Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modis Security Breach: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গাফিলতির অভিযোগ, পঞ্জাবে সাসপেন্ড ৭ পুলিশ কর্মী

    PM Modis Security Breach: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় গাফিলতির অভিযোগ, পঞ্জাবে সাসপেন্ড ৭ পুলিশ কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিঘ্নিত হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা (PM Modis Security Breach)। তিনি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে। তা সত্ত্বেও বিক্ষোভকারীরা চলে আসেন প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের সামনে। বছর দুয়েক আগের সেই ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হল পঞ্জাবের এসপি গুরবিন্দর সিংহকে। কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগেই সাসপেন্ড করা হয়েছে পঞ্জাব পুলিশের এই কর্তাকে।

    নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন গুরবিন্দর

    গত বছর ৫ জানুয়ারি পঞ্চাবে একটি নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে একটি ফ্লাইওভারে প্রায় ২০ মিনিটে আটকে পড়েছিল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়। কৃষকদের বিক্ষোভের জেরে প্রধানমন্ত্রীকে সেখানে আটকে থাকতে হয় পুরো সময়টা। ঘটনার জেরে বিজেপি নেতারা তৎকালীন চরণজিৎ সিং চান্নি সরকারকে (কংগ্রেস) নিশানা করেন। ওই সময় ফিরোজপুরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন গুরবিন্দর। তিনি তখন ফিরোজপুরের এসপি ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত।

    কী বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট

    দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তার গলদ বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনা। এর ফলে আন্তর্জাতিক মহলে লজ্জার মুখে পড়তে হতে পারে ভারতকে। কেন প্রধানমন্ত্রীর কনভয় (PM Modis Security Breach) থামাতে হল, কীভাবেই বা বিক্ষোভকারীরা তাঁর কনভয়ের সামনে চলে এল, সে ব্যাপারে তদন্তের জন্য কমিটিও গঠন করে দেশের শীর্ষ আদালত। দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে তদন্ত চলার পর ১৮ নভেম্বর রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরে রিপোর্ট পেশ করেন পঞ্জাবের ডিজিপি। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতেই দিন তিনেক আগে সাসপেন্ড করা হয় গুরবিন্দরকে। যদি খবরটি প্রকাশ্যে আসে শনিবার। উল্লেখ্য, বর্তমানে গুরবিন্দর কর্মরত ছিলেন পঞ্জাবের বাথিন্ডা জেলায়।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল পার্টি অফিসের পিছনে বোমা বিস্ফোরণ! উড়ল কিশোরের হাতের আঙুল

    গত বিধানসভা নির্বাচনে পঞ্জাবে গোহারা হারে কংগ্রেস। ক্ষমতায় আসে ভগবন্ত মানের নেতৃত্বে আপ সরকার। কর্তব্যে গাফিলতির জন্য আরও ছজন পুলিশকর্মীকেও সাসপেন্ড করেছে মান সরকার। গুরবিন্দর ছাড়াও যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁরা হলেন, ডিএসপি পদমর্যাদার অফিসার পারসন সিংহ এবং জগদীশ কুমার, ইনসপেক্টর যতীন্দর সিং এবং বলবিন্দর সিংহ, সাব ইনসপেক্টর যশবন্ত সিংহ এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনসপেক্টর রমেশ কুমার। রাজ্য স্বরাষ্ট্র দফতরই এঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এই সাত পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করার পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে পেশ করা হয়েছে চার্জশিটও (PM Modis Security Breach)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panauti Jibe: প্রধানমন্ত্রীকে করা ‘পনৌতি’ মন্তব্যে পদক্ষেপ, রাহুলকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের

    Panauti Jibe: প্রধানমন্ত্রীকে করা ‘পনৌতি’ মন্তব্যে পদক্ষেপ, রাহুলকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপাকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ‘পনৌতি’ (অপয়া) ইস্যুতে (Panauti Jibe) রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। তার প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ করল নির্বাচন কমিশন। ২৫ নভেম্বরের মধ্যে রাহুলকে তাঁর বক্তব্য জানানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

    রাহুলের বেফাঁস মন্তব্য

    বিশ্বকাপের সবক’টি ম্যাচ জিতে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যায় টিম ইন্ডিয়া। কাপ হাতছাড়া হওয়ায় ভেঙে পড়েছিলেন ওই দলের সদস্যরা। ড্রেসিংরুমে গিয়ে তাঁদের সান্ত্বনা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার রাজস্থানের জালোরে এক জনসভায় ভারতের হার প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, “আমাদের ছেলেরা ভালই খেলছিল। বিশ্বকাপও জিতে যেত। কিন্তু এই অপয়া (পনৌতি) সব শেষ করে দিল।” রাহুলের নিশানায় যে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার আখ্যা!

