Tag: Mumbai

Mumbai

  • Underwater Train: সমুদ্রের তলা দিয়ে রেলপথে জুড়বে দুবাই-মুম্বই! কোন পর্যায়ে রয়েছে প্রকল্প?

    Underwater Train: সমুদ্রের তলা দিয়ে রেলপথে জুড়বে দুবাই-মুম্বই! কোন পর্যায়ে রয়েছে প্রকল্প?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমুদ্রের তলায় রেলপথে (Underwater Train) দুবাইয়ের সঙ্গে জুড়বে মুম্বই। দুই শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে সমুদ্রগর্ভের রেলপথে। প্রসঙ্গত, দুবাই-মুম্বই ট্রেন প্রকল্পটি ২০১৮ সালে প্রথম সামনে আসে। জানা গিয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী দুবাই শহরকে ভারতের মুম্বই (Mumbai) শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য জলের তলার এই ট্রেন প্রকল্পের (Underwater Train) উপর কাজ করছে। এটি পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম একটি বড় প্রকল্প হতে চলেছে। এই ২,০০০ কিমির রেলপথ দুবাইকে মুম্বইয়ের সঙ্গে যুক্ত করবে। জানানো হয়েছে, এই রেলপথ শুধুমাত্র মানুষ পরিবহণের জন্য ব্যবহার করা হবে না, একই সঙ্গে পণ্য, জল এবং তেল পরিবহণ করতেও ব্যবহার করা হবে।

    কী বলছেন দুবাইয়ের আধিকারিক?

    সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর জনপ্রিয় সংবাদ পত্রিকা খালিজ টাইমসের মতে, সেদেশের ন্যাশনাল অ্যাডভাইসার ব্যুরো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান পরামর্শদাতা আবদুল্লাহ আলশেহি এই প্রকল্পের ব্লু-প্রিন্ট সামনে এনেছেন। এদেশের সংবাদমাধ্যম নবভারত টাইমস আবদুল্লাহ আলশেহির বিবৃতি প্রকাশ করেছে। আলশেহির মতে, ‘‘এটি একটি ধারণা (দুবাই-মুম্বাই সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে ট্রেন পথ)। আমরা ভারতের মুম্বই শহরকে দুবাই পর্যন্ত যুক্ত করাব। সমুদ্রের নীচে (Underwater Train) অতি-উচ্চ গতির রেল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমরা সংযুক্ত করতে চাই দুই শহরকে। এটি দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যকেও বাড়িয়ে তুলবে। এরমাধ্যমে ভারতে তেল রফতানি করা হবে। একইসঙ্গে নর্মদা থেকে অতিরিক্ত জল আমদানি করা হবে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘এই পরিকল্পনাটি অনেক দিক থেকে বিবেচনা করতে হবে আমাদের। আমরা প্রকল্পটির জন্য সম্ভাব্য সমীক্ষাও চালাব। যদি এমন ধারণা বাস্তবে রূপান্তরিত হয়, তাহলে এই রেল নেটওয়ার্ক প্রায় ২০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ হবে।’’

    মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ অর্থনৈতিক করিডোর

    ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয় জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেসময় ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, ফ্রান্স, ইতালি এবং জার্মানি প্রভৃতি দেশগুলি মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ অর্থনৈতিক করিডর (IMEEC)-এর বিষয়ে আলোচনা করে। এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে দুবাই-মুম্বই রেলপথ। সম্প্রতি আবুধাবিতে ভারতীয় দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

  • Siddhi Vinayak Temple: মিনি স্কার্ট, ছেঁড়া-ফাটা পোশাকে প্রবেশ নয়, পোশাকবিধি জারি সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে

    Siddhi Vinayak Temple: মিনি স্কার্ট, ছেঁড়া-ফাটা পোশাকে প্রবেশ নয়, পোশাকবিধি জারি সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট জামাকাপড়, মিনি স্কার্ট বা কোনও অশোভনীয় পোশাক পরে আর মুম্বইয়ের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে (Siddhi Vinayak Temple) প্রবেশ করা যাবে না। মুম্বইয়ের (Mumbai) বিখ্যাত সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরের তরফ থেকে মঙ্গলবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। মন্দিরের ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ভক্তদের যথাযথ পোশাক পরতে হবে, বিশেষ করে ভারতীয় পোশাক।

