Tag: Mukesh Ambani

Mukesh Ambani

  • Gautam Adani: মুকেশ আম্বানিকে টপকে এশিয়ার সবথেকে ধনী গৌতম আদানি

    Gautam Adani: মুকেশ আম্বানিকে টপকে এশিয়ার সবথেকে ধনী গৌতম আদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমালোচনার ঝড় সামলে শীর্ষে গৌতম আদানি (Gautam Adani)। এই মুহূর্তে মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে এশিয়ার সবথেকে ধনী ব্যক্তি আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। নতুন বছরে পা দিতে না দিতেই ভাগ্যবদল। ২০২৪-র প্রথম চারদিনে গৌতম আদানির সম্পত্তির পরিমাণ বাড়ল ১৩.৩ বিলিয়ান মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১.২ লাখ কোটি টাকা। এর ফলে ফের একবার বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবেরদের তালিকায় উঠে এলেন গৌতম আদানি।

    আম্বানিকে টপকে শীর্ষে আদানি

    আদানি-হিন্ডেনবার্গ বিবাদে বুধবারই সুপ্রিম কোর্টের রায়ে স্বস্তি মিলেছে। এবার এল সাফল্যের খতিয়ান। গত বছর হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট সামনে আসার পর থেকে বিপুল লোকসানের মুখে পড়ে কোম্পানি। জানুয়ারিতে এক লপ্তে সামগ্রিক অর্থের ৩৪ শতাংশের বেশি খুইয়ে ফেলেন গৌতম আদানি। যদিও ফের স্বমহিমায় তিনি। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে ভারতের ধনীতম ব্যক্তি হলেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। শুধু তাই নয়, গৌতম আদানি বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের তালিকায় দ্বাদশ স্থানে পৌঁছেছেন। গৌতম আদানির মোট সম্পদও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভাগ্যর চাকা ঘুরল! নতুন বছরে দুবাই জ্যাকপটে ৪৪ কোটি পেলেন ভারতীয় গাড়িচালক

    বাড়ল আদানির সম্পত্তির পরিমাণ

    সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার আদানি (Gautam Adani) গোষ্ঠীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৯৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আগে মাত্র ৭.৬৭ বিলিয়ান মার্কিন ডলার মূল্যের সম্পত্তির মালিক ছিলেন তিনি। উল্লেখ্য, বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় বুধবার পর্যন্ত ১২ নম্বর স্থানে ছিলেন মুকেশ আম্বানি। গৌতম আদানির জন্য এক ধাপ নেমে যাওয়ায় বর্তমানে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যানের ব়্যাঙ্কিং দাঁড়িয়েছে ১৩। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে আদানির শেয়ার সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। তিনি যে অচিরেই মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে দেবেন, সেই ইঙ্গিত তখনই মিলেছিল। এর আগেও একবার সম্পত্তির নিরিখে রিলায়েন্স কর্নধারকে হারিয়ে ভারতের ধনী ব্যক্তির তকমা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন গৌতম আদানি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anant Ambani:  ১৮ মাসে ১০৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফের আগের চেহারায় মুকেশ-পুত্র, রহস্যটা কী ?

    Anant Ambani: ১৮ মাসে ১০৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফের আগের চেহারায় মুকেশ-পুত্র, রহস্যটা কী ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকজমক করে বিয়ের অনুষ্ঠান তো হল। আর তার কত ছবিও প্রকাশ্যে এল। কিন্তু সেইসব ছবি আর ভিডিও দেখে অনেকেরই একটা বিষয়ে ঘোর যেন কাটতে চাইছে না। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানির কনিষ্ঠপুত্র অনন্ত আম্বানির চেহারা তো এমন ছিল না। হ্যাঁ, এমন চেহারাই তার ছিল, তবে তা ২০১৬ সালের আগে পর্যন্ত। তারপর তো শোনা গিয়েছিল তার ওজন কমেছে এক লপ্তে ১০৮ কেজি। প্রকাশ্যেও দেখা গিয়েছিল, সেই বিশালাকার চেহারা হয়ে উঠেছে একেবারে ছিমছাম। তাহলে এরপরে কী এমন হল, যাতে তার ওজন ফের বেড়ে গেল?

