Tag: pakistan

pakistan

  • T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার অধিনায়ক হিসাবে কোনও আইসিসি প্রতিযোগিতায় খেলতে নামছেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। নিজের সেরাটা দিতে তাই মরিয়া হিট-ম্যান। সঙ্গে চাই দলের সাফল্যও তবেই হবে স্বপ্নপূরণ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে (Pakistan) হারিয়ে দেশবাসীকে দিওয়ালির উপহার দিতে চান রোহিত। বিশ্বকাপ (ICC T20 World Cup 2022) জয় তাঁর লক্ষ্য। তবে তার জন্য প্রতিটি ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চাইছেন ভারত অধিনায়ক। তিনি চাইছেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজের সেরাটা দিন। আগাম কোনও ভবিষ্যৎ বাণী নয়। ধীরে চলো নীতিতেই আসবে সাফল্য মনে করছেন রোহিত

    আরও পড়ুন: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির ভ্রুকুটি! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে নামার আগে রোহিতের একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে বিসিসিআই। সেখানে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি, পাকিস্তান ম্যাচ, তাঁদের লক্ষ্য এই সব নিয়ে কথা বলেছেন রোহিত। ভিডিয়োয় রোহিত বলেছেন, ‘‘আমি জানি সবাই পাকিস্তান ম্যাচের আগে খুব উত্তেজিত। বিশ্বকাপের সব থেকে বড় ম্যাচ এটা। দু’দেশের কোটি কোটি সমর্থকের নজর থাকে এই ম্যাচের দিকে। কিন্তু আমরা সে সব নিয়ে বেশি চিন্তা করছি না। নিজেদের মধ্যে বেশি কথা বলছি না। শুধু নিজেদের প্রস্তুতির দিকে নজর দিচ্ছি।’’ভারত অধিনায়ক বলেছেন, ‘‘পাকিস্তানকে হারালেই তো বিশ্বকাপ জেতা হবে না। তার জন্য সবাইকে হারাতে হবে। তাই এখনই বিশ্বকাপ জেতার কথা ভাবছি না। একটা করে ম্যাচ ধরে এগোতে চাই। একটা করে ম্যাচ ধরে পরিকল্পনা করতে চাই। একটা করে ম্যাচ জিতে তার পরে শেষে বিশ্বকাপ জিততে চাই।’’

    গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাবর আজমদের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে গিয়েছিল ভারত। কয়েক মাস আগে এশিয়া কাপে দুবার ফের দুই প্রতিবেশী দেশের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সেখানে প্রথম ম্যাচ জিতলেও, সুপার ফোরের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া(Team India)। এবার তাই জয়ই পাখির চোখ রোহিতদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার গান্ধীনগরে ডিফেন্স এক্সপো ২০২২ (DefExpo 2022)-এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন তিনি ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে দিসায় একটি নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তিনি এবিষয়ে বলেন, “ইন্দো-পাক সীমানার কাছে নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি এও বলেছেন যে, “গুজরাট দেশের প্রতিরক্ষা কেন্দ্র হয়ে উঠবে এবং দেশের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন  করবে।” 

    এদিনের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্ক্রিনে দেখছিলাম নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নির্মাণে দিসার মানুষ উচ্ছ্বসিত। এই বায়ুসেনা ঘাঁটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে দিসা মাত্র ১৩০  কিলোমিটার দূরে। আমাদের বাহিনী,বিশেষ করে আমাদের বিমানবাহিনী সে ক্ষেত্রে পশ্চিম দিক থেকে আসা যেকোনও হুমকির মোকাবিলায় আমরা আরও ভাল জবাব দিতে পারবে। এই এয়ারফিল্ডের জন্য ২০০০ সালেই দিসার এই জমি দেওয়া হয়েছিল। আমি যখন এখানে মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন আমি এর নির্মাণকাজের জন্য কাজ শুরু করেছিলাম। তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম এর গুরুত্ব কতটা। এতটা জমি দিয়ে দিয়েছি কিন্তু ১৪ বছর ধরে কোনও কাজ হয়নি।” দেশের তৎকালীন কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফাইলগুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যে আমি কেন্দ্রে পৌঁছানোর পরেও প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যেতে সময় লেগেছে। আমরা সরকার গঠনের পর দিসাতে অপারশেনাল বেঞ্চ বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আর আমাদের সেনাদের অপেক্ষা আজ শেষ হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই জায়গা দেশের সুরক্ষার একটি বড় কেন্দ্র হয়ে উঠবে।” 

