Tag: parliament election

parliament election

  • Birbhum: ‘কেষ্ট’র হাত ধরে গিয়েছিলেন তৃণমূলে, লোকসভা ভোটের আগে ভুল শুধরে ফিরলেন বিজেপিতেই

    Birbhum: ‘কেষ্ট’র হাত ধরে গিয়েছিলেন তৃণমূলে, লোকসভা ভোটের আগে ভুল শুধরে ফিরলেন বিজেপিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজল শেখ স্বমহিমায় দলে প্রত্যাবর্তনের পর অনেকেই ভেবেছিলেন, অনুব্রত মণ্ডল বোধহয় পিছনের সারিতে চলে গেলেন। কিন্তু সবাইকে ভুল প্রমাণিত করে কয়েকদিন আগেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিহার জেলে থাকা দলের জেলা সভাপতি (Birbhum) সেই অনুব্রত মণ্ডলের ওপরেই আস্থা রাখেন। আর এর কিছুদিনের মধ্যেই বড়সড় বিপর্যয় নেমে এল তৃণমূলে। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন শুভ্রাংশ চৌধুরী। দল তাঁকে মহম্মদ বাজারের ব্লক সভাপতিও করেছিল। কিন্তু সবাইকে এক রকম চমকে দিয়ে তিনি ফিরে এলেন তাঁর পুরনো দল বিজেপিতেই। বীরভূম জেলা বিজেপি অফিসে দলের জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার উপস্থিতিতে তাঁর বিজেপিতে যোগদান লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলকে অনেকটাই বেকায়দায় ফেলে দিল বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন।

    কী প্রতিক্রিয়া শুভ্রাংশ চৌধুরীর? (Birbhum)

    তৃণমূলে যাওয়ার পরেও তিনি যে এক মুহূর্ত স্বস্তিতে ছিলেন না, তা শুভ্রাংশ চৌধুরীর কথাতেই পরিষ্কার। বিজেপিতে যোগদান করার পর তাঁর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া, তিনি এক মুহূর্ত স্বস্তিতে ছিলেন না তৃণমূলে। দল হিসেবে তিনি তৃণমূলে থাকলেও তাঁর মনটা পড়েছিল সব সময় বিজেপিতেই। তিনি আরও বিস্ফোরক অভিযোগ করে বলেন, আমাকে জোর করে তৃণমূলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আপাতত আমি বিজেপিতে যেমন ছিলাম, আগামী দিনেও তেমনই থাকব।

    কী বললেন বিজেপির জেলা সভাপতি? (Birbhum)

    বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার বক্তব্য, শুভ্রাংশকে ভয় দেখিয়ে ওরা তৃণমূলে যোগদান করিয়েছিল। তাঁর আরও দাবি, তৃণমূলের অনেকেই তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন। যে কোনও মুহূর্তে যে কেউই যোগদান করবেন। তবে যে কেউ আসতে চাইলেই যে তাঁকে দলে নেওয়া হবে, এরকম কোনও গ্যারান্টি নেই। তাঁর কাজকর্ম, পুরনো ইতিহাস ইত্যাদি খতিয়ে দেখেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য অবশ্য পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coochbehar: ভোট চাইতে এলে বিজেপি কর্মীদের বেঁধে রাখার ফরমান দিয়ে বিতর্কে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ

    Coochbehar: ভোট চাইতে এলে বিজেপি কর্মীদের বেঁধে রাখার ফরমান দিয়ে বিতর্কে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট যত এগিয়ে আসছে, লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে তৃণমূল নেতারা ততই যেন বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতি অশালীন আক্রমণ এবং কদর্য ভাষা ব্যবহারে একজন যেন অন্যজনকে টেক্কা দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। বিরোধীরা অবশ্য এর মধ্যে অবাক করার মতো কিছু দেখছেন না। তাঁরা বলছেন, যেখানে দলের নেত্রীর মুখে আগল নেই, সেখানে অন্য নেতারা যে তাঁরই পথ অনুসরণ করবেন, তা নিয়ে আর বলার কী আছে। তালিকায় এবারের সংযোজন হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সহ-সভাপতি তথা কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। বিজেপির কর্মীরা যদি বাড়িতে ভোট চাইতে যায় তাহলে তাঁদের বেঁধে রাখার ফরমান জারি করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, বিজেপির দুই শীর্ষ নেতা অমিত শাহ এবং জেপি নাড্ডাকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করতেও ছাড়েননি। তৃণমূল নেতার এই ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণ হয়ে উঠতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

