Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার ছক জঙ্গিদের, কড়া নিরাপত্তার চাদরে অযোধ্যা

    Ram Mandir: উদ্বোধনের মুখে রামমন্দির উড়িয়ে দেওয়ার ছক জঙ্গিদের, কড়া নিরাপত্তার চাদরে অযোধ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুমাস বাদেই জানুয়ারিতে রয়েছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন। ২২ জানুয়ারি রামমূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে বাড়ছে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা। ঠিক এমন সময় গোপন সূত্রে খবর, রামমন্দিরে হামলা চালানোর ছক করছে বেশ কিছু জঙ্গি সংগঠন। সূত্রের খবর, পাকিস্তানের মদতে চলা জঙ্গি সংগঠন আল কায়দা এবং লস্কর-ই-তৈবা হামলার ষড়যন্ত্র করছে। 

    কড়া নিরাপত্তার চাদরে রামমন্দির

    নাশকতার ষড়যন্ত্রের খবর সামনে আসতেই কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে রামমন্দিরকে (Ram Mandir)। এমনিতেই রামমন্দিরকে ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে, তা সত্ত্বেও সেই ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এটাই নতুন নয় রামমন্দিরকে বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া ছক কষেছিল আইএসআইএস জঙ্গি মহম্মদ শাহানওয়াজ সহ তিনজন। গত অক্টোবর মাসেই তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। পাকিস্তানে বসে এই ষড়যন্ত্র কষা হয়েছিল বলে গোয়েন্দাদের মত।

    ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড ফারহাতুল্লা 

    রাম মন্দিরের (Ram Mandir) পাশাপাশি কেরলের শবরীমালা মন্দির এবং দিল্লির অক্ষরধাম মন্দিরও ছিল জঙ্গিদের নিশানায়। অন্তত ধৃত সন্ত্রাসবাদীদের জেরা করে এমনটাই জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। এর পাশাপাশি দিল্লি, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কয়েকজন বিজেপি ও আরএসএস নেতাকে টার্গেট করেছিল জঙ্গিরা। রামমন্দিরের নাশকতার ব্লু প্রিন্ট প্রথম তৈরি হয়েছিল পাকিস্তানের মাটিতেই। এর মাস্টারমাইন্ড ছিল জঙ্গি ফারহাতুল্লা। সেখানেই শাহনওয়াজ সমেত তিনজনকে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছিল। ভারতের বাসিন্দা ফারাতুল্লাহ পাকিস্তানের পালিয়ে জঙ্গির প্রশিক্ষণ নেয় এবং কাশ্মীরের একাধিক যুবককেও সে ট্রেনিং দেয় বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে আইএসআই-এর মডিউলে সদস্য ছিল শাহনওয়াজ। গত অক্টোবরে তল্লাশির সময় গোয়েন্দারা জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার করেছে বেশ কয়েকটি বই, আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ এবং বোমা তৈরির উপকরণ। জানা গিয়েছে, শাহনওয়াজ সমেত ধৃত তিনজনই বিটেক ইঞ্জিনিয়ার। দিল্লিতে একটি সংস্থা চাকরি করত শাহনওয়াজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রামলালা কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথ অতিক্রম করতেও দেখা যাবে। ঠিক ২ মাস পরে হতে চলা অযোধ্যায় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজোসাজো রব সেখানে। অযোধ্যার ২৫ লাখ বাসিন্দাই সাক্ষী থাকবেন সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত রাম মন্দিরের। পাশাপাশি সারা দেশ থেকে বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে  ‘তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ এর পক্ষ থেকে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে দেখা যাবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে।

