Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষ ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান হয়ে গেল আজ, রবিবার। দেশ যে আত্মবিশ্বাসে ফুটছে, এদিনের ‘মন কি বাতে’ তা মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আত্মবিশ্বাসে ফুটছে। এর স্পিরিট উন্নয়ন এবং আত্মনির্ভরতা। এই স্পিরিটটাই বজায় রাখতে হবে ২০২৪ সালেও।”

    প্রসঙ্গ: আত্ম-নির্ভরতা 

    এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিভিন্ন স্তরের খ্যাতনামাদের প্রসঙ্গও টেনে আনেন। এই প্রসঙ্গেই উঠে এসেছে সদগুরু, বিশ্বনাথন আনন্দ এবং অক্ষয় কুমারের নাম। দেশবাসীকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নববর্ষে তাঁরাও যাতে আত্ম-নির্ভরতা স্পিরিট বজায় রাখেন, সেই পরামর্শও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    প্রসঙ্গ: রাম মন্দির

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রত্যাশিতভাবেই উঠে এসেছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রসঙ্গ। তিনি জানান, অযোধ্যায় রাম মন্দির নিয়ে গোটা দেশ উৎসাহিত। বিভিন্নভাবে দেশবাসী এ ব্যাপারে তাঁদের অনুভূতিগুলি ব্যক্ত করছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন গত কয়েক দিন ধরে শ্রী রাম এবং অযোধ্যাকে নিয়ে নতুন গান এবং ভজন রচনা করা হচ্ছে। নতুন নতুন গানের জন্য মানুষ অপেক্ষাও করছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে এরকম কিছু ভজন ও গান দিয়েছি। এর অর্থ হল, শিল্পের জগৎ-ও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের অংশ হতে চলেছে তার স্বকীয় ধারায়।”

    শনিবারই গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে অযোধ্যা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার একদিন পরেই যোগ দিলেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানে। তাই তাঁর এদিনের বার্তায় বারংবার উঠে এসেছে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ। ‘মন কি বাতে’র এদিনে অনুষ্ঠানে উঠে এসেছে যোগা, মহিলা-উদ্যোগ, যুব সমাজ এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়ও। ভারতীয় সৈন্যদের প্রসঙ্গও টেনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের সাহস এবং আত্ম-বলিদানের প্রশংসা তিনি করেছেন পঞ্চমুখে।

    আরও পড়ুুন: জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে উড়ল অযোধ্যা-দিল্লি বিমান, যাত্রীরা পড়লেন হনুমান চালিশা

    দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পদ্ম-পুরস্কার প্রাপক এবং সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রেও যাঁরা অবদান রেখেছেন, তাঁদের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। বিজ্ঞান এবং পরিবেশের প্রসঙ্গও অনিবার্যভাবে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ওই বছরেরই অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী  শুরু করেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার দেশবাসীকে ‘মনের কথা’ শোনান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের ভগবান রামচন্দ্র। আর ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন তো? এর মানে হল, প্রতি হাতে কাজ, পেটে ভাত, মাথায় ছাদ। আমরা মুসলিমদের এই রামরাজ্যই দিতে চাই। এটাই হল ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’। সকলের মঙ্গল হোক। এটাই মোদিজির মন্ত্র।” শনিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা

    এদিন বসিরহাটে দলীয় সভায় যোগ দেন শুভেন্দু। সেখানেই ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা দেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমার খুব ভালো লাগছে অনেক চাচা, মুরুব্বি, মুসলিমরা এসেছেন। আপনারা একটু দাঁড়াবেন তো। আমরা জয় শ্রীরাম বলব, আপনারা ভারত মাতা কী জয় বলবেন। নো প্রবলেম।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “মুসলিমদের সঙ্গে আমাদের কোনও বিবাদ নেই। প্রধানমন্ত্রী যতগুলো স্কিম এনেছেন, সেখানে জাতপাতের কোনও ভেদাভেদ নেই। সিএএ মানে কাউকে দেশ থেকে তাড়ানো নয়। মতুয়া, নমঃশুদ্র সমাজ থেকে যাঁরা বর্ণীয় উৎপীড়নের কারণে উৎখাত হয়ে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।”

