Tag: New Delhi

New Delhi

  • Attacks on Hindu: হিন্দুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের, ঢাকার উপর চাপ দিল্লির

    Attacks on Hindu: হিন্দুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের, ঢাকার উপর চাপ দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের। ফের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে ঢাকার উপর চাপ বাড়াল ভারত। শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে মহম্মদ ইউনূসের সরকারকে দায়িত্ব মনে করিয়ে দিলেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। বাংলাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল শুক্রবার বলেন, “বাংলাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রতিদিন খারাপ হচ্ছে। সন্ত্রাসবাদী ও অপরাধীদের মুক্তির পর তা আরও ভয়াবহ হচ্ছে। এই অপরাধীদের গুরুতর অপরাধের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। ভারত একটি স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক বাংলাদেশের পক্ষে, যেখানে সব সমস্যা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দ্বারা সমাধান করা যায়।”

    সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা জরুরি

    জয়সওয়াল আরও বলেন, “আমরা বারবার বলেছি যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের, তাদের সম্পত্তি ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি রক্ষা করার দায়িত্ব নিতে হবে।” তিনি বলেন, “২০২৪ সালের ৫ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২৩৭৪টি ঘটনার মধ্যে শুধুমাত্র ১২৫৪টি ঘটনার তদন্ত করেছে পুলিশ। এর মধ্যে ৯৮% ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমরা আশা করি যে বাংলাদেশ এসব হত্যাকাণ্ড, অগ্নিসংযোগ এবং সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনবে, এবং কোনো ধরনের রাজনৈতিক বৈষম্য না দেখিয়ে এসব বিষয় তদন্ত করবে।”

    বাংলাদেশের উন্নয়নে পাশে ভারত

    বাংলাদেশের সঙ্গে উন্নয়ন সহযোগিতা সম্পর্কিত প্রশ্নে, জয়সওয়াল বলেন, “উন্নয়ন সহযোগিতা হল ভারতের বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অগ্রাধিকারমূলক ক্ষেত্র। সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং দীর্ঘদিনের স্থানীয় সমস্যা কিছু প্রকল্পের বাস্তবায়নকে প্রভাবিত করেছে। সরকার তাই প্রকল্প পোর্টফোলিওর যুক্তিসঙ্গতীকরণ এবং যৌথভাবে চূড়ান্ত করা প্রকল্পগুলি সময়মত বাস্তবায়ন করার উপর মনোযোগ দিয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সমর্থন ও ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার পর আমরা এগুলিকে এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছি।” সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে জয়সওয়াল বলেন, “বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়া। তাদের সম্পত্তি ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিকে রক্ষা করা।”

  • Kumbh Devotees: কুম্ভমেলার ভক্তদের ভিড়, নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে মৃত ১৮

    Kumbh Devotees: কুম্ভমেলার ভক্তদের ভিড়, নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে মৃত ১৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লি রেল স্টেশনে (New Delhi Railway Station) মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। কুম্ভযাত্রীদের ভিড় এবং ধাক্কাধাক্কির কবলে পড়ে তিন শিশু, ১৪ মহিলা-সহ অন্তত ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর পাশপাশি অজস্র মানুষ আহত হয়েছেন (Kumbh Devotees) বলে জানা যাচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, প্রথমে ১৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। এর পরে দিল্লি পুলিশ ১৮ জনের প্রাণ হারানোর খবর নিশ্চিত করেছে। ইতিমধ্যে মৃতদের পরিবার পিছু ক্ষতিপূরণের কথাও ঘোষণাও করেছে রেল। মৃতদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। এর পাশপাশি, এই ঘটনায় যাঁরা গুরুতর জখম হয়েছেন, তাঁদের দেওয়া হবে আড়াই লক্ষ টাকা। যাঁরা সামান্য আঘাত পেয়েছেন তাঁদের এক লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।

    হঠাৎ রটে গুজব?

    সূত্রের খবর, শনিবার রাতে নয়াদিল্লি স্টেশনের ১৩ এবং ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে কুম্ভমেলার ভক্তদের (Kumbh Devotees) ব্যাপক ভিড় ছিল। ওই দুই প্ল্যাটফর্মেই ট্রেন আসতেও দেরি করছিল। এমন সময় গুজব রটে যায় দু’টি ট্রেন বাতিল হয়ে গিয়েছে। এর ফলে ভিড়ের মধ্যে ব্যাপক দমবন্ধকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেকেই দাবি করতে থাকেন, একেবারে পদপিষ্টের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায় ওই দুই প্ল্যাটফর্মে । রেল জানিয়েছে, এই সবই গুজব ছিল।

    শোক প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    এই ঘটনার পরেই শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এক্স মাধ্যমে লেখেন, “পদপিষ্টের ঘটনায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে প্রশাসন।” একইসঙ্গে শোক বার্তা এসেছে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের কাছ থেকেও।

