Tag: panchayat board

panchayat board

  • North 24 Parganas: মক্কা থেকে মনোনয়ন, অবিলম্বে ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    North 24 Parganas: মক্কা থেকে মনোনয়ন, অবিলম্বে ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি। বিডিও পঞ্চায়েত চালাচ্ছেন। বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া আদালতে ঝুলে রয়েছে। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি অমৃত সিনহা মামলার শুনানিতে কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি শুনে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।

    কেন পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি? (North 24 Parganas)

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতের এক তৃণমূল প্রার্থী মইনুদ্দিন গাজির বিরুদ্ধে মক্কায় বসে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তাঁর মনোনয়ন পরীক্ষায় পাশও হয়ে যায়। এর পর আদালতের দ্বারস্থ হয় বিরোধীরা। আদালত মনোনয়ন বাতিল করে ওই কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়। যার জেরে বোর্ড গঠন হয়নি ওই পঞ্চায়েতে। পঞ্চায়েত চালাচ্ছিলেন বিডিও। আর সাধারণ মানুষ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ।

    আদালত কী নির্দেশ দিল?

    বৃহস্পতিবার পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি অমৃতা সিনহা ওই পঞ্চায়েতে এখনও ভোটগ্রহণ হয়নি শুনে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে তিনি বলেন, এতদিনে শূন্য আসনে ভোট করাননি কেন? অবিলম্বে ভোটগ্রহণ করে ওই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেন তিনি। বিচারপতি বলেন, বিডিও কেন পঞ্চায়েত চালাবেন? এটা তাঁর কাজ না কি? বিডিওর আরও অনেক কাজ আছে।

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পেশের পরঅভিযোগ ওঠে মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতেরএকটি সংসদে তৃণমূলের টিকিটে মইনুদ্দিন গাজি নামে একব্যক্তি যখন মনোনয়ন জমা দিয়েছেন তখন তিনি সৌদিআরবের মক্কায়। ৪ জুন হজ করতে দেশ ছাড়েন মইনুদ্দিন। ১২ জুন তাঁর নামে জমা পড়ে মনোনয়ন। ১৬ জুলাই দেশে ফেরেন তিনি। হজ কমিটি মইনুদ্দিনের হজে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে। এর পরই বিডিওর সঙ্গে যোগসাজসে বিদেশ থেকে মনোনয়ন জমা দেওয়ারঅভিযোগ প্রমাণিত হয় মইনুদ্দিনের বিরুদ্ধে। তাঁর মনোয়ন খারিজ করে আদালত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: রায়গঞ্জে শঙ্খ বাজিয়ে গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করে পঞ্চায়েতে দায়িত্ব নিল বিজেপি, কেন জানেন?

    Raiganj: রায়গঞ্জে শঙ্খ বাজিয়ে গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করে পঞ্চায়েতে দায়িত্ব নিল বিজেপি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরোহিত ডেকে শাঁখ, উলুধ্বনির পাশাপাশি গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণের মধ্য দিয়ে  পঞ্চায়েতের দায়িত্বভার নিল বিজেপি। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ (Raiganj) ব্লকের কমলাবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে। এদিন প্রধান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন বিজেপির রেখা বর্মন।