    ১০৮ কেজি ওজন কমল কীভাবে?

    প্রথমে দেখা যাক,  অনন্ত আম্বানির ১০৮ কেজি ওজন মাত্র দেড় বছরে, অর্থাত ১৮ মাাসে কমেছিল কিভাবে। জানা গিএছে, এর মধ্যে প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যায়াম চলত পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা। দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার হাঁটা, ট্রেনিং, কার্ডিও ইত্যাদি নানা রকমের নিয়মকানুন তাকে মেনে চলতে হত। সঙ্গে ছিল যোগ ব্যায়ামও। আর বলার অপেক্ষা রাখে ন্‌ খাবার ছিল এরকম-জিরো সুগার, লো ফ্যাট, লো কার্ব এবং হাই প্রোটিন। জাঙ্ক ফুডের মায়া পুরোপুরি ছেড়ে দিতে হয়েছিল। পরিবর্তে ফলমূল এবং প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ছিল মূল ডায়েট। দৈনিক শরীরে ক্যালরি যেত ১২০০ থেকে ১৪০০। এসব করে যখন সে একেবারে ছিমছাম হয়ে গেল, তখন তার ছবি ইন্টারনেট দুনিয়ায় ঝড় তুলে দিয়েছিল। তখন সে যেন অনেকের কাছেই অনুপ্রেরণা। অনেকেই আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিল এই ভেবে যে, এটাও সম্ভব।

    ফের ওজন বেড়ে গেল কেন?

    এই রহস্যের কিছুটা সমাধান হয়েছিল নিতা আম্বানির একটি বক্তব্যে। ২০১৭ সালে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ছেলে প্রচণ্ডভাবে অ্যাজমায় ভোগে। তাই তাকে নিয়মিত স্টেরয়েড নিতে হয়। এটাই হয়তো তার আচমকা ফের ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mukesh Ambani: মুকেশ আম্বানির ওপর হামলার আশঙ্কা! জেড প্লাস নিরাপত্তার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Mukesh Ambani: মুকেশ আম্বানির ওপর হামলার আশঙ্কা! জেড প্লাস নিরাপত্তার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন থেকে জেড প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেতে চলেছেন ধনকুবের মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) ও তাঁর পরিবার। এমনই নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সোমবার বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারি ও আহসানুদ্দিন আমানুল্লার বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয়েছে, “মুকেশ আম্বানিদের নিরাপত্তা নিয়ে অবশ্যই ঝুঁকি রয়েছে। আর তাই একটি নির্দিষ্ট এলাকা বা তাঁর বাড়ির চারপাশেই কেবল নিরাপত্তা সীমাবদ্ধ রেখে লাভ নেই। মুম্বই পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে আম্বানির নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা নিয়ে নানা সূত্রে খবর পাওয়ার পরেই এই নির্দেশ শীর্ষ আদালতের। আম্বানিকে জেড প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দিতে হবে দেশে ও বিদেশে। ইতিমধ্যেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও মহারাষ্ট্র সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।

    আরও পড়ুন: ৮০৫ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলে সম্মতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট 

    এতদিন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেতেন। তাঁর স্ত্রী নীতা আম্বানি পেতেন ওয়াই প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা। প্রসঙ্গত ২০২১ সালে মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে থেকে ২০টি জিলোটিন স্টিক উদ্ধার হয়েছিল। মিলেছিল হুমকি চিঠিও। এমনকি স্বাধীনতা দিবসের সময় প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছিলেন মুকেশ। রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন হাসপাতালে একাধিকবার এসেছিল হুমকি ফোন। তারপর থেকেই মুকেশ আম্বানির নিরাপত্তা্র বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। বিভিন্ন আদালত ঘুরে বিষয়টি পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টে। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে বলা হয়, দেশে ও বিদেশে শুধু মুকেশই নন, গোটা পরিবার পাবেন জেড প্লাস নিরাপত্তা। অর্থাৎ আম্বানিদের সুরক্ষায় এখন থেকে আরও বেশি কম্যান্ডো নিয়োগ করা হবে। এই সুরক্ষা পেতে আনুমানিক মাসে ৩৩ লাখ টাকা খরচ হবে।

