Tag: Online shopping

Online shopping

  • Shopping Mall: অধিকাংশ দোকান খালি, ক্রেতা নেই বললেই চলে, কলকাতাতেও বাড়ছে ‘ভুতুড়ে শপিং মল’

    Shopping Mall: অধিকাংশ দোকান খালি, ক্রেতা নেই বললেই চলে, কলকাতাতেও বাড়ছে ‘ভুতুড়ে শপিং মল’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা ভারতবর্ষে বাড়ছে ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা, যাকে ইংরেজি পরিভাষায় ঘোস্ট শপিং মলও (Shopping Mall) বলা হয়ে থাকে। বিভিন্ন সার্ভে থেকে জানা গিয়েছে, এই ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা ২০২৩ সালে সব থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ২০২২ এর তুলনায় ৫৯ শতাংশ বেশি। অনেকের হয়তো মনে হতে পারে, এই ভুতুড়ে শপিং মল মানে শপিং মলে ভূতের উপদ্রব। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সাধারণত যে শপিং মলগুলির অধিকাংশ দোকান খালি পড়ে থাকে এবং ক্রেতার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকাংশে কম হয়, সেগুলিকে সাধারণত ভুতুড়ে শপিং মল অথবা ঘোস্ট শপিং মল বলা হয়। এই ধরনের শপিং মলের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া মানে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে যাওয়া। এই ধরনের শপিং মলের সংখ্যা বাড়তে থাকলে ভারতবর্ষ এক সময় কঠিন আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হবে। ‘থিঙ্ক ইন্ডিয়া থিঙ্ক রিটেইল ২০২৪: শপিং সেন্টার অ্যান্ড হাই স্ট্রিট ডায়নামিকস অ্যাক্রস ২৯ সিটি’ নামক এক  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ২০২৩ সালে ভারতের মোট ৬৭০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

    ঘোস্ট শপিং মলের কবল থেকে বাদ যায়নি কলকাতাও (Shopping Mall)

    সার্ভে রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে কলকাতার অবস্থা সব থেকে খারাপ। গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে ভুতুড়ে শপিং মলের প্রসার সব থেকে বেশি ঘটেছে কলকাতার মধ্যেই। ২০২২ সালে কলকাতায় ইজারাযোগ্য জায়গার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৭ শতাংশের মতো। কলকাতায় এই ধরনের জায়গার পরিমাণ ছিল ৩ লক্ষ বর্গফুট, যা সাম্প্রতিক কালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ লক্ষ বর্গফুটের কাছাকাছি। ২০২২ এ ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা কলকাতায় ছিল চারটি, যেখানে ২০২৩ এ আরও ২ টি যোগ হয়েছে।

    ভুতুড়ে শপিং মলের সংখ্যা দিনদিন বাড়ার কারণ কী? (Shopping Mall)

    গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে ভুতুড়ে শপিং মল বাড়ার পিছনে রয়েছে অসংখ্য কারণ। বিশেষজ্ঞদের মতে তার কিছু কারণ হল, শপিং মলগুলির (Shopping Mall) অবস্থানগত অসুবিধা। আবার দেখা গিয়েছে, আকার ছোট হওয়ার কারণেও ভুতুড়ে হয়ে উঠেছে শপিং মলগুলি। আর আকার ছোট হওয়ার কারণে বিভিন্ন বড় বড় ব্র্যান্ড শপিং মলে জায়গা পায় না। এছাড়াও আরও একটি বিশেষ কারণ হল, কোভিড মহামারীর পর মানুষ বিশেষ করে অনলাইন শপিংয়ে ঝুঁকে পড়েছে। মানুষ ভালো পণ্য কেনাকাটা করার জন্য বড় শপিংমলগুলিতে পা বাড়াচ্ছে। ফলে ছোট শপিং মলগুলি বাদ যাচ্ছে সেই তালিকা থেকে। আর সেই সব ছোট শপিং মলগুলি পরিণত হচ্ছে ঘোস্ট শপিং মলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Flipkart Sale: শুরু হল ফ্লিপকার্টের ‘বিগ বিলিয়ন ডে’জ’, সদস্যদের জন্য থাকছে বিশেষ সুবিধা

