Tag: Modi

Modi

  • PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক ব্রুনেই সফর সেরে বুধবার সিঙ্গাপুরে (Singapore) পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চলতি সফরে উচ্চস্তরের বেশ কয়েকটি বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-সিঙ্গাপুর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হবে বলেও সূত্রের খবর। এদিন চাঙ্গি বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রী কে শানমুঘম। প্রবাসী ভারতীয়রা স্বাগত জানান তাঁকে। পরে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    সিঙ্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার বন্ধু, প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমি খুশি। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বন্ধুত্বকে ভারত মূল্য দেয়।” সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের একটি ছবিও শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় ইস্তানায় তাঁকে ডিনারে স্বাগত জানানো হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরের গুরুত্ব

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘এই সফর ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট নীতিকে এগিয়ে নেওয়ার, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বাড়ানোর এবং অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সম্পর্ক গভীর করার।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে একটি পোস্টও করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে।

    এদিকে, এদিন রাজধানী মেরিনা বে-তে প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) নাচে-গানে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। মহারাষ্ট্রের লোকনৃত্য লাভানি পরিবেশন করেন তাঁরা। হঠাৎই প্রধানমন্ত্রীকে দেখা যায় ঢোলের কাঠি হাতে তুলে নিতে। তিনি বাজালেন। আর লাভানি নাচলেন প্রবাসীরা। প্রধানমন্ত্রীর এই ঢোল বাজানোর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি পোস্ট করে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীস লেখেন, ‘যখন সিঙ্গাপুরেও (Singapore) মহারাষ্ট্রের উৎসাহ, সংস্কৃতি ও উৎসবের স্পন্দন অনুভূত হয়, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিও তাতে যোগ না দিয়ে পারেন না। একটি তাল ভুল না করে নিখুঁতভাবে ঢোল বাজান’ (PM Modi)।

     

    আরও পড়ুন: রাতে রাজপথে জনস্রোত! ‘তিলোত্তমা’র স্মৃতিতে আলো নিভিয়ে বাতি জ্বালাল কলকাতা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Triple Talaq: মোদি-যোগীর প্রশংসা, স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল ছুড়ে তিন তালাক যুবকের!

    Triple Talaq: মোদি-যোগীর প্রশংসা, স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল ছুড়ে তিন তালাক যুবকের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপরাধ’ বলতে তিনি প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের। তার জেরে স্ত্রীর গায়ে গরম ডাল ছুড়ে দিল যুবক। গলা চেপে ধরে বলল, ‘তালাক, তালাক, তালাক’ (Triple Talaq)। হাউ হাউ করে কাঁদতে শুরু করলেন ওই যুবতী। তবুও নির্বিকার যুবক। উত্তরপ্রদেশের বাহরইচের ঘটনায় চাঞ্চল্য।

    মোদি-যোগীর প্রশংসা (Triple Talaq)

    গত ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় অযোধ্যায় রাম মন্দিরের। ওই দিনই প্রতিষ্ঠিত হন রামলালার বিগ্রহ। তার পর থেকে মন্দির দর্শনে ফি দিন হাজার হাজার মানুষ আসছেন অযোধ্যা দর্শনে। বিয়ের পর স্ত্রীকে অযোধ্যা বেড়াতে নিয়ে গিয়েছিল মুসলিম যুবক আরশাদ। সাজানো গোছানো অযোধ্যা দেখে মন ভরে যায় ওই যুবতীর। বাড়ি ফিরে অযোধ্যার সৌন্দর্যায়নের প্রশংসা করেন তিনি। প্রশংসা করেন মোদি ও আদিত্যনাথের।

    স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল

    ব্যস, আর যায় কোথায়? সেই সময় কড়াইয়ে ফুটতে থাকা গরম ডাল নিয়ে স্ত্রীর গায়ে ছুড়ে দেয় আরশাদ। স্ত্রীর গলা চেপে ধরে তিনবার বলল তালাক। একদিকে গরম ডালের ছ্যাঁকা, অন্য দিকে নতুন সংসার ভেঙে যাওয়ায় কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই যুবতী। শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁকে জোর করে পাঠিয়ে দেন বাপের বাড়িতে। শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে (Triple Talaq) শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন ওই যুবতী।

