Tag: North Dinajpur

North Dinajpur

  • Panchayat Election: ‘‘তৃণমূল না করলে চলে যাবে সিভিকের চাকরি’! হুঁশিয়ারি ব্লক সভাপতির

    Panchayat Election: ‘‘তৃণমূল না করলে চলে যাবে সিভিকের চাকরি’! হুঁশিয়ারি ব্লক সভাপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) তৃণমূলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘির বিধায়ক গৌতম পাল। এবার বেফাঁস মন্তব্য করলেন রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানীর ভাই তথা গোয়ালপোখরের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গোলাম রসুল। যা নিয়ে জেলা জুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন ওই তৃণমূল নেতা?

    সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর ব্লকের পামলহাটে দলীয় এক জনসভায় গোলাম রসুল বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) তৃণমূল কংগ্রেস না জিতলে সরকারি প্রকল্প চালু থাকবে না। বেশ কিছু সিভিক ভলান্টিয়ার অন্য দল করছেন বলে জানতে পেরেছি। সিভিক ভলান্টিয়ারের চাকরি দিয়েছে তৃণমূল। তাই, যাঁরা বিরোধী দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর তাঁদের চাকরি থাকবে না। তৃণমূলের ব্লক সভাপতির এই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের ৮ নম্বর আসনের প্রার্থী গোলাম রসুল এই হুঁশিয়ারি দিলেও রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানী তাঁর ভাইয়ের এই বক্তব্যে কিছুটা রাশ টানার চেষ্টা করেন। মন্ত্রী গোলাম রব্বানী বলেন, সিভিক ভলান্টিয়াররা আধা সরকারি কর্মী। তাঁদের কোনও দল করা উচিত নয়। তাঁরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করবেন। গোলাম রসুল ব্লক সভাপতি। তিনি রাজনৈতিক কথা বলেছেন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি নেতা সুরজিৎ সেন বলেন, আসলে সরকারি প্রকল্প কেউ বন্ধ করতে পারে না। আর সিভিক ভলান্টিয়ারদের কেউ চাকরি থেকে সরাতে পারবে না। এমনিতেই সিভিকরা কেউ সরকারি কর্মী নয়। আসলে পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) আগে এভাবে ভয় দেখিয়ে ওরা তৃণমূলের পক্ষে ভোট করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। কারণ মানুষ ভোট দিতে পারলে তৃণমূলের পরাজয় নিশ্চিত। আর সেটা বুঝতে পেরেই তৃণমূল নেতারা এখন এসব বলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Islampur: ছেলের বিয়ের নেমন্তন্ন করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল বাবার

    Islampur: ছেলের বিয়ের নেমন্তন্ন করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল বাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলের বিয়ের নেমন্তন্ন করতে গিয়ে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল বাবার। জখম হয়েছেন আরও একজন। বুধবার মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩১ নং জাতীয় সড়কের ওপর ইসলামপুর (Islampur) থানার ঘোরামারা বাইপাস এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম মহম্মদ হাসিমুদ্দিন (৫৫)। তাঁর বাড়ি ইসলামপুর থানার নয়াবস্তি পাঁচোরসিয়া এলাকায়। মুজাহিদ নামে ২০ বছরের অপর এক যুবক জখম হন। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার ছেলের বিয়ে। বাইক চেপে এক যুবকের সঙ্গে তিনি ছেলের বিয়ের নেমন্তন্ন করতে বের হন। জাতীয় সড়ক ধরে যাওয়ার সময় কোনও এক গাড়ি তাদের বাইকের পিছনে সজোরে ধাক্কা মারে। বাইক থেকে তাঁরা ছিটকে পড়েন। দুজনেই গুরুতর জখম হন। স্থানীয় লোকজন তড়িঘড়ি তাঁদের উদ্ধার করে ইসলামপুর (Islampur) মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে চিকিত্সকরা মহম্মদ হাসিমুদ্দিনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন পরিবারের লোকজন। মৃত্যুর খবর জানাজানি হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ইসলামপুর (Islampur) থানার পুলিশ। পরে, মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনার পর হামলাকারী গাড়িটি চলে যায়। ঘাতক গাড়ির খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

    কী বললেন মৃতের আত্মীয়?

