Tag: pakistan

pakistan

  • Lakshadweep: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    Lakshadweep: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের বুকে ইতিউতি ছড়িয়ে বেশ কয়েকটি দ্বীপ। সাগরের নীল জলরাশির মধ্যে এখানে ওখানে মাথা তুলে রয়েছে ঘন সবুজ বনানী। জলের নীচে গেলেই ধাঁধিয়ে যায় চোখ। রং-বেরংয়ের প্রবাল প্রাচীরের সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর। এই হল লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) অপার সৌন্দর্যের নির্যাস।

    শিরোনামে লাক্ষাদ্বীপ

    মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীর (অ)সৌজন্যের জেরে বর্তমানে ভারতের যে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল খবরের শিরোনামে। এহেন সৌন্দর্যের আধার দখল করে নিচ্ছিল পাকিস্তান। পারেনি। কারণ যে সময় পাক সেনা দখল করার চেষ্টা করেছিল লাক্ষাদ্বীপ, সেই সময় ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। বিষয়টি তাহলে খুলেই বলা যাক। স্বাধীনতার পরে পরে দেশের সর্বত্র পতপত করে উড়ছে তিরঙ্গা পতাকা। দেশের যেসব অঞ্চল রাজা কিংবা রানির শাসনাধীন ছিল, সেই সব রাজা-রানিকে বুঝিয়ে ভারতের অন্তর্ভু্ক্ত করে ফেলেছেন দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। যেহেতু ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়েছিল, তাই মুসলমান অধ্যুষিত লাক্ষাদ্বীপের রাশ যাওয়ার কথা ছিল পাকিস্তানের হাতে। কারণ তখনও লাক্ষাদ্বীপ ছেড়ে যায়নি ব্রিটিশরা।

    লৌহমানবের কৌশলে কুপোকাত পাকিস্তান

    এমতাবস্থায় আরব সাগরের বুকে মুসলমান অধ্যুষিত লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) গুরুত্ব অনুধাবন করে দখল নিতে ছোটে পাক বাহিনী। সে খবর কানে পৌঁছে যায় লৌহমানবের। সঙ্গে সঙ্গে তিনি লাক্ষাদ্বীপের উদ্দেশে রওনা করিয়ে দেন ভারতীয় রণতরী। পাক বাহিনী লাক্ষাদ্বীপে পা রাখার ঢের আগেই সেখানে ইউনিয়ন জ্যাক (ব্রিটেনের পতাকা) নামিয়ে ভারতীয় সেনা তুলে দেয় তিরঙ্গা পতাকা। ভারত লাক্ষাদ্বীপের দখল নিয়েছে শুনে আর এগোনোর সাহস দেখায়নি পাক বাহিনী। লাক্ষাদ্বীপ অন্তর্ভুক্ত হয় ভারতের মানচিত্রে। যার পুরো ক্রেডিটই বর্তায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্যাটেলের ওপর।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সম্পত্তির হিসেব কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে পারবেন অভিষেক?’’ প্রশ্ন বিচারপতির

    ৩৬টি দ্বীপের সমাহার লাক্ষাদ্বীপ। কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলের আয়তন ৩২.৬৯ বর্গ কিলোমিটার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কৌশলগত অবস্থানের কারণেই এই দ্বীপপুঞ্জের দখল নেওয়ার স্বপ্নে পাড়ি জমিয়েছিল পাক সেনা। পাকিস্তানের যে স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিলেন ভারত গৌরব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। প্রসঙ্গত, মালাবার উপকূলের কাছেই লাক্ষাদ্বীপ। ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপলব্ধি করেছিলেন এই দ্বীপপুঞ্জের কৌশলগত অবস্থানের গুরুত্ব। তার জেরেই আজও রত্নগর্ভা এই দ্বীপপুঞ্জ (Lakshadweep) জ্বলজ্বল করছে ভারতের মানচিত্রে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Election 2024: কাড়া হল প্রতীক! তাও জনমত সমীক্ষায় পাক জনতার পছন্দ ইমরানের দলই

