Tag: panchayat elections

panchayat elections

  • Panchayat Polls: শীতের পরেই জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েত নির্বাচন, ইঙ্গিত উপরাজ্যপালের কথায়

    Panchayat Polls: শীতের পরেই জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েত নির্বাচন, ইঙ্গিত উপরাজ্যপালের কথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। এবার জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) পঞ্চায়েত (Panchayat Polls) ও পুরসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির ইঙ্গিত মিলল উপরাজ্যপাল মনোজ সিনহার কথায়। এই নির্বাচনই হবে শীতের পরে। তিনি বলেন, “আবহাওয়া ভালো হওয়ার পরে পঞ্চায়েত নির্বাচন অবশ্যই অনুষ্ঠিত হবে।” প্রসঙ্গত, ভূস্বর্গে শেষবার পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালে। এক দশক পর বিধানসভা নির্বাচন হয় জম্মু-কাশ্মীরে। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা।

    কী বললেন উপরাজ্যপাল? (Panchayat Polls)

    রবিবার ঝিরি মেলা ময়দানে আয়োজিত সভায় কৃষক ও সমর্থকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছিলেন উপরাজ্যপাল। সেখানেই তিনি দেন পঞ্চায়েত নির্বাচনের ইঙ্গিত। পূর্বতন সরপঞ্চদের প্রসঙ্গের অবতারণা করে উপরাজ্যপাল বলেন, “আমি একটি বিষয় নিশ্চিতভাবে বলতে চাই যে এখানে পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু একটি সাংবিধানিক সমস্যা ছিল।” তিনি বলেন, “স্থানীয় সংস্থাগুলিতে (পঞ্চায়েত ও পুরসভা) অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য কোনও সংরক্ষণ ছিল না। তাই আইন (জম্মু ও কাশ্মীর পঞ্চায়েতি রাজ আইন) সংশোধন করতে হয়েছিল। সংসদে এই আইন সংশোধন করা হয়েছে।”

    পঞ্চায়েত আইন সংশোধন

    তিনি বলেন (Panchayat Polls),  “আইন সংশোধন হওয়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে পথ প্রশস্ত হয়েছিল। এরই মধ্যে চলে আসে লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন।” উপরাজ্যপাল বলেন, “আমি পাক-অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীর (পিওজেকে), পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আসা শরণার্থী, উপজাতি, বাল্মিকী এবং ৩৭০ ধারা বাতিলের ফলে উপকৃত হওয়া অন্যান্য বঞ্চিত অংশের পরিবারগুলির অধিকার রক্ষার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” তিনি বলেন, “জম্মু ও কাশ্মীরের কৃষকদের ক্ষমতায়ন করা আমার লক্ষ্য, যার জন্য আমরা কৃষি এবং সংশ্লিষ্ট খাতে রূপান্তরের গতি বাড়াতে কৌশলগত পদক্ষেপ নিয়েছি। গ্রামীণ এলাকার যুবসমাজ যাতে সমান সুযোগ পায় এবং নিজেদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পায়, সেই বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করব।”

    আরও পড়ুন: লাহোরে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পাক জঙ্গি লখভি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    প্রসঙ্গত, রাজ্য নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ১১ নভেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ভোটাররা ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত নতুন নাম অন্তর্ভুক্তি, নাম বাদ দেওয়া এবং সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সূত্রের খবর, চূড়ান্ত (Jammu & Kashmir) ভোটার তালিকা (Panchayat Polls) প্রকাশিত হবে ৬ জানুয়ারি, ২০২৫-এ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন, ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধারে আতঙ্ক জেলা জুড়ে

    Murshidabad: আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন, ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধারে আতঙ্ক জেলা জুড়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগরা, বজবজ ও বীরভূমে পরপর বাজি বিস্ফোরণের পর থেকেই রাজ্য জুড়ে চলছে অবৈধ বাজি এবং বোমা উদ্ধারের পুলিশি তল্লাশি। বুধবার সকাল থেকেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রানীনগর, রেজিনগর এবং ডোমকলে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর সকেট বোমা। আর বোমা উদ্ধারে জেলার মানুষ রীতিমতন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে চলছে রাজনৈতিক চাপান-উতোর।

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রানীনগরে বাগান থেকে উদ্ধার বোমা

    রানীনগরে তিন ব্যাগ ভর্তি সকেট বোমা উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুধবার রানীনগর (Murshidabad) থানার ইলসামারি এলাকায় একটি বাগানে তল্লাশি চালায় রানীনগর থানার পুলিশ। তারপর তিন ব্যাগ ভর্তি সকেট বোমা উদ্ধার হয় বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছাড়ায়। কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, বর্তমান তাই ঘটনাস্থলে পুলিশ  রয়েছে। ইতিমধ্যে বোম স্কোয়াড কর্মীদের খবর দেওয়া হয়েছে বোমগুলিকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য। তবে কে বা কারা, কী কারণে, এতগুলি বোমা বাগানের মধ্যে মজুত করে রেখেছিল, সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে, রানীনগর থানার পুলিশ।