    মৃতের এক আত্মীয় বলেন, হাসিমুদ্দিনসাহেবের ছেলের বিয়ের জন্য প্রস্তুতি সাড়া। বাড়িতে আত্মীয়স্বজন আসতে শুরু করেছেন। বাড়িতে প্যাণ্ডেল হয়ে গিয়েছে।  ক্যাটারারদের বলা হয়ে গিয়েছিল। নিমন্ত্রণ পর্ব প্রায় শেষের দিকে। হাতেগোনা কয়েকটি বাকী ছিল। তাই এদিন বাইকে চড়ে তিনি নিমন্ত্রণ করতে বেরিয়েছিলেন। সঙ্গে একজন ছিলেন। তারমধ্যেই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে আসি। এসে দেখি, সব শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন বাড়িতে অনুষ্ঠান কী করে হবে তা ভেবে পাচ্ছি না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: দাড়িভিটে এনআইএ তদন্তে প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে, ফের বেসুরো আব্দুল করিম চৌধুরী

    NIA: দাড়িভিটে এনআইএ তদন্তে প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে, ফের বেসুরো আব্দুল করিম চৌধুরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে দলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। মান, অভিমান ভুলে একসঙ্গে কাজ করার কথা বলেও ছিলেন করিমসাহেব। কিন্তু, মনের মধ্যে দলের একাংশের প্রতি তাঁর রাগ যে কোনও অংশে কমেনি তা আবারও প্রমাণিত হল তাঁর ফের বেসুরো মন্তব্যে। এনআইএ (NIA) তদন্তের তিনি প্রশংসা করেছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল বিধায়ক?

    উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে নবজোয়ার কর্মসূচি পালিত হলেও করিমসাহেবকে সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এমনকী অভিষেকের বাড়িতে তাঁর আসার কথা থাকলেও তিনি যাননি। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের সামনে বারে বারে এভাবে অপমান আর তিনি মেনে নিতে না পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন। দলের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান তিনি স্পষ্ট করেছিলেন। এমনকী অভিষেকের ডাকা বৈঠকে তিনি যোগ দেননি। পরে, অভিষেকের নির্দেশে দলের জেলা সভাপতির সঙ্গে বৈঠকের পর দুদিন চুপচাপ থেকে ফের বেসুরো করিমসাহেব। তিনি দলীয় কর্মসূচিতে গিয়ে বলেন, নেতাদের উপস্থিত বুদ্ধির অভাবে দাড়িভিট হাইস্কুলের প্রাক্তন দুই ছাত্রের অকাল মৃত্যু হয়েছে। এন আই এ (NIA) তদন্ত হলে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন হবে। প্রবীণ তৃণমূল বিধায়কের মুখে এই ধরনের মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ১১ বারের বিধায়ক তিনি। ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি কংগ্রেস প্রার্থী কানাইয়ালাল আগরওয়ালের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে কানাইয়ালাল আগরওয়াল কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পর কানাইয়ালাল আগরওয়ালকে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করেছিল দল। লোকসভা প্রার্থী হওয়ায় কানাইয়ালাল আগরওয়াল বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। এই সামান্য কয়েকটা বছর তিনি ইসলামপুরের বিধায়ক ছিলেন না। সেই সময়েই দাড়িভিট হাইস্কুলে আন্দোলনরত দুই ছাত্রের গুলিবিদ্ধ হয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমি বিধায়ক থাকলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটত না। সরকার সি আই ডি তদন্ত দিল, মৃতের পরিবার সেই তদন্তে রাজি হননি। হাইকোর্ট এন আই এ (NIA) র হাতে তদন্তভার তুলে দিয়েছে। তারাই প্রকৃত ঘটনা সামনে আনবে বলে তিনি দাবি করেন।

    কী বললেন মন্ত্রী?

