Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Red Fort: নারী ক্ষমতায়নে জোর, ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় সম্মানিত হবেন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

    Red Fort: নারী ক্ষমতায়নে জোর, ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় সম্মানিত হবেন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৫ অগাস্ট ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা (Red Fort) থেকে নারী ক্ষমতায়নের বার্তা দিতে চলেছে মোদি সরকার। ইতিমধ্যেই জোর কদমে শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রস্তুতি। জানা গিয়েছে, এবারে দিল্লিতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের দিন মহিলা ক্ষমতায়নের উপর বিশেষ জোর দিয়ে গোটা দেশ থেকে ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে লালকেল্লায় সম্মানিত করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কেন এই সিদ্ধান্ত? (Women Sarpanches)   

    স্বাধীনতা দিবসের দিন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে ডাকার পেছনে মূল উদ্দেশ্য হল, নারী ক্ষমতায়নে জোর। এটি আসলে সরকারের একটি দ্বিমুখী প্রচার উদ্যোগ যা পঞ্চায়েত স্তরে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে উৎসাহিত দেওয়ার উপর জোর দেয়। এ প্রসঙ্গে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজন সিনিয়র অফিসার বলেছেন, ”এর লক্ষ্য গ্রামীণ এলাকায় রাজনীতি ও প্রশাসনে নারীদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা।”     

    ইতিমধ্যেই ১৫০ জন পঞ্চায়েত প্রধানকে (Women Sarpanches) আমন্ত্রণ জানাতে সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রের পঞ্চায়েত মন্ত্রক। মহিলা প্রতিনিধিদের স্বামীসহ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই মহিলা প্রতিনিধিদের জন্য ১৪ অগাস্ট সকাল ১০টা থেকে দিল্লির ভীমরাও আম্বেদকর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে ‘পঞ্চায়েত রাজে নারী নেতৃত্ব’ শীর্ষক একটি জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুন: ‘‘শেষ মুহূর্তেও দেশ ছাড়তে চাননি মা’’, জানালেন হাসিনার ছেলে সাজিব 

    লালকেল্লায় দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলা প্রতিনিধিরা (Red Fort) 

    নারী ক্ষমতায়নের গুরুত্ব বুঝে ইতিমধ্যেই কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছে মোদি সরকার। পুরুষদের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে নারী শক্তিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে একাধিক জাতীয় কর্মসূচির আয়োজনের পাশাপাশি আনা হয়েছে বহু সামাজিক প্রকল্প। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে মহিলাদের আধিপত্য বাড়িতে তুলতে আনা হয়েছে নয়া আইন। এমনকী, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচারের মুখ হিসেবে তুলে আনা হয়েছে নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত একাধিক মহিলাকে। এবার সেই পথে হেঁটেই ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় (Red Fort) জায়গা পেতে চলেছেন দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলা প্রতিনিধিরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) কার্ফু তুলে দেওয়া হলেও দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ রয়েছে। সোমবারও দেশের একাধিক জায়গায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট চালানো হয়েছে। একাধিক জেলায় বহু হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের এই সার্বিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar)।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Bangladesh Crisis)

    রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘‘বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা হচ্ছে। তাদের সম্পত্তি লুট করা হয়েছে। আর এসব ঘটনার পিছনে সেখানকার সেনাবাহিনীর সমর্থন রয়েছে। এটা ভবিষ্যতে আমাদের দেশের জন্য উদ্বেগের বিষয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁদের সুরক্ষা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। তবে, এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।’’ জগন্নাথ সরকারের (Jagannath Sarkar) মতে, শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই এই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারেন। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের অসহায় সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করতে পারেন মোদি-ই। আমি হিন্দু বেঙ্গল ইউনিটের একজন সদস্য হিসেবে এসব কথা বলছি। বাংলাদেশে যেই সরকার গঠন করুক আমি তা নিয়ে চিন্তা করি না। আমার একমাত্র উদ্বেগ হল সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তির যেন কোনও ক্ষতি না হয়।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘১ কোটির ওপর বাংলাদেশি হিন্দু আসবেন পশ্চিমবঙ্গে’’, বড় দাবি শুভেন্দুর

