Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: দুবাইতে মোদি, সেলফি তোলার হুড়োহুড়ি প্রবাসী ভারতীয়দের, উঠল ‘ভারত মাতা কি জয়’ ধ্বনি

    PM Modi: দুবাইতে মোদি, সেলফি তোলার হুড়োহুড়ি প্রবাসী ভারতীয়দের, উঠল ‘ভারত মাতা কি জয়’ ধ্বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দুবাইতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনের পোশাকি নাম ‘কপ-২৮’। বৃহস্পতিবার রাতেই দুবাই পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিমানবন্দরে অবতরণের পরেই দুবাইতে থাকা প্রবাসী ভারতীয়রা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। মোদিকে কাছে পেয়ে দুবাই প্রবাসী ভারতীয়দের ব্যাপক উন্মাদনাও দেখা গেল। ‘সারে জাহান সে আচ্ছা’ ও ‘বন্দেমাতরম’ গাইলেন সেদেশের প্রবাসী ভারতীয়রা। উঠল ‘ভারত মাতা কি জয়’ ধ্বনিও।

    মোদিকে কাছে পেয়ে সেলফি তোলার হুড়োহুড়ি

    ১৪০ কোটির দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) কাছে পেয়ে সেলফি তোলার হুড়োহুড়িও পড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য যে হোটেলে থাকার বন্দোবস্ত করেছে আরব আমিরশাহির সরকার, তার সামনেও পৌঁছে যান প্রবাসী ভারতীয়রা। এদিন বিমানবন্দরে এবং হোটেলের বাইরে তাঁর প্রত্যেক শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গেই শুভেচ্ছা বিনিময় করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) হাত মেলান এবং মোবাইলে সেলফিও তোলেন। এরপরেই তিনি হোটেলে চলে যান।

    দুবাই পৌঁছানোর পর মোদির ট্যুইট

    শুক্রবার ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ বিষয়ক এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এর পাশাপাশি আরও তিনটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। জানা গিয়েছে ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ বিষয়ক এই সম্মেলনে ভারত ছাড়া আরও ২০০টি দেশের প্রতিনিধিরা বৈঠকে যোগ দেবেন। দুবাইতে পৌঁছানোর পরে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘কপ-২৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দুবাই এসেছি। সুন্দর পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যে হওয়া বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করছি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আজ দুবাইতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

    PM Modi: আজ দুবাইতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দিতে দুবাইতে রওনা হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, আজ শুক্রবার ১ ডিসেম্বর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির রাজধানী দুবাইতে শুরু হচ্ছে ২৮ তম বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুবাইয়ের উদ্দেশে পাড়ি দেন প্রধানমন্ত্রী। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী একটি ট্যুইট করে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দুবাই সফরের বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছেন। তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলার পথ খুঁজতে পৃথিবীর উন্নয়নশীল দেশগুলির এই সম্মেলন এবং সেখানে যোগ দিতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    জলবায়ু পরিবর্তন একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা 

    বর্তমান বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অ্যাজেন্ডা হিসেবেই মনে করা হয় (PM Modi)। এবং প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের সাধারণ ইস্যু হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন অন্তর্ভুক্ত থাকেই। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে বসেছিল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছিল। গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়নকে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে।

    মোদির ট্যুইট

    জানা গিয়েছে, দুবাইতে আয়োজিত এই বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও যোগ দেবেন অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই জলবায়ু সম্মেলনে আসছেন না বলেই জানা গিয়েছে। দুবাই রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী তরফ থেকে বিবৃতি সামনে এসেছে। ট্যুইটের মাধ্যমে তিনি (PM Modi) বলেন, ‘‘প্যারিস চুক্তির অধীনে জলবায়ু পরিবর্তনে মোকাবিলার অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হবে এই সম্মেলনে।’’ প্রসঙ্গত এই সম্মেলনের পোশাকি নাম ‘COP28’.

