Tag: pakistan

pakistan

  • Indian Navy Chief: ভারত মহাসাগরে চিন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ, তবে আমরাও প্রস্তুত, বললেন নৌসেনা প্রধান

    Indian Navy Chief: ভারত মহাসাগরে চিন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ, তবে আমরাও প্রস্তুত, বললেন নৌসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত মহাসাগরে (Indian Ocean) চিন (China) শক্তিশালী প্রতিপক্ষ (Formidable Challenge), তবে আমরাও প্রস্তুত। মঙ্গলবার একথা বললেন নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল (Navy Chief Admiral) আর হরি কুমার। তিনি জানান, সীমান্তে ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জ চিন। কেবল স্থলপথ নয়, জলপথেও তারা ক্রমেই ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সীমান্তে সন্ত্রাসবাদের বাড়বাড়ন্তও দেশের নিরাপত্তার পক্ষে হুমকি স্বরূপ বলেও জানান নৌসেনা প্রধান।

    এদিন নৌসেনা প্রধান বলেন, চিন কেবল যে স্থলপথেই আমাদের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে তাই নয়, জলসীমায়ও তারা ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে। তিনি বলেন, ভারত মহাসাগরে তারাও আমাদের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। ভারতের নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার বলেন, সীমান্তে প্রতিদিনই প্রতিযোগিতা বাড়ছে। কখনও কখনও তা ছাড়িয়ে যাচ্ছে টেস্টিং লিমিটও। তিনি বলেন, সম্মুখসমর না হলেও, সম্ভাব্য প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

    কেবল চিন নয়, ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও যে ক্রমেই সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে, সেদিকেও নজর রয়েছে বলেও জানিয়েছেন নৌসেনা প্রধান। তিনি জানান, অর্থনৈতিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তান তার সেনা বাহিনীতে আধুনিকীকরণ করে চলেছে। অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার বলেন, আমাদের পশ্চিম দিকে রয়েছে পাকিস্তান। অর্থনৈতিক নানা বাধা থাকা সত্ত্বেও তারা ক্রমেই সেনাবাহিনীতে আধুনিকীকরণ করে চলেছে। বিশেষত নৌসেনায়। এই সব সামরিক চ্যালেঞ্জ ছাড়াও রয়েছে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদের বিপদ। তিনি জানান, সন্ত্রাসবাদ এখনও দেশের নিরাপত্তার পক্ষে সব চেয়ে বড় হুমকি। নৌসেনা প্রধান বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের আকার, আকৃতি-প্রকৃতি। এই সমস্ত অদৃশ্য শত্রু এক ধাপ করে এগিয়ে রয়েছে। যারা প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের ধরণ, হাতিয়ার করছে প্রযুক্তিগত কৌশলকে। এগুলোর মোকাবিলা করতে হবে আমাদের।

    আরও পড়ুন : পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রবল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাকিস্তান। মৃতের সংখ্যা পার হয়ে গিয়েছে হাজার। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বহু বাড়ি। ভয়াল এই বন্যার আগেই দেউলিয়া হওয়ার জোগাড় হয়েছিল সে দেশের অর্থনীতির। সেই আবহেও সেনায় আধুনিকীকরণ হবে বলে নানা সময় জানিয়েছিলেন সে দেশের সেনা কর্তারা। আমেরিকা থেকে কয়েকশো কোটি টাকার এফ ১৬ বিমানের যন্ত্রাংশও কিনেছে। এদিন কৌশলে নৌসেনা প্রধান সেই বিষয়টিরই উল্লেখ করলেন বলে ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Drug Smuggling: গুজরাট উপকূলে আটক ২০০ কোটি টাকার মাদক, বরাত দেওয়া হয়েছিল পাঞ্জাব জেল থেকে

