Tag: Pakistani Army

Pakistani Army

  • China-Pakistan nexus: চিন-পাকিস্তান যোগসাজশ! কাশ্মীরে জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার চিনা টেলিকম সরঞ্জাম

    China-Pakistan nexus: চিন-পাকিস্তান যোগসাজশ! কাশ্মীরে জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার চিনা টেলিকম সরঞ্জাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর এনকাউন্টারে জঙ্গি মৃত্যুর পর সেখান থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে চিনা টেলিকম সরঞ্জাম-“আল্ট্রা সেট” (Chinese telecom gear)। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনার পর প্রশ্ন উঠছে যে, জঙ্গিদের কাছে কীভাবে এই চিনা টেলিকম যন্ত্র গুলি এল? তবে কী সন্ত্রাসবাদে এই জঙ্গিদের সঙ্গে চিনের কোনও যোগসাজশ (China-Pakistan nexus) রয়েছে! এই সবকিছু মিলিয়ে তৈরি হচ্ছে ধোঁয়াশা। 

    জঙ্গিদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত চীনা সরঞ্জাম 

    এ প্রসঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর আধিকারিকরা জানিয়েছেন, জঙ্গিদের দ্বারা ব্যবহৃত এই মোবাইল হ্যান্ডসেটগুলি, প্রাথমিকভাবে পাকিস্তান এবং পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ফলে এটা পরিষ্কার ইঙ্গিত (China-Pakistan nexus) করছে যে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি পাকিস্তান থেকেই অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সম্পর্কে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, নিরাপত্তা বাহিনী জম্মু ও কাশ্মীরে দুটি পৃথক এনকাউন্টারে জঙ্গিদের কাছ থেকে এই চিনা সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করেছে। এই বিশেষ হ্যান্ডসেটগুলি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জন্য শুধুমাত্র চিনা কোম্পানি দ্বারা কাস্টমাইজ করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।    

    আরও পড়ুন: শেষ মুহূর্তের গোলে কোনও মতে মানরক্ষা জার্মানির! আর অন্যদিকে ইউরো থেকে ছুটি হল স্কটল্যান্ডের

    কীভাবে ব্যবহৃত হয় এই টেলিকম যন্ত্রগুলি? (Chinese telecom gear) 

    জানা গিয়েছে বাজেয়াপ্ত হওয়া টেলিকম যন্ত্রগুলি একটি বিশেষ রেডিও সরঞ্জামের সঙ্গে সেল ফোনের ক্ষমতাকে একত্রিত করে যা গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল (GSM) বা কোড-ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাক্সেস (CDMA) এর মতো প্রথাগত মোবাইল প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে না। এ প্রসঙ্গে কর্মকর্তারা বলেছেন যে, ডিভাইসটি বার্তা প্রেরণ এবং অভ্যর্থনার জন্য রেডিও তরঙ্গে কাজ করে। প্রতিটি “আল্ট্রা সেট” (Chinese telecom gear) সীমান্তের ওপারে অবস্থিত একটি স্টেশনের সাথে সংযুক্ত। তবে দুটি “আল্ট্রা সেট” একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। এছাড়াও জানা গিয়েছে যে চীনা স্যাটেলাইটগুলি মূলত নিজেদের মধ্যে বার্তাগুলি বহন করার জন্যই ব্যবহার করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chuknagar Massacre: হাজার হাজার হিন্দু নিধন! ফিরে দেখা ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের চুকনগর গণহত্যা

