Tag: Odisha

Odisha

  • Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    Menstrual Leave: ঋতুকালীন ছুটি ঘোষণা ওড়িশা সরকারের, বছরে ১২ দিন অতিরিক্ত ছুটি মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের জন্য বিশেষ ‘উপহার’ ওড়িশার (Odisha) বিজেপি সরকারের। এবার থেকে মাসে এক দিন করে সবেতন ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) পেতে চলেছেন মেয়েরা। শুধু রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারি কর্মীরাই নয়, বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মরতা মহিলারাও এই সুবিধা পাবেন। বেসরকারি দফতরগুলিকে এই মর্মে নির্দেশিকা পাঠানো হবে। মঙ্গলবার‌ এমনই ঘোষণা করেছে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির দফতর। আগামী মাস থেকেই কার্যকর হতে চলেছে এই নিয়ম।

    ঘোষণা অনুযায়ী কাজ

    চলতি বছরে স্বাধীনতা দিবসের দিনই সে রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী প্রভাতী পারিদা জানিয়েছিলেন, শীঘ্রই রাজ্যের মহিলা কর্মীদের জন্য ঋতুকালীন ছুটি (Menstrual Leave) আনতে চলেছে ওড়িশা সরকার। ঋতুচক্রের প্রথম কিংবা দ্বিতীয় দিন মিলবে এই বিশেষ ছুটি। নির্দেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। এ বার সেই নির্দেশেই সিলমোহর পড়ল। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, ওড়িশার (Odisha) সমস্ত ক্ষেত্রে কর্মরত মহিলারা মাসে এক দিন করে ঋতুকালীন ছুটি নিতে পারবেন। অর্থাৎ বছরে মোট ১২টি এমন ছুটি নেওয়া যাবে। এই ছুটি সাধারণ ক্যাজুয়াল লিভ (সিএল) বলেই গণ্য হবে। 

    আরও পড়ুন: নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের জন্য প্রতিবাদী গান গেয়ে সাসপেন্ড হোমগার্ড! রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    মোট কটা সিএল মহিলাদের

    ওডিশায় (Odisha) মহিলারা বার্ষিক ১৫টি সিএল পেতেন। চলতি বছরের মার্চে ‘পারিবারিক দায়িত্ব এবং মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা’ মাথায় রেখে বার্ষিক ১০টি অতিরিক্ত ছুটি (Menstrual Leave) ঘোষণা করেছিল পূর্ববর্তী বিজেডি সরকার। এখন তাঁদের প্রাপ্য বার্ষিক সিএলের সংখ্যা বেড়ে হল ২৭। বর্তমানে ভারতে শুধুমাত্র বিহার এবং কেরলেই মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটির নীতি চালু রয়েছে। এবার সেই পথে হাঁটল ওড়িশাও। কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের ঋতুকালীন ছুটি বাধ্যতামূলক করার আবেদন জানিয়ে সম্প্রতি একটি জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। অনেক রাজ্যই মেয়েদের সুবিধার্থে এই ছুটি চালু করতে চাইছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে ওড়িশার বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডার হাতে ১০০ টাকা তুলে দিলেন সেরাজ্যের এক আদিবাসী মহিলা। বিজেপি সাংসদ ওই আদিবাসী রমণীকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন, টাকা দেওয়ার দরকার নেই, কিন্তু তিনি ব্যর্থ হন। গোটা ঘটনার কথা নিজের এক্স হ্যান্ডলে লেখেন বিজেপি সাংসদ, যা নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi)। পরে তিনি নিজেই ওই পোস্ট রিট্যুইট করেন। মোদি লেখেন, ‘‘নারী শক্তির আশীর্বাদ তাঁকে বিকশিত ভারত গড়ার জন্য কাজ করতে অনুপ্রেরণা জোগায়।’’

    সুন্দরগড় জেলার ঘটনা (PM Modi)

    শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডা জানান, সারা দেশের মতো ওড়িশাতেও (Odisha) বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে। গতকাল সুন্দরগড় জেলায় সেই অভিযান ছিল। সেই সময় তাঁর কাছে আসেন এক আদিবাসী মহিলা এবং হাতে একশো টাকা তুলে দিতে চান। এটার কারণ জানতে চাইলে ওই মহিলা জবাব দেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে এই টাকা দিতে চান তিনি। তখন ওই মহিলাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন বিজেপির সাংসদ বৈজয়ন্ত। কিন্তু সাংসদের কোনও কথা কিছুতেই বুঝতে চাননি ওই মহিলা। শেষ পর্যন্ত ১০০ টাকা নেন সাংসদ।

    মোদির (PM Modi) ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদের এই পোস্ট রিট্যুইট করে মোদি লেখেন, ‘‘আমাকে সব সময় আশীর্বাদ করার জন্য নারী শক্তির (Odisha) কাছে আমি কৃতজ্ঞ। বিকশিত ভারত গড়তে কাজ করে যাওয়ার জন্য তাঁদের আশীর্বাদ আমাকে অনুপ্রাণিত করে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক হিন্দু মন্দিরগুলি, দাবি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু মঠ-মন্দির এবং ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। সোমবার ওড়িশার সম্বলপুরে এই নিয়ে বিশাল প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়। পশ্চিম ওড়িশার আটটি জেলার হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশ নেয়। প্রতিবাদ মিছিলের পর, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল জেলাশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রাজ্যপাল এবং রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে একটি স্মারকলিপি জমা দেয়।

    কেন এই দাবি

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় মার্গদর্শকমণ্ডলীর সদস্য স্বামী জীবনমুক্তানন্দ পুরী মহারাজ মিছিলের সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে তিরুপতি বালাজি মন্দিরের প্রসাদে গরুর মাংস, শুয়োরের মাংস এবং মাছের চর্বি ব্যবহারের রিপোর্ট নিয়ে গভীর দুঃখ এবং অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি তিরুপতির লাড্ডু প্রসাদে প্রাণীর চর্বি ব্যবহারের ঘটনাকে “অসহনীয় এবং একটি নিকৃষ্ট কাজ” বলে আখ্যা দেন। তিনি জানান, এই রিপোর্ট দেখে গোটা হিন্দু সমাজ মর্মাহত এবং দুঃখিত। তাঁর কথায়, “এই ধরনের ঘটনা কেবল তখনই ঘটে যখন হিন্দু মন্দির এবং অন্যান্য হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি হিন্দু সমাজ দ্বারা পরিচালিত হয় না, বরং সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে।” তিনি জানান, অনেক দিন ধরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ দাবি করে আসছে যে মন্দির এবং হিন্দুদের অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলি সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত নয়। তাঁর কথায়, “আমরা আবারও আমাদের দাবি পুনরায় জানাচ্ছি যে সমস্ত মন্দির এবং অন্যান্য উপাসনালয় সরকার থেকে মুক্ত করা হোক এবং হিন্দু সমাজের হাতে তুলে দেওয়া হোক।”

    আরও পড়ুন: জিনের নিয়ন্ত্রক নিয়ে গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছেন অ্যামব্রোস ও রুভকুন

    রাষ্ট্রপতিকে স্মারকলিপি

    বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাজ্য সভাপতি ডাঃ রাজকুমার বাদাপন্ডা বলেন “আমাদের দেশে প্রায়ই বলা হয় যে সংবিধান সর্বোচ্চ। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিভিন্ন সরকার হিন্দু সমাজের প্রধান মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে। সরকারগুলি সংবিধান রক্ষা করার জন্য থাকলেও তারা প্রায়ই চেতনা লঙ্ঘন করে। তারা খোলাখুলিভাবে সংবিধানের ১২, ২৫ এবং ২৬ ধারা লঙ্ঘন করে মন্দিরগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ নেয় নিজেদের স্বার্থে।”  তাঁর প্রশ্ন, “৭৭ বছরের স্বাধীনতার পরও হিন্দুরা কি এখনও নিজেদের মন্দির পরিচালনা করার অনুমতি পায়নি? সংখ্যালঘুদের তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া হয়, কিন্তু হিন্দুদের এই সাংবিধানিক অধিকার কেন দেওয়া হয়নি?” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দ্বারা গভর্নর এবং রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, “তিরুপতি বালাজি এবং অন্যান্য স্থানে অনিয়মের কারণে হিন্দু সম্প্রদায় এখন বিশ্বাস করে যে মন্দিরগুলিকে সরকার থেকে মুক্ত না করতে পারলে পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করা যাবে না।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ৭৪তম জন্মদিনে ওড়িশায় ৩৯০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা মোদির