    মঙ্গলবার, বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারি এবং আহসানউদ্দিন আমানুল্লাহর একটি বেঞ্চ বলেছে যে মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) এবং তার পরিবার ভারতে থাকাকালীন মহারাষ্ট্র সরকার এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। অপরদিকে, বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারি এবং আহসানউদ্দিন আমানুল্লাহর বেঞ্চ আরও বলে যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত তাদের বিদেশ ভ্রমণের সময় মুকেশ আম্বানি ও তার পরিবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mukesh Ambani: অনন্ত-রাধিকার বাগদান পর্বের জন্য কেন এই মন্দিরকে বেছেছিলেন আম্বানিরা, জানেন?

    Mukesh Ambani: অনন্ত-রাধিকার বাগদান পর্বের জন্য কেন এই মন্দিরকে বেছেছিলেন আম্বানিরা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীতা আম্বানি এবং মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) ছোট পুত্রের বাগদান পর্ব সম্পন্ন হল রাজস্থানের একটি মন্দিরে। দীর্ঘদিনের প্রেমিকা রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে এদিন বাগদান সারলেন অনন্ত আম্বানি। প্রথা মেনে রাজস্থানের শ্রীনাথজী মন্দিরে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বাগদান পরবর্তী সময়ে এলাকার সমস্ত উপজাতিদের নিয়ে ভুরিভোজের ব্যবস্থা করে আম্বানি পরিবার। জানা গেছে এরপর মুম্বই ফিরে গিয়ে বলিউডের তাঁদের বন্ধুমহল এবং পরিবারের সমস্ত আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠান করে আম্বানিরা।

    কিন্তু আম্বানি (Mukesh Ambani)  পুত্রের বাগদান পর্ব অনুষ্ঠিত হচ্ছে মন্দিরে এটা শুনতে কেমন লাগছে না? শোনা যাচ্ছে, আম্বানি পুত্র একটি পবিত্র ধর্মস্থানে বাগদান পর্ব সম্পন্ন করতে চেয়েছিলেন এবং সে কারণেই রাজস্থানের এই মন্দিরকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।

    দেশের কোন কোন মন্দির বিখ্যাত হয়ে রয়েছে বিবাহের জন্য

    তবে ভারতবর্ষে বেশ কিছু মন্দির আছে যেগুলি বৈবাহিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য বিখ্যাত হয়ে রয়েছে। যেমন উত্তরাখণ্ডের ত্রিযুগীনারায়ন মন্দির যেখানে শিব পার্বতীর বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল বলে ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে এই স্থানকে বিবাহের জন্য খুব পবিত্র বলে মনে করা হয়। আবার দিল্লীর বিড়লা মন্দির অথবা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির যেখানে আর্যসমাজ গণবিবাহের আয়োজন করে, এই মন্দিরও বিবাহের জন্য বিখ্যাত।
    কেরালার গুরুবাউর মন্দির বিখ্যাত হয়ে রয়েছে বিবাহের জন্য যেখানে কৃষ্ণ মূর্তির সামনে বিবাহ সম্পন্ন হয়। প্রথমে একটি টিকিট কাটতে হয় তারপর ১০ মিনিটের অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়। বিবাহের পরে স্থানীয় পৌরসভাতে ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হয়।

    প্রসঙ্গত, আম্বানি (Mukesh Ambani)  পুত্রের মন্দিরে গিয়ে বাগদান, এটি প্রথম বা নতুন কিছু নয়। ১৯৯৬ সালেও শ্রীদেবী এবং বনি কাপুরের মধ্যে বাগদান পর্ব মন্দিরে সম্পন্ন হয়েছিল। আবার ইসা দেওয়াল এবং ভরত তাকানির মধ্যেও বাগদান পর্ব সম্পন্ন হয়েছিল মন্দিরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
  • Mukesh Ambani: বিক্রি হচ্ছে লিভারপুল, কিনতে চলেছেন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি?