    আরও পড়ুন: কালীপুজোর আগেই চোখ রাঙাচ্ছে ‘সিত্রাং’?

    তিনি আরও বলেন, “এটিই প্রথম এই ধরনের ‘প্রতিরক্ষা এক্সপো’ যেখানে শুধুমাত্র ভারতীয় কোম্পানিই অংশগ্রহণ করছে। মুক্ত বাণিজ্যের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য সমুদ্র নিরাপত্তা আজ বিশ্বের অগ্রাধিকার হয়ে উঠছে। গত আট বছরে ভারতীয় প্রতিরক্ষা পণ্যের রপ্তানি আট গুণ বেড়েছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী ১০১টি সামগ্রীর একটি তালিকা জারি করবে যার আমদানি নিষিদ্ধ করা হবে। ৪১১টি প্রতিরক্ষা সরঞ্জামেরও তালিকা প্রকাশ করা হবে। যা ভারতে তৈরি করা হবে। অনেক দেশ এখন তেজসে আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং আমাদের সংস্থাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ইতালি এবং ইসরায়েলের মতো দেশগুলিতে প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের যন্ত্রাংশ সরবরাহ করছে।’” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

                

  • Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! পাকিস্তানকে (Pkistan) বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি বলে দেগে দিল আমেরিকা (America)। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে।

    এদিন বাইডেন (Joe Biden) বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিবের এহেন মন্তব্যের ছাপ পড়েছিল ভারত-মার্কিন সম্পর্কে। মার্কিন ওই সিদ্ধান্তের জেরে প্রকাশ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমেরিকায় গিয়ে বাইডেন সরকারকে কটাক্ষ করে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আপনারা আমাদের বোকা বানাতে পারবেন না। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পর বিবৃতি জারি করে শেহবাজ শরিফের দেশ বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘস্থায়ী এবং বিস্তৃত সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের মৌলিক নিয়মগুলিকে সম্মান করার এবং আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে ভারতকে। ভারত তার কূটনৈতিক আচরণ খতিয়ে দেখুক।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    এর পর এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার অভিযোগে চার বছর ধরে ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। সেই কলঙ্ক মোছার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। বাইডেনের এই মন্তব্যের জেরে শাহবাজ শরিফের দেশ যে বেশ বেকায়দায় পড়ল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড ব্লোম। সেখানে গিয়ে তিনি বারংবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। এর পরেই খেপে যায় ভারত। শুক্রবার ব্যক্ত করে কড়া প্রতিক্রিয়া। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান, মোদি সরকারের বিরোধিতা উপেক্ষা করেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সে খবর জানানো হয়েছে ওয়াশিংটনকে।

    জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ৩ তারিখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) গিয়েছিলেন ব্লোম। সেই ছবি তিনি শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে করেন ট্যুইট। জানান, ওই অঞ্চলে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে গিয়েছিলেন তিনি। আরও জানান, মুজফফরাবাদে কায়েদ-ই-আজম মেমোরিয়াল ডাক বাংলো পরিদর্শনের কথাও। ১৯৪৪ সালে এই ভবনটি পরিদর্শন করেছিলেন মহম্মদ আলি জিন্না স্বয়ং। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) পরিদর্শনে গিয়ে এলাকাটিকে তিনি বারবার আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আদাজ কাশ্মীরে প্রথমবার পা রাখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে একটি রেজলিউশন পাশ করে ভারত। তাতে বলা হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতেরই অংশ। পাকিস্তানকে অবশ্যই জায়গাটি খালি করে দিতে হবে। ছাড়তে হবে অবৈধ দখলদারি। চলতি বছর জুলাই মাসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জানিয়ে দিয়েছিলেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেই অংশ। তিনি বলেছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ। এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) সফর ভাল চোখে দেখেনি ভারত। জানিয়েছে জোরালো প্রতিবাদ। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানকে ঢেলে সাজাতে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল জো বাইডেনের দেশ। সেবারও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল ভারত। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, এটা সবাই জানে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তান। আপনি এসব বলে কাউকে বোকা বানাতে পারবেন না। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মেলানোর আগেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়ে ফের বিতর্কের সৃষ্টি করল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bilawal Bhutto Zardari: কাশ্মীরে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ মেনে নেব না, জার্মানিকে স্পষ্টবার্তা ভারতের

    Bilawal Bhutto Zardari: কাশ্মীরে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ মেনে নেব না, জার্মানিকে স্পষ্টবার্তা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীর (Jammu Kashmir) সমস্যার সমাধানের জন্য রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল পাক সরকার। তাকে সমর্থন করে জার্মানিও (Germany)। যদিও সীমান্তপার সন্ত্রাস নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি দুই দেশই। এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ভারত। কাশ্মীর নিয়ে তৃতীয় পক্ষের অনধিকার চর্চা যে ভারত মেনে নেবে না, এদিন তা আরও একবার স্পষ্ট করে দিয়েছে নয়াদিল্লি।

    সম্প্রতি যৌথভাবে সাংবাদিক বৈঠক করেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari) এবং জার্মানির বিদেশমন্ত্রী অ্যানালেনা ব্যায়েরবক। এই সাংবাদিক বৈঠকটি হয়েছি বার্লিনে। সেখানে জম্মু-কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের জন্য রাষ্ট্রসংঘের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল পাক সরকার। তাকে সমর্থন করে জার্মানি। অ্যানালেনা এও বলেন, কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে জার্মানির ভূমিকা ও দায়িত্ব রয়েছে। এর প্রেক্ষিতেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত।

    আরও পড়ুন : ফের জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা, শহিদ তিন জওয়ান, নিকেশ দুই জঙ্গি

    ভারতের হয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, তামাম বিশ্বের যেসব দেশ সিরিয়াস ও বিবেক সম্পন্ন তাদের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সোচ্চার হেওয়া প্রয়োজন। বিশেষত সীমান্তপার সন্ত্রাস (Cross-border Terrorism ) নিয়ে। ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরে দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে এমন সন্ত্রাস। এখনও চলছে। সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়েছেন বহু বিদেশি নাগরিকও। কেবল জম্মু-কাশ্মীরেই নয়, দেশের অন্যত্রও হানা দিচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা। মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার নেপথ্যে যে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদীরা তা জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ও এফএটিএফও। পাকিস্তানের নাম উল্লেখ না করেই ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, যখন কোনও রাষ্ট্র নিজের স্বার্থ বা উদাসীনতার কারণে কোনও ব্যবস্থা না নেয়, তখন তারা শান্তি নয়, তার বিরুদ্ধে কাজ করে। এভাবে তারা সন্ত্রাসবাদের শিকার হওয়া মানুষদের প্রতি অবিচার করে। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, জার্মানির বিদেশমন্ত্রী কাশ্মীর নিয়ে যে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির (Bilawal Bhutto Zardari)  মন্তব্যকে সমর্থন করেছে, তা উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dawat_e_Islami: ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে বিপুল বিনিয়োগ পাকিস্তানের!