     পঞ্চায়েতে কেন শুদ্ধিকরণ? (Raiganj)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রায়গঞ্জ (Raiganj) ব্লকের কমলাবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল। বিজেপি এই পঞ্চায়েতে সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেলেও বিজেপি জয়ী সদস্যদের শংসাপত্র কেড়ে নিয়ে খেয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল। সেই ঘটনার পর পঞ্চায়েতের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন বিজেপির রেখা বর্মন। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি এই পঞ্চায়েত দখল করেছিল। প্রায় আড়াই বছর পর বিজেপির সদস্যরা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ায় তৃনমূল কংগ্রেস অনাস্থার মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি পুনরায় এই গ্রাম পঞ্চায়েতটি দখল করে। বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করলেও বোর্ড গঠন নিয়ে তৈরি হয়েছিল টানাপোড়েন। সেই টানাপোড়েনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বোর্ড গঠন করে বিজেপি। শনিবার পঞ্চায়েতের প্রধান রেখা বর্মন আনুষ্ঠানিক ভাবে দায়িত্বভার গ্রহন করেন। প্রধান পঞ্চায়েত অফিসে আসার আগেই পঞ্চায়েত অফিসকে ফুল দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। পুরোহিত ডেকে গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধীকরন করার পর উলুধ্বনি, শঙখধ্বনির মধ্যে দিয়ে প্রধান রেখা বর্মন পঞ্চায়েতে প্রবেশ করেন। পঞ্চায়েতকে কেন শুদ্ধিকরন করা হল এ প্রসঙ্গে বিজেপির অঞ্চল কনভেনর অরূপ পাল বলেন, চলতি বছরে তৃণমূল চারিদিকে সন্ত্রাস করেছে। এমনকী বোর্ড গঠনের দিনে বিজেপির প্রধানের শংসাপত্র খেয়ে নিয়েছিল তৃণমূলের এক প্রতিনিধি। তাই এসব ঘটনা থেকে পঞ্চায়েতকে মুক্ত করে নতুন করে মানুষের জন্য কাজ করার পথ চলা শুরু হল।

    কী বললেন পঞ্চায়েতের প্রধান?

    একইভাবে নবনির্বাচিত গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রেখা বর্মন বলেন, আড়াই বছর এই পঞ্চায়েতে তৃণমূল ক্ষমতায় ছিল। তারা কোনও কাজ করেনি। তাই এদিন শুদ্ধিকরণের মধ্যে দিয়ে নতুন করে পথ চলার বার্তা দেন তিনি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    তৃণমূল কংগ্রেসের বিদায়ী প্রধান যমুনা বর্মন বিজেপির এই শুদ্ধিকরনকে আমল দিতে রাজি নন। তিনি বলেন, মন শুদ্ধ থাকলেই সব শুদ্ধ হয়। এসব করে কোনও লাভ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: তৃণমূলকে হারিয়ে মালদার হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতিতে বোর্ড গঠন বিজেপির, উচ্ছ্বাস

    Malda: তৃণমূলকে হারিয়ে মালদার হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতিতে বোর্ড গঠন বিজেপির, উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে অবশেষে দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর মালদার (Malda) হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির দখল নিল বিজেপি। পর্যাপ্ত পুলিশ ফোর্স নেই, এই কারণ দেখিয়ে এই পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া পিছিয়ে দেওয়া হয়। অবশেষে আদালতের নির্দেশে প্রশাসনের পক্ষ থেকে হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ভোটাভুটিতে বিজেপি এই পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করে।

    বোর্ড গঠন নিয়ে কী বললেন সদ্য নির্বাচিত পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি? (Malda)