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPC Bill 2023: সংসদের আসন্ন অধিবেশনেই পেশ হবে ন্যায় সংহিতা বিল ২০২৩! ইঙ্গিত কেন্দ্রের

    IPC Bill 2023: সংসদের আসন্ন অধিবেশনেই পেশ হবে ন্যায় সংহিতা বিল ২০২৩! ইঙ্গিত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। এই অধিবেশনেই আইপিসি বিল ২০২৩ (IPC Bill 2023) পেশ করতে পারে নরেন্দ্র মোদির সরকার। বুধবার কেন্দ্রের তরফে ১৮টি বিল নিয়ে আলোচনার জন্য তালিকাভুক্তির নোটিশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। তার মধ্যেই রয়েছে আইপিসি বিলটিও। এই বিল নিয়ে বিস্তর আপত্তি তুলেছে কংগ্রেস, তৃণমূল সহ বিভিন্ন বিরোধী দল। তবে মোদি সরকার যে সে সবে বিশেষ আমল দিচ্ছে না, এই নোটিশ জারিই তার প্রমাণ।

    কী বলেছিলেন অমিত শাহ?

    সংসদের বাদল অধিবেশনের শেষ দিন ১১ অগাস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লোকসভায় জানিয়েছিলেন, ১৮৬০ সালে তৈরি আইপিসি প্রতিস্থাপিত হবে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা দিয়ে (IPC Bill 2023)। ১৮৯৮ সালের ক্রিমিনাল প্রসিডিওর অ্যাক্ট প্রতিস্থাপিত হবে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা বিল দিয়ে। আর ১৮৭২ সালের ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্ট প্রতিস্থাপিত হবে ভারতীয় সাক্ষ্য বিল দ্বারা। সেই সময়ই বিল তিনটি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের এনিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার প্রেক্ষিতেই আপত্তি জানান বিজেপি-বিরোধী কয়েকটি দল।

    পেশ হবে ১৮টি বিল

    এ ছাড়াও (IPC Bill 2023) আরও বেশ কয়েকটি বিল এই অধিবেশনেই আনতে চলেছে মোদি সরকার। বকেয়া ১১টি বিলও রয়েছে এর মধ্যে। নতুন বিল পেশ হবে ৭টি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল ২০২৩ পেশ হতে পারে। পোস্ট অফিস বিলটি আটকে রয়েছে রাজ্য সভায়। সেটিও পাশ করাবে সরকার। সচরাচর শীতকালীন অধিবেশন বসে নভেম্বরের মাঝামাঝি। এ বছর এই সময়টায় হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ অন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন বিরোধীরাও। সেই কারণেই ঠিক হয়, অধিবেশন বসবে ওই রাজ্যগুলির নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরে।

    আরও পড়ুুন: শ্রমিক হয়ে উত্তরকাশীতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার সৌভিক! বেআব্রু বাংলার হা-শিল্প দশা

    সেই মতো অধিবেশন শুরু হবে ৪ ডিসেম্বর। চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। সব মিলিয়ে অধিবেশন হবে ১৫ দিন। আসন্ন অধিবেশন সরগরম হতে পারে কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে। ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে তাঁকে বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে সংসদের এথিক্স কমিটি। সেই সুপারিশ পেশ করতে পারেন অধ্যক্ষ। প্রথা মেনে অধিবেশন বসার আগে এবারও হবে সর্বদলীয় বৈঠক। ২ ডিসেম্বর হবে ওই বৈঠক। বৈঠকে যোগ দিতে সব দলকেই আবেদন করেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PMGKAY: ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের! আরও ৫ বছর বিনামূল্যে খাদ্যশস্য পাবেন ৮১ কোটি মানুষ

