Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Narendra Modi: “তৃণমূলের অহংকার শেষ করবেন মুসলিম মা-বোনেরাই”, তোপ মোদির

    Narendra Modi: “তৃণমূলের অহংকার শেষ করবেন মুসলিম মা-বোনেরাই”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলের অহংকার শেষ করবেন মুসলিম মা-বোনেরাই।” কার্যত এই ভাবেই তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এই বক্তব্যে তৃণমূলের মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কের উপর আক্রমণ করলেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশের মানুষ। আজ হুগলির আরামবাগ থেকে তিনি রাজ্য জুড়ে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের ক্রমবর্ধমান অত্যাচার, নির্যাতন এবং নিগ্রহের বিরুদ্ধে তীব্র কটাক্ষ করলেন। একই ভাবে শাসক দলের কাছে রাজ্যের নারী সুরক্ষার বিষয়ে মা মাটি সরকারের কাছে প্রশ্ন তুললেন তিনি। সেই সঙ্গে সন্দেশখালিতে মহিলাদের যৌনশোষণের বিরুদ্ধে আজ সভামঞ্চ থেকে তৃণমূলকে কড়া বার্তা দিলেন মোদি।

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    আজ শুক্রবার হুগলির আরামবাগের সভা থেকে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “তৃণমূলের একটাই অহংকার যে ওঁদের কাছে একটা বিশেষ ভোট ব্যাঙ্ক রয়েছে। এবার এই অহংকারের পতন ঘটবে। মুসলিম মা-বোনেরা তৃণমূলকে উৎখাত করবে। আগামী লোকসভার ভোটেই বিদায়-ঘণ্টা বাজতে চলেছে।” রাজ্যে তৃণমূলের কাছে মুসলিম ভোট একটি চর্চার বিষয়। কিন্তু মমতার অপশাসনে এবার এই ভোট ব্যাঙ্কে ফাটল ধরবে।

    মুসলমান তোষণ করেন মমতা

    রাজ্যে ইমামভাতার মতো অতিরিক্ত সুবিধাগুলি তৃণমূল সরকার কেবল মাত্র মুসলমান ভোট ব্যাঙ্কের কথা মাথায় রেখেই করছেন মমতা। এই অভিযোগ বিজেপির পক্ষ থেকে অনেক দিন ধরেই করে আসা হচ্ছে। মমতা নিজে ইফতার, ঈদ থেকে নামাজ পর্যন্ত একাধিক বিষয়ে মুসলমানদের অপেক্ষাকৃত বেশি প্রধান্য দিয়ে থাকেন। অপেক্ষাকৃত হিন্দু ধর্মীয় উৎসবে আক্রমণ হলে চুপ থাকেন তিনি। এই বিষয়ে শুভেন্দু বার বার মমতাকে ‘জালি হিন্দু’ বলেছেন। যদিও মমতা নিজে বিরোধীদের এই সব বিষয়ে একেবারেই গুরুত্ব দিতে নারাজ। মুসলমান তোষণের অভিযোগের কথা বার বার হিন্দু সংগঠনগুলিও করে থাকে মমতার বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে লোকসভার পর ভোট পরবর্তী হিংসার বন্ধ না করার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মমতা সাংবাদিকদের বলেছিলেন, “যে গরু দুধ দেয়, তার লাথি খাওয়া ভালো।” এদিন লোকসভার আগে ফের একবার মোদি (Narendra Modi) বললেন, “সংখ্যালঘু ভোট আর থাকবে না তৃণমূলের।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘গরিবের টাকা লুট হতে দেব না’, দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা মোদির

    Narendra Modi: ‘গরিবের টাকা লুট হতে দেব না’, দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি, পুর-নিয়োগে দুর্নীতি, রেশন সামগ্রী বন্টনে দুর্নীতি করেছে তৃণমূল। তৃণমূল মন্ত্রীদের বাড়িতে টাকার পাহাড়। এত টাকা সিনেমাতেও দেখা যায় না। বাংলা জুড়ে তৃণমূল দুর্নীতি করেছে। সারা বাংলা জুড়়ে কেলেঙ্কারি। শুক্রবার আরামবাগে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) তৃণমূলকে এভাবেই তুলোধনা করলেন। তিনি বলেন, মোদি এই দুর্নীতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই তৃণমূলের শত্রুতে পরিণত হয়েছে মোদি। গরিব মানুষের টাকা লুট হতে দেবে না মোদি। তৃণমূলের কাছে অহংকার রয়েছে, তাঁদের নিশ্চিত ভোট ব্যাঙ্ক রয়েছে। সেই মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কও এবার  চলে যাবে। আমরা তৃণমূলের হামলা, গালাগালিকে ভয় পাই না।