    Chuknagar Massacre: হাজার হাজার হিন্দু নিধন! ফিরে দেখা ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের চুকনগর গণহত্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চুকনগর (Chuknagar Massacre) হল বর্তমান বাংলাদেশের খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রাম। ১৯৭১ সালের ২০ মে এখানে ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল। সে ইতিহাস প্রায় বিস্মৃত। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্য এবং রাজাকারদের দ্বারা যে গণহত্যা সংঘটিত হয় তা সারা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ গণহত্যা হিসেবে গণ্য হয়। গণহত্যার বলি সব থেকে বেশি হন হিন্দুরা। আনুমানিক ত্রিশ লক্ষ মানুষের জীবন হানি হয় এই গণহত্যায়। মনে করা হয়, দু লাখ থেকে চার লাখ পর্যন্ত মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়। প্রায় এক কোটি হিন্দু বাঙালি উদ্বাস্তু হন। এ ছাড়া জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ সমেত অন্যান্য অত্যাচারও করা হয়। সেই রকম একটি গণহত্যা আজ থেকে ৫৩ বছর আগে সংঘটিত হয় চুকনগরে। হাজার হাজার হিন্দুকে নিধন করা হয়। পাকিস্তানি সৈন্য এবং রাজাকাররা সর্বদাই টার্গেট করত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তিদের। এর বেশিরভাগটাই ছিল সেদেশের হিন্দু সংখ্যালঘু নাগরিকরা। এর পাশাপাশি ছিল আওয়ামী লিগের কর্মীরাও। পাকিস্তানি সৈন্যরা সে সময়ে প্রগতিশীল এবং দেশপ্রেমিক মুসলমানদেরকেও হিন্দু সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত ভারতীয় সমর্থক হিসেবে বিবেচনা করত। তাদের ওপরেও নেমে আসত অত্যাচার।

    বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্যদের অপারেশন সার্চ লাইট

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচার চরমে পৌঁছায়। সে সময় সে দেশে থাকা রাজাকাররাও পাকিস্তানি সৈন্যদের সাহায্য করতে থাকে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী শুরু করে অপারেশন সার্চলাইট। এ সময় ঢাকায় নিরীহ নাগরিকদের ওপর চরম অত্যাচার চলতে থাকে। ভেঙে ফেলা হয়  রমনা কালী মন্দিরকে।

    চুকনগর গণহত্যা (Chuknagar Massacre)

    সে সময় চুকনগর ছিল একটি প্রত্যন্ত গ্রাম। পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচারের দিনগুলিতে এই গ্রাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কারণ তা ছিল ভারতীয় সীমান্তের কাছে। সহজেই এই গ্রাম হয়ে ভারতে পৌঁছানো যেত। ভদ্রা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে খুলনা, বাগেরহাট, যশোর বরিশাল, ফরিদপুর প্রভৃতি জেলা থেকে ভীত এবং আতঙ্কিত হিন্দুরা চুকনগর হয়ে ভারতের শরণার্থী শিবিরে পালাতে থাকে। তাঁরা বিভিন্নভাবে নৌকায়, পায়ে হেঁটে এবং গরুর গাড়িতে চড়ে চুকনগরের আশেপাশে আশ্রয় নিতে থাকে। যাতে তারা সহজেই ভারতে চলে আসতে পারে। চুকনগরকে (Chuknagar Massacre) কেন্দ্র করে অসংখ্য বাংলাদেশী নাগরিক যে ভারতের শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিতে শুরু করেছে তা পাকিস্তানি সৈন্যদের কানে পৌঁছায়। জানা যায়, তৎকালীন বাংলাদেশের মুসলিম লীগের নেতা গোলাম হোসেন হিন্দুদের এই জমায়েতের খবর তৎকালীন সাতক্ষীরা জেলার পাকিস্তানি সৈন্যদের দিয়ে দেয়।

    বর্বরোচিত আক্রমণ

    ১৯৭১ সালের ১৯ মে সন্ধ্যা থেকে ২০ মে সকাল পর্যন্ত প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার পুরুষ মহিলা এবং শিশু সেখানকার বিভিন্ন স্কুল, মন্দির ও বিভিন্ন জনের বাড়িতে আশ্রয় নিতে থাকে। যারা আশ্রয়ের জায়গা পায়নি তারা খোলা ধান ক্ষেতে রাত কাটায়। এরপরেই ২০ মে সকাল দশটা নাগাদ ৩টি ট্রাক ভরতি পাকিস্তানি সৈন্য চুকনগর (Chuknagar Massacre) বাজারে হাজির হয়। তাদের সঙ্গে ছিল মেশিনগান এবং স্বয়ংক্রিয় রাইফেল। স্থানীয় বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি সৈন্যদের পথ চিনিয়ে দিতে থাকে। স্থানীয়দের মুখ ঢাকা ছিল কাপড়ে, যাতে তাদেরকে সহজে কেউ চিনতে না পারে। পাকিস্তানি সৈন্যদের তিনটি ট্রাক চুকনগর বাজারে ঢুকতেই হিন্দু শরণার্থীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালাতে থাকে পাক সেনারা। গুলি চালাতে চালাতে তারা ভারতীয় সীমান্তের দিকে অগ্রসর হয়। সে সময় গুলি চালানোর প্রতিবাদ করতে এগিয়ে আসেন স্থানীয় কৃষক যার নাম ছিল চিকন আলি। তাঁকেও গুলি করে হত্যা করে পাক সেনারা। 

