Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Stock Market: রেপো রেট এক রাখল আরবিআই, মোদির উপর আস্থা রেখে ফের সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স

    Stock Market: রেপো রেট এক রাখল আরবিআই, মোদির উপর আস্থা রেখে ফের সর্বকালীন উচ্চতায় সেনসেক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির গ্যারান্টিতেই ভরসা দেখাল শেয়ার বাজার (Stock Market)। নরেন্দ্র মোদি এনডিএ সরকারের নেতা নির্বাচিত হওয়ার পরই শুক্রবার ফের চাঙ্গা শেয়ার রাজার। সর্বকালীন উচ্চতায় পৌঁছল সেনসেক্স। শেয়ার বাজরে ধসের জন্য গতকালই  মোদিকে (Narendra Modi) দায়ী করেছিলেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু কংগ্রেস নেতার অভিযোগের জবাব এদিন দিয়ে দিল শেয়ার বাজার। ভরসা রাখল মোদি ৩.০-তে।

    রেপো রেট এক রইল

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস এদিন মুদ্রানীতির বৈঠক শেষে জানান যে, এবারেও রেপো রেট একই থাকবে। এই নিয়ে অষ্টমবার রেপো রেটে কোনও বদল আনল না রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শেষবার রেপো রেট (RBI MPC Meeting) বদল করেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। তখনই রেপো রেট বাড়িয়ে করা হয় ৬.৫ শতাংশ আর তারপর থেকে একই আছে সেই রেপো রেট। এই ঘোষণার পরই ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি দেখা যায় নিফটি, সেনসেক্সে (Stock Market)। রেপো রেট এক রাখার সঙ্গে জিডিপি গ্রোথও বাড়িয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর আগে দেশের সম্ভাব্য জিডিপি গ্রোথ ৭ শতাংশ রেখেছিলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ফের মোদী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তা সুনিশ্চিত হওয়ার পরেই ৭.২ শতাংশ করা হয়েছে। যার জেরেই হু হু করে চড়তে শুরু করে সেনসেক্স। ফের বিনিয়োগ কারীরা আস্থা ফিরে পেয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    শেয়ার বাজারে প্রভাব

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপোরেট এবং জিডিপি গ্রোথ ঘোষণা করতেইপর পর ২ দিনের মন্দা কাটিয়ে ফের চাঙ্গা হয়ে উঠেছে শেয়ার বাজার (Stock Market)। এক ধাক্কায় ৬০০ পয়েন্ট চড়ল সেনসেক্স। শুক্রবার নিফটি ২৩ হাজার পয়েন্টে ছাড়িয়ে যায়। সেনসেক্স বৃদ্ধি পায় ৮০০ পয়েন্ট। বিএসই সেনসেক্স ৫০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। বিএসই মিডক্যাপ ০.১৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, তবে বিএসই স্মলক্যাপ ০.৩৪ শতাংশ বেশি হয়েছে। সেক্টরগুলির মধ্যে, নিফটি আইটি এবং রিয়েলটি সূচকগুলি প্রতিটি ১ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: পাশে নীতীশ, নায়ডু, মোদির নেতৃত্বেই সরকার গড়ার পথে এনডিএ

    রাহুলের অভিযোগ

    বৃহস্পতিবারই শেয়ার বাজার (Share Market) নিয়ে মারাত্মক অভিযোগ করেছিলেন কংগ্রস নেতা রাহুল গান্ধী। লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশের আগের দিন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিল শেয়ার বাজার। একাধিক শেয়ারের দাম হু হু করে চড়েছিল। খুশির হাওয়া বইছিল শেয়ার বাজারে। আবার ফল প্রকাশের দিন শেয়ার বাজার মুখ থুবড়ে পড়ে। ভোটের ফল প্রকাশের আগের দিন শেয়ার বাজারের এই বিপুল উর্ধ্বগতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি অভিযোগ করেছেন ইচ্ছে করে শেয়ার বাজারে দর বাড়ানো হয়েছিল। তিনি এই দুর্নীতির তদন্ত দাবি করেছিলেন। কিন্তু এদিন রাহুলের অভিযোগ নয় মোদির (Narendra Modi) গ্যারান্টিই মেনে নিল শেয়ার মার্কেট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi 3.0: পাশে নীতীশ, নায়ডু, মোদির নেতৃত্বেই সরকার গড়ার পথে এনডিএ