    Pakistan Election 2024: কাড়া হল প্রতীক! তাও জনমত সমীক্ষায় পাক জনতার পছন্দ ইমরানের দলই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান নির্বাচন (Pakistan Election 2024) কমিশন মনোনয়ন বাতিল করায় পার্লামেন্টের আসন্ন নির্বাচনে লড়তে পারবেন না প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এমনকী পাকিস্তানের বিশ্বজয়ী ক্রিকেট অধিনায়কের দলের নির্বাচনী প্রতীক ‘ব্যাট’ও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানে ভোটের আগে জনমত সমীক্ষায় এখনও এগিয়ে রয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দল  পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। 

    পছন্দের দল পিটিআই

    কয়েক মাস আগে আমেরিকার একটি জনমত সমীক্ষা সংস্থা পাকিস্তানের (Pakistan Election 2024) বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং নেতাদের জনপ্রিয়তা নিয়ে একটি সমীক্ষা করেছিল। তার ফল বলছে, ৩৮ শতাংশ পাকিস্তানি ভোটদাতার পছন্দের দল পিটিআই। প্রাক্তন দুই প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ ও শাহবাজ শরিফের দল ‘পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএলএন)-এর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন ১৮ শতাংশ পাক ভোটদাতা। এ ছাড়া নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর দল ‘পাকিস্তান পিপলস পার্টি’ (পিপিপি) ১৫ শতাংশ, তেহরিক-ই-লব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি) ১০ শতাংশ, জামাতে ইসলামি (জেআই) ৯ শতাংশ এবং মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট-পাকিস্তান (এমকিউএম-পি)-র প্রতি ৬ শতাংশ ভোটারের সমর্থন রয়েছে বলে ওই জনমত সমীক্ষায় জানা গিয়েছে। ওই সমীক্ষায় ‘পছন্দের প্রধানমন্ত্রী’ হিসাবে ৬০ শতাংশ ভোটার ইমরানের (Imran Khan) নাম করেছিলেন। 

    আরও পড়ুন: ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান! প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল কমিশনের

    পিটিআই-এর প্রতীক নিয়ে সমস্যা

    ওএসএ মামলার কারণে  ইমরান জেলে থাকলেও তাঁর দল পিটিআই ভোটে অংশ নেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নভেম্বরে। কিন্তু  পিটিআইয়ের সাংগঠনিক বিধি মেনে ইমরানের উত্তরসূরি নির্বাচন হয়নি। এই যুক্তি দেখিয়ে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর নির্বাচনী প্রতীক ‘ব্যাট’ কেড়ে নেওয়ার বিষয়ে ‘ইলেকশন কমিশন অব পাকিস্তান’ (ইসিপি) যে পদক্ষেপ করেছিল, বুধবার পেশোয়ার হাইকোর্ট তা পুনর্বহাল করেছে। এর ফলে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের আগে বড় ধাক্কা খেল প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান! প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল কমিশনের

    Imran Khan: ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান! প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দাখিল করা দু’টি মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিল নির্বাচন কমিশন। এর ফলে নির্বাচনে (Pakistan General Election 2024) ব্যাকফুটে চলে গেল  পাকিস্তান-তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি। মরানের মনোনয়ন বাতিলকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ বলেছে তাঁর দল পিটিআই। ইমরানের মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে দল নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে পারে বলে ইঙ্গিত।

    মনোনয়ন বাতিল

    পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির আসন্ন নির্বাচনের (Pakistan General Election 2024) প্রার্থী হিসাবে ‘পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ’ (পিটিআই)-এর প্রতিষ্ঠাতা ইমরান লাহোরের এনএ–১২২ এবং মিয়াঁওয়ালির এনএ–৮৯ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।শনিবার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সেই মনোনয়নপত্র অবৈধ বলে জানানো হয়েছে। পাক নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, যে দু’টি কেন্দ্র থেকে ইমরান খান মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, সেখানকার বৈধ ভোটার নন তিনি। এছাড়া, বর্তমানে দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। জেলবন্দি কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার নেই। সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখার পর তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। 