    শোক প্রকাশ করেছেন (Kumbh Devotees) প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “স্টেশনে পদপিষ্টের ফলে অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।” পাশাপাশি, তিনি মৃত পরিবারদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।

    নিজের এক্স মাধ্যমে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লেখেন, “অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আহতদের সবরকমের সাহায্য করা হবে। তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।”

    দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের শোক প্রকাশ (Kumbh Devotees)

    দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, “দিল্লি স্টেশনে পদপিষ্টের ঘটনায় মৃত ও আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। মুখ্যসচিব ও পুলিশ কমিশনারকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।” রেল পুলিশের ডিসি বলেন, “প্রয়াগরাজ এক্সপ্রেস ১৪ নম্বর স্টেশনে দাঁড়িয়ে ছিল। স্টেশনে প্রচুর মানুষের ভিড় ছিল সেই সময়ে। স্বতন্ত্র সেনানি এক্সপ্রেস এবং ভুবনেশ্বর রাজধানী এক্সপ্রেস দেরিতে ছিল। তাই ওই দুই ট্রেনের যাত্রীরাও ১২, ১৩ এবং ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলেন। ১৫০০ জেনারেল টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সেই কারণেই ভিড় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল।”

  • Attorney Karan Joshi: নতুন দিল্লি থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী অ্যাটর্নি করণ জোশী, সাফল্যের চাবিকাঠি কী জানেন?

    Attorney Karan Joshi: নতুন দিল্লি থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী অ্যাটর্নি করণ জোশী, সাফল্যের চাবিকাঠি কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাটর্নি করণ জোশী (Attorney Karan joshi) হলেন ভারতের নতুন দিল্লির (New Delhi) একজন সফল অভিবাসী। জীবনের চরম সাফল্যের পথ কতটা মসৃণ ছিল জানেন? তাঁর সাফল্য এখন লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনের অনুপ্রেরণা। তাঁর অধ্যাবসায়, উচ্চাকাঙ্খা এবং কঠোর পরিশ্রম দারুণ ভাবে প্রভাবিত করছে ভারতীয়দের। নিজের দেশ থেকে মার্কিন মুলুকে গিয়ে সেখানকার নানা কঠিন প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে সংঘর্ষ করে আজ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাই বর্তমানে সফলতার আর এক নাম অ্যাটর্নি করণ জোশী। বর্তমানে তিনি অরেঞ্জ ল-ইউএসএ-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। এনআরআই ভারতীয় নাগরিক এবং মার্কিন অভিবাসন ব্যবস্থার মধ্যে ব্যবধান দূর করার কাজকে বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। এই যুবক এখন ভারতীয় সমাজের কাছে আইডিয়াল। দেশের গণ্ডি পার করে কীভাবে বিদেশের মাটিতে গিয়ে ভারতীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে হয়, সেই পথ দেখালেন তিনি। তিনি এখন সংবাদ মাধ্যমে বহুল চর্চিত এক ব্যক্তিত্ব।

    প্রথম জীবন (Attorney Karan joshi)

    করণ জোশী শৈশবে পড়াশোনা করেছেন নতুন দিল্লির (New Delhi) বারাখাম্বা রোডের মর্ডান স্কুলে। তাঁর পরিবার ছিল উচ্চ-মধ্যবিত্ত। তাঁর আশপাশের লোকজনের গতানুগতিক কেরিয়ার গঠনের বাইরে খুব একটা নজর ছিল না। তাই স্কুল জীবন শেষ করে অভিবাসী জীবনের দিকে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। একদিকে ভিন্ন দেশে ভাষার প্রতিবন্ধকতা, সাংস্কৃতিক পার্থক্য এবং সম্পূর্ণ একটি নতুন দেশে সবদিক থেকে মানিয়ে নেওয়া খুব কষ্টসাধ্য ছিল। সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইমে চাকরিও করতে শুরু করেছিলেন। এরপর ধীরে ধীরে পরিবর্তনশীল পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নেন। একদিকে নতুন সংস্কৃতিকে গ্রহণ এবং নিজের পুরাতন সংস্কৃতিকে নিজের মধ্যে বাঁচিয়ে রাখা তাও খুব কঠিন কাজ ছিল। তবুও নিজের লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন তিনি।