    Narendra Modi: ৭৪তম জন্মদিনে ওড়িশায় ৩৯০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৭ সেপ্টেম্বর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন। তিনি এবার ৭৪ বছরের পদার্পণ করলেন। তাঁকে জন্মদিনের বিশেষ অভিনন্দন জানিয়েছেন, দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। বিজেপির একাধিক নেতা-মন্ত্রী এবং এনডিএ শরীক দলগুলির নেতারা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে জন্মদিন উপলক্ষে মঙ্গলবার মোদি ওড়িশা সফর করেছেন এবং ‘সুভদ্রা যোজনা’-র মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কল্যাণমূলক কর্মসূচি চালু করেছেন। ভুবনেশ্বরের গাদাকানায় পিএম আবাস প্রকল্পের (PM housing project) আওতায় ২৬ লক্ষ বাড়ির উদ্বোধন করে দেশবাসীর জন্য অর্পণ করেছেন। 

    আজকের কর্মসূচি (Narendra Modi)

    ‘সুভদ্রা প্রকল্প’ ছাড়াও ১০০০ কোটি টাকার হাইওয়ে প্রকল্প এবং ২৮৭১ কোটি টাকার রেল প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। মহিলাদের জন্য অধীরভাবে প্রত্যাশিত ছিল সুভদ্রা প্রকল্পটি। মঙ্গলবার, প্রধানমন্ত্রী মোদির জন্মদিনে তা কার্যকর হল। পরিকল্পনাটি ভগবান জগন্নাথের বোনের নাম অনুসারে সুভদ্রা নাম রাখা হয়েছে। অবশ্য নির্বাচনের আগে বিজেপি নির্বাচনী প্রচারে এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিল। পাঁচ বছরের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রকল্পটি দুটি সমান কিস্তিতে প্রায় এক কোটি দরিদ্র মহিলাকে বার্ষিক ১০,০০০ টাকা দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে তাঁর জন্মদিনে দেশব্যাপী বিজেপি ‘সেবা পর্ব’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আগামী ৭ দিন জনসেবা মূলক কাজ করা হবে বলে সংগঠনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সারা দেশে স্বচ্ছতা অভিযান এবং রক্তদান শিবির অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতাল, স্কুল ও অন্যান্য জায়গায় দলীয় কর্মী-স্বেচ্ছাসেবকরা স্বচ্ছতা অভিযানের কাজ শুরু করে দিয়েছে। 

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর শুভেচ্ছা বার্তা

    নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) শুভেচ্ছা বিনিময় করে এক্স হ্যান্ডলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, “দেশের মধ্যে অসাধারণ নেতৃত্ব প্রদান করছেন তিনি। আমি কামনা করি জাতির চেতনায় আপনার উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা সর্বাত্মক সাফল্য পাক। ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসাবে গড়ে তোলার পথ প্রশস্ত করতে হবে। আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি যে আপনি দীর্ঘজীবী হন এবং সর্বদা সুস্থ ও সুখী হন। দেশের সমৃদ্ধি এবং প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।”

    অমিত শাহ, রাজনাথ সিংয়ের অভিনন্দন বার্তা

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi) জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে বলেন, “মোদি জির অক্লান্ত পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং দূরদর্শিতার মাধ্যমে দেশবাসীর জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করে চলেছেন। আপনার সুস্থ এবং দীর্ঘ জীবনের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি।” প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, নরেন্দ্র মোদিকে বলেছেন, “শুধু ভারত নয়, সমগ্র বিশ্ব তাঁর দূরদর্শী ও শক্তিশালী নেতৃত্ব দেখেছে এবং অনুভব করেছে। মোদি জি সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে, একাগ্রতা এবং সাধনার দ্বারা দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশের গরিবের কল্যাণ থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ব্যক্তির কল্যাণের জন্য যত্ন নিয়ে কাজ করছেন। তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। আজ মোদীজির নেতৃত্বে, ভারত একটি সক্ষম এবং শক্তিশালী জাতি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। উন্নত ভারত হয়ে ওঠার বিশাল লক্ষ্য অর্জন করতে তিনি বিরাট নেতৃত্ব রেখেছেন।”

