Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Bagdogra Airport: ঢেলে সাজানো হবে বাগডোগরা বিমানবন্দর, বরাদ্দ ১৫৪৯ কোটি, ঘোষণা কেন্দ্রের

    Bagdogra Airport: ঢেলে সাজানো হবে বাগডোগরা বিমানবন্দর, বরাদ্দ ১৫৪৯ কোটি, ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাগডোগরা বিমানবন্দরের (Bagdogra Airport) সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিল মোদি সরকার। নতুন সিভিল এনক্লেভ নির্মাণে সিলমোহর দিল মোদি ক্যাবিনেট। যাত্রী সংখ্যার কথা মাথায় রেখে বাগডোগরা বিমানবন্দরকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাগডোগরা বিমানবন্দরে নতুন সিভিল এনক্লেভ নির্মাণে ১৫৪৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

    লক্ষ্য, বছরে এক কোটি যাত্রী পরিবহণ (Bagdogra Airport)

    শুক্রবার কেন্দ্রীয় সরকারের ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির বৈঠক আয়োজিত হয়। ওই কমিটির চেয়ারম্যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর ওই বৈঠকেই উত্তর-পূর্ব ভারতের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর বাগডোগরা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। বাগডোগরা বিমানবন্দরের (Bagdogra Airport) রানওয়ে সম্প্রসারণ এবং পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ১৫৪৯ কোটি টাকার বরাদ্দের কথা ঘোষণা করা হয়। সূত্রের খবর, বিমানবন্দরে তৈরি হবে ৭০ হাজার ৩৯০ স্কোয়ার মিটারের নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং। ব্যস্ততম সময়ে তিন হাজার যাত্রী সামলানোর ক্ষমতা থাকবে এই নতুন টার্মিনালের। সেইভাবেই তৈরি করা হচ্ছে এই নতুন অংশকে। মনে করা হচ্ছে, এই সম্প্রসারণের পরে বছরে এক কোটি যাত্রী পরিবহণ করতে পারবে এই নতুন সাজে সেজে ওঠা বাগডোগরা বিমানবন্দর। এ-৩২১ এয়ারক্রাফটের পার্কিংয়ের জন্য দশটি পার্কিং বে নির্মাণ করা হবে বলেও জানা যাচ্ছে। বিমান চলাচলের জন্য দুটি ট্যাক্সিওয়েও তৈরি হবে। এছাড়াও মাল্টি লেভেল পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে সম্প্রসারিত বাগডোগরা বিমানবন্দরে। রানওয়ের সম্প্রসারণ-সহ একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২৭ সালের মধ্যে এই কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

    <p

    ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই বাংলার এই বিমানবন্দরকে (Bagdogra Airport) আন্তর্জাতিক তকমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে, যে কোনও বিমান সংস্থা আন্তর্জাতিক বিমান চালাতে পারবে বাগডোগরা থেকে। সম্প্রতি রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছিলেন বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী। তারপরই এবার নতুন সিদ্ধান্তে নতুন চর্চা শুরু হয়েছে প্রশাসনিক মহলে। হিমালয়ান হসপিটাল ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুর ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সম্পাদক সম্রাট সান্যাল বলেন, ‘‘বাগডোগরা বিমানবন্দরে উন্নতির খুব প্রয়োজন ছিল। বাগডোগরা বিমানবন্দর উত্তর-পূর্ব ভারতের সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর। প্রতি বছর এই বিমানবন্দরের গুরুত্ব বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এয়ারপোর্ট অথরিটি এবং কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে পদক্ষেপ করায় আমরা খুশি।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘দুর্নীতির আতুঁড়ঘর আরজি কর, হিমশৈলের চূড়া সবে দেখা যাচ্ছে’’, তোপ বোসের

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    এই বিষয়ে দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা বলেন, ‘‘বাগডোগরা বিমানবন্দরের (Bagdogra Airport) পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার প্রথম থেকেই উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেছে। যেহেতু বাগডোগরা বিমানবন্দর উত্তর-পূর্ব ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর, সেই জন্য প্রথম থেকেই পরিকাঠামগত উন্নয়নের খুব প্রয়োজন ছিল। আগামীতে এই বিমানবন্দর আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হচ্ছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: মোদিকে ফোন ইউনূসের, দিলেন বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার আশ্বাস