    Drug Smuggling: গুজরাট উপকূলে আটক ২০০ কোটি টাকার মাদক, বরাত দেওয়া হয়েছিল পাঞ্জাব জেল থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের উপকূল রক্ষা বাহিনী এবং গুজরাট অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (Gujarat ATS) মিলিত অভিযানে ২০০ কোটি টাকার মাদকসহ একটি পাকিস্তানি নৌকা আটক করল। সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই নৌকা আরোহী ছয় পাকিস্তানিকেও। সূত্রমতে জানা গিয়েছে গুজরাট হয়ে ওই মাদক পাচার (Drug Smuggling) করা হচ্ছিল পাঞ্জাবে (Punjab)। পাঞ্জাব জেল (Punjab Jail) থেকে ওই বিপুল মাদকের বরাত দেওয়া হয়েছিল। এক বিদেশী ওই বরাত দিয়েছিলেন। বিদেশীর নামসহ যাবতীয় তথ্য পাঞ্জাব পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। মাছ ধরার নৌকা নিয়ে গুজরাট হয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছিল ওই পাকিস্তানিরা। আপাতত ওই পাকিস্তানিদের গ্রেফতার করে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে উপকূল রক্ষা বাহিনী (India Coast Guard)।

    আরও পড়ুন: ১,৫৪,০০০ কোটি টাকার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন প্রকল্প গুজরাটে, মউ সাক্ষর করল বেদান্ত-ফক্সকন  

    গুজরাটের সন্ত্রাস দমন বিভাগ এবং ভারতীয় উপকূল রক্ষা বাহিনী যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, পাকিস্তানিদের ওই নৌকায় ছিল প্রায় ৪০ কেজির কাছাকাছি মাদক। আন্তর্জাতিক বাজারে যার মূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা। উপকূলবাহিনীর দুটি দ্রুত গতির নৌকা নিয়ে ধাওয়া করে আটক করা হয় মাদক পাচারকারীদের নৌকা। জাখাউ উপকূলের কাছে ভারতীয় জলসীমার প্রায় ৩৩ মাইল ভিতরে দেখা গিয়েছিল ওই পাকিস্তানি নৌকাটিকে। মাদকের বেশিরভাগটাই হেরোইন। এর আগেই উপকূল রক্ষা বাহিনীর কাছে তথ্য ছিল, ভারতে মাদক পাচারের চেষ্টা করছে পাকিস্তান। 

    আরও পড়ুন: কেন অনুব্রতর স্ত্রীর চিকিৎসা খরচ বহন? গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআই-তলব ব্যবসায়ী রাজীব ভট্টাচার্যকে

    জানা গিয়েছে, এর আগেও গুজরাট উপকূল দিয়ে মাদক পাচার করার চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। গত মাসে গুজরাটের কছ জেলার উপকূল থেকে দুটি পাকিস্তানি নৌকা আটক করেছিল বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স। গত বছর অক্টোবর মাসে গুজরাটের মুন্দ্রা বন্দরে ২১ হাজার কোটি টাকার ২,৯৮৮ কেজি মাদক আটক করেছিল উপকূলরক্ষা বাহিনী। এটাই ছিল গুজরাটের সবচেয়ে বড় মাদক উদ্ধার অভিযান।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Masood Azhar: মাসুদ আজহার আফগানিস্তানে? দাবি পাক বিদেশমন্ত্রকের, ‘রয়েছে পাকিস্তানেই’, পাল্টা তালিবান

    Masood Azhar: মাসুদ আজহার আফগানিস্তানে? দাবি পাক বিদেশমন্ত্রকের, ‘রয়েছে পাকিস্তানেই’, পাল্টা তালিবান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসুদ আজহারের (Pakistan on Masood Azhar) হাত ছেড়েছে পাকিস্তান (Pakistan)। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক আফগানিস্তানের (Afghanistan) তালিবান সরকারকে চিঠি লিখে কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে দ্রুত খুঁজে বের করে গ্রেফতার করার আর্জি জানিয়েছে। বিষয়টি কিছুদিন আগেই সামনে এসেছে। এবার এ বিষয়ে এবার মুখ খুলল আফগানিস্তান সরকার। তালিবান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ জানিয়েছেন, মাসুদ সম্ভবত পাকিস্তানেই আত্মগোপন করে রয়েছেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান দাবি করেছে, জইশ প্রধান আফগানিস্তানের নানাগড়হর অথবা কানহারে রয়েছে। কিন্তু আদতে তিনি আফগানিস্তানে নেই।” আফগানিস্তানের এই দাবির পর ফের বিতর্ক দানা বেঁধেছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাট উপকূলে আটক ২০০ কোটি টাকার মাদক, বরাত দেওয়া হয়েছিল পাঞ্জাব জেল থেকে