    Narendra Modi 3.0: পাশে নীতীশ, নায়ডু, মোদির নেতৃত্বেই সরকার গড়ার পথে এনডিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi 3.0)। দুই প্রধান স্তম্ভ নীতীশ কুমারের জেডিইউ আর চন্দ্রবাবু নায়ডুর টিডিপিকে নিয়ে সরকার গড়বে এনডিএ (NDA)। শুক্রবার সেন্ট্রাল হলে মেগা-বৈঠকে সব শরিকদেরই দেখা গেল হাসি মুখে। সর্বসমক্ষে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের উপর অগাধ ভরসা দেখালেন নায়ডু, নীতীশ উভয়ই।

    সর্বসম্মত নেতা মোদি

    শুক্রবার বৈঠকে মোদির (Narendra Modi 3.0) নেতৃত্বেই আগামীর উন্নয়ন দেখছেন বলে জানালেন জোট শরিকেরা। এদিন বৈঠকে রাজনাথ সিং এনডিএ-র (NDA) নেতা হিসাবে মোদির নাম প্রস্তাব করেন। শুধু তা-ই নয়, সংসদে বিজেপির নেতা হিসাবেও মোদির নাম প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাবে সায় দিলেন এনডিএ-র শরিক দলের নেতারা। শুক্রবারের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি)-র নেতা চন্দ্রবাবু নায়ডু, জনতা দল ইউনাইটেড দলের নেতা নীতীশ কুমার, শিবসেনা দলের নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে, এনসিপির নেতা অজিত পওয়ার, জেডিইউ নেতা এইচডি কুমারস্বামীরা। এদিন মোদির নাম প্রস্তাব করার পর প্রথমেই তা সমর্থন করেন অমিত শাহ। তার পর নিতিন গড়করিও সমর্থন জানান। শাহ-গড়করির পর একে একে কুমারস্বামী, চন্দ্রবাবু, নীতীশ, একনাথ, অজিত, চিরাগ পাসোয়ানরা সমর্থন জানান। 

    আরও পড়ুন: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    সকলকে নিয়ে চলার বার্তা মোদির

    শরিক দলের সকলের প্রতি ধন্যবাদজ্ঞাপন করেন মোদি (Narendra Modi 3.0) বলেন, ‘‘এনডিএ দলের নেতা রূপে সর্বসম্মত ভাবে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ২০১৯ সালের পর আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়ায় আমি নিজেকে সৌভাগ্য মনে করি। এটাই আমার কাছে বড় পুঁজি। জোট করে নির্বাচন লড়া এবং সরকার গড়ার ব্যাপারে এত বড় সাফল্য আগে আসেনি। সরকার চালানোর জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা আবশ্যক, তবে দেশ চালানোর জন্য সর্বমত জরুরি। নির্বাচনের আগে জোট করে লড়াই করে এনডিএ-র মতো সাফল্য কেউ পায়নি।’’ এনডিএ-র (NDA) শরিকদের মধ্যে বিজেপি এ বার ২৪০টি আসন পেয়েছে। তার পরই রয়েছে চন্দ্রবাবুর দল। তাদের ঝুলিতে রয়েছে ১৬টি আসন। এ ছাড়াও নীতীশের জেডিইউ বিহারে পেয়েছে ১২টি আসন।