    ওই সভায় রাহুল এও বলেছিলেন, “পকেটমাররা একা একা আসে না। সেখানে তিনজন থাকে। একজন সামনে থাকে, অন্যজন থাকে পিছনে। অন্য একজন থাকেন একটু দূরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজটা হল আপনার মনযোগটা অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার। তিনি টিভিতে আসেন, সামনে থাকেন। হিন্দু-মুসলিম, জিএসটি এবং নোটবন্দির মতো (Panauti Jibe) বিষয় তুলে তিনি জনগণের দৃষ্টি অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেন। এই সময়ের মধ্যে পিছন থেকে চলে আসেন আদানি, টাকা নিয়ে নেন।

    আরও পড়ুুন: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    রাহুলের এহেন মন্তব্যে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি করে বিজেপি। দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন কমিশনকে লেখা চিঠিতে বিজেপি লিখেছে, “একজন প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার ও পনৌতি বলাটা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা রাজনৈতিক সৌজন্যের অবনমন। কাউকে পকেটমার বলাটা নিছক গালাগালি দেওয়া নয়, তাঁর সামাজিক সম্মান নষ্ট করা। যাঁর সম্পর্কে এই শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাঁকে সমাজের চোখে হেয় করা (Panauti Jibe)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    BJP: প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ মন্তব্য, রাহুলের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একবার বেফাঁস মন্তব্য করে খুইয়েছিলেন সাংসদ পদ। দলকে ফেলেছিলেন বিপাকে। ছোটাছুটি করেছিলেন এক আদালত থেকে অন্য আদালতে। পরে অনেক কষ্টে ফিরে পেয়েছেন সাংসদ পদ। তবে তার পরেও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী যে নিজেকে এতটুকুও সংশোধন করেননি, তার প্রমাণ মিলেছে প্রধানমন্ত্রীকে ‘পনৌতি’ বলায়। রাহুলের এহেন মন্তব্যে বেজায় চটেছে বিজেপি (BJP)। এবার তারা দ্বারস্থ হয়েছে নির্বাচন কমিশনের। বুধবারই এ ব্যাপারে কমিশনে নালিশ করেছে মোদি-অমিত শাহের দল।

    রাহুলের বেফাঁস মন্তব্য

    টানা ১০টি ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কাপ হাতছাড়া হওয়ায় ভেঙে পড়েছিলেন ওই দলের সদস্যরা। ড্রেসিংরুমে গিয়ে তাঁদের সান্ত্বনা দেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার রাজস্থানের জালোরে এক জনসভায় ভারতের হার প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, “আমাদের ছেলেরা ভালই খেলছিল। বিশ্বকাপও জিতে যেত। কিন্তু এই অপয়া (পনৌতি) সব শেষ করে দিল।” রাহুলের নিশানায় যে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রাহুলের এহেন মন্তব্যে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি করে বিজেপি।

    রাহুলকে নিশানা বিজেপির 

    রাহুলের একটি ভিডিও ফুটেজ শেয়ার করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “তাহলে এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিকে পনৌতি বলছেন রাহুল। এখানে ভণ্ডামিরও বেশি কিছু আছে। ৫৫ বছরের যে ব্যক্তি নিজে জীবনে একটা দিনও কাজ করেননি, যাঁর পরিবার দুর্নীতির মাধ্যমে পরজীবীর মতো দশকের পর দশক ধরে দেশকে শোষণ করেছে এবং যাঁদের সরকার আর্থিক দিক থেকে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছিল, সেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে যে এরকম কথা বলছেন, তা হতাশা ও মানসিক অস্থিরতার পরিচয় দিচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘শিল্পের নামে চলছে মোচ্ছব’’! বাণিজ্য সম্মেলনকে কটাক্ষ ডিএ আন্দোলনকারীদের