    স্মৃতি ইরানির শুভকামনা

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি বলেছেন, “দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) আন্তরিক জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। জনকল্যাণের জন্য তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন। মা ভারতীর সেবায় আপনার অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশ প্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। আপনার কঠোর পরিশ্রম আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। আমি ভগবান শ্রীরামের কাছে প্রার্থনা করি যাতে আপনাকে সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘ জীবন এবং অপরিমেয় শক্তি দেন। সমগ্র জাতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি।”

    মোদি হলেন দূরদর্শী নেতা

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহাও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে বলেন, “নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) হলেন দূরদর্শী নেতা। মা ভারতীর মহান পুত্রকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।” আবার মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব বিশ্বনেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “মোদি সরকারের ১০ বছরে দেশকে শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ ভারতের ভিত্তি স্থাপন করেছেন। তাঁর নেওয়া প্রকল্পগুলি (PM housing project) দেশ এবং মধ্যপ্রদেশ উভয়ের ছবি বদলে দিয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ২৩ তারিখ রাষ্ট্রসঙ্ঘের ‘সামিট অফ দ্য ফিউচার’ সম্মেলনে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    গ্লোবাল লিডার মোদি

    মর্নিং কনসাল্টের একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে নির্বাচিত বিশ্বনেতাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) সর্বোচ্চ রেটিং পেয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক পরামর্শদাতা ব্যবসার ‘গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং ট্র্যাকার’ অনুসারে ৭৬ শতাংশ মানুষ তাঁর নেতৃত্বের পক্ষে মত দিয়েছেন। সেখানে ১৮ শতাংশ লোক এর বিপক্ষে এবং ৬ শতাংশ কোনও মতামত দেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ভারতে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির (Retail Inflation) হার ছিল ৩.৬৫ শতাংশ। সম্প্রতি এ তথ্য প্রকাশ করেছে অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স। গ্রামীণ (RBI) ও শহরের সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতি অগাস্টে নেমে এসেছে ৩.৬৫ শতাংশে। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৮৩ শতাংশ। তবে আগের মাসের ৩.৫৪ শতাংশের তুলনায় এটি বেড়েছে ১১০ বেসিস পয়েন্ট।

    খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার (Retail Inflation)

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার টার্গেট ছিল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার হবে ৪ শতাংশ। যদিও এই হার ছিল এর অনেক নীচে। ফলে, বলা যেতেই পারে, শীর্ষ ব্যাঙ্কের করা পূর্বাভাসকে ছাপিয়ে গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতির হারের পতন। এ নিয়ে গত পাঁচ বছরে দ্বিতীয়বার খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার রইল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের লক্ষ্যমাত্রার নীচে। জানা গিয়েছে, চলতি বছর অগাস্টে শহুরে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩.১৪ শতাংশ। ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে এই হার ছিল ৬.৫৯ শতাংশ। এই অগাস্টে গ্রামীণ মুদ্রাস্ফীতির হার ৪.১৬ শতাংশ। গতবার এই হার ছিল ৭.০২ শতাংশ।

    কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স

    সমষ্টিগত কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের অগাস্টে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৫.৬৬ শতাংশ। গত অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৯৪ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে শহরাঞ্চলে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির ছিল ১০.৪২ শতাংশ। এই অগাস্টে এটাই হয়েছে ৪.৯৯ শতাংশ। চলতি বছর অগাস্টে গ্রামীণ খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.০২ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৬৭ শতাংশ। বছরের সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি দেখা গিয়েছে টোমাটোর ক্ষেত্রে। এর হার ছিল -৪৭.৯১ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদ! নিজের রক্ত দিয়ে বিচারের দাবি লিখলেন বিজেপির চিকিৎসক-নেতা

    অগাস্টে (Retail Inflation) মসলা, মাংস, মাছ, ডাল ও অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে। চলতি বছরের অগাস্টের ফুড ইনফ্লেশন জুন ২০২৩ এর পর দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ভারতের সব রাজ্যের চেয়ে সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতির হার এবার বেশি ছিল বিহারে। অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৬২ শতাংশ। তার পরে ছিল ওড়িশা। সে রাজ্যে এই হার ৫.৬৩ শতাংশ। অসমে এই হার আরও কম। সেখানে এর হার ৫.০৩ শতাংশ (Retail Inflation)।