    আইনি জগতে বিশেষ স্বীকৃতি

    করণ জোশী (Attorney Karan joshi) তাঁর আইনি শিক্ষা শেষ করে চাকিরি জীবনে প্রবেশ করেন। প্রথমে ছোট একটি আইনি সহযোগিতার সংস্থায় কাজ করতেন। এরপর সমস্যা এবং সমস্যা সমাধানের জন্য নানা অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। পরে কারিগরি এবং স্টার্টআপ জগতে কাজের দক্ষতা অর্জন করেন। ধীরে ধীরে ওই দেশের একাধিক শীর্ষ কোম্পানিতে নিজের দক্ষতায় আইন বিশেষজ্ঞরূপে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে করণ হিউস্টন, টেক্সাস, অরেঞ্জ ল-এর বাইরে ক্রমবর্ধমান আইন সংস্থার মালিক এবং পরিচালনার কাজও করেছেন। আইন জাগতে একজন সফল ব্যক্তি হয়েও সব সময় নিজের জীবনের অভিজ্ঞতার কথা শোনাতেন নবীন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের। উৎসাহও দিতেন। নানা রকমের ইভেন্ট এবং সেমিনারে অংশগ্রহণ করে কীভাবে ভালো কেরিয়ার গড়া যায় সেই দিকে পথনির্দেশিকা দিয়ে থাকেন তিনি। সব সময় ঝুঁকি নেওয়া এবং আত্মবিশ্বাসের কথা বলে অনুপ্রেরণা দেওয়ার কাজও করেন তিনি।

    বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শ

    করণ জোশী (Attorney Karan joshi) মনে প্রাণে বিশ্বাস রাখতেন যে ভারতীয়রা (New Delhi) পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে গিয়ে নিজের প্রতিভা, শ্রম, নিষ্ঠা এবং প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ করতে পিছপা হয় না। তাঁরা সব রকমের স্বপ্ন পূরণ করতে সব কাজ করতে জান লড়িয়ে দেন। করণ নিজেও একজন অভিবাসী হয়ে সবরকম ভাবে নিজেকে আজ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শ। দেশের বাইরে আজ ভারতীয়রা নানা ভাবে নেতৃত্ব দানের কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। তার এক উজ্জ্বল উদাহরণ হলেন করণ। শুধু আমেরিকায়ই নয়, আজ ইংল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, কানাডা, জাপান এবং মধ্য প্রাচ্যেও ভারতীয়দের ব্যবসা, শিল্প, কারিগরি, প্রযুক্তি, বিনিয়োগে ভারতীয় বা ভারতীয় বংশোদ্ভূতরাই নেতৃত্ব দিতে শুরু করেছেন। ফলে অভিজ্ঞমহলের মত ২০৩০ সালের মধ্যে গোটা বিশ্বে ভারতের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indonesian President: নয়াদিল্লির আপত্তিতে সাড়া, ভারত থেকে পাকিস্তানে যাচ্ছেন না ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    Indonesian President: নয়াদিল্লির আপত্তিতে সাড়া, ভারত থেকে পাকিস্তানে যাচ্ছেন না ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) তিনিই প্রধান অতিথি। ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Indonesian President) প্রাবয়ো সুবিয়ান্টো ঠিক করেছিলেন ভারতের অনুষ্ঠান শেষে তিনি এখান থেকেই যাবেন পাকিস্তান সফরে। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে আপত্তির কথা জাকার্তাকে (ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী) জানিয়ে দেয় নয়াদিল্লি। তার পরেই দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জানিয়ে দেন, ভারত সফরের সঙ্গে তিনি জুড়বেন না পাকিস্তান সফর।

    প্রধান অতিথি সুবিয়ান্টো (Indonesian President)

    ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার জন্য সুবিয়ান্টোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল ভারত। তবে তাঁর সফর নিয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়নি। এমতাবস্থায় পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলি তাঁর সফরের খবর প্রচার করতে শুরু করে দেয়। খবরে প্রকাশ, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভারতের অনুষ্ঠান শেষে একই দিনে তিনদিনের সফরে ইসলামাবাদে যাবেন।

    ভারত-পাক এক বন্ধনীভুক্ত নয়

    ভারত ও পাকিস্তানকে যে এক বন্ধনীভুক্ত করা যায় না বিশ্বনেতাদের তা নানা সময় বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে ভারত। তাঁরা বিদেশি নেতাদের পইপই করে অনুরোধ করেছেন, তাঁরা যেন ভারত সফরের সঙ্গেই পাকিস্তান সফর সেরে না ফেলেন। ভারতের সাফ কথা, এতে তাদের দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারত যে আলাদা অবস্থান চায়, তা ক্ষুণ্ণ হয়। এই কথাটাই জাকার্তাকেও বোঝানোর চেষ্টা করে নয়াদিল্লি। জানা গিয়েছে, তার পরেই সে দেশের প্রেসিডেন্ট জানিয়ে দেন, ভারত সফরের সঙ্গে তিনি পাকিস্তান সফর করবেন না। সরকারি সূত্র জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Indonesian President) ভারত থেকে পাকিস্তানে যাবেন না। ২৬ জানুয়ারি রাতে তিনি ভারত থেকে মালয়েশিয়ায় যেতে পারেন। তবে এ বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও হয়নি। সুবিয়ান্টোর সফরসূচি সম্পর্কে এখনও জাকার্তা কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেনি।

