Tag: pakistan

pakistan

  • IB Ministry: ভারত বিরোধী প্রচার, ৮ ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল কেন্দ্র, একটি পাকিস্তানের 

    IB Ministry: ভারত বিরোধী প্রচার, ৮ ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল কেন্দ্র, একটি পাকিস্তানের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত বিরোধী কন্টেন্ট প্রচারের জন্যে ৮ টি ইউটিউব চ্যানেল (Youtube Channel) বন্ধ (Block) করল ভারত সরকার (Indian Government) ৷ বৃহস্পতিবার তথ্য় ও সম্প্রচার মন্ত্রকের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে জানানো হয় ৮ টি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করছে ভারত সরকার ৷ এর মধ্যে ৭টি ভারতের, একটি পাকিস্তানের (Pakistan)৷ কেন্দ্রের দাবি, ওই সমস্ত চ্যানেলের মাধ্যমে ভুয়ো এবং ভারত বিরোধী কনটেন্ট প্রচার করে টাকা রোজগার করেছেন ভিডিও নির্মাতারা ৷ এদের লক্ষ্য ভারতে বিভিন্ন ধর্ম এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ৷ তাই ২০২১-এর তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুযায়ী এই ইউটিউব চ্যানেলগুলিকে ব্লক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক (Ministry of Information and Broadcasting)৷  

    আরও পড়ুন: অনুপ্রবেশ ইস্যুতে কোনও আপস করবে না মোদি সরকার, জানাল বিজেপিও

    মন্ত্রক তাদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি প্রেস বিবৃতি পোস্ট করেছে ৷ সেখানে লেখা রয়েছে, “ভুয়ো তথ্য তুলে ধরে এই চ্যানেলগুলি ভারতে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়াচ্ছিল। যেমন, ভারত সরকার কিছু ধর্মীয় নির্মাণ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে, ধর্মীয় উৎসব পালন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, ভারতে ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে। ভুয়ো এবং উত্তেজনামূলক থাম্বনেল বানিয়ে, খবরের চ্যানেলের প্রতীকীচিহ্ন এবং সঞ্চালকদের ছবি দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয় দর্শকদের।” ব্লক করা ইউটিউব চ্যানেলগুলির সব মিলিয়ে ভিউয়ারের সংখ্যা ১১৪ কোটিরও বেশি এবং মোট সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ৮৫ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৷

    নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েও ভোটে হেরে গিয়েছে…   

    এই ইউটিউব চ্যানেলগুলিতে প্রচারিত ভিডিয়োয় বেশ কিছু মিথ্যে দাবি করা হয় ৷ কেন্দ্রীয় সরকারের মতে এই ধরনের কন্টেন্ট দেশের আইন ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে যেকোনও মুহূর্তে ৷ চ্যানেগুলিতে ভারতীয় সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়েও নানা ভুয়ো খবর প্রচার করা হত বলে জানা গিয়েছে ৷ দেশের নিরাপত্তার দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে মিথ্যে এবং স্পর্শকাতর এই খবরগুলি অন্য দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে ৷

    যে আটটি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করানো হয়েছে, সেগুলিতে মূলত খবর দেখানো হত। এর মধ্যে অন্যতম হল – ‘সব কুছ দেখো’। ওই চ্যানেলের গ্রাহক সংখ্যা ১৯ লক্ষ ৪০ হাজার প্রায়। তাদের ভিডিও দেখেছেন ৩৩ কোটির বেশি মানুষ। তালিকায় রয়েছে ‘লোকতন্ত্র টিভি’ও। তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টও ব্লক করানো হয়েছে। এ ছাড়াও ব্লক করানো হয়েছে ‘ইউ অ্যান্ড ভি টিভি’, ‘এএম রিজভি’, ‘গৌরবশালী পবন মিথিলাঞ্চল’, ‘সি টপ ফিফথ’ এবং ‘সরকারি আপডেট’ চ্যানেল। পাকিস্তানের যে চ্যানেলটিকে ব্লক করা হয়েছে, তার নাম ‘নিউজ কি দুনিয়া’। এই চ্যানেলগুলিতে কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাদের আচরণ কেমন, তা নিয়েও ভিডিও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। 