    আরও পড়ুন: ৬ মাস জেল! শ্রম আইনে দোষী সাব্যস্ত নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনুস

    পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত

    এ প্রসঙ্গে ইমরানের (Imran Khan) দল পিটিআই মহাসচিব ওমর আয়ুব খান বলেন, ‘‘সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনে পিটিআইয়ের মুখোমুখি হওয়ার সাহস না থাকায় এই ধরনের অসাধু পদ্ধতি অবলম্বন করছেন ক্ষমতাসীনেরা। নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে।’’ ঘটনার জেরে পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু করেছেন পিটিআই কর্মী-সমর্থকেরা। উল্লেখ্য, ৩০ ডিসেম্বর ছিল পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র স্ক্রুটিনির শেষ দিন। মনোনয়নপত্র গ্রহণ বা বাতিলের বিরুদ্ধে আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে আপিল করা যাবে। আগামী ১০ জানুয়ারি ওই আপিলের বিষয়ে নেওয়া হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ১১ জানুয়ারি।  আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ‘ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি’ এবং প্রাদেশিক আইনসভাগুলির নির্বাচন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    Masood Azhar: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিস্ফোরণে নিহত পাক জঙ্গিগোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার (Masood Azhar)। সোমবার ভোরে পাক পাঞ্জাবের ভাওয়ালপুরের অদূরে পর পর কয়েকটি বিস্ফোরণ হয় তার কনভয়ে। তাতেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে খবর ছড়িয়েছে সমাজমাধ্যমে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিও-ও। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। মাসুদের মৃত্যু নিয়ে পাক সরকার কিংবা সেনার তরফে কিছু বলা হয়নি।

    মাসুদ কাহিনি

    নয়ের দশকে কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করে ভারতীয় সেনার হাতে ধরা পড়েছিল মাসুদ। অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানায় কন্দহর বিমান ছিনতাইকাণ্ডে জঙ্গিদের শর্ত মেনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল তাকে। ২০০১ এর সংসদ হামলা এবং ২০১৬-য় পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটিতে ফিদায়েঁ হানা এবং ২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলার ঘটনায়ও অন্যতম অভিযুক্ত মাসুদ ও তার ভাই রউফ।

    জইশ-ই-মহম্মদ

    উনিশ সালে মাসুদের (Masood Azhar) গায়ে সেঁটে দেওয়া হয় জঙ্গির তকমা। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় রয়েছে তার সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ। এহেন জইশই পাক সরকারের মদতে দিব্যি কারবার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। মাদক ব্যবসা, হাওয়ালার কারবার রয়েছে তার। জেহাদের খরচ তুলতে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও স্থানীয় ট্রাস্টের নামে টাকা তোলে মাসুদের সংস্থা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চালায় তারা। জইশের এই স্কুলগুলিতে জেহাদি হাওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শিক্ষা শেষে জেহাদের কাজে লাগানো হয় পাশ-আউটদের।

    আরও পড়ুুন: ‘বয়ঃ-বিধি’ দ্বন্দ্বে বেসামাল তৃণমূল, নেত্রীর রোষেই কি ‘অন্তরালে’ অভিষেক?

    জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে ভওয়ালপুরের মসজিদ থেকে ফেরার পথে অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন আততায়ী মাসুদের কনভয় লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ ঘটায়। তাতেই মৃত্যু হয় এই জঙ্গির। ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ভাওয়ালপুরের ডেরায় পাক সেনার প্রহরায় থাকে মাসুদ। সেখান থেকেই ভারত-পাক সীমান্তে থাকা জঙ্গি শিবিরগুলি তদারকি করে। ভারতে অশান্তি জিইয়ে রাখতে এখনও সক্রিয় সে। অর্থ-সহ অন্যান্য সাহায্য দিয়ে তাকে (Masood Azhar) সাহায্য করে চলেছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan General Polls: পাক ভোট-ময়দানে ইতিহাস, পিপিপির হয়ে লড়বেন হিন্দু তরুণী চিকিৎসক!  

