Tag: PM Modi

PM Modi

  • India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীর। তার জেরে উত্তাল ভারত। ফি বছর দলে দলে পর্যটক ভারত থেকে বেড়াতে যান মলদ্বীপে। এবার সেই মলদ্বীপ ভ্রমণই বাতিল করছেন সিংহভাগ ভারতীয় (India Maldives Row) পর্যটক। যার জেরে মার খাবে মলদ্বীপের পর্যটন ব্যবসা।

    মলদ্বীপের বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    অনলাইন ফোরামস এবং ট্রাভেল বুকিং প্ল্যাটফর্মেও ক্ষোভ ওগরানো হচ্ছে মলদ্বীপের বিরুদ্ধে। মলদ্বীপের তরফে যতক্ষণ না পর্যন্ত অফিসিয়ালি ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত মলদ্বীপকে বয়কট করতে অনলাইনে অনুরোধও করছেন অনেকেই। লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে সেখানকার কিছু ছবি এবং ভিডিও আপলোড করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার প্রেক্ষিতে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন মলদ্বীপের মন্ত্রী আবদুল্লা মাহজুম মাজিদ। তাঁর দাবি, মলদ্বীপ থেকে ভারতীয়দের নজর ঘোরাতেই ভারতের (India Maldives Row) প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের ছবি দিয়েছেন। তিনি এও বলেন, “লাক্ষাদ্বীপকে ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে ভারত। বিচ ট্যুরিজমের সাম্রাজ্যে মলদ্বীপকে চ্যালেঞ্জ জানাতে চাইছে ভারত।” 

    ‘আমি আত্মনির্ভর’

    এর পরেই দলে দলে ভারতীয় পর্যটক মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছেন। বিমানের টিকিট বাতিল এবং হোটেল-রেস্তরাঁর বুকিং বাতিলের স্ক্রিনশটও ঘোরাফেরা করছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (India Maldives Row)। অক্ষিত সিংহ নামে এক নেট নাগরিক লিখেছেন, “দুঃখিত মলদ্বীপ। আমার নিজস্ব লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে। আমি আত্মনির্ভর।” প্রসঙ্গত, ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদির প্রতিই অবমাননাকর মন্তব্য করায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানকেই ধরতে পারল না পুলিশ, ডিজি নাকি কড়া ব্যবস্থা নেবেন!

    স্পোর্টস ফিজিওথেরাপিস্ট ফলক জোশীপুরা ২ ফেব্রুয়ারি তাঁর জন্মদিনটি কাটাতে চেয়েছিলেন মলদ্বীপে। কথা ছিল জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি হবে অমেয় কুদা রাহ রিসর্টে। মলদ্বীপের মন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে মলদ্বীপ ট্রিপ বাতিল করে দিয়েছেন ওই ফিজিওথেরাপিস্ট। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মদিন ২ ফেব্রুয়ারি। মলদ্বীপ যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। ট্রাভেল এজেন্টের সঙ্গে ফাইনাল কথাবার্তাও হয়ে গিয়েছিল।

    মলদ্বীপের এক ডেপুটি মন্ত্রীর মন্তব্যের কথা জানতে পেরে আমি মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছি।” চলচ্চিত্র নির্মাতা রুশিক রাওলও বাতিল করেছেন মলদ্বীপ ভ্রমণ। তিন সপ্তাহ ধরে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ১লা ফেব্রুয়ারি থেকে মলদ্বীপের পালম রিট্রিটে থাকার কথা ভাবছিলেন রাওল। মন্ত্রীর মন্তব্যকে জাতিবাদ বলে দেগে দিয়েছেন রাওল। তিনিও জানিয়েছেন, মলদ্বীপের মন্ত্রীদের কুরুচিকর মন্তব্য মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিলের প্রাথমিক কারণ (India Maldives Row)।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল সাসপেন্ড করলেই হবে না, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে। সোমবার ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের (India Maldives Row) রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে সাফ জানিয়ে দিল ভারত।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে তলব করা হয় ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের হাইকমিশনারকে। তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের করা মন্তব্যের প্রভাব পড়েছে ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। এর জন্য দায়ী মলদ্বীপই। এই সম্পর্ক মেরামত করার দায় মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মুইজুর। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও বলা হয়, জুনিয়র ওই তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করলেই হবে না, তাঁদের বরখাস্ত করতে হবে।

    এঁরা মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধি!

    সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কয়েকটি ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এরই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজনই মহিলা। এঁরা মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুদের ১৩৯ একর জমি কেড়ে রোহিঙ্গা কলোনি’! বিস্ফোরক অর্চনা মজুমদার

    মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ভারতপন্থী। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুইজু চিনপন্থী। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই ইব্রাহিমকে হারিয়েই ক্ষমতায় আসেন চিনপন্থী শাসক হিসেবে পরিচিত মুইজু। তাই মুইজু ক্ষমতায় আসার পর যে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, তার একটা ইঙ্গিত ছিলই। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মুইজু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্যে তারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। কিছু দিনের মধ্যেই চিন সফরে যাচ্ছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে ফান্ড নিয়ে দরবার করবেন। তার আগে মন্ত্রীদের দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এহেন কুরুচিকর মন্তব্য করানো হতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিবার মলদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশের নেতা এবং পদস্থ ব্যক্তিদের নিয়ে যেসব অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়, সে সম্পর্কে মলদ্বীপ সরকার সচেতন। এই জাতীয় মন্তব্য ব্যক্তিগত এবং তা মলদ্বীপ সরকারের (India Maldives Row) দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে। তারপরেও থিতু হয়নি বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামলেন সেদেশের সাংসদ তথা প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার এলভা আবদুল্লা।

    কী বললেন মলদ্বীপের সাংসদ?

    দেশের (India Maldives Row) মন্ত্রীদের কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “মন্ত্রীদের ওই মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক।” আবদুল্লা বলেন, “ভারত ঠিকই বলছে। তাদের রেগে যাওয়াই স্বাভাবিক। যে মন্তব্য করা হয়েছে, তা আপত্তিকর। তবে ওই মন্তব্য মলদ্বীপের সধারণ মানুষের মতামত নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ওই লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক মন্তব্যের জন্য ভারতের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি।”

    মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কিছু ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং মহম্মদ নাসিদ। তাঁরা জানান, মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এহেন মন্তব্য প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। মহম্মদ নাশিদও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মরিয়ম শিউনারও অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন ও একে ‘ভয়াবহ ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন। মলদ্বীপের প্রাক্তন মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ বলেন, “ভারতীয়রা যদি মলদ্বীপকে পর্যটনস্থল হিসাবে বয়কট করে তবে তা মলদ্বীপের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “মুইজু সরকারের উচিত ভারতীয়দের কাছে ক্ষমা চাওয়া।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মলদ্বীপের সাংসদ বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে মলদ্বীপ সরকার মন্ত্রীর মন্তব্য থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। আমি জানি সরকার মন্ত্রীদের বরখাস্ত করেছে, কিন্তু আমি মনে করি যে মলদ্বীপের সরকারের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর কতটা নির্ভরশীল, তা তারাও ভালো করে জানে। যখনই আমাদের প্রয়োজন, ভারত সর্বদাই প্রথম সাড়া দিয়েছে।” আবদুল্লা বলেন, “আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্য ও পর্যটন ইত্যাদি বিষয়ে (India Maldives Row) ভারতের ওপর নির্ভরশীল ও মলদ্বীপের জনগণ এর জন্য অন্ত্যন্ত কৃতজ্ঞ…।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ঘোরতর দক্ষিণপন্থী। আর তাঁর প্রশস্তি গাওয়া হয়েছে যে দেশে, সেই দেশটি কট্টর বামপন্থী। আসলে উন্নয়নের বোধহয় কোনও পন্থা নেই! কেবল তাই নয়, ভারতের প্রতিবেশী এই দেশটি সদা সর্বদা ব্যস্ত ভারতেরই ক্ষতি করতে। ফেরা যাক আসল কথায়।

