Tag:

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভ মেলায় আধ্যাত্মিক পরিবেশ গড়ে তুলতে মন্ত্রপাঠ করবেন ২০ হাজার বৈদিক পণ্ডিত

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভ মেলায় আধ্যাত্মিক পরিবেশ গড়ে তুলতে মন্ত্রপাঠ করবেন ২০ হাজার বৈদিক পণ্ডিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের মহাকুম্ভ মেলায় (Mahakumbh 2025) আধ্যাত্মিক পরিবেশকে আরও সমৃদ্ধ করতে ২০ হাজার বৈদিক পণ্ডিতদের (Vedic Brahmin) অংশগ্রহণ থাকবে। এই মেলায় এই বিপুল সংখ্যক বৈদিক ব্রাহ্মণদের সমবেত স্তোত্র পাঠ করানো হবে। মেলায় একাধিক শিবির থেকে মেলার পবিত্রতাকে আরও আকর্ষণীয় করা হবে। মূলত এই বৈদিক পণ্ডিতরা ভারতীয় সংস্কৃতিকে উপস্থাপন করবেন। জানা গিয়েছে, প্রয়াগরাজে মহর্ষি সন্দীপনি রাষ্ট্রীয় বেদ সংস্কৃত শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বাবধানে সরকার পরিচালিত বেদ পাঠশালা এবং গুরু-শিষ্য শাখাগুলি প্রস্তুতির কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। চলছে জোর কদমে প্রস্তুতি।

    আধ্যাত্মিক ভাবনার এক অভয়ারণ্য হবে মেলা

    মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ হিন্দুদের সর্ব বৃহৎ মহাকুম্ভ মেলাকে (Mahakumbh 2025) বিশ্ববাসীর সমানে আরও সুন্দর এবং উপভোগ্য করতে নানা রকম ভাবনার সমাবেশ করছেন। চেষ্টার কোনও ত্রুটি রাখছেন না। তার মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান দিক হল মেলায় বৈদিক ব্রাহ্মণদের (Vedic Brahmin) দ্বারা স্তোত্র পাঠ। প্রয়াগরাজ এবং পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে বৈদিক ছাত্র এবং পণ্ডিতদের আনা হবে। মহাকুম্ভ মেলারস্থলকে আধ্যাত্মিক ভাবনার এক অভয়ারণ্য গড়তে এই ভাবনা বলে মনে করা হচ্ছে। মেলা প্রাঙ্গনের শিবিরগুলিতে ধর্ম কথা, ভাগবত কথা, আধ্যাত্মিক বক্তৃতা, পুরাণ কথায় তীর্থযাত্রীদের মনকে ভরিয়ে দিতেই এই পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ “কুবীর বলত সাকার আমার মা, নিরাকার আমার বাপ, কাকো নিন্দো, কাকো বন্দো, দোনো পাল্লা ভারী!”

    পাঁচ লক্ষ পঞ্চাক্ষর জপ চলবে

    মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025) বৈদিক মন্ত্র পাঠের জন্য এখন থেকেই নানা ভাবে একাধিক স্কুলে স্কুলে বিদ্যার্থীদের মন্ত্র উচ্চারণ, আবৃত্তি এবং পাঠের জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ঝুনসির স্বামী নরোত্তমন্দ গিরি বেদ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ব্রজ মোহন পান্ডে বলেন, “মেলাকে সামনে রেখে এই উদ্যোগ শুধু বৈদিক সংস্কৃতিকে প্রচারই করবে না, বরং তরুণ প্রজন্মের কাছে এর সমৃদ্ধিকে, ঐতিহ্যকেও আরও পরিচিত করাবে।” একই ভাবে শ্রীপঞ্চ অগ্নি আখড়ার মহা মণ্ডলেশ্বর সোমেশ্বরানন্দ ব্রহ্মচারী মহাকুম্ভের মধ্যে বৈদিক ঐতিহ্যের উপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। একই ভাবে তার শিবিরে বেশ কিছু কিছু বিদ্যার্থীরা সম্পূর্ণ মেলা জুড়ে মন্ত্র পাঠ করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। একই ভাবে পঞ্চায়েত আখড়ায় মহা নির্বাণীর মহা মণ্ডলেশ্বর স্বামী প্রণবানন্দ সরস্বতী বলেছেন, “আমাদের শিবিরে বৈদিক স্তোত্রের (Vedic Brahmin) পাশাপাশি প্রতিদিন পাঁচ লক্ষ পঞ্চাক্ষর জপ করা আটজন ব্রাহ্মণও উপস্থিত থাকবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সামনে গণবিক্ষোভ