    Bangladesh Crisis: মোদিকে ফোন ইউনূসের, দিলেন বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অবস্থিত হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস দিলেন সে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ফোন করে বাংলাদেশি হিন্দুদের যথাযথ সুরক্ষা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। এই ফোনালাপের কথা জানিয়ে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    মোদিকে কী বার্তা ইউনূসের

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) সঙ্গে যোগাযোগ করলেন নোবেলজয়ী ইউনূস। মোদি এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ইউনূসের সঙ্গে কথা হয়েছে। গণতান্ত্রিক, স্থায়ী, শান্তিপূর্ণ ও প্রগতিশীল বাংলাদেশের জন্য ভারতের সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। উনি আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে।’’ প্রসঙ্গত, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে, প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন যে তিনি আশা করেন হিংসা-বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পরিস্থিতি শীঘ্রই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কারণ ১৪০ কোটি ভারতীয়রা হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।

    মোদিকে পাশে থাকার আর্জি

    এর আগে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর শুভেচ্ছাবার্তাতেও ইউনূসকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অনুরোধ করেছিলেন মোদি (PM Modi)। তারপরই গত মঙ্গলবার ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়েছিলেন মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। এরপর বাংলাদেশের হিন্দু সংগঠনের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন। আওয়ামি লিগ তথা হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যে বা যারা সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করেছে তাদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তিনি।  গত ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়েন। বর্তমানে তিনি ভারতেই নিরাপদ আশ্রয়ে রয়েছেন। তার পরই সে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর গত কয়েক দিনে বার বার হামলার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের বাড়িঘর ভাঙচুর, মারধরের অভিযোগেও তোলপাড় ভারতের পড়শি দেশ। এই আবহে মোদির সঙ্গে ফোনালাপ করলেন ইউনূস। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা হয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সমর্থনের আর্জি রেখেছেন ইউনূস। একইসঙ্গে মোদিকে আশ্বাস দিয়ে ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে সুরক্ষিত সংখ্যালঘুরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সাল থেকে এই নিয়ে টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিলেন মোদি (PM Modi)। আর এই দিনই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতার দিবস উপলক্ষে দীর্ঘতম ভাষণ (Independence Day Speech) দিয়ে ইতিহাস গড়লেন তিনি। জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে একটানা ৯৮ মিনিট ভাষণ দেন মোদি। এর আগে ২০১৬ সালে মোদি টানা ৯৬ মিনিট ভাষণ দিয়েছিলেন। এতদিন সেটাই ছিল দীর্ঘতম ভাষণের রেকর্ড। ফলে, অতীতে নিজের গড়া নজির এদিন নিজেই ভেঙে নয়া নজির গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। অন্যদিকে, ২০১৭ সালে তিনি ৫৬ মিনিট বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এটাই তাঁর সংক্ষিপ্ততম ভাষণ। গড়ে, মোদি ৮২ মিনিট বক্তব্য রাখেন— এটিও দেশের যে কোনও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে দীর্ঘতম।

    সংখ্যার নিরিখে তৃতীয় স্থানে মোদি (PM Modi)

    সবচেয়ে বেশিবার ভাষণ দেওয়া প্রধানমন্ত্রীদের নিরিখে মোদি এখন তৃতীয় স্থানে। কারণ ২০১৪ সাল থেকে টানা ১১ বার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন মোদি। তাঁর আগে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে বেশিবার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন জওহরলাল নেহরু। লালকেল্লায় মোট ১৭ বার ভাষণ দিয়েছেন তিনি। স্বাধীন দেশের প্রথম ভাষণও দেন নেহরুই। আর তাঁর পর ইন্দিরা গান্ধী ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৭ এবং পরে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোট ১৬ বার পতাকা উত্তোলনের পর দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ (Independence Day Speech)  দেন। তাঁদের পরে এতদিন তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্থান পেয়েছিলেন মনমোহন সিং। তিনি ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১০ বার স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। তবে এবার টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দিয়ে মনমোহনকে ছাপিয়ে গেলেন নরেন্দ্র মোদি। ফলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্বাধীনতা দিবসে ভাষণের নিরিখে তৃতীয় স্থানে উঠে গেলেন নরেন্দ্র মোদি।  

