Tag: Mumbai Airport

Mumbai Airport

  • Rohit Sharma: দেশে ফিরলেন রোহিত, কেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ী দলকে সম্বর্ধনা দিচ্ছে না বিসিসিআই?

    Rohit Sharma: দেশে ফিরলেন রোহিত, কেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ী দলকে সম্বর্ধনা দিচ্ছে না বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) জিতে দেশে ফিরলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। টুর্নামেন্টে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন তাঁর দল। স্বাভাবিকভাবেই আনন্দের বন্যা বিমানবন্দরে। রোহিতকে স্বাগত জানাতে সোমবার সন্ধ্যায় মুম্বাই বিমানবন্দরে ছিল ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়। রোহিত ভক্তদের এই ভালোবাসা দেখে আপ্লুত। পুলিশের নিরপত্তাবেষ্টনী ভেদ করে অপরাজিত নায়ককে ছোঁয়ার প্রত্যাশা ছিল ভক্তদের মধ্যে। একবার স্পর্শ করার ইচ্ছা বা সেলফি তোলার আকাঙ্খা। সবাই রোহিতের নামে নামে স্লোগান দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায় তাঁকে।

    আলাদা ভাবে ফিরছেন প্লেয়াররা

    ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো সব প্লেয়ার এদিন একসঙ্গে দেশে ফেরেননি। এবার বিসিসিআই-ও কোনও সংবর্ধনার ব্যবস্থা করেনি। যে কারণে বেশির ভাগ প্লেয়ারই, অন্যান্য দেশে ছুটি কাটানোর জন্য উড়ে যাচ্ছেন। কিছু প্লেয়ার অবশ্য দেশে ফিরছেন। তবে খেলোয়াড়দের মধ্যে রোহিতই প্রথম, যিনি দেশে ফিরলেন। এবার রোহিতদের (Rohit Sharma) নিয়ে বিজয় প্যারেড হচ্ছে না। তার একটা বড় কারণ আইপিএল। কোটিপতি লিগ শুরু ২২ মার্চ। হাতে সময় কম। ভারতীয় ক্রিকেটারদের তাই ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের প্রস্তুতি শিবিরে দ্রুত যোগ দিতে হবে। তার আগে ক্রিকেটাররা একটু নিজেদের মতো পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চান। তবে, চ্যাম্পিয়নদের উৎসবে অবশ্য ভাটা পড়েনি। রবিবার গভীর রাত পর্যন্ত দুবাইয়ের টিম হোটেলে চলে সেলিব্রেশন। ‘ভিকট্রি কেক’ কাটেন রোহিতরা।

    বিমানবন্দরে রোহিতকে উষ্ণ অভ্যর্থনা

    রোহিতের (Rohit Sharma) নেতৃত্বে টিম ইন্ডিয়া নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে পরাজিত করে ১২ বছর পর আবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) দখল করেছে। ফাইনালে ৭৬ রান করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন ক্যাপ্টেন রোহিত নিজেই। এই জয়ের একদিন পর, সোমবার (১০ মার্চ), রোহিত তাঁর পরিবারের সঙ্গে মুম্বই ফিরে আসেন। রাত ৯টা নাগাদ তিনি মুম্বইয়ে নামেন। কালো টি-শার্ট এবং মাথায় নীল রঙের টুপি পরেছিলেন রোহিত। চোখে ছিল কালো রঙের চশমা। মেয়েকে কোলে নিয়ে রোহিতকে বিমানবন্দর থেকে বের হতে দেখা যায়। রোহিতকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে প্রচুর ভিড় হয়েছিল। পুলিশের নিরপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে রোহিত তাঁর কালো রঙের রেঞ্জ রোভার গাড়িতে উঠে যান। ভক্তদের উচ্ছ্বাস, স্লোগান আর ভালোবাসাকে সঙ্গে করে নিয়ে রোহিত নিজের গাড়িতে বসে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ইনস্টাগ্রামে বিমানবন্দরে রোহিতকে ঘিরে উন্মাদনার একটি ভিডিও পোস্ট করেছে। অনুরাগীরা তাঁর সঙ্গে রয়েছেন, বাইশ গজে এখনও স্বপ্রতিভ রো-হিট। তাই এখনই বিদায় নয়। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে অবসর-জল্পনায় জল ঢেলেছেন রোহিত। সাংবাদিকদের গুজব ছড়াতে বারণ করেছেন। জানিয়েছেন, নিজের মতো করেই চলতে চান তিনি। যেদিন বুঝবেন সরে যাবেন।