    Bangladesh: হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সামনে গণবিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালের বিজয় দিবসের কথা মনে করিয়ে দিতে দিল্লিতে বাংলাদেশ (Bangladesh) হাই কমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে বিরাট বিক্ষোভে সামিল হয়েছে ভারতীয়রা। গত ৫ অগাস্ট থেকে লাগাতার হওয়া বাংলাদেশে হিন্দু নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ এবং ঘেরাও কর্মসূচি নিয়ে ওই দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসকে কড়া বার্তা দিয়েছে ভারতীয় হিন্দু সমাজ। হাজার হাজার সাধারণ জনতার সঙ্গে সাধুসন্তরা এদিন এই কর্মসূচীতে যোগদান করেছেন। দাবি একটাই হিন্দু নির্যাতন বন্ধ হোক।

    হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তির রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে (Bangladesh)

    নভেম্বরের শেষেই বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু ধর্ম গুরু চিন্ময় কৃষ্ণদাসকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন একাধিক জায়গায় কট্টর মৌলবাদী মুসলমানদের চলছে আগ্রাসন। হিন্দু বাড়ি-ঘর ভাঙচুর, দোকান লুট, মন্দিরে আগুন, মূর্তি ভাঙচুর, হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ, খুন-সহ একাধিক ঘটনায় চরম বিপাকে সনাতনী সমাজ। ঢাকার রাজপথে বিলি হচ্ছে ‘ভারত শত্রুরাষ্ট্র’ লিফলেট, চার দিনে কলকাতা দখল হবে বলে দেওয়া হচ্ছে হুঙ্কার। ধর্মগুরুরা প্রকাশ্যে মাইকে ঘোষণা করছেন তলোয়ার দিয়ে কোপানো হবে ইসকনকে। এই সব ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস একদম চুপ। চট্টগ্রামের বাড়িতে ঢুকে খুন করা হয়েছে হিন্দু মহিলাকে। ঢাকায় পড়ানো হচ্ছে জগন্নাথের মন্দির। তাই প্রতিবাদ জানাতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে একত্রিত হয়েছেন বহু মানুষ। সকলের মুখে একটাই স্লোগান হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তির রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে বাংলাদেশকে। একই ভাবে ইসকনের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা যাবে না। অবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ সন্ন্যাসীকে মুক্তি দিতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ এএসআই-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য, ২৫০টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ওয়াকফের দখলে!

    হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত

    এদিন দিল্লিতে আন্দোলনকারীরা বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘ কেন নির্বাক? অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো সংগঠনও হিন্দুদের উপর ভয়াবহ অত্যাচারের বিরুদ্ধে চুপচাপ করে বসে আছে। বাংলাদেশ কি ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা ভুলে গিয়েছে? একই ভাবে আগে মুম্বইয়ে বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে একাধিক হিন্দু সংগঠন বিক্ষোভ দেখান। একই ভাবে রবিবার দেশের আরও একাধিক জায়গায় হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি ঢাকায় বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশ উপদেষ্টা মহম্মদ তৌহিদ হুসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: রাজ্যে ঘাঁটি গেড়ে থাকা ৮৫০ অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে তাড়িয়ে দিল ছত্তিশগড় সরকার

    Chhattisgarh: রাজ্যে ঘাঁটি গেড়ে থাকা ৮৫০ অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে তাড়িয়ে দিল ছত্তিশগড় সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার থেকে ৫০০ এবং কাওয়ার্ধা থেকে ৩৫০ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে (Bangladeshi Infiltrators) ফেরত পাঠানো হয়েছে। একথা জানিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজয় শর্মা। অবৈধ জবরদখল প্রবণতার জন্য বাংলাদেশি মুসলমানদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু দিন ধরে তোলপাড় চলছে ছত্তিশগড়ে। ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে আদিবাসী অধ্যুষিত জেলায় অবৈধ বাংলাদেশি অনিয়ন্ত্রিত অনুপ্রবেশের কারণে বন্‌ধ পালিত হয়েছিল। যা বিরাট প্রভাব ফেলেছিল এই রাজ্যের রাজনীতিতে।

    সরকার দুর্বল মনোভাব দেখাবে না (Chhattisgarh)

    ৯ ডিসেম্বর ভিলাইতে একটি বিশেষ জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজয় শর্মা বলেন, “রাজ্য থেকে প্রায় ৮৫০ জন অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের (Bangladeshi Infiltrators) বিতাড়িত করেছি। কোন্ডাগাঁও থেকে ৪৬ জন অনুপ্রবেশকারী বর্তমানে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে দ্রুত ফেরত পাঠানো হবে। আরও অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করতে সরকার ব্যাপক ভাবে কাজ করছে। দুষ্কৃতীদের মুক্তাঞ্চলগুলির সঙ্গে কোনও রকম সরকার দুর্বল মনোভাব দেখাবে না।”