    পাকিস্তানের এই পদক্ষেপকে ‘লোক দেখানো’ বলে কটাক্ষ করেছেন ভারতের নিরাপত্তা আধিকারিকরা। এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে নিজেকে বার করে আনতে মরিয়া পাকিস্তান। পাকিস্তানের চিঠির বিষয়টি সামনে আসার পর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছিল যে জইশ প্রধান কি আফগানিস্তানের গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন?

    এবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুলল তালিবান। মাসুদ প্রসঙ্গে মুজাহিদ বলেন, “জইশ গোষ্ঠীর নেতা মাসুদ আজহার আফগানিস্তানে নেই। এই সংগঠন পাকিস্তানে রয়েছে। আমাদের কাছে এই নিয়ে কিছুই জানতে চাওয়া হয়নি। আমরা সংবাদমাধ্যমে এই খবর শুনেছি। আমরা বলতে চাই, এই কথা সম্পূর্ণ অসত্য।” তালিবানে বিদেশমন্ত্রক দাবি করেছে, এই ধরনের খবর কাবুল ও ইসলামাবাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে। তালিবানের আরও এক মুখপাত্র আব্দুল কাহার বলখি বলেন, “যার কোনও প্রমাণ বা নথি নেই, সেই ধরনের অভিযোগ থেকে আমরা সকলকে বিরত থাকা আবেদন জানাচ্ছি। সংবাদমাধ্যমের এই ধরনের অভিযোগ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।”  

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    রাষ্ট্রপুঞ্জ ঘোষিত জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামাবাদকে বাধ্য করেছে প্যারিসের ফাইনানশিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স অথবা এফএটিএফ (FATF)। এরপরই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে পাকিস্তানের চিঠির কথাটি প্রকাশ্যে আসে। এর আগে এফএটিএফের চাপেই পাকিস্তানের আরেক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার শীর্ষ নেতা সাজিদ মীরের মৃত্যুর বিষয়টি প্রকাশ্যে এনেছে পাকিস্তান।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ১৬ বছর। ইতিমধ্যেই কেবল ভারত (India) নয়, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে জাল বিস্তার করেছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। বৃহস্পতিবারই দেশজুড়ে পিএফআই নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও অফিসে চালানো হয়েছে তল্লাশি অভিযান। বাজেয়াপ্ত হয়েছে প্রচুর নথিপত্র এবং নগদ টাকা। তার পরেই উঠে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। গোয়েন্দাদের দাবি, ভারত ছাড়াও একাধিক মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে জাল বিস্তার করেছে পিএফআই।

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে তৈরি করা হয় পিএফআই। ২০০৬ সালে কেরলে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী কালে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ তিনটি সংগঠন মিলিত হয়ে তৈরি হয় পিএফআই। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখাও রয়েছে।

    বৃহস্পতিবার গোটা দেশের ১৩টি রাজ্যে পিএফআইয়ের অফিসগুলিতে তল্লাশি চালায় এনআইএ (NIA) এবং ইডি (ED)। এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে সাহায্য করেছে বিভিন্ন রাজ্য পুলিশও। পিএফআইয়ের ৪৫ জন নেতা সহ গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দুশোজনকে। সূত্রের খবর, উপসাগরীয় দেশগুলিতে পিএফআই তিনটি নামে সংগঠন চালায়। এগুলি হল ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম (IFF), ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম (ISF) এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন (RIF)। বিদেশে ভারত বিরোধী নানা কাজে লিপ্ত এই সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম এবং ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম মধ্য প্রাচ্যে পোক্ত সংগঠন গড়ে তুলেছে। দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। জামাত-ই-ইসলামির ধর্মীয় কয়েকজন নেতা এবং পিআইএফ নেতারা প্রায়ই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি পরিদর্শন করেন। কেবল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি নয়, ওমান, কাতার, কুয়েত, তুরস্ক, পাকিস্তান মায় বাংলাদেশেও জাল বিছিয়েছে পিএফআই। বাহরিন, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপেও পা রেখেছে এই সংগঠন। পিএফআইয়ের এক ক্যাডারকে গ্রেফতার করা হয় লখনউ থেকে। তখনই জানা যায় বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ ভারতে বিস্ফোরণ ঘটানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে মোদি-শরিফ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, জানুন কে কি বললেন