    Mukesh Ambani: বিক্রি হচ্ছে লিভারপুল, কিনতে চলেছেন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে কি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের (English Premier League) বিখ্যাত ক্লাব লিভারপুর (Liverpool) ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) হাতে যেতে চলেছে? কারণ আজ থেকে বিদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই খবরই শোনা যাচ্ছে। আর এই খবর ভারতে ছড়িয়ে পড়তেও জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, জনপ্রিয় ইংলিশ ফুটবল ক্লাব লিভারপুল কেনার দৌড়ে সামিল হলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। অর্থাৎ সব ঠিক থাকলে তিনিই কিনতে চলেছেন লিভারপুল!

    কত টাকায় বিক্রি হবে লিভারপুল?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, লিভারপুলের বর্তমান মালিক ফেনওয়ে স্পোর্টস গ্রুপ (এফএসজি) এই ক্লাব বিক্রির কথা ঘোষণা করেছে। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে লিভারপুল কিনেছিল এই এফএসজি গ্রুপ। তবে শোনা গিয়েছে, ক্লাব চালানোর খরচ এবং লাভ থেকে তাঁরা সন্তুষ্ট নন এবং বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁরা ক্লাবের মালিকানা ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন। একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এফএসজি ক্লাবটিকে ৪ বিলিয়ন পাউন্ডে বিক্রি করতে প্রস্তুত।

    সম্প্রতি ফোর্বস আম্বানিকে বিশ্বের অষ্টম ধনী ব্যক্তি হিসেবে মনোনীত করেছে। তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৯৪ বিলিয়ন পাউন্ড যা ভারতীয় মুদ্রায় ৮ লক্ষ ৯৫ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। ফলে এর থেকে বোঝাই যাচ্ছে, মুকেশ আম্বানি লিভারপুল খুব সহজেই কিনে নিতে পারবেন। আর এটি কিনতে খুব সামান্য ব্যয়ই হবে তাঁর (Mukesh Ambani)।

    এফএসজি (FSG) একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘এফএসজি লিভারপুলের শেয়ারহোল্ডার হওয়ার জন্য তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকেও আগ্রহ পেয়েছে। এফএসজি ইতিমধ্যে বলেছে যে সঠিক শর্তে, আমরা নতুন শেয়ার হোল্ডারদের বিবেচনা করব এটি লিভারপুলের স্বার্থে যায় কিনা।’ উল্লেখ্য, জার্গন ক্লপের দল FSG-এর অধীনে থাকাকালীন অনেক সাফল্য পেয়েছে। যার মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, এফএ কাপ, কারাবাও কাপ এবং ইউরোপিয়ান সুপার কাপ জয় রয়েছে। ফলে সবদিক বিবেচনা করে এই ক্লাবের মালিকানা অন্যের হাতে দেওয়ার কথা ভেবেছে এফএসজি।

    ক্রীড়াপ্রেমী মুকেশ আম্বানি

    এছাড়াও আম্বানি একজন ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ। আম্বানির কোম্পানি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ক্রিকেট দল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মালিক এবং অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের বাণিজ্যিক অংশীদার হওয়ার পাশাপাশি ইন্ডিয়ান সুপার লিগ ফুটবল ইভেন্টও পরিচালনা করে। তাছাড়া আইএসএলের সঙ্গেও যুক্ত তাঁর পরিবার। ফলে লিভারপুল কেনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশ জুড়ে। যদি লিভারপুলের মালিকানা আম্বানির হাতে আসে, তবে কি করে ফ্র্যাঞ্চাইজি চালাতে হয়, তা ভাল করেই জানা আছে বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির। তবে অবশেষে আম্বানির হাতেই এর মালিকানা আসে কিনা সেটাই এখন দেখার।

  • Mukesh Ambani Office: সিঙ্গাপুরে ‘ফ্যামিলি অফিস’ খুলছেন মুকেশ আম্বানি! নিযুক্ত করা হয়েছে ম্যানেজারও!