    এর আগে, এ বছরই এপ্রিল মাসে ১৬টি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করে কেন্দ্র। সেবার ১০টি ভারতীয় এবং ৬টি পাকিস্তানি চ্য়ানেল ব্লক করানো হয়।  

     

  • Imran Khan: তিনদিনের স্বস্তি, আগাম জামিন মঞ্জুর ইমরান খানের, গ্রেফতার করা যাবে না ২৫ অগাস্ট অবধি 

    Imran Khan: তিনদিনের স্বস্তি, আগাম জামিন মঞ্জুর ইমরান খানের, গ্রেফতার করা যাবে না ২৫ অগাস্ট অবধি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মুহূর্তে গ্রেফতার (Arrest) হতে পারেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। এরকম খবর আগেই ছিল। জঙ্গি দমন আইনে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে পিটিআই (pakistan tehreek-e-insaf) সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে । ইসলামাবাদে র‍্যালিতে বিচারপতি সহ দুই শীর্ষ আধিকারিককে প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে প্রাক্তন ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে। ইমরান খানের গ্রেফতারি আটকাতে বিক্ষোভে সামিল হয়েছিলেন সমর্থকরা। ইতিমধ্যেই পিটিআই কর্মী সমর্থকরা ভিড় করেছেন ইমরান খানের বাড়িতে। কিন্তু আপাতত তিনদিনের স্বস্তি। 

    আরও পড়ুন: বিলম্বিত বোধোদয় পাকিস্তানের! কাশ্মীর নিয়ে কী বললেন শাহবাজ শরিফ জানেন?

    আভাস পেয়েই গ্রেফতারি এড়াতে ইসলামাবাদ হাই কোর্টে আগাম জামিনের (Transit Bail) আবেদন করেন। এর প্রেক্ষিতেই ২৫ অগাস্ট পর্যন্ত তিন দিনের জন্য ট্রানজিট জামিন পেলেন তিনি। এর ফলে আগামী অন্তত তিনদিন ইমরান খানকে গ্রেফতার করা যাবে না। 

    গত শনিবার ইসলামাবাদে একটি জনসভায় প্রাক্তন পাক-প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে মামলা করার হুঁশিয়ারি দেন। একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন এবং রাজনৈতিক বিরোধীদের বিরুদ্ধেও আক্রমণ শানান তিনি। ইমরানের সহযোগী শেহবাজ গিলকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। আর সে বিষয় নিয়েই বিরোধী এবং সরকারি আধিকারিকদের নিশানা করেন তিনি। শাসকদলের অভিযোগ, পাক সেনাকে কটূক্তি করেছেন ইমরান।

    আরও পড়ুন: ভারত বিরোধী প্রচার, ৮ ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করল কেন্দ্র, একটি পাকিস্তানের  

    ইমরানের বক্তব্যের লাইভ সম্প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পাক সরকার। ইমরানের বক্তব্য লাইভ না দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলগুলিকে। পাকিস্তান ইলেকট্রনিক মিডিয়া রেগুলেটরি অথরিটি জানিয়েছে, সবদিক খতিয়ে দেখে সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রণের পরেই দেখানোর অনুমতি দেওয়া হবে। সাধারণত, ইমরান খান কোনও বড় জনসভা করলে তা সরাসরি সম্প্রচার করে পাক মিডিয়া। এবার পাক সরকার নির্দেশ দিয়েছে, পিটিআই -এর চেয়ারম্যানের কোনও বক্তৃতার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।  

    পিটিআই ভাইস-চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কুরেশি সাংবাদিকদের বলেন, “ইমরান খান যদি গ্রেফতার হন, তবে তাঁর দল আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত। যড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি ভোগ করতে হবে।” 

  • Amit Shah on CAA: সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    Amit Shah on CAA: সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ (CAA) কবে লাগু হবে? প্রশ্ন গোটা দেশেই। এবার তার উত্তর দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মঙ্গলবার তিনি জানান, দেশে কোভিড-১৯ (Covid-19) টিকাকরণ (Vaccination) শেষ হলেই লাগু হবে নাগরিকত্ব আইন। পাকিস্তান (Pakistan), বাংলাদেশ (Bangladesh) ও আফগানিস্তানের (Afghanistan) নিপীড়িত অ-মুসলিম সংখ্যালঘু বাসিন্দা যাঁরা ভারতে এসেছেন, তাঁদের স্বীকৃতি দিতেই ওই আইন লাগু হবে।

    এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পার্লামেন্ট হাউসে তিনি শাহের সঙ্গে দেখা করেন। সেখানেই তাঁকে এই আশ্বাস দেওয়া হয় বলে সূত্রের খবর। বঙ্গ বিজেপির নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে দিল্লি গিয়েছেন শুভেন্দু। মঙ্গলবার দেখা করেন শাহের সঙ্গে। তখনই সিএএ নিয়ে এই আশ্বাস পান।

    আরও পড়ুন :২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    করোনার কারণে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে টিকাকরণ। নিখরচায় দেশবাসীকে টিকা দিয়েছে মোদি সরকার। প্রথম দুটি ডোজ দেওয়া হয়ে গিয়েছিল আগেই। বাকি ছিল বুস্টার ডোজ। করোনার ভ্রুকুটি দেখা দিতেই দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বুস্টার ডোজ প্রদানও। এটিও মিলছে মুফতে। এই বুস্টার ডোজ প্রদান শেষ হলেই সিএএ লাগু হবে।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর শুভেন্দু জানান, করোনার টিকাকরণ চলছে। এই কাজ শেষ হলেই শুরু হবে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সিএএ লাগুর কাজ। তিনি জানান, টিকাকরণ শুরু হয়েছে এপ্রিলে। শেষ হতে মাস নয়েক লাগবে। সিএএ লাগু করতে সরকার যে পিছপা হবে না, তা নিউ জলপাইগুড়ির একটি অনুষ্ঠানে চলতি বছরের মে মাসেই জানিয়ে দিয়েছিলেন শাহ। সেদিনও তিনি জানিয়েছিলেন, করোনা টিকাকরণ শেষ হলেই সিএএ লাগুর দিকে পদক্ষেপ করা হবে। প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বঙ্গ বিজেপির হারের পর এটাই ছিল শাহের প্রথম বাংলা সফর।

    সিএএর মূল লক্ষ্যই হল পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে নিপীড়িত সংখ্যালঘু হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্শি এবং খ্রিস্টান যাঁরা এদেশে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এদেশে এসেছেন, তাঁদের নাগরিত্ব দেওয়া। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে পাশ হয়েছে সিএএ। যার জেরে দেশজুড়ে হয়েছে বিক্ষোভও। তার পরেও সরকার যে সিএএ লাগু করতে চায়, এদিন শাহের কথায় ফের মিলল তার প্রমাণ।

    আরও পড়ুন : “তৃণমূলের ১০০ জনের নাম তুলে দিয়েছি…”, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর শুভেন্দু

     

  • Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশভাগ খুব বেদনাদায়ক। পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানির ( East Germany and West Germany) মতোই যদি আবার বাংলাদেশ (Bangladesh) এবং পাকিস্তানের (Pakistan) সঙ্গে ভারত (India) এক হয়ে যায়, তাহলে স্বপ্নপূরণ হবে।  এমনই মন্তব্য করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী (Haryana Chief Minister) মনোহরলাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। ঐক্যবদ্ধ ভারত এক স্বপ্ন বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা হ্রাস পাবে ৪১ কোটি ! জানুন কী বলছে সমীক্ষা

    সোমবার গুরুগাঁওয়ে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ভারতের একতার কথা বলতে গিয়ে খট্টর টেনে আনেন দেশভাগের প্রসঙ্গ। তাঁর কথায়, ‘‘যখন পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানি এক হতে পারে, তখন পাকিস্তান ও বাংলাদেশও ভারতের সঙ্গে জুড়ে এক হতে পারে। খুব বেশি দিন আগে তো নয়। এই তো ১৯৯১ সালে বার্লিন প্রাচীর ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি ভারতও আবার অখণ্ড হতে পারে।’’ তাঁর সংযোজন, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় ‘দেশভাগ খুব যন্ত্রণার।’ এর মাধ্যমেই ধর্মীয় বিভাজন তৈরি করা হয়। এর পর দেশে সংখ্যালঘুদের উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে খট্টর বলেন, ‘‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের ‘সংখ্যালঘু’ তকমা দেওয়ার কারণ ছিল। যাতে তাঁরা ভয়ে এবং নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে না থাকেন, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।’’