    রেজিনগরে পাট ক্ষেতে বোমা উদ্ধার

    বেলডাঙা ২ রেজিনগর (Murshidabad) থানার বিকননগর কৈখালী সাঁকোর কাছে, পাটের জমি থেকে উদ্ধার হল এক ড্রাম ভর্তি তাজা সকেট বোমা। আর এই উদ্ধারকে ঘিরে, তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে এলাকা জুড়ে। স্থানীয়রা ক্ষেতের মধ্যে বোমা দেখে, রেজিনগর থানায় খবর দিলে, পুলিশ সেগুলিকে নিষ্ক্রিয় করার কাজ শুরু করে। এই ঘটনায় এলাকার চাষিরা জমিতে চাষ করতে যেতে ভয় পাচ্ছে, বলে জানা যায়।

    ডোমকলে নদীর ধারে বোমা উদ্ধার

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই ডোমকলে (Murshidabad) আবার উদ্ধার সকেট বোমা। আর ঐ বোমা উদ্ধার ঘিরেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বৃহষ্পতিবার সকালে এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়ায় মুর্শিদাবাদের ডোমকলের ডুমুরতলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় শিয়ালমারী ঘাটের ধারে। ঘটনার পরে ঘটনাস্থল ঘিরে রাখেছে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল সকাল নদীর ধারে ঘোরাঘুরি করে তল্লাশি চালায় পুলিশ। তারপরেই নদীর ধারে একটি বাগান থেকে একটি বালতি বোঝাই সকেট বোমা উদ্ধার হয়। উদ্ধারের পর বোমার স্থানকে সংরক্ষণ করে রাখে এলাকার পুলিশ।

    বোমা উদ্ধার নিয়ে চাপান-উতোর

    বোমা উদ্ধারের ঘটনায় ডোমকল (Murshidabad) ব্লকের ৮ নং রায়পুর পঞ্চায়েতের কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি আজিজুল ইসলাম বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা বিরোধীদের এই বোমা দিয়ে আতঙ্কিত করবেন বলেই, এত বোমার মজুত। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে রাইপুর পঞ্চায়েতের তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি মিনারুল সেখ বলেন, ডুমুরতলা এলাকায় কিছু দুষ্কৃতীরা সব ষড়যন্ত্র করছে। সামনে পঞ্চায়েত ভোট, তাই যত দিন এগোচ্ছে তত গ্রাম বাংলায় বোমার আতঙ্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মনে করছে, সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

    Calcutta High Court: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বুথ দখল হওয়ার পরে দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণ ভয়ে কিছু করতে পারিনি।” শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে এমনই জানালেন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের এক প্রিসাইডিং অফিসার। পেশায় শিক্ষক সুমিত পাণ্ডে নামের ওই প্রিসাইডিং অফিসার আদালতকে জানিয়েছেন, দেদার ছাপ্পা হলেও, প্রাণ ভয়ে শান্তিপূর্ণ ভোট লিখতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।

    প্রিসাইডিং অফিসারের বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি 

    প্রিসাইডিং অফিসারের এই বিস্ফোরক স্বীকারোক্তির পর মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা ২ ব্লকের ওই বুথে পুনর্নির্বাচন করা নিয়ে কমিশনের অবস্থান জানতে চেয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, ৪ জুলাই রাজ্যে এক দফায় হয় পঞ্চায়েত নির্বাচন। ভোট গণনা হয় ১১ জুলাই। এই নির্বাচনে অবাধ ছাপ্পা ও বুথ দখলের অভিযোগ তোলেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ যে নিছক অমূলক নয়, এদিন প্রিসাইডিং অফিসারের স্বীকারোক্তিই তার অন্যতম ‘প্রমাণ’।

    পুনর্নির্বাচনের দাবি

    বেলডাঙার কাশীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ছাপ্পা ও রিগিংয়ের অভিযোগে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন সিপিএম প্রার্থী নাসিমা বেগম। তাঁর অভিযোগ, নির্বাচনের দিন ও ভোট গণনার দিন তাঁর এজেন্টদের মারধর করে ভোটকেন্দ্র ও গণনাকেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। মামলাটি ওঠে বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে। তিনি ওই বুথের প্রিসাইডিং অফিসারের হলফনামা তলব করেন। আদালতে হলফনামা দিয়ে ওই প্রিসাইডিং অফিসার জানান, ভোট গ্রহণের দিন বেলা ১২টা নাগাদ বুথে ঢুকে পড়ে একদল সশস্ত্র দুষ্কৃতী।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি লাগু! কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ নাড্ডার

    গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল তাদের মুখ। বুথে ঢুকেই ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে দেদার ছাপ্পা দিতে শুরু করে তারা। সিসি ক্যামেরা ভেঙে দেয়। বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বুথ দখল করে রেখেছিল তারা। দুষ্কৃতীরা তাঁর ও পোলিং অফিসারদের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়েছিল। তাই তাঁরা ঘটনার কথা পুলিশকে জানাতে পারেননি। বিকেল ৫টায় নির্বাচন শেষ হলে তাঁকে ‘ভোট শান্তিপূর্ণ’ লিখতে বাধ্য করে। প্রিসাইডিং অফিসারের  এই হলফনামার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন ওই বুথে ফের নির্বাচন করাতে চায় কিনা, ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে হলফনামা দিয়ে তা জানাতে হবে কমিশনকে। ১২ সেপ্টম্বর ফের শুনানি হবে ওই মামলার (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share