Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • PM Modi: ‘‘দাসত্বের মানসিকতা থেকে আমরা বের হতে পেরেছি’’, মথুরায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘দাসত্বের মানসিকতা থেকে আমরা বের হতে পেরেছি’’, মথুরায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘দাসত্বের মানসিকতা থেকে আমরা বের হতে পেরেছি এবং এর পাশাপাশি আমরা আমাদের পুরনো ঐতিহ্যকে নিয়ে গর্বও অনুভব করছি স্বাধীনতার অমৃত কালে।’’বৃহস্পতিবার মথুরাতে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)। এদিনই মথুরাতে মীরা বাঈয়ের ৫২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন মোদি (Pm Modi)। এর পাশাপাশি সেখানকার ধৌলিপায়ু রেলওয়ে মাঠে উৎসবেরও আয়োজন করা হয়, সেই উৎসবেও বৃহস্পতিবার যোগদান করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

    মীরা বাঈয়ের সম্মানে একটি স্মারক মুদ্রা ও ডাকটিকিটের উদ্বোধন

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) মাথায় হলুদ পাগড়ি বেঁধে শ্রীকৃষ্ণের মন্দিরে পুজো দিতেও দেখা যায়। এদিন প্রধানমন্ত্রী মীরা বাঈয়ের সম্মানে একটি স্মারক মুদ্রা ও ডাকটিকিটও প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মথুরার বিজেপি সাংসদ হেমা মালিনী। এককালে বলিউডের ড্রিম গার্লকে একটি নৃত্য অনুষ্ঠানেও অংশ নিতে দেখা যায় এদিন।

    ভারতবর্ষ থেকে পৃথক করা যাবে না আধ্যাত্মিকতার পরিচয়কে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমরা পঞ্চপ্রাণ ব্রত ঘোষণা করেছি লালকেল্লা থেকে। আমরা সামনের দিকে এগিয়ে চলেছি ঐতিহ্যের প্রতি গর্ব নিয়ে।’’ এর পাশাপাশি বিরোধীদের নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Pm Modi) আরও বলেন, ‘‘যাঁরা মনে করছেন যে ভারতবর্ষকে তার প্রাচীন গৌরবময় অতীত থেকে বিচ্ছিন্ন করবেন এবং ভারতবর্ষ থেকে পৃথক করবেন আধ্যাত্মিকতার পরিচয়কে, তাঁরা এখনও দাসত্বের মানসিকতা থেকে বের হতে পারেনি এবং তারাই ব্রজ অঞ্চলের উন্নয়নের কাজে বাধাও দিচ্ছেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    Deepfake: ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার রুখতে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে এবার কড়া আইন আনতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবারই গুগল এবং ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের পরিচালক সংস্থা মেটা সহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক। এখানে হাজির ছিলেন মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বৈঠক শেষে অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ডিপফেকের অপব্যবহার রুখতে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য ১০ দিন সময় নিচ্ছে কেন্দ্র সরকার। এই ১০ দিনের মাথায় ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি নিয়ে খসড়া আইনও তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রস্তাবিত আইনে কড়া শাস্তির বিধান রাখা হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে আজকের বৈঠকই শেষ নয়, এ সংক্রান্ত পরবর্তী বৈঠক আগামী ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, যে খসড়া আইন রচনা হবে, সে বিষয়ে সব পক্ষকে ডেকে ওই দিনই মতামত শোনা হবে। ডিপফেক প্রযুক্তিকে এদিন গণতন্ত্রের নয়া বিপদ বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, বর্তমানে যে তথ্য এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত আইন রয়েছে, সেই আইনেই জোড়া হবে ডিপফেক (Deepfake) নিয়ে নয়া আইন। তা পরিবর্তিত অংশ হিসাবে থাকবে।

    তিন অভিনেত্রী শিকার ডিপফেক প্রযুক্তির

    প্রসঙ্গত, ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি ক্রমশই শালীনতার মাত্রাকে লঙ্ঘন করছে। এই প্রযুক্তিতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ব্যবহার করে যে কোনও জনের শরীরে জনপ্রিয় সেলিব্রিটির মুখ বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এরপরই তৈরি করা হচ্ছে ভুয়ো ভিডিও। সম্প্রতি বলিউডে তিন অভিনেত্রী ডিপফেক প্রযুক্তির শিকার হয়েছেন। দিন কয়েক আগেই বলিউড অভিনেত্রী কাজলের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। সেখানে ক্যামেরার সামনেই পোশাক বদলাতে দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রীকে। এনিয়ে হৈচৈ শুরু হওয়ার পরে ইন্টারনেটের ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থাগুলি ওই ভিডিওটি (Deepfake) পরীক্ষা করে এবং তারা জানায় যে ওটি আসলে এক টিকটক তারকার ভিডিও। তার মুখে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কাজলের মুখ। একই ঘটনা ঘটতে দেখা যায় অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ এবং দক্ষিণ ভারতের নায়িকা রশ্মিকা মান্দানার সঙ্গেও। বিষয়টি নিয়ে সে সময় সোচ্চার হন অমিতাভ বচ্চনও।