    আরও পড়ুন: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    উল্লেখ্য, এবারের স্বাধীনতা দিবসে  সরকারের মূল লক্ষ্যগুলিকে নতুন মোড়কে তুলে ধরলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে  তুললেন ‘বিকশিত ভারতে’র কথা। স্বপ্ন দেখালেন ভারতকে ‘বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ’ হিসাবে গড়ে তোলার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এবার লালকেল্লা থেকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, ‘এখন আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (Uniform Civil Code) পথে হাঁটতে হবে। ধর্মের ভিত্তিতে দেশে ভেদাভেদ হচ্ছে, সাধারণ মানুষ নিজেদের বঞ্চিত মনে করেন, তা থেকে মুক্তি মিলবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু হলে।’ একইসঙ্গে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পাশাপাশি তিনি সওয়াল করেন এক দেশ এক নির্বাচনের ( One Nation One Election) পক্ষেও। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)  

    এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ভারতের একটি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি থাকা প্রয়োজন। আমরা একটি সাম্প্রদায়িক বিধি নিয়ে ৭৫ বছর বেঁচে আছি। এবার, বদলের সময় এসেছে। আমাদের অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পথে চলতে হবে। তবেই ধর্মভিত্তিক বৈষম্য দূর হবে।” একইসঙ্গে এদিন ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ – এর উদ্যোগের সমর্থনে সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন মোদি । তিনি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সুবিন্যস্ত করতে এবং শাসনে অধিকতর দক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এই সিদ্ধান্তের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন যে ঘন ঘন নির্বাচন দেশের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করে।  

    মোদি (PM Modi) বলেন, ”আজ দেশে যে কোনও উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নির্বাচনের জন্য থেমে যায়। প্রতি তিন মাস অন্তর কোথাও না কোথাও ভোট হচ্ছে। কাজ শুরু হয়, ভোট আসে তারপর তা থেমে যায়। বারবার নির্বাচন উন্নয়নের পথে বাধা নিয়ে আসে।” মোদি বলেন, ”আমাদের অবিলম্বে এক দেশে এক নির্বাচনে পথে এগিয়ে যাওয়া উচিত। আমি সব রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করব এই উদ্দেশে এগিয়ে আসুন। সরকার ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে। একটি কমিশন তৈরি হয়েছে, যা ভালো রিপোর্ট দিয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্য

    আগামী দিনে দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করাই তাঁর মূল লক্ষ্য বলে ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”দেশের শীর্ষ আদালতও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছে। একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরি সংবিধান নির্মাতাদের স্বপ্ন ছিল। যে আইনে ধর্মের ভিত্তিতে দেশকে ভাগ করা হয়েছে, যে আইন উচ্চ বর্ণ-নিম্ন বর্ণের মধ্যে ফারাক তৈরি করে, আধুনিক সমাজে সেই আইনের কোনও জায়গা নেই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ’’, স্বাধীনতা দিবসে  ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ’’, স্বাধীনতা দিবসে ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস। তাই প্রতিবারের মতো এই উপলক্ষে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এই নিয়ে টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবসের (78th Independence Day) দিন লালকেল্লা থেকে ভাষণ দিলেন তিনি। এদিন মহিলাদের উপর অত্যাচার, নারী সুরক্ষা ও অন্যান্য প্রসঙ্গের সঙ্গেই তিনি তুলে ধরলেন ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’-এর অগ্রগতির কথা। 

    ‘বিকশিত  ভারত ২০৪৭’ (78th Independence Day) 

    প্রসঙ্গত, বিকশিত ভারত ২০৪৭ হল ভারত সরকারের স্বাধীনতার ১০০তম বছর অর্থাৎ ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন, যা দৃষ্টিভঙ্গি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক অগ্রগতি, পরিবেশগত স্থায়িত্ব, সুশাসন সহ উন্নয়নের বিভিন্ন দিককে অন্তর্ভুক্ত করে।