    Dawat_e_Islami: ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে বিপুল বিনিয়োগ পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর খাবার বাড়ন্ত। তাও সমরাস্ত্র সরঞ্জাম কেনায় খামতি নেই ভারতেরই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের (Pakistan)।এবার উঠে এল বিস্ফোরক এক তথ্য। ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতে মোটা অঙ্কের টাকা ব্যয় করছে সে দেশেরই জঙ্গি গোষ্ঠী দাওয়াত-ই-ইসলামি (Dawat_e_Islami)। ভারতীয় মুসলমানদের কাছে ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর ভাবধারা সঞ্চারিত করতেই গত আট বছর ধরে এ কাজ করছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকা দাওয়াত-ই-ইসলামি। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথা জানান সাইবার বিশেষজ্ঞ জিতেন জৈন। তিনি বলেন, ভারতে গুপ্তচর বৃত্তি করতে এবং যুদ্ধাস্ত্র সম্পর্কে খোঁজখবর দিতেও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিপুল পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করেছে শাহবাজ শরিফের দেশ।

    সম্প্রতি দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) কাজকর্মের ওপর সমীক্ষা করে একটি সাংবাদ মাধ্যম। সেই তথ্য তুলে ধরে জিতেন জানান, গত আট বছরে পাকিস্তান প্রযুক্তি খাতে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করেছে। পাকিস্তান ভিত্তিক ওই জঙ্গি গোষ্ঠী এটা করেছে ভারতে গোয়েন্দাগিরি করার জন্য।

    কেন এ কাজ করল দাওয়াত-ই-ইসলামি (Dawat_e_Islami)? জানা গিয়েছে, ডিজিটাল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভারতে বসবাসকারী মুসলমানদের মধ্যে ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর এজেন্ডা পৌঁছে দেওয়ার জন্যই বিপুল পরিমাণ টাকা লগ্নি করেছে দাওয়াত-ই-ইসলামি।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    কিছুদিন আগেই রাজস্থানের উদয়পুরে মুণ্ডচ্ছেদ করা হয় পেশায় দর্জি কানহাইয়া লালের। যে দুই খুনি নৃশংস এই কাজ করেছিল, তারা দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ওই কাজ করেছে বলেও জানা গিয়েছে। ঘটনার পরে পরে পাকিস্তানের ওই জঙ্গি গোষ্ঠীর নাম উঠে এলেও, অস্বীকার করেছিল ইসলামাবাদ। তবে ইসলামাবাদের বক্তব্য যে মিথ্যে, তা জানা গিয়েছে ওই সংবাদ মাধ্যমের সমীক্ষায়ই।

    দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami) ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের খবর দেওয়া হয়। অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, কানাডা, হংকং, কোরিয়া, ব্রিটেন এবং আমেরিকায় ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। ভারতে হয় না। তবে এ দেশের মুসলমানদের একটা অংশ ঘুরপথে তার খবর পেয়ে যায়। ফলে লক্ষ্য পূরণ হয় দাওয়াত-ই-ইসলামির (Dawat_e_Islami)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানে চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু ২ অফিসার সহ ৬ সেনাকর্মীর

    Pakistan: পাকিস্তানে চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু ২ অফিসার সহ ৬ সেনাকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা পাকিস্তানে। এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পাকিস্তানের ছয় জওয়ান। বিমানটিতে দুজন মেজর পদমর্যাদার কর্মকর্তা এবং অন্তত তিনজন কমান্ডো ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, রবিবার গভীর রাতে ঘটে এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি। সোমবার সকালে এই দুর্ঘটনা নিয়ে পাক সেনার তরফে একটি অফিসিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়। এই ঘটনার পেছনের কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, রবিবার গভীর রাতে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আফগানিস্তান ও ইরান সীমান্তবর্তী বেলুচিস্তান প্রদেশের একটি ছোট শহর খোস্তের কাছে চপারটি বিধ্বস্ত হয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ে। পাক সেনার তরফে এই দুর্ঘটনার খবর প্রকাশ করে বলা হয়েছে, “বালোচিস্তানে একটি সামরিক চপার ভেঙে পড়েছে। দুই পাইলট-সহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে দু’জন সেনাবাহিনীর মেজর পদে কর্মরত ছিলেন। রবিবার গভীর রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।” তবে ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে, কেনই বা গভীর রাতে ওই এলাকায় হেলিকপ্টার পাঠিয়েছিল পাক সেনা, সেই প্রসঙ্গে কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয়নি সেনাবাহিনীর তরফ থেকে।