    কেন চালু পোশাকবিধি

    দেশ-বিদেশ থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার পুণ্যার্থী মুম্বইয়ের এই বিখ্যাত মন্দিরে আসেন গণপতি বাবার দর্শন করতে। বলিউডের সেলিব্রিটিরাও নিজেদের সিনেমার মুক্তির আগে সিদ্ধিলাভের আশায় ছুটে যান এই মন্দিরে। মুম্বইয়ের বিখ্যাত সেই সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে (Mumbai Siddhi Vinayak Temple) এবার ড্রেস কোড। শ্রী সিদ্ধিবিনায়ক গণপতি মন্দির ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়েছে, আগত পুণ্যার্থীদের শালীন পোশাক পরতে হবে। ভারতীয় পোশাক পরাই শ্রেয়। মন্দির ট্রাস্ট জানিয়েছে, পোশাক সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি অভিযোগ পাওয়ার পরে এই পোশাকবিধি জারি করা হয়েছে। যা সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে আসা অন্যান্য ভক্তদের অস্বস্তির কারণ হয়েছিল। ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ পবন ত্রিপাঠী বলেন, “কিছু ভক্তের পোশাক নিয়ে আমরা অন্যান্য ভক্তদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। তাঁরা পোশাকের উপর কিছু বিধিনিষেধ চান। ভক্তদেরও মন্দির ট্রাস্টের সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে।”

    কবে থেকে চালু নয়া নিয়ম

    মন্দিরের পবিত্রতা এবং মর্যাদা বজায় রাখতে সাম্প্রতিক সময়ে দেশজুড়ে বেশ কয়েকটি মন্দির ভক্তদের জন্য পোশাকবিধি চালু করেছে। এবার সেই পথেই হাঁটল মুম্বইয়ের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির। ট্রাস্টের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ছেঁড়া-ফাটা পোশাক, শর্ট স্কার্ট বা এমন কোনও পোশাক যেখানে অঙ্গ প্রদর্শন হয়, তা পরা যাবে না সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে (Mumbai Siddhi Vinayak Temple)। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই এই নিয়ম কার্যকর হবে। যদি কোনও পুণ্যার্থী শালীন পোশাক না পরে আসেন, তবে তাকে মন্দিরে ঢুকতে দেওয়া হবে না।

  • Saif Ali Khan: সইফের ওপর হামলাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার, খোঁজ মিলল ধারালো অস্ত্রের

    Saif Ali Khan: সইফের ওপর হামলাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার, খোঁজ মিলল ধারালো অস্ত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ধরা পড়ল সইফ আলি খান (Saif Ali Khan)-এর হামলাকারী। সইফ আলি খানের বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ছুরি দিয়ে কোপানোর ৩ দিন পরে থানে থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে মুম্বই (Mumbai) পুলিশ। জানা গিয়েছে, একাধিকবার ওই ব্যক্তিকে বিভিন্ন জায়গার সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছিল। অবশেষে অভিযুক্তকে থানে থেকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ।

    ধৃতের পরিচয় কী?(Saif Ali Khan)