    Pakistan General Polls: পাক ভোট-ময়দানে ইতিহাস, পিপিপির হয়ে লড়বেন হিন্দু তরুণী চিকিৎসক!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ নির্বাচন পাকিস্তানে (Pakistan General Polls)। এদিনই হবে প্রভিন্সিয়াল অ্যাসেম্বলির নির্বাচনও। এই সাধারণ নির্বাচনেই অংশ নিচ্ছেন এক হিন্দু মহিলা। খাইবার পাখতুনখাওয়ার বুনের জেলা থেকে প্রার্থী হবেন পেশায় চিকিৎসক শাবিরা পরকাশ। এজন্য মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছেন তিনি।

    হিন্দু তরুণীর মনোনয়ন জমা

    ২৩ ডিসেম্বর মনোনয়ন জমা দিয়েছেন শাবিরা। তবে খবরটির গুরুত্ব অন্যত্র। সেটি হল শাবিরাই প্রথম হিন্দু মহিলা যিনি অংশ নিতে চলেছেন পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে। পাকিস্তান পিপলস পার্টির টিকিটে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। গত ৩৫ বছর ধরে এই দলের সক্রিয় সদস্য তাঁর বাবা ওম পরকাশ। ওম অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক। খবরটি আম জনতার নজর কেড়েছে অন্য একটি কারণেও। সেটি হল শাবিরাই বুনেরের প্রথম মহিলা যিনি নামছেন নির্বাচনের ময়দানে।

    কী বললেন শাবিরা?

    ২০২২ সালে অ্যাবোটাবাদ ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছেন শাবিরা। তিনি পিপিপির বুনের মহিলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। মনোনয়নপত্র পেশ (Pakistan General Polls) করে শাবিরা জানান, বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করে এলাকায় দরিদ্রদের জন্য কাজ করতে চান তিনি। মহিলাদের জন্য নিরাপদ পরিবেশেরও ব্যবস্থা করতে চান এই মহিলা চিকিৎসক। এলাকায় মহিলাদের কল্যাণেও কাজ করতে চান তিনি। মহিলাদের অধিকার রক্ষার্থেও কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন শাবিরা। তিনি বলেন, “মহিলারা নির্যাতিতা, উপেক্ষিতা, বিশেষত উন্নয়নের ক্ষেত্রে।”

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি বঙ্গবাসীকে দেবে আয়ুষ্মান ভারত’, বললেন শুভেন্দু

    বুনেরের এই মহিলা চিকিৎসক জানান, বাবার কাছে প্রথম তিনি প্রার্থী হতে চান বলে ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর বাবা কথা বলেন দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। সেখানে ছাড়পত্র মেলায় মনোনয়নপত্র পেশ করেছেন শাবিরা। তিনি জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করতে গিয়ে অব্যবস্থা, অসহায়তা দেখেছেন। সেসব দূর করতেই নির্বাচনী ময়দানে নামছেন তিনি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর শাবিরা পাশে পেয়ছেন অনেককেই। এঁদের মধ্যে একজন বুনের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সিয়ার ইমরান নশাদ খান।

    তিনি বলেন, “শাবিরা গতানুগতিক পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বানের পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ৫৫ বছর আগে। তার পর থেকে এই প্রথম কোনও মহিলা রাজনীতিতে নামছেন এবং ভোটে লড়ছেন।” প্রসঙ্গত, সাধারণ নির্বাচনে (Pakistan General Polls) পাঁচ শতাংশ মহিলাকে অন্তর্ভুক্ত করতে সম্প্রতি নিয়ম সংশোধন করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hafiz Saeed: মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজকে চেয়ে পাকিস্তানকে চিঠি ভারতের  