    আরও পড়ুন: পিএফআই সদস্যদের মুখে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! কড়া পদক্ষেপ সরকারের

    নিহতদের মধ্যে রয়েছেন মেজর খুররম শাহজাদ (পাইলট), মেজর মুহাম্মদ মুনিব আফজাল (পাইলট), সুবেদার আব্দুল ওয়াহিদ,সুবেদার মুহাম্মদ ইমরান, নায়েক জলিল,সুবেদার শোয়েব।

    প্রাথমিকভাবে পাক সেনার তরফে বলা হয়েছে, খারাপ আবহাওয়ার কারণেই চপারটি ভেঙে পড়েছে। এর আগে অগাস্ট মাসেও বালোচিস্তানে পাকিস্তানি সেনার একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়েছিল। সেই ঘটনাতেও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ দিতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল সেই হেলিকপ্টারটি। তবে গত রাতে যে এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে, সেই এলাকায় বর্তমানে বন্যা হয়নি। 

  • Drugs Smuggling: কাবুলের তালিবানের চালানেই সন্দেশখালির সরিফুলের নাম, মাদক তদন্তে নতুন মোড়

    Drugs Smuggling: কাবুলের তালিবানের চালানেই সন্দেশখালির সরিফুলের নাম, মাদক তদন্তে নতুন মোড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বন্দরের (Kolkata Port) হেরোইন পাচারের (Drugs smuggling) মামলায় যত দিন যাচ্ছে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে। ডিআরআই (DRI) এবং গুজরাট এটিএসের (Gujarat ATS) যৌথ তদন্তে প্রকাশ, ৪০ কিলোগ্রাম হেরোইন (Heroin seized) এসেছিল তালিবান (Taliban) শাসনের আফগানিস্তান (Afghanistan) থেকে। ঘটনা হল, যে কনটেনারটি পাঠানোর জন্য জাহাজিরা বিল তৈরি করে তাতে দেখা যাচ্ছে আফগানিস্তানে তৈরি হওয়া বিলেই সন্দেশখালির সরিফুল ইসলাম মোল্লার (Shariful Islam Molla) নাম রয়েছে। অর্থাৎ মাদক পাচার চক্রের পাণ্ডারা জেনেবুঝেই সরিফুল মোল্লার নামে মাদকের চালান কেটেছে। সরিফুল এন্টারপ্রাইজের কাগজে কলমে মালিক এই সরিফুল মোল্লার জেলিয়াখালির বাড়িটি টালির চালের ভগ্নপ্রায়। তাঁর পক্ষে ১০০ কোটি টাকা খরচ করে হেরোইনের কনটেনার বুক করা সম্ভব নয়।

    এখানেই প্রশ্ন, তা হলে সন্দেশখালির ঠিকানায় মাদক পাচারের মূল মাথা কে? কার এত বড় আন্তর্জাতিক যোগাযোগ রয়েছে যে আফগানিস্তানে বসে সেখানকার এক তালিবান মোল্লা সন্দেশখালির প্রত্যন্ত সরিফুলের নামে মাদকের চালান তৈরি করছে। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, আফগানিস্তানের ওই তালিবান মাদক মাফিয়া পাকিস্তানের একজন শিপিং এজেন্টের মাধ্যমে কনটেনারটি পাঠিয়েছিল। পাকিস্তানি শিপিং এজেন্টের পূর্বাপর কারবার নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, উত্তর ২৪ পরগনার মাদক চক্রের সঙ্গে যে সরাসরি আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের যোগাযোগ রয়েছে তা বিস্ময়কর। এতদিন ভাবা হত, দেশে আমদানি হয়ে আসা মাদক পশ্চিমবঙ্গে পাচার হয়ে আসে। কিন্তু সরিফুল মোল্লার যোগসূত্রে প্রমাণিত হয়েছে, বাংলার মাদক মাফিয়ারা সরাসরি আফগানিস্তান থেকেই মাদক এ রাজ্যে নিয়ে আসে।