    Mukesh Ambani Office: সিঙ্গাপুরে ‘ফ্যামিলি অফিস’ খুলছেন মুকেশ আম্বানি! নিযুক্ত করা হয়েছে ম্যানেজারও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে দেশের বাইরেও পারিবারিক অফিস খুলতে (Mukesh Ambani Office) চলেছেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, মুকেশ আম্বানি সিঙ্গাপুরে তাঁর অফিস স্থাপন করতে চলেছেন। তবে এর পিছনে আসল কী কারণ রয়েছে, তা সংস্থা থেকে এখনও কিছু স্পষ্ট জানানো হয়নি। এও জানা গিয়েছে, এই নতুন অফিসের জন্য কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। এমনকি অফিস চালানোর জন্য  ইতিমধ্যেই ম্যানেজার খুঁজে ফেলেছেন তিনি।

    এশিয়ার দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তির বিদেশে অফিস খোলা (Mukesh Ambani Office) নিয়ে বিশেষজ্ঞ মহলে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে। সিঙ্গাপুরের এই নতুন অফিসের কথা শুনে অনেকেই মনে করছেন যে   আম্বানিরা নতুন করে রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায় নামছেন। যদিও রিলায়েন্সের মুখপাত্রের তরফ থেকে এখনও বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। এবং রিলায়েন্সের একজন মুখপাত্রের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনিও এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি।

    আরও পড়ুন: দেশে ৫ জির সূচনা, ভারতে বসে ইউরোপে গাড়ি চালালেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সিঙ্গাপুরে ‘ফ্যামিলি অফিস’-এর জন্য অনেক ধনী ব্যক্তিই এখন উদ্যোগ নিচ্ছেন। পৃথিবীর যত সব ধনী ব্যক্তিরা রয়েছেন তাঁধের মধ্যে অনেকেই এই সিঙ্গাপুরকেই পারিবারিক অফিসের জন্য বেছে নেন। এবার বিশ্বের সমস্ত ধনকুবেরদের সঙ্গে এই দৌড়ে সামিল হয়েছেন মুকেশ আম্বানিও (Mukesh Ambani Office)। পৃথিবীতে সবচেয়ে ধনী গোষ্ঠীগুলিকে নিয়ে সম্প্রতি একটি সংস্থা গঠন করা হয়েছে। যার নাম হেজ ফান্ড। বিলিয়নিয়ার রে ডালি ও গুগল এর সহ প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিনও ছাড়াও অন্যান্য আরও অনেক ধনী, এই সংস্থার সদস্য হিসাবে যোগদান করেছেন। আর ফলে এতে যোগদান করেছেন মুকেশ আম্বানিও।

    এছাড়াও সিঙ্গাপুরে ফ্যামিলি অফিস খোলার (Mukesh Ambani Office) পেছেনেও অনেক কারণ রয়েছে। তার মধ্যে দুটি কারণ হল নিরাপত্তা ও ট্যাক্স। এছাড়াও সিঙ্গাপুর মনিটারি অথরিটির তরফে অনুমান করা হয়েছে যে, ২০২১ সালের শেষ নাগাদ সেখানে বৈদেশিক সংস্থার অফিস নির্মাণের জন্য জায়গা ছিল ৭০০ টি যা ২০২০র তুলনায় ৪০০ টি বেশি। ফলে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা সিঙ্গাপুরকেই ফ্যামিলি অফিস খোলার জন্য যোগ্য স্থান হিসেবে মনে করেছেন। তবে যে হারে ধনকুবেরদের আধিক্য বাড়ছে সিঙ্গাপুরে, যার ফলে এই দেশের গাড়ি, আবাসন এবং অন্যান্য জিনিসের দামও বাড়ছে। উপপ্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওং অগাস্ট মাসে একটি সাক্ষাৎকারে জানান, ধনীদের জন্য কর বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার।

    আম্বানিরা তাঁদের ব্যবসাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতেই এমন পদক্ষেপ (Mukesh Ambani Office) নিয়েছে বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও ভারতের বাইরেও সম্পদ অর্জনের জন্য এটি তার একটি পরিকল্পনা বলে মনে করছেন অনেকেই। অনেকেই এর নামকরণ করছেন রিলায়েন্সের আন্তর্জাতিকরণের সূচনা। আরও জানা গিয়েছে, ব্লুমবার্গ ওয়েলথ ইনডেক্স অনুসারে আম্বানির সম্পত্তির মূল্য বর্তমানে আনুমানিক ৮৩.৭ বিলিয়ন, তিনি চান সিঙ্গাপুরের এই পারিবারিক অফিসটিকে  এক বছরের মধ্যে চালু করতে, যার জন্য স্ত্রী নীতা আম্বানিও এটি স্থাপনে সহায়তা করছেন তাঁকে।

  • Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। গোয়েন্দা সূত্র মারফত তথ্যের ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির সিকিউরিটি থেকে একবারে জেড প্লাস সিকিউরিটি (Z plus Security) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Union Home Ministry)। মূলত তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিকিউরিটি বাড়ানো হয়েছে ভারতের প্রথম সারির এই শিল্পপতির।

    রিলায়েন্স (Reliance) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান (CMD) হলেন মুকেশ আম্বানি। বিশ্বের ধনীতম প্রথম ১০ শিল্পপতির তালিকায় তিনি অষ্টম স্থানে রয়েছেন। গত বছর মুকেশ আম্বানির বাড়ি অ্যান্টিলার (Antilia) বাইরে থাকা এক গাড়িতে বিস্ফোরক পাওয়া গিয়েছিল। এরপরেই আম্বানির নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই বিষয়টিকে হালকাভাবে নেননি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপর থেকেই রিলায়েন্স কর্তার সূরক্ষার বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী হচ্ছেন খাড়গেও! কংগ্রেসের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    সূত্রের খবর, অন্তত ৫৮ জন কমান্ডো (Commando) ঘিরে থাকবেন মুকেশ আম্বানিকে। একেবারে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হবে তাঁর বাসভবনকে। তবে জেড প্লাস সিকিউরিটির সমস্ত ব্যয় ভার বহন করতে হবে আম্বানিকেই।

    ভারতে সাধারণত বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সিকিউরিটি কভারেজ দেওয়া হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাড়ানো কমানো হয়ে থাকে। স্পেশাল সিকিউরিটিতে এক্স, ওয়াই, জেড, জেড প্লাস ছাড়াও আরও বিভিন্ন মানের সিকিউরিটি দেখা যায়।

    বর্তমানে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই জেড প্লাস সিকিউরিটি দেওয়া হয়। জেড প্লাস সিকিউরিটির আওতায় ১০ জন এনএসজি (NSG) কমান্ডো এবং ৪৫ জন পুলিশ অফিসারকে রাখা হয়। প্রত্যেক কমান্ডো মার্শাল আর্টে পারদর্শী এবং নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    Mukesh Ambani: নিরাপত্তা বাড়ল মুকেশ আম্বানির, পেলেন ‘জেড প্লাস’ সিকিউরিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স কর্তা মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) নিরাপত্তা বৃদ্ধি করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। গোয়েন্দা সূত্র মারফত তথ্যের ভিত্তিতে জেড ক্যাটাগরির সিকিউরিটি থেকে একবারে জেড প্লাস সিকিউরিটি (Z plus Security) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Union Home Ministry)। মূলত তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই সিকিউরিটি বাড়ানো হয়েছে ভারতের প্রথম সারির এই শিল্পপতির।

    রিলায়েন্স (Reliance) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান (CMD) হলেন মুকেশ আম্বানি। বিশ্বের ধনীতম প্রথম ১০ শিল্পপতির তালিকায় তিনি অষ্টম স্থানে রয়েছেন। গত বছর মুকেশ আম্বানির বাড়ি অ্যান্টিলার (Antilia) বাইরে থাকা এক গাড়িতে বিস্ফোরক পাওয়া গিয়েছিল। এরপরেই আম্বানির নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমত প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই বিষয়টিকে হালকাভাবে নেননি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারপর থেকেই রিলায়েন্স কর্তার সূরক্ষার বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী হচ্ছেন খাড়গেও! কংগ্রেসের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই?