    আরও পড়ুন: কুম্ভে আসতে চেয়েছিলেন স্টিভ জোবস, বন্ধুকে জানিয়েছিলেন, সেই চিঠি বিক্রি হল ৪.৩২ কোটিতে

    যেহেতু সুবিয়ান্টোর সফর সূচি নিয়ে এখনও কিছু জানায়নি জাকার্তা, তাই এটা স্পষ্ট নয় যে তিনি ভারত থেকে মালয়েশিয়া গিয়ে ফের উল্টো দিকে উড়ে এসে ইসালামাবাদে যাবেন কিনা। প্রসঙ্গত, সুবিয়ান্টোর পাকিস্তান সফরের প্রস্তাবটি গত মাসে একটি (Republic Day) বহুপাক্ষিক ইভেন্টের পার্শ্ববৈঠকে পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গে সুবিয়ান্টোর (Indonesian President) বৈঠকের ফসল বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    India-Canada Relation: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস দমনে কানাডাকে কড়া বার্তা দিল ভারত সরকার। কানাডার (India-Canada Relation) রাজধানী ওট্টাওয়ায় থাকা শীর্ষ দূতকে ডেকে নেওয়ার পাশাপাশি কানাডার ছয় কূটনীতিককে দেশ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল নয়াদিল্লি। তাঁদের শনিবার (১৯ অক্টোবর) ১১টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে ভারত ছাড়তে হবে বলে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যায় কানাডায় (India-Canada Relation) অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের কূটনীতিকদের নামে কানাডা সরকার অভিযোগ তোলার পরই কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। প্রাথমিকভাবে, ভারতীয়  হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা ও কানাডায় থাকা অন্যান্য কূটনীতিকদের দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়ে দেয় মোদি সরকার। সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডা দূতবাসের কার্যনির্বাহী হাইকমিশনার স্টুয়ার্ট রস হুইলারকে ডেকে পাঠায় বিদেশমন্ত্রক। তাঁকে বার্তা দেওয়া হয়, কানাডায় ভারতীয় হাইকমিশনার ও দূতাবাসের অন্য কর্মীদের যেভাবে টার্গেট করা হয়েছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে কানাডা সরকারের আশ্বাসে নয়াদিল্লি বিশ্বাস রাখতে পারছে না। 

    এর কিছু পরেই, আরও কড়া পদক্ষেপেরে কথা ঘোষণা করা হয়। দিল্লিতে অবস্থিত কানাডা (India-Canada Relation) দূতাবাসের অ্যাক্টিং হাইকমিশনার, ডেপুটি হাইকমিশনার, ফার্স্ট সেক্রেটারি-সহ মোট ৬ কূটনীতিককে দেশে ফিরে যেতে বলে দিল্লি। চলতি সপ্তাহের শেষের মধ্যে তাঁদের ভারত ছাড়তে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ট্রুডো সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আপাতত ছিন্ন করার সিদ্ধান্তও ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ জুন খলিস্তানি সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর কানাডায় খুন হন। তারপরই গত বছরের সেপ্টেম্বরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেন, নিজ্জর খুনে জড়িত থাকতে পারেন ভারতীয় এজেন্ট। তাঁর এই মন্তব্যে তীব্র প্রতিবাদ জানায় নয়াদিল্লি। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে চিড় ধরার শুরু তখনই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: দেড় লক্ষ সরকারি কর্মীর চাকরি গেল, বন্ধ ছয় মন্ত্রক! ফের ঋণ চাইল ‘ভিখারি’ পাকিস্তান

    Pakistan: দেড় লক্ষ সরকারি কর্মীর চাকরি গেল, বন্ধ ছয় মন্ত্রক! ফের ঋণ চাইল ‘ভিখারি’ পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ দেউলিয়া হওয়ার মুখে দাঁড়িয়ে থাকলেও তা মানতে রাজি নয় ইসলামাবাদ। গত বছর প্রায় দেউলিয়া অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল পাকিস্তান (Pakistran)। অর্থনীতি বাঁচাতে আইএমএফের কাছে হাত পাতে ইসলামাবাদ। আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার থেকে ওই সময় ৩০০ কোটি ডলার ঋণ পেয়েছিল পশ্চিমের এই প্রতিবেশী দেশ। বছর ঘুরতে না ঘুরতে অর্থনীতির কঙ্কালসার চেহেরা ফের প্রকাশ্যে। অর্থনীতি বাঁচাতে আইএমএফের কাছে ফের হাত পাতে শাহবাজ শরিফ সরকার। আর্থিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই ঋণ না পেলে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করা ছাড়া পাকিস্তানের কাছে আর কোনও দ্বিতীয় রাস্তা খোলা ছিল না।

    দেড় লক্ষ সরকারি কর্মচারীর চাকরি বাতিল (Pakistran)