    রাজ্যের মন্ত্রী তথা গোয়ালপোখরের বিধায়ক গোলাম রব্বানি বলেন, আমি তৎকালীন ইসলামপুরের বিধায়ক কানাইয়ালাল আগরওয়ালকে নিয়ে গিয়ে এলাকার স্বজনহারা পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তাদের ক্ষতিপূরনসহ চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই প্রস্তাব তারা মেনে নেয়নি। তবে হারা এম এল এ ওই এলাকায় যাননি বলে নাম না করে করিম চৌধুরীকে তিনি খোঁচা দেন। সি আই ডি এই মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে। এন আই এ (NIA) তদন্ত নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ৩৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কাটমানির টাকা গিয়েছে কালীঘাটে, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ৩৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কাটমানির টাকা গিয়েছে কালীঘাটে, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল হয়েছে। এই শিক্ষক নিয়োগে কাটমানি নিয়েছিলেন তৃণমূলের নেতারা। আর সেই কাটমানির বড় অংশের টাকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল কালীঘাটে। শনিবার উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের রাধিকাপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাড়িতে এসে এমনটাই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, একটি চাকরির জন্য তৃণমূল নেতারা যদি কয়েক লক্ষ টাকা নিয়ে থাকেন, তাহলে ৩৬ হাজার জনের কাছ থেকে কয়েক শো কোটি টাকা তৃণমূল নেতারা তুলেছিলেন। ২০-২৫ শতাংশ টাকা নিজেদের কাছে রেখে ৭৫ শতাংশ টাকা তাঁরা কালীঘাটে পাঠিয়েছিলেন। অঙ্কের হিসেবে সেই সংখ্যাটা প্রায় কয়েকশো কোটি টাকা। রাজ্য সরকার ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছে। সেটা আদালতের বিষয়। তারা সিদ্ধান্ত নেবেন। আমাদের প্রশ্ন, এখন এই নিয়োগের পিছনে যে কোটি কোটি টাকার কাটমানির খেলা হয়েছে, কোন নেতার কাছে কত টাকা পাঠানো হয়েছে, তার হিসেব রাজ্য সরকার তথা তৃণমূলকে রাজ্যবাসীর কাছে দিতে হবে। কারণ, এসব নিয়ে রাজ্যজুড়ে যে অরাজকতা তৈরি হবে তাতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

    মুখ্যমন্ত্রীর ডিপ্লোমা ডাক্তার নিয়োগের উগ্যোগ নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মানুষ মারার জন্য সিভিক ডাক্তার তৈরির চেষ্টা চলছে, তাহলে সিভিক মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া হোক। আমরা চাইছি এবারে কয়েকটা সিভিক মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া হোক। এক একটা জায়গায় মুখ্যমন্ত্রীর পদ সামলাবে। ছয় মাস করে থাকবে। উল্লেখ্য, কালিয়াগঞ্জের রাধিকাপুরের চাঁদগাও গ্রামে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের সমাধিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এদিন বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার সহ অন্যান্য নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাড়িতেও যান। পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি সবরকমের সাহায্যের আশ্বাস দেন তিনি।

    কী বললেন মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাবা?

    পুলিশের গুলিতে নিহত যুবকের বাবা রবীন্দ্রনাথ বর্মন বলেন, আমরা আতঙ্কে রয়েছি। পুলিশের ভয়ে বাড়িতে থাকার সাহস পাচ্ছি না। আমার ছেলেকে যে পুলিশ অফিসার গুলি করে খুন করেছে তার আমরা ফাঁসি চাই। আর ছেলের মৃত্যুর ঘটনার আমরা সিআইডি নয়, সিবিআই তদন্ত চাই।

    প্রসঙ্গত, গত ২১ শে এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোইবাড়ি এলাকার পুকুরপাড় থেকে এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ঘটনায় ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে দফায় দফায় উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন এলাকা। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট বৃষ্টি থেকে শুরু করে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। পাল্টা কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। ঘটনার পর কালিয়াগঞ্জ থানার একাংশে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা। আক্রান্ত হতে হয় পুলিশকেও। থানায় হামলা ও পুলিশের ওপর আক্রমণের ঘটনায় গত ২৭ শে এপ্রিল ভোর রাতে চাঁদগাও গ্রামে তদন্তে যায় পুলিশ। ধরপাকড় ও তল্লাশি অভিযানের সময় মৃত্যুঞ্জয় বর্মন নামে এক যুবককে পুলিশ গুলি করে খুন করে বলে অভিযোগ ওঠে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেক সভা ছাড়তেই ব্যালট লুঠের চেষ্টা, তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি

    Abhishek Banerjee: অভিষেক সভা ছাড়তেই ব্যালট লুঠের চেষ্টা, তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরের পর এবার করণদিঘিতে তৃণমূলের নবজোয়ার কর্মসূচিতে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থেকে ব্যালট বাক্স ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। জানা গিয়েছে, রবিবার করণদিঘিতে প্রার্থী বাছাইয়ে ভোটদান চলাকালীন দুটি ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে তুমুল ঝামেলা বাঁধে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে। চাকুলিয়া ব্লকের হপতিয়াগজ গ্রাম পঞ্চায়েত ও গোয়াগাঁও- ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট দান কক্ষে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। করণদিঘির আগে ইসলামপুর কোর্ট ময়দানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সভা ছিল। সেই সভা শেষে ব্যালট বাক্সে প্রার্থীর নামের কুপন দিতে গিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। যদিও পরে দলীয় নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

    করণদিঘিতে ঠিক কী হয়েছিল?