    সূত্রের খবর, অন্তত ৫৮ জন কমান্ডো (Commando) ঘিরে থাকবেন মুকেশ আম্বানিকে। একেবারে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হবে তাঁর বাসভবনকে। তবে জেড প্লাস সিকিউরিটির সমস্ত ব্যয় ভার বহন করতে হবে আম্বানিকেই।

    ভারতে সাধারণত বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সিকিউরিটি কভারেজ দেওয়া হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাড়ানো কমানো হয়ে থাকে। স্পেশাল সিকিউরিটিতে এক্স, ওয়াই, জেড, জেড প্লাস ছাড়াও আরও বিভিন্ন মানের সিকিউরিটি দেখা যায়।

    বর্তমানে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই জেড প্লাস সিকিউরিটি দেওয়া হয়। জেড প্লাস সিকিউরিটির আওতায় ১০ জন এনএসজি (NSG) কমান্ডো এবং ৪৫ জন পুলিশ অফিসারকে রাখা হয়। প্রত্যেক কমান্ডো মার্শাল আর্টে পারদর্শী এবং নিরস্ত্র অবস্থায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anant Ambani: দুবাইয়ের সবচেয়ে দামি বাড়ির মালিক হলেন আম্বানির ছোট ছেলে, প্রতিবেশী শাহরুখ, বেকহ্যাম

    Anant Ambani: দুবাইয়ের সবচেয়ে দামি বাড়ির মালিক হলেন আম্বানির ছোট ছেলে, প্রতিবেশী শাহরুখ, বেকহ্যাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনকুবের ভারতের বিজনেস টাইকুন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন কারণে খবরের শিরোনামে থাকে আম্বানি পরিবার। এবারে আরও এক খবর সবার সামনে এল। দুবাইয়েও প্রাসাদ কিনে ফেললেন আম্বানি পরিবার। সম্প্রতি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনকুবেরদের তালিকায় একাদশ তম স্থানে রয়েছেন মুকেশ আম্বানি। আর এমন সময়েই জানা গেল, মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানি (Anant Ambani) দুবাইয়ের (Dubai) সবচেয়ে দামি বাড়িটি কিনে ফেলেছেন।

    জানা গিয়েছে, এই বিলাসবহুল বাড়িটির দাম ৮০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬৪০ কোটি টাকা। বাড়িটি দুবাইয়ের উপকূলবর্তী একটি ভিলা। সূত্রের খবর, পাম জুমেইরাহ (Palm Jumeirah) বিচে এই সম্পত্তি চলতি বছরের শুরুতেই মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে অনন্ত আম্বানির জন্য কেনা হয়েছিল। তখন জানা যায়নি যে, এই সম্পত্তির মালিক কে, তবে সম্প্রতি এই খবরটি প্রকাশ্যে উঠে এসেছে। পাম জুমেইরার উত্তর দিকে অবস্থিত প্রাসাদের মত বাড়িটিতে মোট দশটি বেডরুম রয়েছে। এছাড়াও ক্লাব, স্পা, রেস্তোরাঁ এবং অ্যাপার্টমেন্ট টাওয়ার রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে ইনডোর এবং আউটডোর সুইমিং পুল-ও।

    আরও পড়ুন: ‘বিশ্বের সবচেয়ে দামি’ বাড়িতে থাকেন সৌদি যুবরাজ! এর দাম জানেন?

    বর্তমানে বিভিন্ন তারকা ও ধনকুবেরদের জন্য গন্তব্য হয়ে উঠেছে দুবাই। সেই দেশের তরফে ধনীদের ‘গোল্ডেন ভিসা’ দেওয়া হয়ে থাকে। পাশাপাশি বিদেশিদের ক্ষেত্রে সম্পত্তি কেনার বিধিনিষেধও শিথিল করা হয়েছে। আর এই সুযোগেই আম্বানি পরিবার কিনে ফেললেন সবচেয়ে দামি বাড়ি। এছাড়াও বিভিন্ন তারকাদের মধ্যে বিলাসবহুল বাড়ি কেনার প্রবণতা বেড়েছে। অনন্ত আম্বানি ছাড়াও অনেক তারকাদের বাড়ি রয়েছে দুবাইয়ে। যেমন জানা গিয়েছে, আম্বানির অন্যতম প্রতিবেশী ইংল্যান্ড ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যাম ও বলিউড বাদশা শাহরুখ খান।