    আরও পড়ুন: ‘ভারতে গরীব শুধু স্বপ্ন দেখে না, পূরণও হয়

    বিজেপি নেতার দাবি, মোদি (Modi) সরকারের আমলে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘‘ভারত সব সময় চায়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকুক।’’ কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বরাবর সঙ্ঘের নামে মিথ্যা ভয় দেখিয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু মানুষ এখন সত্যিটা বুঝতে পারছে। কংগ্রেসের আদর্শ ধরা পড়ে গিয়েছে। চিরকাল সংখ্যালঘুদের নিয়ে ভোটের রাজনীতি করেছে কংগ্রেস দাবি মনোহর লাল খট্টরের। সেখানে বিজেপির লক্ষ্য় ”সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস।” 

  • PoK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    PoK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর (Pakistan-Occupied Kashmir) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কার্গিল বিজয় দিবসে (Kargil Vijay Divas) বললেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। জম্মুতে ২৩ তম কার্গিল দিবসের অনুষ্ঠানে রাজনাথ বলেন, ‘‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে সংসদে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা বাস্তবায়িত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল, আছে এবং থাকবে। বাবা অমরনাথ ভারতে, আর মা সারদা শক্তি নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে, এটা হতে পারে নাকি!’’ প্রসঙ্গত, শারদাপীঠ হিন্দু দেবী সরস্বতীর মন্দির। এই মন্দির এখন পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালের ৮ মে থেকে ২৬ জুলাই অবধি হয়েছিল কার্গিল যুদ্ধ। দুর্গম এলাকায় শীতের সুযোগে পাকিস্তানের সেনা ঢুকে পড়েছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে। পাক সেনাবাহিনীর সেই অসৎ উদ্দেশ্যকে প্রতিহত করেছিলেন ভারতীয় সেনারা। দুর্গম এলাকায়, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে প্রচুর প্রাণের বিনিময়ে পাক বাহিনীকে হঠাতে সমর্থ হয়েছিল ভারত। তার পর থেকেই পালন করা হয় কার্গিল বিজয় দিবস।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    কার্গিল বিজয় দিবসে যুদ্ধ জয়ের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে রাজনাথের কথায়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্বের কথাও স্বাভাবিক ভাবেই আলোচিত হয়েছে। এ ব্যাপারে রাজনাথ বলেছেন, “আমাদের সেনারা দেশের জন্য সবথেকে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছেন। প্রচুর সাহসী সেনা ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধে নিজেদের জীবন দিয়েছেন। আমি তাঁদের নতমস্তকে প্রণাম জানাই।” পাশাপাশি জম্মুতে যে সব নিরাপত্তারক্ষী দেশের জন্য প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। 

  • Pakistan Crisis: এবার ঋণ খেলাপির তালিকায় পাকিস্তানও?   

    Pakistan Crisis: এবার ঋণ খেলাপির তালিকায় পাকিস্তানও?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেনায় জর্জরিত দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। একই অবস্থা জাম্বিয়ারও। বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডারের হাঁড়ির হাল আরও কয়েকটি দেশের। এই তালিকায় যোগ হতে চলেছে পাকিস্তানের নামও। অন্ততঃ ইন্টারন্যাশনাল রেটিং এজেন্সির বক্তব্য এমনই।

    চিনা (China) ঋণের ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গিয়েছে ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা। দেশের জিনিসপত্রের দাম অগ্নিমূল্য। বিদেশি মুদ্রার অভাবে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা হচ্ছে লোডশেডিং। একই কারণে বিদেশ থেকে আনানো যাচ্ছে না সংবাদপত্র ছাপার কাগজ। যার জেরে দীর্ঘ দিন এদেশে বন্ধ হয়ে গিয়েছে সংবাদপত্র ছাপার কাজ। জ্বালানির দাম অগ্নিমূল্য হওয়ায় রাস্তায় গাড়িঘোড়াও চলছে কম। জনরোষের হাত থেকে বাঁচতে গা ঢাকা দিয়েছেন দেশের প্রেসিডেন্ট। প্রেসিডেন্ট হাউসের দখল নিয়েছেন দ্বীপরাষ্ট্রের আমজনতা।

