Tag: Modi

Modi

  • Independent Tamil Nadu: স্বাধীন তামিলনাড়ু চাইতে বাধ্য করবেন না, কেন্দ্রকে বার্তা ডিএমকে-র

    Independent Tamil Nadu: স্বাধীন তামিলনাড়ু চাইতে বাধ্য করবেন না, কেন্দ্রকে বার্তা ডিএমকে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিচ্ছিন্নতাবাদ! স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবি তুললেন ডিএমকের (DMK) নেতা এ রাজা (A Raja)। তামিলনাড়ুকে (Tamil Nadu) স্বায়ত্ত্বশাসন দেওয়া না হলে তাঁরা স্বাধীন রাষ্ট্রের (Independent State) দাবিতে পথে নামবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিলেন এই বর্ষীয়ান নেতা। এনিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছেও আবেদন জানিয়েছেন তিনি। 

    রবিবার পশ্চিম তামিলনাড়ুর নমক্কলে (Namakkal, TN) দলের গ্রামীণ জনপ্রতিনিধিদের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন এ রাজা। হাজির ছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন (M K Stalin)। তাঁর উপস্থিতিতেই কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের স্বায়ত্বশাসন দাবি করেন এ রাজা। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবি, “দ্রাবিড় আন্দোলনের আইকন পেরিয়ার আমৃত্যু পৃথক রাষ্ট্রের দাবি করে এসেছেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী (এম কে স্ট্যালিন) আন্নাদুরাইয়ের (ডিএমকের প্রতিষ্ঠাতা) পথে চলেন। আমাদের পেরিয়ারের পথে হাঁটতে বাধ্য করবেন না। আলাদা রাজ্যের দাবিতে রাস্তায় নামতে বাধ্য করবেন না। আমরা অনুরোধ করছি, আমাদের স্বায়ত্বশাসন দিয়ে দিন।” 

    [tw]


    [/tw]

    রাজ্যের শাসক দলের বর্ষীয়ান নেতা এ রাজা আরও বলেন, “আমরা অহংকার করে বলছি না। আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে আবেদন করছি। আমরা পৃথক রাষ্ট্রের দাবি থেকে সরে এসেছি। কিন্তু আমরা স্বায়ত্বশাসন চাইছি। এটা আমাদের ন্যায্য দাবি।” 

    আরও পড়ুন: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    স্বাভাবিকভাবেই ডিএমকে নেতার এই হুঁশিয়ারি ঘিরে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ছে। সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি।  এ রাজাকে পালটা দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি। তামিলনাড়ুতে গেরুয়া শিবিরের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। রবির কথায়, “পাঁচ দশক ধরে তামিলনাড়ুতে রাজনীতি করার পরও ওরা এই কথা বলছেন। তাতে এটাই প্রমাণ হচ্ছে যে এ রাজ্যে বিজেপির উত্থান ডিএমকেকে চাপে ফেলছে। তাদের আদর্শ ব্যর্থ হয়েছে। তাই ওরা ভয় পেয়ে এ ধরনের কথা বলছে।”

    তবে এ রাজার মন্তব্য় নিয়ে শোরগোল শুরু হওয়ার পর তা মোকাবিলা করতে আসরে নামেন দলীয় সাংসদ টিকেএস এলংগোবন। তিনি বলেন, হতাশা থেকে এমন মন্তব্য করেছেন রাজা। পৃথক রাষ্ট্রের দাবি তোলার মতো কোনও নীতি কোনও দিনই ছিল না ডিএমকের। তবে রাজ্যের হাতে অধিক ক্ষমতা তুলে দেওয়ার দাবি থেকেই রাজার এমন মন্তব্য বলে সাফাই দিয়েছেন তিনি। 

  • Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়ার (Digital India) পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গুজরাটের (Gujrat) গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ পালনের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানেই মোদি বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। তাঁর মতে, ডিজিটাল ইন্ডিয়া সরকারি স্বচ্ছতাকে একটি ভিন্ন পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে। দেশবাসীর জীবনে পরিবর্তনের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রশংসাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ ২০২২ (digital india week 2022) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদি। বলেন, পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নয়া প্রযুক্তি গ্রহণ না করলে পিছিয়ে পড়বে দেশ। মোদি বলেন, আজ থেকে আট দশ বছর আগে আমাদের সব কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়াতে হত। বিল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র সব কিছুর জন্যই লাইন দিতে হত। আমরা অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিন্তু এখন তা অতীত। অনলাইনে সব কিছু পাওয়া যায়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া দুর্নীতি থেকে দরিদ্রদের রক্ষা করেছে। এটি সমস্ত ক্ষেত্রে মধ্যসত্ত্বভোগীদের নির্মূল করেছে।

    আরও পড়ুন : শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভাষানি ও ডিজিটাল ইন্ডিয়া জেনেসিস প্রোগ্রামেরও সূচনা করেন। বলেন, এই প্রকল্পগুলির মূল উদ্দেশ্যেই হল প্রযুক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানো। সেই সঙ্গে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। মোদি বলেন, নয়া প্রযুক্তির যেসব ব্যবসা চালু হচ্ছে সেগুলি দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান আরও শক্তিশালী করবে। তিনি বলেন, স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্প ভারতের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

    আরও পড়ুন : “আর চলছে-চলবে নয়, করতে হবে-তে বিশ্বাস রাখে ভারত”, মিউনিখে মোদি

    করোনা অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াই করতেও ডিজিটাল ইন্ডিয়া যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যারা প্রযুক্তির মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে গোটা ভারতেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া সফল হয়েছে। সকলেই মোবাইল ব্যবহার করে সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করছে। এখন প্রযুক্তির সুফল ভোগ করছে গোটা দেশই।

     

  • LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) আগেই জানিয়েছিলেন প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখাবে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প (Atmanirbhar Bharat)। বিদেশ থেকে অস্ত্র আমদানি কমিয়েছে ভারত। বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি হচ্ছে দেশের ভেতরেই। এর ফলে যেমন বিদেশ নির্ভরতা কমেছে। তেমনই দেশের অস্ত্র পরিকাঠামো জোরদার হয়েছে। মানুষের রোজগার বেড়েছে।  শুধু ছোট অস্ত্র নয়,সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজস মার্ক ওয়ান যুদ্ধ বিমান তৈরি করেও নজর কেড়েছে ভারত। এবার প্রতিরক্ষা (Defence) খাতে মিশরের সঙ্গে বড়সড় চুক্তি করতে চলেছে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, এই প্রথম কোনও বাইরের দেশকে তেজস তৈরির প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারে দিল্লি। এতে অস্ত্র রফতানি দেশ হিসেবে আরও তালিকার ওপরে উঠে আসবে ভারতের নাম। 

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন,  মিশরের সঙ্গে তেজস ফাইটার জেটের বড় চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে ভারত। এই প্রসঙ্গে কথা বলতে মিশরীয় বিমানবাহিনীর প্রধান কয়েকদিনের মধ্যেই ভারতে আসবেন। এই সফরে ভারতীয় তেজসের নানান খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখবেন তিনি। মিশর এখন আমেরিকা, ফ্রান্স আর রাশিয়া থেকে যুদ্ধ বিমান সংগ্রহ করে। মিশরীয় বিমান বাহিনীর (EAF) ৭০টি হালকা যুদ্ধ বিমানের প্রয়োজন রয়েছে। তারা তেজসের প্রযুক্তি নিয়ে মিশরের মাটিতেই ওই বিমানগুলি তৈরি করতে চায়। এ বিষয়ে মিশরকে সাহায্য করতে চায় দিল্লি।  

    আরও পড়ুন: আমেরিকার ভোলবদল! AMCA-র ইঞ্জিন নির্মাণে প্রযুক্তি সহায়তার প্রস্তাব ভারতকে

    ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) একটি দল বর্তমানে মিশরে রয়েছে। ওই দলই বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা চালাচ্ছে। তারা দেখেছে মিশরে হালকা যুদ্ধ বিমান তৈরির জন্য উপযুক্ত ঘাঁটি রয়েছে।  সেখানে একটি ফিক্সড উইং বা রোটারি উইংয়ের প্রয়োজন রয়েছে। ভারত মিশরের সঙ্গে যৌথভাবে
    সেখানে তেজস এলসিএ মার্ক ওয়ান (Tejas Mk1) উৎপাদন করতে চায়। তেজস ছাড়াও হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার প্রদানের কথা বলেছে। যার মধ্যে রয়েছে অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (ALH), লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (LCH)।

    ভারতে তৈরি যুদ্ধ বিমানের প্রতীক তেজস। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে ভারতীয় বিমান বাহিনীর শক্তি বাড়াতে এই বিমানের আধুনিক সংস্করণ তিরাশিটি অর্ডার করেছে তাঁরা। HAL ২০২৪ সালের প্রথম দিকে IAF কে তেজস যুদ্ধবিমান সরবরাহ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।  বেশ কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই তেজস বিমান সংগ্রহের বিষয়ে গভীর আগ্রহ দেখিয়েছে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রথম রফতানি আসতে পারে তেজসের হাত ধরে এমনটাই মনে করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

  • International Yoga Day: “যোগ জীবনে শান্তি আনে” আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অভিমত মোদির

    International Yoga Day: “যোগ জীবনে শান্তি আনে” আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে অভিমত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগাসন জীবনের অংশ নয়, উপায় হয়ে উঠেছে। অষ্টম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে (8th International Day of Yoga) কর্নাটকের মাইসুরু প্যালেস (Mysuru Palace) থেকে এই বার্তাই দিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রতি বছর এই দিনটিকে বিশেষ ভাবে পালন করেন তিনি। মঙ্গলবার কর্নাটকের (Karnataka) মাইসুরু প্যালেসে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে উপস্থিত ছিলেন মোদি। উপস্থিত ছিলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই (Vasavaraj Bommai), ছিলেন সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। যোগ দিবসের এই অনুষ্ঠানে ছিলেন প্রায় ১৫ হাজার মানুষ।

    এদিন আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের (World Yoga Day) শুভেচ্ছা জানিয়ে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই ভাষণে যোগাসনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন সকলকে অবহিত করেন। জনগেণর উদ্দেশে তিনি বলেন, “যোগাসন আমাদের জীবনে শান্তি আনে। এই শান্তি শুধু ব্যক্তি জীবনে নয়, যোগব্যায়াম আমাদের সমাজ, দেশ, বিশ্ব এবং মহাবিশ্বে শান্তি আনে।” এরপর মোদি যোগ দেন যোগব্যায়াম কর্মসূচিতে।

    [tw]


    [/tw]

    এবারের যোগ দিবসের থিম ‘যোগা ফর হিউম্যানিটি’ (Yoga for humanity)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যোগা সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রয়োজনীয়।”  যোগ শক্তি বিশ্ব স্বাস্থ্যকে দিশা দেখাচ্ছে। বর্তমানে যোগব্যায়াম বিশ্বব্যাপী পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তি হয়ে উঠছে। তিনি আরও বলেন যোগব্যায়াম মানুষকে সুস্থ জীবনের আস্থা দিচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ”, যোগ সাধনা প্রসঙ্গে মোদি

    প্রধানমন্ত্রী জানান, ‘গার্ডিয়ান রিং অফ যোগ’-এর ব্যবহার এখন সারা বিশ্বে করা হচ্ছে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে এবং সূর্যের গতিবিধির সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষ যোগব্যায়াম করছে। শুধু মাইসুরু প্যালেস নয়, আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে দেশের ৭৫টি জায়গায় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের তরফে।