    অভিযুক্তের (Saif Ali Khan) নাম জানতে চাওয়া হলে, প্রথমে সে বলে, তার নাম বিজয় দাস। পরবর্তীতে সে জানায়, তার নাম মহম্মদ সাজ্জাদ। কখনও আবার এই ব্যক্তি নিজের নাম জানায়, মহম্মদ আলিয়ান। তবে সইফ আলি খানের ওপর হামলার সঙ্গে তার যোগসূত্র স্বীকার করে নিয়েছে। অভিযুক্তকে ধরতে মুম্বই পুলিশ বিশেষ টিম গড়েছিল। এই অভিযানে যুক্ত মুম্বই পুলিশের ডিসিপি পদ মর্যাদার এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, থানে এলাকা থেকে ওই ব্যক্তিকে ঘুমন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। ঝোপ জঙ্গলের মধ্যে জড়ো করা শুকনো ঘাসের মধ্যে শুয়ে ছিল সে। পুলিশের দাবি, তার কাছ থেকে কাস্তে জাতীয় ধারালো অস্ত্র এবং একটি তোয়ালে পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, গত বুধবার গভীর রাতে মুম্বইয়ের বান্দ্রা এলাকায় সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) বাড়িতে ঢুকে পড়ে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি। জানা যাচ্ছে, সইফের ছোট ছেলে জেহ-র ঘরের শৌচাগারে লুকিয়ে ছিল আততায়ী। কিন্তু সে যে কোথা দিয়ে বিল্ডিংয়ে ঢুকেছিল সেই বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। জেহ-র ন্যানি প্রথম তাকে দেখতে পান। ভয় পেয়ে অ্যালার্ম বাজিয়ে দেন। ছুটে আসেন সেফ। জেহ-র কাছে পৌঁছতে না পেতে আততায়ী বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ছুরি বের করে কোপাতে থাকে সইফকে। আহত সইফ পড়ে গেলে সে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। পরে, ওই ব্যক্তিই অভিনেতার ওপর ধারালো ছুরি নিয়ে চড়াও হয় বলে অভিযোগ। ছ’টি আঘাত নিয়ে সইফকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় বৃহস্পতিবার ভোরে। তার পর থেকেই ওই দুষ্কৃতীর খোঁজে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছিল মুম্বই পুলিশের প্রায় ৩০টি দল। পরে, গত বৃহস্পতিবারই সইফের বাড়ির পিছনের সিঁড়ির সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখা গিয়েছিল সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির মুখ। সে সময়ই পুলিশ সেই ফুটেজ প্রকাশ করে। তার পর এক কাঠ মিস্ত্রিকে আটক করা হয়। শনিবার জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস থেকে একজনকে এবং ছত্তিসগড়ের দুর্গ থেকে আর এক জনকেও আটক করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। বুধবার সেনাবাহিনী দিবসে মুম্বইয়ে নৌসেনার তিনটি যুদ্ধজাহাজকে অন্তর্ভুক্ত করে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমশ সাগরে (Indian Navy শক্তি বাড়াচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত।  এদিন ‘আইএনএস সুরাট’, ‘আইএনএস নীলগিরি’ এবং ‘আইএনএস ভাগশির’ ওরফে ‘হান্টার কিলার’ সাবমেরিনকে দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করলেন মোদি।

    ভারত বৃহত্তম নৌশক্তিতে পরিণত হবে

    এদিন তিন রণতরীকে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্তির পর মোদি (PM Modi) বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ভারতীয় বাহিনীকে নতুন শক্তি ও নতুন দৃষ্টি দিয়েছিলেন। আজ তার পবিত্র ভূমিতে আমরা একবিংশ শতাব্দীর নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক বড় পদক্ষেপ করছি। এই প্রথম একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ফ্রিগেট এবং একটি সাবমেরিন একসঙ্গে কার্যকর হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী যোগ করেন, “ভারত বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে। গতি আসছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে, যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক।” এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের সামুদ্রিক ঐতিহ্য, নৌবাহিনীর গৌরবময় ইতিহাসের জন্য এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের জন্য বড় একটা দিন। এই প্রথমবার একইসঙ্গে ডেস্ট্রয়ার (একটি দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ, হরেক রকম মারণ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম, বিশেষ করে সাবমেরিন এবং বিমানের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকার জন্য সজ্জিত), একটি ফ্রিগেট (মিশ্র অস্ত্রের যুদ্ধজাহাজ, সাধারণত একটি ডেস্ট্রয়ারের চেয়ে হালকা) এবং একটি সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তি হল ভারতীয় নৌবাহিনীতে।” 

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাপট

    দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কার্যত বিপ্লব আনতে চলেছে এই তিন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুদ্ধ জাহাজ।  তিন যুদ্ধ জাহাজ ভারতের হাতে এসে যাওয়ায় গোটা বিশ্বেই ভারতের নৌসেনার দাপট আরও বেশ কিছুটা যে বাড়ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত সমগ্র ভারত মহাসাগর অঞ্চল জুড়ে প্রথম প্রতিক্রিয়াকারী হিসাবেও আবির্ভূত হয়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আমাদের নৌবাহিনী শত শত জীবন এবং হাজার হাজার কোটি টাকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পণ্যসম্ভার রক্ষা করেছে। এটি ভারতের প্রতি বিশ্ববাসীর আস্থা বাড়িয়েছে, আপনাদের প্রচেষ্টার কারণে একটি বিশ্বাস তৈরি হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীর প্রতি আস্থা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ, এটা স্পষ্ট যে আশিয়ান, অস্ট্রেলিয়া, উপসাগরীয় দেশগুলি এবং আফ্রিকান দেশগুলির সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হচ্ছে ।” 