     

  • Bombay High Court:  মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    Bombay High Court: মুম্বই বিমানবন্দর সংলগ্ন ৪৮টি বিল্ডিং ভেঙে ফেলার নির্দেশ বোম্বে হাই কোর্টের, জেনে নিন কী কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোম্বে হাই কোর্ট (Bombay High Court) এবারে এয়ারপোর্টের (Mumbai Airport) কাছে ৪৮টি বিল্ডিং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, এই ৪৮ টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ বিমান ওঠা-নামায় অসুবিধা সৃষ্টি করছে।  যে অংশগুলোর জন্যে বিল্ডিং-এর উচ্চতা বেশি হচ্ছে, সেইসব অংশগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে বোম্বে কোর্ট।শুক্রবার বোম্বে হাই কোর্ট মুম্বইের জেলা কালেক্টরকে বিমানবন্দরের চারপাশে ৪৮টি বিল্ডিং-এর বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। বলা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতার উপরে নির্মিত অংশগুলি ভেঙে ফেলতে হবে। কারণ এই বিল্ডিংগুলো মুম্বাই বিমানবন্দরের রানওয়ের অ্যাপ্রোচ সারফেসগুলিতে বাধা সৃষ্টি করছে।

    প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Datta) এবং বিচারপতি এমএস কার্নিকের (MS Karnik) নেতৃত্বে একটি ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, মুম্বইয়ের জেলা কালেক্টরকে ডিজিসিএ-এর (Director General of Civil Aviation) এই আদেশ মানতে হবে। এর পাশাপাশি এই বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলো যে ভেঙে ফেলা হবে তার জন্যে ১৯ অগাস্টের মধ্যেই কোর্টের কাছে একটি হলফনামা দাখিল করতে হবে। কোর্ট আবার ২২ অগাস্ট এই বিষয়ে শুনানি করবে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    এছাড়াও ডিভিশন বেঞ্চ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দিয়েছে যে সমস্ত বিল্ডিংগুলোকে নির্দিষ্ট উচ্চতা লঙ্ঘন করার জন্য নোটিশ জারি করা হয়েছে সেখানে বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। মুম্বই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড (MIAL) আদালতকে জানিয়েছে যে তারা এখন পর্যন্ত ৬১টি বিল্ডিং চিহ্নিত করেছে যা অবিলম্বে ভেঙে ফেলা যেতে পারে। কর্তৃপক্ষের মতে, এই বিল্ডিংগুলোর উচ্চতার জন্য ছাড়পত্রও নেই। ফলে বেশি উচ্চতার জন্য বিমান ওঠা-নামার সময় বাধার সৃষ্টি করে।

    কোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কালেক্টর আগে থেকেই এই সমস্যার ব্যাপারে জানতেন কিন্তু সময় মতো কোনও পদক্ষেপ নেয়নি ও সমস্ত দায়ভার বিএমসি-এর ওপর চাপিয়ে দেওয়া দেয় কালেক্টর। কালেক্টর জানিয়েছেন কোনও কিছু ভাঙা তাদের ক্ষমতায় নেই। একমাত্র বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (BMC) এটি করতে পারে। ফলে বিল্ডিংগুলোর বেশি উচ্চতার অংশগুলোকে ভেঙে ফেলার ঘটনাটি নিয়ে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে।

    মুম্বাই আরও পড়ুন: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    প্রসঙ্গত, এই অভিযোগটি প্রথমে অ্যাডভোকেট যশবন্ত শেনয় দায়ের করেছিলেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই অংশগুলি এখানে বিমানবন্দরে টেক-অফ এবং অবতরণের সময় বিমানের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে এবং কোনও দিন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

     

LinkedIn
Share