    দেশের ৭৫টি ঐতিহাসিক স্থানে যোগাভ্যাস করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। দিল্লির লোটাস টেম্পলে এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar), যন্তর মন্তরে নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitharaman), নাগপুরে নিতিন গডকড়ি (Nitin Gadkari), জয়সলমেরে গজেন্দ্র শেখাওয়াত। এছাড়াও দিল্লিতে রবিশঙ্কর প্রসাদ, লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা ও হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

  • Modi on Agnipath: রাজনীতির রঙে থমকে যায় ভাল কাজ ! অগ্নিপথ-বিরোধিতা প্রসঙ্গে মোদি

    Modi on Agnipath: রাজনীতির রঙে থমকে যায় ভাল কাজ ! অগ্নিপথ-বিরোধিতা প্রসঙ্গে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির রং ভাল কাজকেও নষ্ট করে দেয়। দেশের অগ্রগতিতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে সারা দেশে বিরোধিতার প্রেক্ষিতে রবিবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ আমাদের দেশের দুর্ভাগ্য যে ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে করা অনেক কিছুই রাজনীতির রঙে দেখা হয়।”

    [tw]


    [/tw]

    অগ্নিপথ (Agnipath)-বিক্ষোভের জেরে দেশ (India)-জুড়ে চলছে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ (Protest)। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে ট্রেন (Train)। জাতীয় সড়কেও অবরোধ চলছে। সেই অগ্নিপথ আন্দোলনের আবহে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বেশ কিছুটা ক্ষোভের সুর শোনা গিয়েছে তাঁর গলায়। দিল্লিতে প্রগতি ময়দানের মূল টানেল উদ্বোধনের পরে রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর ভাষণে অগ্নিপথের কথা উল্লেখ না করেই আক্ষেপের সুরে বলেন, “দেশের ভালর জন্য যা করা হয়, তাতেই রাজনীতির রঙ লেগে যায়! ১০০ টাকা দিলে খবর হয়, কিন্তু ২০০ টাকা সঞ্চয়ের কথা বললে সমালোচনা হয়। দেশের নাগরিকদের ভালোর জন্য সরকার নানা প্রকল্পের পরিকল্পনা করে। তাতে রাজনীতির রং লেগে গেলে আসল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়।”

    আরও পড়ুন: মায়ের জন্মদিনে মাতৃপূজায় মোদি

    এদিন নয়াদিল্লিতে প্রগতি ময়দান ইন্টিগ্রেটেড ট্রানজিট করিডোর প্রকল্পের মূল টানেল এবং আন্ডারপাস উদ্বোধন করেন মোদি। দিল্লি-এনসিআর-এর সমস্যা সমাধানের জন্য তাঁর সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলির বিশদ বিবরণ দিয়ে, মোদি বলেন,”গত আট বছরে মেট্রো পরিষেবা ১৯৩ কিলোমিটার থেকে বেড়ে ৪০০ কিলোমিটার হয়েছে। কয়েক দশক আগে ভারতীয় ঐতিহ্য প্রদর্শনের জন্য তৈরি হওয়া প্রগতি ময়দানের খুব বেশি ‘প্রগতি’ হয়নি। কাগজে কলমে উন্নয়নের একটি পরিকল্পনা ছিল। তখনকার সরকার সংবাদপত্রের শিরোনামে এটিকে নিয়ে আসার জন্য এমনিই ঘোষণা করে দিয়েছিল এবং তারপরে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল।”

  • Draupadi Murmu: ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    Draupadi Murmu: ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইতিহাস রচনা করল ভারত।’ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential poll) দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয়ের পরই তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন দেশের প্রান্তিক মানুষের প্রতিনিধি দ্রৌপদী মুর্মুর এই জয় দেশবাসীকে গর্বিত করবে। এরপর ভাবী রাষ্ট্রপতি (President-elect) দ্রৌপদী মুর্মুর বাসভবনে পৌছন প্রধানমন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রতিদ্বন্দী যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha) বিপুল ভোটে হারিয়ে দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি (15th President) নির্বাচিত হলেন দ্রৌপদী মুর্মু। তৃতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শেষে দ্রৌপদী মুর্মুর পক্ষে পড়ে ৮১২টি ভোট। আর যশবন্ত সিনহা পেয়েছেন ৫২১ ভোট। ১৫ জন সাংসদের ভোট বাতিল হয়। ১৭জন বিরোধী সাংসদ তাঁদের প্রার্থীকে সমর্থন করেন বলে দাবি বিজেপির। দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে দ্রৌপদী মুর্মুর জয় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়।