    Hafiz Saeed: মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজকে চেয়ে পাকিস্তানকে চিঠি ভারতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ২৬/১১ মুম্বই সন্ত্রাসের মূল চক্রী (Hafiz Saeed)। পাকিস্তানের আদালতে দোষী সাব্যস্তও হয়েছেন লস্কর-ই-তৈইবার প্রতিষ্ঠাতা। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের শাস্তি থেকে বাঁচতে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন ও প্রভিন্সিয়াল অ্যাসেম্বলি নির্বাচনে লড়তে নেমেছে তাঁর সমর্থিত দল ‘পাকিস্তান মারকাজি মুসলিম লিগ’। এহেন হাফিজ মহম্মদ সঈদকে চেয়ে ইসলামাবাদকে চিঠি দিল নয়াদিল্লি। যদিও ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি না থাকায় হাফিজকে ভারত পাবে না বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের। মুম্বই হামলার এত বছর পর এই প্রথম (Hafiz Saeed) হাফিজকে বিচারের জন্য ভারতে পাঠানোর দাবি জানিয়ে পাকিস্তানকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিল ভারত। বিদেশমন্ত্রকের তরফে ওই বার্তা পাঠানো হয়েছে।

    হাফিজের মাথার দাম

    হাফিজ রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসবাদী। আমেরিকা তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করেছে এক কোটি টাকা। পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের গোপন ডেরায় তাঁকে রাখা হয়েছে বলে জল্পনা। হাফিজের ছেলে তলহাও বাবার মতোই সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মে জড়িত। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রয়েছেন তিনিও। এহেন মোস্ট ওয়ান্টেড হাফিজের দল লস্করের সামাজিক শাখা জামাত-উদ-দাওয়া সমর্থিত রাজনৈতিক দল পিএমএমএলের টিকিটে লাহোরের একটি আসন থেকে তলহা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে খবর।

    সন্ত্রাসবাদের তকমা ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা!

    ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির পাশাপাশি নির্বাচন হবে প্রাদেশিক আইনসভাগুলিরও। সেই নির্বাচনেই জিতে দলের গা থেকে সন্ত্রাসবাদী দলের তকমা ঝেড়ে ফেলতে চাইছেন মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড। অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগেও একবার সন্ত্রাসবাদীর তকমা ঝেড়ে ফেলতে উদ্যোগী হয়েছিলেন হাফিজ। সেটা ২০১৮ সাল। সেবারও পাকিস্তানের সাধারণ ও প্রভিন্সিয়াল অ্যাসেম্বলি মিলিয়ে মোট ২৬৫টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল হাফিজ সমর্থিত আল্লাহ-উ-আকবর তেহরিক নামে একটি দল।

    আরও পড়ুুন: “ধান্দাবাজ, জমি মাফিয়া, চোর, তোলাবাজ”, পোস্টারে তৃণমূল বিধায়কের ‘কাজের স্বীকৃতি’

    সেবার অবশ্য খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে হাফিজের সমর্থন নিয়ে ভোটে দাঁড়ানো দলটিকে। এবার অবশ্য ছেলে তলহার জয় নিশ্চিত করতে চাইছেন হাফিজ। হ্যাঁ, গোপন ডেরায় বসেই। তবে সেটা কতটা মসৃণ হবে, তা বলবে সময়। কারণ চলতি মাসের গোড়ার দিকে হাফিজ ঘনিষ্ঠ লস্কর জঙ্গি হাঞ্চলা আদনানকে করাচিতে গুলি করে খুন করে আততায়ীরা। তার পরেই আইএসআইয়ের গোপন ডেরায় থাকা হাফিজের (Hafiz Saeed) নিরাপত্তা আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে। কে জানে, কখন কী হয়!

    পাপ যে বাপকেও ছাড়ে না!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু সন্ত্রাসবাদের,” তোপ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু সন্ত্রাসবাদের,” তোপ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন থেকেই শুরু হয়েছিল সন্ত্রাসবাদ।” কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শনিবার দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিয়ে আসেন আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গ।

    প্রসঙ্গ: ২৬/১১ 

    বিদেশমন্ত্রীর মতে, স্বাধীনতার সময় থেকেই সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছে ভারত। এর মদত পাকিস্তানের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ তাঁর। তাঁর ভাষণে অনিবার্যভাবে উঠে আসে ২৬/১১র মুম্বই হামলার ঘটনার কথা। ওই দিন মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল লক্সর-ই-তৈবা। সেটাকেই এদেশে সন্ত্রাসবাদের ‘পিভটাল মোমেন্ট’ বলে মনে করেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি (S Jaishankar) বলেন, “সন্ত্রাসবাদ শুরু হয়েছিল সেই মুহূর্তে, যখন আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম। তখন পাকিস্তান থেকে এ দেশে এসেছিল রেইডাররা।… আজ এ দেশে যা বদল হয়েছে, আমার মনে, হয় এর পটভূমিতে রয়েছে ২৬/১১-র মুম্বই হামলা।”