    ডিপফেক নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    গত ১৭ অক্টোবর দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে দীপাবলির এক অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ডিপফেক (Deepfake) ভিডিও নিয়ে তিনি উদ্বেগের কথা জানান। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের হাতে এখন কৃত্রিম মেধার মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের উচিত দায়িত্ববোধের সঙ্গে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা। কেউ যেন এই ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার না করেন, তার জন্য এ ব্যাপারে উপযুক্ত শিক্ষার প্রসার ঘটানো জরুরি।’’ এনিয়ে চ্যাট জিপিটির সঙ্গে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক শিষ্টাচারের সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পনৌতি’ বা ‘অপয়া’ বললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার গান্ধী নেহরু পরিবারের যুবরাজের দাবি করেন, গুজরাটের আহমেদাবাদের ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের দিন মাঠে নরেন্দ্র মোদির হাজির থাকার জন্যই ভারত ম্যাচ ছেড়েছে। মঙ্গলবার রাজস্থানের বারমেরে এক নির্বাচনী জনসভা থেকে এ কথা বলেন রাহুল গান্ধী। এবার তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া শোনা গেল বিজেপির কাছ থেকে। অন্যদিকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিমকে এই ইস্যুতে একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    রবিশঙ্কর প্রসাদের বিবৃতি 

    বিজেপির মুখপাত্র তথা সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, ‘‘তোমার মা মোদিজিকে ‘মৌত কা সওদাগর’ বলার ফল সবাই দেখছে। এবার তুমি বলে চলেছ।’’ ঘটনা হল ২০০৭ সালে গুজরাটের বিধানসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘মৌত কা সওদাগর’ বলে তোপ দেগেছিলেন সোনিয়া গান্ধী। সেই নির্বাচনে বিপুল ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। রবিশঙ্কর প্রসাদ রাহুল গান্ধীকে ১৬ বছর আগের সেই কথাই স্মরণ করালেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বিজেপি নেতার ট্যুইট ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া 

    অন্যদিকে বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর রাহুল গান্ধীকে তীব্র আক্রমণ করে তাঁর এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘তাহলে এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি’কে (Narendra Modi) পনৌতি বলছেন রাহুল। এখানে ভণ্ডামিরও বেশি কিছু আছে। ৫৫ বছরের যে ব্যক্তি নিজে জীবনে একটা দিনেও কাজ করেননি, যাঁর পরিবার দুর্নীতির মাধ্যমে পরজীবীর মতো দশকের পর দশক ধরে দেশকে শোষণ করেছে এবং যাঁদের সরকার আর্থিক দিক থেকে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছিল, সেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে যে এরকম কথা বলছেন, সেটা হতাশা এবং মানসিক অস্থিরতার পরিচয় দিচ্ছে।’’

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ‘‘এটা খুবই জঘন্য মন্তব্য। ম্যাচ খেলা হয়। ম্যাচে কেউ জেতে, কেউ হারে। উনি কংগ্রেসের ঐতিহ্য বজায় রাখছেন।’’

    শুভেন্দুর প্রতিক্রিয়া

    এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ফিরহাদ হাকিমকে তুলোধনা করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমাদের দেশে কিছু লোক আছেন যাঁরা এখানে খান, এখানে ঘুমোন, এখানেই দাদাগিরি, মাতব্বরি করেন আর রাষ্ট্রবিরোধী কথা লেখেন সোশ্য়াল মিডিয়ায়, ফেসবুকে পোস্ট করেন। ভারত কাল হেরে যাওয়ার পর দেশের সরকারকে দায়ী করেন। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মিম করেন। এটা অন্যায়। বিদেশি শক্তির সঙ্গে লড়াইয়ের আগে দেশের ভিতরে থাকা এই সমস্ত হামাসগুলিকে চিহ্নিত করে উৎখাত করার দরকার আছে। যা হয়েছে তা অত্যন্ত আপত্তিকর, ঘৃণ্য। এগুলি হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্রয়ে। তিনি ভারতীয় দলের প্র্যাকটিস জার্সির গেরুয়া রং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। ছাপ্পা মেরে ভোটে জেতা কলকাতার মেয়র বলেছেন, নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামে ফাইনাল না হলেই ভারত জিততো। এমনটা কোথাও হয় না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে কর্মসূচি শুরু হল সঙ্ঘ পরিবারের