    ৪২ এ ৪২ আসনে পদ্ম ফোটানোর আশীর্বাদ চান মোদি (Narendra Modi)

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গে মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্দেশখালির মহিলাদের সঙ্গে যা করা হয়েছে, তা দেখে গোটা দেশ ক্ষুব্ধ। তৃণমূল নেতারা সন্দেশখালির মহিলাদের সঙ্গে যা করেছে, তাতে দুঃসাহসের সব সীমা পার হয়ে গিয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা মুখ খুলেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহায্য চেয়েছেন। বদলে কী পেয়েছেন? বিজেপি নেতারা মা-বোনেদের জন্য দিন-রাত লড়েছেন। মার খেয়েছেন। বিজেপি নেতাদের চাপে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, “বাংলায় যে তৃণমূল সরকার মা, মাটি, মানুষের স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। সেই সরকারের শাসনে মা মাটি এবং মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। তৃণমূল সরকারকে দুর্নীতি এবং ঘোটালাবাজ সরকার বলে সম্বোধিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে চাকরি ঘোটালা থেকে শুরু করে শিক্ষা দুর্নীতি আবাস যোজনা দুর্নীতি থেকে শুরু করে গরিবদের বিভিন্ন প্রকল্পের দুর্নীতি সঙ্গে জর্জরিত। এই তৃণমূল সরকারকে বাংলা থেকে উৎপাত করার প্রয়োজন। তিনি আগামী লোকসভা নির্বাচনে বাংলার মা বোনের কাছে ৪২ এ ৪২ আসনে পদ্ম ফোটানোর আশীর্বাদ চান।’

    বাংলায় রেলের উন্নয়ন নিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার এবার পশ্চিমবঙ্গে রেলের উন্নয়নের জন্য ১৩ হাজার কোটির বেশি বরাদ্দ করেছে। ২০১৪-র আগে যে বাজেট ছিল, এটা তার তিনগুণ। রেল লাইনের কাজ, যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা ও স্টেশনের আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। অমৃত ভারত প্রকল্পে বাংলার ১০০টি স্টেশনের চেহারা বদলে যাবে। তারকেশ্বর স্টেশন তার মধ্যে অন্যতম। তিনি আরও উল্লেখ করেন, গত ১০ বছরে ১৫০-টির বেশি নতুন ট্রেনের পরিষেবা শুরু হয়েছে বাংলায়। চালু হয়েছে ৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কৃষ্ণনগরের মাঠে ভূমি পুজো করলেন বিজেপি কর্মীরা

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কৃষ্ণনগরের মাঠে ভূমি পুজো করলেন বিজেপি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২ মার্চ নদিয়ায় আসতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বুধবার ভূমি পুজোর মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আগমনের মঙ্গল কামনা করে শুরু হল প্রস্তুতিপর্ব। নদিয়ার কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজের মাঠে ২ তারিখ সকাল দশটার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভামঞ্চে উপস্থিত হবেন।

     প্রধানমন্ত্রী এসে কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন কর্মীরা (Narendra Modi)

    লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনও প্রার্থী ঘোষণা না হলেও নদিয়ার দুটি লোকসভা কেন্দ্রের অন্যতম হল কৃষ্ণনগর। তাই বিজেপি কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে এবং দলকে আরও শক্তিশালী করতে আগেভাগেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) আগমন বলে জানাচ্ছেন বিজেপি কর্মীরা। নদিয়ায় মোট দুটি সাংসদ কেন্দ্র রয়েছে, একটি রানাঘাট এবং একটি কৃষ্ণনগর। রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র বিজেপির দখলে থাকলেও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি তৃণমূলের দখলে। মূলত, কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে সংখ্যালঘু ভোট হাতিয়ার করেই এখানে তৃণমূলের জয় এসেছিল। তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র লোকসভা ভোটে জয়লাভ করেছিলেন। যদিও কয়েক মাস আগে তিনি সাংসদ পদ থেকে সাসপেন্ড হোন। কয়েক মাস বাদেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটিকে পাখির চোখ করে মাঠে নামতে চাইছে বিজেপি। এর আগেও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রের একাধিক জায়গায় বিভিন্ন রাজ্য প্রতিনিধিরা জনসভা করে গিয়েছেন। কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি এবার যাতে বিজেপি দখলে পায়, সেই কারণে নরেন্দ্র মোদি ভোট ঘোষণার আগেই কৃষ্ণনগরে সভা করতে আসছেন বলে মত রাজনৈতিক মহলের। মূলত কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের জনগণের উদ্দেশে তিনি কী বার্তা দেন সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন সাধারণ মানুষ এবং বিজেপি কর্মীরা। পাশাপাশি দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং সাংগঠনিক শক্তি আরও বৃদ্ধি করতে বিজেপি কর্মীদের কী বলেন, তার অপেক্ষায় রয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে নদিয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির মিডিয়া আহ্বায়ক সন্দীপ সরকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আগামী ২ মার্চ কৃষ্ণনগরে আসছেন। তার আগে আমরা সকলের মঙ্গল কামনায় কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজের মাঠে খুঁটি পুজো করলাম। আগামী ২ তারিখ আমাদের  প্রধানমন্ত্রী এসে কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছি আমরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ujjain: বিশ্বের প্রথম বৈদিক ঘড়ি স্থাপিত হল উজ্জয়িনীতে, ১ মার্চ উদ্বোধন মোদির

    Ujjain: বিশ্বের প্রথম বৈদিক ঘড়ি স্থাপিত হল উজ্জয়িনীতে, ১ মার্চ উদ্বোধন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের প্রথম বৈদিক ঘড়ি স্থাপিত হল মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) উজ্জয়িনীতে (Ujjain)। আগামী ১ মার্চ ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এটি বিশ্বের প্রথম বৈদিক ঘড়ি, যা প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্যগত পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী সময় প্রদর্শন করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৩০০ বছর আগে শুধুমাত্র উজ্জয়িনী (Ujjain) থেকেই পৃথিবীর সময়ের মান নির্ধারণ করা হয়েছিল। এইবার সময় বের করার জন্য উজ্জয়িনীতে (Ujjain) একটি যন্ত্র স্থাপিত হয়েছে। 

    ৮৫ ফুট উঁচু টাওয়ারে স্থাপিত ঘড়ি (Ujjain)

    উজ্জয়িনীতে (Ujjain) শহরের যন্তরমন্তরে নির্মিত ৮৫ ফুট উঁচু টাওয়ারে স্থাপিত করা হয়েছে এই বৈদিক ঘড়ি। ঘড়িটি বৈদিক হিন্দু পঞ্চাঙ্গ, গ্রহের অবস্থান, মুহুর্ত, জ্যোতিষীয় গণনা, ভবিষ্যদ্বাণী ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য প্রদর্শন করবে। এটি ভারতীয় মান সময় আইএসটি (IST) এবং গ্রিনিচ গড় সময় জিএমটিও (GMT) দেখাবে। ঘড়ির কাঁটা এক সূর্যোদয় থেকে অন্য সূর্যোদয়ের উপর ভিত্তি করে সময় গণনা করবে।

    কী বললেন বিশেষজ্ঞরা?