    ‘বিভাজনের রাজনীতি করছে তৃণমূল’

    শুভেন্দু বলেন, “সারা দেশে বিজেপি ১৬-১৭টা রাজ্যে সরকার চালাচ্ছে। কোথাও একটা মুসলমানকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এটা কেউ বলতে পারবে না। তৃণমূল বিভাজনের রাজনীতি করছে। বিজেপির নামে কুৎসা রটাচ্ছে, যাতে বাংলার ৩০-৩৫ শতাংশ মুসলিম ভোট আঁকড়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে।” একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে ১৯৫৬ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “৬৫ হাজার সংখ্যালঘু ভোট থাকা নন্দীগ্রামে আমি যদি জিততে পারি, তাহলে বসিরহাটে আপনারা পারবেন না কেন? কী করতে হবে আমরা জানি। ভয়মুক্ত পরিবেশ দরকার তো। কথা দিচ্ছি, আমি করে দেব।”

    আরও পড়ুুন: চার দিনে পড়ল বাল্টিস্তানবাসীর প্রতিবাদী আন্দোলন, কী বলছেন তাঁরা?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আপনারা আমাকে একটা ফাইল করে দিন। আঠারোতে কত বুথে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল তৃণমূল, উনিশ সালে কত বুথে আমরা ১০০-র কম ভোট পেয়েছিলাম। একুশ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর কোন কোন গ্রাম অত্যাচার হয়েছে, তার তালিকা দিন। তেইশের বুথের ডিটেলস। বাকিটা আমার ওপর ছেড়ে দিন। ফুল প্রোটেকশন দিয়ে তবেই আপনাদের চব্বিশের যুদ্ধে নামাব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেকও বাকি নেই রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের বহু অতিথি। এঁদের মধ্যে যেমন সাধু-সন্তরা রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন বিনোদন জগতের লোকজনও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীদেরও।

    কী বলছে কংগ্রেস?

    রাম মন্দির ট্রাস্টের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেসের প্রবীণ নেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও। তবে শনিবার বিকেল পর্যন্তও তাঁরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কিনা, অফিসিয়ালি তা নিশ্চিত করে জানানো হয়নি। দিন কয়েক আগে অবশ্য কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ বলেছিলেন, “না যাওয়ার তো কোনও কারণ নেই। এ ব্যাপারে সোনিয়াজি খুব পজিটিভ। হয় সোনিয়াজি স্বয়ং যাবেন, নয়তো কোনও প্রতিনিধি পাঠানো হবে।”

    কী বলছে সিপিএম?

    মন্দির উদ্বোধনের দিনই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে রামলালার মূর্তিরও। মূর্তিটিকে মন্দিরে নিয়ে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় পুরোহিতদের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। কংগ্রেসের তরফে কোনও প্রতিনিধি এলেও, অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন না সিপিএমের কেউ। কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা থাকবেন না বলে দিন দুই আগেই জানিয়েছিলেন সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট। সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, “সিপিএমের নীতি হল ধর্মীয় বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা।

    আরও পড়ুুন: ভোটাভুটি করে বেছে নেওয়া হল রামলালার মূর্তি, কেমন দেখতে জানেন?

    প্রত্যেকে যাতে শান্তিতে ধর্মাচরণ করতে পারে, সেই ব্যবস্থা করা। ধর্ম একটি ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। তাই রাজনৈতিক লাভের উদ্দেশ্যে একে ব্যবহার করা ঠিক নয়।” তিনি বলেন, “সংবিধানে বলাই হয়েছে রাষ্ট্র কোনও বিশেষ ধর্মকে গুরুত্ব দেবে না।” অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা কপিল সিবালও। তিনি বলেন, “ভগবান রাম আমার হৃদয়ে। তাই অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।” বিশ্বহিন্দু পরিষদের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এলকে আদবানি ও মুরলী মনোহর যোশীকে।

    আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, অনুপম খের এবং মাধুরী দীক্ষিত নেনেকেও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শিল্পপতি রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি এবং গৌতম আদানিকে। ক্রিকেটার শচিন তেণ্ডুলকর ও বিরাট কোহলিও উপস্থিত থাকবেন বলে খবর। ট্রাস্টের (Ram Mandir) তরফে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ৭০০০ জনকে। এর মধ্যে ভিভিআইপি ৩০০০ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    PM Modi: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষে জমজমাট রাম নগরী অযোধ্যা। শনিবার সকালে সরযু নদীর ধারে নয়নাভিরাম ধর্মপথে বর্ণাঢ্য রোড শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুষ্পবৃষ্টিতে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাল জনতা। এদিন সকাল পৌনে ১১টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী রোড শো শুরু করেন। বিরাট আয়োজন করা হয় এই কর্মসূচিকে ঘিরে। মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে শুরু হয় রোড শো। ফুলে ফুলে সাজিয়ে তোলা হয় অযোধ্যার ধর্ম পথ। 

    পুষ্পবৃষ্টি জনতার

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রোড শো ঘিরে অযোধ্যায় মানুষের উন্মাদনা ছিল রীতিমতো চোখে পড়ার মতো। রাস্তার মাঝখান দিয়ে এগোচ্ছে মোদির কনভয়। গাড়ি থেকেই হাত নাড়িয়ে উপস্থিত জনতাকে অভিবাদন জানাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দিকে গোলাপের পাপড়ি ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে হনুমানগড়ি সহ অযোধ্যার গোটা যাত্রাপথে উপচে পড়ে ভিড়। রাস্তার ধারে ধারে ছোট ছোট মঞ্চ তৈরি করে একাধিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছে। কেউ জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিচ্ছেন, কেউ আবার ডুগডুগি বাজাচ্ছেন। আদিবাসী নৃত্যশিল্পীদেরও দেখা যায় অযোধ্যার রাস্তায়। 

    নয়া ট্রেনের উদ্বোধন

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের উদ্বোধন। এদিন ছিল তার ট্রেলার। ইতিমধ্যেই রামতীর্থ অযোধ্যাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। শনিবার প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অযোধ্যাতে স্বাগত জানাতে গোটা শহর ফুল ও পোস্টারে সেজে উঠেছে। বিরাট রোড শো শেষ করে নবনির্মিত অযোধ্যা রেল স্টেশনের উদ্বোধন করেন মোদি। সেইসঙ্গে সেখান থেকেই ৬টি বন্দে ভারত ও দু’টি অমৃত ভারত ট্রেনের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার যে দু’টি অমৃত ভারত ট্রেন উদ্বোধন হয়েছে তার মধ্যে একটি পেল বাংলা। মালদহ থেকে ছাড়বে ট্রেনটি। মালদহ থেকে ট্রেনটি অযোধ্যা ছুঁয়ে বেঙ্গালুরুর স্যার এম বিশ্বেশ্বরায় টার্মিনাস পর্যন্ত চলবে। অন্য অমৃত ভারত ট্রেনটি দ্বারভাঙা থেকে অযোধ্যা হয়ে আনন্দ বিহার পর্যন্ত যাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Visit  Ayodhya: আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, বিমানবন্দর থেকে রেল স্টেশন একগুচ্ছ কর্মসূচি

    PM Modi Visit  Ayodhya: আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মোদি, বিমানবন্দর থেকে রেল স্টেশন একগুচ্ছ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যা ধাম’-এর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কার্যত আজ, শনিবার থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’র বোধন। আজ, ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যা ধাম জংশন স্টেশন ও মহর্ষি বাল্মিকীর নামাঙ্কিত নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi Visit  Ayodhya)। তার আগে অযোধ্যাজুড়ে সাজো সাজো রব। রেলস্টেশন, এয়ারপোর্ট সহ অযোধ্য়ার অলিতে গলিতে তুমুল ব্য়স্ততা। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা শহর। 