    রাহুলের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। কমিশনকে লেখা চিঠিতে বিজেপি লিখেছে, “একজন প্রধানমন্ত্রীকে পকেটমার ও পনৌতি বলাটা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা রাজনৈতিক সৌজন্যের অবনমন। কাউকে পকেটমার বলাটা নিছক গালাগালি দেওয়া নয়, তাঁর সামাজিক সম্মান নষ্ট করা। যাঁর সম্পর্কে এই শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হচ্ছে, তাঁকে সমাজের চোখে (BJP) হেয় করা।” প্রসঙ্গত, ‘মোদি’ পদবি নিয়ে কটাক্ষ করায় মাস কয়েকের জন্য সাংসদ পদ খুইয়েছিলেন রাহুল।

    কমিশন কী পদক্ষেপ নেয়, এখন সেটাই দেখার। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • G20 Summit: “ডিপফেকের বিপদ সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে”, জি২০-র বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    G20 Summit: “ডিপফেকের বিপদ সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে”, জি২০-র বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-কে সব মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। তবে এই প্রযুক্তিকে অবশ্যই তার আগে সমাজের জন্য নিরাপদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।” বুধবার ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের নেতৃত্বে জি২০ সম্মেলনের শেষ বৈঠকটি হয়েছে বুধবার। উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “এআইকে সব মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। তবে এই প্রযুক্তিকে অবশ্যই তার আগে সমাজের জন্য নিরাপদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ডিপফেক বর্তমানে একটি বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এআই জনসাধারণের জন্য নিরাপদ হওয়া উচিত। মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এআই ব্যবহার করা উচিত।”

    ডিপফেক নিয়ে উদ্বেগ

    রবিবারই এআই ডিপফেক নিয়ে বিজেপির বিজয়া সম্মেলনীতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ডিপফেকের অপব্যবহার সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। ডিপফেকের অনিষ্টকারী দিক সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী সেদিন জানিয়েছিলেন, তাঁর একটি গরবা নাচের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তিনি জানান, স্কুল জীবনের পর তিনি আর কোনওদিন গরবা নাচেননি। জি২০ সম্মেলনেও এআই ডিপফেকের বিপদ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন মোদি।

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের প্রসঙ্গ

    প্রত্যাশিতভাবেই এদিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে (G20 Summit) এসেছে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের প্রসঙ্গ। চারদিনের জন্য যে যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা হয়েছে, তাকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “জি২০ গোষ্ঠীর কাছে কোনও ধরনের সন্ত্রাসবাদই গ্রহণযোগ্য নয়।” পণবন্দিরা দ্রুত মুক্তি পাবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই মুম্বই হামলায় জড়িত পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ইজরায়েল। পনের বছর আগের ওই ঘটনার এতদিন পরে লস্করকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছিলেন, সন্ত্রাসবাদ রোধে একজোট হতে হবে তামাম বিশ্বকে। বুধবার সেই একই সুর শোনা গেল ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠেও।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপিকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেব” হুমকি তৃণমূল নেতার

    বক্তৃতায় মোদি বলেন, “আজকে বিশ্ব চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ। এই সময় পারস্পরিক বিশ্বাসই আমাদের ঐক্যবদ্ধ করবে। পারস্পরিক বিশ্বাসের মাধ্যমেই আমরা একে অপরের সঙ্গে যুক্ত হতে পারব।” ভারতের সভাপতিত্বে জি২০তে আফ্রিকান ইউনিয়নের প্রবেশ এবং জি২০-র (G20 Summit) সাফল্যও উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    G20 Summit: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক আগেই নয়াদিল্লিতে শেষ হয়েছে জি২০ (G20 Summit) শীর্ষ সম্মেলন। ভারতের নেতৃত্বে শেষ এই সম্মেলন হবে আজ, বুধবার, নয়াদিল্লিতে। ভার্চুয়াল মাধ্যমের এই বৈঠকের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই বৈঠকের শেষেই জি২০ সম্মেলন আয়োজনের ব্যাটন চলে যাবে অন্য দেশের হাতে।

