প্রায় ৫৫ মিনিট ধরে এই বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বৈঠক যে ভালো হয়েছে, সে কথা উল্লেখ করেছেন দুজনেই। প্রসঙ্গত, এদিন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ওয়াল্টসের সঙ্গেও দেখা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সেই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে এক্স মাধ্যমে জানিয়েছেন মোদি (PM Modi)। আলোচনা হয়েছে প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি এবং নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিষয়ে।

    বৈঠক নিয়ে কী লিখলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    প্রসঙ্গত, অনেকদিন ধরেই মাস্কের (Elon Musk) সংস্থা স্টারলিংক ভারতে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে। ওই সংস্থার লাইসেন্স অ্যাপ্লিকেশন খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, স্টারলিংক হল স্পেস এক্স-এর অধীন একটি টেলিকম সংস্থা। বিশ্বের অন্তত ১০০টি দেশে এই সংস্থা পরিষেবা দেয়। মাস্কের সঙ্গে বৈঠকের কথা এক্স মাধ্যমে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি (PM Modi) লেখেন, ‘‘ওয়াশিংটনে এলন মাস্কের সঙ্গে অত্যন্ত চমৎকার একটি বৈঠক হয়েছে। নানা বিষয়ে কথা হয়েছে আমাদের। এর মধ্যে যেগুলি সম্পর্কে ওঁর প্যাশন রয়েছে, যেমন মহাকাশ, প্রযুক্তি, আবিষ্কার। আমি কথা বললাম ‘ন্যূনতম সরকার, সর্বোচ্চ শাসন’ প্রতিষ্ঠায় ভারতের প্রচেষ্টা সম্পর্কে।’’

  • PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করে আমেরিকা থেকে মিশরের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। তার আগে, শুক্রবার সকালে (স্থানীয় সময়) হোয়াইট হাউসে সিলিকন ভ্যালির বেশ কয়েকটি বড় সংস্থার সিইওদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৈঠকে ছিলেন, অ্যালফাবেটের (গুগল) প্রধান সুন্দর পিচাই, মাইক্রোফসট প্রধান সত্য নাডেলা, মহিন্দ্রা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান আনন্দ মহিন্দ্রা, রিলায়েন্স চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি, অ্যাপল প্রধান টিম কুক, জেরোধা প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাত, নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস।

    সিলিকন ভ্যালি-র হুজ-হু’দের সঙ্গে বৈঠক

    সেই বৈঠকে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম মেধা), উন্নত উত্পাদন এবং ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে আলোচনা করেন দুই দেশের প্রধান। বৈঠকে ইন্দো-মার্কিন হাই-টেক সম্পর্ককে আরও কীভাবে দৃঢ় করা যায় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের পর সুন্দর পিচাই বলেন, ‘‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঐতিহাসিক সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করাটা সম্মানের বিষয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি যে ভারতের ডিজিটাইজেশন ফান্ডে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল। আমরা গুজরাটের গিফট সিটিতে আমাদের গ্লোবাল ফিনটেক অপারেশন সেন্টার খোলার ঘোষণা করছি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমান সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। আমি এখন এটিকে একটি ব্লু-প্রিন্ট হিসাবে দেখছি। অন্যান্য দেশগুলিও তা করতে চাইছে।’’

    বিপুল জনপ্রিয় মোদির ‘এআই’ উক্তি!

    ওই বৈঠকেই একটি টি-শার্ট উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে তুলে দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আগের দিন মার্কিন কংগ্রেসে মোদি (PM Modi US Visit) যা বলেছেন, তার একটি উক্তিই টিশার্টে লেখা ছিল। প্রথম লাইন ছিল – ‘দ্য ফিউচার ইজ এআই’। আর টি শার্টের দ্বিতীয় লাইনে ‘এআই- অর্থ হল আমেরিকা ও ইন্ডিয়া’। প্রসঙ্গত, ২২ জুন মার্কিন কংগ্রেসে যৌথ অধিবেশনে দ্বিতীয়বারের জন্য বক্তব্য পেশ করেন মোদি। সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে একটি ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি ঘটেছে। সেটি হল এআই-এর ক্ষেত্র। অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। ঠিক একই সময়ে, আরেকটি এআই-এর ক্ষেত্রেও প্রভূত উন্নতি ঘটেছে। এই এআই-এর অর্থ হল- আমেরিকা ও ইন্ডিয়া।’’ 