    কী জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    এদিনের বক্তৃতায় বিকশিত ভারত প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ‘এক জেলা এক পণ্য’ উদ্যোগের সাফল্য তুলে ধরেন। একই সঙ্গে উল্লেখ করেন, কীভাবে কোভিডের সময় সারা দেশের মানুষকে সরকার ভ্যাকসিন দিয়েছিল। এছাড়াও দেশের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ”এই দেশ এমন একটি দেশ যেখানে সন্ত্রাসী হামলা হলেও, দেশের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় দেশকে আগলে রেখেছে।” অন্যদিকে নারী ক্ষমতায়নের উপর জোর দিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের উন্নয়নে মহিলাদের উল্লেখযোগ্য অবদান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ”আজ দেশের ১০ কোটিরও বেশি মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অংশ। বিভিন্ন ক্ষেত্রে মহিলারা নিজেদের ব্যবসা শুরু করেছেন। এই বিষয়টি অবশ্যই ভারতের জন্য গর্বের মুহূর্ত।” সব শেষে দেশে যুব সমাজের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ”এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ। তাই নিজেকে সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কখনও কেউ দেশের কোনও ক্ষেত্রে উন্নতিতে বাধা না হয়ে দাঁড়াতে পারে।”

    দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে পরামর্শ 

    এছাড়াও এদিন তিনি (PM Modi) বলেন, ”বিকশিত ভারত ২০৪৭ শুধু একটি ভাষণের অংশ নয়। এর পিছনে কঠোর পরিশ্রম চলছে। দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। আমরা দেশবাসীর কাছ থেকে পরামর্শ চেয়েছি। আমি খুশি যে আমার দেশের কোটি কোটি নাগরিক বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর (78th Independence Day) জন্য অগণিত পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতিটি দেশবাসীর সংকল্প এতে প্রতিফলিত হয়েছে। যখন দেশ স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন কেউ মনে রাখবেন যে তিনি উন্নত এই ভারতের জন্য মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছিলেন।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, যখন তিনি দেশবাসীর দেওয়া এই পরামর্শগুলি দেখেছিলেন, তখন আনন্দিত হয়েছিলেন৷ তিনি জানান, কিছু মানুষ ভারতকে বিশ্বের ইস্পাত রাজধানী করার পরামর্শ দিয়েছিল৷ অন্যদিকে আবার ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের লক্ষ্যে, কিছু মানুষ দেশকে উৎপাদনের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র করার পরামর্শ দিয়েছিল৷ আবার কিছু মানুষের পরামর্শ ছিল যে আমাদের দেশের প্রতিটি কৃষকদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়া উচিৎ। এরপর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করা উচিত। দেশবাসীর এই স্বপ্ন আমাদের মধ্যে নতুন সংকল্প সৃষ্টি করে। এর ফলে আরও উন্নত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস জন্মায়।” 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘কড়া শাস্তি হোক মা-বোনেদের ওপর অত্যাচারীদের’’, আরজি কর আবহে বার্তা মোদির

    PM Modi: ‘‘কড়া শাস্তি হোক মা-বোনেদের ওপর অত্যাচারীদের’’, আরজি কর আবহে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের নৃশংস ধর্ষণ ও  হত্যাকাণ্ড ঘিরে বাংলা সহ গোটা দেশ শোকস্তব্ধ। আর এরই মাঝে এবার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day 2024) উপলক্ষে দিল্লির লালকেল্লা থেকে বড় বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদি তাঁর ভাষণে সরাসরি কোনও নাম না নিলেও, স্পষ্ট ইঙ্গিত গেল আরজি করের ঘটনার দিকেই। এরাজ্যের সরকারি হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনা এবং তার বিরুদ্ধে নাগরিক সমাজের প্রতিবাদের দিকে ইঙ্গিত করতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তাঁর ভাষণে নারীদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় (Crimes Against Women) দ্রুত তদন্ত করে কড়া শাস্তির পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

    মহিলা চিকিৎসকের ওপর অত্যাচার নিয়ে সোচ্চার প্রধানমন্ত্রী 

    স্বাধীনতা দিবসের সকালে দিল্লির লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য রাখেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সে সময়ই নারীদের উপর অত্যাচার ও নারীদের সুরক্ষা নিয়ে সোচ্চার হন তিনি। বলেন, ”নারীদের উপর অত্যাচারের ঘটনায় আপামর জনতা ক্রুদ্ধ। নারীদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব রাজ্যের। নারীদের ওপর অত্যাচারের (Crimes Against Women) ঘটনার দ্রুত তদন্ত করতে হবে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে অপরাধের ঘটনা ঘটাতে সকলে ভয় পায়। এই ভয় তৈরি করাটা দরকার। জনতার বিশ্বাস ফিরে পেতে কড়া পদক্ষেপ করতেই হবে।”