    দেড় লক্ষ সরকারি কর্মচারীর চাকরি বাতিলের পাশাপাশি ছ’টি মন্ত্রক পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামাবাদ (Pakistran)। ২৯ সেপ্টেম্বর যা ঘোষণা করেন পাক অর্থমন্ত্রী মহম্মদ অওরঙ্গজেব। যে মন্ত্রকগুলি বন্ধ হচ্ছে সেখানকার সিংহভাগ কর্মীকেই ছাঁটাইয়ের তালিকায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া খরচ কমাতে দু’টি মন্ত্রক মিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে পাক সরকার। ফলে সেখানকার কর্মীদের কাজ হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। যদিও এই নিয়ে স্পষ্ট ভাবে কিছু জানায়নি ইসলামাবাদ। সূত্রের খবর, এখনই ওই দুই মন্ত্রকের কর্মচারীদের ছাঁটাই করবে না শরিফ সরকার। আগামী এক-দেড় মাসের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশটিতে গণবিক্ষোভের জন্ম দিতে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা।

    আরও পড়ুন: শিশুকন্যাকে ধর্ষণ-খুনে ৬ বছর পর মিলল বিচার, তান্ত্রিকের মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত

    ফের ৭০০ কোটি ডলার ঋণ

    চরম আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার বা ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড (আইএমএফ) থেকে ঋণ নিতে চলেছে ইসলামাবাদ। সেই টাকা দেওয়ার শর্ত হিসেবে পাকিস্তানকে (Pakistran) বেশ কিছু কড়া সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। যে কারণে মন্ত্রক তুলে দিয়ে কর্মচারীদের ছাঁটাই করতে হয়েছে বলে জানিয়েছে শরিফ সরকার। আইএমএফের থেকে ৭০০ কোটি ডলার ঋণ বাবদ পেতে চলেছে পাকিস্তান। চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর যার অনুমোদন দিয়েছে এই আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা। ঋণ পেতে পাক সরকারকে খরচ কমাতে বলেছিল আইএমএফ। পাশাপাশি, কর-জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি, কৃষি ও রিয়েল এস্টেটের মতো অপ্রচলিত খাতে কর বসানো এবং ভর্তুকি কমিয়ে দেওয়ার মতো শর্তও মানতে হচ্ছে ইসলামাবাদকে।

    কী বললেন পাক অর্থমন্ত্রী?

    এ প্রসঙ্গে পাক অর্থমন্ত্রী বলেছেন, “আইএমএফের সঙ্গে একটি ত্রাণ প্যাকেজ চূড়ান্ত করা হয়েছে, যা পাকিস্তানের জন্য শেষ প্যাকেজ হবে। আমরা আমাদের অর্থনীতির উন্নতির জন্য আইএমএফের সব দাবি মেনে নিয়েছি।” পাকিস্তান জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির সংগঠনে যোগ দিতে চাইছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে তার জন্য দেশের অর্থনীতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধিশালী করার কথা বলেছেন অওরঙ্গজেব। অর্থমন্ত্রী অওরঙ্গজেব আরও জানিয়েছেন, “অর্থনীতি সঠিক পথে চলছে। দেশের বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।” পাকিস্তানের জাতীয় রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    গাড়ি-সম্পত্তি কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি

    দেশের (Pakistran) করদাতাদের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন পাক অর্থমন্ত্রী। অওরঙ্গজেব জানিয়েছেন, “গত বছরের (২০২৩) নতুন করদাতার সংখ্যা ছিল আনুমানিক তিন লক্ষ। এ বছর এখনও পর্যন্ত নতুন করদাতা হিসেবে নাম নথিভুক্ত করেছেন ৭ লক্ষ ৩২ হাজার জন। অর্থাৎ দেশে করদাতার সংখ্যা এক লাফে দ্বিগুণ হয়েছে।”যাঁরা করদাতা নন, তাঁদের সম্পত্তির ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু হতে চলেছে বলে জানিয়েছে পাক অর্থমন্ত্রী। এই ধরনের বাসিন্দারা আর সম্পত্তি বা গাড়ি কিনতে পারবেন না বলেও জানিয়েছেন তিনি। পাকিস্তান বার বার আইএমএফের থেকে টাকা পাওয়ায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে নয়াদিল্লি। কারণ ইসলামাবাদের সিন্দুকে টাকা এলেই তা যে সন্ত্রাসবাদের পিছনে খরচ হয়, তা কারও অজানা নয়। সে ক্ষেত্রে এ দেশে জঙ্গি হামলার মাত্রা বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: পরিবারের নতুন সদস্য ‘দীপজ্যোতি’র সঙ্গে খুনসুটি মোদির, মজলেন নেটিজেনরা

