Tag: Nadia

Nadia

  • Moyna:  নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    Moyna: নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার পর এবার পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার (Moyna) বাকচায় এবার আক্রান্ত হল পুলিশ। টহলদারির সময় পুলিশকর্মীদের ওপর হামলা চালায় স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বার বার পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। বিরোধীদের বক্তব্য, পুলিশ এখন দলদাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। আইন মেনে শান্তি রক্ষা পুলিশের কাজ। সেটা অনেক সময় পুলিশের জন্য ব্যাহত হচ্ছে। তাই, পুলিশের ওপর বার বার হাত তোলার সাহস দেখাচ্ছে সাধারণ মানুষ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Moyna)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুর ময়নার (Moyna) বাকচায় কোনও এতটি বিষয় নিয়ে গণ্ডগোল হয়। শনিবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ ময়না থানার ডিউটি অফিসার ঈশ্বর সিংয়ের নেতৃত্বে ৬ জন পুলিশকর্মী টহল দিচ্ছিলেন। ময়না বাকচার নিমতলায় পৌঁছে চিৎকার চেঁচামেচি শুনতে পান পুলিশকর্মীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করতে গেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ পুলিশের উপরই হামলা চালায়। মারধর করা হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। জখম হন ৬ পুলিশকর্মী। তাঁদের ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কী কারণে হামলা তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কয়েকদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফর চলাকালীন নদিয়ার ভীমপুরে পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালো এলাকাবাসী। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ সামাল দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন পুলিশকর্মীরা। দুই পুলিশ কর্মীকে গাছে বেঁধে ফেলেন মহিলারা। তাঁদের মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় আরও পুলিশ বাহিনী। তাঁরা গিয়ে ওই দুই পুলিশ কর্মীকে উদ্ধার করে। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে ময়নায় ফের পুলিশ আক্রান্তের ঘটনা ঘটল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফরের দিনই পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালেন গ্রামবাসীরা

    Nadia: মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফরের দিনই পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালেন গ্রামবাসীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফর চলাকালীন তার পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালো এলাকাবাসী। এক কনস্টেবল এবং এক সাব ইনস্পেক্টরকে গাছে বেঁধে রাখেন তাঁরা। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) ভীমপুর থানার পূর্ব ভাতছালা এলাকায়। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন কয়েক ধরে নদিয়ার (Nadia) ভীমপুর থানার পূর্ব ভাতছালা এলাকায় দুই পরিবারের মধ্যে একটি জমিকে কেন্দ্র করে বিবাদ চলছিল। এই জমি দখলকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার ওই দুই পরিবারের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বাধে। লাঠি-বাঁশ নিয়ে দুই পক্ষই চড়াও হয়। সংঘর্ষের জেরে বেশ কয়েকজন গুরুতর জখম হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ভীমপুর থানার পুলিশ। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছাতেই ওই এলাকার মহিলারা ঘিরে ধরেন। পাশাপাশি কর্তব্যরত সাব ইন্সপেক্টর এবং একজন কনস্টেবলকে গাছে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখেন তাঁরা। পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁদের মূলত অভিযোগ, যারা বেআইনিভাবে জমির দখল নিতে চাইছে তাঁদের হয়ে পুলিশ এলাকায় তান্ডব চালিয়েছে। অবশেষে বিরক্ত হয়ে গ্রামবাসীদের একাংশ পুলিশকে গাছে বেঁধে রেখে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তবে যখন পুলিশকে গাছে বেঁধে রেখে মারধর করেন এলাকাবাসী, ঠিক তখনই মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রী জেলা সফরে প্রশাসনিক বৈঠক করছেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পরবর্তীকালে পৌঁছায় ভীমপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। তারাই ওই সাব ইন্সপেক্টর এবং কনস্টেবলকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

    স্থানীয় বাসিন্দা কী বললেন?