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা (Modi on Woman)

    এছাড়াও এদিন জনগণের উদ্দেশে বার্তা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ”সাময়িক হাততালি কুড়োনোর জন্য কিংবা কোনও বাধ্যবাধকতার কারণে নয়, দেশকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা সংস্কারের কাজে দায়বদ্ধ। আমাদের মা, বোন, মেয়েদের ওপর যে অত্যাচার হচ্ছে (Crimes Against Women), তার বিরুদ্ধে দেশের আক্রোশ রয়েছে, জনমানসের আক্রোশ রয়েছে। এই আক্রোশকে আমি অনুভব করছি। দেশবাসী দুর্নীতির উন্মাদনায় বিপর্যস্ত। প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি জনগণের আস্থা ভেঙে দিয়েছে। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি।”  

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    উল্লেখ্য, আরজি করে চিকিৎসক পড়ুয়া খুনের প্রতিবাদে স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day 2024) প্রাক্কালে রাত জেগেছেন মহিলারা৷ রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণ সর্বত্র মোমবাতি হাতে মিছিল, স্লোগান, গান, কবিতায় প্রতিবাদ জানিয়েছে নারী শক্তি (Crimes Against Women)৷ তবে রাত দখলের আন্দোলনের ঠিক পরেরদিনই নারীদের ওপর অত্যাচার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: দেশভাগের শিকার হয়েছিলেন অগণিত মানুষ! শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মোদি-অমিত শাহ

    Narendra Modi: দেশভাগের শিকার হয়েছিলেন অগণিত মানুষ! শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মোদি-অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ অগাস্ট বুধবার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ‘দেশ বিভাজনের বিভীষিকা দিবস’-এ দেশভাগের যাঁরা শিকার হয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তাঁদের সাহসকে সম্মান করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বলেছেন, এই ভাবনা মানব আত্মার সংবেদনশীলতার প্রতীক। একই ভাবে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং, সর্বানন্দ সোনোয়াল সহ একাধিক বিজেপি নেতা দেশভাগের যন্ত্রণা নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন।

    মোদির বিভাজন দিবস স্মরণ (Narendra Modi)

    সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট বিনিময় করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “দেশ বিভাজনের ভয়াবহ স্মরণ দিবসে আমরা অগণিত লোকদের স্মরণ করছি। যাঁরা দেশভাগের ভয়াবহতার কারণে প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। আজকের দিন ঐতিহাসিক দিন। দেশভাগ এবং জীবন পুনর্গঠনে বিপুল সাফল্য অর্জন করতে অত্যন্ত কষ্ট করতে হয়েছে দেশের মানুষকে। দেশের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে সর্বদা রক্ষা করার জন্য আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি।”

    ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য দিন

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, “দেশ ভাগের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষ অমানবিক যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। বহু মানুষ জীবন হারিয়েছেন। আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য দিন ছিল। যাঁরা গৃহহীন হয়েছে তাঁদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যে জাতি তার ইতিহাস স্মরণ করে, তারাই ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নেতৃত্বে দেশ গঠনের প্রক্রিয়ায় এই দিনটি পালন করা একটি মৌলিক কর্তব্য।”

    আরও পড়ুনঃ ৫ মাসে শেয়ার থেকে রাহুল গান্ধী নিজে লাভ করেছেন ৪৬ লক্ষ টাকা, তারপরেও বলছেন ঝুঁকিপুর্ণ!

    বিভেদ ও ঘৃণা দূরীকরণের ডাক

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি, ১৯৪৭ সালের আজকের দিনকে দেশ খণ্ডিত দিবস বলে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “দেশ ভাগের দিন ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। ১৯৪৭ সালের এই দিনটি আমাদের দেশকে ধর্মীয় বিভাজনের শিকার হতে হয়েছিল। অগণিত ভাই ও বোন বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন এবং হাজার হাজার মানুষ প্রাণহানির শিকার হয়েছিলেন।” একই ভাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডাঃ জিতেন্দ্র সিং যোগ এবং সর্বানন্দ সোনোয়ালও দেশ ভাগের যান্ত্রণার কথা বলে সামাজিক মাধ্যমে বার্তা বিনিময় করেন। বিভেদ ও ঘৃণার কথা দূর করে এক সঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীর করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন মুইজ্জুর

