Tag: Mosques

Mosques

  • Places of Worship Act: মন্দির-মসজিদের সমীক্ষা আপাতত স্থগিত, কেন্দ্রের অবস্থান জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    Places of Worship Act: মন্দির-মসজিদের সমীক্ষা আপাতত স্থগিত, কেন্দ্রের অবস্থান জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সমস্ত উপাসনালয় অর্থাৎ মন্দির-মসজিদ-গির্জায় সমীক্ষায় (Places of Worship Act) স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। মন্দির বা মসজিদ নিয়ে নতুন করে কোনও মামলাও করা যাবে না এখনই। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, আগে এই সংক্রান্ত মামলাগুলির নিষ্পত্তি হবে, তার পর নতুন মামলা গৃহীত হবে আদালতে।  নিম্ন আদালতগুলিতে এই সংক্রান্ত মামলায় এখনই তাৎপর্যপূর্ণ নির্দেশ দিতে নিষেধ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। 

    কেন স্থগিতাদেশ

    ১৯৯১ সালের ‘প্লেসেস অফ ওয়ারশিপ (স্পেশাল প্রভিশনস) অ্যাক্ট’-এর (Places of Worship Act) সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হয়েছে একাধিক আবেদন। বর্তমানে সেই সমস্ত আবেদনেরই শুনানি চলছে দেশের শীর্ষ আদালতে। এদিকে বর্তমান আইন বলছে কোনও মন্দির-মসজিদ বা গির্জার চরিত্র পাল্টানো যাবে না। স্বাধীনতার সময় থেকে যে মন্দির-মসজিদ-গির্জা যেখানে ছিল সেখানেই রাখতে হবে। কিন্তু আইনে বদল চেয়ে মামলা হয়। মামলাকারীদের তরফে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২২৬ অনুযায়ী, হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে আদালতের কাছে তাঁদের ক্ষোভ জানাতে পারছেন না। ওই আইনের জন্য ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্টের আগে ‘দখলীকৃত’ হিন্দু ধর্মস্থানের ধর্মীয় চরিত্র পুনরুদ্ধার করা যাচ্ছে না। সাড়ে তিন বছর ধরে এই মামলাগুলির কোনও শুনানিই হয়নি। বৃহস্পতিবার ছিল এই সংক্রান্ত মামলার শুনানির দিন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি পিভি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে উপসনাস্থল আইন মামলার শুনানি হয়। 

    আরও পড়ুন: চালিয়ে খেলছে শীত! কলকাতায় ১৩ ডিগ্রির ঘরে পারদ, বঙ্গে তাপমাত্রা নামল ১০-এর নিচে

    কী বলল শীর্ষ আদালত

    আদালত জানিয়েছে, এই মুহূর্তে দেশে মন্দির, মসজিদ বা অন্য উপাসনাস্থল (Places of Worship Act) নিয়ে যত মামলা চলছে, যত সমীক্ষা চলছে, তা আপাতত স্থগিত থাকবে। নিম্ন আদালত, এমনকি হাইকোর্টগুলিকেও এই সংক্রান্ত মামলায় আপাতত তাৎপর্যপূর্ণ কোনও নির্দেশ দিতে নিষেধ করা হয়েছে। নিম্ন আদালতগুলি এই সংক্রান্ত নতুন কোনও মামলাও শুনবে না। সুপ্রিম কোর্টে উপাসনাস্থল আইন মামলার নিষ্পত্তি না-হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ জারি থাকবে। উপাসনাস্থল আইনের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলিতে বৃহস্পতিবারও কেন্দ্রের বক্তব্য জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কেন্দ্রীয় সরকারকে রিপোর্ট আকারে তা জানাতে হবে। কেন্দ্রকে এই জন্য চার সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Allowance of Imam: চুপিসারে বেড়েছে ইমাম ভাতা! রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ বিজেপির

    Allowance of Imam: চুপিসারে বেড়েছে ইমাম ভাতা! রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে কোনওরকম ঘোষণা ছাড়া কাউকে না জানিয়ে চুপিসারে বেড়েছে ইমাম ভাতা (Allowance of Imam)। রাজ্যে এখন দু দফার ভোট বাকি। আর এই আবহেই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একেবারে সরকারি তথ্য সহ বড় অভিযোগ আনল বিজেপি (BJP on Imam Bhata)। বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় দাবি করেন, তৃণমূল সরকারের ১২ বছরের শাসনে রাজ্যে মসজিদের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় আড়াই গুণ। একই সঙ্গে করদাতাদের টাকায় কেন ইমাম – মোয়াজ্জেমদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে সেই প্রশ্ন তোলেন তিনি। এমনকী, এই ভাতা দিয়ে কী লাভ হচ্ছে তা সমীক্ষা করে দেখার দাবিও জানান তিনি।

    জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি

    এদিন বিজেপি নেতা বলেন, “রাজ্য সরকার চুপিসারে গত ২ মাস আগে থেকে রাজ্যের প্রায় ৭০ হাজার ইমাম মোয়াজ্জমের ভাতা বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এর জন্য রাজ্য সরকারের এ বছর খরচ হতে চলেছে ২০০ কোটি টাকা। এই ভাতা (Allowance of Imam) বাড়ানোর জন্য বাজেটে কোনও প্রভিশন ছিল না। কোনওরকম ঘোষণা ছাড়া কাউকে না জানিয়ে ভোটের ঠিক আগে আগে এই ভাতা বাড়িয়েছে। ভোটের আগে তিনি ঘুষ দিচ্ছেন। ইমাম, মোয়াজ্জেমদের পকেটে টাকা গুঁজে দিয়ে তাদের রাজনীতির ময়দানে নামাচ্ছেন।” একইসঙ্গে তিনি জানান, প্রায় ৪০ হাজার ইমাম মাসে ৩ হাজার টাকা ও ২৭ হাজার মোয়াজ্জেম ১,৫০০ টাকা ভাতা (Allowance of Imam) পাচ্ছেন। ইমাম-মোয়াজ্জেমদের ভাতা দিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৫ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৪০০ কোটি টাকা খরচ করেছেন।  
    যখন ইমাম ভাতা চালু হয়, তখন ১৬ হাজার ইমাম ভাতা পেতেন। একটি মসজিদে একজনই ইমাম ইমামতি করতেন। আর আজকের দিনে দাঁড়িয়ে মসজিদের সংখ্যা সরকারি হিসাবে ৪০ হাজার। অর্থাৎ ১২ বছরে পশ্চিমবঙ্গে মোট ২৪ হাজার মসজিদ তৈরি হয়েছে। যে রাজ্যে পুলিশ রামনবমীর মিছিলকে অনুমতি দেয় না, নতুন দুর্গাপুজোর অনুমতি দেয় না সেখানে রাজ্য সরকারের মসজিদ তৈরির অনুমতি দেওয়ার নীতি কী? এই প্রশ্নও এদিন তিনি তুলেছেন। 

    আরও পড়ুন: সিজোফ্রেনিয়া আসলে কী? জেনে নিন এই রোগের অজানা কিছু তথ্য

    ধর্ম নিয়ে রাজনীতি 

    এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জগন্নাথবাবু বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওবিসি এ শ্রেণিতে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ দিয়েছিলেন। আর ওবিসি বি শ্রেণিতে ৭ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল সনাতনী ওবিসিদের জন্য। তবে মুসলিমরাও তার সুযোগ পেতেন। কালকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাইকোর্টের আদেশকে বিজেপির আদেশ বলে দাবি করে বলেন, এই আদেশ তিনি মানেন না। তিনি মুসলিমদের সংরক্ষণ দেবেন। অবাক করার বিষয়, ওবিসি বি শ্রেণিতে সনাতনী ওবিসিদের জন্য যে ৭ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল তা নিয়ে তিনি একটি কথাও বললেন না। হাইকোর্টের রায়ে মুসলিমদের সংরক্ষণ বাতিল হয়ে যাওয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ব্যথিত। একই সঙ্গে নির্দ্বিধায় তিনি হিন্দু সন্ন্যাসীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছেন। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার অভিযোগ করলেও আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছেন।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনে সারা দেশ মেতে উঠেছে। মন্দিরে মন্দিরে চলছে পুজো। এই আবহের মধ্যে নদিয়ার শান্তিপুরে শুধু মন্দিরগুলিতে পুজো হচ্ছে এমন নয়, এই দিনটিকে স্মরণে রাখতে সোমবার সন্ধ্যায় মসজিদ এবং গির্জায় জ্বালানো হবে মোমবাতি এবং প্রদীপ। এমনটাই জানালেন নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের আরবান্দি-২ নম্বর পঞ্চায়েতের পাঁচপোতা পূর্বপাড়া জামে মসজিদ কমিটির অন্যতম সদস্য আশরাফ শেখ এবং শান্তিপুর ব্লকের আরবান্দি-১ নম্বর পঞ্চায়েতের চাদরা ক্যাথলিক চার্চ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জোসেফ মণ্ডল। আজকের দিনটিকে সনাতনী হিন্দু ধর্মের অত্যন্ত পবিত্র একটি দিন বলে মনে করছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে, সনাতনী হিন্দু ধর্মের পাশাপাশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাও যে একইভাবে আনন্দে উচ্ছ্বাসিত তা বলাই বাহুল্য।

    গীর্জা ও মসজিদে জ্বালানো হবে প্রদীপ-মোমবাতি (Ram Mandir)