    বিমানবন্দরের উদ্বোধন

    শনিবার অত্যাধুনিক বিমানবন্দর উদ্বোধনের পাশাপাশি ১৫ কিলোমিটার পথে রোড শো করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামমন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের আগে নতুন করে গড়ে তোলা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর। আগে অযোধ্যা বিমানবন্দরের নাম ছিল ‘মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম অযোধ্যা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট’। উদ্বোধনের দিন থেকেই এই বিমানবন্দরে বিমান চলাচল শুরু হয়ে যাবে। এ ছাড়াও ঢেলে সাজানো হচ্ছে গোটা অযোধ্যা নগরী। পুরোনো মন্দিরগুলো সংস্কারের পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে নতুন রাস্তাও। আগামী ২২ জানুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অস্থায়ী মন্দির থেকে ৫ বছরের রামলালার মূর্তি কোলে নেবেন ও তা নতুন রামমন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠা করবেন। এর জন্য তিনটি ৫১ ইঞ্চির মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। তিনটি মূর্তিরই ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা। তিন জন আলাদা শিল্পী এই মূর্তিগুলি তৈরি করছেন। রামমন্দির ট্রাস্টের সদস্যদের ভোটে বেছে নেওয়া হবে যে কোনও একটিকে। সেটাই প্রতিষ্ঠা করা হবে জানুয়ারিতে।

    নয়া ট্রেনের যাত্রা

    এদিন মোদি ‘অমৃত ভারত’ ট্রেনের উদ্বোধন করবেন অযোধ্যা থেকে। তার একটি চলাচল করবে বিহারের দারভাঙ্গা থেকে নয়াদিল্লির আনন্দ বিহার রুটে। যেটি অযোধ্যায় থামবে। আর একটি রুট বাংলার মালদা টাউন থেকে বেঙ্গালুরু। তার উদ্বোধনও আজ অযোধ্যা থেকেই করবেন তিনি। সরকারি সূত্রে খবর, অযোধ্যার উন্নয়নের জন্য শনিবারই ১৫,৭০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তার মধ্যে রয়েছে রেলস্টেশন ও বিমানবন্দরের উন্নয়ন। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় বিশ্বমানের পরিকাঠামো গড়ে তুলতে চান মোদি। 

    আরও পড়ুন: গোলাপের পাপড়িতে শ্রীরাম! থাকবে মোদির ছবিও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অভিনব ফুল

    আজ অযোধ্যায় সারাদিন

    ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে আজ অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন সকাল ১০.৪৫ মিনিটে অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর রোড শো রয়েছে। তারপর সকাল ১১.১৫ মিনিটে অযোধ্যা ধাম জংশনের উদ্বোধন। সকাল ১১.৩০ টায় অমৃত ভারত এক্সপ্রেস-সহ বেশ কিছু ট্রেনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১২.১৫ মিনিটে মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন মোদি। দুপুর ১টায় জনসভায় প্রায় ১৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করেবন তিনি। দুপুর ২.৪০ মিনিটে দিল্লি থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা হবে প্রথম বিমান। বিকেল ৪টে অযোধ্যার নবনির্মিত বিমানবন্দরে প্রথম বিমান অবতরণ করার কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম জন্মভূমির সঙ্গে জড়িয়ে গেল রামায়ণের রচয়িতা, মহর্ষী বাল্মীকির নামও। ২০২৪-এর ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জমকালো উদ্বোধন। তার আগে, ৩০ ডিসেম্বর উদ্বোধন হবে অযোধ্যার নবনির্মিত বিমানবন্দরের (Ayodhya airport)। বৃহস্পতিবার এর নাম বদলে ‘মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যাধাম’ করা হল। আগামী কাল, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ওই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    বিমানবন্দরে সুবিধা