    চিনের প্রতিবেদনে মোদি-স্তুতি

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে চিনের পত্রিকা ‘গ্লোবাল টাইমসে’ (Global Times)। প্রতিবেদনটিতে মোদির অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায় অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগতভাবে আরও আত্মবিশ্বাসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ভারত তাদের নিজস্ব একটি ব্যাখ্যাও তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    মোদির সাফল্য

    লাল পার্টির দেশ চিনে সংবাদপত্রও রয়েছে রাষ্ট্রের অধীনে। প্রতিবেদনটি যিনি লিখেছেন, তিনি সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ডিরেক্টর ঝাং জিয়াডং। প্রতিবেদনটিতে (Global Times) গত চার বছরে ভারতের উল্লেযোগ্য সাফল্যগুলি তুলে ধরা হয়েছে। ভারতের শক্তপোক্ত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, শাসন ব্যবস্থার উন্নতি এবং চিন-সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি মনোভাবের পরিবর্তনেরও ভূসয়ী প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনটিতে। প্রতিবেদক লিখেছেন (PM Modi), “চিন ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা নিয়ে আলোচনা করার সময় ভারতীয় প্রতিনিধিরা আগে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা কমাতে চিনের পদক্ষেপের ওপর দৃষ্টি দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভারতের রফতানি সম্ভাবনার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    ঝাং জিয়াডং লিখেছেন, “রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার জন্য পশ্চিমের সঙ্গে তার গণতান্ত্রিক ঐক্যমত্যের ওপর জোর দেওয়া থেকে সরে এসেছে ভারত। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় উৎসের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিবেদক লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় বসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নীত করে বহু সংখ্যাবদ্ধ কৌশলের পক্ষে সওয়াল করছেন তিনি (PM Modi)। ভারতের বহু ভারসাম্য থেকে বহু সারিবদ্ধতায় স্থানান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে মাত্র ১০ বছরেরও কম সময়ে। (এই সময়টাই মোদির আমল।) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এমন পরিবর্তনের গতি খুব কমই দেখা যায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঠের যতদূর চোখ যায়, কেবলই কালো মাথার সারি। যাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখবেন বলে এসেছেন, তাঁদের অনেকেরই খোঁপায় জড়ানো ফুলের মালা। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যখন এই ললনা সম্মেলনে যোগ দিতে মঞ্চে উঠলেন, তখন সেই মাথার সারিই সমস্বরে চিৎকার করে উঠল, মো-ও-দি, মো-ও-দি। বুধবার দু’ লক্ষেরও বেশি মহিলা যোগ দিয়েছিলেন কেরলের ত্রিশূরের এই সম্মেলনে।

    মানুষ আর মানুষ

    দু’ দিনের দক্ষিণ ভারত সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার, দ্বিতীয় দিনে তিনি গিয়েছিলেন ত্রিশূরে। সেখানে ফুলেল শুভেচ্ছায় ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই শুরু হল প্রধানমন্ত্রীর রোড-শো। এই সময় প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু’ ধারে ভিড় করেছিলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। রোড শো শেষে প্রধানমন্ত্রী চলে যান ত্রিশূরের জনসভার মাঠে। এই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন দু’ লক্ষেরও ঢের বেশি মানুষ। এঁরা সবাই সমাজের সর্বস্তর থেকে উঠে আসা। এঁদের মধ্যে যেমন ছিলেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, তেমনি ছিলেন স্কুল-কলেজের শিক্ষিকারাও। ছিলেন প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী, সঙ্গীতশিল্পীর পাশাপাশি মহিলা উদ্যোগপতিও। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে যায় এক প্রস্ত হাততালি। তার পরেই দক্ষিণের এই রাজ্যে মহিলাদের কর্মোদ্যাগ এবং সাহসিকতার প্রশস্তি গাইতে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’

