Tag: nyt

nyt

  • NYT: রাহুলের ভুয়ো ভোট চুরির খবর রসিয়ে প্রকাশ বিদেশি সংবাদ মাধ্যমের

    NYT: রাহুলের ভুয়ো ভোট চুরির খবর রসিয়ে প্রকাশ বিদেশি সংবাদ মাধ্যমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনডিএ সরকারের বিরুদ্ধে ভোট চুরির অভিযোগে সরব হয়েছিলেন (NYT) কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি তথা সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এর পর বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত ‘ইন্ডি’জোটকে সঙ্গে নিয়ে তিনি সরাসরি আক্রমণ করে বসেন ভারতের নির্বাচন কমিশনকে। তাঁর আক্রমণের জেরে হাতে তাস পেয়ে যায় বিভিন্ন বিদেশি সংবাদ মাধ্যম। এর মধ্যে রয়েছে, ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’, ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’ এবং ‘আল জাজিরা’ও। তারা প্রকাশ করছে বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন। রাহুল গান্ধীর ভিত্তিহীন অভিযোগগুলিকে প্রকাশ করা হয়েছে বেশ রসিয়ে। রাহুলের এই আলটপকা মন্তব্যের জেরে যে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্বের দরবারে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, সে বোধ বোধহয় ছিল না কংগ্রেসের এই ‘পাপ্পু’র।

    সংসদ ভবনের বাইরে হট্টগোল (NYT)

    জানা গিয়েছে, সোমবার ইন্ডিজোটের নেতারা সংসদ ভবনের বাইরে হট্টগোল করতে শুরু করেন। পরে সংসদ ভবন থেকে নির্বাচন কমিশনের সদর দফতর পর্যন্ত পদযাত্রাও করেন। এই মিছিল থেকে কিছুক্ষণের জন্য দিল্লি পুলিশ আটক করে রাহুল ও তাঁর বোন প্রিয়ঙ্কাকে। এর জেরে বিরোধী নেতা ও পুলিশ কর্মীদের মধ্যে শুরু হয় ধস্তাধ্বস্তি। তাঁরা পুলিশ কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েও পড়েন। সাংসদ তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র ও সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের মতো কয়েকজন নেতা আবার পুলিশের দেওয়া ব্যারিকেড টপকেও এগিয়ে যান।

    রসিয়ে খবর বিদেশি সংবাদ মাধ্যমের

    ইন্ডিজোটের এই পদযাত্রা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ (NYT) করেছে ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’। হেডলাইনে তারা লিখেছে, ‘ইন্ডিয়ান ল-মেকার্স ডিটেইনড ফর প্রোটেস্টিং ইলেকশন ইরেগুলারিটিজ’, যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, “নির্বাচনী অনিয়মের প্রতিবাদ করায় ভারতীয় আইনপ্রণেতারা আটক”। বস্তুত নিউ ইয়র্ক টাইমসের এই শিরোনাম আসলে বিরোধীদের কারচুপির অভিযোগকে বিশ্বাসযোগ্যতা দেওয়ার চেষ্টা।

    রসিয়ে খবরটি পরিবেশন করেছে ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’ও। তারা আবার কৌশলে বিহারে ভারতের নির্বাচন কমিশন (Rahul Gandhi) কর্তৃক পরিচালিত নিয়মিত বিশেষ নিবিড় পুনর্বিবেচনা মহড়াকে অভিহিত করেছে ‘বিতর্কিত ভোটার তালিকা পুনর্বিবেচনা’ বলে (NYT)।

  • BJP: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    BJP: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) চিনা যোগ নিয়ে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা বিজেপির (BJP)। সাড়ে চার মাস পরে মঙ্গলবারই সংসদে পা রেখেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। প্রত্যাশিতভাবেই উৎসাহিত ছিল কংগ্রেস শিবির। তবে লোকসভার সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবের আক্রমণের সামনে দৃশ্যতই হতাশ দেখায় কংগ্রেসকে। সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে নিউজক্লিকের কর্ণধার নেভিল রয় সিঙ্ঘম চিনের কমিউনিস্ট পার্টির কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের মতবাদ প্রচার করে। একেই হাতিয়ার করে বিরোধীদের তাক করেন বিজেপি সাংসদ।

    “রাহুলের বিদ্বেষের দোকান”

    নিশিকান্ত (BJP) বলেন, “রাহুলের বিদ্বেষের দোকান চিনা সামগ্রীতে ভরে গিয়েছে। কংগ্রেস পার্টির নীতি আর লক্ষ্য হল ভারতকে ভেঙে দেওয়া। আর সেজন্য চিনের সহযোগিতা চায় তারা। চিন থেকে কংগ্রেস পার্টির অর্থায়নের তদন্ত করুক ভারত সরকার ও জাতীয় নির্বাচন কমিশন।” নিশিকান্ত বলেন, “নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরোধিতা করতে কংগ্রেস নেতারা ২০১৬ সালে চিনের এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করেছিলেন।” তাঁর অভিযোগ, ডোকলাম নিয়ে অচলাবস্থার সময় রাহুল গান্ধী তৎকালীন চিনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।

    “চিন থেকে অর্থ পেয়েছে কংগ্রেস”

    বিজেপি সাংসদ বলেন, “তারা (কংগ্রেস) চিনা বাহিনী ও কিছু মিডিয়ার সাহায্যে ভারতকে ভাগ করতে চায়। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৪, সঙ্কটের সময় চিন থেকে অর্থ পেয়েছে কংগ্রেস। ২০০৮ সালে তারা সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধী দুজনকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।” তিনি বলেন, “কীভাবে মাওবাদী ও সিনিয়র সাংবাদিকদের টাকা দেওয়া হয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্টে।” নিউইয়র্ক টাইমসের ওই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির (BJP) অনুরাগ ঠাকুরও।

    আরও পড়ুুন: ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল! জয়ী বিরোধী প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “নিউইয়র্ক টাইমস বলার বহু আগে ভারত গোটা বিশ্বকে বলেছিল নিউজক্লিক আসলে চিনা মতবাদ প্রচারের একটি হাতিয়ার। নেভিল এই হাতিয়ার ব্যবহার করে ভারত বিরোধী মনোভাবকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। ২০২১ সালে কংগ্রেস এই নিউজক্লিকের হয়েই গলা ফাটিয়েছিল। নিউজক্লিক ও নেভিলকে সমর্থন জানানো কংগ্রেসের পক্ষে স্বাভাবিক। কারণ এই দলটার কাছে জাতীয় স্বার্থের কোনও দাম নেই। চিনা মতবাদের প্রসার ঘটানোর জন্য চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে ২০০৮ সালে চুক্তি করেছিল এই দলটা। রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের জন্য তারা দান গ্রহণ করেছিল চিনা দূতাবাস থেকে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share