    Mohamed Muizzu: মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীর করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক মাস ধরে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক বারংবার সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে। শুধু তাই নয়, মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) একের পর এক পদক্ষেপ তুলেছে সমালোচনার ঝড়ও। তবে, এবার মুইজ্জু বিরাট প্রতিক্রিয়া দিলেন। আগেই ভারতকে (India) মলদ্বীপের “সবথেকে কাছের বন্ধু”- হিসেবে বিবেচিত করেছিলেন তিনি। আর এবার মলদ্বীপের উন্নয়নে ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের ভূমিকা তুলে ধরে ভারতের লাইন অফ ক্রেডিট দ্বারা অর্থায়িত প্রকল্পগুলির সমর্থন করলেন মুইজ্জু।   

    কী জানিয়েছেন মুইজ্জু? (Mohamed Muizzu)

    মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহাম্মদ মুইজ্জু মলদ্বীপ এবং ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক এবং ঘনিষ্ঠ সংযোগ জোরদার করার জন্য তার প্রশাসনের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। একইসঙ্গে রাষ্ট্রপতি মুইজ্জু আরও জোর দিয়ে বলেছেন, ”ভারত সর্বদা মলদ্বীপের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে থেকেছে। মলদ্বীপের যখনই প্রয়োজন হয়েছে তখনই সহায়তা প্রদান করেছে ভারত।”

    এ প্রসঙ্গে মুইজ্জু মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলেছেন, ”মলদ্বীপের ২৮টি দ্বীপে জল সরবরাহের জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে ভারত (India) সরকারের লাইন অফ ক্রেডিট দ্বারা অর্থের জোগান দেওয়া হয়েছিল। এই উদ্যোগটি মলদ্বীপের ওপর উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করেছে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে উৎসাহিত করেছে যা দেশের সমৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। এই প্রকল্পই ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মূল মাইলফলক।” মলদ্বীপের প্রতি এই বন্ধুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন মহম্মদ মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)।   

    আরও পড়ুন: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    বিদেশমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ 

    প্রসঙ্গত, মলদ্বীপের (Maldives) রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু গত শনিবার ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য তাঁর সরকারের পূর্ণ অঙ্গীকারের বিষয়টি উপস্থাপিত করেছেন। তিনি ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও করেছেন। তাঁরা ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র – অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার, আবাসন, প্রতিরক্ষা, পর্যটন, ক্ষমতা উন্নয়ন এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার প্রচেষ্টার জন্য এস জয়শঙ্করের কাছে তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narenda Modi Government: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    Narenda Modi Government: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের মাঝেই সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিল নিয়ে ঘোষণা করল কেন্দ্র। প্রস্তাবিত সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিলের (Broadcasting Regulation Bill) একটি নতুন খসড়া প্রকাশ করা হবে। সোমবার এমনটাই ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। নরেন্দ্র মোদি সরকার (Narenda Modi Government) জানিয়েছে যে, সব পক্ষের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনার পরে সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিলের নতুন খসড়া প্রকাশ করা হবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত মন্তব্য ও পরামর্শ পেতে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়েছে। 

    কী জানাল তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক?  (Narenda Modi Government)  

    এর আগে, ২৪-২৫ জুলাইয়ের মধ্যে সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের তাদের কাছে থাকা ফিজিক্যাল কপিগুলি ফেরত দিতে বলে সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিল (Broadcasting Regulation Bill), ২০২৪-এর খসড়া প্রত্যাহার করেছে সরকার। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা আগেই জানিয়েছিলেন, বিলটি সম্পূর্ণরূপে পুনর্নির্মাণ করা হবে। তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রক বিলের খসড়া নিয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনা করছে। এব্যাপারে বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের থেকে একাধিক সুপারিশ-মন্তব্য-পরামর্শ পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কমল ৩.৫৪ শতাংশ, পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন, জানাল কেন্দ্র

    আগে কী ঘটেছিল? (Broadcasting Regulation Bill) 