    সভার নাম ছিল ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’। ঠিক ছিল সমাজের সর্বস্তরের লাখ দুয়েক মহিলা যোগ দেবেন সভায়। যদিও সভা শুরুর পর দেখা গেল, মাঠটির সর্বত্র ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত দশ বছরে তাঁর সরকার মহিলাদের সম্মান দিতে যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন, এদিন তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। মুসলমান মহিলাদের তিন তালাকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেওয়ার কথাও তিনি বলেন। দরিদ্র, কৃষক এবং মহিলাদের ক্ষমতায়নই যে তাঁর সরকারের পাখির চোখ, তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। কেরলের এই সভায়ও প্রধানমন্ত্রীর মুখে অবধারিতভাবে উঠে আসে ইন্ডি জোটের প্রসঙ্গও। তিনি (PM Modi) বলেন, “ইন্ডি জোট কেবল একটা জিনিসই জানে। তারা কেবল আমাদের বিশ্বাসে আঘাত হানে। তারা আমাদের মন্দির এবং উৎসবগুলিকে লুঠ করবে বলেই যেন তৈরি হয়েছিল। ‘ত্রিশূর পুরম’ নিয়ে রাজনীতি করাটা দুর্ভাগ্যজনক। শবরীমালা মন্দিরে দেবভক্তরা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তার জন্য দায়ী রাজ্য সরকার। এটা রাজ্য সরকারেরই ব্যর্থতা।”

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    PM Modi: ২৪ জানুয়ারি নতুন ভোটারদের সঙ্গে কথা বলবেন মোদি, বিজেপিতে তুঙ্গে তৎপরতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়ছে বিজেপি। এবার পদ্মশিবিরের লক্ষ্য অন্তত ৪০০টি কেন্দ্রের রাশ হাতে নেওয়া। তাই কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। নেওয়া হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসূচিও। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে চলতি মাসেই নতুন ভোটারদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    নয়া ভোটারদের সঙ্গে আলাপচারিতা

    আগামী ২৪ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন রাজ্যের কয়েকজন নতুন ভোটারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। শুনবেন, বিজেপি সরকারের কাছে তাঁদের প্রত্যাশা ঠিক কী। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ২৪ জানুয়ারি দেশজুড়ে নতুন ভোটারদের নিয়ে জাতীয়স্তরের একটি ভার্চুয়াল সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই নয়া ভোটারদের বেছে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চার সদস্যদের। এর পাশাপাশি নতুন ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ ও মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রচার করার জন্য বিশেষ দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে যুব মোর্চাকে।

    বাংলার কারা?

    বিধানসভা ভিত্তিক ‘নব মতদাতা সম্মেলন’ নামের (PM Modi) এই কর্মসূচিও অবিলম্বে শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। শুধু তাই নয়, প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র ধরে ধরে নতুন ভোটারদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের চিহ্নিত করা ও তাঁদের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। বঙ্গ বিজেপি সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই বাংলার কয়েকজন নতুন ভোটারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে তাঁরাও মুখিয়ে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই সম্মেলনের দু’দিন আগে রয়েছে অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। এই মেগা অনুষ্ঠানের দু’দিন পরেই হবে ‘নয়া মতদাতা সম্মেলন’।

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ১৮টি। এবার এটাকে বাড়িয়েই অন্তত ৩৫টি করতে চাইছে বিজেপি। এই জন্য সংগঠন মজবুত করার পাশাপাশি হাতে নেওয়া হচ্ছে নানা কর্মসূচি। নানা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে যাওয়ায় বর্তমানে তৃণমূল রয়েছে খাদের কিনারে। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো ঘাসফুল শিবিরের অন্দরে শুরু হয়েছে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। তৃণমূলের এই দুর্বল জায়গাগুলিকেই ‘ক্যাশ’ করতে চাইছে পদ্ম শিবির। তাদের আশা, এই সব কারণে আসন্ন নির্বাচনে ভোট বাড়বে বিজেপির। ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে বিশেষ কসরতও করতে হবে না দলকে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। তবে অফিসিয়ালি বিজেপির প্রথম নির্বাচনী প্রচার সভা শুরু হবে রাত পোহালেই। বুধবার কেরলের একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ত্রিশূরের এই সভায় যোগ দেবেন দু লক্ষেরও বেশি মহিলা। সভার নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্ত্রী শক্তি মোদিক ওপ্পাম’।

    কারা উপস্থিত থাকবেন সভায়?

    বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে স্ত্রী সশক্তিকরণ’। সভার আয়োজক বিজেপির কেরালা ইউনিট। সংসদের উভয় কক্ষেই পাশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। তাই বিজেপির তরফে প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হবে সংবর্ধনা। সেই কারণেই এই মহিলা সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রীর এই সভায় যোগ দেবেন সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলারা। এঁদের মধ্যে যেমন থাকবেন অঙ্গনওয়াড়ি শিক্ষিকা, আশাকর্মী, মহিলা উদ্যোগপতি, শিল্পী, তেমনি থাকবেন একশো দিনের কর্মী এবং নেবারহুড নেটওয়ার্ক ওয়ার্কারস এবং সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যক্টিভিস্টসরা।

    কেরলে বিজেপির পরিকল্পনা

    কেরলে রাজ করছে সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফ এবং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ। এখানেই পা রাখতে চাইছে বিজেপি (PM Modi)। কেরলে লোকসভার আসন একটি। সেই অর্থে ভোটের নিরিখে রাজ্যটির গুরুত্ব তুলনায় কম। তবে যেহেতু কংগ্রেস ও সিপিএম অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছে, তাই কেরলে পায়ের নীচের মাটি শক্ত করতে চাইছে বিজেপি। কেরল বিজেপি সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের আগে দক্ষিণের এই রাজ্যে ঘন ঘন আসবেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাঁরা শুনবেন কেরলবাসীর অভাব-অভিযোগের কথা। কংগ্রেসের বেলাগাম দুর্নীতি এবং শাসক সিপিএমের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া, এই দুয়ের জেরে কেরলে ভালো ফলের আশা করছে রাজ্য বিজেপি। সেই কারণেই শান দেওয়া হচ্ছে ‘স্ত্রী-শক্তি’তে।

    আরও পড়ুুন: ‘কালীঘাটের কাকু’ এতদিন এসএসকেএমে কেন? হাইকোর্টে বিজেপি

    কেরল বিজেপির সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলা, বিশেষত সমাজের নানা ক্ষেত্রে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত কিংবা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন, তাঁরা ত্রিশূরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সভায় যোগ দেবেন।” তিনি বলেন, “অভিনেত্রী তথা নৃত্যশিল্পী শোভনা, ক্রিকেটার মিন্নু মানি, উদ্যোগপতি বীণা কান্নান, গায়িকা বৈকম বিজয়লক্ষ্মী এবং মারিয়াকুট্টি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই সভায়। এঁরা প্রত্যেকেই সুর চড়িয়েছেন দুর্নীতি এবং লালফিতের ফাঁসের বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • HSS: আমেরিকার হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্ঘচালক বেদপ্রকাশ নন্দ প্রয়াত, শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    HSS: আমেরিকার হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্ঘচালক বেদপ্রকাশ নন্দ প্রয়াত, শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন আমেরিকার হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS) সঙ্ঘচালক অধ্যাপক বেদপ্রকাশ নন্দ। ভারত সরকারের কাছ থেকে পদ্মভূষণ পদকও প্রাপ্ত হয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত তিনি ছিলেন আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ের একজন পণ্ডিত। মঙ্গলবার ২ জানুয়ারি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বেদপ্রকাশ নন্দ।

    শোক প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  সঙ্ঘ চালকের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে প্রয়াত বেদপ্রকাশ নন্দের অবদান ও কৃতিত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    বেদপ্রকাশ নন্দ একাধিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন

