Tag: Mukesh Ambani

Mukesh Ambani

  • Reliance AGM 2022: চলতি বছরেই এফএমসিজি বাজারে আত্মপ্রকাশ রিলায়েন্স রিটেলের, ঘোষণা মুকেশ-কন্যা ইশার

    Reliance AGM 2022: চলতি বছরেই এফএমসিজি বাজারে আত্মপ্রকাশ রিলায়েন্স রিটেলের, ঘোষণা মুকেশ-কন্যা ইশার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্সের বার্ষিক সাধারণ বৈঠকে (AGM 2022) মুকেশ কন্যা ইশা আম্বানি (Isha Ambani) ঘোষণা করেন রিলায়েন্স রিটেল (Reliance Retail) এই বছর এফএমসিজি-এর (FMCG Business) ব্যবসা লঞ্চ করতে চলেছে। অর্থাৎ রিলায়েন্স রিটেল এবারে খুচরো পণ্যের ব্যবসা শুরু করবে। সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের (RIL) ৪৫তম বার্ষিক সাধারণ বৈঠক (Reliance Industries AGM 2022) অনুষ্ঠিত হয়। এই মুহূর্তে রিলায়েন্স ভারতের বৃহত্তম সংস্থা৷ আর এই সংস্থার বার্ষিক সভার দিকেই তাকিয়ে থাকে পুরো দেশের শিল্প সমাজ। এই সভায় মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। এছাড়া ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন মুকেশ কন্যা তথা রিলায়েন্স রিটেলের মালিক ইশা আম্বানি। তখনই তিনি এফএমসিজি-এর ঘোষণা করেন।

    ধীরে ধীরে পরবর্তী প্রজন্মের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে রিলায়েন্স গ্রুপের সমস্ত দায়িত্বভার। এর আগেই আকাশ আম্বানি হয়েছেন রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডের চেয়ারম্যান। রিলায়েন্স জিও-র বোর্ড কমিটির বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এরপর রিলায়েন্সে রিটেলের দায়ভার তুলে দেওয়া হয়েছে ইশা আম্বানির হাতে।

    আরও পড়ুন: কালীপুজোর সময়েই আসতে চলেছে জিও ৫জি! আগামী বছরেই সারা দেশে, জানুন কী বললেন মুকেশ আম্বানি

    ইশা আম্বানি এদিন বলেন, “এফএমসিজি ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য হল সঠিক সময়ে মানুষের কাছে উন্নতমান ও সাশ্রয়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দেওয়া।“ এছাড়াও তিনি আরও বলেন, তাঁরা খুব শীঘ্রই বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের তৈরি করা পণ্য বাজারে তুলে ধরা হবে ও এই পণ্যের কী কী গুরুত্ব রয়েছে তাও তুলে ধরা হবে। ইশা আরও জানান, এবার এই ব্যবসায় বিভিন্ন ধরণের জিনিস যেমন হোম, পার্সোনাল কেয়ারের ইত্যাদিতে নিজদের ব্যান্ডকে তুলে ধরা হবে।

    রিলায়েন্স রিটেল থেকে জানা গিয়েছে, এই বছরে এখনও পর্যন্ত ২৫০০টি স্টোর খোলা হয়েছে ও আর এই বছরেই এর সংখ্যা দাঁড়াবে ১৫০০০-এ। আবার এদিন নিজেদের ৫জি পরিষেবা চালু করার সময় জানিয়ে দিল ভারতের সবথেকে বড় টেলিকম সংস্থা। আগামী দু’মাসের মধ্যেই জিও-র তরফে ৫জি পরিষেবা চালু করে দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। মুকেশ আম্বানি জানিয়েছেন, আগামী দু’মাসের মধ্যে, প্রাথমিক ভাবে দেশের চারটি শহরে এই পরিষেবা চালু হবে। এই শহরগুলির মধ্যে রয়েছে দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই এবং কলকাতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Reliance Story: বাবার মতো ভুল করতে চান না মুকেশ আম্বানি! দায়িত্ব দিচ্ছেন সন্তানদের হাতে