    Ram Mandir: রামমন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে কর্মসূচি শুরু হল সঙ্ঘ পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনক্ষণ স্থির হয়েছে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি। রামলালার মূর্তিতে ওই প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন রামলালাকে কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথ অতিক্রম করে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবেন মোদি। জানা গিয়েছে, ওই দিন দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ এই শুভ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। সূত্রের খবর, রবিবারই রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন নিয়ে বসেছিল সঙ্ঘ পরিবারের একটি বিশেষ বৈঠক।

    বিশেষ বৈঠকে কী স্থির হল?

    সঙ্ঘ পরিবারের ওই বৈঠকে স্থির করা হয়েছে, রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে চারটি পর্যায়ে চলবে কর্মসূচি। যার প্রথম পর্যায় শুরু হয়েছে গতকাল রবিবার থেকে এবং চলবে আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে বেশ কিছু কর্মসূচির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, প্রতিটা ব্লক এবং জেলাস্তরে রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ১০ জনের একটি টিম তৈরি করা হবে। এই টিমে রামমন্দির আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত করসেবকরাও থাকবেন। জানা গিয়েছে, দেশের আড়াইশোটিরও বেশি স্থানে এই টিমের বৈঠক সম্পন্ন হবে। এই টিম জনগণকে আবেদন জানাবে রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের মুহূর্তের সাক্ষী থাকার জন্য।

    বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ করবে আরএসএস

    দ্বিতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি শুরু হবে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এবং সেখানে বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ করা হবে। জানা গিয়েছে, এই সময় ভগবান রামের ছবি এবং নির্মিত রামমন্দিরের (Ram Mandir) ছবি হাতে অন্তত ৫ লাখ গ্রাম এবং ১০ কোটি পরিবারের সঙ্গে জনসংযোগ করবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। রামমন্দিরের নির্মাণকে ঘিরে তৃতীয় পর্যায়ের কর্মসূচি শুরু হবে আগামী ২২ জানুয়ারি এবং সেই দিনে সারা দেশব্যাপী বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎসবের আয়োজন করবে সঙ্ঘ। রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পরে শেষ বা চতুর্থ পর্যায়ের কর্মসূচি শুরু হবে ২৬ জানুয়ারি থেকে। চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে রামলালার মূর্তিকে দর্শন করানোর কাজ করবেন স্বয়ংসেবকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মাথা উঁচু করে ফিরব’, ভারতীয় দলকে ভরসা জোগালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘মাথা উঁচু করে ফিরব’, ভারতীয় দলকে ভরসা জোগালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১০ ম্যাচে অপ্রতিরোধ্য ছিল ভারতীয় দল। তবে ছন্দপতন হল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। ফাইনালের দিন অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে পরাস্ত হয়েছে ভারত। ১৪০ কোটি দেশবাসীর মন ভারাক্রান্ত। এই সময় ভারতীয় টিমের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে বলিউডের তারকারাও। এবার ভারতীয় টিমের পাশে দাঁড়িয়ে বার্তা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দু অধিকারীর বার্তা

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘‘আমরা হয়তো আজকে জিততে পারিনি। তবে পুরো টুর্নামেন্টে আমাদের খেলোয়াড়রা অসাধারণ পারফরম্যান্স তুলে ধরতে পেরেছেন।’’ নন্দীগ্রামের বিধায়কের আরও সংযোজন, ‘‘খেলাধুলার পাশাপাশি জীবনেও আমরা অনেক কিছু জিতি এবং হারাই।’’ এর পাশাপাশি বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি লেখেন, ‘‘আজকের সেরা দল ছিল অস্ট্রেলিয়া। আমাদের ভারতীয় টিমের জন্য আমরা গর্বিত। মাথা উঁচু করে শক্তিশালী হয়ে ফের আমরা ফিরে আসবো।’’