    ২০১৮ সালের ২০ মার্চ সাহিত্য তথা শিক্ষা ক্ষেত্রে পদ্মভূষণ পদকপ্রাপ্ত হয়েছিলেন অধ্যাপক নন্দ (HSS) । কলোরাডোর ডেনভার বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। এছাড়াও ‘ওয়ার্ল্ড জ্যুরিস্ট অ্যাসোসিয়েশনে’র প্রাক্তন সভাপতিও ছিলেন বেদপ্রকাশ। এর পাশাপাশি ‘আমেরিকান সোসাইটি অফ ইন্টারন্যাশনাল ল’য়ের প্রাক্তন সহ-সভাপতির দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। তাঁর কাছেই আইনি পরামর্শ নিত ‘ইউনাইটেড স্টেট ইনস্টিটিউট অফ হিউম্যান রাইটস’। মার্কিন প্রতিনিধি হিসেবে তিনি ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ দ্যা ইউনাইটেড নেশনস অ্যাসোসিয়েশনে’র জেনেভার সম্মেলনেও হাজির ছিলেন এবং সেখানে সহ-সভাপতির আসন অলংকৃত করেন। নিজের জীবনে অসংখ্য সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন তিনি। তিনি ছিলেন ‘আমেরিকান ল ইনস্টিটিউট’ এর একজন কাউন্সিল মেম্বার। ১৯৯৭ সালেই তাঁকে দেওয়া হয় ‘ইউনাইটেড নেশনস অ্যাসোসিয়েশন’ এর হিউম্যান রাইটসের অ্যাওয়ার্ড। টোকিও-র শোকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঝাঁসির বুন্দেলখন্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাম্মানিক ডক্টরেট উপাধিতে ভূষিত করা হয় তাঁকে। একজন অসামান্য লেখকও ছিলেন তিনি (HSS) । কুড়িটি ওপর আন্তর্জাতিক আইনের উপর বই তিনি রচনা করেছিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “রাম মন্দির রাজনৈতিক কোনও ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক,” বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “রাম মন্দির রাজনৈতিক কোনও ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক,” বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাম মন্দির কোনও রাজনৈতিক ইস্যু নয়, সাংস্কৃতিক ইস্যু।” সোমবার অসমের তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১তম সমাবর্তন উৎসবে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। এদিন রাম মন্দির প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে রাজনাথ বলেন, “২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরে হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসব। ওই দিন উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।”

    কী বললেন রাজনাথ?

    এর পরেই তিনি বলেন, “রাম মন্দির আমাদের কাছে ভোট পাওয়ার জন্য কোনও রাজনৈতিক ইস্যু নয়, এটি আমাদের সাংস্কৃতিক ইস্যু।” ১৬ জানুয়ারি অক্ষত সংগ্রহের মাধ্যমে শুরু হবে রাম মন্দিরের প্রাণপ্রতিষ্ঠার উৎসব। মূল উৎসব হবে ২২ জানুয়ারি। এদিন সকালে পুজোর পর রাম লালার মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে দুপুরে, মৃগশিরা নক্ষত্রে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা প্রসঙ্গে রাজনাথ বলেন, “২০২৭ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম আথর্নীতির দেশের তালিকায় তিন নম্বরে জায়গা করে নেবে। আর এক নম্বর হবে ২০৪৭ সালের মধ্যে।”

    রাজনাথের মুখে যুব-প্রশস্তি

    শিক্ষক হিসেবে তাঁর অভিজ্ঞতাও এদিন পড়ুয়াদের সঙ্গে শেয়ার করে নেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দেশের যুব সমাজ কীভাবে নয়া ধারণাগুলি গ্রহণ করছেন, তাও জানান তিনি। বলেন, “দেশের যুবসমাজকে আমি যতটুকু বুঝেছি, তা থেকে আমি বলতে পারি, শিক্ষকদের চেয়ে পড়ুয়ারা অনেক বেশি উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারী। পড়ুয়াদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখা যায়। তারা সহজেই নতুন নতুন ধারণাগুলিকে গ্রহণ করে নেয়। অসম দেশকে এমন অনেক আইকন দিয়েছে। এই আইকনরা শিল্প, সাহস, ধর্ম, রাজনীতি-সহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে।”

    আরও পড়ুুন: বাংলাদেশের অন্যতম সতীপীঠ চন্দ্রনাথ মন্দিরের দখল নিচ্ছে মৌলবাদীরা?

    তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “তোমাদের মতো তরুণদের সমৃদ্ধশালী করতে আমরা স্টার্ট-আপ সংস্কৃতি এবং উদ্ভাবনী ইকোসিস্টেমের ওপর জোর দিচ্ছি। সরকারের প্রচেষ্টা এবং তরুণ উদ্যোগপতিদের উৎসাহিত করতে আজ আমরা ভারতে এক লাখেরও বেশি স্টার্ট-আপ ও একশোর বেশি ইউনিকর্ন তৈরি করেছি। আমরা উদ্ভাবনকে প্রোমোট করেছি ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর স্টার্ট-আপের মাধ্যমে।” এদিন পুরনো ভারত ও নতুন ভারতের পার্থক্যও করেন রাজনাথ। বলেন, “পুরনো ভারত ও নয়া ভারতের মধ্যে প্রধান পার্থক্য নিহিত রয়েছে চিন্তার বিবর্তন ও অ্যাপ্রোচের মধ্যে।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের পড়ুয়াদের মধ্যে সৃজনশীলতা রয়েছে, লক্ষ্য রয়েছে। এসবকেই নয়া চিন্তাভাবনা বলা যেতে পারে। এগুলিই নয়া ভারতের ব্যাকগ্রাউন্ডও।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: কনে সীতার জন্মস্থান থেকে অযোধ্যায় আসছে হাজারেরও বেশি উপহারের ডালি

    Ram Mandir: কনে সীতার জন্মস্থান থেকে অযোধ্যায় আসছে হাজারেরও বেশি উপহারের ডালি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার আগেই সাজো সাজো রব অযোধ্যা জুড়ে। পিছিয়ে নেই নেপালের জনকপুরও। তার কারণ এটিই সীতামাতার জন্মস্থান বলে ভক্তদের বিশ্বাস। মন্দির উদ্বোধনের আগেই তাই জানকীর জন্মস্থান থেকে ৫০০ জনের একটি প্রতিনিধি দল অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা হবেন। ৪ জানুয়ারি ওই প্রতিনিধি দলের রওনা হওয়ার কথা। তাঁদের সঙ্গে থাকবে ১,১০০ ডালি অর্থাৎ বাক্স। যেখানে ভগবান রামের জন্য থাকবে বিভিন্ন উপহার। যে কোনও বাঙালি বাড়ির বিয়েতে তত্ত্বের ডালি নিয়ে যাওয়ার রীতি রয়েছে বর ও কনের দু’বাড়ির তরফ থেকেই। রামে ঘরে ফেরার আগে এখানেও সেই রীতি দেখা যাবে।

    রামের জন্য ডালি ভরা উপহার

    জনকপুর থেকে যাত্রা করার পরে ওই প্রতিনিধি দল অযোধ্যায় পৌঁছাবে ঠিক দুদিন পরে ৬ জানুয়ারি। কী কী থাকবে ওই ডালিগুলিতে? জানা গিয়েছে, সেখানে থাকবে বিভিন্ন জুয়েলারি যেমন সোনা এবং রুপোর অলংকার, শুকনো ফল, পোশাক, প্রসাধনিক। এছাড়াও খাদ্যদ্রব্য, চাল এই সমস্ত কিছু। জনকপুর থেকে অযোধ্যাপুরী (Ram Mandir) পর্যন্ত এই যাত্রার জন্য একটি কমিটিও তৈরি করা হয়েছে। সেই কমিটির অন্যতম সদস্য রয়েছেন ললিত শাহ। তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সীতা মাতার জন্মস্থান থেকে অযোধ্যা পর্যন্ত এই যাত্রা সম্পন্ন হবে এবং তা পৌঁছাবে ৬ জানুয়ারি।

    ৬ জানুয়ারি সকাল ৮টায় মন্দিরে পৌঁছাবে ওই প্রতিনিধি দল

    জানা গিয়েছে, অযোধ্যার (Ram Mandir) স্থানীয় প্রশাসনও জনকপুর থেকে আগত অতিথিদের থাকার বন্দোবস্ত করে ফেলেছে ইতিমধ্যে। প্রসঙ্গত জনকপুর থেকে অযোধ্যার দূরত্ব হল ৪৫৮ কিলোমিটার। ওই অতিথিরা আসবেন তিরিশটি ছোট গাড়ি এবং পাঁচটি বাসে। ৫ জানুয়ারি তাঁরা রক্সৌল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করবেন। এরপরে মধ্যাহ্নভোজ সারবেন বেতিয়াতে। তারপর তাঁরা গোরক্ষপুর এবং বস্তিপুর হয়ে অযোধ্যায় (Ram Mandir) পৌঁছাবেন সকাল ৮টায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share