    Reliance Story: বাবার মতো ভুল করতে চান না মুকেশ আম্বানি! দায়িত্ব দিচ্ছেন সন্তানদের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে ভুল বাবা করেছিলেন সে ভুল করতে নারাজ ছেলে। ২০০২ সালে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ-এর প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যুর পরই তিক্ত হতে শুরু করে তাঁর দুই ছেলে মুকেশ ও অনিলের সম্পর্ক। সম্পত্তির বিবাদ নিয়ে মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। একসময়ে রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ব্যবসার দায়িত্ব নিজেদের মধ্যে ভাগ-বাটোয়ারা করে নেন মুকেশ ও অনিল আম্বানি। অনিল আম্বানি বিদ্যুৎ ও টেলিকম ব্যবসা সামলানোর দায়িত্ব নেন। তেল ও পেট্রোকেমিক্যাল ব্যবসার দায়িত্ব নেন মুকেশ আম্বানি। ২০১০ সালের মে মাসে তাঁদের মা কোকিলাবেন আম্বানি দুইজনের মধ্যেকার দ্বন্দ্বে শান্তি ফেরাতে চেষ্টা করেন। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়। পরে অবশ্য ২০১৯ সালে ভাইয়ের বিপদের দিনে পাশে দাঁড়ান মুকেশ। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, রিলায়েন্সের সহযোগী সংস্থা এরিকসনের বকেয়া টাকা না মেটাতে পারলে জেলে যেতে হত অনিল আম্বানিকে। এক-দু’ লাখ নয়, বকেয়ার অঙ্ক ছিল ৫৫০ কোটি। সেই বিপুল আর্থিক বকেয়ার পুরোটাই ভাইকে দেন মুকেশ আম্বানি। ভাই অনিলও দাদার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশে ত্রুটি রাখেন না। দুই ভাইয়ের মধ্যে তিক্ততা দূর হয়। নিজের সন্তানদের মধ্যে সেই সমস্যার বীজ বপন করতে চান না মুকেশ, এমনই অভিমত শিল্প-বাণিজ্য মহলে। তাই নিজে দায়িত্ব নিয়েই পরবর্তী  প্রজন্মের হাতে ধীরে ধীরে রিলায়েন্স গ্রুপের ব্যাটন তুলে দিচ্ছেন মুকেশ অম্বানি। বড় ছেলে আকাশ আম্বানির হাতে রিলায়েন্স জিওর দায়িত্ব তুলে দিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। সূত্রের খবর, এবার কোম্পানির খুচরো ব্যবসা রিলায়েন্স রিটেইলের (Reliance Retail) দায়িত্ব যেতে পারে মুকেশের কন্যা ইশা আম্বানির হাতে।

    আরও পড়ুন: আকাশের পর ইশা! রিলায়েন্স রিটেইলের দায়িত্ব পেতে চলেছেন মুকেশ-কন্যা? 

    মুকেশ আম্বানির তিন সন্তান। যমজ আকাশ এবং ইশা এবং অপর একজন অনন্ত। ইতিমধ্যেই রিলায়েন্সের বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রের দায়িত্ব সাফল্যের সঙ্গে সামলাচ্ছেন তাঁরা। কিছুদিন আগে এক অনুষ্ঠানে মুকেশ বলেন, “আমাদের উচিত ওদের গাইড করা, আরও ক্ষমতা দেওয়া এবং উৎসাহিত করা। ওরা আমাদের চেয়ে ভালো পারফরম্যান্স করলে ওদের পিছনে বসে সাধুবাদ জানাতে হবে, আর ভুল হলে তা শুধরে দিতে হবে।” সেই মতোই দেশের অন্যতম বৃহত্তম কর্পোরেট হাউস রিলায়েন্স গ্রুপে বড়সড় বদল ঘটান মুকেশ। গত মঙ্গলবার থেকেই আকাশ আম্বানি হয়েছেন রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডের চেয়ারম্যান। সোমবার রিলায়েন্স জিও-র বোর্ড কমিটির বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পদ ছাড়েন মুকেশ আম্বানি, তাঁর স্থানে বসেন পুত্র আকাশ আম্বানি।

    আরও পড়ুন: ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    ব্যবসায়িক মহলে জল্পনা, ইশা অম্বানিকে রিলায়েন্স রিটেলের চেয়ারপার্সন করা হতে পারে। রিলায়েন্স রিটেলের বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা রয়েছে। রিলায়েন্স গ্রুপের খুচরো ব্যবসা ইশা আম্বানির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। কোম্পানি ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন, উত্তরসূরিদের জন্য একটি নীলনকশা তৈরি করেছেন মুকেশ আম্বানি। সেই কারণেই কোম্পানির ডিরেক্টর পদ থেকে সরে গিয়েছেন তিনি।

