Tag: peaceful vote

peaceful vote

  • Bangladesh Election: ৭ জানুয়ারি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সেনা মোতায়েন বাংলাদেশে

    Bangladesh Election: ৭ জানুয়ারি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সেনা মোতায়েন বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ জানুয়ারি, রবিবার সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশে (Bangladesh Election)। নির্বাচনী ময়দানে দেশের শাসক দল শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগ হাজির থাকলেও, খালেদা জিয়ার দল ডাক দিয়েছে ভোট বয়কটের। দেশের অন্য দলগুলি অবশ্য যথারীতি রয়েছে ভোট-ময়দানে। যেহেতু জিয়ার দল বিএনপি ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে না, তাই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না অশান্তির আশঙ্কা। এহেন প্রেক্ষিতেই অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করাটাই কার্যত চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে সে দেশের নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেই কারণে গুচ্ছ পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বুধবার থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীও।

    সেনা থাকবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত    

    নির্বাচনোত্তর (Bangladesh Election) অশান্তি এড়াতে বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই বাহিনী কীভাবে কাজ করবে, কী কী দায়িত্ব পালন করবে, তাও জানিয়ে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য বিধান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের জারি করা বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে এই সশস্ত্র বাহিনী। দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট সহ বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন করা হয়েছে বাহিনীর সদস্যদের। কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় প্রশাসনকে সাহায্য করতেই মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী।

    কী বলছে কমিশন?

    বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সচিব জাহাঙ্গির আলম বলেন, “রিটার্নিং অফিসার ও সহকারি রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে পরামর্শ করে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে সেনা। প্রতিটি আসনের বিভিন্ন নোডাল পয়েন্টে থাকবে তারা। কোনও ধরনের অশান্তির পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেই এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে নিয়ে তারা যাবে ঘটনাস্থলে। কাজ করবে ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ মতো।” তিনি জানান, কোন কেন্দ্রের কোথায়, কতগুলি নোডাল পয়েন্ট থাকবে, তা ঠিক করবে স্থানীয় প্রশাসন। আর সেনা কোথায় মোতায়েন করা হবে, তা ঠিক করবেন রিটার্নিং অফিসার, সহকারি রিটার্নিং অফিসার, পুলিশ সুপার-সহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

    আরও পড়ুুন: “জ্যোতিপ্রিয়র জ্যোতি নিভে যাচ্ছে, রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ নেই”, কটাক্ষ সুকান্তের

    ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ৩৮৮টি উপজেলায় ৩৫ হাজারেরও বেশি সশস্ত্র বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছিল। এবার নিয়োগ করা হয়েছে তার চেয়েও বেশি। জানা গিয়েছে, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় মহানগর এলাকা, এলাকার বাইরে ও পার্বত্য এবং দুর্গম এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে ১৫-১৬ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে ১৬-১৭ জন পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ফোর্স মোতায়েন থাকবে। প্রয়োজনে এই সংখ্যা বাড়াতে পারবেন রিটার্নিং অফিসাররা (Bangladesh Election)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share