    প্রসঙ্গ: সীমান্তপারের সন্ত্রাস

    জয়শঙ্কর বলেন, “কেউ যদি নিরন্তর সীমান্তপারের সন্ত্রাসে মদত দিয়ে যায়, তাহলে তার পাল্টা জবাব দেওয়ার দায় বর্তায় আমাদের ওপর।” তিনি বলেন, “২৬/১১-র সন্ত্রাসবাদ দেখার আগে পর্যন্ত অনেকেই সন্ত্রাসবাদ রুখতে কী করা উচিত, তা ভেবে পাচ্ছিলেন না। তাই এখন আমাদের প্রথমেই যেটি করতে হবে, সেটি হল আমাদের প্রথমে প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রয়োজন। আমি জানি, সেই লোকগুলিকে যাঁরা বলেছিলেন, আমাদের একটা স্মার্ট স্ট্র্যাটেজি ছিল সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায়। আমার মনে হয় না এর কোনও অর্থ হয়। আমার মনে হয় না যে এর কোনও কৌশলগত দিক আছে।” তার পরেই বিদেশমন্ত্রী বলেন, “কেউ যদি লাগাতার সীমান্তপার সন্ত্রাসে মদত দেয়, তাহলে আপনাকে যোগ্য জবাব অবশ্যই দিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: রেকর্ড গড়ার পথে ব্রিগেড! ‘লক্ষ কণ্ঠের গীতা পাঠে’ মুখরিত কলকাতা

    গান্ধীনগরের লাভাড রাষ্ট্রীয় রক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানেও এদিন যোগ দিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী। সেখানে তিনি (S Jaishankar) বলেছিলেন, “ভারতের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হল সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করা।” তিনি বলেন, “আমাদের নিজেদের সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি অন্যদের নিরাপত্তায় অবদান রাখতেও লড়তে হবে আমাদের। এটা হতে পারে আমাদের সব চেয়ে কাছের কোনও প্রতিবেশী দেশ কিংবা যাদের কাছে অর্থনৈতিক বা শক্তিগত সমর্থন পাই, তাদের প্রতি। অথবা এটা গ্লোবাল সাউথের মতো কোনও বৃহত্তর সম্পর্কের জন্য হতে পারে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাধারণ নির্বাচনের আগে বড় জয় পেল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি! শুক্রবার পাক সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন ইমরান। ইমরান ছাড়াও ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস’ মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশিও।

    ইসলামাবাদ হাইকোর্টে জামিন

    প্রসঙ্গত, তোষাখানা মামলায় আগেই নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজায় স্থগিতাদেশ দিয়েছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। নির্বাচনের আগে ক্যাপ্টেনের জামিনে জয়ের আনন্দ পিটিআইয়ের অন্দরে। তোষাখানা মামলায় অগাস্ট মাসেই তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল ইসলামাবাদের বিশেষ আদালত। বিশেষ আদালতের এই নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়ে পিটিআই সুপ্রিমোর জামিন মঞ্জুর করেছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। তবে যেহেতু ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁসে’র অভিযোগে মামলা চলছিল, তাই বন্দিদশা ঘোঁচেনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর (Imran Khan)।