    Narendra Modi: পরিবারের নতুন সদস্য ‘দীপজ্যোতি’র সঙ্গে খুনসুটি মোদির, মজলেন নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য সভায় প্রধানমন্ত্রীকে বার বার বলতে শোনা গিয়েছে মোদি কা পরিবার। সমস্ত দেশবাসীকে নিজের পরিবার বলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই পরিবারে আরও এক ছোট্ট সদস্য বাড়ল। ব্যস্ত কর্মসূচির মধ্যেও তার জন্য ঠিক সময় বের করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তার সঙ্গে সময় কাটালেন। শনিবার সকালে তাঁর বাসভবনের নতুন সদস্যের সঙ্গে দেশবাসী তথা সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার নাম দিলেন ‘দীপজ্যোতি’! তার কপালে প্রদীপের শিখার মতো চিহ্ন থাকাতেই তার নাম রাখা হয়েছে ‘দীপজ্যোতি’। তবে, দীপজ্যোতি কোনও মানব সন্তান নয়। সে হল, একটি ছোট্ট সুন্দর গোশাবক!

    আরও পড়ুন: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    এক্স হ্যান্ডলে ‘দীপজ্যোতি’ ছবি শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi)

    দিল্লিতে (Delhi) লোককল্যাণ মার্গে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গরু রয়েছে। সম্প্রতি এক গরু সন্তান প্রসব করেছে। পরিবারের সেই নতুন সদস্যকে পেয়ে খুশি প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডলে নিজের সেই খুশি সবার সঙ্গে ভাগ করে নিলেন মোদী। লিখলেন, লোক কল্যাণ মার্গে তাঁর বাসভবনে নতুন সদস্যের আগমন ঘটেছে। ছোট্ট দীপজ্যোতিকে কখনও প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আদর করছেন, কখনও তার কপালে এঁকে দিচ্ছেন সস্নেহ চুম্বন, কখনও আবার তার সঙ্গে একেবারে ছোটদের মতোই খুনসুটি আর খেলায় মেতে রয়েছেন দেশের প্রশাসনের শীর্ষে থাকা মানুষটি! এক্স হ্যান্ডলে প্রধানমন্ত্রীর শেয়ার করা ভিডিও দেখা যাচ্ছে, বাসভবনের যেখানে দুর্গামূর্তি রয়েছে, সেখানে তিনি নিয়ে গিয়েছেন দীপজ্যোতিকে। পরিবারের নতুন সদস্যকে পুজো করেন তিনি। তাকে আদরে ভরিয়ে দেন। যেমন করে পরিবারের নতুন সদস্যকে সবাই স্বাগত জানান। তেমনভাবেই দীপজ্যোতিকে নিজের পরিবারে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। এইসব ছবি এবং ভিডিও দীপজ্যোতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নানা সুন্দর মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি হয়েছে।

     

    মন জয় করেছে নেটিজেনদের

    স্বাভাবিকভাবেই এমন একটি ভিডিও এবং সঙ্গে থাকা ছবিগুলি নেট নাগরিকদের মন জয় করে নিয়েছে। তাঁরা নিজেদের মতো করে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবনের এই নয়া সদস্যকে ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দীপজ্যোতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির কাটানো এই সুন্দর মুহূর্তগুলি ইতিমধ্যেই এক্স হ্যান্ডেলে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ এই ছবিগুলি ‘রিপোস্ট করা হয়েছে। লাইক করেছেন ৯১ হাজারের বেশি মানুষ। আর ছবিগুলির ভিউ হয়েছে লক্ষ লক্ষ। রাষ্ট্রনেতাদের পশুপ্রেম নতুন কিছু নয়। বিশ্বের অনেক তাবড় রাষ্ট্রপ্রধানেরই পোষ্য রয়েছে। মার্কিন মুলুকের হোয়াইট হাউস হোক, কিংবা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন – সর্বত্রই দেখা গিয়েছে এক ছবি। তবে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে পোষ্য হিসেবে বিড়াল বা কুকুরই বেশি পছন্দ করেন প্রশাসনের শীর্ষে থাকা মানুষগুলি। এক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের নতুন সদস্য কিছুটা ব্যতিক্রমী তো বটেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Bangladesh: ভারতে কর্মরত দুই কূটনীতিককে বরখাস্ত করল বাংলাদেশ, কেন জানেন?