    ওই এলাকার বাসিন্দা অমর দাস বলেন, আমরা সকলেই শুনতে পাই আমাদের জমির একাংশ কেটে নিয়ে অন্যপক্ষ দখল করে নিচ্ছে। আমরা ঘটনাস্থলে গেলে ওরা বিরোধিতা শুরু করে। এরপরেই আচমকা লাঠি বাঁশ নিয়ে আমাদের উপর চড়াও হয়। আমরা কোনও রকমে প্রতিরোধ করে ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায়।

    পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি

    এই ঘটনার নিন্দা করতে ছাড়েনি বিজেপি। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি নেতা সোমনাথ কর বলেন, রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা একেবারে তলানিতে চলে গেছে। যেখানে পুলিশ রক্ষাকর্তা হিসেবে কাজ করা উচিত, সেখানে ভোগ কর্তা হিসেবে কাজ করছে। এই ঘটনায় অবিলম্বে পুলিশ মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ করা উচিত।।

    আট জন গ্রেফতার

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে কৃষ্ণনগর জেলা পুলিশ সুপার কে অমরনাথ বলেন, জমি সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। পুলিশ যখন তদন্ত করতে যায় পুলিশকে গাছে বেঁধে রাখে তারা। তাদের উদ্ধার করা হয়েছে এবং ঘটনার অভিযোগে আট জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: কৃত্তিবাসের ভিটেতে রাম-সীতা মন্দিরে পুজোয় মাতলেন সাংসদ জগন্নাথ

    Ram Mandir: কৃত্তিবাসের ভিটেতে রাম-সীতা মন্দিরে পুজোয় মাতলেন সাংসদ জগন্নাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার উপলক্ষে সারা দেশজুড়ে চলছে নাম যজ্ঞ। লক্ষ লক্ষ ভক্ত এদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে উপস্থিত হয়েছেন। সারা দেশের মানুষ সাড়ম্বরে পালন করছেন এই শুভ দিনটি। গোটা ভারতবর্ষের এক বিশেষ দিন। সনাতন ধর্মের সাফল্যের দিন। সোমবার শান্তিপুরের ফুলিয়ায় কৃত্তিবাস ওঝার জন্মস্থানে উপস্থিত হয়ে এমনটাই জানালেন নদিয়ার রানাঘাটের  বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। নাম সংকীর্তনের মধ্য দিয়ে মেতে ওঠেন তিনি।

    ভারতের সংস্কৃতিকে নষ্ট করছে রাষ্ট্র বিরোধী দল! (Ram Mandir)

    রামায়ণ বাংলায় রচনা করেছিলেন কৃত্তিবাস ওঝা। এদিন রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে নদিয়ার শান্তিপুরের ফুলিয়ায় কৃত্তিবাসের রামসীতা মন্দিরে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। এদিন সেই মন্দিরে হাজির হন সাংসদ সহ একাধিক বিজেপি কর্মীরা। সেখানে বিশেয পুজো হয়। বিজেপি কর্মীদের পাশাপাশি বহু ভক্ত পুজো দিতে সেই মন্দিরে সামিল হন। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বিজেপি সাংসদ হাজির হন। তিনি বলেন, গোটা দেশজুড়ে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) রামলালার জয়জয়কার হচ্ছে। রামময় জগৎ, রামময় ভারত। রাম আমাদের আত্মা, রাম আমাদের স্বরূপ। রামের যে নীতি সেই নীতিতেই চলে গোটা জগৎ। রামচন্দ্রের আদর্শ মেনেই আমরা চলি। আর ভারতের যে সংস্কৃতি যে ধর্ম তাকে নষ্ট করার জন্য  উঠে পড়ে লেগেছে এক রাষ্ট্রবিরোধী দল। এই শুভদিনে সেই নাম করছি না। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর গোটা ভারতবর্ষ এক গৌরবময় দেশ হয়ে উঠবে। আরও উন্নয়ন ঘটবে এই দেশের। রামচন্দ্র সব হিংসা দূর করে মানুষের মধ্যে শুভ বোধ জাগ্রত করবে।

    কৃষ্ণনগরে বিশেষ ষজ্ঞের আয়োজন

    এক মাস ধরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে নানান অনুষ্ঠান চলছে। এদিন মহাসাড়ম্বরে সেই শুভ দিন পালিত হচ্ছে। সারা দেশের সঙ্গে সারা রাজ্যের মানুষ রাম নামে মেতে উঠেছেন। নাম সংকীর্তন করছেন মানুষ। এদিন ফুলিয়ার কৃত্তিবাসে রাম সীতা মন্দিরে দাঁড়িয়ে সাংসদ এবং আরও বিজেপি কর্মীরা সকলে রামের নামে মেতে ওঠেন। পাশাপাশি কৃষ্ণনগরের নৃসিংহদেবতলা মন্দিরে ১০৮টি ধুনুচি এবং ১০০৮টি প্রদীপ জ্বালিয়ে বিশেষ যজ্ঞের আয়োজন করা হয়। উদ্যোক্তারা কয়েক হাজার ভক্তের জন্য ভোগের ব্যবস্থা করেন। যজ্ঞ শেষে ভোগ বিতরণ করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: শাড়িতেই রামায়ণ ফুটিয়ে তুলে রাম মন্দিরের পথে পাড়ি বাংলার তাঁতশিল্পীর