    মালদার (Malda) হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট ৩৩ টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে বিজেপি জিতেছিল ১৭ টি আসনে। তৃণমূল কংগ্রেস ১৩টি আসনে জয়ী হয়েছিল। সিপিএম দুটি এবং কংগ্রেস একটি আসনে জয়লাভ করে। জাল সার্টিফিকেট দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে, তৃণমূলের এই অভিযোগের ভিত্তিতে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির এক সদস্যের পদ খারিজ করে দেয় জেলা প্রশাসন। সে ক্ষেত্রে পঞ্চায়েতে সদস্য সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় ৩২। বিজেপি আগে থেকে অভিযোগ করছিল তৃণমূল কংগ্রেস মোটা টাকার বিনিময়ে ও পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে তাদের সদস্যদের কেনার চেষ্টা করছে ও অবৈধভাবে পঞ্চায়েত সমিতি দখল করার চেষ্টা করছে। বোর্ড গঠনে উত্তর মালদার বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর নেতৃত্বে বিজেপি র ১৬ জন সদস্য ও একজন কংগ্রেস সদস্য পঞ্চায়েত সমিতিতে আসেন। অন্যদিকে, জেলা তৃণমূল সভাপতি আবদুর রহিম বক্সির নেতৃত্বে তৃণমূলের ১৩ জন সদস্য পঞ্চায়েত সমিতিতে যান। সিপিএমের দুই সদস্য অনুপস্থিত ছিলেন। ভোটাভুটিতে বিজেপি জয়ী হয়। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হওয়ার পরই সকলের সামনে কেঁদে ফেলেন সুখীরানি সাহা। তিনি বলেন, তৃণমূল ও পুলিশের অত্যাচারে একমাস অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলাম। বাড়িতে থাকতে পারছিলাম না। এই জয় সাধারণ মানুষের জয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    উত্তর মালদার (Malda) বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু বলেন, যেভাবে তৃণমূল নোংরামি করেছে তার যোগ্য জবাব তারা পেয়েছে। হবিবপুর ব্লকের বিডিও ও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন উত্তর মালদার বিজেপির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত। তিনি বলেন, আদালত থেকে নির্দেশ দিয়েছে। সেই কারণেই আজ প্রশাসন বাধ্য হল বোর্ড গঠন করতে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক আবদুর রহিম বলেন, এই হার হবে তা জানা ছিল। কারণ, এখানে বিরোধীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। তাই, তারা বোর্ড গঠন করবে এটাই স্বাভাবিক। এখানে আমাদের কোনও বক্তব্য নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Board: খেজুরিতে বোর্ড গঠনে বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ ৩ বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Panchayat Board: খেজুরিতে বোর্ড গঠনে বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ ৩ বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরি-২ ব্লকের নিজ কসবা এলাকায় পঞ্চায়েতে বোর্ড (Panchayat Board) গঠনকে কেন্দ্র করে এলাকা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। বিজেপির জয়ী প্রার্থী সহ দলীয় কর্মী সমর্থকদের লক্ষ্য করে ব্যাপক বোমাবাজি এবং গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। তিনজন বিজেপি কর্মী গুলিবিদ্ধ হন বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে এসে গণ্ডগোলের মধ্যে পড়ে একাধিক পুলিশ কর্মী জখম হন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    নিজ কসবা গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট আসন সংখ্যা ২৮টি। তারমধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ১২টি আসন। আর বিজেপি পেয়েছে ১৬টি আসন। বৃহস্পতিবার এই পঞ্চায়েতে বোর্ড (Panchayat Board) গঠনের দিন ধার্য করা হয়। সেই মতো বিজেপি এবং তৃণমূলের জয়ী প্রার্থীরা দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে পঞ্চায়েত অফিসের সামনে জমায়েত হন। উত্তরদিকে তৃণমূল কর্মীরা জমায়েত হন। আর দক্ষিণদিকে জমায়েত হন বিজেপি কর্মীরা। প্রথমে দুই দলের কর্মীদের নিয়ে বচসা শুরু হয়। সেটা বাড়তে বাড়তে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে,  পঞ্চায়েত অফিসের সামনে ব্যাপক বোমাবাজি করা হয়। চলে গুলিও। বিজেপির জয়ী প্রার্থীর স্বামী সহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন থাকায় পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে পুলিশ কর্মীও জখম হন। পরে, ভোটাভুটিতে বিজেপি বোর্ড গঠন করে। বিজেপির জয়ী সদস্য মৌসুমী মণ্ডল প্রধান নির্বাচিত হন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক শান্তনু প্রামাণিক বলেন, তৃণমূলই এদিন জমায়েত করে এলাকায় সন্ত্রাস করেছে। আমাদের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছে। ৩ জন কর্মী আমাদের গুলিবিদ্ধ হয়েছে। আমরা  হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি। আহত তিন বিজেপি কর্মীকে শিল্যাবেড়িয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় মোতায়ন করা হয়েছে বিরাট পুলিশ বাহিনী। জখম একাধিক পুলিশ কর্মীকে জনকা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি দেবাশিস দাস বলেন, বোর্ড (Panchayat Board) গঠনের দিনে বিজেপি গণ্ডগোল পাকানোর জন্য ব্যাপক জমায়েত করেছিল। ওরাই এলাকায় বোমাবাজি, গুলি চালিয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবেই যুক্ত নয়।