    আদিবাসী সামজের বন্‌ধ

    ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) বেশ কয়েকমাস ধরে বাংলাদেশি মুসলমানদের অবৈধ অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltrators) এবং এলাকা দখলের বিরুদ্ধে তীব্র ভাবে সরব হয়েছে স্থানীয় জনজাতিরা। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার বন্‌ধ ডেকেছিল স্থানীয় আদিবাসীরা। সেখানে দোকান, বাজার, স্কুল, কলেজ সব বন্ধ রাখা হয়েছিল। কেবলমাত্র জরুরি পরিষেবা চালু রাখা হয়েছিল। এখানকার আদিবাসী সমাজের বক্তব্য হল, “বাংলাদেশে অস্থিরতার কারণে চোরা পথে ভারতে ঢুকে ওরা (বাংলাদেশি) এখানকার জায়গা দখল করছে। শহর, গ্রামের সর্বত্র তারা নিজেদের বসতি গড়ে আমাদের জামি জায়গা দখল করে নিচ্ছে। অবিলম্বে তাদের ভারত থেকে বিতাড়িত করতে হবে। এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক ও জনবিন্যাসকে বদলে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    অপর দিকে, মাওবাদীদের বিরুদ্ধে ছত্তিশগড়ে ব্যাপক অভিযান চলছে। বস্তার আইজি সুন্দর রাজ পি-এর মতে, বস্তার এবং কোন্ডাগাঁও উভয় জেলাকেই কয়েক দশকের বিদ্রোহের পর মাওবাদীমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি একটি বিবৃতিতে বলেছিলেন, “রাজ্যের অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন প্রচেষ্টা, তীব্র নিরাপত্তা অভিযান এক সঙ্গে চলছে। এই অঞ্চলে মাওবাদীদের কার্যকলাপকে উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে, যা একটি ঐতিহাসিক দিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিতে নোবেল প্রাপক মহম্মদ ইউনূসের রাজত্বে সাড়া বাংলাদেশ (Bangladesh) এখন অশান্তির বাতাবরণে আচ্ছন্ন। প্রতিদিন সেখানে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন—অত্যাচার, লুট, মন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, খুন, দোকান লুটের ঘটনা ঘটেই চলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের আইনের কোনও শাসন নেই। পুলিশ এবং সেনা হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তি রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ। পাল্টা ভারতের মানুষ হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হলে বাংলাদেশের মৌলবাদী জেহাদিরা ভারতের উপর আক্রমণ করার হুমকি দিতে শুরু করে। গোটা বাংলাদেশে কট্টরপন্থী জেহাদিরা যেমন দাপাদাপি করছে, সেই সঙ্গে আগামী চার দিনের মধ্যে ভারত দখল করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তীব্র তোপ দেগেছেন মৌলবাদীদের। তিনি ভারতীয় সেনার ব্যাপক প্রশংসা করে পাল্টা হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।

    যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই (Sukanta Majumdar)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বাংলাদেশের হিন্দু নিধন নিয়ে আগেও সরব হয়েছিলেন। মহম্মদ ইউনূস যে পাকিস্তানের সুরে কথা বলেন তা প্রথমেই বলেছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশি হিন্দুরা যাচ্ছে সেটা আমাদের জন্য হৃদয় বিদারক। তবে বাংলাদেশ থেকে যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই। ফলে তাদের কোনও ক্ষমতাও নেই। চারদিনে কলকাতা দখল করার কথা বলছে! এটা কি হাতের মোয়া? কিছুই বোঝে না ওরা। বাংলাদেশ সেনার জন্য কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়াররাই যথেষ্ট। তারাই আটকে দেবে ওদের।”

    ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে, উদাহরণ বাংলাদেশ

    একইভাবে ভারতীয় সেনারা যথেষ্ট সক্ষম, তাই বাংলাদেশের (Bangladesh) মৌলবাদীদের পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে সুকান্ত আরও (Sukanta Majumdar) বলেন, “ভারতের সৈন্যশক্তি সম্পর্কে ওদের কোনও আইডিয়া নেই। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা রয়েছে ভারতের হাতে। তবে ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে তার উদাহরণ বাংলাদেশ। পশ্চিমবঙ্গের মানুষেরও সচেতন হওয়া দরকার।” উল্লেখ্য, শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ ভারত দখলের স্লোগান দিয়ে বলেছিলেন, “আমরা ইন্ডিয়ার কলকাতা, আগরতলা এবং সেভেন সিস্টার্স দখল করব। আমরা ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ দু’ দেশের মানচিত্রই নতুন করে আঁকব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: কংগ্রেস আমলের থেকে মোদি জমানায় রেল দুর্ঘটনা অনেক কমেছে, তথ্য দিয়ে দাবি রেল মন্ত্রকের