    বর্ণানুক্রমিকভাবে প্রথম ১০টি রাজ্যের গণনা শেষে দ্রৌপদী মুর্মু ১৩৪৯টি ও যশবন্ত সিনহা ৫৩৭টি ভোট পান। দু’জনের ভোটের মূল্যের ব্যবধান দাঁড়ায় প্রায় ৩ লক্ষের। তৃতীয় রাউন্ডের শেষেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন আদায় করেন নেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি। কারণ জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫ লক্ষ ৪৩ হাজার ২৬১। তৃতীয় রাউন্ডের শেষে এনডিএ প্রার্থীর ভোটের মূল্য দাঁড়ায় ৫লক্ষ ৭৭ হাজার ৭৭৭। শেষমেশ দ্রৌপদীকেই জয়ী ঘোষণা করে দেন রাজ্যসভার সাধারণ সচিব পি সি মোদি।

    আরও পড়ুন: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে নতুন হাইওয়ে চিনের! জানুন কোথা দিয়ে যাবে সেই রাস্তা

    দেশের নতুন রাষ্ট্রপতিকে শুভেচ্ছা জানাতে ফুলের তোড়া নিয়ে তাঁর বাড়িতে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর বিশ্বাস, দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘দ্রৌপদী মুর্মুর জীবনকাহিনি, জীবনের শুরু থেকে তাঁর লড়াই, ভালো কাজ এবং দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য প্রত্যেক ভারতীয়কে অনুপ্রেরণা জোগাবে। দেশবাসীর কাছে উনি আশার আলো। বিশেষত গরিব, প্রান্তিক এবং পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য তাঁর এই জয় এক দৃষ্টান্ত।’ মোদি আরও বলেন, ‘দল নির্বিশেষে যে সাংসদ এবং বিধায়করা দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। গণতন্ত্রের পক্ষে এই রেকর্ড জয় অত্যন্ত ভালো।’

  • Narendra Modi: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিই ব্যবহার করুন, আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিই ব্যবহার করুন, আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘আত্মনির্ভরতা’র (Atmanirbhar Bharat) ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিশেষ করে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।নেভাল ইনোভেশন অ্যান্ড ইনডিজেনাইজেশন অর্গানাইজেশন (NIIO) সেমিনার ‘স্বাবলম্বন’-এ আবার সেই কথাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, দেশীয় প্রযুক্তিকে সামনে রেখে শক্তিশালী হচ্ছে ভারতীয় নৌসেনা। স্বাধীনতার ৭৫ তম বছর উদযাপনের জন্য, নৌবাহিনী আগামী বছরে অন্তত ৭৫টি নতুন দেশীয় প্রযুক্তি এবং পণ্য অন্তর্ভুক্ত করবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ৭.৫ লক্ষ আবেদন! অগ্নিপথে আগ্রহী তরুণ সমাজ, জানালেন বায়ুসেনা প্রধান