    অযোধ্যাকে ঘিরে বাড়ছে ব্যবসা

    সম্পূর্ণভাবে ভোলবদল করা হচ্ছে অযোধ্যার। হনুমানগড়ি মন্দির পর্যন্ত যে রাস্তা রয়েছে, সেখানকার পরিকাঠামো সম্পূর্ণভাবে বদল করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তার পাশে কিছু দোকানকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রাস্তা সম্প্রসারণের কাজেই এই সিদ্ধান নিয়েছে যোগী সরকার। সারা বছর ধরেই রামভক্তদের ভিড় চলবে এই রাস্তায়। যাঁদের দোকান থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তাঁদেরকে ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে যোগী সরকারের তরফে। গত কয়েক মাস ধরে হনুমানগড়িতে ব্যবসা ক্ষেত্রের অভূতপূর্ব উন্নতি দেখা যাচ্ছে এবং এর সবটাই যে রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণকে কেন্দ্র করে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেখানকার স্থানীয় দোকানদাররা বলছেন, ‘‘আগে সেভাবে পর্যটকদের ভিড় এখানে থাকতো না কিন্তু এখন তাঁরা কাতারে কাতারে আসছেন। এতেই বিক্রি বাড়ছে দোকানের।’’ রাইস মহম্মদ নামে আর এক দোকানদারের দাবি, ‘‘ব্যবসার উন্নতি এখানে অসম্ভব রকমের বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আগামী দিনেও বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।’’

    চলতি বছরে অযোধ্যায় দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে

    প্রসঙ্গত, আজ থেকে চার বছর আগে ২০১৯ সালের নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট ঐতিহাসিক রায় দেয় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের। রামমন্দির নির্মাণের ভূমি পূজন প্রধানমন্ত্রী সম্পন্ন করেন ৫ অগাস্ট ২০২০ সালে। অন্যদিকে চলতি বছরের দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে অযোধ্যাবাসীর কাছে। তার কারণ দুমাস পরেই উদ্বোধন রামমন্দিরের। সেদিকে থেকে তাকিয়ে এ বছর দীপাবলিতে ২১ লাখ প্রদীপ চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন যোগী আদিত্যনাথ। এর পাশাপাশি সেখানে ‘লেসার শো’-এরও আয়োজন করা হয়েছে। তুলে ধরা হবে সম্পূর্ণ রামায়ণের কাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    Ram Mandir: অযোধ্যার রামমন্দিরের ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়, ডিসেম্বরে পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রামমন্দির (Ram Mandir) থেকে তিনটি কলসিতে ‘অক্ষত চাল’ এল বাংলায়। গত রবিবার অযোধ্যায় রামজন্মভূমিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। এরপরেই দেশের সমস্ত রাজ্যে সেই অক্ষত চাল পাঠানোর কাজ শুরু হয়। সাংগঠনিকভাবে সারা দেশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ৪৫টি প্রদেশ রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে তিনটি উত্তরবঙ্গ, মধ্যবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গ। উত্তরবঙ্গের জন্য অক্ষত চালের কলসি শিলিগুড়িতে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মীরা। অন্যদিকে মধ্য এবং দক্ষিণবঙ্গের অক্ষত চাল আনা হয়েছে জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেসের মাধ্যমে।

    ডিসেম্বরের মাঝামাঝি অক্ষত চাল যাবে বাংলার গ্রামে গ্রামে

    জানা গিয়েছে, এই অক্ষত চাল আপাতত সংরক্ষিত থাকবে সঙ্ঘ পরিবারের কাছেই। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে তা গ্রামে গ্রামে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, ৫ থেকে ৭ নভেম্বর গুজরাটের ভুজে বসেছিল আরএসএসের সর্বভারতীয় কার্যকারিণী বৈঠক। সেখানেও মূল অ্যাজেন্ডা ছিল রামমন্দির। বৈঠকের শেষ দিনে আরএসএসের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘১ থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে রামমন্দিরের (Ram Mandir) ছবি নিয়ে ভারতবর্ষের ৫ লাখ গ্রামে যাবেন স্বয়ংসেবকরা।’’ অর্থাৎ একদিকে অক্ষত চাল যেমন পৌঁছাবে গ্রামে গ্রামে, তেমনই পরবর্তীকালে নির্মিত রামমন্দিরের ছবি নিয়েও জনসংযোগ করবেন স্বয়ংসেবকরা।