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক

    ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভের মধ্যে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনও শান্ত হয়নি। সোমবার আওয়ামি লিগের বহু নেতাকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। সাংসদের বাড়িতে আগুন লাগানো হয়েছে। আওয়ামি লিগের নেতার হোটেলে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে ২১ জন পুড়িয়ে মারা হয়েছে। সোমবার মোট ১০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শতাধিক মানুষ জখম হয়েছেন। পদত্যাগের পর সোমবার সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছন শেখ হাসিনা। তিনি দিল্লিতে থাকবেন, নাকি অন্য জায়গায় যাবেন তা স্পষ্ট নয়, কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে যে তিনি লন্ডনে যেতে পারেন। অন্যদিকে, সংকট মোকাবিলায় সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এই বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর আলোচনা করা হয়। সেখানে কয়েক হাজার ভারতীয় রয়েছেন। তাঁদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: চাপিয়ে দেওয়া নয়, ৩৭০ ধারা নিয়ে সিদ্ধান্ত জনগণের সম্মতিতে, জানালেন মোদি

    PM Modi: চাপিয়ে দেওয়া নয়, ৩৭০ ধারা নিয়ে সিদ্ধান্ত জনগণের সম্মতিতে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৭০ ধারা (Article 370) নিয়ে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার চেয়ে জনগণের সম্মতিতে এই সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। পেঙ্গুইন এন্টারপ্রাইজের প্রকাশনায় ‘৩৭০: আনডুয়িং দ্য আনজাস্ট, এ নিউ ফিউচার ফর জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর’- বইটিতে এ কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রকাশকরা জানিয়েছেন, বইটি এই মাসেই প্রকাশিত হতে চলেছে। 

    এই বইটির বিষয়বস্তু কী? (Article 370)  

    জানা গিয়েছে, বইটিতে বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কীভাবে মোদি নিজের লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে প্রকাশকরা বলেছেন, ”ভারতের ইতিহাসে নিঃসন্দেহে এটি সর্বশ্রেষ্ঠ সাংবিধানিক কীর্তি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কীভাবে আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন তার ভিতরের ইতিহাস বর্ণিত আছে এই বইতে।” অর্থাৎ ১৯৪৭ সালে ৩৭০ অনুচ্ছেদের খসড়া তৈরি থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সব কিছুরই উল্লেখ আছে এই বইতে। 

    আরও পড়ুন: বোনকে নিয়ে দেশ ছেড়ে ভারতে হাসিনা, আপাতত ক্ষমতায় সেনা, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কী?

    কাশ্মীরের ইতিহাস

    ১৯৪৭ সালে ৩৭০ অনুচ্ছেদের খসড়া তৈরি করেছিলেন শেখ আবদুল্লা। সেই সময় তিনি জম্মু ও কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাঁকে নিয়োগ করেছিলেন মহারাজা হরি সিং এবং জওহরলাল নেহরু। তবে অস্থায়ী ভাবে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার ব্যাপারে রাজি ছিলেন না আবদুল্লা। তিনি স্থায়ীভাবে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার পক্ষপাতী ছিলেন। তবে তাতে রাজি ছিল না কেন্দ্র।  

    অগ্রিম প্রশংসা বিদেশমন্ত্রীর 

    বইটির জন্য অগ্রিম প্রশংসা করে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, “এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের বিশিষ্ট বিবরণ যা জম্মু ও কাশ্মীরের উন্নয়ন এবং নিরাপত্তার পটভূমিকে সঠিক ভাবে প্রকাশ করেছে। এই বইটির মাধ্যমে কীভাবে পূর্ববর্তী যুগের রাজনৈতিক গণনা এবং ব্যক্তিগত প্ররোচনাগুলি শেষ পর্যন্ত জাতীয় অনুভূতি দ্বারা প্রতিহত হয়েছিল তা প্রকাশিত হয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর মামলায় দোষীকে যাবজ্জীবন, এবার নতুন আইন আনছে অসম

    Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর মামলায় দোষীকে যাবজ্জীবন, এবার নতুন আইন আনছে অসম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সপ্তাহেই ‘লাভ জিহাদ’ রোধে কঠোর আইন আনার ঘোষণা করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এবার ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad) মামলায় আরও কড়া অসম সরকার। দোষীকে দেওয়া হবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। নয়া আইন আনছে অসমের বিজেপি সরকার। জানালেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এদিন তিনি বলেন, “আমরা নির্বাচনের সময় ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা বলেছিলাম। শীঘ্রই সেই আইন আনা হচ্ছে, যাতে এই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় দোষীর।” একই সঙ্গে এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানান, অসমে ‘জমি জেহাদ’ রুখতে আরও কঠোর হচ্ছে সরকার। এবার থেকে রাজ্যে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে জমি কেনা বেচা আর সহজ হবে না।

    ঠিক কী জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা? (Himanta Biswa Sarma) 

    রবিবার গুয়াহাটিতে ছিল রাজ্য বিজেপির বৈঠক। সেখানেই নিজের বক্তৃতায় ‘লাভ জিহাদ’ (Love Jihad) নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি। লাভ জিহাদ ছাড়াও অসম সরকার আরও বেশ কিছু বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করছে বলেও এদিন জানান তিনি। এরমধ্যে অন্যতম হল হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে সম্পত্তি বিক্রি। এবার থেকে রাজ্যে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে জমি কেনাবেচা করতে গেলে সরকারের কাছ থেকে আগে অনুমোদন নিতে হবে। 

    হিমন্ত বলেন, ”সরকার এই ধরনের লেনদেনে বাধা দিতে পারে না। তবে সরকার ঠিক করেছে এই ধরনের লেনদেনের আগে সরকারি অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হবে।” অর্থাৎ সরকার অনুমতি দিলে তবেই একজন হিন্দু তাঁর জমি একজন মুসলিমকে অথবা একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁর জমি হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও অসমের সরকারি চাকরি কারা পাবেন তা নিয়েও সরকার একটি নতুন নীতি (Assam law) প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে বলে জানান হিমন্ত।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে সেবাভারতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ চার্চের পুরোহিতরা 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা  

    এদিন এই বক্তৃতার মাঝেই হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অসমের মানুষ সুসংবাদ পাচ্ছে। কংগ্রেসের কাছে ছাড়াইদেও মৈদামকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু তারা তা করেনি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে ছাড়াইদেও মৈদাম বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। অসম নতুন ইতিহাস গড়তে সক্ষম হয়েছে।” এছাড়াও তিনি বলেন, ”বিজেপি রাজ্যের মানুষের হৃদয়ে রয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, তিনি সবসময় অসমের উন্নতির চিন্তা করেন। সামনেই পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমি আশা করি যে আমরা ৫টি আসনের মধ্যে অন্তত ৪টিতে জিতব। গত ৩ বছর ধরে আমরা অসমের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ২০২৬ সালে অসমে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় আসবেই, কেউ এটা আটকাতে পারবে না।”    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার (Global food security) সমাধান দিতে কাজ করছি আমরা। আজ দেশ খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উত্পাদনকারী দেশ হয়ে উঠেছে। নতুন দিল্লিতে কৃষি অর্থনীতিবিদদের ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ভাবেই বক্তব্য রাখলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    প্রায় ৬৫ বছর পর ভারতে আয়োজিত কৃষি অর্থনীতিবিদদের (ICAE) ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন করার পরে একটি বিশেষ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ সালে দেশের জন্য একটি মজবুত এবং টেকসই কৃষিনীতির উপর জোর দিয়েছি। শেষবার যখন নতুনদিল্লিতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সময় ভারত সবেমাত্র স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। তখন ভারতের মতো দেশের কাছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির পর্ব ছিল। বর্তমানে আমাদের দেশ একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ। ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর দুধ, ডাল এবং মশলা উৎপাদনে। সেই সঙ্গে খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”

