Tag: musk

musk

  • Elon Musk: আমেরিকায় পানি পাবে কি ইলন মাস্কের নয়া দল?

    Elon Musk: আমেরিকায় পানি পাবে কি ইলন মাস্কের নয়া দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ জুলাই নয়া দল গঠনের কথা ঘোষণা করেছিলেন মার্কিন বিলিয়নিয়র ইলন মাস্ক (Elon Musk)। তাঁর দলের নাম আমেরিকা পার্টি। এক্স হ্যান্ডেল তিনি জানিয়েছেন তাঁর এই নয়া দলের কথা। ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে মতদ্বৈততা চরমে ওঠে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) ও ইলন মাস্কের। তার পরেই আত্মপ্রকাশ করে মাস্কের নয়া দল। ট্রাম্পের বিলটিকে মাস্ক অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এক বিপর্যয় বলে বর্ণনা করেছেন।

    মাস্কের দলের তিন স্তম্ভ (Elon Musk)

    যদিও মাস্কের দলটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে নথিভুক্ত হয়নি, তাদের কোনও সংবিধানও নেই। তবে মাস্কের দলটি মূলত তিনটি স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। এগুলি হল, আগ্রাসী আর্থিক রক্ষণশীলতা – ঋণ ও অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানোর ওপর জোর, প্রযুক্তিগত গতি বৃদ্ধি – কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রোবোটিক্স এবং বিশেষ করে জ্বালানি খাতে নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার পক্ষে জোরালো অবস্থান এবং মধ্যম ৮০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব – রাজনৈতিক চরমপন্থীদের দ্বারা বিমুখ হওয়া সাধারণ মানুষের প্রতিনিধিত্বের দাবি। প্রাথমিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মাস্কের নয়া দলের প্রতি জনগণের কিছুটা আগ্রহ রয়েছে। ৪০ শতাংশ ভোটার এতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে মাস্কের ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে কম। তাঁর অনুকূলতা সূচক বর্তমানে -১৮।

    আগেও ছাপ ফেলতে পারেনি তৃতীয় কোনও দল

    তবে ১৭৭৬ সাল থেকে আমেরিকায় তৃতীয় রাজনৈতিক দলগুলির ইতিহাস মাস্কের আকাঙ্ক্ষার এক হতাশাজনক ছবি তুলে ধরে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থা বরাবরই চ্যালেঞ্জারদের দমন করেছে (Elon Musk)। থিওডোর রুজভেল্টের প্রগ্রেসিভ বুল মুস পার্টি ১৯১২ সালে ২৭ শতাংশ ভোট জয়ী হলেও, অল্পদিনেই ভেঙে পড়ে। রস পেরোর রিফর্ম পার্টি ওই বছরই ভোট পেয়েছিল ১৯ শতাংশ ভোট। পেরো নেতৃত্ব ছাড়ার পরেই দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে নয়া পার্টি। লিবার্টেরিয়ান ও গ্রিন পার্টির মতো ধারাবাহিক চেষ্টাগুলোও দশকের পর দশক ধরে সংগ্রাম করে চলেছে। কিন্তু সম্মিলিতভাবে কংগ্রেসের ১ শতাংশ আসনও পায়নি।

    কাঠামোগত বাধাও রয়েছে। নয়া দলকে প্রতিটি রাজ্যে আলাদা আইনের অধীনে লাখ লাখ স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হয়। ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যেই ১১ লাখ স্বাক্ষর বা ৭৫ হাজার নিবন্ধিত সদস্য লাগবে। “স্পয়লার এফেক্ট”ও একটি বড় বাধা। কারণ তৃতীয় দলগুলো প্রায়ই প্রধান রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের ভোট কেটে নেয়। তাই তাদের প্রতিপক্ষই জয়ী হয়। তাই মাস্কের দল আমেরিকায় পানি পাবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে এনিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সে দেশের রাজনৈতিক (Donald Trump) বিশেষজ্ঞরা। ভ্যালডোস্টা স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বার্নার্ড টামাস বলেন, “এটা ব্যবসা চালানোর মতো নয়। এর জন্য একটি তৃণমূলস্তরের আন্দোলনের প্রয়োজন। শুধু টাকাটাই যথেষ্ট নয় (Elon Musk)।”

  • Elon Musk: নয়া দল গড়লেন ইলন মাস্ক, পার্টির নাম কি জানেন?