    রাষ্ট্রপতির দরবারে

    এদিন মোদির (Narendra Modi 3.0) নেতৃত্বকে সমর্থন জানিয়ে টিডিপি প্রধান চন্দ্রবাবু নায়ডু বলেন, “নির্বাচনী প্রচারের সময়ে আমি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে দেখেছি। অটল দৃঢ়তা নিয়ে তিনি তিন মাস দিনরাত অক্লান্ত ভাবে প্রচার করে গিয়ছেন।” বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার মোদির উপর পূর্ণ আস্থা রেখে বলেন, “এবার বিহারের সমস্ত মুলতুবি থাকা কাজ করা হবে৷ এটা খুবই ভালো হল যে, আমরা সবাই একত্রিত হতে পেরেছি। আমরা সবাই আপনার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করব৷” জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেলেই রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন এনডিএ-র (NDA) নেতারা। সেখানে বিজেপি-সহ এনডিএ-র ২৯৩ জন সাংসদ সই সম্বলিত সমর্থনপত্র পেশ করবেন ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: দুই মন্ত্রীকে নিয়ে মোদির শপথ গ্রহণে আসছেন মুইজ্জু?

    Mohamed Muizzu: দুই মন্ত্রীকে নিয়ে মোদির শপথ গ্রহণে আসছেন মুইজ্জু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সন্ধ্যেয় তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ (PM Modis Oath Ceremony) নেবেন নরেন্দ্র মোদি। আর মোদির এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন ৫ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জুও (Mohamed Muizzu)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। জানা গিয়েছে রবিবার তিনি সম্ভবত তাঁর মন্ত্রিসভার আরও ২ শীর্ষস্থানীয় সদস্যের সঙ্গে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে চলেছেন। 

    মুইজ্জুকে আমন্ত্রণ জানানো কতটা তাৎপর্যপূর্ণ ? (Mohamed Muizzu)

    উল্লেখ্য, মুইজ্জুর সরকার ক্ষমতায় আসার পর মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। প্রতিবেশি দেশটির সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা ক্রমশ বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মোদির শপথগ্রহণে মলদ্বীপের ‘চিনপন্থী’ প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। অনেকের মতেই মুইজ্জুকে আমন্ত্রণ চিনকে চাপে রাখার কৌশল। 

    আরও পড়ুন: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    আর কারা কারা আমন্ত্রিত? 

    তবে শুধু মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতিই নন, নমোর অভিষেকে (PM Modis Oath Ceremony) আমন্ত্রিত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতাদের তালিকায় আছেন, ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোগবে, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে, ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক-সহ আরও অনেকে। 

    মোদিকে শুভেচ্ছাবার্তা মুইজ্জুর

    প্রসঙ্গত, তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। তাঁর এই সাফল্যে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মহম্মদ মুইজ্জুও (Mohamed Muizzu)। 

    তবে যে পাঁচ দেশের রাষ্ট্রনেতারা আসছেন তাঁদের সঙ্গে মোদি বৈঠকে বসবেন কি না তা এখনও জানা যায়নি। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয়ে ভারতের প্রভাব বা গুরুত্ব কতখানি তা সকলের জানা। বিভিন্ন সংঘাতে দিল্লি (Delhi) যেভাবে শান্তির পথ তুলে ধরেছে তা রাষ্ট্রসঙ্ঘেও প্রশংসিত হয়েছে। ফলে এখন কমবেশি সব দেশই ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করতে চাইছে। যার প্রমাণ মিলেছে মোদিকে পাঠানো বিভিন্ন দেশের শুভেচ্ছাবার্তায়। ফলে আগামীদিনে ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক সমীকরণ কী হয় সেদিকেই নজর সকলের।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    Modi 3.0 Cabinet: মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে শরিকদের দাবি-দাওয়া, কী ভাবছে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে শপথ নেবেন মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যই। সেই তালিকায় কাদের নাম থাকবে তা নিয়ে আপাতত জল্পনা তুঙ্গে। শুক্রবার সকালে দিল্লিতে শুরু হয়েছে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠক। নরেন্দ্র মোদিকে তাদের নেতা নির্বাচিত করার জন্য জোটের নবনির্বাচিত আইনপ্রণেতারা আজ একত্রিত হয়েছেন সংসদ ভবনে।

