Tag: Nadda

Nadda

  • BJP: রাজ্যে রাজ্যে চলছে বিজেপির সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া, জুলাইতেই ঘোষণা নাড্ডার উত্তরসূরি?

    BJP: রাজ্যে রাজ্যে চলছে বিজেপির সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া, জুলাইতেই ঘোষণা নাড্ডার উত্তরসূরি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে রাজ্যে চলছে বিজেপির (BJP) সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এর মাধ্যমে ত্বরান্বিত হচ্ছে বিজেপির জাতীয় সভাপতির নাম ঘোষণার সম্ভাবনা। নিয়ম অনুযায়ী বা বিজেপির সংবিধান অনুসারে জাতীয় সভাপতির (JP Nadda) নির্বাচন করতে সারা দেশের যে ৩৭টি সাংগঠনিক রাজ্য রয়েছে, তার মধ্যে অন্ততপক্ষে ১৯ সভাপতি নির্বাচন সম্পন্ন করতেই হবে।

    মঙ্গলবারই ১৯টি রাজ্যে সভাপতি নির্বাচন সম্পূর্ণ হতে চলেছে

    মঙ্গলবার ১৯টি রাজ্যে সভাপতি (BJP) নির্বাচন সম্পূর্ণ হতে চলেছে। এই দিনই আবার পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি নির্বাচন সংক্রান্ত নোটিশ প্রকাশিত হয়েছে। ওই নোটিশ অনুযায়ী, আগামী ৩ জুলাই দুপুরের পর রাজ্য সভাপতির নাম ঘোষণা করা হবে। সোমবারই পুদুচেরি ও মিজোরামে বিজেপির নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। পুদুচেরিতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ভিপি রামালিঙ্গম, অন্যদিকে মিজোরামে দলের দায়িত্বে এসেছেন কে বেইচুয়া।

    কর্নাটক এবং মধ্যপ্রদেশে বিজেপির রাজ্য সভাপতির নাম ঘোষণা করা হবে শীঘ্রই

    যে রাজ্যগুলিতে ইতিমধ্যেই নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানে দেখা যাচ্ছে অনেকেই পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই কর্নাটক এবং মধ্যপ্রদেশে বিজেপির রাজ্য সভাপতি নাম ঘোষণা করা হবে বলে গেরুয়া শিবির সূত্রে জানা গেছে। তেলেঙ্গানায় বিজেপি নতুন সভাপতি হিসেবে বেছে নিয়েছে রামচন্দ্র রাউকে এবং অন্ধ্রপ্রদেশে নির্বাচিত হয়েছেন পি.ভি.এন. মাধব। জনগণের মাঝে দুজনের পরিচিতি কিছুটা কম হলেও, তাঁরা দক্ষ সংগঠক বলে দাবি করেছে গেরুয়া শিবির (BJP) ।

    জুলাই মাসেই জেপি নাড্ডার উত্তরসূরির নাম ঘোষণা?

    অন্যদিকে, মহারাষ্ট্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেখানকার বর্তমান কার্যকরী সভাপতি ও চারবারের বিধায়ক রবীন্দ্র চৌহানের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন রাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে। উত্তরাখণ্ডে আবার সভাপতি হিসেবে পুনরায় দায়িত্ব পেয়েছেন রাজ্যসভার সাংসদ মহেন্দ্র সিং ঘাটি। এটি তাঁর দ্বিতীয় দফার কার্যকাল। একের পর এক রাজ্যে বিজেপির সভাপতি (BJP) পদের নাম ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহল মনে করছে, চলতি জুলাই মাসেই জেপি নাড্ডার (JP Nadda) উত্তরসূরির নাম ঘোষণাও শুধু সময়ের অপেক্ষা।

  • JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    JP Nadda: “সেঙ্গোল জাদুঘরে রেখেছিলেন নেহরু, সংসদে স্থাপন করেছেন মোদি”, বললেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে চোল যুগের সেঙ্গোলকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বৈদিক প্রথা অনুযায়ী এটিকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নয়া সংসদ ভবনে।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    নেহরুকে নিশানা নাড্ডার (JP Nadda)

