Tag: PM Modi

PM Modi

  • Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিগেডে বসবে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। ২৪ ডিসেম্বর গীতা জয়ন্তীর দিন হবে ওই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। সম্মতি মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী আসার আগেই কলকাতায় আসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ২৯ নভেম্বর বিজেপি আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিতে পারেন তিনি।

    সুকান্ত-বার্তা

    বিজেপি সূত্রে খবর, শুক্রবার দিল্লিতে শাহের সঙ্গে এ ব্যাপারে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। সুকান্ত বলেন, “আমরা চেয়েছি অমিত শাহজি ধর্মতলার সভায় থাকুন। কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত মানুষদের নিয়ে আমাদের ২৯ নভেম্বরের সমাবেশ ঐতিহাসিক আকার নেবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সেই সভায় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।” ২৯ নভেম্বরের এই সভার ডাক দেওয়া হয়েছিল ৭ অক্টোবর, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী স্বাধ্বী নিরঞ্জনের উপস্থিতিতে।

    বঞ্চিতদের সমাবেশের ডাক শুভেন্দুর 

    সেদিন সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছিলেন, ২৯ নভেম্বর কলকাতায় বঞ্চিতদের সমাবেশ করা হবে। এক লক্ষ বঞ্চিতকে আনা হবে। বিজেপির অভিযোগ, কেন্দ্রীয় নানা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বহু পরিবারকে বঞ্চিত করে রেখেছে রাজ্য সরকার। ২৯ তারিখের সভায় নিয়ে আসা হবে এই বঞ্চিতদেরই। সভায় যাতে ব্যাপক ভিড় হয়, সেজন্য ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় নির্দেশ পাঠিয়েছে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। মূলত কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা-বঞ্চিতদের সভায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছে পদ্মশিবির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘জার্সির রঙ গেরুয়া হলে মুখ্যমন্ত্রী কি গঙ্গায় ঝাঁপ দেবেন’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    ফি বার ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভা করে তৃণমূল। বিজেপির (Amit Shah) রাজ্য নেতৃত্বও চান ২৯ তারিখে ওই জায়গায় সমাবেশ করতে। কলকাতা পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে আবেদনও করেছে পদ্ম শিবির। যদিও এখনও অনুমোদন মেলেনি। তবে শেষ পর্যন্ত অনুমতি না মিললে তাঁরা যে আদালতের দ্বারস্থ হবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত, শুভেন্দুরা। পদ্ম শিবিরের আশা, আদালতে মিলবে অনুমতি। তবে সভার অনুমতি পাওয়ার আগেই শাহের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা সেরে রেখেছে বিজেপি। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, সাধারণ নির্বাচনের আগে প্রথমে শাহ ও পরে প্রধানমন্ত্রীকে রাজ্যে নিয়ে এসে ওয়ার্ম-আপ সেরে নিতে চাইছে গেরুয়া শিবির (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ডিপফেক নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও, হুঁশিয়ারি দিলেন চ্যাট জিপিটিকে

    PM Modi: ডিপফেক নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও, হুঁশিয়ারি দিলেন চ্যাট জিপিটিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের হাতে এখন কৃত্রিম মেধার মতো উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। আমাদের উচিত দায়িত্ববোধের সঙ্গে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা। কেউ যেন এই ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার না করেন। এজন্য এ ব্যাপারে উপযুক্ত শিক্ষার প্রসার ঘটানো জরুরি।” শুক্রবার দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত দিওয়ালি মিলন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “একটি ফেক ভিডিওতে আমাকে গরবা নাচতে দেখা গিয়েছে। এটা দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিপফেক আমাদের কাছে ক্রমেই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে।”

    ‘অশান্তি ও অস্থিরতার সৃষ্টি হতে পারে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সমাজের একটা বড় অংশের মানুষের এই জাল ভিডিও যাচাই করার সুযোগ নেই। তাই লোকজন সহজেই ডিপফেককে বিশ্বাস করে নেয়। এতে সমাজে অশান্তি ও অস্থিরতার সৃষ্টি হতে পারে।” তিনি বলেন, “ডিপফেক কীভাবে কাজ করে, এটা কী করতে পারে, কোন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে আমাদের, এ থেকে কী হতে পারে, এগুলো আমাদের জানতে হবে। দেশবাসীকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। একটি ফেক ভিডিওয় আমাকে গরবা নাচতে দেখা গিয়েছে। স্কুল ছাড়ার পর কোনওদিনই আমি গরবা নাচিনি। আমার প্রিয়জনেরাও এই ভিডিও শেয়ার করছেন। এটা গভীর উদ্বেগের বিষয়।”