    Elon Musk: নয়া দল গড়লেন ইলন মাস্ক, পার্টির নাম কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পুরোদস্তুর রাজনীতিক হয়ে গেলেন মার্কিন বিলিয়নেয়ার ইলন মাস্ক (Elon Musk)। শনিবার একটি নয়া দল গঠনের কথা ঘোষণা করেন তিনি। দলের নাম আমেরিকা পার্টি। দল গড়ার আগে অনেক কাঠখড় পুড়িয়েছেন এই ধনকুবের। সোশ্যাল মিডিয়া এক্স হ্যান্ডেলে নয়া দলের ধারণা (Donald Trump) নিয়ে জনমত যাচাই করতে ভোটাভুটি করিয়েছিলেন তিনি। সেখানে মেলে বিপুল সাড়া। তার পরেই ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাশ হওয়ার পরেই নয়া রাজনৈতিক দল খুলে ফেললেন মাস্ক। নয়া পার্টির ঘোষণা করে এক্স হ্যান্ডেলে মাস্ক লেখেন, ‘২ টু ১ এর ফ্যাক্টরে আপনারা একটি নয়া রাজনৈতিক দল চান এবং আপনি সেটাই পাবেন। আজ আমেরিকা পার্টি আপনাকে আপনার স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য গঠিত হয়েছে।’

    মাস্কের হুঁশিয়ারি (Elon Musk)

    প্রসঙ্গত, ট্রাম্প যখন দ্বিতীয়বারের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে বসেন, তার আগে তাঁর হয়ে প্রচারে শত শত মিলিয়ন ডলার ঢেলেছিলেন মাস্ক। ট্রাম্প ক্ষমতায় বসে মাস্ককে বসিয়েছিলেন ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির নেতৃত্বে। সরকারি ব্যয় হ্রাস করার পক্ষে ছিলেন মাস্ক। পরে নানা কারণে ট্রাম্পের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেয় মাস্কের। ট্যাক্স কাট এবং ব্যয় বিল – দ্য বিগ বিউটিফুল বিল নিয়ে ট্রাম্প-মাস্কের বিরোধ চরমে ওঠে। মার্কিন কংগ্রেসের উভয় কক্ষেই সামান্য ব্যবধানে পাশ হয়ে যায় ট্রাম্পের বিল। এর পরেই মাস্ক হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, এই বিল আইনে পরিণত হলে নয়া দল গড়বেন তিনি। মাস্কের বক্তব্য, ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানরা আসলে একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। ৪ জুলাই বিলটিতে সই করেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি। বিলটি পরিণত হয় আইনে। তার পরেই এদিন মাস্ক জন্ম দেন আমেরিকান পার্টির।

    সিঁদুরে মেঘ দেখছেন রিপাবলিকানরা

    মাস্ক (Elon Musk) নয়া দল খোলায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন রিপাবলিকানরা। কারণ মাস্কের সমর্থকদের সিংহভাগই রিপাবলিকান। আগামী বছর মধ্যবর্তী কংগ্রেসনাল নির্বাচনে মাস্কের দল নির্বাচনী ময়দানে নামলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ট্রাম্পের দল। ভোট কাটাকুটির খেলার সুযোগ নিতে পারেন ডেমোক্র্যাটরা। মার্কিন কংগ্রেসে আটকে যেতে পারে বহু বিল। ট্রাম্প (Donald Trump) প্রেসিডেন্ট পদ না খোয়ালেও, ক্ষমতার রাশ রিপাবলিকানদের হাতে নাও থাকতে পারে (Elon Musk)।

  • PM Modi: শুল্কযুদ্ধের আবহেই ফোনে কথা মোদি-মাস্কের, কী আলোচনা হল দু’জনের?