    রবিবার চোপড়ায় অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভা ছিল। পরে, সেখান থেকে তিনি ইসলামপুরে সভা করেন। সভা শেষে সেখানেও ব্যালটে ভোট দেওয়া নিয়ে গণ্ডগোল হয়। পরে, বিষয়টি মিটে যায়। সেখান থেকে যুবরাজ চাকুলিয়াতে সভা করেন। পরে, করণদিঘিতে তিনি রাতে থাকেন। করণদিঘিতে অভিষেক (Abhishek Banerjee) পৌঁছানোর পরই ভোটদানের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তিনি দাঁড়িয়ে থেকে ভোটদান শুরু করে সভাস্থল ছেড়ে চলে যান। এরপরই পুরানো এবং নব্য তৃণমূলের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। যে ব্যালট বাক্সে ভোটদান চলছিল তৃণমূল কর্মীদের একাংশ তা ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এমনিতেই অভিষেক (Abhishek Banerjee) সভা ছেড়ে চলে যাওয়ার পর পরই তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে চলে যান। ভোটদান কেন্দ্রে গণ্ডগোল হচ্ছে শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। মন্ত্রী গোলাম রব্বানী, জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল ও করণদিঘির বিধায়ক গৌতম পাল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার জেরে ভোটদান পর্ব বন্ধ করে দেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

    ভোটদান নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের কী বক্তব্য?

    এক তৃণমূল কর্মী বলেন, পুরানো কর্মীদের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের কোনও নাম নেই। নতুন যারা এসেছে তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। আসলে তালিকা জমা পড়ার পর তালিকায় কাটছাঁট করা হয়েছে। চোখের সামনেই এসব হচ্ছে। অন্য এক তৃণমূল কর্মী বলেন, ব্যালটে ভোট দেওয়া চলছে। সেটা প্রকাশ্যে হচ্ছে। কোনও গোপনীয়তা নেই। আর তাতেই তৃণমূল কর্মীদের বড় অংশ আপত্তি জানান। ফলে, ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাই করতে অভিনব পদক্ষেপ করেছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। জেলায় জেলায় ঘুরছেন তিনি। সব সভা থেকেই অভিষেক একটাই বার্তা দিচ্ছেন, তৃণমূল পঞ্চায়েতের প্রার্থী বাছাই করবে না। পঞ্চায়েতের প্রার্থী বাছবে মানুষ। অভিষেকের এই উদ্যোগ কার্যকরী করতে গিয়েই বাঁধছে বিপত্তি। জায়গায় জায়গায় ব্যালট বাক্স ভাঙা থেকে লুঠপাটের ঘটনা সামনে আসছে। কোচবিহার ছাড়াও জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি, পাহাড়পুর, রাজগঞ্জ থেকে ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি সব জায়গাতেই ব্যালট পেপার নিয়ে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এবার উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘিতেও একই ঘটনা ঘটল। যা নিয়ে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliaganj: থানায় আগুন, পুলিশকে ইট! গণধর্ষণকাণ্ড নিয়ে ফের অগ্নিগর্ভ কালিয়াগঞ্জ, কেন?