    সারাদিনব্যাপী চলতে থাকে গণহত্যা

    ২০ মে সারাদিনব্যাপী চলতে থাকে হত্যাযজ্ঞ। ধানের ক্ষেতে বাড়ি বাড়ি ঢুকে স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালাতে থাকে পাকিস্তানি সৈন্যরা। এই গণহত্যা শেষ হওয়ার পরে স্থানীয় গ্রামবাসীদের উঠোনে, স্কুলে, মন্দির প্রাঙ্গণে, ভদ্রা নদীতে, খোলা নৌকায়, ধানের ক্ষেতে মৃতদেহ সারিবদ্ধভাবে পড়ে থাকতে দেখা যায়। যারা প্রাণ ভয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তাদেরকেও পিছন থেকে গুলি করে হত্যা করে পাকিস্তানি সৈন্যরা। ভদ্রা নদীতে কেউ কেউ সাঁতার কেটে নিরাপদে যাওয়ার চেষ্টা করলেও বাঁচতে পারেনি তাঁরা। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, চুকনগরে ১৯৭১ সালের ২০ মে আনুমানিক প্রায় দশ থেকে বারো হাজার গরিব শরণার্থী নিহত হয়েছিলেন বলে জানা যায়। এত অল্প সময়ের (Chuknagar Massacre) মধ্যে এত বড় গণহত্যা সাম্প্রতিক অতীতে সত্যিই বেনজির।

    ভদ্রা নদীতে ভাসছিল লাশ

    ভদ্রা নদীতে সেদিন ভাসতে থাকে লাশ (Chuknagar Massacre)। সারাদিনব্যাপী গণহত্যা চালিয়ে সন্ধ্যার পরে ফিরে যায় পাকিস্তানি সৈন্যরা । আশেপাশের গ্রামের মানুষজনেরা জমায়েত হন এবং প্রত্যেকে সাধ্যমত লাশ উদ্ধার করতে থাকেন। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে সংঘটিত এই মর্মান্তিক গণহত্যা আজ বিস্মৃতিতে চলে গিয়েছে। স্থানীয় কিছু সংগঠন এবং ব্যক্তি এই গণহত্যার স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বেশ কিছু উৎসাহী মানুষ চুকনগর গণহত্যা নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন এবং বেশ কিছু তথ্যচিত্র তৈরি হয়েছে এটির উপরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানে চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু ২ অফিসার সহ ৬ সেনাকর্মীর

    Pakistan: পাকিস্তানে চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু ২ অফিসার সহ ৬ সেনাকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা পাকিস্তানে। এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পাকিস্তানের ছয় জওয়ান। বিমানটিতে দুজন মেজর পদমর্যাদার কর্মকর্তা এবং অন্তত তিনজন কমান্ডো ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, রবিবার গভীর রাতে ঘটে এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি। সোমবার সকালে এই দুর্ঘটনা নিয়ে পাক সেনার তরফে একটি অফিসিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়। এই ঘটনার পেছনের কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, রবিবার গভীর রাতে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আফগানিস্তান ও ইরান সীমান্তবর্তী বেলুচিস্তান প্রদেশের একটি ছোট শহর খোস্তের কাছে চপারটি বিধ্বস্ত হয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ে। পাক সেনার তরফে এই দুর্ঘটনার খবর প্রকাশ করে বলা হয়েছে, “বালোচিস্তানে একটি সামরিক চপার ভেঙে পড়েছে। দুই পাইলট-সহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে দু’জন সেনাবাহিনীর মেজর পদে কর্মরত ছিলেন। রবিবার গভীর রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।” তবে ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে, কেনই বা গভীর রাতে ওই এলাকায় হেলিকপ্টার পাঠিয়েছিল পাক সেনা, সেই প্রসঙ্গে কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয়নি সেনাবাহিনীর তরফ থেকে।