    তদন্তকারীরা আরও জানাচ্ছেন, অতীতে মুম্বই, গুজরাট, বেঙ্গালুরু, দিল্লিতে বড় ধরনের হেরোইন উদ্ধার হয়েছে। দেশের কোথাও মাদক পাচারের সঙ্গে সরাসরি রাজনৈতিক নেতাদের যোগাযোগ মেলেনি। কিন্তু সন্দেশখালির ঘটনায় সরাসরি রাজনৈতিক নেতৃত্বের যোগ স্পষ্ট। ডিআরআই এবং গুজরাট এটিএস সেই যোগ প্রমাণের তদন্ত চলছে। ফলে সন্দেশখালি হেরোইন পাচার কাণ্ডে কিছুদিনের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকজন শাসক দলের রাজনৈতিক নেতার গ্রেফতারি এক প্রকার নিশ্চিত।

  • India-Pakistan: ভারতকে নিশানা করে মিথ্যা অভিযোগ! নিরাপত্তা পরিষদে ফাঁস হল পাকিস্তানের দ্বিচারিতা

    India-Pakistan: ভারতকে নিশানা করে মিথ্যা অভিযোগ! নিরাপত্তা পরিষদে ফাঁস হল পাকিস্তানের দ্বিচারিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) পাকিস্তানের (Pakistan) দ্বিচারিতা আরও একবার সামনে এল। ভারতে নাকি সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয়। এমনই অভিযোগ করেন পাকিস্তানের নবনিযুক্ত বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। তবে মিথ্যা অভিযোগে ভারতকে নিশানা করতে গিয়ে নিজের জালেই জড়িয়ে পড়েছেন তিনি।

    পাক বিদেশমন্ত্রী যে পাঁচটি মিথ্যা তথ্য পেশ করেছেন রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে—
    ১) পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সুরক্ষিত ও তারা ভীষণভাবে নিরাপদ (minority rights)। 
    ২) তাঁর দেশে ধর্মীয় দিক থেকে সবাই নাকি স্বাধীনভাবে বসবাস করতে পারেন। 
    ৩) ভারত নাকি মুসলিম বিরোধী। 
    ৪) ভারতে নাকি সংখ্যালঘুদের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। 
    ৫) ভারত নাকি হিন্দু রাষ্ট্র গড়ার চেষ্টা চালাচ্ছে।

    পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী যে ডাহা মিথ্যা বলছেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ, গোটা বিশ্ব জানে, পাকিস্তান হল জঙ্গি কার্যকলাপের আঁতুড়ঘর। পাকিস্তানের মাটিতে সংখ্যালঘুদের স্বাধীনতা তো দূরঅস্ত, কোনও নিরাপত্তা নেই। তার বড় উদাহরণ, দিন দিন পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমছে। স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৭৭ শতাংশ ছিল মুসলিম। আর ১৪ শতাংশ হিন্দু। তা কমতে কমতে আজ দাঁড়িয়েছে ১.৬ শতাংশে। সেখানে মুসলিম জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯৬.২ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: ‘‘নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য নয় ভারত, এটা গোটা বিশ্বের জন্য…’’, বার্তা জয়শঙ্করের

    কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে ছবিটা একেবারেই উল্টো। ১৯৫১ সালের সেন্সাস রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে ৮৪.১ শতাংশ হিন্দু বসবাস করতেন। সেখানে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল ৯.৮ শতাংশ। ২০১১ সালের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু জনসংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭৯.৮ শতাংশ। কিন্তু মুসলিম জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪.২ শতাংশ। এই পরিসংখ্যানেই দিনের আলোর মতো স্পষ্ট, নিরাপত্তা পরিষদের মঞ্চে দাঁড়িয়ে মিথ্যা তথ্য তুলে ধরছে পাকিস্তান এবং বাকিদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালচ্ছ।  শুধু তাই নয়, ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর রাইটস অ্যান্ড সিকিউরিটির (IFFRAS) তথ্য অনুযায়ী, বিগত কয়েক বছরে পাকিস্তানে মুসলিমদের আধিপত্য ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ফলে হিন্দু, খ্রীষ্টান সহ অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অবস্থা বেশ শোচনীয়। বিশেষ করে মহিলাদের। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মেয়েদের জোর করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করা হচ্ছ। প্রশাসন কিংবা সরকারের কাছে গিয়ে কোনও সুরাহা হচ্ছ না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Navy Chief: ভারত মহাসাগরে চিন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ, তবে আমরাও প্রস্তুত, বললেন নৌসেনা প্রধান