    Kaliaganj: থানায় আগুন, পুলিশকে ইট! গণধর্ষণকাণ্ড নিয়ে ফের অগ্নিগর্ভ কালিয়াগঞ্জ, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল রাজবংশী এবং আদিবাসী সংগঠনের যৌথমঞ্চের। আর সেই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) থানা চত্বর। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি করা হয়। পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রথমে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। পরে, টিয়ার গ্যাস ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। পরে, আন্দোলনকারীরা থানার পাঁচিল ভেঙে ভিতরে ঢুকে যায়। পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। আগুন লাগানো হয় থানার একটি ঘরেও।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ২১ এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের পালোইবাড়ি এলাকার পুকুর পাড় থেকে উদ্ধার হয় দ্বাদশ শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীর মৃতদেহ। ঘটনায় ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে সরব হয় মৃতার পরিবার ও গ্রামবাসীরা। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবিতে পরপর কয়েকদিন ধরে বিক্ষোভ ও আন্দোলন চলে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পালোইবাড়ি সাহেবঘাটা সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিশ। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এদিন থানায় ডেপুটেশনকে কেন্দ্র করে এলাকা উত্তাল হয়ে ওঠে। ছাত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্তদের গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবিতে এদিন আন্দোলন নামে রাজবংশী তফশিলি ও আদিবাসী সংগঠন গুলির সমন্বয় কমিটি। মঙ্গলবার তাদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে কালিয়াগঞ্জের (Kaliaganj) কালীবাড়ি সংলগ্ন এলাকা। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করে বিক্ষোভকারীরা। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি শুরু করে তারা। ঘটনায় পিছু হঠতে দেখা যায় পুলিশকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে নামানো হয় কমব্যাট ফোর্স ও বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। বিক্ষোভকারীদের ধরতে পালটা দৌড় শুরু করে পুলিশ ও কমব্যাট ফোর্স। ঘটনায় এক বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ। এরপরই আন্দোলনকারীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। থানার পাঁচিল ভাঙার পাশাপাশি থানায় আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। আগুন ধরানো হয় থানার একটি গাড়িতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে কেন সিবিআই তদন্তের দাবি করলেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান

    Kaliaganj: কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে কেন সিবিআই তদন্তের দাবি করলেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj) এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে উত্তাল গোটা রাজ্য তথা দেশ। গত শুক্রবার কালিয়াগঞ্জের (Kaliaganj) সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোইবাড়ি এলাকায় একটি পুকুরের পাশে উদ্ধার হয় দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রীর দেহ। মৃতার বয়স ১৭ বছর। নৃশংস এই ঘটনার খবর চাউর হতে আলোড়ন পড়ে যায়। ঘটনার গুরুত্ব বিচার করে কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj) দ্রুত পৌঁছন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান প্রিয়ঙ্ক কানুনগো। তার পরপরই আসেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার।

    ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কী বললেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান?

    সোমবার দিল্লি যাওয়ার পথে বাগডোগরা বিমানবন্দরে জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর মৃতার পরিবারের সঙ্গেই দেখা করেছি। সকলের সঙ্গে কথা বলে এবং সবকিছু দেখে মনে হয়েছে পরিকল্পিতভাবে তাঁকে খুন করা হয়েছে। এই তদন্তের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। কেননা নিরপেক্ষ তদন্ত হচ্ছে না। ঘটনার পর থেকে পুলিশের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। আমরা দিল্লি থেকে ছুটে এসেছি। লিখিতভাবে জানানোর পরও প্রোটোকল অনুযায়ী আইজি, জেলার পুলিশ সুপার ও জেলাশাসক আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সময় এই ঘটনার যে তদন্তকারী অফিসার তাঁকেও পাওয়া যায়নি। এর পিছনে গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। তা আড়াল করার চেষ্টা চলছে।

    সিবিআই তদন্তের কেন দাবি জানালেন কমিশনের চেয়ারম্যান?

    জাতীয় তফশিলি কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার বলেন, দিল্লিতে ফিরে গিয়ে গোটা বিষয়টি নিয়ে আমরা আইনজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করেই রিপোর্ট জমা দেব। তবে আমরা ইতিমধ্যেই নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য অবিলম্বে কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) থানার আইসি এবং উত্তর দিনাজপুর জেলার এসপিকে সাসপেন্ড করার সুপারিশ করেছি। এঁদের রেখে তদন্ত করলে সেই তদন্ত নিরপেক্ষ হবে না। এরপরেও যদি দেখা যায় যে তদন্তের নামে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে, তাহলে আমরা সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করব।

    রাজ্য সরকারের কাছে কী আবেদন জানালেন কমিশনের চেয়ারম্যান?

    কালিয়াগঞ্জের (Kaliaganj) নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পিছনে রয়েছে এরাজ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা সত্য বা প্রকৃত ঘটনা ও অপরাধীকে আড়াল করার চেষ্টা। একথা জানিয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ হালদার আরও বলেন, এরপরেও যদি এই ঘটনাকে আড়াল করা হয় তাহলে তার খারাপ পরিণতি হবে। কেননা এধরনের ঘটনায় বারবার অপরাধীদের আড়াল করার জন্যই অপরাধীরা সাহসী হয়ে উঠছে। ফলে একের পর এক এধরনের ঘটনা ঘটছে। তাই রাজ্য সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ, এ ধরনের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত দোষীকে উপযুক্ত শাস্তি দিন। অপরাধীকে আড়াল করার চেষ্টা করবেন না। এতে ভবিষ্যতে আরও বড় বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। নিজেদের পরিবারেও এধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।

    কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে (Kaliaganj) কতজন এএসআই-কে সাসপেন্ড করা হল?