    বৈদিক ঘড়ি নির্মাণের বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য শিশির গুপ্ত বলেছেন, “উজ্জয়িনীতে (Ujjain) নির্মিত ৮৫ ফুট উঁচু টাওয়ারে বিশ্বের প্রথম বৈদিক ঘড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ঘড়িটি একদিনের সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী দিনের সূর্যোদয় পর্যন্ত সময় গণনা করবে। দুটি সূর্যোদয়ের মধ্যবর্তী সময়কালকে ৩০টি ভাগে ভাগ করা হবে। যার এক ঘন্টা আইএসটি অনুসারে ৪৮ মিনিট থেকে গণনা করা হবে। 0.00 থেকে সূর্যোদয়ের সময় থেকে গণনা শুরু হবে। একই সঙ্গে ঘড়িটি ৩০টি মুহুর্ত, তিথি এবং বৈদিক হিন্দু পঞ্চাঙ্গের অন্যান্য সমস্ত সময়ের গণনা প্রদর্শন করবে। আবার মহারাজা বিক্রমাদিত্য রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর শ্রী রাম তিওয়ারি বলেছেন, “এই ঘড়ি বিশ্বের প্রথম ঘড়ি, যেখানে ভারতীয় সময় গণনাকে উপস্থাপন করবে। এখানে বৈদিক ঘড়ি স্থাপন করা হয়েছে, কারণ উজ্জয়িনীকে (Ujjain) সময় গণনার কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য কর্কটক্রান্তি রেখার মধ্যে অবস্থিত এই উজ্জয়িনী (Ujjain) শহর।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gaganyaan: গগনযানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি! প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন চার সৌভাগ্যবানের নাম

    Gaganyaan: গগনযানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি! প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন চার সৌভাগ্যবানের নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাশূন্যে মানুষ পাঠাচ্ছে ভারত। মহাকাশচারী হিসেবে মোট চারজনকে বেছে নেওয়া হয়েছে এই অভিযানের জন্য। গগনযানে (Gaganyaan) চড়ে তাঁরা পাড়ি দেবেন মহাশূন্যে। মঙ্গলবার সেই চার মহাকাশচারীর নাম-পরিচয় প্রকাশ করলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিরুঅনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার থেকে ওই চারজনের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেন তিনি। তাঁরা হলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন পি বালকৃষ্ণন নায়ার, গ্রুপ ক্যাপ্টেন অজিত কৃষ্ণন, গ্রুপ ক্যাপ্টেন অঙ্গদ প্রতাপ এবং উইং কমান্ডার এস শুক্লা। ‘গগনযান’ (Gaganyaan) অভিযানের আওতায় মহাকাশচারীদের রকেটে চাপিয়ে পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠানো হবে। তিন দিন পর আবার তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে পৃথিবীতে। অবতরণ করানো হবে আরব সাগরের জলভাগে। ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে এই অভিযান সম্পূর্ণ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    রাশিয়াতেও চলে প্রশিক্ষণ

    অভিযানের (Gaganyaan) জন্য এই চার মহাকাশচারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে রীতিমতো। শারীরিক সক্ষমতার বিভিন্ন পরীক্ষায় উতরোতে হয় তাঁদের। এরপাশাপাশি চলে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণও। রাশিয়াতেও মহাকাশ অভিযানের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাঁরা। মহাকাশে যে কোনও পরিস্থিতিতে অভিযোজিত হওয়ার, প্রাণ বাঁচানোর কৌশলও শেখানো হয় তাঁদের।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘গগনযানের (Gaganyaan) চার যাত্রীর নাম জানতে পারলেন দেশবাসী। কিন্তু এগুলি শুধুমাত্র চার মানুষের নাম নয়। চার অদম্য শক্তির নাম, যাঁরা ১৪০ কোটি ভারতীয়র মহাকাশ-স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে চলেছেন। ৪০ বছর পর কোনও ভারতীয় মহাকাশে যাচ্ছেন। তবে এবার আমাদের নিজেদের রকেটে চেপে যাওয়া হচ্ছে।’’

    একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদি

    কেরলে সফরে এদিন বিক্রম সারাভাই মহাকাশ কেন্দ্রে আসেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গগনযান অভিযানের প্রস্তুতিও পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার বেশ কতগুলি প্রকল্পের উদ্বোধনও করেন। যার মধ্যে বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের জন্য ১৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। এর পাশাপাশি তিনি উদ্বোধন করেন ইসরোর প্রোপালসেন কমপ্লেক্সের যা মহেন্দ্রগিরিতে অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এদিন উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ভি মুরলিধরন, কেরলের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারায় বিজয়ন, ইসরোর চেয়ারম্যান সোমনাথ এস সমেত অন্যান্য বিজ্ঞানীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Vote: ভোটের আগে ধাক্কা কংগ্রেসে, ঝাড়খণ্ডের একমাত্র সাংসদ গীতা কোড়া গেলেন বিজেপিতে