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনে মোদি-শরিফ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, জানুন কে কি বললেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আঞ্চলিক শক্তিগুলির যোগাযোগ আরও মজবুত হবে যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে পূর্ণ পরিবহণের অধিকার (Transit Trade Access) থাকে। সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের, সংক্ষেপে এসসিও (SCO) সম্মেলনে যোগ দিয়ে একথা বললেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তান (Pakistan) ভারতকে স্থলপথে পরিবহণ করতে বাধা দিচ্ছে। তার জেরে ভারত স্থলপথে আফগানিস্তান ও সেন্ট্রাল এশিয়ায় ব্যবসা করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন মোদি।

    এদিন ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি ইউরেশিয়ান অঞ্চলে বিভিন্ন দেশগুলির মধ্যে আরও সহযোগিতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান। বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে গোটা বিশ্বে যে জ্বালানি এবং খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে এদিন তাও জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আগামী বছরের মাঝামাঝি সময় ভারতে হবে এসসিও সম্মেলন। তার আগেই উৎপাদনের ওপর ভারত যে জোর দিচ্ছে, তারও উল্লেখ করেন মোদি। ভারত যে একটা ম্যানুফ্যাকচারিং হাব এবং দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ, এদিন বিশ্বনেতাদের সেটাও জানিয়ে দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই মোদি বলেন, সদস্য দেশগুলির মধ্যে বিশ্বাস গড়ে তুলতে এবং প্রাণবন্ত, বৈচিত্রপূর্ণ সাপ্লাই চেন সচল রাখতে এসসিওর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, এজন্য পারস্পরিক সংযোগ রক্ষা জরুরি। সেজন্য আমাদের প্রত্যেককে দিতে হবে পরিবহণের পূর্ণ অধিকার।

    আরও পড়ুন : ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    এদিন সম্মেলনের বাইরে মোদির সঙ্গে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের কোনও বাক্য বিনিময় হয়নি। যদিও মোদি দাঁড়িয়েছিলেন শি জিনপিংয়ের ঠিক পাশেই।এসসিও সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রথমেই ভারতেক ধন্যবাদ জানান চিনা প্রেসিডেন্ট। আগামী বছর যেহেতু ভারত হবে আয়োজক দেশ, তাই ভারতের প্রতি চিনের পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতিও দেন শি জিনপিং। এদিন বক্তৃতা দিয়ে গিয়ে জিনপিং এবং শরিফ দুজনেই সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে সুর চড়ান। সন্ত্রাসবাদ দমনে যে যৌথভাবে লড়াই করতে হবে, তাও জানিয়ে দেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানই। ভাষণে শরিফ মোদির পরিবহণের পূর্ণ অধিকার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, যদি আঞ্চলিক শক্তিগুলির সংযোগ থাকে, তাহলে পরিবহণের পূর্ণ অধিকার চলে আসবে আপনা থেকেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SCO Summit 2022: মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    SCO Summit 2022: মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল ২২তম সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন সামিট, সংক্ষেপে এসসিও (SCO)। দু দিনের এই সম্মেলন শুরু হয়েছে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping), রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin), পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif) যোগ দিয়েছেন এই সম্মেলনে। এই প্রথম বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা মুখোমুখি হবে এই সম্মেলনে। কারণ অতিমারির কারণে এর আগে দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি।এক মঞ্চে জিনপিং এবং পুতিনের আগমনে যেমন নয়া সমীকরণের ইঙ্গিত পাচ্ছে আন্তর্জাতিক মহল, তেমন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিও নজর কাড়ছে বিশ্ববাসীর।