    কালিয়াগঞ্জকাণ্ডে (Kaliaganj) চারজন এএসআই-কে সাসপেন্ড করা হল। সোমবার একথা জানান রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার মহম্মদ সানা আখতার। তিনি বলেন, ঘটনার পরই আমরা বিভাগীয় তদন্ত শুরু করেছিলাম। প্রাথমিক সেই রিপোর্ট আসার পরই আমরা চারজনকে সাসপেন্ড করেছি। জানা গিয়েছে, ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের পর তার মৃতদেহটি অমানবিকভাবে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে বিজেপি-র আইটি সেলের মুখপাত্র অমিত মালব্য টুইটও করেছিলেন। রাজ্য জুড়ে ওই ঘটনার কড়া সমালোচনা হয়েছিল। এরপরই চারজনের সাসপেন্ডের ঘটনা যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ। পুলিশ সুপার আরও বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী বিষক্রিয়ার জেরে ওই নাবালিকার মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না দেওয়ার যে অভিযোগ মৃতার পরিবার ও জাতীয় শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের তরফ থেকে করা হয়েছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সুপারের বক্তব্য, পুলিশের কাছে লিখিত আবেদন করলে আইন অনুযায়ী যে নিয়মে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেওয়া হয় সেভাবে রিপোর্ট তুলে দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCPCR: কেন্দ্রীয় কর্তার হুমকির পরই সুর নরম, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্য

    NCPCR: কেন্দ্রীয় কর্তার হুমকির পরই সুর নরম, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক হুমকিতেই সুর নরম হয়ে গেল জেলা প্রশাসনের। উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ (Rape) করে খুনের ঘটনায় রবিবারই অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছিলেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের (NCPCR) চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো। কেন্দ্রীয় আধিকারিক ক্ষোভ দেখানোর প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর অবশেষে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সনের সঙ্গে বৈঠক করলেন জেলা পুলিশ এবং প্রশাসনের আধিকারিকেরা। সোমবার সকালে রায়গঞ্জের কর্ণজোড়ায় সার্কিট হাউসে যান মহকুমাশাসক কিংশুক মাইতি, অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) মানস মণ্ডল, ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ভাস্করজ্যোতি দেবনাথ। পরবর্তীতে এসে পৌঁছান এই মামলার তদন্তকারী অফিসার রিগদেন সেরিং লেপচা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের (NCPCR)  চেয়ারপার্সন।

    জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর কী বললেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের (NCPCR)  চেয়ারপার্সন?

    রবিবার দিনভর একে অপরের বিরুদ্ধে সুর চড়ান জাতীয় সুরক্ষা কমিশন (NCPCR) এবং রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের কর্তারা। যার জেরে রবিবার কোনও বৈঠকও হয়নি। যদিও রবিবার রাতে পুনরায় বৈঠক স্থির করার প্রস্তাব দেয় জেলা প্রশাসন। সেই মতো সোমবার সকালে এই বৈঠক বসে। বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ফের পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের (NCPCR) চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো। তিনি বলেন, ছাত্রীর ধর্ষণের (Rape) ঘটনার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আমাদের দেওয়া হয়নি। তিনজন চিকিত্সক ময়না তদন্ত করেছিলেন। কিন্তু, আমার সঙ্গে একজন চিকিত্সক দেখা করেছেন। বাকিদের ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশের এক আধিকারিকের রবিবার সার্কিট হাউসে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, একজন এডিএম তাঁকে যেতে দেননি। এই তদন্তে আমাদের কোনওরকম সহযোগিতা করা হচ্ছে না। যারজন্য একটি বৈঠক করার জন্য আমাদের ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে।

    কী বললেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের আধিকারিকেরা?