    PMGKAY: ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের! আরও ৫ বছর বিনামূল্যে খাদ্যশস্য পাবেন ৮১ কোটি মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ খাদ্যশস্য যোজনায় (PM Garib Kalyan Yojana) আরও ৫ বছর তালিকাভুক্ত নাগরিকদের বিনামূল্যে খাদ্যশস্য (Free food grains) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Union Cabinet)। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) নেতৃত্বে হওয়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে কেন্দ্রীয় সরকার রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে আরও পাঁচ বছর বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়েছে। এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর, কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আরও ৫ বছরের জন্য এই সরকারি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হল। 

    কী এই যোজনা

    জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় এমনিতেই প্রতি মাসে ভর্তুকিযুক্ত দামে প্রদত্ত ৫ কেজি খাদ্যশস্য দেওয়া হয় দরিদ্র মানুষদের।  করোনা মহামারির (Covid Pandemic) ফলে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া চালু করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে রেশন কার্ড থাকা ভারতীয় নাগরিকরা প্রতিমাসে পাঁচ কিলো করে হয় গম না হয় চাল পাচ্ছিলেন। অতিরিক্ত খাদ্য সরবরাহ প্রকল্পের মাধ্যমে ছোলাও দেওয়া হচ্ছিল। দেশের ৮১ কোটি দরিদ্র মানুষকে প্রতি মাসে বিনামূল্যে ৫ কেজি করে খাদ্যশস্য সরবরাহ করার জন্য এই প্রকল্প চালু করেছিল কেন্দ্র সরকার।

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, “বিশ্বের বৃহত্তম খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায়, আরও ৫ বছর ধরে দরিদ্র মানুষকে খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হবে। আগামী পাঁচ বছরে এর জন্য সরকার প্রায় ১১.৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করবে।” তবে তিনি জানিয়েছেন, প্রয়োজনে তহবিল আরও বাড়ানো হবে। এই প্রকল্পের মেয়াদ য়ে বাড়ানো হবে, তা অবশ্য আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নভেম্বরের শুরুতেই ছত্তীসগঢ়ের দুর্গে এক নির্বাচনী জনসভায় তিনি বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার মেয়াদ এই ডিসেম্বরেই শেষ হচ্ছে। কিন্তু, বিজেপি সরকার এই প্রকল্পের মেয়াদ আরও ৫ বছরের জন্য বাড়াবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Amit Shah: “কোটি কোটি টাকা পাঠাচ্ছে কেন্দ্র, লুটছে তৃণমূলের সিন্ডিকেট-রাজ, বঞ্চিত গরিবরা”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “কোটি কোটি টাকা পাঠাচ্ছে কেন্দ্র, লুটছে তৃণমূলের সিন্ডিকেট-রাজ, বঞ্চিত গরিবরা”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলার জন্য কোটি কোটি টাকা পাঠাচ্ছেন মোদিজি। কিন্তু তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজের জন্য সেই টাকা পৌঁছচ্ছে না বাংলার গরিব মানুষের ঘরে।” বুধ-দুপুরে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে বিজেপির সভায় কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মোদি সরকার দেশকে কী কী দিয়েছে, এদিন তারও ফিরিস্তি দেন শাহ। বলেন, “গোটা দেশে মোদিজি কীভাবে বিকাশ করছেন! গরিবদের জীবনে কত পরিবর্তন এসেছে। ওঁদের ঘর দিয়েছেন, শৌচালয় দিয়েছেন, জল দিয়েছেন। শৌচালয়ের সঙ্গে ৫ লক্ষের স্বাস্থ্যবীমাও দিয়েছেন। করোনা অতিমারি রুখতে গোটা দেশে টিকাকরণও করেছেন মোদিজি। গোটা দেশে সন্ত্রাসবাদও দমন করেছেন তিনি।”

    তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজ!