    আরও পড়ুন: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা (Narendra Modi)

    এই সম্মেলনে প্রায় ৭০টি দেশের প্রায় ১০০০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করছেন। এবারের এই সম্মেলনের থিম হল “সুরক্ষিত কৃষি-খাদ্য (Global food security) ব্যবস্থার দিকে রূপান্তর”। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) আরও বলেছেন, “একটা সময় ছিল যখন ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা বিশ্বের জন্য উদ্বেগজনক ছিল। এখন, ভারত বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক পুষ্টি নিরাপত্তার সমাধান দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছে। ভারত গত ১০ বছরে ১৯০০টি নতুন জলবায়ু-সহনশীল ফসলের প্রজনন করার কাজ করেছি আমরা। ভারত রাসায়নিক মুক্ত প্রাকৃতিক চাষের প্রচার করছে। দেশ বর্তমানে পেট্রোলের বদলে ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এই সম্মেলনে বিশ্বজুড়ে কৃষি সমস্যার বিষয়ে ভারতের সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরা হবে। একই সঙ্গে কৃষি গবেষণা ও নীতিতে দেশের অগ্রগতি প্রদর্শন করবে কীভাবে, সেই দিকগুলির কথা তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে। তরুণ গবেষক এবং নেতৃস্থানীয় পেশাদারদের জন্য তাদের কাজ একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে বলে আশা রাখছি। এর লক্ষ্য হল গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অংশগ্রহণকে জোরদার করা। দেশব্যাপী এবং বৈশ্বিক উভয় স্তরে নীতিনির্ধারণকে প্রভাবিত করা। একই সঙ্গে ডিজিটাল কৃষি এবং টেকসই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার অগ্রগতি সহ ভারতের কৃষি অগ্রগতি প্রদর্শন করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Highway: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৫০,০০০ কোটি টাকার ৮টি জাতীয় সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন মোদির

    National Highway: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৫০,০০০ কোটি টাকার ৮টি জাতীয় সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের আভ্যন্তরীণ যোগাযোগকে আরও উন্নত করতে কেন্দ্রীয় সরকার ৮টি জাতীয় মহাসড়ক (National Highway) প্রকল্পকে বাস্তবায়নের জন্য ছাড়পত্রের কথা জানিয়েছে শুক্রবার। মন্ত্রী পরিষদের অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, দেশের জন্য আমাদের সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, সরকার বিশ্বাস করে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে আনুমানিক ৪.৪২ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন।

    কী বলেলেন মোদি (National Highway)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “মোট ৯৩৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের আটটি জাতীয় মহাসড়ক (National Highway) উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই সড়ক প্রকল্প দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির উপর বহুগুণ প্রভাব ফেলবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে। ভারতের যোগাযোগ পরিকাঠামোর উন্নয়নে ৫০,০০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে জাতীয় হাই-স্পিড রোড করিডর নির্মিত হবে। সরকার ন্যূনতম জমি অধিগ্রহণ করে প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করবে।”

    ৮ টি জাতীয় মহাসড়কের নাম

    কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব একটি প্রেস বিবৃতি দিয়ে সরকারের এই ৮টি জাতীয় সড়ক (National Highway) প্রকল্পের বিষয়ে বিশদ জানিয়েছেন। এই প্রকল্পের জাতীয় সড়কগুলি হল, ৬-লেনের আগ্রা-গোয়ালিয়র মহাসড়ক, ৪-লেনের খড়্গপুর-মোরগ্রাম, ৬-লেনের থারাদ-দিসা-মেহসানা-আমেদাবাদ, ৪-লেনের পথালগা-রায়পুর-রাঁচির গুমলা, ৬-লেন কানপুর রিং রোড, ৪-লেন উত্তর গুয়াহাটি বাইপাস, এবং পুনের কাছে ৮-লেন এলিভেটেড নাসিক ফাটা–খেদ করিডোর।”