    কী বললেন তিনি? (Coochbehar)

    সামনেই ভোট। তাই তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জেলায় কর্মিসভার আয়োজন করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সেরকমই এক কর্মিসভা ছিল তুফানগঞ্জ বিধানসভার শালবাড়ি এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের শালবাড়ি হাইস্কুল ময়দানে। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ (Coochbehar) বলেন, “বাংলায় কয়েকদিন আগে দুজন এসেছিলেন। একজন কার্তিক ঠাকুরের মতো দেখতে, আর একজন মোটা ভাই অমিত শাহ। মাশান ঠাকুরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে। এদের লোকেরা যদি বাড়িতে ভোট চাইতে যায়, তাহলে বেঁধে রাখবেন এবং জিজ্ঞাসা করবেন ১০০ দিনের কাজের টাকা কেন আটকে দেওয়া হয়েছে।” কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর সাফ কথা, আগে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়া হোক তারপর ভোটের কথা।

    কী বলছে বিজেপি? (Coochbehar)

    তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের সরাসরি জবাব দিয়েছে বিজেপি। দলের তুফানগঞ্জ বিধানসভার (Coochbehar) কনভেনার বিমল পাল বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের তো দুর্নীতির শেষ নেই। গরু চুরি, কয়লা চুরি, ১০০ দিনের টাকা চুরি থেকে শুরু করে আরও কত কী। ওরা এত দুর্নীতি করেছে যে ওদেরই সাধারণ মানুষ বেঁধে রাখবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Dakshin Dinajpur: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    Dakshin Dinajpur: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পঞ্চায়েত নির্বাচনে গুন্ডামি করে ভোটে জিতেছে তৃণমূল। সেসব পর্ব চলে গিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনে গুন্ডামি করতে চাইলে তাদের জায়গা হবে জেলে। সুকান্ত মজুমদার সেই গ্যারান্টি দিয়ে যাচ্ছে। আপনারা ভয় পাবেন না। আমি আপনাদের পাশে আছি।” গঙ্গারামপুর ব্লকের (Dakshin Dinajpur) গোচিয়ার এলাকায় দলীয় কার্যালয়ের উদ্বোধনে এসে শাসকদলকে এই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি আরও বলেন, “তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনীর অত্যাচারে এই এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করতে পারেন না। কোনও গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না। আপনারা গুন্ডাদের তালিকা তৈরি করুন, আমরা ব্যবস্থা নেব।” লোকসভা নির্বাচনের এখনও দেরি। কিন্তু নির্বাচনী ফসল ঘরে তুলতে ইতিমধ্যে ঘর সাজাতে শুরু করেছে সব রাজনৈতিক দল। কর্মী ও সমর্থকদের মনোবল দৃঢ় করতে এদিন শাসকদলের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আপনারা নিশ্চিন্ত থাকুন, লোকসভা নির্বাচন এলেই এই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো।”

    এজির পদত্যাগ

    পাশাপাশি তিনি রাজ্যের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে এদিন কথা বলেন। এক সরকারের আমলে বদল তিন এজির। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Dakshin Dinajpur) বলেন, “সৌমেন্দ্রনাথ মুখার্জী প্রথিতযশা একজন আইনজীবী। তাঁর পক্ষে এই অশিক্ষিত সরকারের সঙ্গে বেশি দিন কাজ করা সম্ভব নয়। অনেকেই আগে ছেড়ে দিয়েছেন, এবার সৌমেন্দ্রবাবু ছেড়ে গেলেন। এর আগে গোপালবাবু নামে একজন ছিলেন, যিনি প্রকাশ্যে কোর্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন যে এই ধরনের আচরণ রাজ্য সরকারের শোভা পায় না। অর্থাৎ এই সরকারের সঙ্গে শিক্ষিত মানুষরা বেশিদিন একসাথে চলবে না।”

    ধান কেনায় কেলেঙ্কারি

    ধান কেনার কেলেঙ্কারির তদন্তে ইডি স্ক্যানারে কলকাতা পুলিশ। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Dakshin Dinajpur) বলেন, “যে মামলায় প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন, সেই মামলার সূচনা হয়েছিল রাজ্য পুলিশের দ্বারাই। কোনও এক জায়গায় বেআইনি চাল ও চালের গুঁড়ো পাওয়া গিয়েছিল। তার তদন্তে নামে বেঙ্গল পুলিশ এবং সেটা দ্রুত ধামাচাপা দেওয়া হয়। অভিযোগ যায় ইডির কাছে। ইডি যাতে তদন্ত করতে না পারে, তার জন্য রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গিয়েছি, কিন্তু কিছু হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইডি খাদ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। এখন শুধু পুলিশ কেন, বেশ কিছু আমলা এবং আধিকারিকেরও জেল হবে।”

    কী বলল তৃণমূল?