    পিটিআই কর্মী-সমর্থকদের আশা

    সেই সময়ই পিটিআই নেতৃত্ব জানিয়ে দিয়েছিলেন, জেল থেকেই লাহোর, মিয়াঁওয়ালি ও ইসলামাবাদ এই তিনটি কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন পিটিআই প্রধান। দেশের শীর্ষ আদালতের এদিনের রায়ের ফলে পাক রাজনীতিতে ইমরানের প্রত্যাবর্তন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই মত সে দেশের আইনবিদদের একটা বড় অংশের। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ইতিমধ্যেই আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন পিটিআইয়ের সমর্থকরাও। তাঁরা বলছেন, অবসর ভেঙে ক্রিকেট মাঠে ফিরে যেভাবে দেশকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন, সেভাবেই নির্বাচনী ময়দানেও জয়ী হবেন ইমরান। ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন পাকিস্তানে। সেই নির্বাচনে ইমরান বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশাবাদী পিটিআই কর্মী-সমর্থকরা। কেবল ক্যাপ্টেন নন, তাঁদের আশা, নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই পাকিস্তানের কুর্সিতে বসবে ইমরানের দল।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পেতে হচ্ছে সাইকো-অ্যানালিসিস টেস্ট!

    ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের আগে পাকিস্তানের বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কারণে তলানিতে মুসলিম নওয়াজ-পাকিস্তান পিপলস পার্টির জোট সরকারের। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে ইমরানের দলের জনপ্রিয়তা। সুপ্রিম কোর্টে জামিন মেলায় জোট সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের যে অভিযোগ ক্যাপ্টেন করেছিলেন, জনমানসে সেটাই মান্যতা পাবে বলে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের ধারণা। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডিভিডেন্ড পাবেন ক্যাপ্টেন (Imran Khan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • T-20 World Cup: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ! নিউ-ইয়র্কে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

    T-20 World Cup: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের হাই-ভোল্টেজ ম্যাচ! নিউ-ইয়র্কে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T-20 World Cup) ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) ম্যাচ হতে চলেছে নিউ ইয়র্কে। আমেরিকার শেষ জনগণনা অনুযায়ী নিউইয়র্কেই সব থেকে বেশি ভারতীয় বসবাস করেন। সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়ের সংখ্যা ৭ লাখ ১১ হাজারের বেশি। পাশাপাশি, প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি বসবাস করেন। তাই নিউ ইয়র্কেই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

    ভারত-পাক ম্যাচের জন্য নয়া স্টেডিয়াম

    আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T-20 World Cup) যৌথ ভাবে আয়োজন করবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আমেরিকা। আইসিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিউ ইয়র্কের শহরতলির পপ-আপ স্টেডিয়ামে হবে বসবে ধুন্ধুমার ক্রিকেট যুদ্ধের আসর। ফের বাইশ গজে মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan)। এর জন্য ৩৪ হাজার দর্শক আসন বিশিষ্ট অস্থায়ী স্টেডিয়ামে তৈরি করা হবে। নিউ ইয়র্কে স্টেডিয়াম নেই, তা নয়। তবে ক্রিকেটের উপযোগী স্টেডিয়াম নেই সেখানে। রয়েছে আরও একটি সমস্যা। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় দর্শকাসনের স্টেডিয়ামও নেই। তাই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য নতুন স্টেডিয়াম তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমেরিকার ক্রিকেট সংস্থা।

    আরও পড়ুন: আর কেউ পরতে পারবেন না ধোনির জার্সি! মাহির ৭ নম্বর জার্সি সংরক্ষণ বিসিসিআই-এর

    ভারতীয় সময় দেখে হতে পারে খেলা

    বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনটে ভেন্যু বাছাই করা হয়েছে— ফ্লোরিডার সেন্ট্রাল ব্রডওয়ার্ড পার্ক, টেক্সাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম এবং ম্যানহাটনের ডাউনটাউন থেকে ২৫ মাইল দূরের লং আইল্যান্ডের আইজেনওয়ার পার্ক। দিল্লি এবং নিউইয়র্কের সময়ের ব্যবধান সাড়ে দশ ঘণ্টা। ভারতের টেলিভিশন দর্শকদের কথা বিবেচনা করে ভারতীয় দলের ম্যাচগুলি সেই সময় মতো হবে। উল্লেখ্য টি-২০ বিশ্বকাপ হবে ৪-৩০ জুন। আইসিসির তরফে এখনও গ্রুপবিন্যাস করা হয়নি। ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত এবং পাকিস্তানকে প্রতিটি আইসিসি ট্রফিতেই এক গ্রুপে রাখা হচ্ছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে বলে মনে হচ্ছে না। টি ২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল কোথায় হবে, তা এখনও চূড়ান্ত না হলেও অনুমান করা হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্বাডোজে চূড়ান্ত লড়াই হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “পাক অধিকৃত কাশ্মীর হামারা হ্যায়”, বললেন শাহ, জানালেন বিধানসভার আসন সংখ্যাও