    বিজেপির হাতে কোন কোন মন্ত্রক

    বিজেপি সূত্রে খবর, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, প্রতিরক্ষা, বিদেশীমন্ত্রক, সড়ক ও পরিবহন এবং রেলওয়ের মতো সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকগুলি নিজেদের হাতেই রাখবে পদ্ম শিবির। যাতে উন্নয়নের গতি কোনওভাবেই অবরুদ্ধ না হয় তাই এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিজেপি। কোনওভাবেই উন্নয়ন যাতে প্রভাবিত না হয় তাই মূল পোর্টফোলিওগুলি নিজেদের কাছেই রাখছে বিজেপি। এই ছয়টি মন্ত্রণালয় বাদ দিয়ে জোটের মন্ত্রী পদের দাবি বিবেচনা করা হবে, বলে জানা গিয়েছে। স্পিকারের পদটিও বিজেপি নিজেদের কাছেই রাখতে আগ্রহী বিজেপি। ডেপুটি স্পিকার পদটি জোটের শরিকদের একজনকে দেওয়ার কথা।

    আসন রফা নিয়ে কথা

    ইতিমধ্যে এনডিএ-এর দুই গুরুত্বপূর্ণ শরিক নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নায়ডু নিজেদের দাবিদাওয়া স্পষ্ট করে দিয়েছেন। নীতীশ চারজন পূর্ণমন্ত্রী এবং একটি প্রতিমন্ত্রী চেয়েছেন মোদির কাছে। টিডিপি জলশক্তি, সড়ক ও পরিবহন, গ্রামীণ উন্নয়ন বা শিল্প মন্ত্রণালয় এবং অর্থ, স্বাস্থ্য, আইটি বা বাণিজ্যের প্রতিমন্ত্রী পদের দাবি জানিয়েছে। চন্দ্রবাবু তিনটি পূর্ণমন্ত্রী ও দুটি প্রতিমন্ত্রী চেয়ে তদ্বির করেছেন। এ ছাড়াও চিরাগ পাসোয়ানের এলজেপি, জিতনরাম মাঝির হাম, উত্তরপ্রদেশের আপনা দল, মহারাষ্ট্রের একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনাও মওকা বুঝে নিজেদের প্রাপ্যের ঝুলি ভরতে চাইছে। বিজেপি নেতৃত্ব কেন্দ্রে টিডিপিকে একটি মন্ত্রিসভা পদ, দুটি এমওএস পদ দিতে সম্মত হয়েছে। এছাড়াও জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ পাবে অন্ধ্রপ্রদেশ। সে রাজ্যে দুটি মন্ত্রিত্ব পাবে বিজেপি। জেডি-ইউ চায় কৃষি, রেল ও গ্রামীণ উন্নয়ন। বিজেপি জেডি(এস)-কে কৃষিকাজ দিতে আগ্রহী বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    Abhijit Gangopadhyay: রবি-সন্ধ্যায় শপথ মোদির, নতুন সরকারে আইনমন্ত্রী হচ্ছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (NDA 3.0)। তবে বদল হয়েছে শপথ নেওয়ার দিন। আগে শনিবারে এই অনুষ্ঠানের দিন ধার্য করা হলেও পরে সেই দিনের বদল ঘটেছে। জানা গিয়েছে, রবিবার ৯ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন মোদি। কিন্তু শপথ গ্রহণের আগে শুক্রবার দিল্লিতে নব নির্বাচিত সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপির (NDA 3.0) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, শুক্রবার বৈঠক হবে। সাংসদদের নিয়ে ডাকা বৈঠকে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন বাংলা থেকে নির্বাচিত সাংসদরা। শুক্রবারের সভায় উপস্থিত থাকবেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এবারও সাংসদের মধ্যে কয়েকজনকে নিয়ে আলাদা বৈঠক করতে পারেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    বাংলা থেকে কারা পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব?   