    Lok Sabha Vote: ভোটের আগে ধাক্কা কংগ্রেসে, ঝাড়খণ্ডের একমাত্র সাংসদ গীতা কোড়া গেলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের সিংভূমের সাংসদ গীতা কোড়া সোমবার কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন। সে রাজ্যের রাজনীতিতে গত কয়েক মাস ধরেই জল্পনা চলছিল, কংগ্রেস সাংসদ গীতা কোড়া শীঘ্রই বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন। জল্পনার অবসান ঘটিয়ে গীতা কোড়া এলেন গেরুয়া শিবিরে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির উপস্থিতিতে দলের সদস্যপদ গ্রহণ করেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়ার স্ত্রী হলেন গীতা। সিংভূমের হো জনজাতি গোষ্ঠীর উপর ভালোই প্রভাব রয়েছে কোড়া দম্পতির। লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) বিজেপি তার সুফল পাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী বললেন গীতা কোড়া?

    বিজেপিতে যোগ দিয়ে গীতা কোড়া বলেন, ‘‘বর্তমানে কেবল মোদিজি দেশের উন্নতি করতে পারেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে ভারতের সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে বিশ্ব মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত (Lok Sabha Vote) করছেন তা প্রশংসনীয়। এখন তাঁর নেতৃত্বে গোটা ভারত এগিয়ে চলেছে ৷ যার সাফল্য সারা বিশ্বও স্বীকার করে নিয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ হয়ে আমি বিজেপিতে যোগ দিয়েছি।’’ এদিন বিজেপিতে যোগ দিয়ে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আদিবাসীদের অবহেলা ও বঞ্চনার অভিযোগও আনেন গীতা। তিনি আরও জানিয়েছেন, কোনও শর্তে দলে আসেননি। কর্মী হিসেবে দলের সদস্যপদ নিয়েছেন। দলের পক্ষ থেকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে তাই তাঁরা সততার সঙ্গে পালন করবেন।

    কী বলছেন ঝাড়খণ্ড বিজেপির সভাপতি?

    গীতা কোড়া বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে, ভারতীয় জনতা পার্টির রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি স্বাগত জানান তাঁকে (Lok Sabha Vote)। ঝাড়খণ্ডের বিরোধী দলের নেতা অমর বাউরিও তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। বাবুলাল মারান্ডি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনকল্যাণমূলক কাজ এবং বিজেপির নীতি দ্বারা প্রভাবিত, চাইবাসার কঠোর পরিশ্রমী সাংসদ তিনি। আজ বিজেপিতে যোগ দিলেন গীতা কোড়া। বিজেপি পরিবারে আপনাকে স্বাগত ও অভিনন্দন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ৩০ বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে পালিত হয়েছে জন্মাষ্টমী, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: ৩০ বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে পালিত হয়েছে জন্মাষ্টমী, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে মোদি সরকার জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে দিয়েছিল। এরপর থেকেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে উপত্যকায়। শনিবারে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ৩০ বছর পরে জন্মাষ্টমী পালন হয়েছিল জম্মু-কাশ্মীরের লাল চৌকে। পাশাপাশি তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘ভূস্বর্গ ক্রমশই উন্নতির শিখরে পৌঁছাচ্ছে কেন্দ্রে বিজেপি সরকারের নেতৃত্বে। প্রসঙ্গত ৩৭০ ধারা জম্মু-কাশ্মীর থেকে সরানোর সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যকে কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল হিসেবেও ঘোষণা করা হয়।

    ভোপালে বক্তব্য রাখেন অমিত শাহ

    রবিবারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হাজির ছিলেন ভোপালে ‘প্রবুদ্ধ জনসম্মেলন’ নামের একটি অনুষ্ঠানে। সেখানে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘যখন আমি একজন পার্টির সাধারণ কর্মী ছিলাম প্রথম দিকে, তখন আশ্চর্য হতাম ৩৭০ ধারা সরানোর কথা ভাবলে। কিন্তু ৫ অগাস্ট ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ৩৭০ ধারা তুলে দিতে পেরেছে। একই দেশে দুটো সংবিধান চলতে পারে না, দুজন প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারেন না এবং দুটি পতাকাও থাকতে পারে না। ৭০ বছর ধরে কংগ্রেসের তোষণনীতির কারণে ৩৭০ ধারা টিকে ছিল। ধারা ওঠার পরেই, ৩০ বছর পরে লাল চৌকে ফের জন্মাষ্টমী পালন হয়।’’