    Ram Mandir: শাড়িতেই রামায়ণ ফুটিয়ে তুলে রাম মন্দিরের পথে পাড়ি বাংলার তাঁতশিল্পীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম করে শাড়ির ওপর ফুটিয়ে তুলেছেন রামায়ণের কাহিনী। এবার সেই শাড়ি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) সীতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করতে রওনা দিলেন নদিয়ার রানাঘাট থানার হবিবপুর গ্রামের এক যুবক। শাড়িটি বিক্রির জন্য প্রচুর টাকা অফার পেয়েছেন। কিন্তু, তিনি শাড়িটিকে বিক্রি করেন নি। হবিবপুরের রাঘবপুর পূর্ব পাড়া গ্রামের বাসিন্দা পিকুল রায়। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁত শিল্পের সঙ্গে যুক্ত তিনি। তাঁর নিজস্ব একটি শাড়ির দোকান রয়েছে। দীর্ঘ এক বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলেন ওই শাড়িটি তৈরি করা। কোনওরকম প্রিন্ট বা ছাপা নয়, শাড়ির ওপর নিজের কর্মদক্ষতায় ফুটিয়ে তুলেছেন রামায়ণের কাহিনী। যেখানে রয়েছে রাম এবং সীতার ছবি। তাঁদের বনবাস গল্প রয়েছে ওই শাড়ির মধ্যে।

    শাড়ি তৈরি করতে এক বছর লেগেছে (Ram Mandir)

    দুই দিন বাদেই দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই গোটা দেশজুড়ে বিজেপি এবং বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের তরফে বিভিন্ন উৎসব পালন করছে। কোথাও নাম সংকীর্তন আবার কোথাও বিভিন্ন রাম-সীতা মন্দির পরিস্কার করার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই দিনটি যাতে প্রদীপ জ্বালিয়ে রাম নাম করে উদযাপন করা যায় তা নিয়েও সকলকে অনুরোধ করা হয়েছে। দেশের বহু নামিদামি মানুষ আছে যারা অযোধ্যার রাম মন্দিরকে উৎসর্গ করে টাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামগ্রী প্রদান করেছেন। এবার নিজের হাতে তৈরি সেই রামায়ণ রচয়িতা শাড়ি রাম মন্দিরের উৎসর্গ করতে চান পিকুলবাবু। এ বিষয়ে তিনি বলেন, প্রায় এক বছর আগেই রামায়ণের গল্পটি শাড়ির ওপর বসানোর চিন্তাভাবনা আসে। সেই উদ্দেশ্য নিয়েই আমি এক বছর আগে থেকে এই শাড়ি তৈরি করতে শুরু করি। শাড়িটি তৈরি হওয়ার পর অনেকে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে চেয়েছিলেন। কিন্তু. আমি তাতে রাজি হইনি। এই শাড়িটিকে অযোধ্যার রাম মন্দিরে দিতে চাই।

    ট্রেনে করে অযোধ্যা রওনা তাঁতশিল্পীর

    অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন পিকুলের দাদা অনন্ত রায়। ট্রেনে করে তাঁরা রওনা দিয়েছেন। অনন্তবাবু বলেন, আমার ভাই বিষয়টি আমাকে জানাই এবং আমি অত্যন্ত খুশি হই। সে নিজের হাতে রামায়ণের ইতিহাস বর্ণনা করেছে, সেই শাড়ি রাম মন্দিরে দান করবে। সেই কারণে আমিও ভাইয়ের সঙ্গে রওনা দিয়েছি। অন্যদিকে, পিকুল রায়ের এই উদ্যোগে খুশি প্রতিবেশীরাও। তাঁরা বলেন, পিকুলের এই উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি। তিনি যাতে সফলভাবে অযোধ্যার রাম মন্দিরে পৌঁছে শাড়িটিকে দান করতে পারেন সেই প্রার্থনা করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ভেজাল গুড়ের রমরমা! কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    Nadia: ভেজাল গুড়ের রমরমা! কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেজুর গুড় আমরা সকলেই খেয়েছি। খেজুর গুড় অর্থাৎ নলেন গুড় নদিয়া জেলায় বেশ কয়েক জায়গায় পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণগঞ্জ মাজদিয়া নলেন গুড়ের কথা এখন মোটামুটি জানে সকলেই। তার প্রথম ও প্রধান কারণ মাজদিয়ার এই নলেন গুড় টিউব, যা প্রক্রিয়াকরণ করে তার রপ্তানি করা হয় দেশ বিদেশের একাধিক জায়গায়। তবে, ইতিমধ্যেই এই গুড় নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ উঠে আসছে। ভেজাল গুড়ের রমরমা শুরু হয়েছে।