    বৈঠকে যোগ দেবেন কারা

    ভার্চুয়াল এই বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে বেজিংয়ের তরফে যোগ দেওয়ার কথা সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও যোগ দিচ্ছেন না এই বৈঠকে। সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনেও গরহাজির ছিলেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান। (পুতিন অবশ্য যোগ দিয়েছিলেন ভার্চুয়ালি।) তবে এদিনের বৈঠকে আশ্চর্যজনকভাবে যোগ দিতে চলেছেন কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডো। নয়াদিল্লির বৈঠকে (G20 Summit) উপস্থিত ছিলেন তিনি। তার পর অবশ্য তলানিতে ঠেকেছে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। কানাডায় খালিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং গুজ্জরের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতকে দুয়ো দেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো। ট্রুডোর অভিযোগ অস্বীকার করে নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দেয়, অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এ পর্যন্ত সেই প্রমাণ দিতে পারেনি ট্রুডোর দেশ।

    সম্প্রচার করা হবে কেবল মোদির ভাষণ

    সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বিদেশমন্ত্রী পেনি উইংয়ের সঙ্গে বৈঠকে উত্থাপন করেছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানে জয়শঙ্কর তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন, কানাডা কূটনৈতিক ও দ্বিপাক্ষিক সব ধরনের সম্পর্ক উপেক্ষা করছে। খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়ে ভারতের দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে তুলেছে। এদিনের বৈঠকে যদি এই বিষয়টি উত্থাপিত হয়, তাহলে ট্রুডোর বিপদ বাড়বে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের। এদিনের বৈঠকে উঠতে পারে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের প্রসঙ্গও। তবে সম্প্রচার করা হবে কেবল মোদির ভাষণ।

    আরও পড়ুুন: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কাতরা বলেন, “আমরা আশা করছি এদিনের ভার্চুয়াল বৈঠকে জি২০-র বেশিরভাগ নেতাই যোগ দেবেন।” জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, “ভার্চুয়াল এই বৈঠকে কেবল বিশ্বনেতাদের পূর্ববর্তী আলোচনার কতটা অগ্রগতি হয়েছে তা নিয়েই আলোচনা হবে না, বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি নিয়েও কথা হবে।” তিনি বলেন, “রাষ্ট্রসংঘের ৭৮তম অধিবেশনের পর এই প্রথম একত্রিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বিশ্বনেতারা (G20 Summit)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ ক্রিকেটে হেরে গিয়েছে ভারত। টানা ১০টি ম্যাচ জিতেও ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হয়েছে রোহিত শর্মার দল। অস্ট্রেলিয়ার কাছে এই হার মেনে নিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে ড্রেসিংরুমে চলে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার চোখের সামনে টিম ইন্ডিয়াকে হারতে দেখেছেন। দেখেছেন টিমের সদস্যদের চোখের জল ফেলতেও। তারপর আর নিজেকে সামলাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। ড্রেসিংরুমে গিয়ে সান্ত্বনা দিয়েছেন টিম ইন্ডিয়াকে। দেশের আর কোনও প্রধানমন্ত্রীকে এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছে কিনা, তা মনে করতে পারছেন না ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরাও।  

    “মন খারাপ করার দরকার নেই…”

    প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন ড্রেসিংরুমে। তিনি প্রথমে যান রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির কাছে। তাঁদের কাঁধে হাত থেকে দেন সান্ত্বনা। তিনি বলেন, “মন খারাপ করার দরকার নেই। হার-জিত তো লেগেই থাকে। গত ১০ ম্যাচে তোমরা যথেষ্ট ভাল খেলেছ। আমাদের গৌরবান্বিত করেছ। তোমরা ১০টা ম্যাচ জিতে এসেছ। একটা ম্যাচ এমন হতেই পারে।” টিম ইন্ডিয়াকে তাঁর বাসভবনে আসার আমন্ত্রণও জানান প্রধানমন্ত্রী। রোহিত-বিরাটদের পিঠ চাপড়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুখে হাসি আনো। গোটা দেশ তোমাদের দেখছে।”

    “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা”