    আক্রমণ ‘ইন্ডি’ জোটকে

    এর পাশাপাশি অমিত শাহ (Amit Shah) আরও জানিয়েছেন যে জাতপাতের রাজনীতি, পরিবারতন্ত্র, তোষণ নীতি এবং দুর্নীতির ফাঁদে পড়েছিল দেশ। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই সমস্ত অপশক্তিগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে সেই খাত থেকে দেশকে টেনে এনেছেন। এদিন অমিত শাহ আরও বলেন, ‘‘আমরা মহাভারতে দেখেছিলাম, সেখানে পাণ্ডব পক্ষ ছিল একদিকে, অপরদিকে ছিল কৌরব পক্ষ। বর্তমানেও দেশে একদল গ্রুপ আছে যেটি প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে চলছে এবং অপরদিকে একটি জোট আছে যেটা চালাচ্ছে সাতটা পরিবার একসঙ্গে।’’ এদিন ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা শানিয়ে অমিত শাহ বলেন, ‘‘তারা কখনও চায় না একজন গরিব পরিবার থেকে কেউ উঠে এসে প্রধানমন্ত্রী হোক। এ বিষয়ে তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, সোনিয়া গান্ধী চান তাঁর ছেলে রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোক। শরদ পাওয়ার চান তাঁর মেয়ে মুখ্যমন্ত্রী হোক। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান তাঁর ভাইপো মুখ্যমন্ত্রী হোক। লালু যাদব চান তাঁর ছেলে মুখ্যমন্ত্রী হোক।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে চালু হল নদিয়ার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল। পূর্ব ভারতের লক্ষ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা পরিষেবার অন্যতম প্রতিষ্ঠান হতে চলেছে এই হাসপাতাল। রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের রাজকোট থেকে পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী সহ দেশের মোট পাঁচটি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স (এইমস) হাসপাতাল জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলেন। কল্যাণী এইমস হাসপাতালে আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল ইনডোর পরিষেবা। প্রধানমন্ত্রী এদিন কল্যাণী ছাড়াও রাজকোট, মঙ্গলাগিরি, ভাতিন্ডা এবং রাইবেরেলি এইমস হাসপাতালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কী বললেন? (AIIMS)

     কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ ও জলপথ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার, জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামানিক, সংখ্যালঘু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জন বার্লা প্রমুখ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল তাঁর ভাষণে স্বাস্থ্য এবং আয়ুষ মন্ত্রকের সাফল্যের কথা তুলে ধরে বলেন, এ পর্যন্ত সারা দেশ জুড়ে ২৩টি এইমস হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে। এই হাসপাতাল থেকে দেশের কোটি কোটি মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন। নতুন পাঁচটি হাসপাতাল থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ পরিষেবা পাবেন।

    রোগীর পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মনির্ভর ভারত, আয়ুষ্মান ভারত, দীক্ষিত ভারতের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করেন। ১৭৫৪ কোটি টাকা খরচ করে ১৭৯.৮২ একর জমির ওপর ৯৬০ শয্যার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে এই হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা চালু হয়। বর্তমানে ৪৫০টি শয্যার পরিষেবা চালু হচ্ছে। চিকিৎসার পাশাপাশি এখানে মেডিক্যাল ও নার্সিং পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে। জানা গিয়েছে, আউটডোর বিভাগে পূর্ব ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার মানুষ এই হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেন। রোগীর পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, ইনডোর পরিষেবা চালু হওয়ার ফলে আর বাইরে যেতে হবে না। কল্যাণীর এই হাসপাতাল থেরে মিলবে উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: গভীর রাতে হঠাৎই বারাণসীতে থামল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়, রাস্তায় হাঁটলেন মোদি-যোগী