    উদ্বোধনের দিনেই অযোধ্যা বিমানবন্দরে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান (Ayodhya airport) চলাচল করবে। এই দুই বিমান সংস্থা ইতিমধ্যে দিল্লি, মুম্বই এবং আমেদাবাদ থেকে অযোধ্যা পর্যন্ত বিমান চলাচলের কথা ঘোষণা করে দিয়েছে। অযোধ্যা বিমানবন্দরের প্রথম পর্যায়ের নির্মাণকার্যে আনুমানিক ১,৪৫০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। সাড়ে ছ’হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে সেখানে তৈরি হয়েছে নতুন টার্মিনাল ভবন। ব্যস্ত সময়ে অন্তত ৬০০ জন যাত্রী সেখানে অপেক্ষা করতে পারবেন। সারা বছরে এর যাত্রীধারণ ক্ষমতা ১০ লাখের বেশি। সূ্ত্রের খবর, দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও একটি টার্মিনাল ভবন তৈরি করা হবে অযোধ্যা বিমানবন্দরে। ৫০ হাজার বর্গমিটারের সেই ভবনে ব্যস্ত সময়ে অন্তত তিন হাজার যাত্রী থাকতে পারবেন। বছরে তার যাত্রীধারণ ক্ষমতা হবে ৬০ লক্ষ।

    আরও পড়ুন: ‘মদ-মুক্ত’ অযোধ্যার রাম মন্দির চত্বর, ঘোষণা যোগী সরকারের

    বিমানবন্দরে রামায়ণের কাহিনি

    বিমানবন্দর (Ayodhya airport) সূত্রে জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি করা হয়েছে এই নতুন বিমানবন্দরটি। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের পর, রামের প্রত্যাবর্তনের সময়, অযোধ্যাবাসী যে আনন্দ অনুভব করেছিলেন, বিমানবন্দরে আগত এবং এখান থেকে প্রস্থানকারী সকল যাত্রীরা যাতে সেই অনুভূতি পান, বিমানবন্দর নির্মাণের সময় সেটাই মাথায় রাখা হয়েছিল। টার্মিনাল ভবনের ভিতগুলি রামায়ণ মহাকাব্যের মূল ঘটনাগুলির ছবিতে সাজানো হয়েছে। কাজেই টার্মিনালের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময়ই যাত্রীরা রামের পুরো কাহিনি জেনে নিতে পারবেন। এই বিমানবন্দর উদ্বোধনের জন্য শনিবারই অযোধ্যা যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখবেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব নেতাদেরও ভরসাস্থল হয়ে উঠছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) প্রেক্ষিতে এসসিও-র পার্শ্ব বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছিলেন রাম-বুদ্ধের দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    “এটা যুদ্ধের সময় নয়”

    প্রেসিডেন্টকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করার ওপরও জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এতদিন সেকথা কানে না তুললেও, এখন পুতিনের কানে অনুরণিত হচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উচ্চারিত সেই শান্তি-বাণী। তাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য বন্ধু নরেন্দ্র মোদির সাহায্য চেয়ে বসলেন পুতিন।

    মোদিকে আমন্ত্রণ পুতিনের 

    পাঁচ দিনের রাশিয়া (Russia Ukraine War) সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। বুধবার ক্রেমলিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে মুখোমুখি হন পুতিন-জয়শঙ্কর। সেখানেই ভারতের বিদেশমন্ত্রীর মাধ্যমে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আমন্ত্রণ জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। বছর দুয়েক ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধেরই শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে চায় রাশিয়া। সেজন্য তাঁর বড় প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে ইউক্রেন প্রসঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য দিয়েও সাহায্য করতে চান বলেও জয়শঙ্করকে জানিয়েছেন পুতিন।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রীকে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি উনি (মোদি) এই বিষয়ে (রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ) শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করার ক্ষেত্রকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেবেন। তাই এই বিষয়ে আমরা তাঁকে অতিরিক্ত তথ্য দেব।”