    কালিয়াগঞ্জকাণ্ড নিয়ে জাতীয় ও রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের মধ্যে সংঘাত চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। শনিবার থেকে একে অপরের বিরুদ্ধে সাংবাদিক বৈঠক করে ক্ষোভ ও পাল্টা ক্ষোভ উগরে দিয়েছে উভয় পক্ষই। সোমবারও একই ঘটনা সামনে এসেছে। এদিন সকালে জাতীয় শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের চেয়ারপার্সনের সাংবাদিক বৈঠকের পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন রাজ্য শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের চেয়ারপার্সন সুদেষ্ণা রায় এবং অপর প্রতিনিধি অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। তাঁরা বলেন, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনকে (NCPCR) পুলিশ প্রশাসন সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছে। সোমবারের বৈঠকে পুরো ঘটনা সবিস্তারে বলা হয়েছে। কিন্তু, জাতীয় কমিশন তা মানতে নারাজ বলে অভিযোগ। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বিষক্রিয়ায় মৃত্যুর কথা উল্লেখ থাকলেও জাতীয় কমিশন (NCPCR) তা না মেনে মনগড়া কথা বলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুরের জেলা সভাপতি, কেন?

    Congress: তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুরের জেলা সভাপতি, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতে ভোট লুঠ করতে এলে তৃণমূল কর্মীদের হাত কেটে নেওয়ার নিদান দিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলা কংগ্রেসের (Congress) সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত। বৃহস্পতিবার ইটাহারে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েতে মস্তান বাহিনী নিয়ে এসে তৃণমূল ভোট লুঠ করেছিল। এবার পঞ্চায়েত ভোটে আমরা তা করতে দেব না। পুলিশ এবং মস্তান বাহিনী নিয়ে এসে কেউ যদি মারে, তাহলে আমরাও রুখে দেব। তৃণমূল কংগ্রেস যদি মনে করে কালিয়াচক থেকে মস্তান আনবে, তাহলে আমরাও কথা বলে রেখেছি, কিশানগঞ্জ থেকে মস্তান বাহিনী এনে তৃণমূলের হাত কেটে দেব। মারের বদলা মার, না হলে তৃণমূল কংগ্রেসকে মারা যাবে না। জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতির এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এক সময়ের কংগ্রেসের (Congress) গড় বলেই পরিচিত ছিল উত্তর দিনাজপুর জেলা। পরবর্তীতে সেই মাটি হাতছাড়া হয়ে শাসক দল তৃণমূল দখল করে। এবারে রাজ্য জুড়ে চলা দুর্নীতি কাণ্ডের পর মুর্শিদাবাদ সহ উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও ফের মাটি শক্ত হতে শুরু করেছে কংগ্রেসের। আর আসন্ন পঞ্চায়েতের আগে জেলা কংগ্রেস সভাপতির এই গরম গরম বক্তব্য দলীয় কর্মীদের মনোবল বাড়াবে বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে।

    তৃণমূলের ইটাহারের প্রাক্তন বিধায়ক অমল আচার্য্যের কংগ্রেসে (Congress) যোগদান নিয়ে জল্পনা

    সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে সংখ্যালঘু ভোটে থাবা বসিয়ে কংগ্রেস (Congress) বাজিমাত করেছে। ধরাশায়ী হয় তৃণমূল। এই উপ নির্বাচনের ফলাফল প্রমাণ করে দেয়, সংখ্যালঘুরা শাসক দলের থেকে মুখ ফেরাচ্ছে। যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়ে ওঠে। এক সময়ে কংগ্রেসের খাসতালুক ইটাহারেও পঞ্চায়েত ভোটের আগে মাটি শক্ত হতে শুরু করেছে কংগ্রেসের (Congress)। জেলা কংগ্রেসের সভাপতির হাত ধরে অসংখ্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ কংগ্রেসের পতাকা ধরেন। কংগ্রেসে যোগ দেওয়া অধিকাংশ কর্মী প্রাক্তন বিধায়ক অমল আচার্য্যের অনুগামী। এই প্রসঙ্গে কংগ্রেসের (Congress) জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, সাগরদিঘির পর এদিন যে ভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ মিছিল করে আমাদের দলে যোগ দিলেন, তাতে প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, শাসক দলের সঙ্গে তাঁরা আর নেই। আগামীদিনে অমলবাবুও আমাদের দলে যোগ দেবেন। প্রদেশ কংগ্রেস অফিসে গিয়ে তিনি যোগ দেবেন।