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের ঘোষণা, সেনা-গোয়েন্দাদের তথ্য দিলে মিলবে ৩ হাজার, আগে ছিল ৫০ টাকা

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মার অভিনন্দন

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা দ্বারা অনুমোদিত গুয়াহাটি রিং রোড (National Highway) প্রকল্পের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “খুব চমৎকার খবর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদ ৫৭২৯ কোটি টাকার গুয়াহাটি রিং রোড প্রকল্পকে অনুমোদন করেছে। তাই অসমবাসীর পক্ষ থেকে এই উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়করিজিকে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।”

    উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার হল গুয়াহাটি। এখানে ১২১ কিমি একটি রিং রোড তৈরি করা হবে। ৪ লেন উত্তর গুয়াহাটি বাইপাস ৫৬ কিলোমিটার হবে। এনএইচ ২৭কে ৪ লেনের এবং বাইপাসকে ৬ লেন করা হবে। একই ভাবে প্রকল্পের অংশ হিসেবে ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর একটি বড় সেতুও নির্মাণ করা হবে। গুয়াহাটি রিং রোড জাতীয় মহাসড়ক ২-এর যানজটকে নির্মূল করে নির্বিঘ্ন সংযোগ প্রদান করবে। এই রিং রোডটি গুয়াহাটির আশেপাশের প্রধান জাতীয় মহাসড়কগুলির যানজট কমিয়ে দেবে। আর সেইসঙ্গে শিলিগুড়ি, শিলচর, শিলং, জোড়হাট, তেজপুর, জোগিগোফা এবং বারপেটাড় মতো শহরগুলিকে সংযুক্ত করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন, তাঁর কাছে অনেক শেখার আছে’’, মোদিতে মুগ্ধ কামাথ

    PM Modi: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন, তাঁর কাছে অনেক শেখার আছে’’, মোদিতে মুগ্ধ কামাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। ৭৩ বছর বয়সেও প্রধানমন্ত্রীর এনার্জি তুলনাহীন। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন জিরোধার সহ-প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাথ (Nikhil Kamath)। সম্প্রতি, নিখিল কামাথের ইউটিউব চ্যানেল ‘পিপল বাই ডব্লিউটিএফ’-এ সম্প্রচারের জন্য রণবীরের কাপুরের একটি  সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কামাথ। এই কথোপকথনে রণবীর কাপুর ও নিখিল রাজনীতি নিয়েও আলোচনা করেছেন। সেখানেই দুজনের কথোপকথনে উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর প্রাণশক্তির কথা। 

    নিখিল কামাথের চোখে প্রধানমন্ত্রী (Nikhil Kamath)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন এই প্রশ্নের উত্তরে নিখিল (Nikhil Kamath) জানান, একবার আমেরিকায় তাঁর সঙ্গে মোদির সাক্ষাত হয়েছিল। তিনি বলেন, “এক বছর আগে আমি তিন-চার জনের সঙ্গে ওয়াশিংটনে ছিলাম। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর ব্যস্ত সময়সূচী ছিল। সকাল ৮টার দিকে তিনি একটি অধিবেশন করতেন। ১১টার দিকে একটুও ক্লান্ত না হয়েই বক্তৃতা দিতেন। তারপর তিনি ১ থেকে ২ টোয় ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বসতেন, বিকেল ৪ টায় অন্য কিছু, ৭ টায় অন্য কিছু, এমনকি রাত ১১টা বেজে গেলেও ক্লান্ত হতেন না। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল যে আমি দুদিন পর যখন ক্লান্ত, অসুস্থ বোধ করছি, তিনি তখন যাচ্ছিলেন মিশরে আবার একই জিনিস করার জন্য।” জনপ্রিয় ইউটিউবার, সুপরিচিত উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী নিখিল কামাথের দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদির কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এই বয়সে দাঁড়িয়ে তাঁর এনার্জির ধারে কাছে যাওয়া যায় না। তাঁকে এত কাছ থেকে দেখতে পারা একটি সৌভাগ্যের বিষয়।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    প্রধানমন্ত্রী মোদির ব্যবহারে মুগ্ধ রণবীর (PM Modi)