    India-Bangladesh: ভারতে কর্মরত দুই কূটনীতিককে বরখাস্ত করল বাংলাদেশ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বাংলাদেশ (India-Bangladesh) দূতাবাসে কর্মরত দুই কুটনীতিককে বরখাস্ত করল মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে (Bangladeshi Diplomats) কর্মরত শাবান মাহমুদ এবং কলকাতার ডেপুটি হাইকমিশনে থাকা রঞ্জন সেনকে কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। দু’জনকেই কাজের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগে বরখাস্ত করা হল। তাঁদের দ্রুত দেশে ফিরতে বলা হয়েছে। গত ১৭ অগাস্ট এই নির্দেশিকা জারি করে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। 

    কেন বরখাস্ত, তা স্পষ্ট নয়

    বাংলাদেশে (India-Bangladesh) মহম্মদ ইউনূস পরিচালিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম কোনও কূটনীতিকের (Bangladeshi Diplomats) বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। যদিও কেন এই পদক্ষেপ, সেই কারণ স্পষ্ট করা হয়নি। সময়ের আগেই ওই দুই কূটনীতিককে সরাল ইউনূস সরকার। রঞ্জনের কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৬ সালে। জানা যায়, কলকাতা দূতাবাসে কর্মরত রঞ্জন সেনকে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার পুনঃনিযুক্ত করেছিলেন। ফলে তাঁর ঢাকা ফেরার ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সময় লাগতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: মাওবাদী-মুক্ত দেশ ২০২৬ সালের মধ্যেই, ঘোষণা অমিত শাহের

    নয়াদিল্লিকে বার্তা!

    বাংলাদেশে (India-Bangladesh) কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়েন তিনি। হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে চলে এসেছিলেন। সেই থেকে ভারতেই রয়েছেন। এরপর থেকেই বিভিন্ন পদ থেকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ আধিকারিকদের সরানোর প্রক্রিয়া চলছে। আর এর মধ্যেই এবার ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত দুই কুটনীতিককে (Bangladeshi Diplomats) সরিয়ে দেওয়া হল (India-Bangladesh)। এতদিন সে দেশের মধ্যেই রদবদল প্রক্রিয়া চললেও এই প্রথম কোনও কূটনীতিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। যা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিছু দিন আগে হাসিনার কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে প্রত্যাহার করা হয়েছে হাসিনা মন্ত্রিসভার একাধিক মন্ত্রীর কূটনৈতিক পাসপোর্টও। হাসিনা প্রসঙ্গে দিল্লি আগামী দিনে কী অবস্থান গ্রহণ করে, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে বাংলাদেশের অন্দরে। এই আবহে ভারতের দূতাবাস থেকে কূটনীতিকদের সরিয়ে দেওয়ার পর কী পদক্ষেপ করে ইউনূস-প্রশাসন, সেই দিকেই তাকিয়ে নয়াদিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    Geoscinece Award 2023: ‘জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার ২০২৩’-এ বাজিমাত জিএসআই বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (জিএসআই) এর প্রতিনিধিত্বকারী বিজ্ঞানী দলগুলি জাতীয় ভূ-বিজ্ঞান পুরস্কার – ২০২৩ (Geoscience Award 2023) জয়লাভ করেছে। মঙ্গলবার নয়াদিল্লির (New Delhi) রাষ্ট্রপতি ভবন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পুরস্কার তুলে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এই বছর তিনটি দলগত বিভাগ সহ ২১ জন ভূ-বিজ্ঞানীকে ১২টি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

    কাদের পুরস্কৃত করা হয়? (Geoscience Award 2023)

    লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কারটি ধীরাজ মোহন বন্দোপাধ্যায়কে দেওয়া হয়েছে, যিনি প্রিক্যামব্রিয়ান সেডিমেন্টোলজিতে বিশেষজ্ঞ। এর আগে তিনি জিএসআই-এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৬৬ সালে খনি মন্ত্রকের উদ্যোগে ন্যাশনাল জিওসায়েন্স পুরস্কার (Geoscience Award 2023) চালু হয়েছিল। এটি দেশের প্রাচীনতম পুরস্কারগুলির মধ্যে একটি। এই পুরস্কার সাধারণত খনিজ আবিষ্কার এবং অনুসন্ধান, খনির প্রযুক্তি, খনিজ উপকারিতা, প্রয়োগকৃত ভূ-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কাজ করা ব্যক্তি এবং দল উভয়ের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেয়। খনিজ আবিষ্কার ও অন্বেষণ বিভাগে দলগত পুরস্কারের বিজয়ীরা হলেন অভিষেক কুমার শুক্লা, দানিরা স্টিফেন ডি’সিলভা, পরশুরাম বেহেরা, এমএন প্রবীণ এবং সঞ্জয় সিং, শৈলেন্দ্র কুমার প্রজাপতি, শশাঙ্ক শেখর সিং এবং কেভিংগুজো চ্যাসি সহ জিএসআইয়ের দলগুলি।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি, আরজি কর কাণ্ডে শ্যামবাজারে আজ থেকে ধর্না বিজেপির