    PM Modi: গভীর রাতে হঠাৎই বারাণসীতে থামল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়, রাস্তায় হাঁটলেন মোদি-যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গুজরাট থেকে বারাণসীতে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে, শুক্রবার নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে তাঁর। গভীর রাতে আচমকাই প্রধানমন্ত্রী বেরিয়ে পড়েন নাইট ওয়াকে। সঙ্গী ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। বৃহস্পতিবার রাতে বাবতপুর বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তর প্রদেশ বিজেপির সভাপতি ভূপেন্দ্র চৌধুরী সহ অন্য নেতারা। রাতেই বারাণসীতে রোড শো করেন মোদি।

    বারাণসীতে নাইট ওয়াকে নমো

    বেনারস লোকোমোটিভ ওয়ার্কশপ গেস্টহাউসে রাত্রিবাসের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে  তাঁর কনভয় পাস করে শিবপুরৃফুলবরিয়া-লহরতারার রাস্তা ধরে। তাঁর নির্দেশেই কনভয় থামিয়ে দেওয়া হয় মাঝ রাস্তায়। গাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী ফোর-লেন পরিদর্শন করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন যোগী আদিত্যনাথও। কিছুক্ষণ রাস্তায় হাঁটার পর তিনি গেস্ট হাউসের উদ্দেশে ফের রওনা হন। জানা গিয়েছে, যে ফোর-লেনটিতে নাইট ওয়াক করলেন প্রধানমন্ত্রী ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, কিছুদিন আগেই সেটির উদ্বোধন হয়েছে। এর জেরে বারাণসীর বাসিন্দাদের অনেকটাই সুবিধা হয়েছে। নাইট ওয়াকের ছবি নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি

    জানা গিয়েছে, বারাণসীতে ওনাস ডেয়ারি কাশী স্কুলের উদ্বোধন সহ একাধিক উন্নয়মূলক প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়াও সেখানে সন্ত রবিদাস জয়ন্তী উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানেও যোগদান করবেন মোদি। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘বিকশিত ভারতের সংকল্পকে বাস্তব রূপ দিতে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নরেন্দ্র মোদিজি নিরন্তর দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। বারাণসীতে তিনি ১৩ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প ও বিকাশজনিত কর্মসূচির শিলান্যাস করবেন। শিক্ষা, সড়ক, পর্যটন, বস্ত্র এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত এই প্রকল্পগুলি বিকশিত ভারত তথা বিকশিত উত্তর প্রদেশের সংকল্প রূপায়নে সহায়ক হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ৩৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য, ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন মোদি

    Nadia: ৩৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য, ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়া (Nadia) জেলায় কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই টাকায় নদিয়ার কৃষ্ণনগর শিমুলতলায় একটি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হবে। এদিন বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার সিংহ, বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারসহ একাধিক আধিকারিকরা।

    ৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র (Nadia)

    নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগর শিমুলতলায় ওই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে জেলায় কর্মরত কেন্দ্রীয় জওয়ানদের পরিবারের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করেন। শুধুমাত্র সামরিক বাহিনীর ছেলেমেয়েরা নয় সাধারণ পরিবারের ছেলে মেয়েরাও এখানে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়ে থাকে। এবার কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষা দফতরের তরফে ৩৬ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ করা হয়। ঠিক হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ অর্থ দিয়ে প্রায় সাত একর জমির ওপর নতুন বিল্ডিং তৈরি করা হবে। এদিন উপস্থিত হয়ে বিএসএফের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার সিংহ বলেন, বহুদিন ধরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বহু ছেলেমেয়ে সেখানে পড়াশুনা করে। স্কুলে  পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। শিক্ষা দফতর বিপুল পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে সেই প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। প্রায় দুই হাজার পরিবারের ছেলে মেয়েরা এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবে। নতুন করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পরিকাঠামো তৈরির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার বলেন, দিন দিন কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের শিক্ষার উন্নতি ঘটছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করায় নতুন বিল্ডিং তৈরি করা হবে। এই স্কুলে প্রচুর সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছে। নতুন করে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এদিন তার সূচনা হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share