    নিখিল কামাথের (Nikhil Kamath) সঙ্গে সাক্ষাতকারে প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করেন অভিনেতা রণবীর কাপুরও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কথা বলার দক্ষতা, তাঁর ব্যবহার, তাঁর আঙ্গিক, রণবীরকে আকর্ষণ করে। অভিনেতার কথায়, ৪ থেকে ৫ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে একটি বৈঠকে দেখা হয়েছিল, যেখানে অভিনেতা এবং পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কথার মধ্যে এমনই এক বিষয় রয়েছে যা সবার উপর ছাপ ফেলে। রণবীর সেই মিটিংয়ে মোদির প্রবেশের মুহূর্তটিরও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, সেই মুহূর্তের মধ্যে যে একটা চৌম্বকীয় আকর্ষণ ছিল। রণবীর আরও জানান মোদি মিটিংয়ে উপস্থিত সকলের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেন। তিনি রণবীরের বাবার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Railway Jobs: মোদি জমানায় ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে রেলে, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Railway Jobs: মোদি জমানায় ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে রেলে, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১০ বছরে মোদি সরকার ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান করেছে রেলে। সম্প্রতি সংসদে বক্তৃতা দেওয়ার সময় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) দাবি করেছেন, এনডিএ আমলে ইউপিএর তুলনায় ভারতীয় রেলে অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে। সংসদে ভারতীয় রেলওয়ের দেওয়া তথ্য অনুসারে, নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৫.০২ লক্ষ কর্মসংস্থান  (Railway Jobs) করেছে।

    রেলমন্ত্রীর দাবি (Ashwini Vaishnaw) 

    এদিন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব উল্লেখ করেছেন যে, ইউপিএ সরকার ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ৪.১১ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করেছিল, যা বর্তমান সরকারের চেয়ে ৯১ হাজার কম। চাকরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (Railway Jobs) অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছেন যে, আগস্ট ২০২২ থেকে অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত, ১.১ কোটিরও বেশি প্রার্থী আরআরবি (RRB) পরীক্ষা দিয়েছে। এর মধ্যে রেলওয়ে দ্বারা ১,৩০,৫৮১ জন প্রার্থী নিয়োগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে রেলমন্ত্রী আশ্বস্ত করে জানিয়েছেন যে, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন প্রশ্নপত্র ফাঁস বা অনুরূপ সমস্যার কোনও ঘটনা ঘটেনি, স্বচ্ছ ভাবে পরীক্ষার মাধ্যমেই নিয়োগ ঘটেছে। এছাড়াও এদিন তিনি উল্লেখ করেছেন যে, রেল দুর্ঘটনা ২০১৩-১৪ সালে ১১৮ থেকে ২০২৩-২৪ সালে ৪০-এ নেমে এসেছে। 
    এছাড়াও অন্য একটি প্রশ্নের উত্তরে, তিনি জানিয়েছেন, রেল মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, ২০০৪-২০১৪ সাল পর্যন্ত ১,৭১১টি দুর্ঘটনা রিপোর্ট হয়েছে, যার ফলে ৯০৪ জন মারা গেছে। কিন্তু অন্যদিকে এনডিএ ক্ষমতায় আসার পর গত ১০ বছরে, ৬৭৮টি দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং ৭৪৮টি প্রাণহানি ঘটেছে। ফলে দুর্ঘটনার সংখ্যা ৬০ শতাংশ এবং প্রাণহানির সংখ্যা ১৭ শতাংশ কমেছে।

    আরও পড়ুন: জঙ্গি অনুপ্রবেশের জের! বিএসএফের প্রধান এবং উপপ্রধানকে অপসারণ করল কেন্দ্র

