Tag: Om

  • Prabowo Subianto: রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ‘ওম শান্তি ওম’ বলে ভাষণ শেষ করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    Prabowo Subianto: রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ‘ওম শান্তি ওম’ বলে ভাষণ শেষ করলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের প্রতিনিধি। বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে এই দ্বীপরাষ্ট্রে। বুধবার সেই ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো (Prabowo Subianto) স্বদেশের সংস্কৃতি মেনেই ভাষণ শুরু করলেন ‘ওম স্বস্তিয়াস্তু’ বলে। আর শেষ করলেন ‘ওম শান্তি ওম’ (Om Shanti) বলে। আজ্ঞে হ্যাঁ, শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও, এটাই ঘটনা। রাষ্ট্রসংঘের ৮০তম সাধারণ সভায় অংশ নিয়েছিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট। সেখানেই তিনি উচ্চারণ করেন ‘ওম শান্তি ওম’। সেই ভিডিওই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    ‘ওম শান্তি ওম’ (Prabowo Subianto)

    দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার ৯০ শতাংশ নাগরিকই মুসলমান। সেই দেশেরই প্রেসিডেন্ট তাঁর ভাষণ শুরু করেন ‘ওম স্বস্তিয়াস্তু’ বলে। বক্তব্যের একেবারে শেষে বলেন ‘ওম শান্তি ওম’। তাঁর সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই তাঁকে কুর্নিশ জানান নেটিজেনরা। বক্তৃতার শুরুতেই তিনি বলেন, “ইহুদি, মুসলিম, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ সব ধর্মই এক। আমাদের সকলের একটা মানব পরিবার হিসেবে বসবাস করা উচিত। ইন্দোনেশিয়া এই দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবে রূপ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    কী বললেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট? 

    ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “যেখানেই শান্তি রক্ষার প্রয়োজন, সেখানেই সেবা দেওয়ার অঙ্গীকারে অটল আমরা।” তিনি বলেন, “ইন্দোনেশিয়া গাজা বা প্যালেস্তাইনের অন্য কোথাও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ২০ হাজার কিংবা তারও বেশি সংখ্যক আমাদের সন্তানদের পাঠাতে প্রস্তুত।” সুবিয়ান্তো (Prabowo Subianto) বলেন, “আজ ইন্দোনেশিয়া রাষ্ট্রসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর অন্যতম বৃহৎ অবদানকারী দেশ। আমরা কেবল কথায় নয়, বাস্তবে মাটিতে উপস্থিত থেকে যেখানে শান্তি রক্ষার প্রয়োজন, সেখানেই সেবা দিতে থাকব।” যুদ্ধ থামানোর আহ্বান জানিয়ে এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের প্রতি ইন্দোনেশিয়ার পূর্ণ সমর্থনের কথা ঘোষণা করে তিনি বলেন, “ইজরায়েল এবং প্যালেস্তাইন – দু’টিই যেন স্বাধীন ও সার্বভৌম হয় এবং হুমকি ও সন্ত্রাস থেকে মুক্ত থেকে নিরাপদে বেঁচে থাকতে পারে।” গাজায় বিধ্বংসী পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট (Prabowo Subianto) বলেন, “জাতিসমূহের এই সমাজকে অবশ্যই দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে এই বিপর্যয় থামানোর জন্য। না হলে পৃথিবী প্রবেশ করবে এক অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায়, যেখানে যুদ্ধ হবে অবিরাম এবং হিংসা ক্রমশ বাড়তেই থাকবে (Om Shanti)।”

LinkedIn
Share