    কাশী-তামিল সংঘম ৩.০-তে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নাড্ডা বলেন, “স্বাধীনতার সময়, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সেঙ্গোল, যা ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক, সেটিকে জাদুঘরে রেখে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৈদিক ঐতিহ্য অনুযায়ী এটিকে নতুন সংসদ ভবনে স্থাপন করেছেন। পূর্ব হোক বা পশ্চিম, উত্তর হোক বা দক্ষিণ — প্রধানমন্ত্রী মোদি সারা দেশে সাংস্কৃতিক ঐক্য বজায় রাখার জন্য বহু চেষ্টা করেছেন।” প্রসঙ্গত, রূপার তৈরি ও সোনার প্রলেপযুক্ত সেঙ্গোল, যাকে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২০২৩ সালে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন, যা সংসদ সদস্যদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে, সেটি দিল্লির নতুন সংসদ ভবনে স্থান পাওয়ার আগে এলাহাবাদ মিউজিয়ামের নেহরু গ্যালারিতে সংরক্ষিত ছিল।

    মোদি-স্তুতি

    নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “কাশী-তামিল সংঘম, কাশী-তেলুগু সংঘম এবং সৌরাষ্ট্র-তামিল সংঘম হল সেই প্রচেষ্টার উদাহরণ, যা প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঐক্যের সুতোর মধ্যে বাঁধার জন্য করেছেন।” তিনি বলেন, “এই ধরনের প্রচেষ্টা দেশের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ভাষাগুলিকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। কাশী-তামিল সংঘমকে দুটি সংস্কৃতির মিলন হিসেবে বর্ণনা করে নাড্ডা বলেন, “এই অনুষ্ঠানটি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ভারতীয় সংস্কৃতির বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের সুতোর দ্বারা গেঁথে পরিকল্পিত হয়েছে।” তিনি বলেন, ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ উদ্যোগকে মাথায় রেখে ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাশী-তামিল সংঘম শুরু করেছিলেন।

    বিজেপি প্রধান মনে করিয়ে দেন, সুব্রহ্মণ্যম ভারতী, আদিভীরা পাণ্ড্যন এবং অগস্ত্য ঋষির প্রচেষ্টার কথা, যাঁরা দেশের ঐক্যকে মজবুত করতে কাজ করেছিলেন। বক্তব্য শেষে নাড্ডা বিভিন্ন মন্ত্রক আয়োজিত কাশী-তামিল সংঘম উদ্যোগের প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন (PM Modi) এবং সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রক আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজোও দেন তিনি (JP Nadda)।

  • JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী।” রবিবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadd)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নাড্ডা বলেন, “তিনি এমন একটি প্রশাসনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যারা লুটতরাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই লুটতরাজ রুখতে তিনি ব্যর্থ।”

    নাড্ডার নিশানায় টিএমসি

    এক্স হ্যান্ডেলেও তৃণমূলকে একহাত নেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অধীনে রয়েছে। যে তৃণমূল মহিলা- বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী। তাঁর লৌহ মুষ্ঠিতে মরচে পড়েছে, ভয়ঙ্করভাবে মরচে পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে খুন হন বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসক। ধর্ষণ করে খুন করা হয় তাঁকে। এই ঘটনায় ছিছিক্কার পড়ে যায় রাজ্যে। ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় হয় দেশ। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করে বিজেপি। রবিবার সেই সরকারকেই নিশানা করলেন নাড্ডা।

    মুখে কুলুপ বুদ্ধিজীবীদের

    এদিকে, আরজি করকাণ্ডে দেশ তোলপাড় হলেও (JP Nadd), রা কাড়েননি বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্য সরকারের কাছে নানা অছিলায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা (বাম আমলেও এঁদের একটা বড় অংশ নিয়েছেন নানা সুযোগ)। সেই কারণেই ‘মৌনীবাবা’ হয়ে রয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাছে প্রাপ্তির ভাঁড়ার অপূর্ণ থেকে যায়, তাই মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা।

    যুবভারতীতে তিন ক্লাবের প্রতিবাদ

    এদিকে, এদিন বিকেলে (JP Nadda) যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তাঁরাও ঘন ঘন স্লোগান দেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পরে যোগ দেয় মহমেডান স্পোর্টিংও। দুই প্রধান ক্লাবের সমর্থকদের এই বিক্ষোভকে সমর্থন করেছে তারাও। প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক ঊষসী চক্রবর্তী ও মোহন-সমর্থক সৌরভ পালোধি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    প্রতিবাদীদের ছত্রখান করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয়েছে মহিলাদের ওপরও। প্রতিবাদীদের দাবি, পুলিশের লাঠির ঘায়ে জখম হয়েছেন বেশ (JP Nadda) কয়েকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি পুলিশ ও প্রতিবাদীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মোহন-অধিনায়ক শুভাশিস বসুও। স্ত্রীকে নিয়ে যুবভারতীর সামনে গিয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গেও।