    চ্যাট জিপিটিকে হুঁশিয়ারি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, তিনি ইতিমধ্যেই চ্যাট জিপিটির সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের এ ব্যাপারে সতর্ক করার পাশাপাশি ডিপফেক প্রযুক্তিকেও যেন তাদের তৈরি ভিডিও বা অন্য বিষয়বস্তু নিয়ে সতর্ক করা হয়। তিনি বলেন, “গত সপ্তাহেও আমরা ‘ভোকাল ফর লোকালে’র পক্ষে সওয়াল করেছিলাম। আমরা বলেছিলাম, দেশে প্রায় ৪.৫ লাখ কোটি টাকার ব্যবসা হচ্ছে। লোকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায় নিযুক্ত হয়ে রোজগার করছেন। এর ভিত্তিতেই আমরা উন্নত ভারত গঠনের পথে এগোতে পারি। এ ব্যাপারে একটা বিশ্বাসের জায়গা গড়ে তুলতে হবে। এ ব্যাপারে দেশবাসীকে উৎসাহ দিতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জমির দালাল থেকে তৃণমূলের প্রধান, রকেট গতিতে উত্তরণই কাল হল রূপচাঁদের

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আপনারা এ নিয়ে সম্মেলনের আয়োজন করতে পারেন। সেখানে আলোচনা করতে পারেন দেশের ১০টি শহর কীভাবে এক ট্রিলিয়ান থেকে তিন ট্রিলিয়ন অর্থনীতির হতে পেরেছে। কীভাবে ওই শহরগুলি ক্রমেই তাদের অর্থনীতির ভিত মজবুত করে চলেছে? এ ব্যাপারে আলোচনা করতে আপনারা ওই শহরগুলি থেকে বিশেষজ্ঞদের আনতে পারেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপ ফাইনালে মাঠে মোদি! আমেদাবাদে হোটেল ভাড়া ৪ লাখ, বিমানভাড়াও চড়ছে

    ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপ ফাইনালে মাঠে মোদি! আমেদাবাদে হোটেল ভাড়া ৪ লাখ, বিমানভাড়াও চড়ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাক মহারণের পর এবার মোতেরায় মহাযুদ্ধ! অস্ট্রেলিাকে হারিয়ে কাপ জয়ের অপেক্ষায় আমেদাবাদ। রবিবার ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালে ঠিক হবে এ বারের বিশ্বকাপ জিতবে কোন দেশ। ইতিমধ্যেই  আমদাবাদে পৌঁছে গিয়েছে রোহিতরা। ভারতীয় দল শহরে পা রাখতেই চড়চড় করে বাড়ছে হোটেল ভাড়া। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমেদাবাদ যাওয়ার বিমান-খরচও আকাশ ছুঁইছুঁই। বিশেষ সূত্রে খবর, ফাইনালে মাঠে থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    ফাইনালে বিশিষ্ট অতিথিরা

    রবিবার বিশ্বকাপ ফাইনাল উপলক্ষে আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে থাকছেন সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের খ্যাতনামারা। থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেলও। বলিউডের বেশ কয়েকজন তারকাও বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখতে আমেদাবাদে আসছেন। এদিন নানা অনুষ্ঠান আয়োজন করছে বিসিসিআই। ম্যাচ শুরু হওয়ার আগে যেমন বিশেষ অনুষ্ঠান হবে, তেমনই ম্যাচ চলাকালীনও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। ম্যাচ শেষ হওয়ার পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও বিশেষ আকর্ষণীয় হতে চলেছে। বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের পুরস্কার দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: রোহিতের হাতে কাপ দেখার স্বপ্ন! ইডেন কেন সমর্থন জানাল দক্ষিণ আফ্রিকাকে?