    Indian Navy Chief: ভারত মহাসাগরে চিন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ, তবে আমরাও প্রস্তুত, বললেন নৌসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত মহাসাগরে (Indian Ocean) চিন (China) শক্তিশালী প্রতিপক্ষ (Formidable Challenge), তবে আমরাও প্রস্তুত। মঙ্গলবার একথা বললেন নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল (Navy Chief Admiral) আর হরি কুমার। তিনি জানান, সীমান্তে ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জ চিন। কেবল স্থলপথ নয়, জলপথেও তারা ক্রমেই ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সীমান্তে সন্ত্রাসবাদের বাড়বাড়ন্তও দেশের নিরাপত্তার পক্ষে হুমকি স্বরূপ বলেও জানান নৌসেনা প্রধান।

    এদিন নৌসেনা প্রধান বলেন, চিন কেবল যে স্থলপথেই আমাদের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে তাই নয়, জলসীমায়ও তারা ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে। তিনি বলেন, ভারত মহাসাগরে তারাও আমাদের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। ভারতের নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার বলেন, সীমান্তে প্রতিদিনই প্রতিযোগিতা বাড়ছে। কখনও কখনও তা ছাড়িয়ে যাচ্ছে টেস্টিং লিমিটও। তিনি বলেন, সম্মুখসমর না হলেও, সম্ভাব্য প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

    কেবল চিন নয়, ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও যে ক্রমেই সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে, সেদিকেও নজর রয়েছে বলেও জানিয়েছেন নৌসেনা প্রধান। তিনি জানান, অর্থনৈতিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তান তার সেনা বাহিনীতে আধুনিকীকরণ করে চলেছে। অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার বলেন, আমাদের পশ্চিম দিকে রয়েছে পাকিস্তান। অর্থনৈতিক নানা বাধা থাকা সত্ত্বেও তারা ক্রমেই সেনাবাহিনীতে আধুনিকীকরণ করে চলেছে। বিশেষত নৌসেনায়। এই সব সামরিক চ্যালেঞ্জ ছাড়াও রয়েছে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদের বিপদ। তিনি জানান, সন্ত্রাসবাদ এখনও দেশের নিরাপত্তার পক্ষে সব চেয়ে বড় হুমকি। নৌসেনা প্রধান বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের আকার, আকৃতি-প্রকৃতি। এই সমস্ত অদৃশ্য শত্রু এক ধাপ করে এগিয়ে রয়েছে। যারা প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের ধরণ, হাতিয়ার করছে প্রযুক্তিগত কৌশলকে। এগুলোর মোকাবিলা করতে হবে আমাদের।

    আরও পড়ুন : পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রবল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাকিস্তান। মৃতের সংখ্যা পার হয়ে গিয়েছে হাজার। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু বাড়ি। ভয়াল এই বন্যার আগেই দেউলিয়া হওয়ার জোগাড় হয়েছিল সে দেশের অর্থনীতির। সেই আবহেও সেনায় আধুনিকীকরণ হবে বলে নানা সময় জানিয়েছিলেন সে দেশের সেনা কর্তারা। আমেরিকা থেকে কয়েকশো কোটি টাকার এফ ১৬ বিমানের যন্ত্রাংশও কিনেছে। এদিন কৌশলে নৌসেনা প্রধান সেই বিষয়টিরই উল্লেখ করলেন বলে ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share