    দাদার মতোই মুকেশের ছোট পুত্র অনন্ত আম্বানিও পড়াশোনা করেছেন, আমেরিকার ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে। Reliance New Energy, Reliance New Solar Energy, Reliance O2C, Jio প্ল্যাটফর্মের বোর্ডে রয়েছেন তিনিও। তাঁর জন্যও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রয়েছে বাবা মুকেশ আম্বানির। নিজের ছেলেমেয়ের মধ্যে সুসম্পর্ক ধরে রাখতেই কী এই সিদ্ধান্ত অভিজ্ঞ মুকেশের, জল্পনা চলছে ব্যবসায়িক মহলে।

  • Reliance Retail: আকাশের পর ইশা! রিলায়েন্স রিটেইলের দায়িত্ব পেতে চলেছেন মুকেশ-কন্যা?

    Reliance Retail: আকাশের পর ইশা! রিলায়েন্স রিটেইলের দায়িত্ব পেতে চলেছেন মুকেশ-কন্যা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরবর্তী প্রজন্মের হাতে ধীরে ধীরে তুলে দেওয়া হচ্ছে রিলায়েন্স গ্রুপের ব্যাটন। বড় ছেলে আকাশ আম্বানির হাতে রিলায়েন্স জিওর দায়িত্ব তুলে দিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। সূত্রের খবর, এবার কোম্পানির খুচরো ব্যবসা রিলায়েন্স রিটেইলের (Reliance Retail) দায়িত্ব যেতে পারে মুকেশের কন্যা ইশা আম্বানির হাতে। শীঘ্রই এই ঘোষণা করতে পারে রিলায়েন্স বোর্ড।

    ব্যবসায়িক মহলে জল্পনা, ইশা অম্বানিকে রিলায়েন্স রিটেলের চেয়ারপার্সন করা হতে পারে। রিলায়েন্স রিটেলের বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা রয়েছে। রিলায়েন্স গ্রুপের খুচরো ব্যবসা ইশা আম্বানির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। কোম্পানি ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন, উত্তরসূরিদের জন্য একটি নীলনকশা তৈরি করেছেন মুকেশ আম্বানি। সেই কারণেই কোম্পানির ডিরেক্টর পদ থেকে সরে গিয়েছেন তিনি। মুকেশ কন্যা ইশা ইয়েল এবং স্ট্যানফোর্ডে পড়াশোনা করেছেন। ২০১৫ সালে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেন তিনি। জিও প্যাটফর্ম (Jio Platforms), জিও লিমিটেড (Jio Limited), রিলায়েন্স খুচরো ব্যবসা (Reliance Retail Ventures)-এর বোর্ডে রয়েছেন ইশা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, ব্যবসায়ী অজয় পিরামলের ছেলে আনন্দ পিরামলের সঙ্গে ইশার বিয়ে হয়।

    আরও পড়ুন: ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    মঙ্গলবার ২৭ জুন আকাশ অম্বানিকে দেশের বৃহত্তম টেলিকম কোম্পানি রিলায়েন্স জিওর নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। আকাশ অম্বানি ২০১৪ সালে রিলায়েন্স জিওর বোর্ডে যোগ দেন। প্রসঙ্গত, ২৭ জুন রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডের একটি সভা হয়েছিল। সেই বৈঠকে আকাশ অম্বানিকে কোম্পানির চেয়ারম্যান করার বিষয়ে অনুমোদন দেয় বোর্ড।