    ফাইনালে ছন্দপতন

    ভারতীয় দলের বিপর্যয়ের পরেই বার্তা ভেসে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তিনি লিখেছেন, ‘‘অসামান্য উদ্যমে খেলেছেন আপনারা এবং দেশবাসীকে গর্বিত করেছেন। আমরা আজ এবং সব সময় আপনাদের পাশে রয়েছি।’’ প্রসঙ্গত, রবিবারের ফাইনাল ম্যাচে টসে জিতে অস্ট্রেলিয়া ব্যাট করতে পাঠায় ভারতকে। ভারতের হয়ে শুরুটা ভালোই করেছিলেন রোহিত শর্মা। তবে প্রথমেই ফিরে যান শুভমন গিল। এদিনও ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন টিম ইন্ডিয়ার ক্যাপ্টেন। এরপরে কোহলি এবং কে এল রাহুলও অর্ধশত রান করেন। তবে মাত্র ২৪১ রানের লক্ষ্যমাত্রা রাখতেই সক্ষম হয় টিম ইন্ডিয়া। ব্যাট করতে নেমে ৪৭ রানের মাথায় তিন উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। তারপরে ঘুরে দাঁড়ায় তাদের ব্যাটাররা। অবশেষে সহজেই ৪২ ওভারে জয় পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ,  দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানালেন সুকান্ত

    Narendra Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ, দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় লাখ লাখ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান হতে চলেছে আগামী ডিসেম্বরের ২৪ তারিখে। ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের এই অনুষ্ঠানের জন্য দিল্লি গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাট লোকসভার সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শুক্রবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উদ্দশে রওনা দেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন বাংলার সাধু-সন্ত সন্ন্যাসী। সামনেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। তাই এই গীতাপাঠের অনুষ্ঠান খুবই গুরুত্বপূর্ণ দলের কাছে। 

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সকালে বলেন, “বিভিন্ন মঠ-মন্দিরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি সম্মিলিত সংস্থা গঠন করা হয়েছে। তাদের উদ্যোগেই লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের আয়োজন করা হয়েছে। উদ্যোক্তাদের নিয়ে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মহাশয়কে বিশেষ আমন্ত্রণ জানাতে আজ দিল্লিতে যাচ্ছি। আগামী ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড ময়দানে এই গীতা পাঠের অনুষ্ঠান হবে। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে এসে যোগদান করলে গীতাপাঠের মাত্রা পাবে বিশ্বজনীন। তাঁর উপস্থিতিতে গীতাপাঠের উদ্দেশ্য আরও ব্যাপক সাফল্য পাবে।”

    লোকসভার আগে গীতাপাঠ

    আগামী ২০২৪ সালেই লোকসভার ভোট। ফলে রাজ্য বিজেপি বঙ্গবাসীর মন জয় করতে জনসংযোগের বিষয়ে কোনও রকম খামতি রাখতে চাইছে না। এই গীতাপাঠের মধ্যে দিয়ে বঙ্গে ভারতীয়ত্ববোধ, ধর্মীয় আস্থা ও বিশ্বাসকে পুনরায় জাগরণ করার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন। এই গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে সরাসরি রাজনৈতিক ভাবে বিজেপির নাম না থাকলেও দলের একটা যে পরোক্ষ প্রভাব আছে, তা রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন। লোকসভার কথা মাথায় রেখে সাধু-সন্ত দ্বারা আয়োজিত এই গীতা পাঠের রাজনৈতিক তাৎপর্য ব্যাপক মাত্রা যে নিতে চলেছে, সে কথা বলাই বাহুল্য। এই অবস্থায় সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দিল্লি যাত্রা এবং প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ করা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birsa Munda Jayanti: বিরসা মুন্ডার জয়ন্তীতে আদিবাসী নৃত্যে পা মেলালেন দ্রৌপদী মুর্মু, শুভেচ্ছা বার্তা মোদির

    Birsa Munda Jayanti: বিরসা মুন্ডার জয়ন্তীতে আদিবাসী নৃত্যে পা মেলালেন দ্রৌপদী মুর্মু, শুভেচ্ছা বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন দিল্লিতে স্বাধীনতা সংগ্রামী বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তী (Birsa Munda Jayanti) উদযাপনে অংশগ্রহণ করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ভগবান বিরসার মূর্তিতে মাল্যদান করে পুস্পার্ঘ্য নিবেদন করলেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি আদিবাসী সামজের নৃত্যশিল্পীদের সাথে পায়ে পা মেলালেন। একই ভাবে রাজ্যসভার স্পিকার তথা দেশের উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড় আদিবাসীদের বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে পালন করলেন এই মহাপুরুষের জন্মজয়ন্তী। উল্লেখ্য, কেন্দ্র সরকার ১৫ নভেম্বরকে দেশের জন্য বিরসা মুন্ডার আবির্ভাব তিথিকে ‘জনজাতি গৌরব দিবস’ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সারা দেশেই এই মহাপুরুষের জন্মজয়ন্তী অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে পালন করা হচ্ছে। একই ভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ভগবান বিরসার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন রাঁচীতে।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা (Birsa Munda Jayanti)