    Indian Railways: কংগ্রেস আমলের থেকে মোদি জমানায় রেল দুর্ঘটনা অনেক কমেছে, তথ্য দিয়ে দাবি রেল মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের আমলে রেল (Indian Railways) দুর্ঘটনা ৬০ শতাংশ কমেছে। রাজ্যসভায় এই মর্মে বিশেষ রিপোর্ট জমা পড়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষে রেল মন্ত্রক জানিয়েছে, দুর্ঘটনা (Accident) রুখতে গত ১০ বছরে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি পরিচালিত এনডিএ সরকার। গত কয়েক দশকের কংগ্রেস শাসিত সরকারের তুলনায় নরেন্দ্র মোদি পরিচালিত সরকার রেলের যে অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটিয়েছে, তা রাজনীতির অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন।

    ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এখনও পর্যন্ত মৃত ৩৬২ জন(Indian Railways)

    রাজ্যসভায় রেল দুর্ঘটনার (Accident) বিস্তৃত জবাব দিয়েছে ভারতীয় রেল মন্ত্রক (Indian Railways)। সেখানে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০২১ সালের এপ্রিল মাস থেকে এখনও পর্যন্ত সারা ভারতে মোট ১৫২টি গুরুতর রেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সব দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে মোট ৩৬২ জনের এবং মোট আহতদের সংখ্যা ৯৫৮ জন। নিহতদের মধ্যে রেল বিভাগের মোট কর্মচারী রয়েছেন ১১ জন। এই সব দুর্ঘটনাকে মাথায় রেখে রেলের তরফ থেকে একাধিক অত্যাধুনিক ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। ফলে আগের থেকে রেল দুর্ঘটনা অনেক পরিমাণে কমে গিয়েছে।

    ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে মোট দুর্ঘটনার সংখ্যা ৪০টি

    একই সঙ্গে তথ্য দিয়ে রেল মন্ত্রক (Indian Railways) জানিয়েছে, ২০১৪-১৫ আর্থিক বছরে সারা দেশে রেল বিপত্তির ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে ১৩৫টি। অপর দিকে ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে মোট রেল দুর্ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে মাত্র ৪০টি। একই ভাবে রেলের ব্যবস্থা যে ঢেলে সাজানো হচ্ছে সেই বিষয়ও জানানো হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে, রেললাইন, রেলের কামরায় নানা সমস্যার কথা, অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।

    আরও পড়ুনঃ সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    নিরাপদ যাত্রায় রেল বদ্ধপরিকর

    প্রসঙ্গত, রেলের (Indian Railways) গত কয়েক মাসে রেল দুর্ঘটনার (Accident) পিছনে যে রেল জেহাদিদের একটা ষড়যন্ত্রের কৌশল রয়েছে, তা উপেক্ষার নয়। উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, দিল্লি, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপূর্ব ভারতে নানা সময় পাথর, ইট, লোহা, গ্যাসের সিলিন্ডার, লাইনের তার-সহ একাধিক উপাদান দিয়ে বড়সড় নাশকতার ছক বাঞ্চালের তথ্য উঠে এসেছে। ঠিক এই পরিস্থিতিকে কাটিয়ে বন্দে ভারত, বন্দে ভারত স্লিপার, কবচ ৫.০, হাই স্পিড ট্রেন, বুলেট, হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন-সহ আধুনিক ট্রেনের খবর প্রতিনিয়ত আসছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে সময় ও দূরত্বকে কমিয়ে রেলকে আরও অত্যাধুনিক এবং নিরাপদ যাত্রার পরিষেবা দিতে ভারত সরকার যে বদ্ধপরিকর, সেই বিষয়েও জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Syria War: সিরিয়ার রাজধানী দখলের পথে সশস্ত্র বিদ্রোহীরা, দেশ ছাড়তে বিমানে উঠেছেন প্রেসিডেন্ট আসাদ!