    সোমবার সকাল থেকেই অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Mandir)  দিকে নজর ছিল সকলের। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  আর বিশেষ এই দিনটিকে স্মরণে রাখতে উদ্যোগী হয়েছেন শান্তিপুরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা। এদিন সন্ধ্যায় গির্জা এবং মসজিদে মোমবাতি, প্রদীপ জ্বালানো হবে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য শুধু হিন্দু ধর্মের মানুষেরাই নয়, সংখ্যালঘু সকল সম্প্রদায়ের মানুষেরাই তাতে খুশি। আর সেই কারণেই  মন্দিরের পাশাপাশি শান্তিপুরের এই জামে মসজিদ এবং ক্যাথলিক চার্চেও জ্বলে উঠবে প্রদীপ এবং মোমবাতি। ক্যাথলিক চার্চের দায়িত্বে থাকা জোসেফ মণ্ডল বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে অক্ষত প্রসাদ বিতরণ করেছি। সকলকেই প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালানোর জন্য বলেছি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও এই দিনটিকে স্মরণ রাখতে প্রদীপ জ্বালাবে। আর গির্জাও সাজানো হয়েছে।

    জামে মসজিদ কমিটির সদস্য কী বললেন?

    জামে মসজিদ কমিটির সদস্য আশরাফ শেখ বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সমস্ত জাতিকেই শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন। আর তাতেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মসজিদ পরিষ্কার করেছি। সকলে উদ্যোগী হয়ে এই কাজ করছেন। আমরা এদিন সকাল থেকে সমস্ত রকম প্রস্তুত গ্রহণ করেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Prophet Row: ‘হিংসায় ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না’, মুসলিম সমাজকে আবেদন মৌলবীদের

    Prophet Row: ‘হিংসায় ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না’, মুসলিম সমাজকে আবেদন মৌলবীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিংসায় জড়িয়ে নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না। ঠিক এই ভাষায়ই মুসলিম (Muslim) সম্প্রদায়ের মানুষদের কাছে আবেদন জানালেন বিভিন্ন মসজিদ (Masjid) ও মুসলমান সম্প্রদায়ের নেতারা (Muslim Leaders)। আজ, শুক্রবার। জু্ম্মার নামাজ (Fryday Prayer)। তাই এদিনও যাতে ফের অশান্তির আগুন না জ্বলে, সেজন্যই এই আবেদন জানান তাঁরা।

    বিজেপির সাসপেনডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মা সম্প্রতি হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। তাঁর ওই মন্তব্যের পরে পরেই দল তাঁকে সাসপেন্ড করে। কেন্দ্র সাফ জানিয়ে দেয়, নূপুরের মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, সরকারের নয়। তার পরেও দেশজুড়ে শুরু হয় অশান্তি। গত শুক্রবার জুম্মার নমাজের পর অশান্ত হয়ে ওঠে দেশের বিভিন্ন অংশ। হিংসাত্মক আন্দোলেন যোগ দেন মুসলিম সম্প্রদায়ের হাজার হাজার যুবক। যার জেরে কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ, কোথাও আবার টায়ার জ্বালিয়ে চলতে থাকে বিক্ষোভ প্রদর্শন। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ার উলুবেড়িয়া, সলপ, পাঁচলা প্রভৃতি এলাকায় ভাঙচুরও চালানো হয় বলে অভিযোগ। পাঁচলায় বিজেপির পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন : নূপুর শর্মা বিতর্কে অশান্তি, ঝাড়খণ্ডে মৃত ২, তপ্ত বাংলা, ভূস্বর্গে জারি কার্ফু

    আজ, শুক্রবার। ফের জুম্মার নমাজ। অশান্তির আশঙ্কায় কাঁটা প্রশাসনও। নমাজের পর যাতে অশান্তি না ছড়ায় তাই মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজনকে ভবিষ্যৎ নষ্ট না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিভিন্ন মসজিদ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা।

    দিল্লির জামা মসজিদের ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারি বলেন, যেসব সমাজবিরোধী দাঙ্গা লাগাতে চায় তাদের ওপর কড়া নজর রাখুন। তিনি বলেন, গত সপ্তাহে দেশজুড়ে যে হিংসাত্মক আন্দোলন হয়েছে, তা হওয়া উচিত ছিল না। বিক্ষোভ প্রদর্শনের আগে প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন ছিল। এটা ঠিক যে, নবীর অপমান আমাদের আঘাত করেছে, তবে প্রতিবাদের ভাষা এটা হওয়া উচিত ছিল না। তিনি বলেন, আন্দোলন হওয়া উচিত ছিল শান্তিপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : কাশীর বিন্দুমাধব মন্দিরও হয়েছে মসজিদ! পুনর্নির্মাণের দাবি চেয়ে মামলা

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের সদস্য মুম্বইয়ের মৌলানা সৈয়দ আতাহার আলিও অশান্তি না ছড়ানোর আবেদন জানান। তিনি বলেন, আমরা পথে নামলে সমাজবিরোধীরা ঢুকে যাবে। অশান্তি ছড়াবে। শুক্রবার জুম্মার নমাজ। তাই ফের অশান্তি হোক, তা চাই না। আন্দোলন হোক, তবে তা হোক আইন মেনে।

     

LinkedIn
Share