    আরও পড়ুন: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    আরশাদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, যুবতীর অভিযোগের ভিত্তিতে অত্যাচার, হুমকি, পণের জন্য অত্যাচার ও মুসলিম মহিলা (সংরক্ষণ) আইনে মামলা দায়ের করা (PM Modi) হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালেই তিন তালাক (Triple Talaq) নিষিদ্ধ করেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেই কুপ্রথায় যে দাঁড়ি পড়েনি, উত্তরপ্রদেশের এই ঘটনাই তার প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Defence Production: প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    Defence Production: প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনে রেকর্ড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড গড়ল ভারতে (India) বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন (Defence Production)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই উৎপাদন গড়েছে রেকর্ড। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের তরফেই জানানো হয়েছে একথা। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, “২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ১.২৭ লাখ কোটি টাকা। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রোগ্রামেই উৎপাদন ছুঁয়েছে এই মাইলস্টোন।” ২০২২-২৩ আর্থিকবর্ষে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৮ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা। একলপ্তে সেটাই বেড়ে গিয়েছে অনেকখানি।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য (Defence Production)

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মেক ইন ইন্ডিয়া প্রোগ্রাম বছরের পর বছর নতুন নতুন মাইলফলক অতিক্রম করছে। আমাদের শিল্পকে অনেক অভিনন্দন যার মধ্যে রয়েছে ডিপিএসইউ, অন্যান্য পিএসইউএস যারা প্রতিরক্ষা সামগ্রী তৈরি করে এবং ব্যক্তিগত শিল্প। ভারতকে শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক প্রতিরক্ষা উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সরকার আরও সহায়ক ব্যবস্থা তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রতিরক্ষা (Defence Production) খাতে ভারতের এই বিকাশকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি বলেন, “এই যাত্রায় যাঁরা শামিল হয়েছেন, তাঁদের অবদান অস্বীকার করা যায় না। প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনে আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে আমরা পুরোপুরি দায়বদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারতকে আমরা বৈশ্বিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের নেতৃত্বস্থানীয় হাবে পরিণত করব।”

    আর পড়ুন: পশুপতিনাথ মন্দিরের কাছেই মিলল মধ্যযুগের ইতিহাস, জনতার ভিড়

    প্রতিরক্ষামন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ক্রমবর্ধমান প্রতিরক্ষা সামগ্রী রফতানি দেশীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদনের সামগ্রিক বৃদ্ধিতে অসাধারণ অবদান রেখেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে প্রতিরক্ষা সামগ্রী রফতানি ছুঁয়েছে ২১ হাজার ৮৩ কোটি টাকার রেকর্ড। যা গত বছরের তুলনায় ৩২.৫ শতাংশ বেশি। গত বছর টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৯২০ কোটি টাকা।’ বিবৃতিতে এ-ও বলা হয়েছে, ‘গত পাঁচ বছরে প্রতিরক্ষা উৎপাদনের মূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। শতাংশের বিচারে (India) এই বৃদ্ধির হার ৬০ (Defence Production)।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indians in Russian Army: বড় কূটনৈতিক জয় মোদির, রুশ সেনায় যুক্ত ভারতীয়দের ফেরত পাঠাবেন পুতিন

    Indians in Russian Army: বড় কূটনৈতিক জয় মোদির, রুশ সেনায় যুক্ত ভারতীয়দের ফেরত পাঠাবেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রতিক বছরগুলিতে জোর করে ভারতীয়দের রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করার অভিযোগ উঠেছে। অন্য কাজের প্রলোভনে তাঁদেরকে রাশিয়াতে নিয়ে গিয়ে সেনাবাহিনীতে (Indians in Russian Army) জোর করে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হতে থাকে। এই ঘটনায় যুদ্ধক্ষেত্রে নিহতও হয় বেশ কয়েকজন ভারতীয়। বিষয়টি নিয়ে নড়েচড়ে বসে ভারত সরকার। এবার এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হতে চলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) বর্তমানে রয়েছেন রাশিয়া সফরে। এ নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আর তারপরেই রাশিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রে থাকা ভারতীয়দের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত নিল পুতিন সরকার। এই ঘটনা ভারতের একটা বড় কূটনৈতিক জয় (Indians in Russian Army)  হিসেবেই দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    সোমবারে রুশ প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Indians in Russian Army) 