    Syria War: সিরিয়ার রাজধানী দখলের পথে সশস্ত্র বিদ্রোহীরা, দেশ ছাড়তে বিমানে উঠেছেন প্রেসিডেন্ট আসাদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিরিয়ায় (Syria War) বিদ্রোহীরা বেশ কয়েকটি শহর দখল করে রাজধানী দামাস্কাসের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। জানা গিয়েছে, শনিবার আসাদের বাহিনী হোমস শহর থেকে পালিয়ে গিয়েছে। এরপর হোমসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীরা। বর্তমানে আসাদ বিমানে উঠে অন্যত্র রওনা দিয়েছেন। তবে কোথায় যাচ্ছেন, প্রকাশ করা হয়নি। ওই দেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর হোমস দখল হওয়া প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের (President Bashar al-Assad) জন্য একটি বড় ধাক্কা। বিদ্রোহীরা যে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার ইঙ্গিত দিচ্ছেন, এই ঘটনা থেকে তা আরও স্পষ্ট হয়েছে। বোঝা যাচ্ছে, ওই দেশের সরকার পতনের মুখে।

    অপর দিকে সিরিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ওই দেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের জন্য নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। সুযোগ থাকলে দ্রুত দেশে ফেরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হতেও নিষেধ করা হয়েছে।

    ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ ও ‘জইশ আল-ইজ্জা’র যৌথ অভিযান (Syria War)

    জানা গিয়েছে, সিরিয়ার (Syria War) প্রেসিডেন্টকে (President Bashar al-Assad) ক্ষমতা থেকে সরাতে গত সপ্তাহ থেকেই হামলা শুরু করা হয়েছে। সিরিয়ার দুই বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ (এইচটিএস) এবং তাদের সহযোগী ‘জইশ আল-ইজ্জা’-র যৌথবাহিনী অভিযান শুরু করেছে। বিদ্রোহীরা অভ্যুথানের চেষ্টা করছে। প্রথমে তারা আলেপ্পা দখল করে, এরপর দ্রুত অগ্রসর হয়। উল্লেখ্য আগেও বিদ্রোহীরা বেশ কিছু এলাকা দখল করেছিল, কিন্তু সেই সময় আসাদের সরকার দমন করেছিল। হোমস শহর হল সিরিয়ার রাজধানী দামস্কাকে ভুমধ্যসাগরের উপকূলের সঙ্গে সংযোগকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ চৌরাস্তা। এখন এই জায়গায় সম্পূর্ণ ভাবে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রিটেনের সিরিয়া পর্যবেক্ষণাগার থেকে জানানো হয়েছে, সে দেশের বিমানবন্দর থেকে নিরাপত্তাবাহিনী এবং সেনা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিদ্রোহীদের চাপে সকলে গা ঢাকা দিয়েছে।

    ১৩ বছর ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে!

    বিদ্রোহীদের তাণ্ডবে সিরিয়ায় (Syria War) ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, দামাস্কাসে রবিবার সকাল থেকে ব্যাপক গোলাগুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। এলাকার বাসিন্দার কেউ বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। আসাদের সমর্থকরা ইতিমধ্যে রাজধানী ছেড়ে পালাতে শুরু করেছে। সিরিয়াতে গত ১৩ বছর ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলিকে মদত দিয়েছিল আমেরিকা। পরবর্তী সময়ে আইএসের বাড়বাড়ন্ত রুখতে নেটো বাহিনীও হামলা চালিয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘দ্রুত ফিরে আসুন, থাকলেও বেশি বাইরে বেরোবেন না”, সিরিয়ার ভারতীয়দের বার্তা নয়াদিল্লির

    রাশিয়া-ইরানের সহযোগিতা পেতে পারেন

    সামরিক বিশেজ্ঞদের একাংশ বলছে, বেশ কয়েক মাসে ইজারায়েলি বিমান হানায় আসাদ বাহিনীর অবস্থা এখন বেশ সঙ্কটজনক। এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে দামাস্কার দিকে অগ্রসর হয়েছে বিদ্রোহীরা। তবে আসাদের কাছে রাশিয়া এবং ইরানের সহযোগিতা রয়েছে। ইরাক থেকে শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীও সিরিয়া (Syria War) সেনার সাহায্যে সীমান্ত পেরিয়েছে বলে বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে। কিন্তু আসাদ (President Bashar al-Assad) নিজের রাজধানী রক্ষা করতে না পেরে পালাতে বাধ্য হয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ, রাজ্যে শীত উধাও হওয়ার পথে, ফের বৃষ্টির ইঙ্গিত

    Weather Update: সাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ, রাজ্যে শীত উধাও হওয়ার পথে, ফের বৃষ্টির ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শীতের (Weather Update) আমেজে থাবা বাসাতে পারে নিম্নচাপ (Low Pressure)। সপ্তাহের শেষে বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে দার্জিলিংয়ে হতে পারে তুষারপাত। আলিপুর আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমের জেলাগুলিতেও রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। এর সঙ্গে উত্তর থেকে দক্ষিণের বেশ কিছু জেলা ঢেকে যেতে পারে ঘন কুয়াশার আস্তরণে।

    ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি হবে (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update) ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে। এদিন উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের উপর নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমি ঝঞ্ঝা (Low Pressure) তৈরি হয়েছে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। এই জোড়া ফলায় রাজ্যে আবহাওয়া পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। পূর্বাভাস দিয়ে বলা হয়েছে, এই নিম্নচাপ শক্তি বৃদ্ধি করবে এবং পশ্চিম, উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাবে। তবে তার অভিমুখ থাকবে তামিলনাড়ুর দিকে। এই নিম্নচাপের প্রভাব রাজ্যে পড়বে, জলীয় বাষ্পের কারণে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। সেই সঙ্গে শীতের আমেজে বাধা সৃষ্টি হবে।

    দক্ষিণবঙ্গে কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    দক্ষিণবঙ্গে রবিবার দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার থেকে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, দুই বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় রয়েছে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণের সব জেলায় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    উত্তরবঙ্গের আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত হালকা বৃষ্টির (Low Pressure) পূর্বাভাস রয়েছে। একই ভাবে সঙ্গে তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। রবিবার কালিম্পং, উত্তর দিনাজপুরে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একইভাবে এই জেল গুলিতে রয়েছে কুয়াশার সম্ভাবনা। ইতিমধ্যে কুয়াশার জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সোমবার জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, দুই দিনাজপুর, মালদায় ঘন কুয়াশার জন্য জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। তবে দৃশ্যমানতা স্বাভাবিক থাকবে।

    কোন জেলায় তাপমাত্রা কত?

    রবিবার কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update) নামল ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। পশ্চিমাঞ্চলেও জমজমাট ঠান্ডা। পুরুলিয়ার পারদ নামল ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শ্রীনিকেতনে ১১.৮ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১৪.৪ ডিগ্রি। দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে সোমবার থেকে ফের চড়বে পারদ। ঝঞ্ঝার প্রভাবে (Low Pressure) ২-৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করবে যোগী প্রশাসন

    Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করবে যোগী প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর মিলন সঙ্গমে ত্রিবেণীতে পুষ্প বর্ষণ করে আধ্যাত্মিক পরিবেশকে আরও চমকপ্রদ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। পুরাণে উল্লেখ রয়েছে দেবতা এবং অসুরের মিলিত চেষ্টায় সমুদ্র মন্থনের ফলে যে অমৃত উৎপন্ন হয়েছিল, সেই অমৃতের একটি ফোঁটা এই সঙ্গমস্থলে পড়েছিল। তাই এই প্রয়াগরাজের (Prayagraj) পুণ্যভূমিতে স্নান করলে হিন্দু শাস্ত্র মতে সকল পাপের বিনাশ হয় এবং মোক্ষ প্রাপ্তি হয়।

    যোগী উদ্যোগ নিয়েছেন (Mahakumbh 2025)

    এই বছর প্রয়াগরাজে (Prayagraj) মহাকুম্ভকে (Mahakumbh 2025) পূর্ণ কুম্ভ যোগও বলা হয়। ১২ বছর পরপর যে কুম্ভ হয় তাই এবার অনুষ্ঠিত হবে উত্তরপ্রদেশে। মেলার প্রস্তুতি এখন জোর কদমে চলছে। উদ্বোধনে মেলার আধ্যাত্মিক পরিবেশকে আরও চিত্তাকর্ষণীয় করতে এইবারে আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে। এই কর্মকাণ্ডকে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বিশেষভাবে উদ্যোগ নিয়ে করার নির্দেশ দিয়েছেন। ভারতীয় হিন্দুদের মহামিলন ক্ষেত্র হল এই কুম্ভমেলা। এই মেলার আভা এবং মহিমাকে বৃদ্ধি করতে এই বিশেষ ভাবনা বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশকে ভাগ করে পৃথক হিন্দুদেশ গড়ার দাবি ভারতের প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    প্রশাসনের বক্তব্য

    প্রয়াগরাজের (Prayagraj) বিভাগীয় কমিশনার বিজয়কান্তি বিশ্বাস পন্ত জানিয়েছেন, “রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশে অতীতেও কুম্ভ মেলা, মাঘ মেলা এবং কানওয়ার যাত্রায় অসংখ্য ধর্মীয় তীর্থযাত্রীদের উপর পুষ্পবৃষ্টি করে শোভা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। এবার এই ঐতিহ্যের প্রথাকে আসন্ন মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) মেলায়ও পালন করা হবে। তবে এই পুষ্প বর্ষণ কেবল মাত্র সঙ্গমের ঘাটেই করা হবে না, মেলা প্রাঙ্গণে গঙ্গার সমস্ত ঘাটে এই পুষ্পবৃষ্টি করা হবে।”