    গুড়ে মেশানো হচ্ছে চিনি! (Nadia)

    গুড়ে মেশানো হচ্ছে চিনি! নদিয়া (Nadia) জেলার  শিউলিরা খেজুর রস গাছ থেকে সংগ্রহ করে এনে তা জাল দিয়ে ফুটিয়ে তৈরি করে খেজুর গুড়। খেজুরের রস মেশানোর সময় সেই রসে শিউলিরা ঢালছেন লাগাতার চিনি। শিউলিদের বক্তব্য, কলকাতা থেকে যে সমস্ত ব্যবসায়ীরা আমাদের থেকে গুড় কেনেন তাঁরাই বলেছেন এই চিনি মেশাতে। এর ফলে খেজুরের গুড়ের রং যেমন সঠিক থাকে, ঠিক তেমনি লাভের অঙ্ক খানিকটা বেশি থাকে। তবে, চিকিৎসকেরা বলছেন চিনি মেশানো নলেন গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। এতেই সমস্যায় পড়েছেন ভোজন রসিক বাঙালিরা। তবে সমস্যার সমাধান করে দিলেন একাধিক নলেন গুড় বিশেষজ্ঞরা।

    কীভাবে চিনবেন আসল নলেন গুড়?

    কীভাবে পার্থক্য করবেন আসল এবং ভেজাল গুড়ের মধ্যে? তা বলে দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরাই। বিশেষজ্ঞদের মতে, আসল এবং ভেজাল নলেন গুড়ের প্রথম ও প্রধান পার্থক্য হবে তার রঙে। এরপর দ্বিতীয় পার্থক্য হবে গুড়ের ঘনত্বেও। আসল নলেন গুড় অত্যন্ত পাতলা এবং তার মধ্যে ভেজাল কিংবা চিনি মেশানো থাকলে সেই গুড়ে ঘনত্ব হয়ে যায় বেশি। এরপরেও আসল নলেন গুড় সংরক্ষিত করে রাখলে সেই গুড় বহুদিন পর্যন্ত রয়ে যায়। তবে ভেজাল মেশানো গুড় খুব বেশিদিন সংরক্ষিত করা যায় না। এছাড়াও আসল ও ভেজাল মিশ্রিত নলেন গুড় অনেকেই মুখে দিলেই বুঝতে পারবেন বলেও জানাচ্ছেন তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santipur: তৃণমূলের মদতে সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা, চুরি হয়ে যাচ্ছে চাষিদের জমি

    Santipur: তৃণমূলের মদতে সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা, চুরি হয়ে যাচ্ছে চাষিদের জমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার শান্তিপুরে (Santipur) ভাগীরথীর চরে মাটি মাফিয়ারা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তৃণমূলের প্রধানের মদতেই চলছে এই বেআইনি কারবার। বাধা দিতে গেলে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে হামলা চালানোর হুমকি দিচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। চরম আতঙ্কিত চাষিরা। পুলিশ-প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি বলে চাষিদের অভিযোগ।

    তৃণমূলের মদতেই সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা (Santipur)

    শান্তিপুরের (Santipur) হরিপুর পঞ্চায়েতের চৌধুরীপাড়ার গঙ্গার চরে চাষিদের জমি রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেই জমিতে চাষ করছেন তাঁরা। সেখানেই থাবা বসাচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। জমির মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভোর থেকে মাটি ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে, নতুন করে এলাকায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছেন এলাকাবাসী। আর তৃণমূলের প্রধান এই বেআইনি কারবারে মদত দিচ্ছেন। এমনকী তাঁর পরিবারের লোকজনও এই বেআইনি কারবারে যুক্ত রয়েছেন। অভিযোগ মাটি কাটতে বাধা দিতে গেলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে মাটি মাফিয়ারা।