    প্রসঙ্গত, সংসদের বাদল অধিবেশনে নয়া এই সম্প্রচার বিলটির খসড়া উত্থাপন করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। গত বছরের নভেম্বরে এটির খসড়া তৈরি করা হয়। সে সময় এই খসড়া বিলের বিরোধিতা করে সরব হন বিরোধীরা। আপত্তি ওঠে সংশ্লিষ্ট পক্ষ থেকেও। সংবাদমাধ্যম এবং সমাজমাধ্যমে ‘লাগাম পরানোর’ উদ্দেশ্যেই সরকার (Narenda Modi Government) এই বিল আনতে চলেছে বলে সরব হয়েছিলেন বিরোধীরা। নয়া এই বিলের মাধ্যমে সরকার বাক স্বাধীনতা, মানুষের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে বলে তোপ দেগেছিলেন তাঁরা। তবে এরই মাঝে এবার সম্প্রচার পরিষেবা (ব্রডকাস্টিং) নিয়ন্ত্রণ বিল ২০২৪-এর খসড়া প্রতাহ্যার করল কেন্দ্র।   
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে দিল্লিতে প্যারিস অলিম্পিক্স দলের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে দিল্লিতে প্যারিস অলিম্পিক্স দলের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর দুদিন বাদেই পালিত হবে ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস। আর সেই উপলক্ষে প্রতিবারের মত দিল্লিতে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লাল কেল্লা থেকে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, এরই ফাঁকে ভারতের প্যারিস অলিম্পিক্স দলের (Paris Olympics contingent) সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের পর দুপুর ১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী দলটির সঙ্গে দেখা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

    অলিম্পিক্স পদকজয়ীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ মোদির (PM Modi)

    জানা গিয়েছে, এদিনের অনুষ্ঠানে ভারতের ১১৭ জন অ্যাথলিটের সম্পূর্ণ দল উপস্থিত থাকবে। একইসঙ্গে এও জানা গিয়েছে, যে সব ক্রীড়াবিদরা এবছরের প্যারিস অলিম্পিক্স থেকে ভারতকে ছ-ছটি পদক এনে দিয়েছেন, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদা ভাবে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যদিও প্যারিস অলিম্পিক্সে পদক জেতার পরেই প্রধানমন্ত্রী বিজয়ীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অন্যদিকে,  একটুর জন্য পদক হাতছাড়া হওয়া ভিনেশ ফোগাটের সঙ্গেও কথা বলেছিলেন তিনি এবং কুস্তিগীরের পরিস্থিতির পাশে থেকে ট্যুইট করে তাঁকে সাহস জুগিয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে অতিথি তালিকায় যুব-দরিদ্র-নারী-কৃষকদের আমন্ত্রণ, উদ্যোগী মোদি

    পদকজয়ীদের শুভেচ্ছা বার্তা মোদির 

    উল্লেখ্য, এবারের প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতের লক্ষ্য ছিল ১০টি পদক জেতার। তবে খেলা শেষে ভারতের ঝুলিতে এসেছে মোট ৬টি পদক, এর মধ্যে ১টি রুপো ও ৫টি ব্রোঞ্জ পদক রয়েছে। ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্সে স্বর্ণপদক বিজয়ী নীরজ চোপড়ার হাত ধরেই এ বছর প্যারিস অলিম্পিক্সে একমাত্র রুপোর পদক এসেছে। আর অন্যদিকে মনু ভাকেরের হাত ধরে দু’দুটি ব্রোঞ্জ পদক এসেছে। মনু ভাকের ১০ মিটার এয়ার পিস্টল ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছেন এবং পরে সরবজোৎ সিংয়ের সঙ্গে ১০ মিটার এয়ার পিস্টল মিশ্র দল ইভেন্টে আরও একটি পদক যেতেন। এছাড়াও টেবিল টেনিসে মানিকা বাত্রা এবং শ্রীজা আকুলা উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন। ভারতের এই সাফল্যে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদকজয়ীদের শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে বলেছেন, ”সমস্ত ক্রীড়াবিদ (Paris Olympics contingent) তাদের সেরাটা দিয়েছেন এবং প্রত্যেক ভারতীয় তাদের জন্য গর্বিত। আমাদের ক্রীড়া নায়কদের তাদের এই প্রচেষ্টার জন্য শুভকামনা জানাই।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share