    মেলার প্রস্তুতি জোর কদমে চলছে

    উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশে যোগীর সরকার গঠনের পর থেকেই ধর্মীয় এবং আধ্যাত্মিক নানা ক্ষেত্রে একাধিক বড় বড় পদক্ষেপ দেখা গিয়েছে। ধর্ম জাগরণ, সংস্কৃতির পুনঃস্মরণ, মঠ মন্দিরকে সংরক্ষণ করা সহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে যোগী সরকারকে। তবে প্রশাসনিক ভাবে বলা হয়েছে, আসন্ন মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) মেলায় দেশে-বিদেশ থেকে আনুমানিক ৪০ কোটি মানুষের জনসমাগম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মেলার প্রস্তুতিকে ঘিরে নিরাপত্তা, সুরক্ষা-সহ একাধিক পরিষেবার কাজ চূড়ান্ত বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    Bangladesh: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাগাতার বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু নিধন অব্যাহত। এবার চট্টগ্রামের খাগড়াছড়িতে এক হিন্দু মহিলাকে (Hindu woman) নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে মৃত মহিলা চিন্ময় প্রভুর সনাতন জাগরণ মঞ্চের সদস্যা ছিলেন। জামাত, বিএনপি, হিজবুল তাহেরির, ছাত্র শিবির, ইউনূস প্রশাসন এবং সেনা বাহিনী একযোগে অত্যাচার, খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নি সংযোগ, মন্দির ভাঙা ইত্যাদিতে যে প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব দিচ্ছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এক কথায় পাকিস্তানের মতো এবার বাংলাদেশকে হিন্দু শূন্যের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই ঘটনায় তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়েছে এলাকায়।

    সনাতন জাগরণ মঞ্চের সদস্য ছিলেন (Bangladesh)

    গত বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর রাতে চট্টগ্রাম (Bangladesh) বিভাগের খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার নিজের বাড়িতে চুমকিরানি দাস নামে এক হিন্দু মহিলাকে (Hindu woman) নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর ছেলের নাম প্রান্ত দাস। তিনি খাগড়াছড়ির সনাতন জাগরণ মঞ্চের অন্যতম আহ্বায়ক। তাঁকেও খুব মারধর করা হয়। প্রথমে দুষ্কৃতীরা ঘরে ঢুকে মাথায় আঘাত করে চুমকিকে। এরপর একে একে শরীর থেকে গয়না খুলে নেওয়া হয়। গলায় থাকা তুলিসীর মালা পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলা হয়। ঘরের টাকা পয়সা লুট করে নেওয়া হয়। আরও জানা গিয়েছে, তিনি সনাতন জাগরণ মঞ্চের সদস্য হিসেবে হিন্দু অস্তিত্ব রক্ষার দাবি তুলেছিলেন। তিনি বাংলাদেশে হিন্দু ধর্ম এবং সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে ইউনূস প্রশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায়ও নেমেছিলেন। তবে হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণদাসকে গ্রেফতার করার পর থেকেই প্রতিবাদীদের নানা ভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। এবার শিকার হলেন চুমকি।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে তুরস্কের ড্রোন মোতায়েন করল বাংলাদেশ, সতর্ক ভারত

    লাগাতার হিন্দু নিধন চলছেই

    জানা গিয়েছে, আগে সামাজিক মাধ্যমেও বেশ কয়েকবার হুমকি দেওয়া হয়েছিল চুমকি দেবীকে। হিন্দু সংগঠনের সব রকম কর্মকাণ্ডকে প্রশাসনিক ভাবে যেমন কঠোর ভাবে দমন করা হচ্ছে, একই ভাবে কট্টর মুসলমান মৌলবাদীরা প্রকাশ্যে হিন্দু নিধনের কর্মযজ্ঞকেও নেতৃত্ব দিচ্ছে। অপর দিকে শান্তির জন্য নোবেল প্রাপক মহম্মদ ইউনূস হিংসাকে প্রশ্রয় দিয়ে উৎসাহদানের কাজ করছেন। মিথ্যা মামলা দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবীদের পর্যন্ত আদালতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। চলছে লাগাতার খুন-ধর্ষণ। এক কথায় মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে। 