    জমিতে চাষ করতে পারছেন না চাষিরা

    চাষিদের বক্তব্য, গঙ্গার ধারে প্রচুর জমি ছিল। ভাঙনের কারণে সব তলিয়ে গিয়েছে। তাই, গঙ্গার চরে আমরা চাষ করি। সেই জমি থেকে দেদার মাটি কাটা হচ্ছে। তৃণমূলের প্রধানের মদতে মাটি মাফিয়ারা এসে এই কারবার চালাচ্ছে। আমরা আর জমিতে চাষ পর্যন্ত করতে পারছি না। জমিই আমাদের ভরসা। সেই জমি কেড়ে নিলে আমরা আর সংসার চালাতে পারব না। চরম সংকটে পড়ব। পুলিশ-প্রশাসনের কাছে বার বার জানানোর পরও তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আমাদের দাবি, অবিলম্বে মাটি কাটা বন্ধ হোক।

    তৃণমূলের প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূলের প্রধান বীরেন মাহাত বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে আমার জানা নেই। কেউ মাটি কাটলে প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আর এই সব বেআইনি কারবারে কাউকে মদত দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওরা আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: বিরোধিতার মাশুল! ভোজালি দিয়ে বিজেপি কর্মীকে খুন করল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা

    Nadia: বিরোধিতার মাশুল! ভোজালি দিয়ে বিজেপি কর্মীকে খুন করল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বিজেপি কর্মীকে ভোজালি দিয়ে খুনের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য। অভিযোগের তীর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত গ্রেফতার না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) ভীমপুর থানার পুড়াগাছা এলাকায়। মৃত ওই বিজেপি কর্মীর নাম নিমাই বাগ, বয়স আনুমানিক ৫৯ বছর। জানা গিয়েছে, ভীমপুর থানার আসাননগর পুরাগাছা এলাকার বাসিন্দা নিমাই বাগ দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয়ভাবে বিজেপির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, এর আগেও বিজেপি করার জন্য তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাঁকে বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হত। যেহেতু ওই এলাকায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিমাই বাগের সুসম্পর্ক ছিল, সেই কারণে তৃণমূলের চক্ষুশূল হয়ে উঠেছিলেন তিনি। গতকাল রাতে তিনজন বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। হঠাৎ রাস্তায় তাঁর রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখেন এলাকার বাসিন্দারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় তাঁঁর পরিবারের মানুষ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ভীমপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। এরপরে নিমাই বাগের মৃতদে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। আজ মৃতদেহটি ময়না তদন্তের জন্য শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হবে। অন্যদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে ওই এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব।

    অভিযুক্তদের গ্রেফতার চান মেয়ে (Nadia)

    এ বিষয়ে মৃত নিমাই বাগের মেয়ে কাজল বাগ (Nadia) বলেন, আমার বাবাকে ভোজলি দিয়ে খুন করেছে ওই এলাকার তৃণমূল কর্মী পরেশ সাঁতরা। বিজেপি করার কারণে এর আগেও তারা আমার বাবাকে হুমকি দিয়েছিল। আমি চাই অবিলম্বে অভিযুক্ত গ্রেফতার হোক এবং আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক প্রশাসন।

    আন্দোলনের হুমকি বিজেপির (Nadia)

    অন্যদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুরাগাছা পঞ্চায়েতের বিজেপি প্রধান (Nadia) অশোক বিশ্বাস। ঘটনা তীব্র নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আগামিকালের মধ্যে যদি অভিযুক্ত গ্রেফতার না হয়, তাহলে আমরা বড়সড় আন্দোলনের নামব। পাশাপাশি তিনি বলেন, শুধুমাত্র পোড়াগাছার ঘটনা নয়, গোটা রাজ্যজুড়ে তৃণমূল বুঝতে পেরেছে তাদের আর কোনও জায়গা নেই। সেই কারণেই বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের খুন করা হচ্ছে। মানুষ পুলিশের কাছে গিয়েও রেহাই পাচ্ছে না। তার কারণ পুলিশ তৃণমূলের দলদাস। আমরা বহুবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি। এবার প্রয়োজনে রাস্তা অবরোধের পাশাপাশি বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: বেহাল রাস্তা সারানোর দাবি তুলতেই তৃণমূলের রোষানলে, হামলা বিজেপি নেতার বাড়িতে