    ভারতের অনুশীলন

    আজ, শুক্রবার নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অনুশীলন করবে ভারত। তবে তা ঐচ্ছিক অনুশীলন। তাই সকলকে সেখানে দেখা না-ও যেতে পারে। টানা ম্যাচ খেলে চলেছেন বিরাটেরা। শুক্রবার বিশ্রাম নিতে পারেন তাঁরা। শনিবার অনুশীলনের সুযোগ রয়েছে তাদের কাছে। ইতিমধ্যেই আমেদাবাদগামী বিমানগুলির অধিকাংশ আসনই বুক হয়ে গিয়েছে। মুম্বই থেকে আমেদাবাদগামী বিমানের ১৮-২০ নভেম্বর ভাড়া পড়ছে ৪৫ হাজারের বেশি।অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে ওই সময়ের বিমানের ভাড়া একেবারে চড়তে শুরু করেছে। হোটেলগুলিতেও ঠাঁই নেই অবস্থা। যে হোটেলের কিছু ঘর খালি রয়েছে, তার ভাড়া সাধারণ সময়ের থেকে ১০ গুণ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: মণিপুরে মেইতেইদের ৯টি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    Manipur Violence: মণিপুরে মেইতেইদের ৯টি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কয়েক মাস ধরে চলার পর অবশেষে মণিপুরে (Manipur Violence) নিভেছে অশান্তির আগুন। এবার ব্যবস্থা নিতে শুরু করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। রাজ্যে গোষ্ঠীহিংসায় জড়িত থাকার অভিযোগে মেইতেইদের ন’টি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল তারা। চিত্রাঙ্গদার দেশের হিংসায় এই সংগঠনগুলি প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিল বলে অভিযোগ।

    পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ

    ইউএপিএ অনুযায়ী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এই সংগঠনগুলিকে। মণিপুরে মেইতেইরা সংখ্যাগুরু। অভিযোগ, এদেরই ন’টি সংগঠন প্রত্যক্ষভাবে হিংসায় অংশ নিয়েছিল বলে অভিযোগ। যে সংগঠনগুলিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলি (Manipur Violence) হল, জঙ্গিগোষ্ঠী পিপলস লিবারেশন আর্মির রাজনৈতিক শাখা রেভেলিউশনারি পিপলস ফ্রন্ট, ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টের সশস্ত্র শাখা মণিপুর পিপলস আর্মি, পিপলস রেভোলিউশনারি পার্টি অফ কাংলেইপাকের সশস্ত্র শাখা রেড আর্মি এবং কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির সশস্ত্র শাখা কাংলেইপাক রেড আর্মি।

    আগেই বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মণিপুরে যে সরকার কড়া পদক্ষেপ করবে, তার ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। সংসদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “মণিপুরের ঘটনা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। মণিপুরের ঘটনায় অনেকেই তাঁদের স্বজন হারিয়েছেন। মহিলাদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। দোষীদের সর্বোচ্চ সাজা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকার এক যোগে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।” তিনি এও বলেছিলেন, “অদূর ভবিষ্যতে মণিপুরে উঠবে শান্তির সূর্য, মণিপুর আবার এগিয়ে যাবে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে। দেশ আপনাদের সঙ্গে আছে, এই সংসদ সঙ্গে আছে। আমরা সবাই মিলে সমাধান করব। শান্তি স্থাপন হবেই।”

    আরও পড়ুুন: জে পি নাড্ডার নাম করে বিজেপি বিধায়কের সঙ্গে আর্থিক প্রতারণা!

    গত ৩ মে ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুরে’র কর্মসূচিকে ঘিরে অশান্তির সূত্রপাত। মণিপুর হাইকোর্ট মেইতেইদের তফসিলি জনজাতির মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনার নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য সরকারকে। তার জেরেই শুরু হয় মেইতেই-কুকি সংঘর্ষ। মেইতেইরা হিন্দু। আর কুকি সহ সেখানকার তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের সিংহভাগই খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী। দুই গোষ্ঠীর এই সংঘর্যে এখনও পর্যন্ত প্রায় (Manipur Violence) দু’শোজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘরছাড়া হয়েছেন প্রায় ৬০ হাজার। হিংসার আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে কয়েকশ’ ঘরবাড়ি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh Elections 2023) বেতুলের এক জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘পরাজয় মেনে নিয়েছে কংগ্রেস’

    তিনি বলেন, “১৭ নভেম্বর এগিয়ে আসছে। কংগ্রেসের দাবিগুলি স্পষ্ট হচ্ছে। আজ, আমরা গোটা মধ্যপ্রদেশ থেকে রিপোর্ট পেয়েছি যে, কংগ্রেস তাদের পরাজয় মেনে নিয়েছে। তারা এখন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করছে। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার বাড়িতে বসে রয়েছেন। তাঁরা ভাবতে পারছেন না যে তাঁদের বাইরে বের হতে হবে। কংগ্রেস নেতারা জানেন না, তাঁরা মানুষের কাজে গিয়ে ঠিক কী বলবেন।” তিনি বলেন, “মোদির গ্যারান্টির কাছে কংগ্রেস তাদের মিথ্যে প্রতিশ্রুতির ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন না।”