    সম্প্রতি রিলায়েন্স জিও তার বোর্ড মিটিংয়ে পঙ্কজ মোহন পাওয়ারকে ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে। তবে এর জন্য শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন লাগবে। এছাড়াও কোম্পানির অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর হিসাবে রামিন্দর সিং গুজরাল ও কেভি চৌধুরীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আকাশ,ছাড়াও মুকেশ আম্বানির আরও দুই সন্তান রয়েছে। তাঁর মধ্যে একজন হলেন ইশা আম্বানি। যিনি আসলে আকাশ আম্বানিরই যমজ বোন। এছাড়া রয়েছেন ছোট পুত্র অনন্ত আম্বানি। উল্লেখ্য, গত বছর মুকেশ বলেছিলেন, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের (Reliance Industries) নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে। পরের প্রজন্ম আরও দায়িত্ব নিচ্ছে। তিনি বলেন, “সন্তানদের মধ্যে আমি সেই প্রতিভা ও সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি, যা রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা আমার বাবা ধীরুভাই আম্বানির (Dhirubhai Ambani) মধ্যে ছিল।” তিনি আশা করেন, ধীরুভাইয়ের মতোই ভারতের আর্থিক বিকাশে অবদান রাখবে আম্বানি পরিবারের আগামি প্রজন্ম।

  • Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সব থেকে চর্চিত পরিবার হল আম্বানি পরিবার (Ambani Family)। এই পরিবারের ধন দৌলত সব সময়ই আলোচনার বিষয়। দেশের ধনীতম পরিবার হলেও আম্বানিদের সব সময় নিজেদের সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে, শিকড়ের সাথে জুড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে আম্বানি পরিবারের কত্রী কোকিলাবেন, তিনি সবসময়ই পরিবারের পারম্পারিকতাকে ধরে রাখার চেষ্ঠা করেছেন। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    খুব কম মানুষই জানেন, এই আম্বানি পরিবারের একজন গুরু আছেন, যার কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে এই পরিবার। যাকে তাঁরা ‘ভাইশ্রী’ বলে ডাকেন। নাম রমেশ ভাই ওঝা (Rameshbhai Ojha)।    

    আম্বানি পরিবারের মতোই তিনিও মিডিয়ার আড়ালে থাকতেই পছন্দ করেন। সম্প্রতি আম্বানি পরিবারের হবু পুত্রবধু রাধিকা মার্চেন্টের নাচের অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়। ভাইশ্রীকে গাড়ি থেকে অনুষ্ঠানের জায়গায় সম্মানের সাথে নিয়ে যেতে দেখা যায় দুই আম্বানি ভ্রাতাকে।

    কে এই রমেশ ভাই ওঝা? 

    অনিল এবং মুকেশের মধ্যে মিল করিয়েছিলেন এই রমেশ ভাই ওঝাই। ধীরুভাই আম্বানির দুই ভাইকে মিলেমিশে একসাথে থাকতে রাজী করান তিনিই। রমেশ ভাইয়ের সাহায্য নিয়েই কোকিলাবেন দুই ভাইয়ের মাঝের ঝামেলা মেটান। কোকিলাবেন দুই ছেলেকে একে অপরের প্রতি রাগ বিসর্জন দিয়ে বাবাকে গর্বিত করার পরামর্শ দেন। এই কাজে তাঁকে সাহায্য করেন রমেশ ভাই ওঝা। এই রমেশ ভাই- ই পরিবারের বাইরে একমাত্র ব্যক্তি, যার আম্বানি পরিবারের যেকোনও পারিবারিক বৈঠকে অবাধ যাতায়াত। 

    ধীরুভাই সম্পর্কে বলতে গিয়ে একটি সাক্ষাৎকারে রমেশ ভাই বলেন, “ধীরুভাই বলতেন ভারতের আরও অনেক ধীরুভাইদের প্রয়োজন। আমার দ্বিতীয় প্রজন্মের মধ্যে সেই যোগ্যতা রয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    শোনা যায় এক সময় কোকিলাবেন রমেশ ভাইয়ের ‘মোটিভেশনাল ভিডিও’ দেখতেন। তারপর ১৯৯৭ সালে তিনি রামকথা পাঠ করতে রমেশ ভাইকে বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান। তারপর থেকে ‘ভাইশ্রী’ এই পরিবারের অবিচ্ছদ্য অংশ হয়ে গিয়েছেন। ২০০২ সালে ধীরুভাইয়ের মৃত্যুর পর তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানেও পৌরহিত্য করেন তিনি।  

      

     

     

     

     

     

  • Mukesh Ambani: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    Mukesh Ambani: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বী গৌতম আদানিকে (Gautam Adani) হারিয়ে ফের এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির শিরোপা ফিরে পেলেন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)।