    পরাজয়ের পরে ভারতীয় ড্রেসিংরুমের গুমোট ভাবটা কাটাতেও সচেষ্ট ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। জাদেজাকে সম্বোধন করেন ‘বাবু’ বলে। জসপ্রীত বুমরাহের সঙ্গে কথা বলেন গুজরাটি ভাষায়। তিনি (বুমরাহ) গুজরাটি বলতে পারেন কিনা, জিজ্ঞাসা করেন তাও। কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গেও হাত মেলান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা। এমনটা হতেই পারে।”

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    এরপর প্রধানমন্ত্রী যান ভারতের সব চেয়ে সফল বোলার মহম্মদ শামির কাছে। তাঁকে টেনে নেন বুকে। প্রধানমন্ত্রীর বুকে মাথা রেখে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেন শামি। সকলের সঙ্গে করমর্দন করার পর প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এমন হয়েই থাকে। সতীর্থরা একে অপরকে সাহস দাও, উৎসাহ দাও। উজ্জ্বীবিত করো। তোমরা যখন সময় পাবে, তখন দিল্লিতে আসবে। আমার তরফ থেকে নিমন্ত্রণ রইল। তোমাদের সঙ্গে কথা হবে।”

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • World Cup Final: মোদি থেকে শাহরুখ, বিগ বি থেকে গম্ভীর, ভারতীয় দলের পাশে সকলেই দাঁড়ালেন

    World Cup Final: মোদি থেকে শাহরুখ, বিগ বি থেকে গম্ভীর, ভারতীয় দলের পাশে সকলেই দাঁড়ালেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১০ ম্যাচে অপ্রতিরোধ্য ছিল ভারতীয় দল। তবে ছন্দপতন হল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে (World Cup Final)। ফাইনালের দিন অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে পরাস্ত হয়েছে ভারত। ১৪০ কোটি দেশবাসীর মন ভারাক্রান্ত। এই সময় ভারতীয় টিমের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে বলিউডের তারকা এবং প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘সারা বিশ্বকাপ জুড়ে আপনারা নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। চরম উদ্যমে আপনারা খেলেছেন (World Cup Final) এবং দেশকে গর্বিত করেছেন। আমরা আপনাদের পাশে আজকেও রয়েছি সব সময় থাকব।’’

    গৌতম গম্ভীরের ট্যুইট

    ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য গৌতম গম্ভীর। ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৯৭ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছিলেন গৌতম। মূলত তাঁর ওই ইনিংসের উপর ভিত্তি করেই জয় (World Cup Final) অনেকটা সহজ হয়ে যায় সেদিন। গৌতম গম্ভীর এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন,  ‘‘আমরা সবসময়ের জন্যই একটি চ্যাম্পিয়ান টিম।’’ নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের জন্য অভিনন্দনও জানিয়েছেন গৌতম।

    ভিভিএস লক্ষণের বার্তা

    ভারতীয় দলের প্রাক্তন খেলোয়াড় (World Cup Final) ভিভিএস লক্ষণ এদিন এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘ফাইনালে হেরে যাওয়াটা সত্যিই বেদনাদায়ক কিন্তু মনে রাখতে হবে রোহিত এবং তাঁর ছেলেরা যেভাবে বিশ্বকাপে মাথা উঁচু করে খেলেছে তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’’

    ইরফান পাঠানের ট্যুইট

    ইরফান পাঠান এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘সারা বিশ্বকাপে এই একটি ম্যাচই খারাপ গেল আমাদের। আমার সম্মান এবং ভালোবাসা থাকবে টিমের প্রতি।’’

    শাহরুখ খানের ট্যুইট

    বলিউড বাদশা শাহরুখ খান এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘সম্পূর্ণ টুর্নামেন্টে (World Cup Final) যে উদ্যমে খেলেছে আমাদের ছেলেরা তা সত্যিই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’’