    Nadia: বেহাল রাস্তা সারানোর দাবি তুলতেই তৃণমূলের রোষানলে, হামলা বিজেপি নেতার বাড়িতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতার বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) রানাঘাট থানার রামনগর পঞ্চায়েত এলাকায়। এই ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার রানাঘাট-কৃষ্ণনগর রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    সূত্রের খবর, নদিয়ার (Nadia) রানাঘাট থানার রামনগর এক নং গ্রাম পঞ্চায়েতের কালীতলা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই একটি রাস্তা বেহাল হয়ে রয়েছে। সেই রাস্তা তৈরির দাবি নিয়ে এলাকাবাসীর সই সংগ্রহ করছিলেন এলাকার প্রাক্তন বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য সহ অন্যান্যরা। সেই সময়ই এলাকার বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী তৃণমূল নেতা দেবাশিস দাস ওই বিজেপি নেতাকে প্রথমে ফোনে হুমকি দেন বলে অভিযোগ। পরবর্তীতে দলবল নিয়ে ওই বিজেপি নেতার বাড়িতে গিয়ে হামলা চালান। হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবি নিয়ে এদিন রানাঘাটে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। বেশ কিছুক্ষণ ধরে বিজেপির এই পথ অবরোধ এবং বিক্ষোভ কর্মসূচি চলে। ঘটনার খবর পেয়ে পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে যায় রানাঘাট থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বাস পেয়ে অবরোধ ওঠে।

    আক্রান্ত বিজেপি নেতা কী বললেন?

    বিজেপি নেতা অসীম দেবনাথ বলেন,পঞ্চায়েত সদস্য থাকার সময় একটি রাস্তা করতে পারেনি। সেই রাস্তার জন্য এলাকায় গণ স্বাক্ষর করছিলাম। তার জন্য তৃণমূলের লোকজন আমার বাড়িতে চড়াও হয়। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। আমি চরম আতঙ্কিত বোধ করছি।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও বিজেপির তোলা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্যা সবিতা দাস এবং তাঁর স্বামী দেবাশিস দাস। তৃণমূল নেতা দেবাশিসবাবু বলেন, রাস্তাটি সংস্কার করার বিষয়ে আমরা উদ্যোগী হয়েছি। সেটা জেনে মানুষের সই সংগ্রহ করে নিজের কৃতিত্ব নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন ওই বিজেপি নেতা। দলীয় কর্মীরা আপত্তি করেছেন। তা নিয়ে বচসা হয়। কোনও হামলা করা হয়নি। ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পীর তৈরি টেরাকোটার ম্যুরালে সেজে উঠছে রাম মন্দিরের প্রবেশদ্বার

    Ram Mandir: কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পীর তৈরি টেরাকোটার ম্যুরালে সেজে উঠছে রাম মন্দিরের প্রবেশদ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পের সুনাম সারা বিশ্বে। এখানকার শিল্পীদের হাতের কাজ এবং শিল্প নৈপুণ্যের খ্যাতির কথা আজ আর কারও অজানা নয়। শিল্পীরা তাঁদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন দেশ-বিদেশের নানা পুরস্কার। এবার এখানকারই টেরাকোটা শিল্প জায়গা করে নিল অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir)। মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বার ধরমপথের দু’ ধারে সাজানো থাকবে কুড়ি ফুট বাই দশ ফুটের প্রায় ১০০ টি টেরাকোটার ম্যুরাল। কৃষ্ণনগরের শিল্পী বিশ্বজিৎ মজুমদার প্রায় ২৭ জন শিল্পীকে নিয়ে এই কাজ শুরু করেছেন গত সেপ্টেম্বর মাসে। ১০০ টি ম্যুরালই তৈরি হচ্ছে রামায়ণের কাহিনী অবলম্বনে। তবে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করে এখনও পর্যন্ত ৬০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। ১৩জন শিল্পী কাজ করছেন অযোধ্যার রাম মন্দিরে এবং বাকি ১৪ জন শিল্পী রয়েছেন কৃষ্ণনগরে শিল্পীর ওয়ার্কশপে।

    গর্ববোধ করছেন শিল্পী (Ram Mandir)