    প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস

    মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার (Madhya Pradesh Elections 2023) আসন সংখ্যা ২৩০। নির্বাচন হবে নভেম্বরের ১৭ তারিখে, একদিনেই। ডিসেম্বরের তিন তারিখে বের হবে ফল। এদিনই ফল বের হবে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গনা ও মিজোরামেরও। কংগ্রেসকে আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশকের পর দশক ধরে কংগ্রেস উপজাতি সম্প্রদায়ের ভোট পেয়ে এসেছে। কিন্তু রাস্তা, বিদ্যুৎ, পানীয় জল, হাসপাতাল, স্কুলের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে তাঁদের। কংগ্রেস যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তার একটাও পূরণ করেনি।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর আগে সরকার গড়লেও, কংগ্রেস তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারেনি। কিন্তু বিজেপি পেরেছে। আজ পর্যন্ত যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমাদের হৃদয়ে উপজাতিদের জন্য জায়গা রয়েছে। তাই যখনই সুযোগ এসেছে, বিজেপি আপনাদের গর্বকে শ্রদ্ধা করেছে, আপনাদের আবেগকে বুঝতে পেরেছে। তাই দ্রৌপদী মুর্মু, দরিদ্র উপজাতি পরিবারে বেড়ে ওঠে একটি মেয়ে বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন (Madhya Pradesh Elections 2023)। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তাঁকেও শ্রদ্ধাও জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ত্রিশঙ্কু বিধানসভা নয়, তেলঙ্গানায় একাই সরকার গড়বে বিজেপি, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করতে চলেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির পুষ্কর সিং ধামী। বিধি চালু হলে উত্তরাখণ্ডই হবে দেশের প্রথম অঙ্গরাজ্য, যারা এই বিধি লাগু করবে। জানা গিয়েছে, বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে তৈরি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি সংক্রান্ত বিল পাশের লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহেই বিধানসভার অধিবেশন ডাকছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি

    উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ধামী। গত বছরের ওই নির্বাচনে উত্তরাখণ্ডে জয়ী হয় বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন ধামী। তার পরেই শুরু হয় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার তৎপরতা। আইনি প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাইয়ের নেতৃত্বে কমিটিও গড়েছিল উত্তরাখণ্ড সরকার। কমিটি (Uniform Civil Code) গঠিত হয় ২০২২ সালের ২৭ মে। এ পর্যন্ত তিনবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ওই কমিটির। বিচারপতি দেশাই ছাড়াও কমিটিতে রয়েছেন দিল্লি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি প্রমোদ কোহলি, সমাজকর্মী মনু গৌর, প্রাক্তন মুখ্য সচিব তথা আইএএস অফিসার শত্রুঘ্ন সিংহ এবং দুন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরেথা দাঙ্গওয়াল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া

    জানা গিয়েছে, একটি অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে রাজ্যবাসীর মতামত জানতে চেয়েছিল ওই কমিটি। পরামর্শ পাঠিয়েছিলেন ২০ লাখ মানুষ। ইতিমধ্যেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া তৈরি হয়ে গিয়েছে বলেও সূত্রের খবর। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে গত মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন ধামী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ড অভিন্ন দেওয়ানি কমিটির চেয়ারপার্সন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা দেশাই ও কমিটির অন্য সদস্যরা।

    আরও পড়ুুন: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বলবীর সিং চৌহানের নেতৃত্বাধীন ২১তম আইন কমিশনের সুপারিশ ছিল, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, উত্তরাধিকারের মতো পারিবারিক বিষয়ে হিন্দু, মুসলমান, শিখ, খ্রিস্টান, পার্সি, জৈন সকলের জন্য একই আইন চালু করার প্রয়োজন নেই। যদিও কেন্দ্র চাইছে, দেশজুড়ে চালু হোক অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কারণ তাতে এক সঙ্গে সমাধান হবে অনেক সমস্যার।

    প্রসঙ্গত, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু হলে বাস্তবায়িত হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এক দেশ, এক আইন নীতি। দেশে বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, সন্তান দত্তক নেওয়ার নিয়ম, উত্তরাধিকার ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন আইন রয়েছে ধর্ম ভেদে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হলে দেশবাসীর জন্য একটিই আইন থাকবে, তা তিনি যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোন না কেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস বিনামূল্যে রেশন দেওয়া নিয়ে যদি নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানোর পাপ করতে চায় তো করুক। আমি মানুষের ভালর জন্য কাজ করে যাব।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার মধ্যপ্রদেশের দামোহে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিখরচায় রেশন বিলির সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    “দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই”