    অমিতাভ বচ্চনের ট্যুইট

     অমিতাভ বচ্চন এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন ‘‘তোমাদের প্রতিভা এবং ক্ষমতা অসীম। শুধু একবার তাকিয়ে দেখো আগের দশটি ম্যাচে তোমরা কত প্রাক্তন চ্যাম্পিয়ন এবং বর্তমান উইনারকেও হারিয়েছ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “রাজস্থানে কংগ্রেস নেতৃত্ব একে অপরকে রান আউটের চেষ্টায় রত”, বিস্ফোরক প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট জ্বরে কাঁপছে দেশ। দোরগোড়ায় আবার রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। রবিবার চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই কংগ্রেসকে নিশানা করতে গিয়ে ক্রিকেটের প্রসঙ্গ টেনে আনেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থান কংগ্রেস নেতৃত্ব অনেকটা ক্রিকেট দলের মতো। যার ব্যাটসম্যানরা একে অপরকে রান-আউট করার চেষ্টায় পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। একজন আর একজনকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করতে থাকে। অশান্তি চলতেই থাকে।”

    ‘আলো-অন্ধকার’

    তিনি বলেন, “এই দলের নেতারা উন্নয়নের শত্রু হয়ে রয়েছে, শত্রুই থাকবে। কংগ্রেস নেতৃত্ব ও ভাল উদ্দেশ্যের মধ্যে সম্পর্ক আদতে আলো ও অন্ধকারের মতো।” রাজস্থানে গেহলট ও শচিন পাইলটের দ্বন্দ্বের কথা সর্বজনবিদিত। রাজনৈতিক মহলের মতে, ক্রিকেটের প্রসঙ্গ তুলে এদিন রাজস্থান কংগ্রেসের সেই অন্তর্দ্বন্দ্বকেই কৌশলে খুঁচিয়ে তুললেন প্রধানমন্ত্রী।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপশাসনের কারণে রাজস্থানে মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব এখন নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে।”

    ভারতের দৃষ্টান্তমূলক উন্নতি 

    শনিবারই রাজস্থানের ভরতপুরের জনসভায় কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আগামী ৩ ডিসেম্বর কংগ্রেস ছু-মন্তর হয়ে যাবে।” কংগ্রেসের রাজত্বে রাজস্থানে মহিলা ও দলিতদের ওপর অত্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর। তাঁর দাবি, রাজস্থানে মহিলাদের ভরসা হারিয়েছেন অশোক গেহলটের সরকার। রাজস্থানে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যকে দুর্নীতিমুক্ত করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারত নিত্যদিনই নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে। যে কোনও একটা ক্ষেত্রের কথা ধরুন, দেখবেন, ভারত চমকে দেওয়ার মতো উন্নতি করছে। গোটা দেশের সর্বত্রই এই স্পিরিট রয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে। এবং এটা করব আমরাই।”

    আরও পড়ুুন: দিল্লি জলবোর্ডে ব্যাপক দুর্নীতি! টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।” প্রসঙ্গত, রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। নির্বাচন হবে ২৫ নভেম্বর। ফল বের হবে ৩ ডিসেম্বর।

     

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

     

  • PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    PM Modi: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লাল ডায়েরিতে ধরা পড়ে গিয়েছে জাদুকরের জাদুকরি।” রবিবার এই ভাষায়ই রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের অশোক গেহলটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন চুরু জেলায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    গেহলটের লাল ডায়েরি

    গেহলটের লাল ডায়েরিতে কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্স নথিভুক্ত রয়েছে বলেও দাবি তাঁর। মাসখানেক আগে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করা হয় রাজেন্দ্র সিং গুধাকে। তার পরেই তিনি দাবি করেন, গেহলটের লাল ডায়েরিতে রয়েছে তাঁর সরকারের বেআইনি আর্থিক আদানপ্রদানের যাবতীয় হিসেব। গুধা বলেছিলেন, “কয়েকদিন আগে রাজস্থানের কংগ্রেস নেতা ধর্মেন্দ্র রাঠোরের বাড়িতে রেড করে ইডি। সেখানে পাওয়া একটি লাল ডায়েরি যে কোনও মূল্যে আমাকে উদ্ধার করতে বলেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। আমি না থাকলে তিনি জেলে যেতেন।”

    ‘জাদুকরের জাদুকরি’

    ২৫ নভেম্বর রাজস্থান বিধানসভার নির্বাচন। জোর কদমে প্রচারে নেমেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। পিছিয়ে নেই বিজেপিও। এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের লুট করার লাইসেন্সের পুরো গল্প লাল ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। এখন ধীরে ধীরে সেই লাল ডায়েরির পাতা খুলতে শুরু করেছে। লাল ডায়েরির একটি করে পৃষ্ঠা খোলে আর গেহলটজি একবার করে ফিউজ হয়ে যান। জাদুকরের জাদুকরি এবার লাল ডায়েরিতে দেখা যাচ্ছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা যদি বিজেপিকে জিতিয়ে আনেন, আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজের দলকে সরিয়ে দেব।”