    আঞ্চলিক নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, মাদক পাচার, সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ইস্যু সহ নানা বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করে ভারত। এসসিও ভারতকে বহুপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে। যদিও ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলি ভারতে সামাজিক ক্ষত তৈরি করতে যুবসমাজকে টার্গেট করছে বলে অভিযোগ। ভারত যখন থেকে এসসিওর সদস্য হয়েছে, তখন থেকেই শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ইউরেশিয়ান অঞ্চলে স্থায়িত্বের ওপর জোর দিচ্ছে। এসসিও নয়াদিল্লির কাছে একটা প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করছে। যার মাধ্যমে পাকিস্তানকে সেন্ট্রাল এশিয়া এবং সাউথ এশিয়া সম্পর্কে তার দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে বাধ্য করে। ভারত এই সম্মেলনে ছাবাহার বন্দর প্রোজেক্ট এবং ইন্টারন্যাশনাল নর্থ সাউথ ট্রান্সপোর্ট করিডর নিয়েও আলোচনা করতে পারে। ভারত, ইরান এবং উজবেকিস্তান এই তিন দেশ ছাবাহার বন্দর ও অন্যান্য কানেক্টিভিটি প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করেছিল ২০২০ সালে।এই সামিটের মাধ্যমে ভারত রাশিয়া, ইরান এবং সেন্ট্রাল এশিয়ান রিপাবলিক্সের সঙ্গে তার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ঝালিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ পেল বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন : শুক্রবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-পুতিন, কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে?

    এদিকে, এই সম্মলেনর ফাঁকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসতে পারেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মোদির আলাদা করে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনেছে। তাই এই বৈঠকের দিকে শ্যেনদৃষ্টি রয়েছে আমেরিকারও। এদিকে, এবারের সমরখন্দ সামিটে যোগ দেওয়ার কথা শি জিনপিংয়ের। ২০২০ সালের পর অতিমারির কারণে তিনি দেশের বাইরে পা রাখেননি। তাই তিনি এই সামিটে যোগ দেওয়ায় শুরু হয়েছে নয়া গুঞ্জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • F-16 Support To Pak: পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত  

    F-16 Support To Pak: পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে (Pakistan) সাড়ে চারশো কোটি মার্কিন ডলার অর্থমূল্যের এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের (F-16 Fighter) যন্ত্রাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমেরিকার (US) জো বাইডেন প্রশাসন। বিষয়টিকে ভালভাবে নিচ্ছে না ভারত (India)। যদিও আমেরিকা কোয়াড সদস্যভুক্ত দেশ এবং ভারতের ঘনিষ্ঠ, তা সত্ত্বেও বাইডেন প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে ভালভাবে নিচ্ছে না নয়াদিল্লি। সাউথ ব্লকের এহেন মনোভাব কূটনৈতিক মহলের মাধ্যমে ওয়াশিংটনকে জানিয়েও দিয়েছে মোদি প্রশাসন।

    সন্ত্রাসবাদ নির্মূলকরণের লক্ষ্যে পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দিতে রাজি হয়েছে আমেরিকা। তবে আসল কারণ অন্য। তা হল, পাকিস্তানকে যুদ্ধ বিমানের যন্ত্রাংশ সরবরাহ করে আমেরিকা ভারতকে এই বার্তা পৌঁছে দিতে চায়, যে এই অস্ত্র সাহায্যের কোনও প্রভাব ভারতের ওপর পড়বে না। তাছাড়া ভারতীয় উপমহাদেশে বজায় থাকবে মিলিটারি ব্যালেন্সও।

    ঘটনার জেরে যারপরনাই ক্ষুব্ধ মোদি সরকার। বাইডেন প্রসাসনকে তারা জানিয়ে দিয়েছে, ২০১৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারত পাকিস্তানের বালাকোটে জইশ-ই মহম্মদরে ডেরায় হানা দেয়। তার ঠিক আগের দিন ওই যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করেছিল পাকিস্তান। সেরকম ঘটনা ফের ঘটতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করে ভারত।

    আরও পড়ুন : তিন দশকে প্রথম কোনও লস্কর জঙ্গির দেহ গ্রহণ করল পাকিস্তান! কীভাবে হল হস্তান্তর?