    Amit Shah: “পাক অধিকৃত কাশ্মীর হামারা হ্যায়”, বললেন শাহ, জানালেন বিধানসভার আসন সংখ্যাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জন্য জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় আমরা ২৪টি আসন সংরক্ষিত রেখেছি। কারণ ওটা আমাদের জায়গা। পাক অধিকৃত কাশ্মীর হামারা হ্যায়।” বুধবার সংসদে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। এবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বিধানসভা কেন্দ্রের বিন্যাসের কথাও ঘোষণা করে দিল কেন্দ্র।

    কাশ্মীর ভারতেরই

    পাকিস্তানের পাশাপাশি তামাম বিশ্বকেও পাক অধিকৃত কাশ্মীর যে ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, ফের একবার সেই বার্তা দিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মনোনীত সদস্যদের তালিকায় পাক অধিকৃত কাশ্মীরের একজন প্রতিনিধিকেও রাখা হচ্ছে। অর্থাৎ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জন্য বিধানসভায় মোট ২৫টি আসন সংরক্ষিত রাখা হচ্ছে।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “আগে জম্মুতে মোট ৩৭টি আসন ছিল। এখন ৪৩টি আসন হয়েছে। কাশ্মীরে আগে ছিল ৪৬টি আসন। এখন হয়েছে ৪৭টি। আর পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের জন্য ২৪টি আসন আমরা সংরক্ষিত রেখেছি।”

    কলেবর বাড়ল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায় আগে মোট আসন ছিল ১০৭টি। এখন সেটা বেড়ে হল ১১৪টি। জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায় মনোনীত সদস্যের সংখ্যা ছিল দুই। সেটা বেড়ে হবে পাঁচ। তিনি বলেন, “এখন থেকে কাশ্মীরের দুই বাসিন্দাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। তাঁদের মধ্যে একজন হবেন মহিলা। আর পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের একজনকে মনোনয়নের জন্যও আসন সংরক্ষিত রাখা হবে।” মনোনীত সদস্যের একটি পদ কাশ্মীরের উদ্বাস্তু পরিবারের জন্য সংরক্ষিত থাকবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    এদিন লোকসভায় ‘জম্মু ও কাশ্মীর সংরক্ষণ (সংশোধনী) বিল’ ও ২০২৩ সালের ‘জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্বিন্যাস বিল’ নিয়ে আলোচনার সময় নেহরুকেও নিশানা করেন শাহ। বলেন, “আমি অত্যন্ত দায়িত্বের সঙ্গে বলছি, যখন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তখন যে দুটি ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, জম্মু ও কাশ্মীরকে দশকের পর দশক ধরে সেই ভুলের ফল ভুগতে হয়েছে।” তিনি বলেন, “সব থেকে বড় ভুল হল, আমাদের সেনা জিতছিল। কিন্তু পঞ্জাবের কাছে যেতেই সংঘর্ষ বিরতির ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল এবং পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের জন্ম হয়েছিল। যদি তিনদিন পরে সংঘর্ষ বিরতির ঘোষণা করা হত, তাহলে ভারতের মধ্যেই থাকত (Amit Shah) পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর। দ্বিতীয়ত, আমাদের (কাশ্মীর) ইস্যুকে রাষ্ট্রসংঘে নিয়ে যাওয়ার ভুলও করা হয়েছিল।”

    আরও পড়ুুন: সলমন-মুখ্যমন্ত্রী ‘ডুয়েট’, মমতাকে ‘দ্বিতীয় নিরো’র তকমা শুভেন্দুর, আক্রমণ গিরিরাজেরও

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share