    Flipkart Sale: শুরু হল ফ্লিপকার্টের ‘বিগ বিলিয়ন ডে’জ’, সদস্যদের জন্য থাকছে বিশেষ সুবিধা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে শুরু হয়ে গেল ফ্লিপকার্টের (Flipkart) ‘দ্য বিগ বিলিয়ন ডে’জ’ (‘The Big Billion Days’)। উৎসবের মরশুমে আর কী চাই! কারণ এই বিগ বিলিয়ন ডেইসে থাকে জামা-কাপড় থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক জিনিস প্রায় সবেতেই আকর্ষণীয় ছাড়। পুজোতে তো কেনাকাটা করতেই হবে। তাই অনলাইন শপিং থেকে এখন ভালো আর কী হতে পারে! এই সেল ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। তবে জানেন কী, যারা ফ্লিপকার্টের প্লাস মেম্বার (Plus Member) তাঁরা সেল শুরু হওয়ার ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ এক দিন আগে থেকেই আকর্ষণীয় ছাড়ে জিনিসপত্র কিনতে পারবেন।

    কী এই ফ্লিপকার্ট প্লাস?

    যারা ফ্লিপকার্টে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে শপিং করেছেন, তাদের জন্য কেবল এই ফ্লিপকার্ট প্লাস মেম্বার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। গ্রাহকদের সঙ্গে সংস্থার সম্পর্ক উন্নত করতে এবং তাঁদের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়ার জন্য এমন পরিষেবা তৈরি করেছে ফ্লিপকার্ট। প্লাসে যোগদান করার জন্য, আপনাকে কেনাকাটা করে ১২ মাসে কমপক্ষে ২০০টি সুপারকয়েন অর্জন করতে হবে। এই প্লাস মেম্বার হলে ছাড়ের ওপরেও অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন- গ্রাহকরা বিনামূল্যে শিপিং, আরলি অ্যাক্সেস টু সেল (early access to sales), সুপারকয়েন ব্যবহার করে জিনিসের দামও কমানোর সুযোগ থাকে। আর তাই প্লাস মেম্বার হলেই সেল শুরুর আগে আপনি সেলের দামে যা কিছু কিনতে পারবেন (Early Access To Sale)।

    আরও পড়ুন: শুরু হচ্ছে অ্যামাজন গ্রেট ইন্ডিয়ান ফেস্টিভ্যাল সেল! জানুন কিসে মিলবে ছাড়

    পুজোর আগে এই ছাড়ের জন্যই অনেকেই অপেক্ষায় বসে থাকেন। কারণ এটি বছরের সবচেয়ে বেশি ছাড় দেওয়ার সময়। এবছর ইলেকট্রনিক গ্যাজেট এবং স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, টিভি, ল্যাপটপ ইত্যাদি ডিভাইসে প্রায় ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও ফ্লিপকার্টের সঙ্গে কিছু ব্যাঙ্কেরও চুক্তি করা থাকে, যাতে সেই নির্দিষ্ট ব্যাঙ্কের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটা করলে অতিরিক্ত ছাড় পাওয়া যায়। এবছর, ICICI ব্যাঙ্ক এবং Axis ব্যাঙ্কের সঙ্গে চুক্তি করেছে ফ্লিপকার্ট। এর ফলে এই ব্যাঙ্কগুলোর কার্ড ব্যবহার করলে গ্রাহকদের ক্রয়ের উপর ১০ শতাংশ অতিরিক্ত ছাড় দেওয়া হবে। 

  • Viral News: এ কি কাণ্ড আমাজনের! প্লাস্টিকের বালতি, মগ বিক্রি হচ্ছে ২৬ হাজার টাকায়!