    তবে এবার বাংলা থেকে মন্ত্রিসভায় কারা থাকবে তা নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। বেশ কয়েকটি নাম নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। এর মধ্যে তমলুকের সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নাম নিয়ে চর্চা চলছে। সূত্রের খবর, বাংলা থেকে এবার মন্ত্রিসভায় থাকতে পারেন ২ জন। জানা যাচ্ছে এই নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন অমিত শাহ। সেখানেই বাংলা থেকে ২ জনকে মন্ত্রী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ থেকে মনোজ টিগ্গা ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Gangopadhyay) মন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। বঙ্গ বিজেপির অন্দরে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, কেন্দ্রের আইন প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন অভিজিৎবাবু। অন্যদিকে আবার এও শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয়বারের জন্য মন্ত্রী সভায় স্থান পেতে চলেছেন শান্তনু ঠাকুর।  

    এছাড়াও মালদা উত্তর কেন্দ্রের দুবারের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর নাম নিয়ে চলছে আলোচনা। আলোচনায় রয়েছেন জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায়ও। আরও একটি নাম নিয়ে চর্চা চলছে। শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে আবার রাজ্য বিজেপির (BJP) সভাপতি সুকান্ত মজুমদারেরও মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। তবে সবই রয়েছে জল্পনার মধ্যে। কারণ, দিন শেষে সব সিদ্ধান্ত নেবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ফলে সিদ্ধান্তে যে কোনও রদবদল যে কোনও সময় আসতেই পারে তা বলাই বাহুল্য। 

    আরও পড়ুন: সাংসদ কঙ্গনাকে চড় মারায় নিন্দার ঝড়, অভিযুক্ত জওয়ানকে সাসপেন্ড

    তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে মোদি (NDA 3.0) 

    প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের ফল বেরতেই এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে, বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। বিজেপির ঝুলিতে ছিল ২৪০ আসন যা ম্যাজিক ফিগারের অনেক নীচে। তবে এনডিএ-এর ঝুলিতে রয়েছে ২৯২ আসন। ফলে সরকার গড়তে বিজেপি এখন শরিক নির্ভর। তাই লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পর বুধবারই বৈঠকে বসে এনডিএ শিবির। এনডিএ বৈঠকে (NDA 3.0) নরেন্দ্র মোদি সর্বসম্মতিক্রমে নেতা নির্বাচিত হন। তাই শরিকদের সমর্থন পেতেই তৃতীয়বারের জন্য মোদির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে আর কোনও বাধা রইল না। 

    তবে চন্দ্রবাবু নায়ডুর টিডিপি এবং নীতীশ কুমারের জেডিইউ উভয়েই লোকসভার স্পিকার পদের দাবিদার। পাশাপাশি, মন্ত্রিসভায় নিজের দলের কমপক্ষে ৪ জনকে দেখতে চেয়েছেন চন্দ্রবাবু নায়ডু। ওদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পূর্ণমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রমন্ত্রী মিলিয়ে জেডিইউ-র মোট ৫ জনকে রাখার দাবি জানিয়েছেন নীতীশ কুমারও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    Narendra Modi: আমন্ত্রিত মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে, শুক্রবার ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, প্রচণ্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আগামী ৯ জুন, রবিবার রাষ্ট্রপতিভবনে শপথ নেবেন তিনি। এবার প্রধানমন্ত্রী হলেই দিল্লির মসনদে থাকার নিরিখে ইন্দিরা গান্ধীর রেকর্ড ভাঙবেন মোদি। রবিবার শপথ গ্রহণ উপলক্ষে ইতিমধ্যেই সেজে উঠছে রাষ্ট্রপতি ভবন। ওই দিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা পড়শি দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের। ইতিমধ্যেই অন্য দেশের রাষ্ট্রনেতাদের আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বলে খবর। পড়শি দেশ শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, ভুটান, নেপালের রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শপথগ্রহণে অংশ নেওয়ার জন্য। আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে মরিশাসেও।

    আসছেন শেখ হাসিনা

    ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে, মোদির (Narendra Modi) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) শুক্রবারই ঢাকা থেকে ভারতে আসছেন। রবিবার সন্ধে পর্যন্ত তাঁর দিল্লিতে থাকার কথা রয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে মোদির। ভারত-ঢাকা মৈত্রী বাড়াতে উদ্যোগী দুজনেই। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে কথা দিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকুমার দাহাল ওরফে প্রচণ্ড।