    এই মুহূর্তে আম্বানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৯৯.৭ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আদানির সম্পত্তির পরিমাণ ৯৮.৭ বিলিয়ন ডলার। গোটা বিশ্বের নিরিখে এই দুই ধনকুবেরের স্থান যথাক্রমে অষ্টম এবং নবম। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন টেসলা কর্ণধার ইলন মাস্ক। দুই, তিন, চার নম্বরে রয়েছেন জেফ বেজোস, বার্নার্ড আর্নল্ট ও বিল গেটস।

    গত এপ্রিলে এই তালিকাতেই চার নম্বরে ছিলেন গৌতম আদানি। কিন্তু এবার সেই তালিকায় অনেকটাই নীচে নেমে এলেন তিনি। গত বেশ কয়েক মাস ধরেই আম্বানি ও আদানির মধ্যে চলছে এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির  শিরোপা জেতার লড়াই। কখনও আম্বানি শীর্ষে থেকেছেন, কখনও আবার সেই স্থান কেড়ে নিয়েছেন গৌতম আদানি।

    আরও পড়ুন: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    করোনার সময়ে গৌতম আদানির খুব দ্রুত গতিতে উত্থান হয়েছিল। গত এপ্রিলেই তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ পৌঁছে গিয়েছিল ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। তবে এবার সেই পরিমাণ এক ধাক্কায় বেশ খানিকটা কমেছে। আর সে কারণেই তালিকাতে এই পতন। গত বছরের সেপ্টেম্বরের পর থেকেই আম্বানির ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলতে শুরু করে আদানি গ্রুপ।

    বৃহস্পতিবার রিলায়েন্সের শেয়ারের দাম বাড়তেই একদিনে ৯৮.৬ মিলিয়ন ডলার ঢুকেছে আম্বানির পকেটে। আর তাতেই এই উত্থান। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার ঘটনাপ্রবাহকে কাজে লাগিয়েই ফুলে ফেঁপে উঠেছে রিলায়েন্স গ্রুপ। দেশের ১০ জন ধনকুবেরদের নয়া তালিকায় আদানি দুই নম্বরে থাকলেও, ২০২১ সালে আদানির সম্পদের পরিমাণ ২৬১ শতাংশ বেড়েছে!

    বিশ্বের ধনকুবেরদের একটি তালিকা প্রতিবছর প্রকাশ করে একটি বেসরকারি সংস্থা। ধনকুবেরদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখে তারা। তাদের মতে, মুকেশের সম্পত্তির পরিমাণ ৩০০ কোটি ৫৯ লক্ষ মার্কিন ডলার বেড়েছে, অন্যদিকে আদানির সম্পত্তির পরিমাণ ২০০ কোটি ৯৬ লক্ষ মার্কিনর্কি ডলার বেড়েছে।

    শুক্রবার বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে (BSE) রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার মূল্য ৩ শতাংশ বেড়েছে। বিগত দুদিনে শেয়ারের দর মোট ৭% বেড়েছে। ২০২২ সালে রিলায়েন্স শেয়ারের মূল্য সব মিলিয়ে ১৬.৬১ শতাংশ বেড়েছে এবং গত বছর এই শেয়ার থেকে ২৭ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া গিয়েছিল। মার্চ মাসে কোম্পানির ত্রৈমাসিক পারফরম্যান্সের বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছিল এই সংস্থা ২২.৫ শতাংশ মুনাফা করেছে যার মোট পরিমাণ ১৬ হাজার ২০২৩ কোটি টাকা। গত বছর মুনাফার পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার ২২৭ কোটি টাকা। গত বছর সংস্থার রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ ১১ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। এক কথায় গোটা বছর ধরে লাভের মুখ দেখেছে আম্বানির গোষ্ঠী।

  • Reliance Jio:  ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    Reliance Jio:  ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স জিও-এর দায়িত্বে নতুন মুখ। ছেলের হাতে ব্যাটন তুলে দিলেন বাবা। দেশের সবচেয়ে বড় টেলিকম কোম্পানি রিলায়েন্স জিও (Reliance Jio)-এর ডিরেক্টর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছে সংস্থার পরিচালন পর্ষদ। নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন মুকেশ-পুত্র আকাশ আম্বানি (Akash Ambani)।