    উল্লেখ্য মাত্র কিছু দিন আগেই খাগড়াছড়িতে (Bangladesh) মৌলবাদীরা আক্রমণ করে বৌদ্ধ চাকমা এবং হিন্দু ত্রিপুরী সম্প্রদায়ের উপর হামলা করেছিল। সেখানে দুষ্কৃতীরা ২০০টির বেশি দোকান, বাড়ি, মঠ, মন্দির পুড়িয়ে দিয়েছিল। একই ভাবে ওই অঞ্চলের সংখ্যালঘু ৩ জন বৌদ্ধকে খুনের ঘটনাও ঘটেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    Bangladesh: বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর লাগাতার কট্টরপন্থী মুসলমানদের আক্রমণের ফলে সাধারণ জনজীবন অত্যন্ত সঙ্কটের মুখে। ওই দেশের অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকারের প্রশাসন এবং সেনা শাসন যৌথ ভাবে হিন্দু নিধনে আগ্রাসী হয়ে উঠেছে। হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য প্রতিবাদ জানিয়ে সারা ভারত জুড়ে আন্দোলনে নেমেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Vishva Hindu Parishad)। বাংলাদেশে ক্রমাগত হিন্দুদের বাড়ি ঘর ভাঙচুর, সম্পত্তি দখল, মঠ-মন্দির ভাঙচুর, ধর্মগুরুদের মিথ্যা মামলায় জেলে বন্দি করা, খুন-ধর্ষণ হত্যার কথা তুলে ধরে বিরাট কর্মসূচির আয়োজন করেছে এই হিন্দু সংগঠন। একই ভাবে সেখানে হিন্দুদের জন্য ন্যায় বিচার এবং আঞ্চলিক স্বার্থকে সুনিশ্চিত করার দাবিও তোলা হয়েছে।

    আমরা হিন্দুদের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ (Bangladesh)

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishva Hindu Parishad) জাতীয় মুখপাত্র বিনোদ বানসাল বাংলাদেশের হিন্দুদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রসঙ্গ তুলে এক্স হ্যান্ডেলে বলেন, “বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং বজরং দল লাগাতার বাংলাদেশে হওয়া হিন্দু নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে রাজপথে অবতরণ করবে। বাংলাদেশে মুসলমানরা হিন্দুদের ধন-সম্পত্তি, মঠ-মন্দির, মূর্তি নিরন্তর ভেঙে চলেছে। হিন্দুধর্মের মা-বোনরা কেউ সুরক্ষিত নন। বাংলাদেশের হিন্দু সাধু-সন্তদের টার্গেট করে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হচ্ছে। আগামিকাল সারা ভারতে বিক্ষোভে নামব জেহাদি মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। ভারতীয় বংশ উদ্ভূত, মানবিক মূল্যবোধ এবং নৈতিকতার জায়গায় থেকে আমরা হিন্দুদের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সকলে হিন্দু আমরা সকলে এক। সকল মানুষকে একত্রিত হয়ে আমাদের বিক্ষোভে যোগদানের আহ্বান জানাই।”

    ভিএইচপি এবং বজরং দলের দাবি

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishva Hindu Parishad) পক্ষ থেকে বলা হয়-

    ১> বাংলাদেশে (Bangladesh) নৃশংস অত্যাচারের নিন্দা করা দরকার। উগ্র মুসলমান কট্টরপন্থীরা যে ভাবে হিন্দু জনজীবনকে নিধন করছে, তা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই অবিলম্বে পাশবিক অত্যাচার বন্ধ করতে হবে।

    ২> বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাকে সুনিশ্চিত করতে হবে। হিন্দু সুরক্ষার বিষয় তুলে ধরে লাগাতার বাংলাদেশের উপর চাপবৃদ্ধি করতে হবে ভারত সরকারকে।

    ৩> ভারতের মধ্যে হিন্দু সমাজের সুরক্ষাকে সুনিশ্চিত করতে সকলকে একত্রিত হতে হবে। বাংলাদেশের দুর্দশাকে তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে।

    গত ৫ অগাস্ট থেকে বাংলাদেশের (Bangladesh) রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। ‘কোটা’ বিরোধিতার নামে আন্দোলন করে জামাত শিবির এবং বিএনপি হাসিনার গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করেছে। এরপর ওই দেশের অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছেন মহম্মদ ইউনূস। তারপর থেকেই ওই দেশে হিন্দুদের উপর লাগাতার আক্রমণ চলছে মৌলবাদীদের। সম্প্রতি হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ মহারাজকে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করেছে এই সরকার। এরপর থেকে পরিস্থিতি আরও উত্তাল হয়ে উঠছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share