    এখানেই শেষ নয়, কিছু দিন আগেই ইংল্যান্ডে প্রায় ৬৩০ কোটির একটি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন মুকেশ আম্বানি। মুকেশ-কন্যা ইশাও নিউ ইয়র্কে একটি বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন বলে জানা গিয়েছে। আম্বানিদের সম্পত্তির নয়া সংযোজন হল অনন্ত আম্বানির দুবাইয়ের বিলাসবহুল এই বাড়ি।

     

  • Reliance AGM 2022: কালীপুজোর সময়েই আসতে চলেছে জিও ৫জি! আগামী বছরেই সারা দেশে, জানুন কী বললেন মুকেশ আম্বানি

    Reliance AGM 2022: কালীপুজোর সময়েই আসতে চলেছে জিও ৫জি! আগামী বছরেই সারা দেশে, জানুন কী বললেন মুকেশ আম্বানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলি থেকেই প্রাথমিক ভাবে ৫জি (5G) পরিষেবা চালু করার কথা জানিয়ে দিলেন, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি ও চেয়ারম্যান মুকেশ অম্বানি (Mukesh Ambani)। অর্থাৎ কালীপুজোর সময়েই ৫জি পেয়ে যাবে শহরবাসী। মুকেশের কথায়, আগামী দু’মাসের মধ্যে, প্রাথমিক ভাবে দেশের চারটি শহরে এই পরিষেবা চালু হবে। এই শহরগুলির মধ্যে রয়েছে দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই এবং কলকাতা। প্রাথমিক ভাবে শুরু হওয়ার পর দেশের সমস্ত শহর এবং গ্রামাঞ্চলে তা চালু হতে বছরখানেক সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন রিলায়েন্স কর্ণধার। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে সমস্ত শহর, শহরতলি এবং গ্রামে পৌঁছে যাবে জিও-র ৫জি পরিষেবা।

    সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির ৪৫ তম বার্ষিক সাধারণ বৈঠক ছিল। সেই বৈঠক থেকেই জিও-র 5G পরিষেবা নিয়ে ঘোষণা করেন মুকেশ আম্বানি। তিনি বলেন, “বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে উন্নত 5G নেটওয়ার্ক হবে জিও 5G। 5G-র সর্বাধুনিক সংস্করণ নিয়ে আসবে জিও। যার নাম স্ট্যান্ড-অ্যালোন 5G। আমাদের 4G নেটওয়ার্কের উপর এর কোনও নির্ভরতা থাকবে না।” এরপর মুকেশের ছেলে তথা জিও-র চেয়ারম্যান আকাশ আম্বানি বলেন,”দেশে ৫জি পরিষেবা চালু করতে জিও ২ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে।”

    আরও পড়ুন: নিলাম হল ২০০৭ সালের প্রথম প্রজন্মের আইফোন! দাম শুনলে অবাক হবেন…

    এদিন মুকেশ অম্বানি বলেছেন, “জিও 5G পরিষেবা সাশ্রয়ী মূল্য়ে ও সর্বোচ্চ মানে দেশের প্রত্যেকটি জায়গা,প্রত্যেক জনগণ ও সবকিছুকে সংযুক্ত করবে। আমরা ভারতের অর্থনীতিকে চিন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের থেকেও এগিয়ে রাখব। ভারতকে ডেটা-চালিত অর্থনীতিতে পরিণত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আমরা।”

    সম্প্রতি ৫জি স্পেকট্রামের নিলাম করে কেন্দ্র। আর তাতেই এয়ারওয়েভের স্বত্ব কিনে নেয় রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রায় ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি হয়। প্রাথমিকভাবে মোট ১৩টি শহরে এই পরিষেবা চালু করবে জিও। সেই তালিকায় রয়েছে- দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, হায়দ্রাবাদ, আহমেদাবাদ, গান্ধীনগর, গুরুগ্রাম, মুম্বই, পুনে, চেন্নাই, জামনগর, কলকাতা এবং লখনউ। আগামী অক্টোবরেই দেশে ৫জি রোলআউট হবে বলে জানা গিয়েছে। ধাপে ধাপে দেশের প্রতিটি কোণায় পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার নীলনকশা তৈরি করে ফেলেছে সংস্থা,দাবি জিও কর্ণধারের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share