    প্রসঙ্গত, গতকাল সোমবারে রুশ প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী (Modi)। সেখানে দুজনের মধ্যে একান্ত  কিছুক্ষণ কথা হয়। নানা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে নিজেদের মধ্যে মত নিয়ে বিনিময় করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। এখানে অন্যতম বিষয় ছিল রুশ সেনায় ভারতীয়দের নিয়োগ (Indians in Russian Army)। এ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী এমনটাই জানা গিয়েছে সূত্র মারফত। আর প্রধানমন্ত্রীর আবেদনের সাড়া দিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল রুশ সরকার।

    গত ফেব্রুয়ারি মাসেই বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছিল, ২০ জন ভারতীয় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন 

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ আড়াই বছর হতে চললেও এখনও শেষ হয়নি। সেই যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াই করতে গিয়ে সাম্প্রতিককালে প্রাণ হারিয়েছেন একাধিক ভারতীয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছিল, ২০ জন ভারতীয় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, রাশিয়াতে সেনাবাহিনীতে যাঁদেরকে জোর করে কাজে লাগানো হয়েছে। এরপরে তাদেরকে দেশে ফিরিয়ে আনার সমস্ত রকমের চেষ্টা করা হয়। জানা গিয়েছে, দুবাইকেন্দ্রিক একটি সংস্থার মাধ্যমে রাশিয়া সেনাবাহিনীতে ভারতীয়দের নিয়োগ করা হত। ইউটিউব বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাঁদের কাছে প্রলোভনের ফাঁদ পাতা চলত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দিন থেকেই কর্ম ব্যস্ততা। নতুন মন্ত্রিসভার ৭২ জন সদস্যকে নিয়ে আজ, সোমবার বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপি সূত্রে খবর, সোমবার বিকেল পাঁচটার মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভার (Modi 3.0 Cabinet) সকল সদস্যকে বৈঠকে হাজির হতে বলা হয়েছে। এই বৈঠক হবে দিল্লির লোক কল্যাণ মার্গে মোদির বাসভবনে। সোমবারই তৃতীয়বারের জন্য ফের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মোদি। এদিনের বৈঠকটি বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কী নিয়ে বৈঠক

    রবিবার নিজের বাসভবনে সম্ভাব্য মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তখনই তিনি ১০০ দিনের রোডম্যাপ ও বিকশিত ভারতের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে বক্তব্য পেশ করেন। দলীয় সূত্রে খবর, প্রথম বৈঠকে (Modi 3.0 Cabinet) এই বিষয়গুলো নিয়ে আরও স্বচ্ছ ধারণা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এনডিএ সরকারের মন্ত্রিসভার ৭২ জন শপথ নেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ৩০ জন পূর্ণমন্ত্রী, ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী এবং ৫ জন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এদিন শপথ নেন। সোমবারের মধ্যে মন্ত্রক বণ্টনের বিষয়টিও স্পষ্ট হয়ে যাবে বলে অনুমান। তাই নিয়েই এদিন আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে মন্ত্রিসভার বৈঠক থেকে উঠে আসতে পারে এনডিএ সরকারের প্রথম পদক্ষেপের রূপরেখাও।

    আরও পড়ুন: ঘামে প্যাচপ্যাচ! জ্যৈষ্ঠের গরমে জেরবার জনজীবন, স্বস্তির বৃষ্টি কবে?

    বাংলা থেকে ২ মন্ত্রী

    রবিবার ৭২ জন মন্ত্রী শপথগ্রহণ করলেও এখনও তাঁদের মধ্যে দফতর বণ্টন করা হয়নি। কে কোন মন্ত্রকের দায়িত্ব পাবেন, এখনও স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে, সোমবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবনে ডাকা বৈঠকে মন্ত্রীদের মধ্যে দফতর বণ্টন নিয়ে আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত হতে পারে। বাংলা থেকে মোদির এই তৃতীয় মন্ত্রিসভায় (Modi 3.0 Cabinet) দু’জন ডাক পেয়েছেন। বনগাঁর সাংসদ তথা মতুয়া সঙ্ঘাধিপতি শান্তনু ঠাকুর এর আগে জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। পাশাপাশি, মোদির মন্ত্রিসভায় বাংলা থেকে নতুন সদস্য হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি রবিবারই জানিয়েছেন, তাঁকে এবং শান্তনুকে প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। শপথগ্রহণের পর দফতর জানিয়ে দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ তারিখে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে। সরকারি সূত্রেই এ খবর মিলেছে। বুধবারই বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের নেতারা। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হয়েছে। তার মধ্যে এনডিএ জিতেছে ২৯২টি আসনে। সূত্রটি জানিয়েছে, মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, নেপাল এবং মরিশাসের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।