    পাকিস্তান এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকদের বিশ্বাস, বেশ কয়েকটি কারণে রাওয়ালপিন্ডিকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান দিতে রাজি হয়েছে আমেরিকা। এগুলি হল, রাশিয়ার বিরুদ্ধে গিয়ে ইউক্রেনকে অস্ত্র সাহায্য করেছে পাক সেনা প্রধান জেনারেল বাজওয়া। দ্বিতীয়ত, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান যখন প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ থেকে সরে যান, তখন নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়েছিল বাজওয়ার নেতৃত্বাধীন পাক সেনা। এটা তার পুরস্কার। তৃতীয়ত, লাইন অফ কন্ট্রোলে উত্তেজনা কমাতে বাজওয়ার চেষ্টা করে চলেছেন। এটা তার স্বীকৃতিও হতে পারে।

    তবে যুদ্ধ বিমান দিয়ে আমেরিকা পাকিস্তানকে সাহায্য করছে না, তারা দিচ্ছে এফ-১৬ মেরামতের সরঞ্জাম। পাক সেনার মিলিটারি আপগ্রেডেশন কিংবা নতুন কোনও অস্ত্রশস্ত্রও দিচ্ছে না বাইডেনের দেশ। আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের তরফে ভারতকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে একথা। পাক পর্যবেক্ষকদের একাংশের ধারণা, পাকিস্তানকে এফএটিএফের ধূসর তালিকা থেকে বের করার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে আমেরিকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asia Cup 2022: রোহিতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য পাক প্রাক্তন ক্যাপ্টেন মহম্মদ হাফিজের, যোগ্য জবাব দিলেন নেটিজেনরা

    Asia Cup 2022: রোহিতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য পাক প্রাক্তন ক্যাপ্টেন মহম্মদ হাফিজের, যোগ্য জবাব দিলেন নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপের (Asia Cup 2022) পর পর দুটি ম্যাচে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। সুপার ফোরেও (Super Four) জায়গা করে নিয়েছেন তাঁরা। রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) নেতৃত্বে দারুণ ফর্মে রয়েছে ভারতীয় দল। তাঁরা এখনও একটিও টি-টোয়েন্টি সিরিজ (T-20 Series) হারেননি। আবার আজকেই অর্থাৎ ৪ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ফের মুখোমুখি হবে চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান (INDvsPAK)।

    কিন্তু এই অবস্থায় পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্যাপ্টেন মহম্মদ হাফিজ (Mohammad Hafeez) তাঁর খেল দেখাতে শুরু করেছেন। তিনি ভারতীয় দলের ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মাকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করে বসেন। আর তাঁর মন্তব্যের জেরে তাঁকে নেটিজেনদের কাছেও অনেক কটাক্ষের শিকার হয়। শুধুমাত্র তাই নয়, হাফিজ তাঁর এই মন্তব্যের কারণে সবার কাছে হাসির পাত্র হয়ে উঠেছেন।

    মহম্মদ হাফিজ ট্যুইটারে একটি ভিডিও শেয়ার করে বলেন, “ম্যাচ জেতার পর রোহিত শর্মার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখেছেন? জেতার পরও তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখেছেন? এশিয়া কাপে হংকং-এর বিরুদ্ধে খেলতে ও টস করতে যাওয়ার সময় রোহিতকে ভীত ও বিভ্রান্ত লাগছিল। আগের রোহিত শর্মাকে আমি আর দেখতে পাচ্ছি না। রোহিত শর্মার পক্ষে বেশিদিন ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব নয়।“

    আরও পড়ুন: বদলার ম্যাচ পাকিস্তানের! জিতে ফাইনালে যাওয়াই লক্ষ্য টিম ইন্ডিয়ার

    হাফিজ আরও বলেন, ”আমার মনে হয় তাঁর অধিনায়কত্বের কারণে তাঁর ওপর অনেক চাপ বেড়েছে। তাই ওনাকে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আমি রোহিতকে সবসময় ক্রিকেটটা উপভোগ করতে দেখেছি। কিন্তু এখন অনেকটা চাপে থাকে বলে মনে হয়।“