    PM Modi: শুল্কযুদ্ধের আবহেই ফোনে কথা মোদি-মাস্কের, কী আলোচনা হল দু’জনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুল্কযুদ্ধের আবহেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে দীর্ঘ সময় ফোনে কথা হল টেসলা ও স্পেসএক্সের কর্তা ইলন মাস্কের (Elon Musk)। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন ক্ষেত্রে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে দু’জনের মধ্যে। মাস্কের সঙ্গে ফোনালাপের বিষয়টি নিজেই সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। চলতি বছরের শুরুতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় ওয়াশিংটনে মাস্কের সঙ্গে বৈঠক হয়েছিল মোদির। এবার হল টেলিফোনিক কনভার্সেশন।

    কী বললেন মোদি? (PM Modi)

    মাস্কের সঙ্গে কথা বলার বিষয়টি জানিয়ে মোদি লেখেন, “বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে ওয়াশিংটন ডিসিতে আমাদের মধ্যে যে আলোচনা হয়েছিল, সেই বিষয়গুলিও উঠে এসেছে। আমরা প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছি। এই সব ক্ষেত্রে আমেরিকার সঙ্গে আমাদের অংশীদারিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    টেলিফোনে কথাবার্তা

    মাস্কের সংস্থা ভারতে বৈদ্যুতিন গাড়ি শিল্পে নিয়োগ শুরু করেছে। যদিও তারা আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও ভারতে প্রবেশ করেনি। অতীতে বৈদ্যুতিন গাড়ি শিল্প নিয়ে ভারত সরকার ও মাস্কের মধ্যে চাপানউতোর ছিল। মাস্কের প্রধান উদ্বেগের বিষয় ছিল, ভারতে বৈদ্যুতিন গাড়িতে উচ্চ আমদানি শুল্ক! তবে গত বছরের মার্চে বৈদ্যুতিন গাড়িতে শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। তার পরেই ওয়াশিংটনে হয় মোদি-মাস্ক মুখোমুখি বৈঠক (PM Modi)। এবার হল টেলিফোনে কথাবার্তা।

    মার্কিন রাজনীতিতে মাস্কের প্রভাব কারও অজানা নয়। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকারেও তাঁর গুরুত্ব অপরিসীম। দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর মাস্ককে গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়েছেন ট্রাম্প। ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির মাথায় বসানো হয় তাঁকে। মার্কিন প্রশাসনের সমস্ত খরচের হিসেব রাখে এই দফতর।

    প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটনের ব্লেয়ার হাউসে মুখোমুখি বৈঠক হয়েছিল ইলন মাস্কের। সেই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সঙ্গিনী শিভন জিলিস ও মাস্কের তিন শিশু সন্তান। মাস্কের সংস্থা স্পেসএক্স মহাকাশযানের একটি অংশও প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দিয়েছিলেন মাস্ক। প্রধানমন্ত্রীও মাস্কের (Elon Musk) তিন সন্তানের জন্য বই নিয়ে গিয়েছিলেন। সেই তালিকায় ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা বইও (PM Modi)।

  • Elon Musk: দেউলিয়া হয়ে যাবে আমেরিকা? এ কী শোনালেন ইলন মাস্ক!

    Elon Musk: দেউলিয়া হয়ে যাবে আমেরিকা? এ কী শোনালেন ইলন মাস্ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার আর্থিক ভবিষ্যৎ নিয়ে গুরুতর সতর্কবার্তা শোনালেন ইলন মাস্ক (Elon Musk)। বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি মাস্ক। টেসলার সিইও-ও তিনি। ‘দ্য জো রোগান এক্সপিরিয়েন্স’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বর্তমানে আমেরিকার জাতীয় ঋণের পরিমাণ ৩৬.১৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। মাস্কের মতে, যদি শীঘ্রই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তবে ডলারের মূল্য “শূন্যে” নেমে যেতে পারে। এই অবস্থা দেশকে আর্থিক ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে।

    কী বললেন মাস্ক?