    বাংলার জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হলেও, তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজের জন্য তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছায়নি বলে অভিযোগ শাহের। বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, অনুব্রত মণ্ডল, পার্থ চট্টোপাধ্যায গরু চুরি হোক বা কয়লা চুরি কিংবা নিয়োগ দুর্নীতি, বাংলার মানুষের টাকা এঁরা খেয়েছেন। মমতাজিকে বলছি, হিম্মত থাকলে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, অনুব্রত মণ্ডল, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে সাসপেন্ড করে দেখান।”

    ‘শাহি’ পরিসংখ্যান 

    কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছ তৃণমূল। এদিন ওয়াই চ্যানেলের সভায় তারই জবাব দেন শাহ (Amit Shah)। রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে তিনি দেখিয়ে দেন, ১০ বছরের ইউপিএ জমানার চেয়ে ৯ বছরের বিজেপি আমলে পশ্চিমবঙ্গের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ঢের বেশি টাকা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমানার সরকার দিয়েছে ২ লাখ কোটি টাকা। আর ন’ বছরে মোদি সরকার পাঠিয়েছে ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা।” তিনি বলেন, “আমরা মমতাদির কাছে অনেকবার হিসেব চেয়েছি। উনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, মোদিজি বাংলার জন্য কী করেছেন? আমি হিসেব নিয়ে এসেছি। কান খুলে শুনন। যে ইউপিএ সরকারে আপনি মন্ত্রী ছিলেন, সমর্থন করেছেন, তারা বাংলাকে মাত্র ২ লক্ষ কোটি টাকা দিয়েছিল। আর মোদিজি দিয়েছেন ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুুন: “সিএএ দেশের আইন, বাংলায় লাগু করবই”, ধর্মতলার সভা থেকে শাহি-বার্তা

    শাহ বলেন, “এছাড়াও আমরা এক লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা দিয়েছি। ইউপিএ সরকার ১৪ হাজার কোটি টাকা দিয়েছিল। মোদিজি দিয়েছেন ৫৪ হাজার কোটি টাকা। একশো দিনের কাজ সহ বিভিন্ন প্রকল্পে দেওয়া হয়েছে এক লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় সড়কের জন্য দেওয়া হয়েছে ৭০ হাজার কোটি টাকা। রেলে এবং বন্দরে দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে ১৬ হাজার ও এক হাজার কোটি টাকা। সেচ খাতে দেওয়া হয়েছে তিন হাজার কোটি টাকা। সব মিলিয়ে আপনার ২ লক্ষ কোটি টাকার জায়গায় ভারতীয় জনতা পার্টি (Amit Shah) দিয়েছে ৮ লক্ষ কোটি টাকা।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

     

  • Uttarkashi Tunnel Rescue: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আশার আলো, আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে প্রস্তুত ‘চিনুক’, সুখবর শীঘ্রই!

    Uttarkashi Tunnel Rescue: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আশার আলো, আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে প্রস্তুত ‘চিনুক’, সুখবর শীঘ্রই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর সিল্কিয়াড়া সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Rescue) ফের ধস। সেই কারণেই দেরি হচ্ছে উদ্ধার কাজে। তবে ছোট্ট এই ধসের কারণে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই বলেই জানিয়েছেন উদ্ধারকারীরা। সূত্রের খবর, সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের পরিবারবর্গকে ‘সুখবর’ দেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে বলা হয়েছে প্রশাসনকে।

    প্রস্তুত বায়ুসেনার হেলিকপ্টার

    সুড়ঙ্গে আটক শ্রমিকদের উদ্ধার করার পর নিয়ে যাওয়া হবে হাসপাতালে। পরে নিয়ে যাওয়া হবে অন্যত্র। তাই সুড়ঙ্গের কাছেই প্রস্তুত রাখা হয়েছে বায়ুসেনার একটি চিনুক হেলিকপ্টার। এনডিএমএ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল সৈয়দ আতা হাসনাইন বলেন, “চিনুক হেলিকপ্টারটি, চিন্যালিসাউর এয়ারস্ট্রিপে রয়েছে। এর ওড়ার সময় ছিল বিকেল সাড়ে চারটে। আমরা এটি রাতে ওড়াব না। যেহেতু সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে দেরি আছে, তাই আগামিকাল সকালে শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া হবে।”

    সাফল্যের খুব কাছাকাছি!