    কারা কারা থাকবেন

     শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘেকে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ফোনে দু’জনের মধ্যে কথা হয়েছে, মোদিকে রনিল অভিনন্দনও জানিয়েছেন বলে খবর। রনিলও শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে মোদি পড়শি দেশগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন, তাই সবার আগে ওই সব দেশের রাষ্ট্রনেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ যুগনাথকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সরকারি ভাবে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। সৌদি আরব, সংযুক্ত আমিরশাহি এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলিতেও আমন্ত্রণপত্র পাঠানোর তোড়জোড় চলছে বলে খবর। তৃতীয় দফার জন্য ইতিমধ্যেই মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুভেচ্ছা বার্তা এসেছে চিন, মলদ্বীপ থেকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    PM Modi: ৮ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, কারা কারা উপস্থিত থাকবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ তারিখে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে। সরকারি সূত্রেই এ খবর মিলেছে। বুধবারই বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের নেতারা। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হয়েছে। তার মধ্যে এনডিএ জিতেছে ২৯২টি আসনে। সূত্রটি জানিয়েছে, মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, নেপাল এবং মরিশাসের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।

    কী বলছে শ্রীলঙ্কা? (PM Modi)

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহের অফিসের তরফে জানানো (PM Modi) হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বিক্রমসিংহে আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন। মোদির জয়ে তাঁকে ফোনে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। এই সময়ই বিক্রমসিংহকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সেই আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন।

    আসছেন কারা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও ফোনে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। সেই সময়ই হাসিনাকেও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানান তিনি। জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহল প্রচণ্ড, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জুগানাউথকেও। প্রচণ্ডের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আলাদা করেও কথা হয়েছে। ফোনে আমন্ত্রণ জানানো হলেও, বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতাদের অফিসিয়ালি নিমন্ত্রণ জানানো হবে আজ, বৃহস্পতিবার থেকে। ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি, সেই সময় উপস্থিত ছিলেন সার্কের (SAARC) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর যখন দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন মোদি, তখন উপস্থিত ছিলেন বিমস্টেক (BIMSTEC) দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা।

    আর পড়ুন: সরকার গড়ার সংখ্যা নেই, ‘ইন্ডি’ জোট বসবে বিরোধী আসনেই

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএ পেয়েছে ২৯২টি কেন্দ্রের রাশ। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। এই সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার জন্যই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছে এনডিএ (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • China: “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত”, মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলল চিন

    China: “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত”, মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা।” বুধবার কথাগুলি বললেন চিনের (China) বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মাও নিং। তিনি বলেন, “ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত চিন। দুদেশের সম্পর্ক স্থিতিশীল থাকুক। উন্নতি হোক, আমরাও এটা চাই। আগামিদিনে দুদেশের স্বার্থ ও নাগরিকদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের লক্ষ্য পূরণে আমাদের নজর থাকবে।”

    বেজিংয়ের শুভেচ্ছা বার্তা (China)

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়েছে ৪ জুন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছে ২৯২টি আসন। নির্বাচন হয়েছে লোকসভার ৫৪৩টি আসনে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। তাই সরকার গড়ার দাবিদার মোদির নেতৃ্ত্বাধীন এনডিএ। বুধবারই সরকার গড়তে এনডিএর শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই এল বেজিংয়ের শুভেচ্ছা বার্তা।

    ২০২০ সালের ৫ মে লাদাখ সীমান্তে ভারতীয় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে লালফৌজ। তারপর থেকে দুদেশের বাণিজ্যক সম্পর্ক কার্যত তলানিতে। অরুণাচল প্রদেশের একাংশকে সে দেশের মানচিত্রে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দেখানোয় চিনের ওপর রুষ্ট নয়াদিল্লি। লাদাখে সংঘর্ষের পর একুশ বার বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের সেনাকর্তারা। তার পরেও কাটেনি অচলাবস্থা। এহেন আবহে চিনের (China) শুভেচ্ছা বার্তাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে কূটনৈতিক মহল।