    Viral News: এ কি কাণ্ড আমাজনের! প্লাস্টিকের বালতি, মগ বিক্রি হচ্ছে ২৬ হাজার টাকায়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা প্লাস্টিকের বালতির দাম ২৬ হাজার টাকা! একটা প্লাস্টিকের মগ প্রায় ১০ হাজার টাকা! না, কোনও চোখের ভুল নয়। একদম ঠিক পড়ছেন। জনপ্রিয় অনলাইন রিটেল স্টোর (online fretail store) আমাজনের ওয়েবসাইটে এমনই ডিসপ্লের দেখা মিলেছে। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ নেটিজেনদের। সকলেই বলছেন, যত কাণ্ড আমাজনে!

    কোনও জিনিস অনলাইনে কেনার কথা হলেই প্রথমেই যে ই-কমার্স (e-commerce) প্ল্যাটফর্মের কথা মনে পড়ে তা হল আমাজন (Amazon)। আর এই আমাজনের এমন কাণ্ড দেখে রীতিমত শোরগোল পড়়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়। সম্প্রতি, একটি ছবি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, আমাজনে এমন নিত্যপ্রয়োজনীয় ও অত্যন্ত সাধারণ পণ্যের পাশে অস্বাভাবিক মূল্য হেঁকে বিক্রি করা হচ্ছে। আমাজন ওয়েবসাইটের ছবি তুলে দেখানো হয়েছে, সামান্য প্লাস্টিকের বালতি ২৫,৯৯৯ টাকায় এবং প্লাস্টিকের মগ ৯,৯১৪ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। 

    এখানেই শেষ নয়, মজাদার বিষয় হল, যখন বালতিটির আসল দাম জানা গেল। কারণ বালতিটির আসল দাম হল ৩৫,৯০০ টাকা এবং ২৮ শতাংশ ছাড়ের পরেই দাম হয়েছে ২৫,৯৯৯ টাকা। এমনকী, এও বলা হয়েছে যে কিস্তির মাধ্যমেও কিনতে পারেন ওই বালতি। এটি শোনার পর আরও হতবাক হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ।

    বিবেক রাজু নামে এক ব্যক্তি তার ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে এটি শেয়ার করে লেখেন, “এটি আমাজনে পেলাম, আমি জানি না, কি করা উচিত।” এরই মধ্যে অনেকেই বিষয়টিকে আমাজনের ভুল বলে মেনে নিয়েছে। আমাজনের তরফেও বলা হয়েছে, “এই ভুলভ্রান্তির জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা এই দিকে বিশেষ নজর রাখব।”

    আরেকজন একটি আশ্চর্যজনক বিষয় তুলে ধরেন, এটি আমাজনের স্টকে মাত্র একটি পড়ে রয়েছে। অন্য একজন ট্যুইটার ইউজার একটি হাস্যকর কমেন্ট করে লেখেন, “কোনও বেআইনি জিনিস পাঠানোর এটি একটি ভালো পদ্ধতি। এটি একটি কোডেড আইটেমও (Coded Item) হতে পারে এবং এর মাধ্যমে অন্য জিনিসও পেয়ে যেতে পারেন।”

    এরই মধ্যে দুটি বাথরুম মগ ৯,৯১৪ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায় আমাজনে। যার আসল দাম ছিল ২২,০৮০ টাকা এবং ৫৫ শতাংশ ছাড়ের পর ৯,৯১৪ টাকা হয়েছে। তবে এমন কাণ্ড আমাজনে নতুন কিছু নয়। এর আগেও অনেক কম দামি জিনিসকে চড়া দামে বিক্রি হতে দেখা গিয়েছে।এরপর আর কী কী দেখার বাকি আছে, এই নিয়েই সাধারণ মানুষ চিন্তিত।

LinkedIn
Share