    তিনি বলেন, “আমরা বড় সাফল্যের খুব কাছাকাছি থাকলেও, এখনও সেখানে পৌঁছতে পারিনি (Uttarkashi Tunnel Rescue)। আটকে পড়া শ্রমিকরা মেশিনের শব্দ শুনেছেন। একবার ব্রেকথ্রু পাওয়া গেলে আটকে পড়া শ্রমিকদের বের করতে তিন-চার ঘণ্টা সময় লাগবে। পাইপের মধ্যে দিয়ে চাকাযুক্ত স্ট্রেচারে প্রত্যেক শ্রমিককে বের করতে প্রায় পাঁচ মিনিট সময় লাগবে।” তিনি বলেন, “ইঁদুরের গর্ত খোঁড়ার খনি শ্রমিকরা চব্বিশ ঘণ্টারও কম সময়ে ১০ মিটার খনন করে আসাধারণ কাজ করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, দিন কুড়ি ধরে সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধারে একাধিক পন্থা অবলম্বন করা হয়েছিল। আমেরিকায় তৈরি অগার মেশিনও নামানো হয়েছিল আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে। সেই মেশিনটি ভেঙে যাওয়ায় প্রয়োগ করা হয় ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি। ১২ জন খনি বিশেষজ্ঞ এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে উদ্ধার করার চেষ্টা চালাচ্ছেন সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের।

    আরও পড়ুুন: ‘‘গেরুয়া সুনামি দেখবে শহরবাসী’’, বুধবারের শাহি-সভা নিয়ে প্রত্যয়ী সুকান্ত

    এদিকে, সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে আশার আলো দেখা দিতেই দুর্ঘটনাস্থল ছাড়লেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। উত্তরকাশীর ওই সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন বাংলার তিনজন শ্রমিকও। উদ্ধারকাজ শেষ পর্বে পৌঁছে যেতেই তাঁদের ঘরে ফেরাতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তিন প্রতিনিধির একটি দল রওনা দিয়েছে উত্তরাখণ্ডের উদ্দেশে। প্রসঙ্গত, খনি শ্রমিকদের কল্যাণ ও নিরাপদে দ্রুত উদ্ধারের (Uttarkashi Tunnel Rescue) আশায় এদিনই পুজো দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে এবার ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি, প্রার্থনা প্রধানমন্ত্রীর

    Uttarkashi Tunnel Rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে এবার ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি, প্রার্থনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারার সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Rescue) আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায়নি সোমবার সন্ধে পর্যন্তও। আধুনিক মার্কিন অগার মেশিন ব্যর্থ হওয়ার পর এবার মান্ধতা দেশীয় পদ্ধতিতেই ভরসা করছেন উদ্ধারকারীরা। তবে, আশার আলো ধীরে ধীরে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন খনন-বিশেষজ্ঞরা। শ্রমিকদের মঙ্গলকামনায় পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ইঁদুর-গর্ত পদ্ধতি

    শ্রমিকদের উদ্ধারে চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে বৈজ্ঞানিক, অত্যাধুনিক বিদেশি ড্রিল। বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেও শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায়নি।  এখন তাই অবলম্বন করা হচ্ছে ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিটি বেশ বিপজ্জনক। এই পদ্ধতিতে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গিয়ে খনি শ্রমিকরা একটু একটু করে ইঁদুরের মতো গর্ত করতে থাকে। যেহেতু আমেরিকায় তৈরি অগার মেশিনটি সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ভেঙে গিয়েছিল, তাই অবলম্বন করা হচ্ছে ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি।

    উত্তরাখণ্ড সরকারের নোডাল অফিসার নীরজ খাইরওয়াল জানান, সাইটে আসা খনন কর্মীরা পৃথক পৃথক দলে বিভক্ত। একজন ড্রিলিং করবেন। অন্য একজন কোদাল, বেলচা দিয়ে মাটি-পাথর তুলতে থাকবেন। আর তৃতীয়জন সেটি তুলে ট্রলিতে রেখে দেবেন। জাতীয় সড়কের নিচে সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ধস নামায় আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বাংলার তিনজনও। পনেরো দিনেরও বেশি সময় ধরে ওই শ্রমিকরা রয়েছেন সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Rescue) আটকে।

    কী বলছেন সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ?