    রেল নিরাপত্তায় শীর্ষ অগ্রাধিকার (Railway Jobs) 

    অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) জানিয়েছেন যে মোদি সরকার আসার পরেই রেল মন্ত্রক রেল নিরাপত্তাকে শীর্ষ অগ্রাধিকার দিয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য ২০২২-২৩ সালে ব্যয় করেছিল ৮৭,৭৩৬ কোটি টাকা এবং ২০২৪-২৫ সালে সেই টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,০৮,৭৯৫ কোটিতে। এখনও পর্যন্ত ৯,৫৭২ টিরও বেশি কোচে সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। শিশু সুরক্ষার ক্ষেত্রে মেল কোচে দুটি নিম্ন বার্থের সঙ্গে দুটি শিশুর বার্থ সংযুক্ত করা হয়েছে, যাতে যাত্রার সময় শিশু সহ মায়েদের ভ্রমণ সহজ হয়। এ বিষয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া ইতিবাচকই ছিল। 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: কেরলের বিপর্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল আরএসএস, উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা

    RSS: কেরলের বিপর্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল আরএসএস, উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে যে কোনও বড় ধরনের বিপর্যয় হলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আরএসএস। কেরলের ওয়েনাড়ে (Wayanad) প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা ১৮০ পার হয়েছে। এখনও নিখোঁজ শতাধিক মানুষ। এমতাবস্থায় রাহুল গান্ধী তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র ওয়েনাড়ে পৌঁছতে না পারলেও পৌঁছে গিয়েছেন আরএসএসের (RSS) শতাধিক স্বেচ্ছাসেবকরা। রাহুল গান্ধী বৃষ্টির অজুহাত দিয়েছেন। যদিও সেই একই কঠিন পরিস্থিতিতে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাশাপাশি তাঁদের হাতে ত্রাণ তুলে দিচ্ছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা।

    সেনার পাশাপাশি কাজ করছে আরএসএস (RSS)

    সেনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রাস্তা পরিষ্কার করার পাশাপাশি মানুষের উদ্ধার কাজ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যেই সেনা এবং এনডিআরএফ-এর দল দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছে। দুর্গতদের খাবার সরবরাহ করছে আরএসএস (RSS) । এমনকি মৃতদেহও উদ্ধার করছে তাঁরা। সেনা এবং এনডিআরএফ-এর কাধে কাঁধ মিলিয়ে কয়েকশো স্বয়ংসেবক মানুষকে (Wayanad) নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিচ্ছেন। কেউ কোথাও যেতে চাইলে, সেখানে পৌঁছে দিচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবকরা। যারা আহত হয়েছেন, তাদেরকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি মৃতদেহ সৎকারের ব্যবস্থাও করছে আরএসএস। ‘চিতাগ্নি’ নামে চুরালমলা এলাকায় একটি চলমান সৎকার ব্যবস্থার মাধ্যমে তাঁরা মৃতদেহের সৎকার করছেন। বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় এখনোও গাছের গুড়ি পড়ে আছে। কাদা জমে আছে। রাস্তা পরিষ্কার করার কাজেও সেনা ও এনডিআরএফ-এর পাশাপাশি হাত লাগিয়েছেন ওই স্বেচ্ছাসেবকরা।

    প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস (Wayanad)

    ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়নের সঙ্গে কথা বলে রাজ্য সরকারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি জে পি নাড্ডাকেও পার্টির সদস্যদের (Wayanad) উদ্ধারকাজে হাত লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর তরফে নিহতদের পরিবারের জন্য ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের জন্য ৫০,০০০ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করা হয়েছে। অথচ রাহুল গান্ধী এখনও ওয়েনাড়ে যাওয়ার সুযোগ পাননি। নিজের কেন্দ্রের উপস্থিত হননি তিনি। সংসদীয় এলাকায় যাওয়ার বদলে সংসদে ভাষণ দেওয়াকে হয়ত বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন তিনি। এই কেন্দ্রের দুবারের সাংসদ হিন্দু-মুসলিম, জাতিভিত্তিক জনগণনা সহ নানান বিষয়ে সংসদে কথা বললেও ওয়েনাড়ের জন্য সেভাবে শব্দ খরচ করেননি।

