Tag: noida twin tower

noida twin tower

  • Twin Tower: টুইন টাওয়ার এলাকায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব এলাকাবাসীদের 

    Twin Tower: টুইন টাওয়ার এলাকায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব এলাকাবাসীদের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই শীর্ষ আদালতের নির্দেশে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে নয়ডার গগনচুম্বী যমজ অট্টালিকা (Noida Twin Tower)। মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ভেঙে দেওয়া হয় দুই অট্টালিকা। এরপর অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে ওই বিশাল জায়গা এখন তাহলে কী হবে? সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে ওই এলাকায় রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে মন্দিরের পাশের এলাকায় বাচ্চাদের খেলার পার্কও তৈরি হতে পারে বলে খবর রয়েছে।  

    সুপারটেকের আবর্জনা সরাতে ১০০০ ট্রাক! ৮০ হাজার টন ধ্বংসস্তূপ সাফ করাই চ্যালেঞ্জ

    টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার পরে ওই জায়াগাটি কীভাবে ব্যবহার করা হবে, তা নিয়ে বৃহস্পতিবার একটি বৈঠকে বসেন ওই হাউজিংয়ের আবাসিকরা। সেখানেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ফের নতুন করে আবাসন গড়ে তোলা হতে পারেসেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ফের আবাসন বানানো হবে ওই জায়গায়। তবে তার জন্যে প্রয়োজন আদালতের অনুমতি। তাই সেখানে একটি বিরাট মন্দির নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়। মূলত রাম লালা এবং শিবের মূর্তি রাখা হবে সেই মন্দিরে। এছাড়া অন্যান্য দেব-দেবীর মূর্তিও রাখা হতে পারে। সে বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।   

    একটি বড় পার্ক তৈরিরও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে পরিবেশ সচেতনতার বার্তাও দেওয়া হবে। বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। তাছাড়াও বয়স্ক মানুষ সবুজের মাঝে যেন কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও করা হবে। জানা গিয়েছে মন্দির এবং পার্ক তৈরির প্রস্তাবে সহমত হয়েছেন ওই এলাকাবাসী। যদিও এখনও জমির মালিকানা রয়েছে নির্মাণ সংস্থা সুপারটেকের হাতে। 

    আরও পড়ুন: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার! 

    গত রবিবার বেলা আড়াইটের সময় প্রযুক্তির সাহায্যে মাত্র ৯ সে্কেন্ডের মধ্যে টুইন টাওয়ার ভেঙে (Tween Tower Demolition) ফেলা হয়। ৩ হাজার ৭০০ কেজি বিস্ফোরকের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ বছর ধরে তৈরি করা ওই দুই অট্টালিকা। ভাঙতে কয়েক সেকেন্ড সময় লাগলেও ৮০০০০ টন ধ্বংসাবশেষ সরাতে সময় লাগবে তিন মাস। বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়, টুইন টাওয়ার ভেঙে সোসাইটির হাতে ওই জায়গার মালিকানা দিয়ে দিতে হবে। মালিকানার হস্তান্তরের প্রক্রিয়া কিছু দিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে।   

    এলাকার বাসিন্দারা এ বিষয়ে বলেন, “আমরা অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে আছি। আবারও কোনও আইনি যুদ্ধ লড়তে হলে আমরা প্রস্তুত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Noida Twin Tower: নয়ডায় ট্যুইন টাওয়ারের সেই জমিতে ফের বহুতল সুপারটেকের? আদালতে যাবেন বাসিন্দারা

    Noida Twin Tower: নয়ডায় ট্যুইন টাওয়ারের সেই জমিতে ফের বহুতল সুপারটেকের? আদালতে যাবেন বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশে ভাঙা হয়েছে দিল্লির উপকণ্ঠে নয়ডার (Noida) সেই ট্যুইন টাওয়ার (Twin Tower)। তার পর কেটে গিয়েছে এক সপ্তাহ। এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি যেখানে এক সময় ট্যুইন টাওয়ার গড়ে উঠেছিল, সেখানে এবার কী হবে?  বেআইনিভাবে জোড়া ওই টাওয়ার বানিয়েছিল সুপারটেক (Supertech) নামে এক সংস্থা। এই সংস্থা চায়, ওই জায়গায় ফের নতুন করে হাউজিং প্রজেক্ট গড়ে তুলতে। তবে এমারেল্ড কোর্টস (যে চত্বরে জোড়া টাওয়ার ছিল) রেসিডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন (Emerald Court’s Residents’ Association) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, সুপারটেক যদি ফের ওই জায়গায় হাউজিং প্রজেক্ট গড়ে তুলতে চায়, তাহলে তারা আবারও দ্বারস্থ হবে আদালতের। এমারেল্ড কোর্টস রেসিডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে উদয়ভান সিংহ টিওটিয়া (Uday Bhan Singh Teotia) বলেন, নির্মাতা সংস্থা এমন কিছু করে কিনা, তা আমরা লক্ষ্য রাখছি। যদি প্রয়োজন হয়, তবে আমরা আদালতে যাব।

    নয়ডার সেক্টর ৯৩এ-তে সুপারটেক তৈরি করেছিল জোড়া টাওয়ার। নাম দেওয়া হয়েছিল অ্যাপেক্স (Apex) ও সিয়ানে (Ceyane)। অ্যাপেক্সে ছিল ৩২টি ফ্লোর, আর সিয়ানে ছিল ২৯টি। দেশের উচ্চতম বহুতল এই জোড়া টাওয়ার। দুটি টাওয়ারে ছিল ৯১৫টি ফ্ল্যাট, ২১টি দোকান এবং দুটি বেসমেন্ট। জোড়া এই বহুতল দিল্লির কুতুব মিনারের চেয়েও উঁচু ছিল। জোড়া ওই টাওয়ার বেআইনিভাবে গড়ে তোলা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। এর পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সপ্তাহখানেক আগে ভেঙে ফেলা হয় ওই জোড়া টাওয়ার।

    আরও পড়ুন : মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার!

    জানা গিয়েছে, জোড়া টাওয়ারের ওই জমিতে কী করা হবে, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে শীঘ্রই আলোচনায় বসতে চলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ওই জমিতে মন্দির গড়ার প্রস্তাব নিয়েও আলোচনা হতে পারে। উদয়ভান বলেন, এতে কোনও সন্দেহ নেই যে আমরা ওখানে একটি পার্ক বানাব। আরও কিছু প্রস্তাব এসেছে। কেউ কেউ মন্দির নির্মাণের প্রস্তাবও দিয়েছেন। কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা আলোচনায় বসতে চলেছি। সেখানেই সিদ্ধান্ত হবে, ওই জমিতে কী করা যায়। যদিও সুপারটেক চেয়ারম্যান আরকে অরোরা জানান, ওই জমিতে হাউজিং প্রজেক্ট গড়ে তুলব। প্রয়োজনে স্থানীয়দের অনুমতি নেব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
LinkedIn
Share