    জেলা কংগ্রেস (Congress) সভাপতির হুমকি প্রসঙ্গে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    মোহিতবাবুকে “৭২-এর গুন্ডা” বলে পালটা কটাক্ষ করেছে শাসক শিবির। এই বিষয়ে জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন দেখিয়েই আমাদের ভোট হবে। তৃণমূল গুন্ডাগিরি করে না। আমাদের কোনও গুন্ডার প্রয়োজন পড়ে না। কারা গুন্ডাগিরি করে তা কংগ্রেসের (Congress) জেলা সভাপতিই বলে দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠল চোপড়া। প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। আর এই ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটে উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের দিঘাবানা এলাকায়। দলীয় কর্মীদের হামলায় (Attack) গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল দুজন তৃণমূল কর্মীর। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম ফয়জুল রহমান (৫৪) এবং হাসু মহম্মদ (৪৫)। ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফয়জুলের মৃত্যু হয়। হাসু মহম্মদকে হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়। এছাড়া বেশ কয়েকজন জখম হন। তাঁদের দলুয়া ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চোপড়া থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।

    প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর কেন গুলি চলল? Attack

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে এদিন দিঘাবানা এলাকায় বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে কে এবার প্রার্থী হবে তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। প্রার্থী ঠিক করার জন্য কোর কমিটির সদস্যরা আসেন। বহু আলোচনার পর দুজনের নাম ঠিক হয়। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য নাসিরের এক অনুগামীকে প্রার্থী হিসেবে ঠিক করা হয়। আর শামসুল রহমান নামে অন্য এক তৃণমূল কর্মীর নাম ঠিক হয়। মৃত তৃণমূল কর্মী ফয়জুলের ভাই শামসুল। কিন্তু, বৈঠকের এই সিদ্ধান্ত নাসির ও তাঁর অনুগামীদের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষ হওয়ার পর সকলেই বেরিয়ে আসেন। শামসুলের অনুগামীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন। যেটা নাসির ও তাঁর অনুগামীরা সহ্য করতে পারেনি। মৃত তৃণমূল কর্মীর ভাই মহম্মদ আব্বাস বলেন, নাসিররা একজনের নাম পাঠাতে চেয়েছিল। কিন্তু, বৈঠকে কোর কমিটির নেতারা দুটি নাম নিয়ে যান। সেটা নাসির ও তার দলবলের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষে সকলেই বাড়ি ফিরছিলাম। সবাই আনন্দে ছিলাম। আচমকা রাস্তায় উঠতেই নাসির ও তার লোকজন হামলা (Attack)  চালায়। আমাদের লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি চালানো শুরু করে। সূত্রের খবর, বুথ কমিটির বৈঠকে পঞ্চায়েতের প্রার্থী নিয়ে দুই শিবিরের বচসা হয়। তখনকার মতো মিটেও যায়। কিন্তু, বাড়ি ফেরার সময় বাইরের কিছু দুষ্কৃতী এসে ফয়জুল ও হাসু মহম্মদকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সেখানেই দুজনেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন। গুলি লাগে আরও কয়েকজনের। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এগুলি সবই ছড়রা গুলি।

    কী বললেন মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে? Attack

    মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে কাদের রহমান বলেন, বুথের মিটিং দেখতে এসেছিল বাবা। এবার পঞ্চায়েতে যে প্রার্থী হবে তার দিকে বাবার সমর্থন রয়েছে। এটাই অপরাধ। এরজন্যই বাবাকে ওরা প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে দিল। আরও অনেকের গুলি লেগেছে। বাবা মাটিতে পড়ে যেতেই আমরা ছুটে যাই। রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করি। সেখানেই বাবার মৃত্যু হয়। যাদের গুলিতে আমার বাবার প্রাণ গেল, তারা সবাই তৃণমূলের অন্য গোষ্ঠীর মদতপুষ্ট। এলাকায় তৃণমূল এখন দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? Attack

    গোষ্ঠীকোন্দলকে কেন্দ্র করে শাসক দলের মুখ পুড়েছে। দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মৃত পরিবারের লোকজন। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ঘটনার খবর পেয়েছি। কি কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা এখনও জানা যায়নি। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    বিজেপির সহ সভাপতির কী বক্তব্য? Attack

    বিজেপির সহ সভাপতি সুরজিত্ সেন বলেন, প্রার্থী নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। দলীয় কর্মী খুন হয়ে যাচ্ছে। পঞ্চায়েত ভোট আসার আগে এই ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। আর পঞ্চায়েত ভোট কতটা শান্তিপূর্ণ হবে তা বোঝাই যাচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share