    এদিকে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতিতে রাশ টানতে আমেরিকা, জার্মানি এবং ফ্রান্সের চেয়ে বেশি সফল হয়েছে ভারত। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের কারণ একটি গতিশীল আর্থিক ব্যবস্থা, যেখানে আরবিআই, সরকার এবং ব্যাঙ্কগুলো বাজার সংস্কার আনার ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করেছে (RBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ক্রমশ দুর্বল হচ্ছে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ, সরছে ছত্তিশগড়ের দিকে

    Weather Update: ক্রমশ দুর্বল হচ্ছে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ, সরছে ছত্তিশগড়ের দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্বল হয়ে ওড়িশা থেকে ছত্তিশগড়ের দিকে যাচ্ছে বঙ্গোসাগরের নিম্নচাপ (Weather Update)। এই রাজ্যেও বৃষ্টির ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়বে। নিম্নচাপের জন্য রাজ্যের একাধিক জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। একই ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে রাজ্যের ৬ জেলায়। মঙ্গলবার কলকাতায় বৃষ্টি ভেজা ভোর দিয়ে শহরের দিন শুরু হয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গল-বুধের দুদিনও আকাশ থাকবে মেঘলা। তবে জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (Weather Update)

    উপগ্রহের চিত্র বিশ্লেষণ করে আবহাওয়া দফতর থেকে বলা হয়েছে, নিম্নচাপটি (Weather Update) মধ্য-ওড়িশা হয়ে উত্তরে ছত্তিশগড়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই বঙ্গোপসাগরের উপরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ দুর্বল হলেও মঙ্গলবার রাজ্যের একাধিক জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টিপাত হবে। পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূমে বিক্ষিপ্ত হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরে। আবার বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ জেলায়।

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টিপাত

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা এবং মাঝারি বৃষ্টিপাতের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুত-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বেশ কিছু জেলায়। কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, মালদায় হতে পারে ভারী বৃষ্টি। অপর দিকে বুধবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারেও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ রয়েছে দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ! ইডির হাতে এল সন্দীপ ঘোষের ল্যাপটপ, লুকানো ছিল কোথায়?

    ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সমুদ্র উপকূলে সতর্কতা

    পশ্চিম-মধ্য এবং উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপ (Weather Update) ছিল, তা গত ২৪ ঘণ্টায় ক্রমে উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে এসেছে। গতি ছিল ঘণ্টায় সাত কিমি। সোমবারেই তার শক্তি অনেকটা ক্ষয় হয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার ছত্তিশগড়ের দিকে এগিয়ে যাবে। নিম্নচাপের কারণে সমুদ্রের উপর ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৫৫ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়া বইছে। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশায় জারি করা হয়েছে সতর্কতা। আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সমুদ্র উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shree Jagannath Temple: রত্ন ভান্ডারের ভিতর গোপন সুড়ঙ্গ! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে হতে পারে লেজার স্ক্যানিং

    Shree Jagannath Temple: রত্ন ভান্ডারের ভিতর গোপন সুড়ঙ্গ! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে হতে পারে লেজার স্ক্যানিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের ভিতর কোনও গোপন সু়ড়ঙ্গ রয়েছে কিনা, তা জানতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধান চালানোর সিদ্ধান্ত নিল মন্দির (Shree Jagannath Temple) পরিচালন কমিটি। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধান কী ভাবে এগোবে, তা স্থির করতে সোমবার জরুরি বৈঠক হয় জগন্নাথ মন্দিরে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন পুরীর মহারাজা গজপতি মহারাজ দিব্যসিং দেব।