    আরও পড়ুন: আরএসএস সম্পর্কে কুকথা বরদাস্ত করলেন না ধনখড়, রাজ্যসভায় দিলেন যোগ্য জবাব

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রাহুল গান্ধী লেখেন, “প্রিয়াঙ্কা এবং আমি ওয়েনাড়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। অথচ অতিভারী বৃষ্টি এবং খারাপ আবহাওয়ার জন্য প্রশাসন আমাদের জানিয়েছে, আমরা ওখানে পৌঁছতে পারব না। আমি ওয়েনাড়ের মানুষকে আশ্বাস দিচ্ছি, যত দ্রুত সম্ভব আমি সেখানে পৌঁছে যাব। এক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে আরএসএসের (RSS) স্বেচ্ছাসেবক, সেনাবাহিনী, এনডিআরএফ পৌঁছে গেলেও সাংসদের কি সদিচ্ছা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    Suvendu Adhikari: বিধানসভার রাজনীতিকরণের অভিযোগে স্পিকারে অনাস্থা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা (No Confidence) আনল বিজেপি। মঙ্গলবার বিধানসভার সচিবের সঙ্গে দেখা করে বিমান বাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ বিজেপি বিধায়করা। অনাস্থা প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন বিজেপি বিধায়করা। শুভেন্দু বাবু জানিয়েছেন, পক্ষপাতিত্তের অভিযোগে স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন তাঁরা।

    বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত অভিযোগ শুভেন্দুর (No Confidence)

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “বিধানসভাকে দশকর্মা ভান্ডারে পরিণত করেছেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিধানসভা কার্যত দলীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়ে গেছে। আমরা ফিরহাদ হাকিমের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলাম। আমাদের মুলতবি প্রস্তাব পড়তে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। উল্টে আমাদের প্রতিবাদ, স্লোগানকে বাধা দেওয়ার জন্য দুই মিনিটের বেশি বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। লোকসভা ভোটে যিনি তৃণমূলের প্রচার করেছেন, তাঁকে বিজেপির সদস্য বলে উল্লেখ করেছেন স্পিকার। যাহা মুখ্যমন্ত্রী তাহাই বিমান দা। মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। তাই অধ্যক্ষের (No Confidence)  অপসারণ চাই। এই দলতন্ত্রের হাত থেকে মুক্তি চাই।”

    অহেতুক প্রসঙ্গে বিধানসভায় আলোচনার অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    জানা গিয়েছে, অনাস্থা প্রস্তাবে (No Confidence) মোট ১৮ টি নির্দিষ্ট অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে বিজেপির তরফে। বিজেপির অভিযোগ, বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে কোনও আলোচনা হয় না। বিধানসভায় সব সময় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করা হয়। বিধানসভা এবং রাজ্য সংক্রান্ত বিষয়ের তুলনায় অন্যান্য রাজ্য এবং কেন্দ্র নিয়ে বেশি আলোচনা হয়। এহেন কর্মকাণ্ড বিধানসভার রীতি নয়। প্রধানমন্ত্রীকে অপমানজনক মন্তব্য করা হয় বিধানসভা থেকে। রাজ্যের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে, বিরোধীদের সেই আলোচনা করতে দেওয়া হয় না। উল্টে মনিপুর, উত্তরপ্রদেশের অবাঞ্ছিত ঘটনার উদাহরণ দেওয়া হয়। প্রতি সোমবার বিধানসভায় পুলিশ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়-ঘনিষ্ঠ বারিক ট্রাকচালক থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক! উল্কার গতিতে উত্থান কোন পথে?

    কিন্তু পুলিশ মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী ওই আলোচনা সময় বিধানসভায় উপস্থিত থাকেন না বলে অভিযোগ (Suvendu Adhikari) বিজেপি বিধায়কদের।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share