    এই দুই যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন নৌবাহিনীর (Indian Navy) চিফ অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী। তিনি বলেন,  “এই প্ল্যাটফর্মগুলি নৌবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে। আমাদের সামুদ্রিক স্বার্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সাগরের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি অর্থাৎ এই অঞ্চলে সবার জন্য নিরাপত্তা ও বৃদ্ধির চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

    আইএনএস সুরাটের বিশেষত্ব

    • পি-১৫বি স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার প্রকল্পের চতুর্থ এবং শেষ যুদ্ধজাহাজ
    • দৈর্ঘ্যে ১৬৪ মিটার এবং ৭০,০০০ টন ভার বহন করতে পারে
    • সমুদ্রে গতিবেগ ৩০ নট (প্রায় ৫৫ কিলোমিটার) গতিবেগ
    • বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে উন্নত ডেস্ট্রয়ারগুলির মধ্যে একটি।
    • এই জাহাজে ৭৫% দেশীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
    • অত্যাধুনিক অস্ত্র-সেন্সর শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করতে থাকতে আরও উন্নত নেটওয়ার্ক
    • আইএনএস সুরাটের নির্মাণ কাজ ২০১৯ সালের নভেম্বরে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মে মাসে উদ্বোধন হয়।

    আইএনএস নীলগিরি-র বিশেষত্ব

    • পি-১৭এ স্টেলথ ফ্রিগেট প্রকল্পের প্রথম জাহাজ
    • ১৪৯ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬৬৭০ টন ভার বহন ক্ষমতা
    • সমুদ্রে দীর্ঘমেয়াদী অভিযান পরিচালনার ক্ষমতা।
    • দেশীয় পরবর্তী প্রজন্মের ফ্রিগেটের একটি ক্লাসিক উদাহরণ
    • দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করবে
    • ভারী ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা এবং মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষমতার ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা। 
    • আইএনএস নীলগিরির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। এটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে চালু হয়।

    আইএনএস ভাগশির-এর বিশেষত্ব

    • পি-৭৫ স্করপিন প্রকল্পের ষষ্ঠ এবং শেষ সাবমেরিন।
    • ৬৭ মিটার লম্বা এবং ১৫৫০ টন ওজন বহন ক্ষমতা। 
    • ফরাসি নৌবাহিনীর সহযোগিতায় নির্মিত হয়েছে এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। 
    • এটি দেশকে আরও স্বনির্ভর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। দেশ জুড়ে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। এই আবহের মধ্যে এবার বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকা বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে টানা তল্লাশি চলছে সারা ভারতে। এ বার মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ধরা পড়ল ১৩ জন বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিক। বেআইনিভাবে ভারতে ঢুকে লুকিয়ে থাকার অভিযোগে তাদের ধরা হয়েছে। মহারাষ্ট্র এটিএস (অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড) তল্লাশি চালিয়ে মহারাষ্ট্রের একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়ে ওই ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে।

    ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড (Bangladeshi)

    মহারাষ্ট্র এটিএস জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে। নভি মুম্বই, থানে ও শোলাপুর এলাকায় স্থানীয় পুলিশের সাহায্য নিয়ে অভিযান চলেছে। মোট ৭ জন পুরুষ এবং ৬ জন মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফরেনার্স অ্যাক্ট এবং আরও নানা ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এটিএস জানিয়েছে, এই বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিকরা ভারতে এসে ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড বানিয়েছিলেন। এটিএস-এর তরফে জানানো হয়েছে, তল্লাশির সময়ে তারা দেখেছে যে বাংলাদেশ থেকে বেআইনিভাবে ভারতে আসা নাগরিকরা নানাভাবে ভারতের নথি জোগাড় করছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নানাভাবে ভুয়ো নথি জোগাড় করে ভারতীয় কোনও ঠিকানায় আধার কার্ড বের করছে। আধার ভারতীয় নাগরিকদের অন্যতম প্রধান পরিচয়পত্র। একাধিক নথি যাচাই করার পরে তবেই একজনকে আধার কার্ড দেওয়া হয়। গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের জেরা করছে এটিএস। অসমেও বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরার জন্য তল্লাশি চালানো হচ্ছে সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনীর তরফে। বাংলাদেশ থেকে যে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করেছে, এমনটা ইতিমধ্যেই ধরা পড়েছে। সেই কারণেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী রুখতে পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারতের পুলিস। অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে নানাভাবে তল্লাশি চলছে ভারতের নানা জায়গায়।