    প্রধানমন্ত্রীকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে পুতিন বলেন, “আমরা খুশি হব, যদি তাঁকে রাশিয়ায় দেখতে পাই।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শান্তিপূর্ণভাবে ইউক্রেন-রাশিয়া সঙ্কট মেটাতে চান। ইউক্রেনে কী চলছে, তা আমি ওঁকে বহুবার জানিয়েছি। এ নিয়ে আমরা এক সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্যও দেব।”

    আরও পড়ুুন: “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকও করেন পুতিন-জয়শঙ্কর। এই বৈঠকে পুতিন বলেন, “পর পর দ্বিতীয় বছরেও আমাদের ব্যবসার টার্নওভার বাড়ছে একই সময় ও একই ধারার গতিতে। এবারের বৃদ্ধি আগের বছরের চেয়েও ভালো (Russia Ukraine War)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • BJP:  “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    BJP:  “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর খানেক আগে তিনি বেরিয়েছিলেন ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রায়। এবার ফের নামছেন পথে। লোকসভা নির্বাচনের আগে আবারও একবার যাত্রা শুরু করছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এই যাত্রার পোশাকি নাম ‘ন্যায় যাত্রা’। রাহুলের যাত্রা শুরু হবে ১৪ জানুয়ারি, মণিপুর থেকে। ১৪টি রাজ্যের ৮৫টি জেলা পেরিয়ে যাত্রা শেষ হবে ২০ মার্চ। কংগ্রেসের প্রাক্তন এই সভাপতির ‘ন্যায় যাত্রা’কে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)।

    ‘আসল ন্যায় করছেন মোদি’

    দলের মুখপাত্র নলীন কোহলি বলেন, “আসল ন্যায় করছেন নরেন্দ্র মোদি। আর তা তিনি করছেন ২০১৪ সাল থেকে।” মোদির আমলে দেশজুড়ে উন্নয়নের বন্যা বয়ে যাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, “এসবের কারণ প্রধানমন্ত্রী মোদি মানুষের কথা ভাবেন। যা দিয়ে কারওর লক্ষ্যকে ভাল করা যায় বা ভাল নীতি কার্যকর করা যায়, তা-ই করছেন প্রধানমন্ত্রী।” এই প্রসঙ্গেই তিনি তুলে ধরেন বিনামূল্যে রেশন প্রকল্প, ভর্তুকিযুক্ত বাড়ি, মুদ্রা ঋণের বিষয়গুলি।

    ন্যায় বিচার দেবে কীভাবে? 

    রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে নিশানা করেছেন বিজেপির (BJP) আর এক নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরও। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “যারা ধর্ম এবং সম্প্রদায়ের নামে দেশ ভাগ করছে, তারা কীভাবে ন্যায় বিচার দেবে? ১৯৮৪ সালে শিখ-বিরোধী হিংসায় যারা এখনও বিচার দিতে পারেনি, তারা কীভাবে ন্যায় বিচার দেবে? ওই হিংসার শেকড়ে পৌঁছতে সিট গঠন করেছে মোদি সরকার।” অনুরাগ বলেন, “ইন্ডি-জোট, যাতে কংগ্রেসও রয়েছে, তারা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ করতে নয়। সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনগুলিতে হেরে গিয়ে পরাজয় স্বীকার না করে তারা দুষছে ইভিএমকে! অন্য দিকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। ধর্ম এবং সম্প্রদায়িক বিভাজনের নামে রাজনীতি করছে।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    তিনি বলেন, “আজ দেশ খুব দ্রুত এগোচ্ছে। বৃহত্তম অর্থনীতির দেশেগুলির তালিকায় ভারতের স্থান পাঁচে। অচিরেই দেশ পরিণত হবে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে। উন্নয়নের এই ধারা থেকে মানুষের নজর ঘোরানোর চেষ্টা করছে এরা। এরা হয়ত জানেন না, যে ১৪০ কোটি ভারতবাসী রয়েছেন মোদিজির পাশে।” অনুরাগ বলেন (BJP), “কংগ্রেস শ্রী রামকেও কাল্পনিক বলছে। তাদের সহযোগী দলগুলি সবসময় সনাতন ধর্মকে অসম্মান করার চেষ্টা করে চলেছে। উল্টো দিকে দেখুন, মোদি সরকারের একমাত্র পাখির চোখ – দেশের উন্নয়ন, দরিদ্রদের কল্যাণ। মোদির নেতৃত্বেই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