    কী বলছে শ্রীলঙ্কা? (PM Modi)

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহের অফিসের তরফে জানানো (PM Modi) হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বিক্রমসিংহে আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন। মোদির জয়ে তাঁকে ফোনে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। এই সময়ই বিক্রমসিংহকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সেই আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন।

    আসছেন কারা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও ফোনে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। সেই সময়ই হাসিনাকেও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানান তিনি। জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহল প্রচণ্ড, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জুগানাউথকেও। প্রচণ্ডের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আলাদা করেও কথা হয়েছে। ফোনে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতাদের অফিসিয়ালি নিমন্ত্রণ জানানো হবে আজ, বৃহস্পতিবার থেকে। ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি, সেই সময় উপস্থিত ছিলেন সার্কের (SAARC) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর যখন দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন মোদি, তখন উপস্থিত ছিলেন বিমস্টেক (BIMSTEC) দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা।

    আর পড়ুন: সরকার গড়ার সংখ্যা নেই, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনেই

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএ পেয়েছে ২৯২টি কেন্দ্রের রাশ। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। এই সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার জন্যই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে এনডিএ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    Narendra Modi: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সমর্থনে এগিয়ে এলেন উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) ওয়াকফ বোর্ডের (Uttarakhand Waqf Board) চেয়ারম্যান হাজি শাদাব শামস। তিনি বললেন, “ভারতে সংবিধান কিংবা মুসলমান কেউই বিপদে নেই। বিপদে রয়েছে কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের রাজনৈতিক দোকান।

    প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান

    প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে তিনি আরও বলেন, “যখন পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় যুদ্ধ চলছে, তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মতো এমন শক্তিশালী নেতার প্রয়োজন রয়েছে। গোটা বিশ্বে নানান প্রান্তে যুদ্ধের মেঘ ঘনীভূত হচ্ছে। মোদির (Narendra Modi) মতো শক্তিশালী নেতার তৃতীয়বার অবশ্যই ভারতের মসনদে বসা উচিত। যদি এরকম না হয় তাহলে দেশের ক্ষতি হবে। প্রধানমন্ত্রীর মঙ্গল কামনা করে তিনি হরিদ্বারের পিরান কলিয়ার এলাকায় সাবির সাহেবের মাজারে চাদর চড়ান।

    প্রধানমন্ত্রীর মুসলিম বিরোধী ছবি তৈরির চেষ্টা বিরোধীদের

    ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের (Uttarakhand Waqf Board) এহেন মন্তব্য রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। বিজেপি কিংবা প্রধানমন্ত্রীর মুসলিম বিরোধী ছবি তৈরি করার চেষ্টা করছে বিরোধীরা। রাহুল গান্ধী থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)— সকলেই লোকসভা ভোট চলাকালীন (Loksabha Election 2024) বিজেপিকে মুসলিম বিরোধী বলে আক্রমণ করে চলেছেন। রাজ্যে ইমামদের সংগঠন তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছে। কিন্তু ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের মন্তব্য খেলা ঘুরিয়ে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সহ গোটা গেরুয়া শিবির দাবি করে এসেছে তাঁদের সরকারের প্রকল্প সকল মানুষের কথা ভেবে হয়। সেই কথাই এদিন বলেছেন ওয়াকফ বোর্ডের (Uttarakhand Waqf Board) চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) হ্যাটট্রিক করা উচিত। কারণ ভারত তার নেতৃত্বে উন্নয়ন করছে, এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের লাভ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের প্রত্যেক স্তরে পৌঁছাচ্ছে। যাদের মাথায় আগে ছাদ ছিল না তাঁরা আজ বাড়ি পেয়েছে। শৌচালয় পেয়েছে। দেশে শেষ প্রান্ত অবধি রাস্তা তৈরি হচ্ছে। দেশের প্রত্যেক কোণায় প্রগতি হচ্ছে।”

    কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা বিপদে আছে

    সংবাদ মাধ্যমের এক প্রশ্নের উত্তরে শাদাব শামস (Uttarakhand Waqf Board) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে না মুসলিম সমাজ বিপদে আছে, না দেশের সংবিধান। যদি বিপদে থাকে, তাহলে কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা বিপদে আছে। বিরোধী দলের নেতারা দেশের মুসলিমদের ভুল বুঝিয়ে নিজের রাজনৈতিক দোকান চালাচ্ছেন। তাঁরা আসলে মুসলমানদের ক্ষতি করছেন। তারা আমাদের শুধু ভোট ব্যাঙ্কের মত ব্যবহার করে। বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটা মুসলিম বিরোধী ছবি তৈরি করেছেন। মিথ্যে প্রচারের উপর নির্ভর করে। বাস্তবে প্রধানমন্ত্রী মুসলিমদের জন্য বহু উন্নয়নমূলক প্রকল্পের লাভ দিয়েছেন। আগে কেন্দ্র থেকে সরকার যে টাকা পাঠাত তার বেশিরভাগ মানুষের কাছে পৌঁছানোর আগেই উধাও হয়ে যেত। এখন সেই জিনিস বন্ধ হয়ে গেছে। আজ অবধি দেশের প্রান্তিক মানুষের জন্য যিনি সবচেয়ে বেশি ভেবেছেন তাঁর নাম নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “প্রথম ১০০ দিনেই ধামাকা”! তৃতীয় বারের রোড ম্যাপ ঘোষণা মোদির

    Narendra Modi: “প্রথম ১০০ দিনেই ধামাকা”! তৃতীয় বারের রোড ম্যাপ ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪ জুন জানা যাবে ভারতের মসনদে কে বসবে। যদিও এখন থেকেই আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির। তৃতীয় বার ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। তাই আগামী ১০০ দিনের রোড ম্যাপ তৈরি করে ফেলেছেন তিনি। মোদি জানিয়েছেন তার তৃতীয় টার্মে প্রথম ১০০ দিনের রোড ম্যাপে রয়েছে একাধিক বড় ও দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

    মোদির সাক্ষাৎকার

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “আমি এখনই আগামী টার্মের প্রথম ১০০ দিনের কী কী কাজ করব তা ঠিক করে ফেলেছি। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং বড় সিদ্ধান্ত। আমি চাই না দেশ সিদ্ধান্তহীনতার কাছে কারণে পিছিয়ে পড়ুক। অতীতের সরকারের সিদ্ধান্ত নিতে দোটানার ফলে  দেশের মানুষ অনেক ভুগেছে রাজনীতি। রাজনীতি রাজনীতির জায়গা থাকবে। কিন্তু দেশ যেন সব সময় এগিয়ে যায়।” ৪ জুনের জনের পর সরকার কী করবে তা এখন থেকেই ঠিক করা হয়ে গিয়েছে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির স্মৃতিচারণ (Narendra Modi)

    “আমি আগে পরিকল্পনা করি। তাঁর পর কাজ করতে পছন্দ করি। কোন কাজ কীভাবে করব তা আগে থেকে ভেবে নেওয়া আমার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে গেছে। কাজ করার সময় ভাবনাচিন্তা আমার অভ্যাসে নেই। এটা ঈশ্বর প্রদত্ত আমার প্রবৃত্তি। যখন গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখনও এভাবেই কাজ করেছি। ২০১৪ তেও আমার কাছে পরিকল্পনা ছিল। ২০১৯ এও ছিল। আপনারা যদি আমার অতীতের সিদ্ধান্ত গুলি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন। তিন তালাক তুলে দেওয়া হোক কিংবা ৩৭০ ধারা মুছে ফেলা। বড় বড় সমস্যা নিয়ে কাজ করা এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়ে সমস্যার সমাধান করা এটাই আমার কর্মপদ্ধতি।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার চলাকালীন বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    “আত্মনির্ভর হোন, সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভাবুন”, মুসলিমদের উদ্দেশে বললেন মোদি