    শিল্পী জানালেন, প্রায় ১৫ বছর আগে থেকে অযোধ্যার একটি সরকারি মিউজিয়ামে তাঁর শিল্পকর্ম রয়েছে। যোগী আদিত্যনাথ তাঁকে সেখানেই ডাকেন এবং সংবর্ধনা দেন। শুধু তাই নয়, এই শিল্পের ব্যাপারে তিনি বেশ আগ্রহ প্রকাশ করেন। তবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) মূল প্রবেশপথ ধরমপথে এই শিল্প স্থান পাওয়াতে শিল্পী বিশ্বজিৎ মজুমদার গর্ববোধ করছেন। শিল্পী বিশ্বজিৎবাবু বলেন, এর আগে যেহেতু অযোধ্যার একটি সরকারি মিউজিয়ামে আমি কাজ করেছিলাম, তা দেখেই তাঁরা খুব খুশি হয়েছিলেন। এরপরই ২০২৩ সালে আমাকে তাঁরা আমন্ত্রণ জানান এবং কাজের বরাত দেন। আমি এই কাজ পেয়ে যথেষ্টই খুশি।

    দিনরাত এক করে চলছে কাজ (Ram Mandir)

    উল্লেখ্য রাম মন্দিরের কাজ প্রায় শেষের দিকে। ইতিমধ্যেই এই উদ্বোধন ঘিরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সম্মানীয় ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। আর কিছুদিন পরেই উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। উদ্বোধনের আগেই যাতে কাজের বরাত শেষ করা যায়, সেই কারণে শিল্পীদের নিয়ে দিনরাত কাজ চলছে বিশ্বজিৎবাবুর। তাঁর এখন একটাই লক্ষ্য, বাংলার এই শিল্পকর্মকে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) মাধ্যমে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়া। তাই নাওয়া-খাওয়া ভুলে দিনরাত এক করে তাঁরা কাজ করে চলেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: প্রেমের প্রস্তাবে না, কার্যালয়ে ডেকে ছাত্রীর শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্র নেতা

    Nadia: প্রেমের প্রস্তাবে না, কার্যালয়ে ডেকে ছাত্রীর শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্র নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতার প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন এক কলেজ ছাত্রী। এটাই তাঁর অপরাধ। এরপর  ওই কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে তৃণমূল ছাত্র নেতা যা করেছেন তা জানলে চমকে উঠবেন। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) নবদ্বীপ শহরে।  

    দলীয় কার্যালয়ের ভিতরে শ্লীলতাহানি! (Nadia)  

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তরুণী নদিয়ার (Nadia) নবদ্বীপের বিদ্যাসাগর কলেজের ছাত্রী। আর অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্র নেতার নাম শ্যামসুন্দর দাস। তিনি নবদ্বীপ শহর তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সহ সভাপতি। কলেজের এক ছাত্রীকে এক যুবকের মাধ্যমে তিনি প্রেমের প্রস্তাব দেন। কিন্তু, সেই কলেজ ছাত্রী তাঁর সেই প্রস্তাবে সাড়া দেননি। অভিযোগ, এরপর একদিন রাধাবাজারের দলীয় কার্যালয়ে ছাত্রীকে ডেকে পাঠান। দলীয় কার্যালয়ে সকলে থাকবে মনে করে তরুণী সেখানে যান। অভিযোগ, দলীয় কার্যালয়ের দরজা বন্ধ করে শ্লীলতাহানি করা হয় তাঁর। কোনওমতে দলীয় কার্যালয় থেকে বেরিয়ে বাড়ি ফেরেন তরুণী। পরিবারের লোকজনকে তিনি সমস্ত ঘটনা জানান। এরপর নবদ্বীপ থানায় যান। অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। তৃণমূল ছাত্র নেতা হওয়ায় পুলিশ তাঁকে ধরতে পারেনি। ফলে, এই ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। তাদের বক্তব্য, শাসক দলের নেতা বলে অপরাধ করলে সাত খুন মাফ। এই ধরনের ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দরকার। নাহলে রাস্তাঘাটে মহিলাদের সুরক্ষা বলে কিছু থাকবে না।

    নির্যাতিতার পরিবারের লোকজন কী বললেন?

    নির্যাতিতার বক্তব্য, ওই ছাত্র নেতা আমাকে মাঝে মধ্যে উত্যক্ত করত। বহুবার আপত্তি জানালেও ও তা মানেনি। অবশেষে আমাকে কার্যালয়ের মধ্যে এরকম করবে তা ভাবতে পারিনি। নির্যাতিতার পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, কলেজে যেতে মেয়ে আতঙ্কিত বোধ করছে। দলীয় কার্যালয়ের ভিতরে ওই ছাত্র নেতা যা করেছে তা ক্ষমার অযোগ্য। আমরা অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। পুলিশ ওই তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share