    আরও পড়ুন : রাজনৈতিক পটবদল, আগামী সপ্তাহেই নতুন রাষ্ট্রপতি পাবে শ্রীলঙ্কা

    কেবল শ্রীলঙ্কা নয়, অর্থনীতির করুণ দশা পৃথিবীর আরও কয়কটি দেশেরও। টার্কি, ইজিপ্ট, টিউনিশিয়া, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান (Pakistan), ঘানা এবং এল সালভাডর রয়েছে এই তালিকায়। এই দেশগুলিও বৈদেশিক ঋণ শোধ করতে পারছে না। এই দেশগুলিতেও জ্বালানি, খাদ্যদ্রব্যে মূল্য আকাশ ছোঁওয়া। সেই সঙ্গে বাড়ছে গ্লোবাল ইন্টারেস্ট রেটও। 

    ফিচ রেটিংসের বিচারে কেবল এই দেশগুলোই নয়, তারা চিহ্নিত করেছে ১৭টি দেশকে। যারা এখনই বৈদেশিক ঋণ শোধে অপারগ। এদের মধ্যে রয়েছে শেহবাজ শরিফের দেশ পাকিস্তানও। এই ১৭টি দেশের তালিকায় রয়েছে বৃহৎ শক্তিধর দেশ রাশিয়াও। আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা জারি করায় অর্থনৈতিক লেনদেন করতে পারছে না পুতিনের দেশ। প্রত্যাশিতভাবেই তারাও পারছে না বৈদেশিক ঋণ শোধ করতে।

    আরও পড়ুন : অর্থসংকট কাটাতে আইএমএফের শর্ত মেনেই বাজেট পেশে রাজি পাকিস্তান?

    শ্রীলঙ্কা, জাম্বিয়ার পর এবার ঋণ খেলাপির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে পাকিস্তান, লেবানন, টিউনিশিয়া, ঘানা, ইথিওপিয়া, ইউক্রেন, তাজিকিস্তান, এল সালভাদর, সুরিনাম, ইকুয়েডর, বেলিজ, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া, বেলারুশ এবং ভেনেজুয়েলা। এই দেশগুলির বৈদেশিক মুদ্রার হাঁড়ির হাল। তাই যে কোনও সময় এদের গায়েও সেঁটে যেতে পারে ঋণখেলাপির তকমা।

     

  • Pakistan arrests Let Terrorist: ‘মৃত’ জঙ্গিকে ‘গ্রেফতার’, ধূসর তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান?

    Pakistan arrests Let Terrorist: ‘মৃত’ জঙ্গিকে ‘গ্রেফতার’, ধূসর তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের ‘ধূসর’ তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান (Pakistan)। বিশ্বের সুনজরে আসতে ‘মৃত’ ঘোষণা করা জঙ্গিকেও ‘গ্রেফতার’ করে আরও বিতর্কে জড়াল ভারতের এই প্রতিবেশি দেশ। সম্প্রতি ২৬/১১ মুম্বাই হামলার মাস্টার মাইন্ড লস্কর-ই-তইবার (LeT) জঙ্গি (Terrorist) সাজিদ মীরকে (Sajid Mir) গ্রেফতার করার দাবি করেছে পাকিস্তান। গোটা বিশ্বই এই কুখ্যাত জঙ্গিকে ধরতে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করছিল। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এই জঙ্গির মাথার দাম ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার ঘোষণা করেছিল। পাকিস্তান এতদিন দাবি করে এসেছে এই জঙ্গি বেঁচেই নেই। কিন্তু হঠাতই সেই দাবি থেকে সরে এসে মুম্বাই হামলার ১৪ বছর পরে সাজিদ মীরকে গ্রেফতারের পাকিস্তানের এই ঘোষণাকে কেউই ভালো চোখে দেখছেন না। অনেকেই মনে করছেন দেশের নামের আগে ধূসর তকমা মুছতে মীরের গ্রেফতারি পাকিস্তানের নয়া নাটক। 