    কীভাবে হবে লেজার স্ক্যানিং

    মন্দিরের (Shree Jagannath Temple) মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি জানান, খনন করতে হবে না, এমন পদ্ধতিতে রত্ন ভান্ডারের গোপন সুড়ঙ্গ বা কুঠুরির খোঁজ করা হবে। এই বিষয়ে রাজ্য প্রশাসন এবং ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই)-এর অনুমতি মিলেছে। তবে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের কাজ শুরুর আগে মন্দির কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন আইআইটি এবং সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে কথা বলা হবে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, রহস্যময় রত্নভান্ডারের ভিতরের চিত্রটি বুঝতে ‘লেজার স্ক্যানিং’ করা হতে পারে। এএসআই লেজার স্ক্যান করার জন্য একটি অত্যন্ত অত্যাধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করবে। পুরো রত্ন ভান্ডারটির সংস্কার করবে এএসআই।

    আরও পড়ুন: ভারতেই হাসিনা, বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর কেন্দ্রের, সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর

    প্রচলিত বিশ্বাস

    বেশ কয়েকজন সেবাইত দাবি করছেন পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Shree Jagannath Temple) রত্ন ভান্ডারের ভিতরের কক্ষে একটি গোপন সুড়ঙ্গ আছে। অনেকের ধারনা সেই সুড়ঙ্গ গিয়ে মিশেছে সাগরে। সেখানেই নাকি জগন্নাথ মন্দিরের আসল ধন-সম্পদ লুকোনো আছে। তবে, সুপারভাইজারি প্যানেলের চেয়ারম্যান, বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ জানিয়েছিলেন, এই ধরনের কোনও সুড়ঙ্গের ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। তিনি বলেছেন, “আমরা কখনই সুড়ঙ্গ তত্ত্ব বিশ্বাস করিনি। এই নিয়ে কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। আমরা সব ধন-সম্পদ সরিয়ে ভিতরের কক্ষের দেওয়ালগুলি পরীক্ষা করে দেখেছি। কোথাও কোনও সূড়ঙ্গ পাইনি।” রত্ন ভান্ডারের ভিতর এবং বাহির ভান্ডারের আলমারি এবং সিন্দুকগুলি সরানোর বিষয়েও এদিন আলোচনা হয়। এই বিষয়ে কী বিধি মেনে চলা হবে, তার একটি খসড়া তৈরি করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ওড়িশা সরকারের কাছে পাঠিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ওড়িশার দিকে এগোচ্ছে নিম্নচাপ, রবিতে কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া?

    Weather Update: ওড়িশার দিকে এগোচ্ছে নিম্নচাপ, রবিতে কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে নিম্নচাপ। ফলে জুলাই মাসের শেষ দিকে এসে এবার দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ফের একবার ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, শনি ও রবিবার রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়া বওয়ার পাশাপাশি হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে একাধিক জেলায়। শহর কলকাতাতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে গভীর নিম্নচাপ (Weather Update) 

    আবহাওয়া দফতর তরফে জানানো হয়েছে যে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপটি এবার আরও শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ক্রমশ ওড়িশার দিকে এগিয়ে আসছে। বঙ্গোপসাগরের এই নিম্নচাপ আপাতত পুরীর (Puri) কাছাকাছি চিলকা এলাকায় অবস্থান করছে। শনিবার সকালে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় শক্তি ক্ষয় করবে এই নিম্নচাপ। এরপর পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে ছত্তিশগড়ের দিকে চলে যাবে। সে কারণেই দক্ষিণবঙ্গে আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে গোটা রাজ্যজুড়েই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। 

    মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা

    এই নিম্নচাপ এর প্রভাবে প্রবল দুর্যোগ না হলেও সমুদ্র (Puri) থাকবে উত্তাল। সমুদ্রে ৪৫ থেকে ৫৫ কিমি, এমনকী সর্বোচ্চ ৬৫ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া (Weather Update) বইবে। তার আভাস মিলবে শনিবার থেকেই। ফলে পশ্চিমবঙ্গ উপকূল সহ উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে আগামী রবিবার পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করেছে আবহাওয়া দফতর। 

    আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাতে নারাজ বিসিসিআই! বোর্ডকে সমর্থন ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার

    ২১ জুলাই-এর আবহাওয়ার পূর্বাভাস 

    এদিকে রাত পোহালেই ২১ জুলাই। প্রতি বছরই ধর্মতলায় শহিদ সমাবেশের আয়োজন করে তৃণমূল। লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়ে এবারের সভায় রেকর্ড মানুষের জমায়েত করাতে চাইছে শাসকদল। ইতিমধ্যে দূরের জেলাগুলি থেকে তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা কলকাতায় আসতে শুরু করেছেন। স্বাভাবিকভাবে, রবিবার ২১ জুলাই কলকাতার আবহাওয়া (Weather Update) নিয়ে বাড়তি কৌতূহল তৈরি হয়েছে সকলের মধ্যে। আর এরইমধ্যে আবহাওয়া দফতর তরফে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • President Murmu: পুরীর সমুদ্র সৈকতে প্রাতর্ভ্রমণে রাষ্ট্রপতি, প্রকৃতির মাঝে খুঁজে পেলেন শান্তি

    President Murmu: পুরীর সমুদ্র সৈকতে প্রাতর্ভ্রমণে রাষ্ট্রপতি, প্রকৃতির মাঝে খুঁজে পেলেন শান্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu), বর্তমানে রথযাত্রা এবং অন্যান্য কর্মসূচির জন্য ওড়িশায় (Odisha) চার দিনের সফরে রয়েছেন। রবিবার তিনি সফরের মাঝেই গিয়েছিলেন পুরীর সমুদ্র সৈকতে। সেই ছবি তিনি একাধিক পোস্টের মাধ্যমে ভাগ করে নিলেন দেশবাসীর সঙ্গে। নিজের ব্যস্ত সময় থেকে একটু সময় বের করে তিনি পুরীর গোল্ডেন বিচে গিয়েছিলেন।

    সমুদ্রের ধারে শান্তি পেলেন রাষ্ট্রপতি (President Murmu)

    “কিছু জায়গা রয়েছে যেগুলি আমাদের জীবনের খুব কাছাকাছি এবং আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমরা প্রকৃতির একটি অংশ। পাহাড়, নদী, জঙ্গল এবং সমুদ্র মনের মধ্যে এক অন্যরকম অনুভূতির সঞ্চার করে। আমি সমুদ্রের ধারে যখন হাঁটছিলাম তখন এ কথা বারংবার মনে আসছিল।” ছবিগুলি শেয়ার করে সামাজিক মাধ্যম এক্সে হ্যান্ডেলে কথাগুলি লেখেন দ্রৌপদী মুর্মু। আসলে রাষ্ট্রপতি (President Murmu) সমুদ্রের পাড়ে শান্তি খুঁজে পেয়েছিলেন। প্রভু জগন্নাথ দেবের দর্শন করে তাঁর একই অনুভূতি হয়েছিল বলে জানান।

    মানুষ প্রকৃতির অঙ্গ

    তিনি মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির যোগাযোগের কথা মনে করিয়ে দেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, “আসলে দৈনন্দিন জীবনে আমরা ভুলে যাই, যে আমরা প্রকৃতির একটি অংশ। ভূপৃষ্ঠের ৭০ শতাংশেরও বেশি অংশ মহাসাগর, এবং বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে সমুদ্রের স্তর ক্রমাগত বাড়ছে। এতে উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের দূষণের কারণে সাগরের বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাই প্রকৃতির বুকে বসবাসকারী মানুষদের অনুসরণীয় ঐতিহ্য এ ক্ষেত্রে আমাদের জন্য পথপ্রদর্শক হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা সমুদ্রের বাতাস এবং সমুদ্রের ঢেউয়ের ভাষা বুঝতে পারে। তাদের পূর্বপুরুষদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে, তাঁরা সমুদ্রকে দেবতা হিসাবে পূজা করে।”

    আরও পড়ুন: ভারতে কি শুরু হয়ে গেল হিন্দু ‘নিধন যজ্ঞ’?

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu) আরও বলেন, “আমি বিশ্বাস করি পরিবেশ সুরক্ষা এবং সংরক্ষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য আমাদের কাছে দুটি উপায় রয়েছে। প্রথমত, সরকার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি এই দিকে বড় পদক্ষেপ নিতে পারে এবং দ্বিতীয়ত, আমরা নাগরিক হিসাবে স্থানীয় পর্যায়েও ছোট পদক্ষেপ নিতে পারি। অবশ্যই, এই দুটি ধাপ একে অপরের পরিপূরক। আসুন আমরা অঙ্গীকার করি যে আমরা ব্যক্তি হিসেবে, স্থানীয় পর্যায়ে, নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য যা করতে পারি তা যেন করি। আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্য এটি করতেই হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Ratna Bhandar: রথযাত্রার পরেই খুলবে পুরীর রত্নভান্ডারের দরজা! কবে? সিদ্ধান্ত ৯ জুলাই