    অক্ষত চালকে শুভ মানা হয়

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গিয়েছে আমন্ত্রণপত্র। সেদিন প্রধানমন্ত্রী রামলালাকে কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথও অতিক্রম করবেন। দেশের সব প্রান্ত থেকে মানুষ সেদিন অযোধ্যায় সমবেত হবেন। আমন্ত্রণের চিঠিতে অক্ষত চাল দেওয়ার রীতি রয়েছে হিন্দু সমাজে। হলুদ এবং ঘি মাখিয়ে তৈরি করা হয় এই অক্ষত। কোনও শুভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যা মঙ্গলজনক বলেই মনে করা হয়। ১০০ কুইন্টাল চাল এনে গত রবিবারই অক্ষত পুজো সম্পন্ন হয় অযোধ্যায়। এই অক্ষত চাল রামলালার সামনে রেখে পুজো করা হয়। পরের দিন থেকেই তা পাঠিয়ে দেওয়া হয় দেশের প্রতিটি প্রান্তে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ব্রিগেডে একমঞ্চে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী! ডিসেম্বরে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে থাকবেন দুজনেই?

    Narendra Modi: ব্রিগেডে একমঞ্চে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী! ডিসেম্বরে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে থাকবেন দুজনেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কন্ঠে গীতা পাঠ’-এর কর্মসূচি নিয়েছে বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। এই কর্মসূচির আয়োজন থেকে  পরিকল্পনা সমস্ত কিছুতেই সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের। কর্মসূচির উদ্যোক্তাদের তরফ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল যে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের এই কর্মসূচিতে হাজির থাকতে পারেন খোদ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এবার জানা গেল ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকতে পারেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। যদিও প্রধানমন্ত্রী দফতর থেকে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে আয়োজকদের দাবি, ডিসেম্বরের ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর হাজির থাকাটা এক প্রকার নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এবং রাষ্ট্রপতি ছাড়াও ওইদিনের কর্মসূচিতে দেখা যেতে পারে দুই শংকরাচার্যকেও।

    কী বলছেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি?

    ‘লক্ষ কন্ঠে গীতা পাঠ’ অনুষ্ঠানের আয়োজক সংগঠনের নাম ‘অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ’। এই সংগঠনের সভাপতি  স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ বলেন, ‘‘এই কর্মসূচি হবে সকলের জন্য। কোনও রাজনীতি নয়।মানবকল্যাণের লক্ষ্য নিয়েই এই অনুষ্ঠান। আমরা প্রথমে ঠিক করেছিলাম মাননীয় রাষ্ট্রপতি আসুন। পরে আমরা প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) কথা ভাবি। সব ঠিক থাকলে উনি ওই দিন অনুষ্ঠানে থাকছেন। সকলের সঙ্গে গীতাপাঠে অংশও নেবেন।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা কমপক্ষে এক লাখ মানুষের সমাবেশ করব। সমবেত কণ্ঠে তাঁরা গীতা পাঠ করবেন। এটা অতীতে বিশ্বের কোথাও কখনও হয়নি।’’

    আমন্ত্রিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রীও

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে, তা আগেই জানানো হয়েছিল আয়োজকদের তরফে। এর পাশাপাশি হিন্দু ধর্মের অসংখ্য মঠ, মন্দির, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদেরও সেদিনের অনুষ্ঠানে দেখা যাবে। এমনটাই দাবি উদ্যোক্তাদের। এবিষয়ে প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ বলেন, ‘‘আমরা রাজ্যে সনাতন ধর্মের যত সংগঠন, আশ্রম, স‌ংস্থা রয়েছে সকলকেই যোগদানের আবেদন জানিয়েছি। সব রাজনৈতিক দলের সাংসদ, বিধায়কদেরও আমন্ত্রণ জানাব। সামনেই জগদ্ধাত্রী পুজো। সেটা মিটে গেলেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমাদের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানাতে যাওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা, বিগ্রহ হাতে ৫০০ মিটার পথ হেঁটে মন্দিরে ঢুকবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে আগামী ২২ জানুয়ারি। সেদিন সমস্ত প্রোটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রায় ৫০০ মিটারেরও বেশি পথ খালি পায়ে হাঁটতে দেখা যাবে। রামলালার বিগ্রহকে প্রধানমন্ত্রী নিজে হাতে নবনির্মিত রামমন্দিরে প্রবেশ করাবেন। ট্রাস্টের তরফ থেকে এই ঘোষণায় খুশির মহল তৈরি হয়েছে রামভক্তদের মধ্যে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে মূল অনুষ্ঠানটি ২২ জানুয়ারি সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে সম্পন্ন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের গেরুয়া বসনধারী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবতকেও।