    আরও পড়ুন: এখনই ধূসর তালিকামুক্ত হচ্ছে না পাকিস্তান, জানাল এফএটিএফ  

    লস্কর-ই-তইবা একটি আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন। পাকিস্তান বছরের পর বছর ধরে মীরের উপস্থিতি অস্বীকার করে গিয়েছে। এমনকি একবার এও দাবি করেছে যে সে মারা গিয়েছে। সাজিদ মীর এফবিআই (FBI)-র মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় রয়েছে। বহু বছর ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই মীরকে খুঁজছে। 

    জঙ্গিগোষ্ঠী লস্করের সামাজিক সংগঠন জামাত-উদ-দাওয়ার সক্রিয় সদস্য ছিল সাজিদ। ২৬/১১ হামলার আর এক চক্রী ডেভিড কোলম্যান হেডলির সঙ্গে সেই যোগাযোগ রাখত। প্রসঙ্গত, লস্করের হয়ে ২৬/১১ হামলার জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে একাধিক বার ভারতে এসেছিল হেডলি। পরে আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই তাকে গ্রেফতার করে।

    আরও পড়ুন: শীর্ষ লস্কর নেতা মাক্কিকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণায় বাধা চিনের

    সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর (Terror Funding) অভিযোগ উঠেছে বারংবার। তার পরেও পাকিস্তানের (Pakistan) মাথা থেকে সরেনি ‘সন্ত্রাসবাদের আঁতুড় ঘরে’র তকমা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর একাধিক শর্ত আরোপ করেছিল ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স বা এফএটিএফ (FATF)। পাকিস্তানকে তারা রেখে দিয়েছিল ধূসর তালিকায়। 

    জন্মলগ্ন থেকেই নানা কারণে সন্ত্রাসবাদে মদতদাতা বিভিন্ন দেশের তালিকায় ঢুকে গিয়েছে পাকিস্তানের নাম। বিশ্বের একাধিক কুখ্যাত জঙ্গির নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়েছে শেহবাজের দেশ। ভিন দেশেও যে সব জঙ্গির ঠাঁই হয়েছে, পাকিস্তান তাদেরও নিয়মিত অর্থ জুগিয়ে চলেছে বলে অভিযোগ। ইসলামাবাদ জঙ্গিদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে বিশ্ব দরবারে একাধিকবার সরব হয়েছে ভারত (India)। তার পরেও ইসলামাবাদ সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্য বন্ধ করেনি বলে অভিযোগ। 

    এফএটিএফ কোনও দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করার আগে দুটি পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায়। একটি হল ‘ধূসর তালিকা’, অন্যটি ‘আরও বেশি ধূসর’। এই দুই তালিকাভুক্ত করে কোনও দেশকে দুবার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তার পরেও কাজ না হলে ওই দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অনেক আগেই এফএটিএফের তরফে ইসলামবাদকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছিল, শর্ত ঠিক মতো পালন না করলে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। গত চার বছর ধরে এফটিএফের ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান।

  • Pakistan: রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সেনা আধিকারিকদের নির্দেশ পাক সেনা প্রধানের

    Pakistan: রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সেনা আধিকারিকদের নির্দেশ পাক সেনা প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের রাজনীতি (Politics) থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিলেন চিফ অফ স্টাফ জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়া (Qamar Javed Bajwa)। সেনাবাহিনীর কমান্ডার, শীর্ষ কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের (ISI) সঙ্গে যুক্ত কর্তাদের উদ্দেশে এনিয়ে আলাদা একটি নির্দেশিকাও জারি করেছেন পাক সেনা প্রধান। সেনা কর্মকর্তাদেরও রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলাপ আলোচনাও বন্ধ রাখার আহ্বান জানান পাকিস্তানের সেনা কর্তা।  

    পাঞ্জাবে আসন্ন উপনির্বাচনে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহেরিক-ই ইনসাফ, সংক্ষেপে পিটিআইকে বেকায়দায় ফেলতে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা জড়িত বলে অভিযোগ। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রেও আইএসআই এবং সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা জড়িত বলে লাগাতার অভিযোগ করে আসছেন পিটিআই নেতারা। তাঁদের সন্দেহের তির আইএসআই লাহোর সেক্টরের কমান্ডারের দিকে। সূত্রের খবর, গত দু সপ্তাহ ধরে পাঞ্জাব প্রদেশের রাজধানী লাহোরে নিজ কর্মস্থলে তিনি নেই। এই মুহূর্তে তিনি রয়েছেন রাজধানী ইসলামাবাদে।

