Tag: pingla

pingla

  • CV Ananda Bose: রাজ্যপালের পায়ে ধরে সুবিচারের আর্জি জানালেন নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজন

    CV Ananda Bose: রাজ্যপালের পায়ে ধরে সুবিচারের আর্জি জানালেন নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে পশ্চিম মেদিনপুরের পিংলায় বাড়়ির কাছে ধান খেত থেকে বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। তৃণমূলের লোকজন তাঁকে খুন করেছে বলে অভিযোগ করেছিলেন পরিবারের লোকজন। সোমবার নিহত সেই বিজেপি কর্মীর বাড়িতে যান রাজ্যপাল  সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। কথা বলেন পরিবারের লোকজনের সঙ্গে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, নিহত বিজেপি কর্মীর নাম শান্তনু ঘড়ুই। তিনি এলাকায় সক্রিয় বিজেপি কর্মী হিসেবে পরিচিত। ২৩ মার্চ, পিংলার বাড়বাসি গ্রামে বাড়ি থেকে ২০০ মিটার দূরে ধান খেত থেকে উদ্ধার হয় বিজেপি কর্মীর ক্ষতবিক্ষত দেহ। তৃণমূলের ভোট-সন্ত্রাসে খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ করে নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার। তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তোলে নিহতের পরিবার ও বিজেপি নেতৃত্ব। নিহতের বাড়িতে যান ঘাটাল লোকসভার বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। হিরণের অভিযোগ, প্রথমে এফআইআর নিতে চায়নি পুলিশ। স্ট্রোকে মৃত্যু হয়েছে বলে লিখিয়ে নেওয়ারও চেষ্টা হয়। ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেবকেও নিশানা করেছেন হিরণ। সিবিআই তদন্তের দাবি জানান ঘাটাল লোকসভার বিজেপি প্রার্থী। সোমবার শালিমার থেকে ইস্ট কোস্ট এক্সপ্রেসে চড়ে পিংলায় নিহত বিজেপি কর্মীর বাড়িতে যান রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)।

    আরও পড়ুন: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    রাজ্যপালের (CV Ananda Bose) পায়ে ধরে সুবিচারের আর্জি

    এদিন দুপুরে ট্রেন থেকে নেমে সড়ক পথে রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) পিংলায় নিহত বিজেপি কর্মীর বাড়িতে যান। রাজ্যপালকে সামনে পেয়ে পা জড়িয়ে ধরেন পরিবারের লোকজন কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, নিহত বিজেপি কর্মীর মুখে রক্ত এবং পেটে ছেঁকার দাগ ছিল। বিজেপি করায়, বছর ৩২-এর ওই যুবককে হাত-পা বেঁধে মেরে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল তৃণমূলের লোকজন। তাঁরাই খুন করেছে। নিহত বিজেপি কর্মীর দেহ পুনুরায় কেন্দ্রীয় কোনও হাসপাতাল থেকে ময়না তদন্তের আর্জি জানান তাঁরা। এমনকী সিবিআই তদন্তের আর্জি জানান। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলে পাশে থাকার আশ্বাস দেন রাজ্যপাল।

    রাজ্যপাল কী বললেন?

    রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বললাম। তাঁরা কিছু আবেদন জানিয়েছেন, সেই বিষয়টি আমরা নিয়ম মেনে পদক্ষেপ গ্রহণ করব। সামনে নির্বাচন। আমরা চাই, বাংলায় এই ধরনের ঘটনা আর যাতে না হয়। আর আবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরুলিয়ার পর পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলা। ভোটের মুখে ফের বিজেপি (BJP) কর্মীকে খুনের অভিযোগ। ধানখেত থেকে উদ্ধার হল বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ। ঘটনার জেরে শনিবার পিংলা বিধানসভা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়াল। মৃতের নাম শান্তনু ঘোড়াই। তাঁর বাড়ি পিংলার বাড়বাশী এলাকায়। ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

    বিজেপি করলে খুন করার হুমকি দেওয়া হত! (BJP)

    গত কয়েকদিন দলের নির্বাচনী প্রচারপর্বে এলাকায় দেওয়াল লিখন-সহ নানা কর্মসূচিতে তিনি অংশ নিয়েছেন। কিছুদিন আগেই বিজেপি (BJP) ছেড়ে দেওয়ার জন্য তৃণমূলের তরফে তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। এরপর শুক্রবার রাত থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সকালে ধানখেত থেকে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। পরিবারের দাবি, শুক্রবার সন্ধ্যা অবধি বাড়ি ফেরেননি শান্তনু। এরপর খোঁজ খবর শুরু করে বাড়ির লোকেরা। রাত হয়ে গেলেও ফেরেননি বাড়ি। এরপর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ খবর আসে মাঠে একটা দেহ পড়ে আছে। গিয়ে দেখেন শান্তনুর রক্তাক্ত দেহ পড়ে আছে। বুকে, পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ছাল উঠে গিয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের। শান্তনুর বাবা বলেন, “বিজেপি করে বলেই ছেলেকে জীবন দিতে হল। বারবার বলা হতো বিজেপি করবে না। বিজেপি করলে মুশকিল আছে। মেরে দেওয়ার হুমকি দিত।”

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণনগরের পর করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে হানা দিল সিবিআই