    শনিবার ছত্তিশগড়ে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেছিলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিজেপি সরকার দেশের ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার প্রকল্প আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দেবে। মানুষের ভালবাসা এবং আশীর্বাদ সব সময় আমাকে পবিত্র সিদ্ধান্ত নেওয়ার শক্তি দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপমান সত্ত্বেও আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। মানুষ কংগ্রেসকে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তাঁদের মুখ্যমন্ত্রীদের দেখা গেল বেটিংয়ে যুক্ত রয়েছেন, কালো টাকা করছেন।”

    দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” দেশের অর্থনীতি যে অচিরেই আরও উন্নত হবে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    আরও পড়ুুন: গাজার সুড়ঙ্গে মিলল বিদেশি অস্ত্র, আত্মঘাতী বিস্ফোরক বেল্ট, ছবি দিয়ে জানাল ইজরায়েল

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস আমায় যত পারে গালি দিক, আমি কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। কংগ্রেস গরিবের টাকা লুট করছে। আপনারা কি জানেন, গরিবের টাকা লুটের জন্য কংগ্রেস একটা বিশেষ মেশিন তৈরি করেছে? এই মেশিনের সাহায্যে সরকার ১০০ টাকা পাঠালে ৮৫ টাকা যায় কংগ্রেসের কোষাগারে, জনগণের কাছে পৌঁছায় মাত্র ১৫ টাকা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে হারাতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। তবে তাতে যে আগামী লোকসভা নির্বাচনে তাঁর (PM Modi) বিজয়রথ থমকে যাবে, অতিবড় রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞও তা বলছেন না। বস্তুত, তিনি নিজেও জানেন চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি। এবং প্রধানমন্ত্রী সেই তিনিই।

    ভারতের অর্থনীতির উত্থান 

    ২৩০ আসন বিশিষ্ট মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ফের একবার প্রকাশ পেল লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ের ব্যাপারে তাঁর আত্মবিশ্বাস। ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। বুধবার দামোহ শহরে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    এদিন আরও একবার কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে এতদিন কংগ্রেসের সরকার ছিল। কিন্তু সেখানকার মুখ্যমন্ত্রীরা ক্ষমতা ও কালো টাকার রাজনীতি করেছেন। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে মধ্যপ্রদেশে ৮৫ শতাংশ কমিশনের রাজত্ব কায়েম হবে।” প্রসঙ্গত, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেসের রাজীব গান্ধী একবার বলেছিলেন, কেন্দ্র এক টাকা দিলে উপভোক্তাদের কাছে পৌছায় ১৫ পয়সা, বাকি ৮৫ পয়সা নিয়ে নেয় দুর্নীতিগ্রস্তরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, ঘুরিয়ে রাজীবের সেই কথাটিই স্মরণ করিয়ে দিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” তিনি (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রিমোট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হন। তিনি কিছু করতে পারেন না। যখন রিমোট কাজ করে, তখন তিনি সনাতন ধর্মকে অপমান করেন। গতকাল, যখন রিমোট কাজ করেনি, তখন তিনি পাণ্ডবদের কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, বিজেপিতে পঞ্চপাণ্ডব রয়েছে। পাণ্ডবদের পথে চলতে পেরে আমরা গর্বিত।”

    আরও পড়ুুন: জন্মনিয়ন্ত্রণ-নারীশিক্ষা নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন নীতীশ কুমার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Bhutan Rail Link: জিগমি ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠক মোদির, এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত-ভুটান!