    আর মাত্র পাঁচ থেকে ছ’মিটার পথ অতিক্রম করতে পারলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিকের কাছে। ইঁদুরের মতো গর্ত করে শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানোর (Uttarkashi Tunnel Rescue) চেষ্টা করছেন ক্ষুদ্র সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞ ক্রিস কুপার বলেন, “আমরা ৫০ মিটার পেরিয়ে গিয়েছি। আর মাত্র পাঁচ-ছ মিটার বাকি।”

    পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, শ্রমিকদের মঙ্গলকামনায় হায়দরাবাদে ‘কোটি দীপোৎসভমে’ পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “হাজারও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও উত্তরাখণ্ড সরকারের তরফ থেকে শ্রমিকদের উদ্ধারে সব রকম চেষ্টা করা হচ্ছে। কোনও রকম খামতি রাখা হচ্ছে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক সতর্কতার সঙ্গে এই উদ্ধার অভিযান শেষ করতে হবে। এই প্রচেষ্টায় প্রকৃতি আমাদের ক্রমাগত কড়া পরীক্ষার মুখে ফেলেছে। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে সে সব প্রতিকূলতার মোকাবিলা করছি। আমরা সর্বাধিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শ্রমিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের প্রার্থনা করতে হবে।” তিনি বলেন, “আজ যখন আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি ও মানবকল্যাণের কথা বলছি, তখন আমাদের সেই সব শ্রমিক ভাইদের জন্যও প্রার্থনা করতে হবে, যাঁরা গত দু’ সপ্তাহ ধরে উত্তরাখণ্ডের একটি সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন। শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যদের সাহস দিতে হবে। গোটা দেশ তাঁদের সঙ্গে রয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘গত শতাব্দীর মহাপুরুষ গান্ধী, বর্তমান শতকের যুগপুরুষ মোদি’’, বললেন ধনখড়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর তেজস চড়াকে কটাক্ষ! শান্তনু সেনের কথার তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর তেজস চড়াকে কটাক্ষ! শান্তনু সেনের কথার তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুদ্ধ বিমান সফর নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বিপাকে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রস সাংসদ শান্তনু সেন। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা শান্তনুর মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তেজস বিমানে চড়া নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ। বেশ কয়েকটি উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে কার্যত ‘অপয়া’ বলেছিলেন শান্তনু। 

    কী বলেছিলেন শান্তনু

    দেশে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তেজসের নয়া সংস্করণে শনিবার সওয়ার হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ওড়ালেন তেজস যুদ্ধবিমান। তারপরই শান্তনু একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “নরেন্দ্র মোদির সফরের পরই ইসরো ফেল করেছে। কঙ্গনা রানাউত মোদির সঙ্গে দেখা করার পরই তাঁর ছবি সুপার ফ্লপ হয়েছে। বিরাট কোহলি মোদির সঙ্গে হাত মেলানোর পর টানা তিন বছর কোনও সেঞ্চুরি করতে পারেননি। বিশ্বকাপে টানা ১০ ম্যাচ জয়ের পরে মোদি স্টেডিয়ামে যাওয়াতেই ভারত ফাইনালে হেরে যায়। আর সেই কারণে মোদি তেজসে সওয়ার হওয়ার পরই যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হতে পারে।’