    এর আগে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেফতার

    এর আগে মহারাষ্ট্র সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) রাজধানী মুম্বই সহ রাজ্যের চারটি ভিন্ন শহর নভি মুম্বই, থানে এবং নাসিক শহরে অভিযান চালিয়ে ১৭ বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিককে ভারতে অবৈধ প্রবেশ এবং অনুমতি ছাড়া থাকার জন্য গ্রেফতার করেছিল। এরমধ্যে ১৪ জন পুরুষ এবং ৩ জন মহিলা ছিল। প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি পুরুষরা সাধারণত শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আর নারীরা গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করে। একজন আধিকারিক বলেন, ধৃত বাংলাদেশি পুরুষ ও মহিলারা ২০২৩ সাল থেকে অবৈধভাবে ভারতে বসবাস করছেন। তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব বা ভ্রমণ নথির কোনও প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abdul Rehman Makki: পাকিস্তানে প্রয়াত ২৬/১১ হামলার অন্যতম চক্রী জঙ্গি আবদুল মাক্কি

    Abdul Rehman Makki: পাকিস্তানে প্রয়াত ২৬/১১ হামলার অন্যতম চক্রী জঙ্গি আবদুল মাক্কি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই জঙ্গি হামলার ষড়যন্ত্রকারী এবং লস্কর-ই-তইবা (LeT)-এর ডেপুটি প্রধান হাফিজ আবদুল রহমান মাক্কি প্রয়াত (Abdul Rehman Makki)। শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, পাকিস্তানে (Pakistan) হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয় তাঁর। গত কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন মাক্কি। লাহোরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।

    মাক্কি গ্রেফতার (Abdul Rehman Makki)

    ২০১৯ সালের মে মাসে মাক্কিকে গ্রেফতার করে পাকিস্তান সরকার। লাহোরে গৃহবন্দি করে রাখা হয় তাঁকে। ২০২০ সালে একটি পাকিস্তানি আদালত সন্ত্রাসে অর্থায়নের সঙ্গে সম্পর্কিত মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে তাকে। দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, মাক্কিকে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ বিশ্বব্যাপী জঙ্গি ঘোষণা করে। মাক্কি ২৬/১১ মুম্বই জঙ্গি হামলার জন্য অর্থায়নে জড়িত ছিলেন। ওই ঘটনায় ১৬৬ জন নিহত হয়েছিলেন। পাল্টা সন্ত্রাস-বিরোধী অভিযানে মোট নজন জঙ্গি নিহত হয়। জীবিত অবস্থায় ধরা পড়ে আমির আজমল কাসভ নামে এক জঙ্গি।

    রেড ফোর্ট হামলায় জড়িত

    মুম্বই জঙ্গি হামলা ছাড়াও মাক্কি ভারতে রেড ফোর্ট হামলায় জড়িত ছিল। সে ছিল ওয়ান্টেড জঙ্গি। ২২ ডিসেম্বর, ২০০০-এ ছজন সন্ত্রাসী রেড ফোর্টে আক্রমণ চালিয়েছিল। ২০১৮ সালে, মাক্কির সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তইবা প্রবীণ সাংবাদিক ও রাইজিং কাশ্মীর সংবাদপত্রের সম্পাদক-প্রধান সুজাত বুখারি ও তার দুই নিরাপত্তারক্ষীকে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল (Abdul Rehman Makki)।

    আরও পড়ুন: হত্যা করা হয়েছে সাংবাদিক সেজে থাকা ইসলামিক জেহাদি জঙ্গিদের, দাবি ইজরায়েলের

    মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার ষড়যন্ত্রী সাজিদ মিরের মৃত্যু হয়েছিল আগেই। বৃহস্পতিবার মৃত্যু হয়েছে হাফিজ আবদুল সালাম ভুট্টভিরও। লস্কর-ই-তইবার প্রথম সারির নেতা ভুট্টভি। মুম্বইয়ে ওই হামলার অন্যতম চক্রী তিনি। পাকিস্তানেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের তরফে লস্কর প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সইদের ঘনিষ্ঠ ওই নেতার মৃত্যু সংগঠনের কাছে বড় ধাক্কা। প্রসঙ্গত, গত এক বছরে পাকিস্তানে মোট ১২ জন ভারত বিরোধী চক্রী হয় খুন হয়েছেন, নয়তো রহস্যজনকভাবে মারা গিয়েছেন। হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ায় ভট্টভির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ।