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার

    মৌলিক বিজ্ঞান বিভাগে পুরস্কার জিতেছে এমন আরেকটি জিএসআই দল। তার সদস্যরা হলেন— কৃষ্ণ কুমার, প্রজ্ঞা পান্ডে, ত্রিপর্ণা ঘোষ এবং দেবাশিস ভট্টাচার্য। স্বতন্ত্র পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশেনোগ্রাফির পবন দেওয়ানগান, হর্ষ কুমার ভার্মা, সিএসআইআর (সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অফ মাইনিং অ্যান্ড ফুয়েল রিসার্চ) নরসিমা মঙ্গদোদ্দি, আইআইটি- হায়দরাবাদ, ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশেন রিসার্চ থেকে রাহুল মোহন, বিক্রম বিশাল (আইআইটি-বম্বে), বান্টু প্রশান্ত কুমার পাত্র, (ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট) এবং শ্রীমন্ত তিরুমালা গুদেমেলা রঘুকান্ত, (আইআইটি-মাদ্রাজ)। তিরুবনন্তপুরমের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইআইএসইআর) আশুতোষ পান্ডেকে তরুণ বিজ্ঞানী পুরস্কার (Geoscience Award 2023) প্রদান করা হয়েছে।

    কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে প্রাণহানির ঘটনা কমাতে দুর্যোগের পূর্বাভাস ব্যবস্থাকে ত্রুটিহীন এবং আরও দৃঢ় করে তোলার প্রয়োজন। আগাম সতর্কতা দিতে কলকাতায় জাতীয় ভূমিধস পূর্বাভাস কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হয়ে ওঠার জন্য ভারতের খনিজ উৎপাদনে স্বনির্ভর হওয়া জরুরি। খনিজ ক্ষেত্রের উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। দেশে যে সংস্কার ও নতুন নতুন উদ্ভাবন হচ্ছে তা কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই উৎসাহিত করছে না, পরিবেশ সুরক্ষাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    Narendra Modi: ভারত খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার সমাধানে কাজ করছি, বার্তা মোদির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ; বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার (Global food security) সমাধান দিতে কাজ করছি আমরা। আজ দেশ খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উত্পাদনকারী দেশ হয়ে উঠেছে। নতুন দিল্লিতে কৃষি অর্থনীতিবিদদের ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ভাবেই বক্তব্য রাখলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    প্রায় ৬৫ বছর পর ভারতে আয়োজিত কৃষি অর্থনীতিবিদদের (ICAE) ৩২ তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন করার পরে একটি বিশেষ ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ সালে দেশের জন্য একটি মজবুত এবং টেকসই কৃষিনীতির উপর জোর দিয়েছি। শেষবার যখন নতুনদিল্লিতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল, সেই সময় ভারত সবেমাত্র স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। তখন ভারতের মতো দেশের কাছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির পর্ব ছিল। বর্তমানে আমাদের দেশ একটি খাদ্য উদ্বৃত্ত দেশ। ভারত এখন বিশ্বের এক নম্বর দুধ, ডাল এবং মশলা উৎপাদনে। সেই সঙ্গে খাদ্যশস্য, ফল, শাকসবজি, তুলা, চিনি এবং চায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।”

    আরও পড়ুন: এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা হয় ব্যাঙ্গালুরুর এই অফিস! কীভাবে সম্ভব?

    ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা (Narendra Modi)

    এই সম্মেলনে প্রায় ৭০টি দেশের প্রায় ১০০০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করছেন। এবারের এই সম্মেলনের থিম হল “সুরক্ষিত কৃষি-খাদ্য (Global food security) ব্যবস্থার দিকে রূপান্তর”। প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) আরও বলেছেন, “একটা সময় ছিল যখন ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা বিশ্বের জন্য উদ্বেগজনক ছিল। এখন, ভারত বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক পুষ্টি নিরাপত্তার সমাধান দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছে। ভারত গত ১০ বছরে ১৯০০টি নতুন জলবায়ু-সহনশীল ফসলের প্রজনন করার কাজ করেছি আমরা। ভারত রাসায়নিক মুক্ত প্রাকৃতিক চাষের প্রচার করছে। দেশ বর্তমানে পেট্রোলের বদলে ২০ শতাংশ ইথানল মিশ্রণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এই সম্মেলনে বিশ্বজুড়ে কৃষি সমস্যার বিষয়ে ভারতের সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরা হবে। একই সঙ্গে কৃষি গবেষণা ও নীতিতে দেশের অগ্রগতি প্রদর্শন করবে কীভাবে, সেই দিকগুলির কথা তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে। তরুণ গবেষক এবং নেতৃস্থানীয় পেশাদারদের জন্য তাদের কাজ একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে বলে আশা রাখছি। এর লক্ষ্য হল গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অংশগ্রহণকে জোরদার করা। দেশব্যাপী এবং বৈশ্বিক উভয় স্তরে নীতিনির্ধারণকে প্রভাবিত করা। একই সঙ্গে ডিজিটাল কৃষি এবং টেকসই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার অগ্রগতি সহ ভারতের কৃষি অগ্রগতি প্রদর্শন করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share