Tag: Pathankot

Pathankot

  • Pathankot: সাত জঙ্গি ঘাঁটি গেড়েছে পাঠানকোটে! সতর্ক করল পুলিশ, ছবি প্রকাশ এক সন্দেহভাজনের

    Pathankot: সাত জঙ্গি ঘাঁটি গেড়েছে পাঠানকোটে! সতর্ক করল পুলিশ, ছবি প্রকাশ এক সন্দেহভাজনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের ২ জানুয়ারি পাঞ্জাবের পাঠানকোটে (Pathankot) ভয়ঙ্কর জঙ্গি হামলা চালিয়েছিল পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। সেই হামলার কথা এখনো ভোলেনি গোটা দেশ! তবে আবারও সেই পাঠানকোট নিয়ে সতর্ক করল পুলিশ। এর ফলে ২০১৬ সালের পর ফের একবার পাঠানকোটে (Pathankot) জঙ্গি হামলার (Suspected Terrorists) আশঙ্কা খবরের শিরোনামে উঠে এল। ভারতীয় সেনার তরফে গোপন সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে, পাঠানকোটে এই মুহূর্তে ৭ জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে, এর পাশাপাশি পুলিশের তরফ থেকে এক সন্দেহভাজন জঙ্গির ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেনাবাহিনী সূত্রে খবর মিলেছে পাঠানকোটের ফাংটোলি গ্রামে এক জঙ্গির পায়ের ছাপ মিলেছে। জানা গিয়েছে, স্থানীয় গ্রামবাসীরা সন্দেহভাজন কয়েকজনকে বেশ কয়েকদিন আগে থেকে ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন।

    সীমা দেবীর কাছে জল চায় জঙ্গিরা (Pathankot)!

    সীমা দেবী নামে এক গ্রামবাসী দাবি করেছেন, কাছেরই জঙ্গল থেকে কয়েক জন তাঁর বাড়িতে এসে জল খেতে চায়। তাদের মধ্যে এক জন তাঁকে জিজ্ঞাসা করে, তিনি কি বাড়িতে একা থাকেন? জল খেয়েই আবার তারা জঙ্গলের দিকে চলে যায়। সন্দেহ হওয়ায় সীমা দেবী স্থানীয় থানায় বিষয়টি জানান। সীমা দেবীর বাড়ির অদূরে বেশ কয়েক জনের জুতোর ছাপও মিলেছে বলে জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে। সেই পায়ের ছাপ ধরেই জঙ্গিদের দিশা চিহ্নিত করা হয়েছে। সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী জঙ্গিদের খোঁজ চালাচ্ছে।

    স্থানীয় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথভাবে এই তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে

    প্রসঙ্গত বেশ কয়েক মাস ধরেই লাগাতার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটছে জম্মু-কাশ্মীরে। মঙ্গলবারও এক জওয়ান শহিদ হয়েছেন সেখানে। এবার কি তাহলে জঙ্গিদের (Suspected Terrorists) নিশানায় পাঠানকোট (Pathankot)? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে কোনও রকমে ঝুঁকি নিতে চাইছে না সেনা। প্রশাসনের তরফ থেকে ব্যাপকভাবে তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী এলাকায় চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Muslim Girls Marriage: ১৫ বছরেই মেয়ের বিয়ে! মুসলিম আইন অনুযায়ী সম্মতি আদালতের

    Muslim Girls Marriage: ১৫ বছরেই মেয়ের বিয়ে! মুসলিম আইন অনুযায়ী সম্মতি আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়ের বয়স সদ্য ১৫ পেরিয়েছে। বিয়ে দিতে চাইছেন? অথচ,নাবালিকা আইনে বিয়ে (Minor Marriage) আটকে যাচ্ছে? চিন্তা নেই, ১৫ পেরোলেই এবার মেয়ের বিয়ে দিতে পারবেন। রইল না কোনও আইনি বাধা। কারণ, সম্প্রতি, এমনই রায় দিয়েছে দেশের একটি হাইকোর্ট। তবে, কেবলমাত্র মুসলিম মেয়েরা এই ছাড় পাবেন। ১৫ বছর বয়স পার করলে কোনও মুসলমান মেয়ে তাঁর পছন্দের মানুষকে বিয়ে করতে পারেন। সোমবার একটি মামলার প্রেক্ষিতে এমনই রায় দিল পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা হাইকোর্ট ( Punjab and Haryana High Court)।

    সম্প্রতি, পাঠানকোটে ২১ বছরের এক মুসলিম যুবক এবং ১৬ বছরের একটি মুসলিম মেয়েকে পরিবারের অমতে বিয়ে করেন। কিন্তু পরিবার তাঁদের আলাদা করতে চাইছে, এই অভিযোগ এনে নিরাপত্তা চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন ওই দম্পতি। সোমবার মামলার শুনানি হয় পঞ্জাব এবং হরিয়ানা হাই কোর্টে। বিচারপতি যশজিৎ সিং বেদী বলেন, ‘‘আবেদনকারীরা (দম্পতি) শুধু মাত্র তাঁদের পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে করেছেন বলে ভারতীয় সংবিধান বর্ণিত মৌলিক অধিকার থেকে তাঁদের বঞ্চিত করা যায় না।’’

    আরও পড়ুন: ‘‌বৈবাহিক ধর্ষণ’‌ নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত দিল্লি হাইকোর্ট, মামলা যেতে পারে শীর্ষ আদালতে

    আদালতে আবেদনপত্রে ওই যুগল জানায়, তারা কিছুদিন আগে প্রেমে পড়ে। তারপর বিয়ে করতে চায়। গত ৮ জুন, মুসলিম আচার ও অনুষ্ঠান মেনে তাঁদের বিয়েও হয়ে যায়। কারণ, মুসলিম আইন অনুযায়ী ১৫ বছর বয়স হলেই সে বিবাহযোগ্য। আর, বিবাহযোগ্য মুসলিম ছেলে বা মেয়ে যে কোনও পছন্দের কাউকে বিয়ে করতে পারে। সেই স্বাধীনতায় কারও হস্তক্ষেপেরও অধিকার নেই। আদালতে ওই দম্পতির আইনজীবীরা অভিযোগ করেন, নিরাপত্তার জন্য তাঁর মক্কেলরা পাঠানকোটের পুলিশ সুপারেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু, কোনও নিরাপত্তা পাননি। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই আদালত এই রায় দেয়।

    বিচারপতি বেদী শরিয়ত আইন উল্লেখ করে বলেন, এক জন মুসলমান মেয়ের বিয়ে ‘মুসলমান ব্যক্তিগত আইন’ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বিচারপতি জানান, স্যর দিনশাহ ফারদুনজি মোল্লার ‘প্রিন্সিপলস্‌ অব মহামেডান ল’ বইয়ের ১৯৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে, ১৬ বছরের বেশি বয়সি মেয়ে তাঁর পছন্দের ব্যক্তিকে বিয়ে করতে পারে। আর পাত্রের বয়সও যেহেতু ২১ বছরের বেশি, তাই এই বিয়েতে কোনও বাধা থাকতে পারে না। এই বিয়ে বৈধ। একইসঙ্গে আদালত পাঠানকোটের পুলিশ সুপারকে ওই দম্পতির নিরাপত্তা নিশ্চিত করারও নির্দেশ দিয়েছে। আবেদনকারীদের পরিবার যেন ওই দম্পতির সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ণ করতে না-পারে, তা দেখতে বলেছেন বিচারপতি।

LinkedIn
Share