     

      দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ একটা। দুই মুখ। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্য দিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কার রেটিং কত? প্রধানমন্ত্রী পদে কাকে চাইছে বাংলা? কী বলছেন বাংলার (Lok Sabha Poll 2024) ভোটাররা? সম্প্রতি জনমত সমীক্ষা চালিয়েছিল সি ভোটার। সেখানেই জানা গিয়েছে, রাহুলের চেয়ে যোজন খানেক এগিয়ে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। বাংলার ৬০ শতাংশ ভোটারও তাঁকেই দেখতে চান প্রধানমন্ত্রী পদে। কিছুদিন আগেই ফল বেরিয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যেই তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। কংগ্রেসের মুখ রক্ষা হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। বিজেপির দাবি, তিন রাজ্যে জয় এসেছে মোদি ম্যাজিকেই।

    অগোছালো বিরোধীরা

    বিজেপির জয়ের গ্রাফ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন ঘরই গুছিয়ে উঠতে পারেনি বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গঠিত ইন্ডি জোট। জোট গঠনের পর থেকে চার-চারটি বৈঠক হয়েছে বটে, তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীই ঠিক হয়নি। এনিয়েও জোটের অন্দরে শুরু হয়েছে অশান্তি। জোট শরিক তৃণমূল নেত্রী কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করতে চাইলেও, এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার আবার তাতে আপত্তি জানিয়েছেন।

    এগিয়ে মোদি

    ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী এখনও ঠিক না (Lok Sabha Poll 2024) হলেও, সি-ভোটারের সমীক্ষকরা তুল্যমূল্য বিচার করছেন মোদি বনাম রাহুলের রেটিং। তাতে দেখা যাচ্ছে, মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৫৯ শতাংশ মানুষ। সে ক্ষেত্রে রাহুলকে ওই পদে দেখতে চাইছেন ৩২ শতাংশ মানুষ। এই দুজনের মধ্যে কাউকেই পছন্দ করেন না ৪ শতাংশ ভোটার। মতামত দেননি ৫ শতাংশ মানুষ।

    একমাত্র পাঞ্জাবেই মোদির চেয়ে সামান্য এগিয়ে রয়েছেন রাহুল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৩৬ শতাংশ মানুষ। তবে বাকি রাজ্যগুলিতে রাহুলকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিয়েছেন মোদি। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাও। এখানকার ৬০ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছেন মোদিকে। ছত্তিসগড়ের ৬৭ শতাংশ, কর্নাটকের ৬৫ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৬ শতাংশ, রাজস্থানে ৬৫ শতাংশ, তেলঙ্গানায় ৫০ শতাংশ, বিহারে ৬৬ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৫ শতাংশ এবং উত্তরপ্রদেশের ৬০ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছেন মোদিকেই।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    মোদি এবং রাহুলের মধ্যে কাউকেই পছন্দ নয় ছত্তিসগড়ে ১, কর্নাটকে ২, মধ্যপ্রদেশে ৩, রাজস্থানে ২, তেলঙ্গানায় ২, বিহারে ৬, মহারাষ্ট্রে ৬, পঞ্জাবে ১৪, উত্তরপ্রদেশে ৮ এবং পশ্চিমবঙ্গের ২ শতাংশ ভোটারের। মোদি-রাহুল দ্বৈরথের পর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান ১৩ শতাংশ মানুষ। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান ১০ শতাংশ মানুষ। আর ৯ শতাংশ মানুষ চাইছেন (Lok Sabha Poll 2024) প্রধানমন্ত্রী হোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Loksabha Poll 2024: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    Loksabha Poll 2024: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরেই মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Poll 2024)। এই নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি। অন্তত সি-ভোটারের সমীক্ষায় মিলল তেমনই ইঙ্গিত। ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে লোকসভার ৫৪৩টি আসনে সমীক্ষা চালিয়েছিল সি-ভোটার। সমীক্ষকরা কথা বলেছেন ১৩ হাজার ১১৫ জন ভোটারের সঙ্গে।  