    Puri Ratna Bhandar: রথযাত্রার পরেই খুলবে পুরীর রত্নভান্ডারের দরজা! কবে? সিদ্ধান্ত ৯ জুলাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথযাত্রার পরেই সম্ভবত খুলবে জগন্নাথের শ্রীমন্দিরের রত্নভান্ডারের (Puri Ratna Bhandar) তালা। শনিবার রত্নভাণ্ডার সম্পর্কিত নতুন তদারকি কমিটির বৈঠক হয়েছে। ওড়িশা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি বিশ্বনাথ রথের (Justice Biswanath Rath) নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের নতুন কমিটির ওই বৈঠকে ঠিক হয়েছে আগামী ৯ জুলাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তার পরেই চূড়ান্ত হবে কবে খুলবে এই ‘রহস্যময়’ রত্নভান্ডার। 

    তালা ভেঙে খোলা হতে পারে রত্নভান্ডার (Puri Ratna Bhandar) 

    এ প্রসঙ্গে বিচারপতি রথ (Justice Biswanath Rath) স্পষ্টভাবে জানান, রত্নভাণ্ডারের ডুপ্লিকেট চাবি কোষাগারেই রয়েছে। শ্রীজগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের মুখ্য প্রশাসক ৯ জুলাই উচ্চপর্যায়ের কমিটির কাছে সেই চাবি তুলে দেবেন। তবে দীর্ঘদিন অব্যবহারে জীর্ণ তালা যদি সেই চাবিতে না খোলা যায়, তাহলে তালা ভাঙা হবে। এবিষয়ে একটি কার্যাবলি প্রস্তুত করে তা সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে। বিচারপতি আরও জানান, রত্নাবলির মূল্য নির্ধারণ ও কোনটি কোন ধাতু বা রত্ন, তা চেনার কাজে সাহায্য করার জন্য জহুরির সাহায্য নেওয়া হবে। তবে তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস উল্টোরথের আগেই রত্নভাণ্ডার খোলার চেষ্টা করা হবে। উল্লেখ্য, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে গত ফেব্রুয়ারি মাসে বিজেডি সরকার রত্নভান্ডারের (Puri Ratna Bhandar) মূল্যবান সামগ্রীর তালিকা প্রস্তুতের জন্য ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল। নেতৃত্বে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অরিজিৎ পাসায়াত। শুক্রবার তাদের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। তবে তার আগেই নতুন প্যানেলের কথা জানায় বিজেপি সরকার।

    আরও পড়ুন: বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ব্রহ্মপুত্র! অসমের বন্যায় মৃত বেড়ে ৫২

    রহস্যময় রত্নভান্ডার 

    পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের গর্ভগৃহের কাছেই রয়েছে রত্নভান্ডার (Puri Ratna Bhandar)। এটাই মন্দিরের সবথেকে দামি প্রকোষ্ঠ। যুগ যুগ ধরে এখানে জমা হয়ে রয়েছে, জগন্নাথদেব, বলভদ্র ও সুভদ্রার রত্নরাজি। এই  রত্নভান্ডার নিয়ে নানা বিষ্ময়কর বিশ্বাস রয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারে যা সম্পত্তি রয়েছে, তা দেশ-বিদেশের কোথাও নেই। মনে করা হয়, পুরীর রত্নভান্ডারে এমন সব মণিমাণিক্য আছে, যার দিকে তাকালেই নাকি চোখে ঝলমলিয়ে ওঠে। বৈদুর্যমণি, নীলকণ্ঠমণি-সহ একাধিক মূল্যবান রত্ন রয়েছে জগন্নাথধামের ভান্ডারে, এমনই দাবি পাণ্ডাদের। নীলাচলবাসীর বিশ্বাস মহাপ্রভুর এই বিপুল ঐশ্বর্যর পাহারায় রয়েছে বিষধর সাপ। তবে এ সবই গল্পকথা নাকি আসলেই সব সত্যি, তা জানা যাবে রত্ন ভান্ডার খুললেই।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share