    ১৫ বার স্ট্যান্ডিং ওভেশন, ৭৯ বার করতালি

    মোদির (PM Modi US Visit) এই ভাষণের পর মুখরিত হয়েছিল মার্কিন কংগ্রেসের সভাঘর। সকলে দাঁড়িয়ে উঠে করতালিতে ভরিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য মার্কিন মুলুকে রাতারাতি এতটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যে মোদির ভাষণের এই উক্তিই টিশার্টে লিখে মোদিকে উপহার দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মার্কিন কংগ্রেসে মোদির ভাষণকালে মোট ১৫ বার মার্কিন আইন প্রণেতারা দাঁড়িয়ে উঠে অভিনন্দন জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোট ৭৯ বার অধিবেশন কক্ষ ভরে ওঠে করতালির আওয়াজে। মোদির ভাষণ শেষে বহু কংগ্রেস সদস্যই তাঁর সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য এগিয়ে আসেন। অনেকে আবার নিজের মোবাইল বের করে মোদির সঙ্গে সেলফিও তোলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Artemis Accord: ২০২৪ সালেই নাসা-ইসরো যৌথ মহাকাশ অভিযান! ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ স্বাক্ষর ভারতের

    Artemis Accord: ২০২৪ সালেই নাসা-ইসরো যৌথ মহাকাশ অভিযান! ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ স্বাক্ষর ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কি ভারত ও আমেরিকা একসঙ্গে চন্দ্রাভিযান করতে চলেছে? হ্যাঁ, ঠিক তেমনটাই প্রত্যক্ষ করতে চলেছে বিশ্ববাসী। মহাকাশ অভিযানে বড় পদক্ষেপ নিল ভারত ও আমেরিকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মধ্যেই অতি-গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষর করল দুদেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। এদিন ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’ (Artemis Accord) স্বাক্ষর করেন ভারতের ইসরো ও মার্কিন সংস্থা নাসার কর্তারা। অর্থাৎ, ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযানেও হাত মেলালো ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। 

    চুক্তির ফলে ভারতের লাভ

    এই চুক্তি অনুযায়ী, দুই দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা যৌথভাবে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর মিশনে কাজ করবে। পরের বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (সংক্ষেপে আইএসএস) একটি যৌথ অভিযান করবে নাসা এবং ইসরো (ISRO-NASA Joint Space Mission)। আর তা নিয়ে হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিও জারি করা হয়েছে। যেখানে দুই মহাকাশ সংস্থার মধ্যে এই চুক্তিকে (Artemis Accord)  ঐতিহাসিক বলেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে। হোয়াইট হাউসের এক পদস্ত কর্তা বলেছেন, “মহাকাশ অভিযান যাতে সমস্ত মানবজাতির কল্যাণে লাগে সেই লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছিল আর্টেমিস অ্যাকর্ডস। ভারত এই অ্যাকর্ডস স্বাক্ষর করতে চলেছে।” 

    আরও পড়ুন: মোদির সফরেই মউ স্বাক্ষর! ভারতেই তৈরি হবে ‘তেজস’-এর উন্নত ইঞ্জিন

    বাড়ছে ইসরোর গুরুত্ব

    সাম্প্রতিককালে, মহাকাশ গবেষণায় অন্যতম বড় নাম হিসেবে দ্রুত উঠে এসেছে ইসরো। মহাকাশ গবেষণায় ইসরোর মুকুটে একের পর এক সাফল্য জুড়েছে। চন্দ্রাভিযান থেকে মঙ্গলাভিযান— স্পর্ধা দেখিয়েছে ইসরো। এখন দীর্ঘদিন ধরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরো। গগনযান অভিযানের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্বে। মহাকাশে একটি নিজস্ব স্পেস স্টেশন স্থাপন করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে ইসরো। পাশাপাশি, নাসার পক্ষ থেকে নতুন করে চাঁদে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। 

    কী এই ‘আর্টেমিস অ্যাকর্ডস’?

    মহাকাশ অভিযান এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে যাতে সকল দেশ সমানভাবে উপকৃত হয়, সেই বিষয়ে ২০২০ সালে আমেরিকা এবং আরও ৭টি দেশ, নাসার তৈরি এই অ্যাকর্ডস-এ স্বাক্ষর করেছিল। ১৯৬৭ সালের রাষ্ট্রসংঘের মহাকাশ চুক্তির ওপর ভিত্তি করে গঠিত হয় আর্টেমিস চুক্তি (Artemis Accord)। ২০২৫ সালের মধ্যেই মানুষকে চাঁদে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায় আমেরিকা। আর এই লক্ষ্যেই নাসা শুরু করেছে ‘আর্টেমিস প্রোগ্রাম’। পরবর্তীকালে, মঙ্গল ও শুক্র অভিযানের ক্ষেত্রেও পারস্পরিক সহযোগিতার মাত্রা আরও বাড়তে পারে। এই চুক্তির আওতায় এখনও পর্যন্ত ২৫টি দেশ রয়েছে। এবার ভারত সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share