    India Bhutan Rail Link: জিগমি ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠক মোদির, এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত-ভুটান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত ও ভুটান (India Bhutan Rail Link)। রেলপথে ভারতের সঙ্গে ভুটানকে যোগ করতে জায়গা নির্বাচন করতে অচিরেই শুরু হবে সমীক্ষা। এ ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুক এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার বৈঠকে বসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজা। সেখানেই নিশ্চিত হয়েছে ভারত-ভুটান রেলপথে সংযুক্তিকরণের বিষয়টি। আট দিনের ভারত সফরে এসেছেন ভুটানের রাজা। ৩ নভেম্বর তিনি আসেন অসমের গুয়াহাটিতে। সেখান থেকে পৌঁছান দিল্লিতে।

    মোদি-জিগমি বৈঠক

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজার বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের বানারহাটের সঙ্গে ভুটানের সামসের মধ্যে রেল সংযুক্তিকরণের (India Bhutan Rail Link) ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। অসমের দারাঙ্গা ও ভুটানের সামদ্রুপে নতুন অভিবাসী চেকপয়েন্ট খোলা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য-কাঠামো, ব্যবসা, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, মহাকাশ প্রযুক্তি ইত্যাদি নিয়েও মোদি-জিগমি (India Bhutan Rail Link) আলোচনা হয়েছে বলে খবর।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট-বার্তা 

    বৈঠকের পর ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী জানান, ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুককে ভারতে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দিত। ভারত-ভুটান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আমরা অত্যন্ত উষ্ণ ও ইতিবাচক আলোচনা করেছি। ভুটানের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে জনগণের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য দৃষ্টি প্রসারিত করা হচ্ছে।

    বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, এদিনের বৈঠকে চিন ও ডোকলাম প্রসঙ্গও উঠেছে। এই সমস্যা সমাধান করতে প্রথমবার বেজিংয়ে অংশ নিতে চেয়েছে ভুটান। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের এই অবস্থানে অস্বস্তিতে ভারত। বিদেশ সচিব বিনয়মোহন কোয়াত্রা জানান, মোদির সঙ্গে নামগিয়েলের বৈঠকে দুই দেশের জাতীয় স্বার্থ ও দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও বৈঠকে তিনি সরাসরি ডোকলাম ও চিনের প্রসঙ্গের কথা বলেননি।

    আরও পড়ুুন: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন মহুয়ার! এথিক্স কমিটির বৈঠক পিছিয়ে হবে ৯ নভেম্বর

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভারতীয় সেনা অভিযোগ করেছিল, চিন ও ভারত সীমান্ত লাগোয়া ডোকলামে ভুটানের জমিতে ঢুকে ঘাঁটি গেড়ে নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে লালফৌজ। উপগ্রহ চিত্রেও ধরা পড়েছিল সেই ছবি। যদিও (India Bhutan Rail Link) তখন নয়াদিল্লির অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও পাঁচ বছরের জন্য ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্রকে নিখরচায় রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের জনসভায় গিয়ে তারও পাল্টা জবাব দিলেন তিনি।

    ‘গরিবি থেকে উঠে আসা একজন’

    ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে সিওনি জেলায় জনসভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি নিজে গরিবি থেকে উঠে আসা একজন। আমায় বই পড়ে বুঝতে হবে না যে দারিদ্র কী! আমি গরিবের কষ্ট অনুভব করতে পারি।” জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, “তাই আপনাদের ছেলে, ভাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে – আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শেষ হলে আরও পাঁচ বছরের জন্য এই প্রকল্প চালু করা হবে।”

    ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’

    নিখরচায় রেশন প্রকল্পকে ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’ তকমা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এটাই বিজেপি। যারা প্রত্যেক গরিব, প্রান্তিক, দলিত ও উপজাতির জন্য। সবাইকে নিয়ে আমাদের পরিবার।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস এখানে লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখন এখানে বিজেপি সরকার। আর কোনও দুর্নীতি নেই। আমরা যে টাকা গরিবদের অধিকারের জন্য বাঁচিয়েছি, সেটা এখন রেশনের মাধ্যমে দিচ্ছি। এটাই সব থেকে বড় পার্থক্য দুর্নীতিবাজ কংগ্রেস সরকার ও বিজেপি সরকারের মধ্যে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেখানেই কংগ্রেস, সেখানেই পরিবারবাদ। পরিবারের ওপরে কিছু নেই। রাস্তা-গলি, সরকারি প্রকল্প থেকে সরকারি অফিস, সব কিছুর নাম হয় একটি পরিবারের নামে।”

    আরও পড়ুুন: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মধ্যপ্রদেশে যে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসছে, এদিন সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি আবার এখানে যে ক্ষমতায় আসবে, তার একটা শক্তিশালী সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের ফল এখন পরিষ্কার।” মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গটিও তাঁর বক্তৃতায় টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দু’জন বড় কংগ্রেসের নেতা মারামারি করছেন কার ছেলের হাতে পার্টির ক্ষমতা থাকবে মধ্যপ্রদেশে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share