    হাফিজের এমন মন্তব্যের পরেই নেটিজেনরাও তাঁকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। একের পর এক কমেন্ট আসে তাঁর এই মন্তব্যের পর। আর হাফিজকে অনেক নেটিজেনরাই ভালো করে বুঝিয়ে দেন যে, কেন রোহিতকে চিন্তিত দেখাচ্ছিল ও কেন হংকং কে হারানোর পরে তাঁর প্রতিক্রিয়া তেমন ছিল। নেটিজেনদের মধ্যে কেউ লিখেছেন, ‘কেন রোহিতকে হংকং-এর বিরুদ্ধে খুশি লাগছিল না কারণ হংকং- কে হারানো পাকিস্তানের জন্য অসম্ভব হতে পারে কিন্তু ভারতের জন্য নয়।‘

    অন্য একজন বলেন, ‘শেষ ২/৩ ওভারে ভারত যেভাবে খুব বেশি বাউন্ডারি দিয়েছে তাতে তিনি অসন্তুষ্ট ছিলেন। আপনি এটিকে নেতিবাচকভাবে নিয়েছেন।‘

    আরেকজন বলেছেন, ‘আপনি তার গতি এবং অভিপ্রায় সম্পর্কে কথা বলছেন? গত বিশ্বকাপ থেকে তার স্ট্রাইক রেট ১৫০-এর বেশি। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ না দেখে স্ট্রাইক রেট দেখুন।‘

    আরও নেটিজেনরা কমেন্ট করে বলেছেন…

  • China Exploits Iraq: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ইরাকের ওপর নজর চিনের? 

    China Exploits Iraq: শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের পর এবার ইরাকের ওপর নজর চিনের? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কাকে (Sri Lanka) দেউলিয়া করেছে। ডুবিয়েছে পাকিস্তানের (Pakistan) অর্থনীতিকেও। এবার চিনের শ্যেনদৃষ্টি পড়ছে ইরাকের (Iraq) দিকে। প্রাকৃতিক তেলে সমৃদ্ধ ইরাক। এবার সেই দেশের তৈলক্ষেত্রের দখল নিতে মরিয়া ড্রাগনের দেশ।

    ঋণের ফাঁদে ফেলে চিন সর্বস্বান্ত করেছে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে। হাঁড়ির হাল করে ছেড়েছে সে দেশের অর্থনীতির। একই অবস্থা পাকিস্তানের ক্ষেত্রেও। শাহবাজ শরিফের দেশের অর্থনীতির হালও করুণ। এ সবের জন্য এই দুই দেশের রাজনীতিকদের একটা বড় অংশ দুষছে চিনকে। কেবল শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান নয়, ছোট অর্থনীতির দেশগুলির দিকেই নজর রয়েছে চিনের। যেনতেন প্রকারে সে দেশের অর্থনীতির মধ্যে একবার ঢুকতে পারলেই কেল্লাফতে। সর্বস্বান্ত করে ছাড়বে সেই দেশকে।

    বছর কয়েক আগে ওয়েস্ট এশিয়ান কানট্রি থেকে বাহিনী সরিয়ে নিয়েছে আমেরিকা। ইরাক থেকেও সেনা সরিয়ে নিয়েছে জো বাইডেনের দেশ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইরাকে থাবা বসাতে চাইছে শি জিন পিংয়ের দেশ। ইরাকে তেলের ওপর চিনের ক্রমবর্ধমান নিয়ন্ত্রণ এই মুহূর্তে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যে পদ্ধতিতে চিন ছোট অর্থনীতির দেশগুলিকে কবজা করেছে, এবার সেই একই পদ্ধতিতে লাল ফৌজের দেশ হস্তগত করতে চাইছে ইরাকের তৈলক্ষেত্রগুলি। প্রায় দু দশক আগে ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণ করে আমেরিকা। সাদ্দাম হুসেন জমানার হাত থেকে ইরাকিদের মুক্তি দেন আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট। সাদ্দাম জমানার পতনের পর আমেরিকা সরে যেতেই একটু একটু করে ইরাকের তৈলক্ষেত্র কবজা করার চেষ্টা করছে চিন।