    সি-ভোটারের ইঙ্গিত

    নতুন বছরের মাঝ-এপ্রিলেই লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তার ঢের আগেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। অথচ এখনও ছন্নছাড়া দশা ইন্ডি জোটের। বিজেপিকে মাত দিতে এই জোট গড়েছিল পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। নানা সময় বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে সেই জোটের অন্দরে বয়েছে অশান্তির চোরাস্রোত। কখনও কখনও কেউ কেউ প্রকাশ্যে উগরে দিয়েছেন ছাইচাপা ক্ষোভের লাভাও। এমতাবস্থায় বিজেপি যে ফের ফিরছে (Loksabha Poll 2024) কেন্দ্রে, তা জানতে জ্যোতিষীর দ্বারস্থ হতে হয় না। সি-ভোটারের দেশজোড়া সমীক্ষায়ও মিলল তেমনই ইঙ্গিত।

    কোথায় কত আসন

    সমীক্ষায় প্রকাশ, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের ঝুলিতে যেতে পারে ২৯৫-৩৩৫টি আসনের রাশ। তারা পেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট। ইন্ডি জোট জয়ী হতে পারে ১৬৫-২০৫টি কেন্দ্রে। তারা পেতে পারে ৩৮ শতাংশ ভোট। অন্য দলগুলি পেতে পারে ৩৫-৬৫টি আসন। পূর্ব ভারতে লোকসভার আসন রয়েছে ১৫৩টি। এর ৮০-৯০টি আসনে জিততে পারে বিজেপি ও তার জোট শরিকরা। ইন্ডি জোটের ঝুলিতে পড়তে পারে ৫০-৬০টি আসন। অন্য দলগুলি জয়ী হতে পারে ১০-২০টি কেন্দ্রে।

    পশ্চিম ভারতে লোকসভার আসন রয়েছে ৭৮টি। এর মধ্যে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পেতে পারে ৪৫-৫৫টি আসন। ২৫-৩৫টি আসন পেতে পারে ইন্ডি জোট। অন্য দলগুলি পেতে পারে বড়জোর ৫টি আসন। সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, উত্তর ভারত প্রায় পদ্মময়। এই অঞ্চলে রয়েছে ১৮০টি লোকসভা কেন্দ্র। তার মধ্যে বিজেপি-জোটের দখলে যেতে পারে ১৫০-১৬০টি আসন। ভোট পেতে পারে ৫০ শতাংশ। ইন্ডি জোট পেতে পারে ২০-৩০টি আসন। ৩৬ শতাংশ ভোট পেতে পারে তারা। ৫টির মতো আসন পেতে পারে অন্য দলগুলি। 

    আরও পড়ুুন: “সারদার নথি লোপাটের প্রতিদান পেলেন রাজীব”, নয়া ডিজিকে কটাক্ষ-বাণ শুভেন্দুর

    দক্ষিণ ভারতে মোট আসন ১৩২টি। এই অঞ্চলে বিজেপি ও তার শরিক দলগুলি পেতে পারে ২০-৩০টি আসন। ভোট পেতে পারে ১৯ শতাংশ। ইন্ডি জোট পেতে পারে ৭০-৮০টি আসন। তারা পেতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট। অন্য দলগুলি জিততে পারে ২৫-৩৫টি আসন। তারা পেতে পারে ৪১ শতাংশ ভোট (Loksabha Poll 2024)। সমীক্ষার ফল মিলবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে কেন্দ্রে যে ফের বিজেপিই আসবে, সে প্রত্যয় ধরা বারংবার ধরা পড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায়। তাঁর জমানায় দেশজুড়ে উন্নয়নের যে জোয়ার বয়ে গিয়েছে, তার জেরেই বিজেপির জয় নিশ্চিত, বলছেন পদ্ম নেতারাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

LinkedIn
Share