    সংস্থার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২৭ জুন রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন মুকেশ আম্বানি। চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁর ছেলে আকাশকে অনুমোদন দিয়েছে বোর্ড। তাঁকে সংস্থার নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবেও নিয়োগ করা হয়েছে। সংস্থার তরফে মঙ্গলবার স্টক এক্সচেঞ্জে এই খবর দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ২৭ জুন বাজার বন্ধ হওয়ার পর রিলায়েন্স কর্ণধার মুকেশ আম্বানির পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করা হয়েছে। আকাশ আম্বানিকে বোর্ডের (রিলায়েন্স জিও-এর) চেয়ারম্যানের পদে বসানো হচ্ছে। 

    পরবর্তী প্রজন্মের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে মুকেশের এই সিদ্ধান্ত বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি তাঁর পরবর্তী প্রজন্মকে আরও দায়িত্ব নিতে হবে বলে জানিয়েছিলেন মুকেশ। তিনি বলেছিলেন, যেভাবে তাঁর বাবা ধীরুভাই আম্বানি তাঁদের তৈরি করেছিলেন, সেভাবেই নিজের সন্তানদের তৈরি করতে চান তিনি। প্রসঙ্গত, ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক আকাশ। ২০১৪ সালে রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডে যোগ দেন তিনি। জিও-৪জি (Jio 4G) সফল হওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। উল্লেখ্য, এমন সময় আকাশ দায়িত্ব নিলেন, যখন দেশে কয়েক মাসের মধ্যেই ৫-জি (5G) পরিষেবা শুরু হতে পারে। আকাশ কার্যত বড় ধরনের এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেন। রিলায়্যান্সের (Reliance) সম্পত্তি বৃদ্ধির দিকেও যেমন তাঁকে নজর দিতে হবে, নজর রাখতে হবে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তির দিকেও।

    আরও পড়ুন: কলম্বোর রাস্তা কার্যত গাড়ি শূন্য! জ্বালানি সংকটে শ্রীলঙ্কা

    সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে নিয়োগ করা হয়েছে পঙ্কজ মোহন পাওয়ারকে। ২৭ জুন থেকে আগামী পাঁচ বছর এই পদে থাকবেন তিনি। ওই দিন জিও’র বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাধীন ডিরেক্টরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রামিন্দর সিং গুজরাল এবং কে ভি চৌধুরীকে।

  • Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    Mukesh Ambani: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Ukraine Russia war) ফি-দিনই প্রাণ খোয়াচ্ছেন দুই দেশের মানুষ। ভিটে-মাটি ছেড়ে পাড়ি দিচ্ছেন প্রতিবেশী কোনও দেশের শরনার্থী শিবিরে। সর্বনাশের এই দিকের উল্টো ছবিও আছে। সেখানে শুধুই লাভের কড়ি ঘরে তুলছেন এক শ্রেণির ব্যবসায়ী। মাস দুয়েকের যুদ্ধে কয়েক মিলিয়ন মুদ্রা লাভ করেছে ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানির সংস্থা।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। মাসদুয়েক পেরিয়ে গেলেও, যুদ্ধ থামার আশু কোনও লক্ষণ নেই। প্রত্যাশিতভাবেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত দুই দেশেই মূল্যবৃদ্ধি লাগাম ছাড়া। তবে যুদ্ধের এই আবহে যখন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী, তখন রাশিয়ায় হু-হু করে পড়ছে অশোধিত তেলের (crude oil) দর। তার জেরেই লাভবান হচ্ছে মুকেশের (Mukesh ambani) কোম্পানি। মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের লাভের সিংহভাগ আসে অশোধিত তেল শোধন করে বিক্রি করে। অঙ্কের হিসেবে প্রায় ৬২ শতাংশ। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তেল বেচেই কোটি ডলার রোজগার করছে মুকেশের সংস্থা। 

    ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে আমেরিকার জো বাইডেন (Joe Biden) সরকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (European Union) ন্যাটোর (NATO) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিও কার্যত বয়কট করে রাশিয়াকে। স্বাভাবিকভাবেই তেলের খদ্দের জোটেনি। অর্থনীতির নিয়মেই তলানিতে তেলের দাম। এমতাবস্থায় ব্যারেল ব্যারেল তেল কিনেছে বিভিন্ন রিফাইনারি কোম্পানিগুলি। এর মধ্যে রয়েছে মুকেশের সংস্থাও। গত ত্রৈমাসিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মাস দুয়েকের এই যুদ্ধের আবহে কয়েক মিলিয়ন ডলার লাভ করেছে আম্বানি গোষ্ঠী।