    ভগবান বিরসা মুন্ডার আবির্ভাব তিথিতে (Birsa Munda Jayanti) রাঁচিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বাধীনতা সংগ্রামী বিরসা মুন্ডার স্মৃতিজ্ঞাপক পার্ক এবং একটি সংগ্রহালয় পরিদর্শন করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এদিন উপস্থিত ছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন, কেন্দ্রীয় উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডা এবং রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণন। প্রধানমন্ত্রী নিজে এদিন ভগবান বিরসার জন্মভূমি উলিহাতু গ্রামও পরিদর্শন করেন। মোদি, তাঁর এক্স-হ্যান্ডেলে একটি বার্তা দিয়ে লেখেন, “ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মদিনে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। জনজাতি গৌরব দিবসের অনেক শুভেচ্ছা। স্বাধীনতা আন্দোলনে আদিবাসী সমাজের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা অনস্বীকার্য।”

    রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তা

    ভগবান বিরসার জন্মদিনে (Birsa Munda Jayanti) রাষ্ট্রপতি মুর্মু তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে ‘জনজাতি গৌরব দিবস’ উপলক্ষে বলেন, “ঝাড়খণ্ডের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাই। এই রাজ্য তার প্রাকৃতিক সম্পদের পরিপূর্ণতা নিয়ে আরও প্রগতিশীল থাকুক এই কামনা করি।” এইদিন দিল্লির সংসদ ভবনে উপস্থিত থেকে বিশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি।

    কী বললেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী?

    ভাগবান বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তী (Birsa Munda Jayanti) উপলক্ষে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষী লেখি বলেন, “ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে আদিবাসী জনজাতি সমাজের বিরাট কৃতিত্ব রয়েছে। আদিবাসী সমাজের এই অবদান অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। এই জনজাতি গৌরব দিবস পালনের মধ্যে দিয়ে সরকারের জনমুখী প্রকল্পের বিষয়গুলিকে লোকসমাজের কাছে পৌঁছানোর একটি প্রয়াস থাকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সাল থেকেই দীপাবলিতে রামনগরীকে বিশেষভাবে প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। চলতি বছরের দীপাবলি অযোধ্যায় একটু বিশেষ, তার কারণ দু মাস পরেই উদ্বোধন হতে চলেছে রামমন্দিরের। গত বছরের সমস্ত রেকর্ডকে ভেঙে এ বছর অযোধ্যা সেজে উঠেছিল ২২ লাখ প্রদীপের আলোয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ছাড়াও ৫৪ টি দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক সামিল হয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। হাজির ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। অযোধ্যায় দীপাবলি পালনের ছবি নিজের ‘এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লক্ষ লক্ষ প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের এই দৃশ্যকে ‘আশ্চর্যজনক’, ‘স্বর্গীয়’ এবং ‘অবিস্মরণীয়’ এই সমস্ত বিশেষণের ভূষিত করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন,  “এর থেকে উদ্ভূত শক্তি ভারতজুড়ে নতুন উদ্যম ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমি প্রার্থনা করছি, ভগবান শ্রীরাম সমস্ত দেশবাসীর মঙ্গল করুন এবং আমার পরিবারের সকল সদস্যকে অনুপ্রাণিত করুন।”

    ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ স্থান পেয়েছে অযোধ্যার প্রদীপ প্রজ্জ্বলন

    তথ্য বলছে, ২০১৭ সালে অযোধ্যায় প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল ৫১ হাজার প্রদীপ। ২০১৯ সালে প্রদীপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ লাখ ১০ হাজার। ২০২০ সালে ৬ লাখ, ২০২১ সালে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত হয় ৯ লাখ, ২০২২ সালে ১৭ লাখ। চলতি বছরে ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন হল অযোধ্যায়। অযোধ্যার এই নয়া রেকর্ড স্থান পেয়েছে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’।