    শুভেচ্ছা-বার্তার জোয়ার

    মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএর জয়ের পর প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পড়শি দেশ নেপাল, ভুটান, মলদ্বীপ ও মরিশাসের রাষ্ট্রপ্রধানরা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁও।

    আর পড়ুন: সর্বসম্মত নেতা মোদি-ই, “তাড়াতাড়ি সরকার গড়ুন”, এনডিএ বৈঠকে বললেন নীতীশ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, “ভারত-ইজরায়েলের সম্পর্ক নয়া উচ্চতায় উঠবে। বধাই হো।” প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও। তিনি বলেন, “ভারতের নাগরিকদের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি। আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার সম্পর্ক বজায় থাকবে। ভারত ও ইউক্রেনের মূল্যবোধ প্রায় এক, দুই দেশেরই সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে। আমাদের অংশীদারিত্ব উন্নতি লাভ করুক, বয়ে আনুক সমৃদ্ধি। দুই দেশের মধ্যে বজায় থাকুক স্বাভাবিক বোঝাপড়া (China)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NDA Meet: সর্বসম্মত নেতা মোদি-ই, “তাড়াতাড়ি সরকার গড়ুন”, এনডিএ বৈঠকে বললেন নীতীশ

    NDA Meet: সর্বসম্মত নেতা মোদি-ই, “তাড়াতাড়ি সরকার গড়ুন”, এনডিএ বৈঠকে বললেন নীতীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বার সরকার গড়ার লক্ষ্যে বুধবার বৈঠকে বসলেন এনডিএ নেতারা (NDA Meet)। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে সর্বসম্মতভাবে এনডিএর নেতা নির্বাচিত হন মোদি। তাঁর বাসভবনেই জড়ো হয়েছিলেন এনডিএর নেতারা। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জনতা দল ইউনাইটেড নেতা তথা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও। সরকার গড়তে প্রধানমন্ত্রীকে দ্রুত পদক্ষেপ করতে বলেন তিনি। বৈঠকে নীতীশ বলেন, “দ্রুত কাজ শুরু করুন। সরকার গড়ায় দেরি করা উচিত হবে না। আমরা এটা (সরকার গঠন) যত শীঘ্র সম্ভব করব।”

    এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে (NDA Meet) বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। জোট শরিকদের আসন নিয়ে এনডিএর আসন সংখ্যা ২৯২। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। তাই এবার সরকার গড়তে পদ্ম শিবিরের ভীষণ প্রয়োজন নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডুর সমর্থন। এই দুই দলের সাংসদের সংখ্যা ২৮। এদিন দিল্লিতে আয়োজিত এনডিএ-র বৈঠকের আগে চন্দ্রবাবু বলেন, “আমরা এনডিএতে রয়েছি। এনডিএর বৈঠকেই যোগ দিতে দিল্লিতে যাচ্ছি।” প্রসঙ্গত, অন্ধ্রপ্রদেশে লোকসভার আসন রয়েছে ২৫টি। এর মধ্যে চন্দ্রবাবু নাইডুর দল টিডিপি জয়ী হয়েছে ১৬টি আসনে। বিহারে ৪০টি আসনের মধ্যে ১২টিতে জয়ী হয়েছে নীতীশের দল জেডিইউ।

    বৈঠকে ছিলেন কারা

    জানা গিয়েছে, সরকার গড়ার দাবিতে এদিনই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করবেন এনডিএ নেতারা। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু, নীতীশ কুমার, একনাথ শিন্ডে, এইচডি কুমারস্বামী, জিতন রাম মাঝি, চিরাগ পাশোয়ান, পবন কল্যাণ, অনুপ্রিয় প্যাটেল, জয়ন্ত চৌধুরী এবং প্রফুল্ল প্যাটেল। জনতা দল ইউনাইটেড দলের নেতা লালন সিংহ এবং সঞ্জয় ঝা-ও উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। বিজেপির তরফে বৈঠকে হাজির ছিলেন জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও।