    সারা দেশ থেকে আমন্ত্রিত ৮ হাজার বিশিষ্ট ব্যক্তি

    জানা গিয়েছে, সারা দেশের বিখ্যাত মঠ ও মন্দিরের পুরোহিতরাও সামিল হবেন রামমূর্তির (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। সারা দেশ থেকে ৮ হাজার বিশিষ্ট জনকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে রাম মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন। যাঁদের মধ্যে সাড়ে তিন হাজার জন বিভিন্ন মঠ এবং মন্দিরের প্রধান। এছাড়াও ধর্মীয় সংগঠনের সদস্যদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সমাজের সর্বস্তরের মানুষই অংশগ্রহণ করবেন রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার দিন। এমনটাই জানিয়েছে ট্রাস্ট। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, আইনজীবীরা থাকবেন এই অনুষ্ঠানে। বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও সেদিন হাজির থাকতে দেখা যাবে। রামমন্দির (Ram Mandir) আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত করসেবকদের পরিবারও সেদিন উপস্থিত থাকবে বলে জানিয়েছে ট্রাস্ট। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ইতিমধ্যে ৮ হাজার জন আমন্ত্রিত অতিথির বসার ব্যবস্থার করতে শুরু করেছে।

    সরযূ নদীর জলে স্নান করানো হবে রামলালাকে 

    ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তিনজন ভাস্কর তিনটি আলাদা আলাদা রামলালার মূর্তি তৈরির কাজে লেগে রয়েছেন। এই তিনটি মূর্তির মধ্যে থেকে একটিকে বাছা হবে, যেটি রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপন করা হবে। জানা গিয়েছে, রামমূর্তিগুলি তৈরি হচ্ছে রাজস্থান থেকে আনা মার্বেল এবং কর্ণাটকের কালো গ্রানাইট-এর দ্বারা। বাকি দুটি মূর্তির মধ্যে একটি স্থাপন করা হবে প্রথম তলায়। রামমূর্তিকে (Ram Mandir) স্নান করানো হবে সরযূ নদীর জল দিয়ে। এর পাশাপাশি অন্যান্য পবিত্র নদীর জলও থাকবে সেখানে। এজন্য পবিত্র মকর সংক্রান্তির দিন থেকেই শুরু হবে অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sardar Vallabhbhai Patel: আজ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিন, শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী

    Sardar Vallabhbhai Patel: আজ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিন, শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ অক্টোবর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম দিবস। মঙ্গলবার প্যাটেলের জন্মদিনে দেশজুড়ে নানা ছোট বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গুজরাটের ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’তে পৌঁছে লৌহ মানবের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পাশাপাশি বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Vallabhbhai Patel) দূরদর্শিতার কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধার্ঘ্য

     নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে প্রধানমন্ত্রী লিখছেন,

    ‘‘সর্দার প্যাটেলের জন্মজয়ন্তীতে (Sardar Vallabhbhai Patel) আমরা তাঁর অদম্য চেতনা, দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়কত্ব এবং অসাধারণ উৎসর্গের কথা স্মরণ করছি।’’

    রাজধানীতে পালন প্যাটেল জয়ন্তী

    এদিন রাজধানীতে  সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Vallabhbhai Patel) জন্মদিনে বিশেষ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে হাজির ছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড় এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পাশাপাশি অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকেও মঙ্গলবার সকালে বল্লভ ভাই প্যাটেলের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে দেখা যায়। এদিন নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নিজের পোস্টের সাহ লিখছেন ভারতের ঐক্য সমৃদ্ধি ছিল সরদার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Vallabhbhai Patel) জীবনের একমাত্র লক্ষ্য তার দীর্ঘ ইচ্ছা শক্তি রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং কঠোর পরিশ্রম দিয়ে 550টিরও বেশি রাজ্যে বিভক্ত একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ জাতিতে তিনি পরিণত করতে পেরেছিলেন।

    দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন সর্দার প্যাটেল

    প্রসঙ্গত, ১৮৭৫ সালের ৩১ অক্টোবর গুজরাটে জন্মগ্রহণ করেন সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। পেশায় আইনজীবী প্যাটেল ভারতের ইতিহাসে লৌহ মানব হিসেবে খ্যাত। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীন ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amrit Kalash: তৈরি হবে ‘অমৃত বাগান’, বাংলার মাটি নিয়ে দিল্লি রওনা হলেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা

    Amrit Kalash: তৈরি হবে ‘অমৃত বাগান’, বাংলার মাটি নিয়ে দিল্লি রওনা হলেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসেই ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ (Amrit Kalash) কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ৩০ জুলাই নিজের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রথমবারের জন্য এই কর্মসূচির পরিকল্পনা জানিয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ কর্মসূচি রাজ্য জুড়ে পালিত হয় ‘আমার দেশ, আমার মাটি’ হিসেবে। জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন কর্মসূচিতে। রবিবারই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মাটি নিয়ে বিজেপি কর্মীরা রওনা হন দিল্লির উদ্দেশে।

    ‘মেরি মাটি, মেরি দেশ’ কর্মসূচি কী?

    দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র স্থানের মাটি এবং গাছ দিয়ে দিল্লিতে তৈরি হবে একটি নতুন বাগান। যার নাম হবে ‘অমৃতবাটিকা’। জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লির জাকির হোসেন মার্গের ‘ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়াল’ প্রাঙ্গণে এই বাগানের মাটিতে (Amrit Kalash) মিশে থাকবে সারা ভারতের মাটি। কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশের কাজে শহিদ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের গ্রামে  শিলালিপিও স্থাপন করা হয়েছে। এবার এই কর্মসূচির দুদিনের সমাপ্তি অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে সোমবার। মঙ্গলবার সেই কর্মসূচিতে যোগ দেবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে রওনা দিলেন হাজারেরও (Amrit Kalash) বেশি বিজেপির নেতা-কর্মী।

    রবিবার বিজেপির ‘অমৃত কলস যাত্রা’

    রবিবার কলেজ স্ট্রিট থেকে অমৃত কলস (Amrit Kalash) নিয়ে একটি মিছিল করে বিজেপি নেতৃত্ব ধর্মতলায় আসে। সেখানে বক্তব্য রাখেন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ সমেত অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। বিকাল ৪ টে ৫৫ মিনিট নাগাদ কলকাতা স্টেশন থেকে  বিশেষ ট্রেনে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন বাংলার বিজেপি নেতা-কর্মীরা। জানা গিয়েছে, ট্রেনটি দিল্লি পৌঁছাবে সোমবার বিকাল ৩ টে ২০ নাগাদ। সেখানে বিজেপি কর্মীদের স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন বাঁকুড়ার সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার। এরপরেই অমৃতবাটিকায় যাবে রাজ্যের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র স্থানের মাটি। বিজেপি সূত্রে খবর, রাজ্যের নেতা-কর্মীরা বৃহস্পতিবারের ট্রেনে দিল্লি থেকে রওনা হবেন এবং পশ্চিমবঙ্গে ঢুকবেন শুক্রবার রাতে। জানা গিয়েছে, সারা দেশ থেকে ২০ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ৭৬৬ জেলা থেকে অংশগ্রহণ করবেন। ৮ হাজারেরও বেশি অমৃত কলস (Amrit Kalash) পৌঁছাবে দিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন মোদি

    Narendra Modi: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাতীয় রোজগার মেলায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দেশের ৩৭টি স্থান থেকে সম্প্রচারিত করা হয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরে ৫১ হাজারেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র বিতরণ করা হয় এই রোজগার মেলা থেকে। জানা গিয়েছে, প্রত্যেক প্রার্থীই ভারত সরকারের অধীনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দফতরে যোগদান করবেন। নিজের ভাষণে রোজগার মেলাকে ‘প্রাক দীপাবলির উপহার’ বলেও অভিহিত করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘উন্নত ভারত গড়তে, যুব সমাজের প্রতিভার বিকাশে, উপযুক্ত সুযোগ দিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    ৫১ হাজার নিয়োগপত্র বিলি