    আরও পড়ুন: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন কালীঘাটের ‘কাকু’! এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    শান্তনুর এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। দলের জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস এদিন সমন্ত সীমা লঙ্ঘন করেছে। তৃণমূল মোদির ওপর ঘৃণা বর্ষণ করার জন্য ভারতীয় সেনা বাহিনীর সদস্যদের মৃত্যু কামনা করছে। কারণ মোদি তেজস যুদ্ধ বিমানের জন্য এই বিমান ক্র্যাশ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে তৃণমূল। সেনা বাহিনীকেও ছেড়ে কথা বলে না তৃণমূল কংগ্রেস। পুলওয়ামা হামলা, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পরেও তৃণমূল প্রশ্ন তুলেছে। পুলওয়ামাকে ফেক বলেও বর্ণনা করেছিল তৃণমূল। এই দলের সাংসদ এরকম মন্তব্য করতেই পারে। এর জবাব চায় বিজেপি।” তৃণমূল সূত্রে খবর,  শান্তনুর এই মন্তব্যকে অসংবেদনশীল বলা হয়েছে। দলের তরফে তাঁকে জানানো হয়েছে, তিনি যেন মিডিয়ায় আর কোনও মন্তব্য না করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাবেশে ভিড় করেছেন কয়েক লক্ষ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা। এই ভিড়েই মিশে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় স্তরের নেতা-কর্মীরাও। মঞ্চে তখন ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। হঠাৎই তাঁর চোখ গেল এক খুদের দিকে। ভারতমাতার সাজে সজ্জিত ওই খুদে নেড়ে চলেছেন জাতীয় পতাকা।

    ‘ওয়েল ডান বেটা’

    শিশুটির উদ্দেশে হাত নাড়েন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘ওয়েল ডান বেটা’। প্রধানমন্ত্রীর মুখে এই শব্দবন্ধ শুনে জনতার চোখ তখন মঞ্চের মধ্যমণিকে ছেড়ে চলে গিয়েছে খুদে ‘ভারতমাতা’র দিকে। ২৯ নভেম্বর রয়েছে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের প্রচারেই গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তেলঙ্গনার ক্ষমতায় রয়েছে ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতি। কেসিআরের এই দলকে এদিন তুলোধনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সময়ই তাঁর চোখ পড়ে শিশুটির দিকে। তার পরেই প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আবেগমথিত মন্তব্য, “ওয়েল ডান বেটা”। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই শিশুটি তিরঙ্গা নিয়ে নাড়ছে। দেখুন, ও ভারতমাতা সেজে এসেছে। দেশের প্রত্যেক যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে এই বাচ্চাটি।”

    ভারত রাষ্ট্র সমিতিকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    এর পর ফের তিনি আক্রমণ শানান রাজ্যের শাসক দলকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ, ভারত যখন খেলনা রফতানিতে নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে, তখন ভারত রাষ্ট্র সমিতি ব্যস্ত নির্মলের খেলনা শিল্পকে ধ্বংস করতে। আমরা ক্ষমতায় এলে, এই শিল্পের পুনরুজ্জীবনে প্রচার শুরু করব।” প্রসঙ্গত, এই নির্মল জেলার খেলনা শিল্প এক সময় দেশ তো বটেই, বিদেশেও সমাদৃত হত।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গনায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে, যারা ফার্মহাউসে বাস করেন। অথচ গরিবদের ঘরবাড়ি দেন না। কেসিআর (তেলঙ্গনার মুখ্যমন্ত্রী) গরিবদের শত্রু। তাই তাঁদের ঘরবাড়ি পাওনা থেকে বঞ্চিত করেছেন। কিন্তু আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, যেই না তেলঙ্গনায় বিজেপি সরকার গড়বে, তার পরে পরেই বাড়ি দেওয়া হবে গরিবদের। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাবেন সাধারণ মানুষ। এটা মোদির (PM Modi) গ্যারেন্টি।” প্রসঙ্গত, বাকি চার রাজ্যের সঙ্গেই ৩ নভেম্বর ফল ঘোষণা হবে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচনেরও।  