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

    এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী দেশ রক্ষায় রাজস্থানের সেনা সদস্যদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। কংগ্রেস রাজস্থানবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যদি আপনি বিজেপিকে বেছে নেন, তাহলে আমরা রাজস্থান থেকে দুর্নীতিবাজদের দলকে তাড়িয়ে দেব। বিজেপি দ্রুত উন্নয়ন করবে এবং রাজস্থানের জয় হবে। জয় হবে রাজস্থানের মা-বোন-যুবক-কৃষকদের।”

    এর আগেও রাজস্থানের একাধিক সভায় কংগ্রেসের দুর্নীতিকে হাতিয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “গত পাঁচ বছরে রাজ্যের কোনও উন্নয়নই হয়নি। দুর্নীতি, হিংসা ও অপরাধের ক্ষেত্র বানিয়েছে অশোক গেহলট সরকার। যেখানেই কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়, সেখানেই সন্ত্রাসবাদী, অপরাধী ও দাঙ্গাবাজদের রমরমা বৃদ্ধি পায়।” ক্ষমতায় এলে বিজেপি সরকার যে গেহলটের লাল ডায়েরির রহস্য ফাঁস করবে, তাও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India’s GDP: ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাল মোদির ভারত, এর আগে রয়েছে কারা?

    India’s GDP: ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাল মোদির ভারত, এর আগে রয়েছে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের অর্থনীতিকে এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায় এই প্রত্যয় ঝরে পড়তে দেখা গিয়েছে একাধিকবার। তাঁর সেই আত্মবিশ্বাস যে নিছক স্বপ্ন নয়, ঘোর বাস্তব, তার প্রমাণ মিলল আজ, রবিবার। এদিন ৪ লাখ কোটি মার্কিন ডলারের মাইল ফলক ছুঁয়ে ফেলল ভারত।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য 

    জিডিপির (India’s GDP) নিরিখে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানির পরেই ঠাঁই করে নিল মোদির ভারত। ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপিকে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে মোদি সরকার। এদিন মিলল তারই প্রমাণ। প্রসঙ্গত, আইএমএফের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অনলাইনে রিয়েল টাইমে বিভিন্ন দেশের জিডিপি দেখানো হয়। সেখানেই দেখা গেল ভারত রয়েছে পাঁচ নম্বরে।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অনুমান, চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি (India’s GDP) বৃদ্ধি হবে ৬.৫ শতাংশ।

    ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির পরিমাণ 

    যদিও এই বৃদ্ধির পরিমাণ দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলেই জানা গিয়েছে বহু সংস্থার অর্থনৈতিক পূর্বাভাসে। আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, “অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতিবেগ দেখে আমি আশা করছি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি আমাদের অবাক করে দিতে পারে।” প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ঘটেছিল ৭.৮ শতাংশ।

    আইএমএফের জিডিপির তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বব্যাপী জিডিপির তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। তৃতীয় স্থানটি দখল করেছে এশিয়ার দেশ, জাপান। চার নম্বরে রয়েছে ইউরোপের দেশ জার্মানি। পাঁচ নম্বরে ফের এশিয়ার দেশ ভারত। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় দীর্ঘদিন ধরে পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। সেই ব্রিটেনকে সরিয়ে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করেছে ভারত। এবার জিডিপির তালিকায়ও পাঁচ নম্বরে চলে এল মোদির দেশ।

    আরও পড়ুুন: কেরলের কংগ্রেস সাংসদের নিশানায় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী, কী বললেন উন্নিথান?

    ভারতীয় অর্থনীতির এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত নেট নাগরিকরাও। এক নেট নাগরিক লিখেছেন, ভারতীয় অর্থনীতির ৪ লাখ কোটি ডলারে পৌঁছে যাওয়া ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতিকে ৫ লাখ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করার পথে একটি মাইলফলক (India’s GDP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share