    এর আগে মুম্বই হামলার আর এক ষড়যন্ত্রকারী সাজিদ মির পাকিস্তানের ডেরা গাজি খানের সেন্ট্রাল জেলে মারা যান। তদন্তে জানা যায়, কেউ বা কারা (Pakistan) তাঁকে বিষ দিয়েছিলেন (Abdul Rehman Makki)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইমেল, মুম্বইয়ে চাঞ্চল্য

    RBI: রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইমেল, মুম্বইয়ে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ হামলার বার্ষিকীর আগের দিনই ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে (RBI) বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে একটি রুশ ভাষায় গভর্নরকে বলা হয়েছে “আপনাকে উড়িয়ে দেবে।” এই হুমকি দেওয়া হয়েছে মুম্বইস্থিত শীর্ষ ব্যাঙ্কের সদর দফতরে ইমেলের মাধ্যমে। ঘটনায় দেশের বাণিজ্য নগরে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামালা দায়ের (RBI)

    ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর জঙ্গি হামলা হয়েছিল ভারতীয় গণতন্ত্রের পীঠস্থানে। আজ, শুক্রবার, সংসদ হামলার ২৩ তম বার্ষিকী। এর আগে, গতকাল, বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর, রাশিয়ান ভাষায় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর (RBI) সঞ্জয় মালহোত্রার অফিসিয়াল ইমেল আইডিতে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয় মুম্বই সদর দফতরের প্রধান অফিসকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে গর্ভনরকে বলা হয়, “আপনাকে উড়িয়ে দেব।” হুমকি পেয়েই আরবিআই-এর পক্ষ থেকে মুম্বই পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছে। এরপর ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিশেষ ধারায় মামলা রুজু করে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    ইমেলের আইপি নিয়ে খোঁজ করা হচ্ছে

    এই হুমকির কথা বলতে গিয়ে মুম্বই পুলিশের এক সিনিয়র অফিসার জানিয়েছেন, “আরবিআই (RBI) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একটি হুমকিমূলক ইমেলে অভিযোগ এসেছে। তবে ইমেলটি রাশিয়ান ভাষায় লেখা ছিল। প্রধান অফিসে বোমা মারার অভিযোগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা কেস দায়ের করেছি। মাতা রমাবাঈ মার্গের থানায় অজ্ঞাত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তবে ইমেলে ভিপিএন ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত ইমেলের আইপি ঠিকানাও খুঁজে দেখা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুনঃ মণিপুরে ১১০ একর অবৈধ আফিম চাষ নষ্ট করেছে প্রশাসন, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    আগেও হুমকি এসেছিল

    উল্লেখ্য গত মাসের শুরুতে মুম্বইয়ের এই আরবিআই (RBI) কাস্টোমার কেয়ার সেন্টারে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আরবিআই-এর এক অফিসারকে ফোন করেছিল অজ্ঞাত পরিচয়ে এক ব্যক্তি। অফিসের একটি রাস্তাকে ব্লক করতে বলা হয়েছিল ফোনে। কারণ বৈদ্যুতিক গাড়ি ভেঙে গিয়েছিল। পরে অবশ্য মুম্বই পুলিশ তদন্ত করে জানায়, সন্দেহজনক তেমন কিছু পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: আনসারুল্লা বাংলা জঙ্গিদের আশ্রয়, তিন বাংলাদেশিকে ৫ বছর কারাদণ্ড দিল এনআইএ আদালত

    NIA: আনসারুল্লা বাংলা জঙ্গিদের আশ্রয়, তিন বাংলাদেশিকে ৫ বছর কারাদণ্ড দিল এনআইএ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আল-কায়দার সহযোগী সংগঠন বলে পরিচিত আনসারুল্লা বাংলা টিমের জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বৃহস্পতিবার তিন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে (Bangladeshi Infiltrators) পাঁচ বছরের জন্য কারাবাসের সাজা দিয়েছে মুম্বইয়ের এনআইএ-র (NIA) বিশেষ আদালত।আনসারুল্লা বাংলা টিম (ABT) হল বাংলাদেশের একটি জঙ্গি সংগঠন এবং উপমহাদেশে তারা আল-কায়দা সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করে। আনসারুল্লা বাংলা টিমের ওই আশ্রয় দানের জন্য ওই তিন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিধান দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হল মহম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিব (ওরফে রাজ জেসুব মণ্ডল), হান্নান আনোয়ার হুসেন খান (ওরফে হান্নান বাবুরালি গাজী), এবং মহম্মদ আজরালি সুবহানাল্লাহ্ (ওরফে রাজা জেসুব মণ্ডল)।