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল ডার্বি ম্যাচ। আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে যত পুলিশ কর্মীর দরকার, তা না থাকার ‘অজুহাতে’ আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয় ডার্বি ম্যাচ। তার জেরেই প্রতিবাদ (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J P Nadda: কাশী-মথুরা নিয়ে কী ভাবছে বিজেপি? স্পষ্ট করলেন নাড্ডা

    J P Nadda: কাশী-মথুরা নিয়ে কী ভাবছে বিজেপি? স্পষ্ট করলেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশী (Kashi) ও মথুরার (Mathura) বিষয়ে বিজেপির (BJP) কোনও রেজোলিউশন নেই। সিদ্ধান্ত নেবে আদালত ও সংবিধান (constitution)। নরেন্দ্র মোদি (Modi) সরকারের অষ্টম বর্ষপূর্তির প্রাক্কালে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, দল সর্বদা সাংস্কৃতিক উন্নয়নের কথা বলেছে এবং আদালতের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করবে।

    জ্ঞানবাপী মসজিদকাশী বিশ্বনাথ মন্দির বিতর্কে (Kashi Vishwanath Temple-Gyanvapi mosque dispute) সরগরম গোটা দেশ। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মন্দির ভেঙে মসজিদ গড়া হয়েছে বলে দাবি উঠেছে। ১ হাজার ৮৬২টি ‘অবৈধ’ মসজিদের তালিকাও প্রকাশ করেছে হিন্দুত্ববাদী একটি সংগঠন। তাদের দাবি, এই মসজিদগুলি নির্মাণ করা হয়েছিল মন্দির ভেঙে। এই তালিকায় রয়েছে কাশী মথুরার একাধিক মসজিদের নামও।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    এদিন বিজেপি সভাপতি বলেন, আমরা সব সময় সাংস্কৃতিক উন্নয়নের কথা বলে আসছি। কিন্তু এসব বিষয় (মন্দির-মসজিদ) সংবিধান ও আদালতের রায় অনুযায়ী মোকাবিলা করা হয়। সুতরাং, আদালত এবং সংবিধান এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। বিজেপি সেই সিদ্ধান্ত অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলবে।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    কাশী এবং মথুরার মন্দিরগুলি পুনরুদ্ধার করা বিজেপির অ্যাজেন্ডায় ছিল কিনা, সে প্রশ্নের জবাবে নাড্ডা বলেন, রাম জন্মভূমি (Ram Janmabhoomi) ইস্যুটি পালমপুরে পার্টির জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদে পাস হওয়া প্রস্তাবের অংশ ছিল। কিন্তু এর পরে আর কোনও রেজুলেশন হয়নি। নাড্ডা বলেন, বিজেপি একটি শক্তিশালী জাতি গঠনে সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, আমরা যখন রাজনৈতিকভাবে কাজ করি, তখন সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলার চেষ্টা করি। বিজেপি সভাপতি বলেন, মোদি সরকার ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা প্রয়াস’ নীতি অনুসরণ করে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) নিয়ে উত্তরাখণ্ড সরকারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন নাড্ডা। বলেন, এটা ঠিকই আছে। তারা (উত্তরাখণ্ড) এটা নিয়ে আলোচনা করছে। আমরা তো বলেই আসছি সকলের সঙ্গে সমান আচরণ করা উচিত। আমাদের সরকারের মূল কথাই হল সকলকে ন্যায়বিচারের সুবিধা প্রদান করা। এটাই আমাদের মৌলিক নীতি। এই নীতি মেনেই কাজ করছি আমরা।

    মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসাও শোনা যায় নাড্ডার মুখে। বিজেপি সভাপতি বলেন, মোদি সরকার ভারতের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করেছে এবং একটি প্রতিক্রিয়াশীল, দায়িত্বশীল এবং সক্রিয় সরকারের সূচনা করেছে। তিনি বলেন, সেবা, সুশাসন এবং গরিব কল্যাণ হল মোদি সরকারের আত্মা।

    নাড্ডার মতে, অতিমারী এবং ইউক্রেন যুদ্ধ দুইই সমস্যা সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু মোদি সরকার (Modi Sarkar) বৃদ্ধির হার অক্ষুণ্ণ রাখতে পেরেছিল। বেকারত্ব সমস্যার সমাধানেও যত্ন নিয়েছিল। এদিন বিজেপি ‘মোদি সরকার নয়া ভারতের স্থপতি’ শিরোনামে একটি থিম সং প্রকাশ করেছে। নমো অ্যাপের (NaMo app) একটি নতুন মডিউলও চালু করা হয়েছে এদিন। 

     

LinkedIn
Share