    মুকেশের কোম্পানি রিলায়েন্সের যমজ রিফাইনারি (Oil refinery) কারখানা রয়েছে এদেশেই। ওই দুই কারখানা থেকে প্রতিদিন ১.৪ মিলিয়ন ব্যারেল অশোধিত তেল শোধন হয়। তেলের গুণমান ভাল হওয়ায় বিক্রিবাটাও বেশ ভাল। প্রত্যাশিতভাবেই লাভের কাঁড়ি কাঁড়ি কড়ি উঠেছে আম্বানির ঘরে।

    খর বৈশাখেই আম্বানির পৌষমাস!

     

  • IPL Media Rights: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    IPL Media Rights: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর আইপিএলের (IPL) স্বত্বের চ্যুক্তি শেষ হয়েছে স্টারের (Star)। আইপিলের সম্প্রচার স্বত্ব (IPL Media Rights) নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। কোন চ্যানেলে দেখানো হবে আইপিএল তাই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। স্বত্ব কেনার লড়াইয়ে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার কথা ছিল অ্যামাজনের কর্ণধার জেফ বেজোস (Jeff Bezos) এবং মুকেশ আম্বানির। কিন্তু বৃহত্তম সংস্থা অ্যামাজন স্বত্ব কেনার প্রতযোগিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। দরপত্রও তুলেছিল অ্যামাজন (Amazon)। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদল। আইপিএলের মিডিয়া রাইটসের নিলামে অংশ নিচ্ছে না অ্যামাজন। সবচেয়ে বেশই দর হাঁকার আশা ছিল এই সংস্থার থেকেই। কিন্তু হঠাতই লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায় তারা। শুক্রবার মুম্বাইয়ে বিডারদের আসরে দেখা যায়নি ই-কমার্স সংস্থাটিকে।

    আরও পড়ুন: ২ জুন ভারতে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা, টি-২০ সিরিজ শুরু ৯-ই

    আইপিএলের বাইরেও রিলায়েন্স এবং অ্যামাজনের মধ্যে প্রায়শই বাণিজ্যিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা যায়। তাই অনেকেই মনে করেছিলেন আইপিএলের স্বত্ব কেনার দৌড়ে কড়া টক্কর দিতে দেখা যাবে এই দুই সংস্থাকে। কিন্তু সে গুড়ে বালি। লড়াইয়ের ময়দান থেকেই বিদায় নিল অ্যামাজন।

    আরও পড়ুন: হৃদ-মাঝারে হার্দিকরা, প্রথমবারেই আইপিএল খেতাব গুজরাতের

    অ্যামাজনের মতো গুগলও দরপত্র তোলার পরে আইপিএল স্বত্বের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। টেলিভিশন ও ডিজিটাল মিডিয়া রাইটসের সব বিভাগে এবছর আলাদা আলাদা নিলাম হবে। কোনও একটি সংস্থাও কিনতে পারে সার্বিক স্বত্ব। আপাতত লড়াইয়ের ময়দানে টিকে আছে স্টার, রিলায়েন্সের সংস্থা ভায়াকম, সোনি এবং জি।  

    ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আইপিএলের মিডিয়া স্বত্ব ছিল স্টারের হাতে। এর জন্যে স্টারকে বিসিসিআইকে দিতে হয়েছে ১৬,৩৪৭ কোটি টাকা। এবার  ২০২৩ থেকে ২০২৭ পর্যন্ত পাঁচ বছরের টেলিভিশন স্বস্ত কিনতে হলে এর দ্বিগুণ টাকা দিতে হবে যেকোনও সংস্থাকে। কারণ এই কয়েক বছরে আইপিএলের দল সংখ্যা ও ব্র্যান্ড ভ্যালু অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে। তাই মিডিয়া রাইটসের ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২,৮৯০ কোটি টাকা।

    ১২ জুন ১১টা থেকে শুরু হবে নিলাম। কতক্ষণ চলবে এই নিলাম তা এখনও জানা যায় নি। একের বেশি দিন ধরেও চলতে পারে লড়াই।

LinkedIn
Share