    আরও পড়ুন : করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    পাকিস্তানের প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও পিটিআই নেতা ইয়াসমিন রাশিদ সম্প্রতি এই আইএসআই কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করেছেন। রাশিদের আগে প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী ও পিটিআইয়ের ডেপুটি চেয়ারম্যান শাহ মেহমুদ কুরেশিও বলেন, পাঞ্জাব প্রদেশের উপনির্বাচনে পিটিআইয়ের বিরুদ্ধে অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে। সম্প্রতি পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানও প্রায় একই অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, তাঁর কিছু কিছু প্রার্থীও অচেনা নম্বর থেকে ফোন পাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন : ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি! বিদ্যুৎ সংকট পাকিস্তানে

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পাকিস্তানের রাজনীতির মূল চাবিকাঠি থাকে সেনাবাহিনীর হাতে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে যিনি বসেন, তাঁর সঙ্গে বরাবর সেনাবাহিনীর সুসম্পর্ক থাকে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেনা প্রধানের দূরত্ব তৈরি হলেই সমূহ বিপদ। ক্ষমতা চ্যুত হতে হয়। যেমনটা সম্প্রতি হতে হয়েছে ইমরান খানকে। তার পরেই পাক প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন শেহবাজ শরিফ। এর ঠিক পরে পরেই সেনা প্রধানের এই নির্দেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

     

  • Rashid Latif: এশিয়া কাপে ভারত-পাক দ্বৈরথে পাকিস্তানকেই এগিয়ে রাখছেন লতিফ

    Rashid Latif: এশিয়া কাপে ভারত-পাক দ্বৈরথে পাকিস্তানকেই এগিয়ে রাখছেন লতিফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের থেকে বেশি শক্তিশালী দল পাকিস্তান (Pakistan)। তারাই জিতবে এশিয়া কাপের (Asia Cup) ট্রফি। বহু প্রতীক্ষিত ভারত-পাক দ্বৈরথের আগে এমনই মন্তব্য করলেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক রশিদ লতিফ (Rashid Latif)। এই মুহূর্তে ক্রিকেট মাঠে একে অপরের সঙ্গে দেখা হয় না এই দুই প্রতিবেশী দেশের। রাজনৈতিক চাপানউতোরের কারণে এখন শুধু বহুদেশীয় টুর্নামেন্টগুলিই খেলে এই দুই দেশ। তাই ২৭ অগাস্টের ভারত-পাক দ্বৈরথের দিকে তাকিয়ে আছে দুই দেশ তথা গোটা বিশ্ব। তার আগে নিজের দেশের দলকে নিয়ে এতটাই আত্মবিশ্বাসী লতিফ।   

    পাকিস্তানকে এগিয়ে রাখলেও ভারতকে খাটো করে দেখছেন না কিংবদন্তি ক্রিকেটার। রশিদ বলেন, “নিঃসন্দেহে অন্যান্য দলগুলোও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। তবে ২০২২ এশিয়া কাপের মূল প্রতিযোগিতা হবে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে। আমি আশাবাদী পাকিস্তান আসন্ন এশিয়া কাপ জিতবে।”

    আরও পড়ুন: এবার করোনা আক্রান্ত কোহলিও, ফের সংশয়ে ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টেস্ট?

    লতিফ আরও বলেন, “গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে জয় পাকিস্তানের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। পাকিস্তান দলে আছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি, বাবর আজম এবং রিজওয়ানের মতো বেশ কিছু দুর্দান্ত খেলোয়াড়, আইসিসি যাদের সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি দিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ৫০ ওভারে ৪৯৮ রান! একদিনের ম্যাচে বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের     

    তবে এবার ভেতর ভেতর বদলার আগুনে ফুঁসছে ভারতও। শেষ হার ভোলেনি ভারত। ক্রিকেট সমালোচকরা অনেকেই পাকিস্তানের থেকে ভারতকে এগিয়ে রাখছেন। 