    হুগলির ফুরফুরায় পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন ঘিরে বোমাবাজি

    হুগলির জাঙ্গিপাড়ার ফুরফুরায় পঞ্চায়েত বোর্ড (Panchayat Board)  গঠন ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। জানা গিয়েছে, ফুরফুরার পঞ্চায়েত গেটে তালা ঝোলানো ছিল। আইএসএফ এই তালা দিয়েছে বলে অভিযোগ। পুলিশ তালা খুলতে গেলে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোঁড়া হয়। পরে, বোমাবাজি করার অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটানো হয়। আইএসএফের অভিযোগ, এই পঞ্চায়েতে আইএসএফ জয়ী হয়েছে। তৃণমূল দাবি করছে তারা জয়ী হয়েছে। বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এই অবস্থায় বোর্ড গঠন করা ঠিক নয়। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, আইএসএফ এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করে রেখেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Board: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের আগে ভাঙড়ে ফের ১৪৪ ধারা জারি

    Panchayat Board: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের আগে ভাঙড়ে ফের ১৪৪ ধারা জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের পর বোর্ড (Panchayat Board) গঠনে অশান্তির আশঙ্কা করে আবারও দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ের কাশিপুর থানা এলাকা জুড়ে জারি করা হল ১৪৪ ধারা। পঞ্চায়েত ভোট গণনার রাতে অশান্তির জেরে গোটা ভাঙড় জুড়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছিল প্রশাসন। সেই ঘটনার পর নওশাদ সিদ্দিকী থেকে শুরু করে শওকত মোল্লা কাউকেই কাশিপুর থানা চত্বরে ঢুকতে দেয়নি পুলিশকর্মীরা। তবে, ১৪৪ ধারা উঠে গেলে দুই বিধায়কই দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কিন্তু, সেই রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও কাশিপুর থানা এলাকা জুড়ে জারি হল ১৪৪ ধারা। মূলত পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের ক্ষেত্রে যাতে কেউ অশান্তি না পাকাতে পারে সেই কারণেই এই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা তথা আরাবুল পুত্র হাকিমুল ইসলাম বলেন, ভাঙড়ে ৯টি অঞ্চলে তৃণমূল পঞ্চায়েতে বোর্ড (Panchayat Board) গঠন করবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকে এই এলাকায় আইএসএফ অশান্তির পরিবেশ তৈরি করেছে। ভাঙড়ের সন্ত্রাসের পরিবেশ ওরা তৈরি করে রেখেছে। তৃণমূল শান্তি চায়। আমরা এলাকায় শান্তি বজায় রেখে উন্নয়ন চাই। বোর্ড গঠনের আগে  ১৪৪ ধারা জারি করার উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে নতুন করে আমরা এলাকায় কোনও অশান্তি আর চাই না।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয় নিয়ে জয়নগর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি উৎপল নস্কর বলেন,  ১৪৪ ধারা জারি করুক আর যাই করুক না কেন মমতা ব্যানার্জির পুলিশ প্রশাসন প্রথম থেকেই যদি সদর্থক ভূমিকা পালন করত তাহলে ভাঙড়ে এতগুলো মৃত্যু হত না। যেখানে গতবারে ১৪৪ ধারা থাকা সত্ত্বেও শওকত মোল্লা শতাধিকারে বেশি কর্মী নিয়ে একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি সভা করতে পারে সেখানে ১৪৪ ধারা প্রহসন ছাড়া আর অন্য কিছুই নয়। বোর্ড (Panchayat Board) গঠনের দিন বিরোধীদের আটকানোর জন্যই পরিকল্পনা করে এই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share