    আরও পড়ুুন: ‘শাহি সমাবেশ’কে সফল করাই পাখির চোখ রাজ্য বিজেপির, নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • PM Modi: “কেসিআর কেবল তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি যত্নবান”, তেলঙ্গনা সরকারকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “কেসিআর কেবল তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি যত্নবান”, তেলঙ্গনা সরকারকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তেলঙ্গানায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে যিনি ফার্ম হাউসে থাকেন। অথচ তিনি গরিবদের বাড়ি দেন না।” রবিবার ভোটমুখী তেলঙ্গনায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গনায় ক্ষমতায় রয়েছে কেসিআরের ভারত রাষ্ট্র সমিতি। এদিন সে রাজ্যে দাঁড়িয়ে কেসিআরের নেতৃত্বাধীন সরকারকে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী।

    কেসিআরকে নিশানা মোদির 

    তিনি বলেন, “কেসিআর নেতৃত্বাধীন সরকার গরিবদের শত্রু।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গানায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে যিনি ফার্ম হাউসে থাকেন। অথচ তিনি গরিবদের বাড়ি দেন না। কেসিআর গরিবদের শত্রু। তাঁদের বাড়ি আটকে রেখেছেন। কিন্তু আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, তেলঙ্গনায় বিজেপি সরকার গড়লেই দ্রুত গরিবদের বাড়ি দেওয়া হবে। এটা মোদির গ্যারান্টি।” তিনি বলেন, “তেলঙ্গনার দরিদ্রদের জন্য বিজেপি যত্নবান। কিন্তু ভারত রাষ্ট্র সমিতির সরকার রাজ্যে গরিবদের জন্য উন্নয়নমূলক কাজগুলি থমকে দিয়েছে।”

    নিজামাবাদে টার্মারিক সিটি

    এদিন নির্মলে রাজনৈতিক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা তেলঙ্গনায় ন্যাশনাল টারমারিক বোর্ড গঠনর কথা ঘোষণা করেছি। বিজেপির ইস্তেহারে বিজেপি নিজামাবাদে টার্মারিক সিটি গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এখানকার হলুদকে জিআই ট্যাগ দেওয়া হবে। এতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন এ রাজ্যের হলুদ চাষিরা।” নির্মলে খেলনা শিল্প ধ্বংসের জন্যও কেসিআর নেতৃত্বাধীন সরকারকে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “আজ, ভারত যখন খেলনা রফতানির ক্ষেত্রে নয়া রেকর্ড গড়ছে, তখন ভারত রাষ্ট্র সমিতির সরকার নির্মলে সেই খেলনা শিল্প ধ্বংস করছে। আমরা যদি তেলঙ্গনার ক্ষমতায় আসি, তাহলে আমরা নির্মলে খেলনা শিল্প পুনরুজ্জীবনে প্রচার শুরু করব।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গনার সরকার রাজ্যবাসীকে ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই দেয়নি।”

    আরও পড়ুুন: “ইংরেজি বছরের শুরুতে মমতাকে ইডি-সিবিআই চা খেতে আমন্ত্রণ করবে” বিস্ফোরক দিলীপ

    তেলঙ্গনা বিধানসভার নির্বাচন হবে ৩০ নভেম্বর। শাসক দল ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে বিজেপি, কংগ্রেস, টিআরএস এবং কয়েকটি আসনে আসাদউদ্দিন ওয়াইসির পার্টি। গত দশ বছর ধরে তেলঙ্গনা শাসন করেছে কেসিআরের দল। তবে এবার তাদের জয় অনায়াস হবে বলে মনে করছেন না অতি বড় ভোট বিশেষজ্ঞও। নির্বাচনের মুখে বেশ কিছু বিধায়ক কেসিআরের দল ছেড়ে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেসে। ৩ ডিসেম্বর বাকি চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে ফল ঘোষণা হবে ১১৯ আসন বিশিষ্ট (PM Modi) তেলঙ্গনা বিধানসভারও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share