    আরও পড়ুন: পিএফআই সদস্যদের মুখে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! কড়া পদক্ষেপ সরকারের

    নিহতদের মধ্যে রয়েছেন মেজর খুররম শাহজাদ (পাইলট), মেজর মুহাম্মদ মুনিব আফজাল (পাইলট), সুবেদার আব্দুল ওয়াহিদ,সুবেদার মুহাম্মদ ইমরান, নায়েক জলিল,সুবেদার শোয়েব।

    প্রাথমিকভাবে পাক সেনার তরফে বলা হয়েছে, খারাপ আবহাওয়ার কারণেই চপারটি ভেঙে পড়েছে। এর আগে অগাস্ট মাসেও বালোচিস্তানে পাকিস্তানি সেনার একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়েছিল। সেই ঘটনাতেও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ দিতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল সেই হেলিকপ্টারটি। তবে গত রাতে যে এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে, সেই এলাকায় বর্তমানে বন্যা হয়নি। 

  • India-Pakistan Border: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    India-Pakistan Border: ভারত-পাক সীমান্তে সিধু মুসেওয়ালার গান বাজাল পাকিস্তানি সেনা, নেচে উঠলেন ভারতীয় জওয়ানরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moosewala) আর না থাকলেও তাঁর গান তো রয়েছেই কিন্তু এবারে তাঁর গানের তালে মিলেমিশে গিয়েছে দুই শত্রু দেশও। সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সিধু মুসেওয়ালার গান বাজছে ভারত-পাক সীমান্তে। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি মুসেওয়ালার গানের তালে তালে কোমর দোলাচ্ছেন ভারতীয় ও পাক জওয়ানরা। আর এই ভিডিও শেয়ার করতেই ব্যাপকভাবে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে।

    এর থেকেই বোঝা গেল সিধুর গান শুধুমাত্র ভারতেই জনপ্রিয় নয়, পাকিস্তানেও সিধুর গান তেমনভাবেই জনপ্রিয়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সীমান্তের ওপারে পাকিস্তান থেকে হঠাৎই সিধু মুসেওয়ালার জনপ্রিয় ‘বামবিহা বোলে’ (Bambiha Bole) গানটি ভেসে আসে। অন্যদিকে সেই গানের তালে পা মেলান ভারতীয় সেনারা। ইতিমধ্যেই এর ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন আইপিএস আধিকারিক এইচজিএস ঢালিওয়াল। আর ভারত-পাক সীমান্তের এই ভিডিও দেখে উচ্ছ্বসিত নেটনাগরিকরা। ভিডিও শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘সীমান্ত পেরিয়ে বাজছে মুসেওয়ালার গান। ভেদাভেদ ঘুচিয়ে সংযোগ স্থাপন।’

    আরও পড়ুন: মুসেওয়ালাকে খুনের পর বন্দুক নিয়ে উল্লাস খুনিদের, প্রকাশ্যে ভিডিও

    ২৯ সেকেন্ডের এই ভিডিও-র কমেন্ট সেকশনে হাজার হাজার মানুষ কমেন্ট করেছেন। আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ৩ লক্ষেরও উপর শেয়ার হয়েছে ভিডিওটি। কেউ কমেন্টে প্রয়াত গায়ক সিধুকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। কেউ আবার ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন, সংগীতের এটিই সৌন্দর্য ও শক্তি যে দুটো দেশকে এক করেছে।

    প্রসঙ্গত, সিধু মুসেওয়ালার হত্যার পর প্রায় তিন মাস কেটে গেছে। ২৯ মে ভারতের পাঞ্জাবের মানসায় প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যস্ত রাস্তায় গুলি করে মারা হয় জনপ্রিয় গায়ক ও কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালাকে। তিন দিক থেকে গুলি চালানো হয় তার ওপর। ঘটনাস্থলেই মারা যান সিধু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share