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির (BJP) সভাপতি তন্ময় দাস বলেন, ‘পিংলার বাড়বাশী এলাকায় শান্তনু ঘোড়াই আমাদের বিজেপির একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মী শান্তনুকে খুন করে ফেলে রেখে গেছে। ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, এটা ২০১৯, ২০২১ নয়। মানুষ আন্দোলন করলে পালাবার পথ পাবে না তৃণমূল। খুনের রাজনীতি বন্ধ হওয়া দরকার। স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক অজিত মাইতি বলেন, এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। আসলে দেবের সভায় হাজার হাজার মানুষ দেখে এসব মৃতদেহকে হাতিয়ার করছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: পিংলায় ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন! দোষীদের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করল আদালত

    Paschim Medinipur: পিংলায় ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন! দোষীদের ফাঁসির সাজা ঘোষণা করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিংলা (Paschim Medinipur) থানা এলাকায় এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তদের দু’জনের ফাঁসি এবং একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করল মেদিনীপুর আদালত। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ মে এক ২১ বছর বয়সী কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করার পর, অন্তর্বাস গলায় জড়িয়ে তাঁকে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। ঘটনার দিনেই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয় এবং দু’ বছর পর আজ আদালতে শাস্তি ঘোষণা হল।

    কীভাবে শাস্তি ঘোষণা হল (Paschim Medinipur)?

    ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে খুন করার অভিযোগে দু’জনকে ফাঁসি এবং এক মহিলাকে যাবজীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারপতি কুসুমিকা দে (মিত্র)। ধর্ষণ করে খুনের আসামীদের নাম হল, ঝাড়খণ্ডের পূর্ব সিংভূমের ছোটু মুন্ডা, পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার বাসিন্দা বিকাশ মুর্মু (তখন বয়স ২৭), পিংলার তেমাথানির তপতী পাত্র। পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণের সাপেক্ষে মঙ্গলবার দোষীদের সাজা শোনানো হয় আদালতের তরফ থেকে।

    পরিবারের বক্তব্য

    দোষীদের শাস্তি ঘোষণা হওয়ায় এই রায়ে খুশি মৃতের পরিবার। পিংলায় (Paschim Medinipur) ধর্ষণকাণ্ডে মৃত তরুণীর বাবা চাষ করেন আর মা আশা কর্মী। তরুণীর মা বলেন, করোনা পরিস্থিতির সময় কলেজ বন্ধ থাকায় বাড়িতে অনলাইনে পড়াশুনা করত মেয়ে। ডেবরা মহাবিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল আমার মেয়ে। মৃতের মা আরও জানান, মেয়েকে তো আর ফেরত পাব না। কিন্তু দোষীরা শাস্তি পেল, এতে কিছুটা খুশি।

    সরকারি আইনজীবীদের বক্তব্য

    সরকারি আইনজীবী (স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর) দেবাশিষ মাইতি বলেন, “২০২১ সালের পিংলা থানার ঘটনায় ২৭ জন সাক্ষ্য দেন। এই ঘটনায় দুজনের ফাঁসির নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়াও মামালায় অভিযুক্ত এক মহিলার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ঘটনাটির দিনই পিংলা (Paschim Medinipur) থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। মূল অভিযোগ ছিল তরুণীকে গণধর্ষণের পর খুন করে দোষীরা” ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় খড়্গপুর-২ নম্বর ব্লকের পলশ্যা গ্রামের গোকুলপুর বাজারে ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে জনসম্পর্ক সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী, আপনার লজ্জা লাগে না? আপনি একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। আপনারই রাজত্বে স্বামী বিজেপি করে বলে একজন মহিলাকে শুনতে হয়, তোমাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করব! এরকম মুখ্যমন্ত্রী হলে তাঁর লজ্জা লাগা উচিত, গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত। অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রী।” উল্লেখ্য, দলীয় কর্মীর স্ত্রীকে এই হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানার পরই বিস্ফোরক হয়ে ওঠেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে একের পর এক তোপ দাগেন।

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সবেরাতি আলি এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে বলে স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ। এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্য সভাপতি তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকেও আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “সবেরাতি আলি ব্লক প্রেসিডেন্ট তৃণমূলের। তাকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছি, ভাই সময় আছে, শুধরে যাও। না হলে পরে যোগীর ট্রিটমেন্ট করব। এমন অবস্থা করব, পশ্চিমবঙ্গে লুকনোর জায়গা খুঁজে পাবে না। অন্য রাজ্যে গিয়ে কবরে স্থান পাবে।”

    পুলিশকে তোপ দাগেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, “আরে, চামচাগিরি করার ইচ্ছে হয়েছে তো পুলিশের ড্রেস খুলে রাখুন। তৃণমূল কংগ্রেসের ঝান্ডা নিয়ে পঞ্চায়েতে দাঁড়ান। আমরা বুঝিয়ে দেব, কত ধানে কত চাল। পুলিশের ড্রেস পরে চামচাগিরি করতে আসবেন না। আপনার টুপিতে অশোকস্তম্ভ থাকে। যদি চামচাগিরি করতে হয়, অশোকস্তম্ভটা খুলে ফেলে দিন। হাওয়াই চটি লাগিয়ে চামচাগিরি করুন। লোকে তাও কিছুটা হলেও মানবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share