    মাস্ক জানান, ঋণের সুদ পরিশোধ করতে সরকারের মোট আয়ের খরচ হচ্ছে ২৩%। এই সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। তিনি বলেন, “যদি আমরা পদক্ষেপ না নিই, তবে পুরো সরকারি বাজেট শুধুমাত্র সুদ পরিশোধের জন্য ব্যবহৃত হবে। ফলে সামাজিক সুরক্ষা বা মেডিকেয়ারের মতো গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির জন্য কোনও তহবিল অবশিষ্ট থাকবে না।” মাস্কের এই ভবিষ্যদ্বাণী ইঙ্গিত করে যে, যদি দ্রুত সংস্কার করা না হয়, তবে একটি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঘটতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।

    কী বলছে সংখ্যাতত্ত্ব?

    মাস্কের (Elon Musk) আশঙ্কা যে অমূলক নয়, তা স্পষ্ট সংখ্যাতত্ত্বেই। ২০২৪ অর্থবর্ষে শুধুমাত্র সুদ পরিশোধেই ফেডারেল সরকার ব্যয় করেছে ১.১২৬৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ মোট আয় ছিল ৪.৯২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। সুদের খরচ বাজেটকে গ্রাস করে ফেলায়, মাস্কের এই সতর্কবার্তা নীতিনির্ধারক ও সাধারণ নাগরিকদের সচেতন হওয়ার সঙ্কেত দেয়। যদিও জেপি মর্গানের মতো কিছু বিশেষজ্ঞের যুক্তি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিফল্ট করবে না। কারণ এটি মার্কিন মুদ্রায় ঋণ ইস্যুর অস্বাভাবিক সম্ভাবনার আলোকে রয়েছে। মাস্ক অত্যন্ত দ্রুত “অর্থায়নের” নেতিবাচক প্রভাবগুলোর প্রতি ইঙ্গিত করেন না।

    আরও পড়ুন: প্রয়াগরাজে হবে মহাকুম্ভ, যোগীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ সাধুরা

    এই পদ্ধতি একটি টেকনিক্যাল ডিফল্ট এড়াতে পারে। তবে এটি অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতি এবং এর ফলে ডলারের অবমূল্যায়ন ঘটাতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলোর মোকাবিলায় মাস্ক ও আর্থিক বিশেষজ্ঞরা মানুষের সম্পদ রক্ষার জন্য রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের প্রস্তাব করেন। সম্পত্তির মূল্য সাধারণত মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে বাড়ে, যা মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ভাড়ার আয় প্রদান করে। সোনা কেনার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি (Elon Musk)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Elon Musk: ভারতে আসছেন টেসলা কর্তা, মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই লগ্নির ঘোষণা মাস্কের!

    Elon Musk: ভারতে আসছেন টেসলা কর্তা, মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই লগ্নির ঘোষণা মাস্কের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে মোটা অঙ্কের লগ্নির ব্যাপারে কথা দিয়েছিলেন আগেই। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। দেশ ফুটছে রাজনীতির আঁচে। এহেন আবহে চলতি মাসেই ভারত সফরে আসছেন টেসলা কর্তা। ভারতে নয়া কারখানা গড়তে আগ্রহী মাস্ক। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরেই সম্ভবত এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করবেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের।

    কবে আসছেন টেসলা কর্তা?

    তবে ঠিক কবে ভারতে আসবেন টেসলা কর্তা, কবেইবা বসবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে, সে ব্যাপারে এখনও কিছুই জানা যায়নি। তবে সূত্রের খবর, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহেই ভারত সফরে আসতে চলেছেন মাস্ক (Elon Musk)। এই সফরেই দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। এপ্রিলেই শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। ভোট হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। তার পর আরও কয়েকটি দফার নির্বাচন হবে চলতি মাসেই। সেই সময়ই ভারতে আসছেন মাস্ক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টেসলার এক আধিকারিক বলেন, “এপ্রিল মাসে লোকসভা নির্বাচন চলাকালীনই ভারত সফরে যাবেন ইলন মাস্ক।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার জামাইকে প্রার্থী করে আসানসোলে কিস্তিমাত পদ্মের, বিপাকে ঘাসফুল