    প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের বিষয়ে নৌসেনার এক আধিকারিক জানান, এই সেমিনারের উদ্দেশ্য হল দেশীয় শিল্পকে তরান্বিত করা। নৌবাহিনী আত্মনির্ভর ভারত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে।  গত বছর প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরিতে ৭৪ শতাংশ প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের রাস্তা খুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। পরনির্ভরশীল না থেকে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে স্বদেশেই বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরি করা আর তার মধ্যে দিয়ে দেশকে আত্মনির্ভরতার পথে কয়েক ধাপ এগিয়ে দেওয়াই লক্ষ্য কেন্দ্রের। চলতি বছরে ভারত প্রতিরক্ষা আমদানি ২১ শতাংশ কমিয়েছে। রেকর্ড ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করেছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকার গত আট বছরে শুধু প্রতিরক্ষা বাজেটই বাড়ায়নি, বরং স্থানীয় স্তরে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের উপরেও জোড় দিয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    দেশীয় প্রযুক্তির সংখ্যা বাড়াতে ক্রমাগত কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত যে ভারত যখন তার স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন আমাদের নৌবাহিনী একটি অভূতপূর্ব উচ্চতায় যাবে। দেশীয় প্রযুক্তি দ্বারাই দেশের নিরাপত্তা মজবুত করা হবে।” প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় প্রতিরক্ষা খাতে স্বনির্ভরতার প্রচেষ্টা ভারতের ভাবমূর্তি বদলে দিয়েছে বলে জানান, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

  • PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত এখন বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক শক্তি। এবার খুব শীঘ্রই আমেরিকা (America), ইউনাইটেড কিংডম (United Kingdom) এবং সিঙ্গাপুরের (Singapore) মতো বিশ্বের আর্থিক প্রাণকেন্দ্রগুলির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারতও (India)। শুক্রবার এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের গান্ধীনগের ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির (International Financial Service Centres Authority) প্রধান কার্যালয়ের শিলান্যাস করেন মোদি। সেখানেই ওই ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, এটা একবিংশ শতাব্দী। এখন অর্থনীতি এবং প্রযুক্তি একে অন্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং সফট্ওয়্যার ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক দক্ষতা অর্জন করেছে। তাঁর দাবি, গোটা বিশ্বের রিয়েল টাইম ডিজিটাল পেমেন্টের ৪০ শতাংশই হয় ভারতে। এদিন তিনি ইন্টারন্যাশনাল বুলিয়ন এক্সচেঞ্জেরও উদ্বোধন করেন। এনএসই আইএফএসসি-এসডিএক্সের সংযুক্তিকরণও করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বর্তমানে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ রেকর্ড করেছে।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    মোদির দাবি, গত আট বছরে ভারতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন গতি এসেছে। দেশের দরিদ্রতম ব্যক্তিও যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। আজ যখন দেশের একটা বিরাট অংশ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, তখন সময়ের দাবি হল সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর একযোগে পদক্ষেপ করা। ইদানিং কালে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এজন্য সরকার বিভিন্ন নীতির সংস্কার করেছে। তার জেরেই বেড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ। প্রসঙ্গত, এদিনই সংসদে সরকারের তরফে পেশ করা তথ্যে জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৬ লক্ষ ৩১ হাজার ৫০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি এই একই ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের শেয়ারের মূল্য বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ৭৬-এ। এদিন জিআইএফটি সিটির অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা নয়া আবিষ্কারের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। বৃদ্ধির সুযোগের ক্ষেত্রে কাজ করবে অনুঘটকের।    

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    প্রসঙ্গত, জিআইএফটি সিটিতে উদ্বোধন হল ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির। ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল অথরিটি অ্যাক্টের অধীনে তৈরি হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান।

     

  • Agnipath Scheme: অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত নয়! রয়েছে নানা সুযোগ

    Agnipath Scheme: অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত নয়! রয়েছে নানা সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিবীরেরা কর্মরত অবস্থায় দক্ষতা সংক্রান্ত যে প্রশিক্ষণ পাবেন, সেই বিষয়গুলিকে আগামী দিনে তিন বছরের স্নাতক স্তরে প্রবর্তন করা হবে। এ নিয়ে একটি বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রক। ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি (IGNOU) এর মাধ্যমে এই ডিগ্রি দেওয়া হবে। ইগনু এ নিয়ে নানা পরিকল্পনাও শুরু করেছে। শীঘ্রই চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে বলেও শিক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর। অগ্নিবীররা কর্মরত অবস্থায় তাঁদের কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে এই কোর্সের ৫০ শতাংশ নম্বর পাবেন। বাকি ৫০ শতাংশ নম্বর দেওয়া হবে  বিষয়ভিত্তিকভাবে। ভাষা, অর্থনীতি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, সমাজবিজ্ঞান  প্রভৃতি বিষয় থাকবে। ইউজিসি (UGCএবং জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারে স্নাতকস্তরে এই নয়া কোর্স শুরু করা হবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিনটি বিভাগের সঙ্গেই আলোচনা করা হবে।

    আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে ভারতীয় সেনার অর্ধেক হবে অগ্নিবীর! দাবি সেনা উপপ্রধানের

    অগ্নিপথ প্রকল্পে চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগের পরবর্তী সময়ে অগ্নিবীররা কী করবেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে। কিন্তু সরকারের তরফে এ বিষয়ে আশ্বাস দিয়ে বলা হয়েছে, অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধ পরিকর। অবসর নেওয়া অগ্নিবীরদের সমস্ত আধাসামরিক বাহিনী ও আসাম রাইফেলসে যোগদানের প্রশ্নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অগ্নিপথ প্রকল্পে সুযোগ পাওয়া অগ্নিবীরদের পুলিশ ও সহযোগী বাহিনীতে নিয়োগে অগ্রাধিকার (priority) দেওয়া হবে বলে টুইট করেছেন উত্তর প্রদেশের (uttar pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও (Yogi Adityanath)। টুইটে যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন,অগ্নিপথ প্রকল্প যুবকদের দেশ ও সমাজের সেবার জন্য তৈরি করে দেবে। তাদের জন্য গর্বিত ভবিষ্যতের সুযোগ দেবে বলেও মন্তব্য করেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থাগুলির সর্বোচ্চ সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, অগ্নিবীর সেনাদের অবসর-পরবর্তী চাকরির বন্দোবস্ত করার বিষয়টি নিয়ে তারা সরকারের সহযোগী হতে আগ্রহী। তাদের প্রস্তাব, কর্পোরেট নিরাপত্তার একটি ছোট কোর্সের কথা ভাবা যেতে পারে, যার মাধ্যমে পরবর্তী সময়ে অগ্নিবীরদের উপযুক্ত চাকরি দেওয়া সম্ভব হবে।

  • Vice President Election: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    Vice President Election: মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi)পাশে বসিয়ে উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদে মনোনয়নপত্র (Nomination) জমা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari), বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং অন্যান্য বিজেপি নেতারা।  

    আরও পড়ুন: উৎসবের মেজাজে চলছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, দেখুন ভোট দিলেন কারা

    [tw]


    [/tw]

    জগদীপ ধনখড়ের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই ট্যুইট করেন মোদি। তিনি লেখেন, “বিভিন্ন দলের মন্ত্রী, সাংসদ, নেতারা শ্রী জগদীপ ধনখড়কে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সঙ্গ দিয়েছেন। আমি নিশ্চিত যে তিনি একজন চমৎকার এবং অনুপ্রেরণাদায়ী উপরাষ্ট্রপতি হবেন।” 

    আরও পড়ুন: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    [tw]


    [/tw] 

    গত ১৬ জুলাই সন্ধ্যায় বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা এনডিএ-র উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের নাম ঘোষণা করে সবাইকে চমকে দেন। বাংলার রাজ্যপাল হিসেবে জগদীপ ধনখড়ের নাম গত তিনবছরে বারবার সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে। ধনখড়ের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সম্পর্কের তিক্ততা বার বার প্রকাশ্যে এসেছে। অবশেষে সেই জটিলতার অবসান। রবিবার রাতে বাংলার রাজ্যপালের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। সাময়িকভাবে বাংলার রাজ্যপালের পদ সামলাবেন মণিপুরের রাজ্যপাল এল গণেশন। ২০১৯ সালে ৩০ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ধনখড়। আগামী ৬ অগাস্ট হবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। বর্তমানে দেশের উপরাষ্ট্রপতির পদ সামলাচ্ছেন ভেঙ্কাইয়া নাইডু।   

LinkedIn
Share