    কিন্তু একদম উল্টো সুরেই কথা বলছেন লতিফ। পূর্ব অভিজ্ঞতাই তাঁর এই আত্মবিশ্বাসের কারণ বলে মনে করছেন অনেকে। দ্বিপক্ষীয় সিরিজে এখন পর্যন্ত বেশি ম্যাচ জিতেছে পাকিস্তান। 

    তবে বিশ্ব আসরের হিসাব বলছে অন্য কথা। সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ওমানে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বিশ্বমঞ্চে কখনোই ভারতকে হারাতে পারেনি পাকিস্তান।   

    গত ২৪ অক্টোবর দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে বাবর আজম, শাহিন শাহ আফ্রিদি, মহম্মদ রিজওয়ানদের কল্যাণে ভারতকে ১০ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান। রশিদের বিশ্বাস, সে ম্যাচের আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে আসন্ন এশিয়া কাপে দারুণ কিছু করবে পাকিস্তান।   

    চার বছর পর এবার এশিয়া কাপ হবে শ্রীলঙ্কায়। শেষবার ২০১৮ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। সর্বোচ্চ ৭ বার এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। তবে এবার টুর্নামেন্ট হবে টি টোয়েন্টি ফরম্যাটে। ২২ গজে ঠিক কতটা আক্রমনাত্মক হতে পারে পাকিস্তান সে বিষয়ে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আছে ভারতের। তবে ‘বিনা যুদ্ধে সূচাগ্র মেদিনী’ ছাড়তে এক্কেবারে রাজি নয় ‘মেন ইন ব্লু’। তাই এবার লড়াই  সেয়ানে সেয়ানে। 

     

  • India on PoK: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তি! কড়া সমালোচনা ভারতের

    India on PoK: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তি! কড়া সমালোচনা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর (PoK) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ,তা সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এবার এই ভূখণ্ডে কোটি কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মীয়মাণ চিনপাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরে (CPEC) তৃতীয় কোনও দেশকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়াসের তীব্র নিন্দা করল বিদেশ মন্ত্রক। মঙ্গলবার ভারতের বিদেশ মন্ত্রক চিন ও পাকিস্তানের কড়া নিন্দা করে এই ধরনের গতিবিধিকে ‘স্বাভাবিক ভাবে অবৈধ, অনুচিত এবং গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে অভিহিত করেছে।

    [tw]


    [/tw]

    শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয় সিপিইসি-র আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং সমন্বয় সম্পর্কিত বৈঠক। ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারী চিন ও পাকিস্তান এই অর্থনৈতিক করিডোরের অংশ হতে অন্য দেশগুলোকেও  আমন্ত্রণ জানায়। মঙ্গলবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি (External Affairs Ministry Spokesperson Arindam Bagchi বলেন, ”ওই করিডোরে যা হচ্ছে তা একেবারেই বেআইনি, অবৈধ ও অগ্রহণযোগ্য। ভারত এর বিরুদ্ধে যথাযোগ্য পদক্ষেপ করবে।”

    আরও পড়ুন: একদা কাশ্মীর ছিল শারদা দেশ! জানেন কি এই শক্তি পীঠের মাহাত্ম্য?

    ২০১৩-য় শুরু হওয়া এই অর্থনৈতিক করিডোর পাকিস্তানের গদর বন্দরের সঙ্গে চিনের শিনঝিয়াং প্রদেশকে যুক্ত করেছে। এই করিডোর পাক অধিকৃত কাশ্মীর হয়ে যাওয়ায়, তা নিয়ে স্বভাবতই শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে ভারত। দিল্লির বিরোধিতা সত্ত্বেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের উপর দিয়ে অর্থনৈতিক করিডর বানাচ্ছে চিন। করিডোর তাঁদের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে বলে মন্তব্য করেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পাকিস্তানের রাস্তা, রেলপথ ও শক্তি পরিবহন পরিকাঠামো গড়ে তোলাই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে বেজিং। 

    আরও পড়ুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘‘সিপিইসি-তে তৃতীয় দেশের অন্তর্ভুক্তির আমন্ত্রণ সংক্রান্ত খবর আমরা দেখেছি। যে কোনও দেশের তরফে এই সংক্রান্ত পদক্ষেপ ভারতের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব সরাসরি লঙ্ঘনের প্রয়াস হিসাবেই দেখা হবে।’’

LinkedIn
Share