    দীপাবলিতে হিমাচলে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    অন্যদিকে, চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে মনমোহন সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সে বছর থেকেই জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলির উৎসব পালন করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। এ বছরও তার ব্যতিক্রম দেখা গেল না। চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করবেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী  ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    চলতি বছরের দীপাবলি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘আমাদের সাহসী নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় এসেছি।’’ প্রসঙ্গত, লেপচা বর্ডার হল একেবারে চিন সীমান্তের কাছে।

    ২০১৪ সাল থেকে দীপাবলি কোথায় কোথায় পালন করেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) দীপাবলি সিয়াচেনে উদযাপন করেছিলেন। ২০১৫ সালে দীপাবলির সময় পঞ্জাব সীমান্তে ছিলেন তিনি। ২০১৬ সালের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের চিন সীমান্তে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৭ সালের দীপাবলিতে প্রধানমন্ত্রীকে দেখা গিয়েছিল কাশ্মীরে। ২০১৮ সালের দীপাবলিতে উত্তরাখণ্ডে ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে জম্মু কাশ্মীরের রাজৌরিতে দীপাবলির উদযাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২০ সালে তিনি হাজির ছিলেন রাজস্থানের জয়সলমেরের লঙ্গেওয়ালাতে। ২০২১ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের নওসেরাতে হাজির ছিলেন মোদি। ২০২২ সালে দীপাবলির দিন কার্গিলে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana Election 2023: তেলঙ্গানায় নির্বাচনী প্রচারে মোদি, প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে কান্না দলিত নেতার

    Telangana Election 2023: তেলঙ্গানায় নির্বাচনী প্রচারে মোদি, প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে কান্না দলিত নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ৩০ তারিখ রয়েছে তেলেঙ্গানার বিধানসভা নির্বাচন (Telangana Election 2023)। ঠিক তার আগে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুললেন মোদি। শনিবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেকেন্দ্রাবাদে জনসভা করেন। তেলঙ্গানায় ইতিমধ্যে অমিত শাহকে ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছে যে, বিজেপি জিতলে অনগ্রসর সমাজ থেকেই কোনও নেতা মুখ্যমন্ত্রী হবেন। এদিনও প্রধানমন্ত্রীর মোদির জনসভায় হাজির ছিলেন তেলেঙ্গানার জনভিত্তিসম্পন্ন অনগ্রসর সংগঠন ‘মাদিগা রিজার্ভেশন পোরাটা সমিতি’র নেতা মান্ডা কৃষ্ণা মাদিগা। তপশিলি সম্প্রদায়ের এই নেতাকে মঞ্চে কাঁদতেও দেখা গেল। জনসভায় (Telangana Election 2023) প্রধানমন্ত্রীকে ধরে কাঁদতে দেখা যায় এই নেতাকে। প্রধানমন্ত্রীও তাঁকে সান্ত্বনা দেন। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলে ধারণা, অনগ্রসর সমাজকে যে সম্মান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি দিয়েছে, তা অন্য কোনও রাজনৈতিক দল দেয়নি। ঠিক সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রীকে পাশে পেয়েই কেঁদে ফেলেন ওই নেতা।

    নিজের ট্যুইটে কী লিখলেন নমো? 

    এদিকে নিজের ট্যুইটার থেকে অনগ্রসর সমাজের নেতা কৃষ্ণা মাদিগাকে ধন্যবাদ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ”দলিত ভাইবোনেদের কাছ থেকে পাওয়া স্নেহ এবং ভালোবাসা আমার স্মৃতিতে থাকবে।”

    পাশাপাশি এদিন বিজেপিও আনুষ্ঠানিকভাবে ট্যুইট করে অনগ্রসর সমাজের নেতার কান্নায় ভেঙে পড়ার মুহূর্ত।

    প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে ইলেকট্রিক পোলে যুবতী

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে সেকেন্দ্রাবাদের ওই জনসভায় (Telangana Election 2023) একটি ইলেকট্রিক পোলের উপরে উঠে পড়েন এক যুবতী। লাইটের পোলে ওই মহিলার উঠে পড়ার ঘটনা নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রীর। সঙ্গে সঙ্গে তিনি নিজের বক্তব্য থামিয়ে দেন এবং ওই যুবতীকে ইলেকট্রিক পোল থেকে নেমে আসতে অনুরোধ করেন। প্রধানমন্ত্রী নিজের ভাষণেই বলেন, লাইটের পোলে ওঠার জন্য কী ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে! তারপরেই তাঁকে নেমে আসার অনুরোধ জানান। প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে সাড়া দিয়ে পোল থেকে নেমেও পড়েন ওই যুবতী। এই ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম পোস্ট করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share