    জানা গিয়েছে, মোট বিতরণ করা ৫১ হাজার নিয়োগপত্রের মধ্যে ভারতীয় রেলের নিয়োগ রয়েছে ১৪ হাজারের বেশি। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে রোজগার মেলার আয়োজন করে গুয়াহাটি, শিলিগুড়ি এবং ডিমাপুরে। গুয়াহাটিতে রোজগার মেলায় হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় বন্দর ও নৌ-পরিবহণ মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। ডিমাপুরে হাজির ছিলেন শ্রম ও নিয়োগ মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামেশ্বর তেলি এবং শিলিগুড়িতে রোজগার মেলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র, যুব কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী নিশীথ প্রামাণিক।

    দেশে বৃদ্ধি পেয়েছে মহিলা শ্রমশক্তি

    রোজগার মেলায় ভুবনেশ্বরে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি বলেন, ‘‘২০২২-২৩ আর্থিক বছরে মহিলা শ্রমশক্তি বেড়ে হল ৩৭ শতাংশ। যেটা ২০১৭-১৮ সালে ছিল ২৩ শতাংশ।’’ এ নিয়ে ধর্মেন্দ্র প্রধানের আরও বক্তব্য, ‘‘আমাদের সমাজ যে এগিয়ে চলেছে তা এই মহিলা সশক্তিকরণের মাধ্যমেই বোঝা যাচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, মোদি (Narendra Modi) সরকারের অন্যতম নীতি হল মহিলা সশক্তিকরণ। এর জন্য বিভিন্ন স্কিমও চালু রয়েছে সরকারের। ভুবনেশ্বরের রোজগার মেলায় ধর্মেন্দ্র প্রধান আরও বলেন, ‘‘২০১৭-১৮ সালে যেখানে বেকারত্ব ছিল ৬ শতাংশ, ২০২২-২৩ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩.৭ শতাংশ। এটা বড় সাফল্য।’’ ভুবনেশ্বরের রোজগার মেলা থেকে থেকে এদিন ১৭২ জন চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন মন্ত্রী।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘‘সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘‘সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ফাইভ-জি পরিষেবা সারা বিশ্বে টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব এনেছে। এবার সিক্স-জি পরিষেবায় গোটা বিশ্বকে পথ দেখাবে ভারত’’, শনিবার দিল্লিতে আয়োজিত ভারতীয় মোবাইল কংগ্রেসের সপ্তম অধিবেশনে এমনই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। নিজের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরও বলেন, ‘‘ফাইভ-জি চালু হওয়ার পর মাত্র এক বছরের মধ্যে এটা দেশের জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে।’’ এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘গোটা বিশ্ব এখন ভারতের তৈরি ফোন ব্যবহার করছে। সারা দেশে ফাইভ-জি পরিষেবার ৪ লাখ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। দেশের ৯৭ শতাংশ শহরেই চালু হয়েছে এই পরিষেবা।’’ এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রিলায়েন্স জিও-র চেয়ারম্যান আকাশ আম্বানি। তিনিও তাঁর বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    দিল্লির প্রগতি ময়দানে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি ইভেন্ট

    প্রসঙ্গত, দিল্লির প্রগতি ময়দানে শুরু হয়েছে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি ইভেন্ট, ইন্ডিয়ান মোবাইল কংগ্রেস ২০২৩। এখানে তিনদিন ধরে আলোচনা চলবে, ফাইভ-জি এবং সিক্স-জি-র নানা বিষয়ে। এর পাশাপাশি অনেক কিছু নতুন ঘোষণা এখান থেকে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন টেলিকম সংস্থা তাদের ফিচার এবং সর্বশেষ আপডেট সম্পর্কে অনেক কিছু তথ্য প্রকাশ্যে আনবে বলেই শোনা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, তিন দিনের এই অনুষ্ঠানে ভারতের অন্যতম প্রধান টেলিকম সংস্থা জিও, এয়ারটেল তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও ঘোষণা করবে। শনিবার এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ভারতের টেলিকম শিল্পের অন্যান্য কর্তাব্যক্তিরাও হাজির ছিলেন।