    আরও পড়ুন : ভারত-চিন সম্পর্ক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

    ইরাকের তৈলক্ষেত্র হস্তগত করতে চেষ্টার কম কসুর করেনি ড্রাগনের দেশ। তবে এখনও অবধি প্রতিবারই ব্যর্থ হয়েছে শি জিন পিংয়ের দেশের সেই চেষ্টা। বাধ সেধেছেন ইরাকের তৈলমন্ত্রী স্বয়ং। রাশিয়ার লুকোইল এবং ইউএস ওয়েল জায়েন্ট এক্সন মোবিল চিনের কোনও সংস্থাকে তার শেয়ার বেচতে চেয়েছিল। তাতে জল ঢেলে দেন ইরাকের তৈল মন্ত্রী। পুরো পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে আমেরিকা, ইরান এবং তুরস্কও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • FATF at Pakistan: পাকিস্তানে এফএটিএফের প্রতিনিধি দল, ধূসর তালিকা থেকে বের হবে কি শরিফের দেশ?  

    FATF at Pakistan: পাকিস্তানে এফএটিএফের প্রতিনিধি দল, ধূসর তালিকা থেকে বের হবে কি শরিফের দেশ?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) কি পারবে ফিনান্সিয়াল অ্যাকসন টাস্ক ফোর্স, সংক্ষেপে এফএটিএফ (FATF)-এর ধূসর তালিকা (Grey List) থেকে বের হতে? এতদিন এই প্রশ্নই ঘোরাফেরা করছিল। ২৯ অগাস্ট পাকিস্তান পৌঁছেছে এফএটিএফ-এর এক প্রতিনিধি দল। তামাম বিশ্বে আর্থিক তছরুপ ও সন্ত্রাসবাদের ওপর নজরদারি চালায় এই সংস্থা। পাকিস্তানে এসে যাচাই করে দেখেছে ইসালামাবাদের (Islamabad) পদক্ষেপ। শর্ত পূরণ করলেই ওই সংস্থার ধূসর তালিকা থেকে বের হতে পারবে শাহবাজ শরিফের দেশ। জানা গিয়েছে, এই প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ১৫ জন সদস্য। তাঁরাই স্থির করবেন পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ!

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর (Terror Funding) অভিযোগ উঠেছে বারংবার। তার পরেও পাকিস্তানের গা থেকে খসেনি ‘সন্ত্রাসবাদের আঁতুড় ঘরে’র তকমা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর একাধিক শর্ত আরোপ করেছিল এফএটিএফ। পাকিস্তানকে তারা রেখে দিয়েছে ধূসর তালিকায়। 

    এফএটিএফ কোনও দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করার আগে দুটি পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায়। একটি হল ‘ধূসর তালিকা’, অন্যটি ‘আরও বেশি ধূসর’। এই দুই তালিকাভুক্ত করে কোনও দেশকে দুবার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তার পরেও কাজ না হলে ওই দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অনেক আগেই এফএটিএফের তরফে ইসলামবাদকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছিল, শর্ত ঠিক মতো পালন না করলে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। গত চার বছর ধরে এফটিএফের ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। পনের জনের যে প্রতিনিধি দলটি পাকিস্তান এসেছিল, তারা সে দেশে ছিল ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ভারতের গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, এটা পাকিস্তানের আইওয়াশের একটি প্রচেষ্টা। কারণ পাকিস্তান এখনও ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

    আরও পড়ুন :’মৃত’ জঙ্গিকে ‘গ্রেফতার’, ধূসর তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান?

    প্রসঙ্গত, এফএটিএফ জুনের ১৭ তারিখে জানিয়েছিল, পাকিস্তানকে এখনও ধূসর তালিকায়ই থাকতে হবে। অন সাইট ভেরিফিকেশনের পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, ‘শাপমুক্তি’ ঘটবে কবে। বার্লিনে এফএটিএফের প্লেনারির সময়ই এই ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষমেশ শাহবাজ শরিফের দেশে এল এফএটিএফের প্রতিনিধি দল। আদৌ পাকিস্তান ধূসর তালিকা থেকে বাদ পড়ে কিনা, এখন সেটাই দেখার!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share