    এদিকে, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির রাজ্য সভাপতির জমানত জব্দ করবেন বলে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার। তিনি বলেন, “পঞ্চায়েত ভোট অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি মিথ্যে অভিযোগ করে বেড়াচ্ছেন। তিনি নিজের এলাকায় (Dakshin Dinajpur) হেরেছেন। জেলা পরিষদে একটি আসনও পায়নি তাঁর দল। তাই তিনি এসব ভুলভাল বকছেন। তাঁর উচিত রাজ্য রাজনীতিতে নজর দেওয়া। কারণ, জেলার মানুষ তাঁকে পছন্দ করে না। তাঁকে চায় না। রাজ্য সভাপতির এই হুমকির জবাব আগামী নির্বাচনে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দেবে মানুষই। ক্ষমতা থাকলে তিনি এবার বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে থেকে দাঁড়ান। যদি তাঁর জামানত জব্দ করতে না পারি, তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নির্বাচনে কড়া নজরদারির জন্য কমিশন তৈরি করল বিশেষ অ্যাপ

    Election Commission: নির্বাচনে কড়া নজরদারির জন্য কমিশন তৈরি করল বিশেষ অ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী হিসেব এবার অ্যাপেও। ফলে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) আরও শক্তিশালী হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। এতদিন পর্যন্ত নির্বাচনের সময় নির্বাচনের হিসেব দেখভাল করার জন্য যে এজেন্সিগুলি কাজ করত, সেখানে হাতে কলমে কাজ করা হত এবং সেই সঙ্গে হাতে কলমেই হিসাব পাঠানো হত। এবার থেকে এই প্রথম তৈরি করা হল একটি অ্যাপ। এই অ্যাপের সাহায্যে নির্বাচনের আয়-ব্যয় সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ের ওপর নজর রাখতে পারবে নির্বাচন কমিশন।

    কমিশন সূত্রে খবর (Election Commission)

    নির্বাচন কমিশন (Election Commission) সূত্রে খবর, যে মুহূর্তে ২২টি এজেন্সি থেকে কোনও কিছু তথ্য পাওয়া যাবে, সেই তথ্য তৎক্ষণাৎ আপলোড করা হবে ওই অ্যাপে। শুধু তাই নয়, একইসঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলিও যদি কোনরকম ভাবে কমিশনের নিয়মবহির্ভূত কোনও কাজ করতে যায় তাও তৎক্ষণাৎ ওই অ্যাপের মাধ্যমেই ধরা পড়ে যাবে। অর্থাৎ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এক নিমেষে সকলের কাজকে হাতের মুঠোর মধ্যে আনতেই কমিশনের এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এরই পাশাপাশি শুক্রবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে একজন আন্ডার সেক্রেটারি পদাধিকারী সহ ২ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল আসে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে। যেখানে কমিশনের সমস্ত প্রযুক্তির ওপর নির্ভরকারী অ্যাপকে নিয়ে বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ দেন তাঁরা। 

    জবাবদিহি করতে হবে কমিশনের কাছে

    বিশেষত এই অ্যাপে সবকিছুতেই একটি সময় নির্ধারণ করা আছে। সেই সময়ের মধ্যেই শেষ করতে হবে সংশ্লিষ্ট কাজ, না হলে ওই অ্যাপ আর কোনও কাজ করবে না। কোনও প্রার্থী তাঁর মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর তাঁকে তা সঙ্গে সঙ্গেই ওই অ্যাপের মধ্যে আপলোড করতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। কারও সময় যদি পেরিয়ে যায়, তাহলে ওই অ্যাপে আর কোনও কাজ করা যাবে না। এখানেই শেষ নয়। কেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা যায়নি, তার জবাবদিহি করতে হবে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) কাছে। এক কথায় বলাই যায় কমিশন এবার সব দিক থেকেই রীতিমতো কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে। কোনও কিছুতেই কাউকেই রেয়াত করতে রাজি নয় জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share