    একনাথ শিন্ডে বলেন, “মোদিজি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। মোদিজির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার গড়বে।” উল্লেখ্য, ২০১৪ এবং ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছিল বিজেপি (NDA Meet)।

    আর পড়ুন: ‘‘সংখ্যার খেলা চলতেই থাকবে’’, দ্বিতীয় এনডিএ সরকারের শেষ মন্ত্রিসভার বৈঠকে মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Adhir Chowdhury: হারের পর কি রাজনীতি ছাড়ছেন অধীর? কী বললেন সাংবাদিক সম্মেলনে?

    Adhir Chowdhury: হারের পর কি রাজনীতি ছাড়ছেন অধীর? কী বললেন সাংবাদিক সম্মেলনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুর লোকসভার পাঁচ বারের সাংসদ ছিলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)। টানা ২৫ বছর ধরে দিল্লি, বহরমপুরে রাজনৈতিক জীবন কাটিয়েছেন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে নিজের কেন্দ্রে তৃণমূলের কাছে পারাজিত হয়েছেন তিনি। যদিও নির্বাচনের আগে ঘোষণা করেছিলেন যে, হেরে গেলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। একইভাবে, ইন্ডি জোট নিয়ে এই রাজ্যে মমতাকে সমর্থন করার বিষয়ে দলের সঙ্গে মতান্তর হয়েছিল তাঁর। পাল্টা দলের জাতীয় সভাপতির কাছ থেকে দল ছেড়ে গেলে কিছুই যাবে আসবে না এমন মন্তব্য শুনতে হয়েছিল। কিন্তু অধীর নিজের ভাবনায় স্থির ছিলেন।

    পরাজয়ের পর কী বললেন অধীর (Adhir Chowdhury)?

    নিজের পরাজয়ের পর সাংবাদিক সম্মেলন করে অধীর (Adhir Chowdhury) বলেন, “হেরে যাওয়া মানে হেরেই যাওয়া। আমার কোনও অভিযোগ নেই। আমি আমার কথা থেকে সরে আসিনি। আমার সিদ্ধান্ত আমি স্পষ্ট করে জানাব। আপনারা জানেন এখানে কোনও ভোট হয়নি। পশ্চিমবঙ্গে সমীকরণ বদলে গিয়েছে। ইন্দিরা গান্ধী, রাহুল গান্ধীকেও নির্বাচনে হারতে হয়েছিল। আমিও ভোটে হেরেছি। মানুষ আমাকে ভোট দেননি এটাই সত্য। আমিও মানুষের রায় মেনে নিলাম।”

    আরও পড়ুনঃ ক্যানিংয়ে তৃণমূলের আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা, বাড়ি ভাঙচুর! দিকে দিকে আক্রান্ত বিজেপি কর্মীরা

    আর কী বললেন?

    সাংবাদিক সম্মেলন করে অধীর (Adhir Chowdhury) আরও বলেন, “আমরা এই নির্বাচনে এটা কখনই বলিনি সারা পশ্চিমবঙ্গে জয়ী হব। কিন্তু আমাদের যেখানে যেখানে সম্ভব ছিল আমরা চেষ্টা করেছি। আমাদের সমস্ত শক্তি দিয়ে লড়াই করেছি। তবে হ্যাঁ, এখন পরাজয় স্বীকার করছি। ইউসুফ পাঠানকে আমি অনেক অনেক অভিনন্দন জানাই। বঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষের উপর চরম আঘাত আসতে চলেছে। মোদি কখনই ৪০০ সিট পাবেন না বলে আমরা আগেই জানিয়ে দিয়েছি। কিন্তু কিছু সংবাদ মাধ্যম মোদির হয়ে প্রচার করেছে। রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা আমাদের আরও শক্তিশালী করেছে। কঠোর পরিশ্রম এবং মানুষের বিশ্বাস আমাদের বড় জয়ের দিকে নিয়ে গিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share