     

    আনসারউল্লা বাংলা টিমকে সাহায্য করত ধৃতরা

    এনআইএ (NIA) যে প্রেস বিবৃতি দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, এই তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে আনসারুল্লা বাংলা টিমের সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থন করা, তাদেরকে বিভিন্ন কাজে সাহায্য করা, নকল ভারতীয় পরিচয় পত্র বানিয়ে দেওয়া এবং তাদেরকে পুণেতে থাকার বন্দোবস্ত করে দেওয়া। এটা নতুন বা প্রথম কিছু নয়। এর আগে ২০২৩ সালের অক্টোবরেও দুই বাংলাদেশি নাগরিক (Bangladeshi Infiltrators), রিপেন হোসেন (ওরফে রুবেল) এবং মহম্মদ হাসান আলি মহম্মদ আমের আলিকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

    মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৮ সালের মার্চ মাসে 

    প্রসঙ্গত, এই মামলার (NIA) তদন্ত শুরু হয় ২০১৮ সালের মার্চ মাসে। তখনই পুণে পুলিশ জানতে পারে, সে শহরে অবৈধভাবে বসবাস করা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সম্পর্কে। গোপন সূত্রে তখন উঠে আসে আনসারুল্লা বাংলা টিমের নামও। এরপরেই গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ হাবিবুর রহমান হাবিব নামের একজনকে। মহারাষ্ট্রের ধোবিঘাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপরে একে একে অভিযান চালিয়ে বাকিদের গ্রেফতার করতে সমর্থ হয় পুলিশ।

    ২০১৮ সালের মে মাসে মামলা যায় এনআইএ-র (NIA) হাতে

    ২০১৮ সালের মে মাসে মামলাটি মহারাষ্ট্র পুলিশের হাত থেকে যায় এনআইএ-র হাতে। তখনই এনআইএ তদন্তে উঠে আসে যে অভিযুক্তরা বেআইনিভাবে এবং জালিয়াতি করে ভারতে প্রবেশ করেছিল। তাদেরকে প্যান কার্ড, আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড- সমস্ত কিছু বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratan Tata: ভারতীয় শিল্পবাণিজ্যে মহীরুহ পতন! প্রয়াত রতন টাটা, শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Ratan Tata: ভারতীয় শিল্পবাণিজ্যে মহীরুহ পতন! প্রয়াত রতন টাটা, শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্পপতি, মানবতাবাদী, পরোপকারী রতন টাটা (Ratan Tata) প্রয়াত। বয়সজনিত সমস্যা নিয়ে মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। বুধবার রাতে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। রতন টাটার প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রবীণ শিল্পপতির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে মোদি তাঁকে একজন দূরদর্শী ব্যবসায়িক নেতা এবং একজন সহানুভূতিশীল মানুষ বলে অভিহিত করেছেন।

    সমস্ত স্তরে সমাদৃত

    সমাজের সমস্ত স্তরেরই তিনি ছিলেন সমাদৃত। জামশেদজি টাটার প্রপৌত্র রতন টাটা ছোট একটি ব্যবসা শুরু করেছিলেন। সেটিই এখন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সংস্থা টাটা গোষ্ঠী। অটোমোটিভ, এয়ারোস্পেস, প্রতিরক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, স্টিল, রিয়্যাল এস্টেট, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ, অ্যাভিয়েশন, ই-কমার্স এবং পর্যটনে টাটা গোষ্ঠীর উপস্থিতি রয়েছে। ১৯৯১ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত এবং ২০১৬ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তিনি টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান পদে ছিলেন। ২০০৮ সালে রতন টাটা পদ্মবিভূষণে সম্মানিত হন।

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রতন টাটা একজন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন শিল্পপতি তথা একজন অসাধারণ মানুষ ছিলেন। তিনি ভারতের অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে স্থিতিশীল নেতৃত্ব দেন। তাঁর অবদান বোর্ডরুম ছাড়িয়ে গিয়েছে। মানবিকতা ও দয়ালু মনোভাব এবং আমাদের নাগরিক সমাজের উন্নয়নে তিনি সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share