    ১০০ দিনের রোড ম্যাপ

    পর পর দুবারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) আরও জানান তিনি খুব ভেবে চিন্তে কিন্তু দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন। ৪ জুনের পরও ১০০ দিনের পরিকল্পনা নিয়ে ইতিমধ্যেই তিনি তৈরি আছেন। কারণ তিনি চান না ভোটের কারণে সরকারের কাজকর্মে যেটুকু প্রতিবন্ধকতা এসেছে তা ৪ জুনের পর যেন না আসে। অতীতে জোট সরকারের সময় দেখা গেছে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকার ফলে সরকারের কাজ করতে সমস্যা হয়েছে। বহু সিদ্ধান্ত দেশের পক্ষে হলেও আটকেছে জোট রাজনীতির বেড়াজালে। বহু দেশের পক্ষে ভাল এমন সিদ্ধান্ত নিতেও সরকার পিছপা হয়েছে। অটল বিহারি বাজপেয়ীর সময় বিজেপি দেশের ও দশের কথা ভেবে বহু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু জোট সরকার থাকাকালীন তখনও বহু সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারেনি। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্বর্গীয় অটল বিহারী বাজপেয়ী জোট সরকারের প্রতিবন্ধকতার কথা তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্ব বহুবার বলেছেন। তিনি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, একদিন এমন সরকার আসবে যে রামমন্দির করবে। ৩৭০ (Article 370) ধারা তুলে দিতে ভয় পাবে না। সঙ্খ্যাগরিষ্ঠতা বেড়াজালে আটকে থাকার চিন্তা না করে দেশের পক্ষে কাজ করবে ওই সরকার। ঠিক সেই কাজ করে দেখিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    অতীতের সরকার থেকে শিক্ষা

    ২০১৪ এবং ২০১৯ এ বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার তৈরি করেছে। যার ফল পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোনও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে তাঁর সরকার পিছপা হয়নি। এর মাঝে রাজ্যসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের জুটি যেভাবে দেশের কথা ভেবে বহু বিল নিজের রাজনৈতিক দক্ষতায় পাস করিয়ে নিয়েছেন। তা যথেষ্ট বাহবা পাওয়ার যোগ্য। বিশেষ করে ৩৭০ ধারা বিলোপ রাজ্য সভায় প্রথমে এনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাড়াই পাস করিয়ে নিয়ে কামাল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দোসর অমিত শাহ (Amit Shah) । যদিও তৃতীয়বার সরকারে এসে সমান নাগরিক সংহিতা লাগু (Uniform Civil Code) করার পরিকল্পনা রয়েছে কি না সেই বিষয়টি সতর্কভাবে এড়িয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন সমান নাগরিক সংহিতা (UCC) বিজেপি কিংবা মোদি (Narendra Modi) কারও এজেন্ডায় নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানে আসতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী!

    PM Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানে আসতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ব্রিগেডে হবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণই ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই তিনিই থাকছেন না অনুষ্ঠানে। উদ্যোক্তারা প্রধানমন্ত্রীর ছবি দিয়ে প্রচার করছিলেন। তবে বিশেষ কারণবশত: তিনি আসছেন না বলেই খবর প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে। ব্রিগেডের এই অনুষ্ঠানের আয়োজক অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ। পরিষদের কর্তারা জানাচ্ছেন, এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানেন না তাঁরা। তবে বাকি কর্মসূচি হবে, পূর্বনির্ধারিত সূচি মেনেই।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সফর বাতিল হতে পারে বলে আমিও শুনেছি।” আয়োজক সংগঠনের সহ সভাপতি নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারী বলেন, “আমাদের কাছে এখনও এ রকম কোনও খবর নেই। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দফতর থেকে কোনও কিছু জানানো হয়নি। তবে আমাদের যেমন কর্মসূচি রয়েছে, তেমনই হবে। লক্ষ মানুষের সমাগমেই হবে গীতাপাঠ। নজরুলগীতি থেকে শঙ্খবাদন কোনও কিছুই বাদ যাবে না।”

    কী বললেন শুভেন্দু? 

    লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর। রাজ্য সরকারের তরফে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার করা যাবে না জানার পরে বাতিল হয়েছে রাষ্ট্রপতির সফর। এবার বাতিল হয়ে গেল অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ প্রধানমন্ত্রীর সফরও। গীতাপাঠের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “গীতাপাঠের অনুষ্ঠান হবে। গত বছর মায়াপুরে পাঁচ হাজার সনাতনী গীতা পাঠ করে ঘোষণা করেছিলেন, তাঁরা আগামী ২৩ ডিসেম্বর গীতা জয়ন্তী পালন করবেন। ২৩ তারিখ শনিবার হওয়ার কারণে ওই কর্মসূচি পালন করা হবে ২৪ ডিসেম্বর।”

    আরও পড়ুন: সাত সকালে বিধায়ক বাইরনের বাড়িতে আয়কর হানা, কেন জানেন?

    তিনি বলেন, “এই কর্মসূচি সাধু-সন্তদের। আমরা দলের লোকেরা শুধু স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করব। মঞ্চে সাধু-সন্ত ছাড়া আর কাউকে দেখা যাবে না। পশ্চিমবঙ্গের প্রথম সারির প্রায় সাড়ে তিন হাজার মঠ ও আশ্রমের সাধু-সন্ন্যাসী ওই দিন উপস্থিত থাকবেন।” প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতির প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি অনেককেই এই কর্মসূচিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তাঁরা আসার ইচ্ছেও প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত জরুরি একটি কাজ রয়েছে বলে তিনি আসতে পারবেন না। তাঁর দফতর থেকে সাধু সমাজকে তিনি যে আসতে পারবেন না, তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাঁদের কাছ থেকেই জানতে পেরেছি।” প্রসঙ্গত, ব্রিগেডে ঘণ্টা তিনেকের ওই অনুষ্ঠানে গীতার বাছাই করা পাঁচটি অধ্যায় পাঠ করবেন লক্ষ মানুষ। এই অনুষ্ঠানেই যোগ দেওয়ার কথা ছিল রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Emergency: ‘‘গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সম্পূর্ণ বিপরীত ছিল জরুরি অবস্থা’’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    Emergency: ‘‘গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সম্পূর্ণ বিপরীত ছিল জরুরি অবস্থা’’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ জুন ১৯৭৫, কংগ্রেস শাসনের স্বৈরতান্ত্রিকতার চরম নজির সেদিন দেখেছিলেন ভারতবাসী। দেশে জরুরি অবস্থা (Emergency) জারি করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, যা চলেছিল ২১ মার্চ, ১৯৭৭ পর্যন্ত। অভিযোগ, এই সময়ে গোটা দেশকে কার্যত কারাগারে পরিণত করেছিল কংগ্রেস সরকার। রবিবার জরুরি অবস্থা ঘোষণার ৪৮ তম বর্ষপূর্তি। মিশর সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, এদিন সেই অন্ধকারময় দিনগুলির কথা ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন মোদি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এ দিন নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইতিহাসের অবিস্মরণীয় সময় ছিল জরুরি অবস্থার (Emergency) দিনগুলি।”

    তাঁর আরও সংযোজন, “জরুরি অবস্থার যারা বিরোধিতা করেছিলেন এবং আমাদের গণতন্ত্রের অন্তরাত্মাকে ধরে রাখতে লড়াই করেছিলেন, সেই সমস্ত সাহসী ব্যক্তিত্বদের প্রতি আমি শ্রদ্ধা জানাই। জরুরি অবস্থার অন্ধকারময় দিনগুলি ইতিহাসের অবিস্মরণীয় অধ্যায় হয়ে থাকবে। এটা আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সম্পূর্ণ বিপরীত।”

    বিজেপি নেতৃত্বেরও একাধিক পোস্ট এদিন সামনে আসে

    বিজেপির একাধিক নেতৃত্ব জরুরি অবস্থার (Emergency) ৪৮ তম বর্ষপূর্তিতে নিন্দা করেন কংগ্রেস স্বৈরতান্ত্রিকতার।

    কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি এদিন একটি ভিডিও পোস্ট করে বলেন, “গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল। বিচার ব্যবস্থার হাত কেটে নেওয়া হয়েছিল। অত্যাচার, গ্রেফতার, খুন- ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন দিনটি এই সমস্ত শব্দের সমার্থক। জরুরি অবস্থার অন্ধকারময় দিনগুলি ভুলবেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share