    সলতে পাকানোর কাজ শুরু হয়েছিল ঢের আগে

    গত জুনে তিন দিনের আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরেই নিউ ইয়র্কে মাস্কের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তখনই ভারতের সম্ভাবনা ও প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন টেসলা কর্তা। আগ্রহ প্রকাশ করেন ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে। মাস্ক ভারতে দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি করার চিন্তাভাবনা করছেন বলেও জানা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেই বৈঠক শেষে মাস্ক বলেছিলেন, “দারুণ একটা বৈঠক হল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তাঁকে আমি খুবই পছন্দ করি। কয়েক বছর আগে (২০১৫ সালে) তিনি আমাদের কারখানায় এসেছিলেন। আমরা একে অপরকে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই চিনি।” সেই সময়ই তিনি বলেছিলেন, “ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি ভীষণ উৎসাহিত। আমার ধারণা, বিশ্বের যে কোনও বড় দেশের তুলনায় ভারতের সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।” জানা গিয়েছে, সেই সূত্রেই এবার ভারতে আসতে চলেছেন মাস্ক। সূত্রের খবর, ভারতে কারখানা চালু হলেই বছরে উৎপাদন করা হবে ৫ লক্ষ গাড়ি। গাড়ির দাম হবে ২০ লক্ষের মধ্যেই (Elon Musk)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে আগামী পাঁচ বছরে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় আড়াই লক্ষ কোটি) বিনিয়োগ করবে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৈদ্যুতিন গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা টেসলা (Tesla in India)। বৈদ্যুতিম গাড়ির ক্ষেত্রে নয়া নীতি নির্ধারণে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে কর্তৃপক্ষের। সূত্রের খবর, যদি টেসলা ভারতে এই বিনিয়োগ করে, তাহলে সেটি হবে ভারতে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ।

    টেসলার বিনিয়োগ

    ভারতে টেসলা নিজস্ব উৎপাদন কারখানা খুলতে চাইছে। ভারতের এই প্ল্যান্টে প্রথমে ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। অনুসারী শিল্পে অন্যান্য সহযোগীরা বিনিয়োগ করবে ১০ বিলিয়ন ডলার। পাশাপাশি, বৈদ্যুতিন গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে আরও ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগও করা হবে। এটাই ক্রমেই বেড়ে হবে ১৫ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, তারা সব মিলিয়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। রিপোর্ট অনুযায়ী, যদি আমদানি শুল্কে ছাড় দেওয়ার নীতি গৃহীত হয়, তাহলে টেসলা (Tesla in India) তার বিনিয়োগ আরও বাড়াতে পারে।

    লাক্সারি গাড়ি

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় লাক্সারি গাড়ির বাজারে টেসলা কিছু স্ট্যান্ডার্ড ব্র্যান্ড আনার বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা করছে। এ দেশে পরিবর্তিত পরিবেশে টেসলা কাজ শুরু করতে চায়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সংস্থা একটি কারখানায় বিনিয়োগ করবে। আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন বছরের মধ্যে কারখানাটি রফতানির জন্য প্রস্তত হয়ে যাবে। এটাও আশা করা হচ্ছে ভারতীয় বাজারে কিছু অবদান রাখবে। জানা গিয়েছে, টেসলা সিইও ইলন মাস্ক ভারতের একজন গুণমুগ্ধ এবং বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। গত বছর জুন মাসে নিউ ইয়র্কে মোদির সঙ্গে মাস্কের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সাক্ষাৎকার শেষে মাস্ক বলেছিলেন, “ভারতে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে মোদি আমাকে বলেছেন।” তিনি এও (Tesla in India) বলেছিলেন, “ভবিষ্যতে এই ঘোষণার বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপি করলে ভয়ঙ্কর খেলা হবে! হামলা চালিয়ে হুমকি তৃণমূলের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

     

LinkedIn
Share