    প্রধানমন্ত্রীর কটাক্ষ পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তাঁর ভাষণে আরও বলেন, “একবিংশ শতাব্দীর দ্রুত পরিবর্তিত বিশ্বে এই ইভেন্টে কোটি কোটি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করার সম্ভাবনা রয়েছে৷ একটা সময় ছিল যখন আমরা ভবিষ্যতের কথা বলতাম, যার অর্থ ছিল পরবর্তী দশক বা পরের শতাব্দী। কিন্তু আজ প্রযুক্তির পরিবর্তনের কারণে আমরা বলি যে ভবিষ্যত এখানে এবং এখন।” টু-জি কেলেঙ্কারির কথা উল্লেখ করে তিনি ইউপিএ সরকারকেও কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, “আমরা শুধু দেশে ফাইভ-জি প্রসারিত করছি না বরং সিক্স-জি প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেওয়ার দিকেও এগিয়ে যাচ্ছি”। প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, “সম্প্রতি, গুগল ভারতে তার পিক্সেল ফোন তৈরির ঘোষণা করেছে। ভারতে স্যামসাংয়ের ফোল্ড ৫ মোবাইল ফোন এবং অ্যাপলের আইফোন ১৫ তৈরি করা হচ্ছে। আমরা গর্বিত যে বিশ্ব এখন মেড ইন ইন্ডিয়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে মূর্তি প্রতিষ্ঠা, আমন্ত্রণ মোদিকে, ‘‘আমি ধন্য’’, ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে মূর্তি প্রতিষ্ঠা, আমন্ত্রণ মোদিকে, ‘‘আমি ধন্য’’, ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করা হবে। বুধবার ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাড়িতে ‘শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’-এর সদস্যরা হাজির হন আমন্ত্রণপত্র নিয়ে। যা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    রামমন্দিরের (Ram Mandir) বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়ে অভিভূত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “জয় সিয়ারাম! আজ খুবই আবেগঘন দিন। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের আধিকারিক আমার বাসভবনে এসে আমার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহ অধিষ্ঠানের অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমি নিজেকে খুব আশীর্বাদধন্য মনে করছি। এটা আমার সারাজীবনের সৌভাগ্য যে, এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে আমি সাক্ষ্য থাকব।”

    প্রসঙ্গ রামমন্দির

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি (Ram Mandir) প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ওই দিন তিনি নির্মাণকার্য তত্ত্বাবধান করেন। সেখানেই যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘‘জানুয়ারি মাসে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আমরা এই মন্দির নির্মাণের সবকিছু দীপাবলির আগেই শেষ করতে চেষ্টা করছি। দেশবাসীর জন্য গর্বের মুহূর্ত আসতে চলেছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে।’’ ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন করবেন বলেও জানান যোগী আদিত্যনাথ। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই ত্রিপুরা রাজ্যে ভোট প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ ঘোষণা করেছিলেন, অযোধ্যার রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে। ২০১৯ সালের নভেম্বরে রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ২০২৪ সালে দরজা খুলে যাচ্ছে মন্দিরের।

    মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের অনুরোধ মোদিকে

    জানুয়ারি মাসেই রামমন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্যদিকে ওই দিনই অযোধ্যাতে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাল মুসলিম পক্ষ। প্রসঙ্গত, অযোধ্যার ধন্নিপুরে তৈরি হবে ওই মসজিদ। রাম মন্দির থেকে মসজিদের দূরত্ব হবে ২০ কিলোমিটার। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় মুসলিম লিগের সভাপতি মহম্মদ ইসমাইল আনসারি বলেন, ‘‘অযোধ্যায় একটি শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে আসছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সেই কারণে ওই দিনই মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছি, এটাই আমাদের আন্তরিক ইচ্ছা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share